জয়ের জন্য বাংলাদেশের চাই আর ৩ উইকেট। রুবেল হোসেনের বলে গ্রায়েম ক্রেমার আউট হয়ে গেলে জিম্বাবুয়ে হারায় সপ্তম উইকেট। স্কোর ৩০ ওভারে ৭ উইকেটে ৯৫ রান।
ব্যাটিং ব্যর্থতায় স্কোরটা খুব বেশি বড় হয়নি বাংলাদেশের। বোলিংয়ে তাই ভালো শুরুর অপেক্ষায় ছিল স্বাগতিকরা। মাশরাফি ও সাকিবের চমৎকার বোলিংয়ে সেটা পেয়েছে বাংলাদেশ। তাদের আঘাতে জিম্বাবুয়ে ৩৪ রানেই হারায় ৪ উইকেট।
জিম্বাবুয়ের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে প্যাভিলিয়নে ফিরে গেছেন হ্যামিল্টন মাসাকাদজা। শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকা এই ওপেনার মাত্র ৫ রান করে ধরা পড়েন সাব্বির রহমানের হাতে। মাশরাফির বাউন্সের সঙ্গে সুইং করা বলটা মাসাকাদজার ব্যাটের কানায় লেগে ভাসতে ভাসতে তালুবন্দী হয় সাব্বিরের।
ওই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই আবার আঘাত। এবার ঘূর্ণিতে সাকিব বোকা বানান সোলোমন মীরকে। বোল্ড করে এই ওপেনারকে প্যাভিলিয়নে ফেরান বাংলাদেশি অলরাউন্ডার। যাওয়ার আগে মীর করেন মাত্র ৭ রান।
সাকিব ঝড় থামেনি, পরের বলেই আবার উইকেট। এবার ফেরান তিনি ব্রেন্ডন টেলরকে। মুখোমুখি হওয়া নিজের প্রথম বলেই এলবিডাব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন এই উইকেটরক্ষক। প্যাভিলিয়নে ফেরেন তিনি খালি হাতে।
মাশরাফি-সাকিবের পর উইকেট উৎসবে নাম লেখালেন সানজামুল ইসলাম। এই স্পিনারের জোড়া আঘাতে বিধ্বস্ত জিম্বাবুয়ে।