কলারোয়া প্রতিনিধিঃ মঙ্গলবার সকাল ১০ টার সময় কলারোয়া উপজেলার কাজিরহাট বাজারের অবস্থিত বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ এনজিও প্রতিষ্টান দেশের ক্লান্তিকালে যে এনজিও সাধারন মানুষের পাশে থাকবে বলে অঙ্গীকারবদ্ধ, তারা অসহায় মানুষের গলায় পাদিয়ে আদায় করছে কিস্তির টাকা । “না দিলে চলছে হুমকি” প্রবাদে আছে রোম যখন পুরছে রাজা তখন বাসি বাজায় বাংলাদেশ সহ বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাস নিয়ে মানুষের জীবন বাঁচাতে হিমশিম খাচ্ছে তখন ব্র্যাকর মত প্রতিষ্টান কিস্তি টাকার জন্য অসহায় খেটে খাওয়া মানুষের বুকে লাথি মেরে টাকা আদায় করছে। মঙ্গলবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় কলারোয়া উপজেলার কেরালকাতা ইউনিয়নেেে ভীখালি গ্রামে শাওন হোসেনদের বাড়িতে যায় কাজিরহাট বাজারের অবস্থিত ব্র্যাক এনজিও কর্মি দীপংকর কুমার সে সাওনের মায়ের কাছে কিস্তির টাকা চায় শাওনের বাবা মালেয়াশিয়া থাকে সে দীপংকর কে বলে আমার বাবা বেতন পায়নি, মালেয়াশিয়া থেকে টাকা পাঠালে দেব ব্র্যাকের কর্মি শাওনের মা ও শাওনের সাথে খারাপ আচারন করে, তখন শাওন বলে সরকার বলেছে এখন যদি কিস্তির টাকা না দিতে পারে সাধারন মানুষ, তবে সেটা পরে নিবেন। আমার বাবা টাকা পাঠালে কিস্তির টাকা দেব তখন তিনি উচ্চস্বরে বলেন কে টাকা দিতে নিষেধ করছে তাকে ডেকে আন শাওন উপায় না পেয়ে ডিসি স্যারে ফেসবুকে স্ট্যাটাজ দেখায় এবং অনেক অনুরোধে করলে চলে যায় এজিও কর্মি। এ বিষয়েে নাম না প্রকাশের সতে ব্র্যাকের এক ম্যানেজার নিউজ অফ কলারোয়া কে বলেন এগুলো অতি বাড়াবাড়ি আর কিছু নয় ব্র্যাক গত বৃহস্পতিবার হতে লোন আদায়ে শিতিল করেছে। এ বিষয়েে এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিদের কাছে জানতে চাইলে বলেন সারাদেশে মানুষ করোনা ভাইরাসের কারনে ঘরেবন্দি লোনের টাকা দেবে কোথা থেকে দুদিন বাদে খাওয়ার টাকা জোটবেকিনা জানিনা এর পর ব্র্যাকের কিস্তির চাপ, আমরা সরকারের নিকট আবেদন করছি যেন কিস্তর টাকা “না দিতে হয়”। এ বিষয়ে মিডিয়া কর্মিদের মাধ্যমে ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যম সরকারের নিকট কিস্তি মওকুফ করার জন্য এলাকা বাসি দাবি জানান।
পূর্ববর্তী পোস্ট