সর্বশেষ সংবাদ-
মেহেরপুরে অনলাইন জুয়ার প্লাটফর্ম চালানো ২ যুবক সাতক্ষীরায় গ্রেফতারআমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) সাতক্ষীরা জেলা কমিটি পুর্নগঠনশিশুদের ‘নোবেল’ পুরস্কারে মনোনীত সাতক্ষীরার সুদীপ্তআশাশুনিতে পরিচর্চাকারীদের পজেটিভ প্যারেনটিং বিষয়ক প্রশিক্ষণদক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জলাবদ্ধতা মুক্তির একমাত্র পথ টিআরএম: আলোচনায় বক্তারাসাতক্ষীরায় তরুণ নেতৃত্বে নির্বাচনী সংলাপ: জনগণকেন্দ্রিক ইশতেহারে স্থানীয় উন্নয়নের চাহিদা উপস্থাপনদেবহাটার টাউনশ্রীপুর হাইস্কুলের শিক্ষক ও আয়াকে অপসারনের দাবিতে মানববন্ধনসাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের সাথে সিভিল সার্জনের মতবিনিময়জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব ও ক্ষতি হ্রাসে করণীয় বিষয়ক এ্যাডভোকেসী সভায় গাছ লাগানোর আহ্বানতালায় সুপারি বাগানে মিললো বৈদ্য নাথের ম*র*দে*হ

অনিময় দুর্নীতির অভিযোগে শাস্তি মূলক বদলী : বছর ঘুরতেই একই পদে বহাল

নিজস্ব প্রতিনিধি :

সাতক্ষীরায় অফিস চলাকালিন সময়ে ব্যক্তিগত চেম্বার বসিয়ে আর্থিক সুবিধা নেওয়াসহ নানা অভিযোগে বদলি হওয়া কর্মকর্তাকে পুনরায় একই পদে পদায়নের ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় সচেতন মহলের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে তার বদলীআদেশ স্থগিত খবর পাওয়া গেলেও ওই কর্মকর্তা বলছেন এই আদেশের বিষয়ে কিছুই জানেন না তিনি।

সাতক্ষীরা সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, অফিস চলাকালিন সময়ে ব্যক্তিগত চেম্বার বসিয়ে আর্থিক সুবিধা নেওয়া, চিকিৎসা নিতে আসা মানুষদের সাথে খারাপ ব্যবহারসহ নানা অভিযোগে গত ২০২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জের মিঠমইন উপজেলায় শাস্তিমূলক বদলী করা হয় তৎকালিন সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আসিফ রায়হান কে। কিন্তু বছর ঘুরতেনা ঘুরতেই অদৃশ্য শক্তি তাকেই একই পদে এবং একই স্থানে পদায়ন করা হয়েছে। বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় তার পদায়ন স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি মাধ্যম জানিয়েছেন।

দুর্নীতির অভিযোগে যাকে শাস্তি মূলক বদলী করা হল তাকেই আবার কিভাবে একই পদে একই সকর্মস্থালে পদায়ন করা হল তা নিয়ে রয়েছে নানা জল্পনা কল্পনা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই দাবি করেছেন সাতক্ষীরা প্রাণি সম্পদ অফিসের কয়েকজন অসাধু কর্মকর্তার সহযোগিতায় একটি সম্ভব হয়েছে।

এবিষয়ে সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডা: মশিউর রহমান বলেন, আসিফ রায়হানের বদলী স্থাগিতের খবর শুনেছি। তবে কোন চিঠি পাইনি। চিঠি পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অভিযুক্ত কর্মকর্তা আফিস রায়হান বলেন, স্থগিতের খবরটি আমার জানা নেই। #

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Šajā rakstā mēs apskatīsim oficiālo vietni casino verde, daloties ar ekspertu viedokļiem un spēlētāju atsauksmēm. Izpētīsim, kas padara šo kazino pievilcīgu, kādi ir tā piedāvājumi un ko par to domā tie, kas jau ir izmēģinājuši savus spēkus. Ja tu esi spēlētājs vai vienkārši meklē jaunu vietu, kur izklaidēties, šis raksts sniegs tev noderīgu informāciju.

Oficiālā vietne casino verde: Kas ir šis kazino?

