স্বাস্থ্য কনিকা: ত্বকের জ্বালাপোড়া কমাতে এবং র্যাশ, একজিমা, অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বক ইত্যাদি জটিলতা কমাতে সহায়ক গোলাপ জল।
এই সুগন্ধি তরল তৈরি হয় গোলাপ ফুলের পাপড়ির নির্যাস মিশিয়ে। প্রদাহনাশক হিসেবে সুনাম রয়েছে এই তরলের। পাশাপাশি আরও কিছু গুণাগুণ জানানো হলে রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে।
টোনার: বাজার থেকে কেনা দামি টোনারগুলোর পরিবর্তে গোলাপ জল ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের অম্ল-ক্ষারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। আর অন্যান্য টোনারের মতো মুখ পরিষ্কারের পর গোলাপ জল মাখলে ত্বক থেকে ধুলাবালি ও বাড়তি তেল দূর হবে।
ময়েশ্চারাইজার: যেসব দিনগুলোতে আপনার ত্বক অত্যন্ত খসখসে অনুভূত হয় সেই দিনগুলোতে কাজে আসবে গোলাপ জল। ত্বকের সামান্য গোলাপ জল ছিটালেই পাবেন তরতাজা অনুভুতি।
মেইকআপ তুলতে: মেইকআপ রিমুভারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন গোলাপ জল। গোলাপ জলে কয়েক ফোঁটা নারিকেল মিশিয়ে নিন এবং ‘ক্লেনজিং প্যাড’য়ে লাগিয়ে মেইকআপ তুলে ফেলুন।
চোখের ফোলাভাব কমাতে: গোলাপ জল ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। এবার এই ঠাণ্ডা গোলাপ জল দিয়ে তুলা ভিজিয়ে চোখের পাতার উপর কিছুক্ষণ বসিয়ে রাখতে হবে। এতে চোখে আসবে প্রশান্তির অনুভুতি, দূর হবে প্রাদাহ।
ব্রণ সারাতে: গোলাপ জলের ব্যাকটেরিয়ানাশক উপাদান ব্রণ সারাতে বেশ উপকারী। গোলাপ জলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে ২০ মিনিট মাখিয়ে রাখুন, পরে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ত্বকের যত্নে গোলাপ জল
পূর্ববর্তী পোস্ট