নিজস্ব প্রতিবেদক:
পূর্ব শত্রুতার জের ধরে যুবলীগ নেতাকে মারপিট ও দলীয় কার্যালয় ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে শহরের বাঁকাল ইসলামপুর এলাকায়।
আহত ৬নং ওয়ার্ড আঞ্চলিক যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বাদল জানায়, সংগঠনের সভাপতি মিন্টু হোসেন নক্কুর বাড়ী থেকে বের হয়ে মনতাজ মুহুরীরর বাড়ির সামনে পৌছানো মাত্রই কথিত যুব সংঘের মোস্তাফিজুর ও আসাদুলের নেতৃত্বে ওৎ পেতে থাকা বাকাল ইসলামপুর এলাকার মনতাজের পুত্র ইমরান, মোবারকের পুত্র মোস্তাফিজুর, খালেক মিস্ত্রির পুত্র সোহাগ, লিয়াকতের পুত্র লাভলু, মুজিদের পুত্র আসাদুল, আ: আজিজের পুত্র শরিফ, আহম্মদের পুত্র মোমিন, আ: মুজিতের পুত্র কামরুল, ঘরজামাই সোহাগ সহ আরো অনেকে আমার উপর লোহার রড, জিআই পাইপ সহ দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা করে। আমার আত্মচিৎকারে সভাপতি মিন্টু হোসেন নক্কু বের হয়ে বাধা দিলে তাকেও মারপিট করে ফোলা জখম করে। এসময় স্থাণীয়রা চলে আসলে মোস্তাফিজ ও আসাদুল বাহীনি পালিয়ে যায়। এঘটনায় তাৎক্ষনিকভাবে স্থানীয়ভাবে মিমাংসা হলেও বিকালের দিকে কথিত যুবসংঘ বাহিনীর সদস্যরা আবারও বাকাল মেডিকেলের সামনে অবস্থিত ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী যুবলীগের আঞ্চলিক অফিস ভাংচুর করে ভিতরে ঢুকে চেয়ার ও দলীয় সাইনবোর্ড ভাংচুর করতে থাকলে অফিসের ভিতরে থাকা বাদল, আব্দুর রহমান, সাইফুল, রাব্বি, মিন্টু, শামীম, বাধা দিলে তাদেরকেও পিটিয়ে ফোলা জখম করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবিতে জেলা যুবলীগ সহ প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তিনি।
পূর্ব শত্রুতার জের ধরে যুবলীগ নেতাকে মারপিট, ভাংচুর
পূর্ববর্তী পোস্ট