Oficiālā vietne casino verde ir salīdzinoši jauna spēļu platforma, kas piedāvā plašu spēļu klāstu un pievilcīgas akcijas. Šis kazino ir licencēts un regulēts, kas liek spēlētājiem justies droši. Arī dizains ir mūsdienīgs un lietotājam draudzīgs, kas ir liels pluss. Ja esi ieinteresēts, vari apmeklēt oficiālo vietni https://verde-lv.com/ un iepazīties ar to tuvāk.

Spēļu piedāvājums: Kas ir pieejams spēlētājiem?

Casino verde lepojas ar plašu spēļu klāstu, kas ietver video slotus, galda spēles un pat dzīvās kazino spēles. Ja esi slots entuziasts, noteikti iepazīsties ar populāriem spēļu automātiem kā “Starburst” un “Book of Dead”. Šīs spēles ir ne tikai izklaidējošas, bet arī piedāvā lieliskas laimesta iespējas.

Turklāt, ja esi galda spēļu fans, vari izmēģināt blekdžeku, ruleti un pokera variantus, kas ir pieejami gan standarta, gan dzīvās versijās. Tas nodrošina reālistisku spēļu pieredzi, kas varētu apmierināt pat visprasīgākos spēlētājus.

Interesanti, ka kazino piedāvā arī regulāras jaunas spēles, kas tiek pievienotas iknedēļas vai ikmēneša bāzē, kas nozīmē, ka vienmēr ir kaut kas jauns, ko izmēģināt. Tas ir lielisks veids, kā saglabāt interesi un aizrautību.

Bonusi un akcijas: Vai tie ir izdevīgi?

Bonusu piedāvājumi ir viens no galvenajiem iemesliem, kāpēc spēlētāji izvēlas konkrētu kazino. Oficiālā vietne verde casino piedāvā pievilcīgus sagaidīšanas bonusus jaunajiem spēlētājiem, kā arī regulāras akcijas esošajiem. Piemēram, vari saņemt 100% bonusu pirmajam depozītam, kas ir lielisks veids, kā palielināt savas spēļu iespējas.

Turklāt, kazino regulāri rīko turnīrus un lojalitātes programmas, kas ļauj spēlētājiem iegūt papildu balvas un bezmaksas griezienus. Šī pieeja ne tikai motivē spēlētājus, bet arī rada pozitīvu atmosfēru kazino kopienā.

Tomēr ir svarīgi izlasīt bonusa nosacījumus, pirms pieņemt jebkuru piedāvājumu, jo katram bonusam ir savi derīguma termiņi un prasības attiecībā uz likmēm. Tas palīdzēs izvairīties no nepatīkamiem pārsteigumiem, kad pienāks laiks izņemt laimestus.

Spēlētāju atsauksmes: Ko saka citi?

Ja vēlies uzzināt, vai oficiālā vietne verde casino ir tā vērta, noteikti jāpievērš uzmanība spēlētāju atsauksmēm. Daudzi spēlētāji izceļ kazino plašo spēļu klāstu un pievilcīgos bonusus, taču ir arī atsauksmes par klientu atbalsta kvalitāti. Daži apgalvo, ka atbalsta komanda ir ļoti atsaucīga un noderīga, kas ir svarīgi, ja rodas kādas problēmas.

Tomēr ir arī tādi, kas ir saskārušies ar aizkavētām izmaksām. Šādas atsauksmes ir jāņem vērā, jo tās var ietekmēt lēmumu par kazino izvēli. Bet, kā saka pieredzējuši spēlētāji, katram kazino ir savi plusi un mīnusi, tāpēc ir svarīgi atrast to, kas vislabāk atbilst taviem vajadzībām.

Vēl viens interesants aspekts ir tas, ka daudzi spēlētāji uzsver kazino draudzīgo atmosfēru un regulāro komunikāciju sociālajos tīklos, kas liecina par aktīvu un iesaistītu kopienu. Tas var būt liels pluss, ja esi sociāls cilvēks, kas vēlas dalīties pieredzē ar citiem.

Mājaslapas lietošanas pieredze: Kādas ir priekšrocības?

Priekšrocība Apraksts
Lietotājdraudzīgums Mājaslapa ir intuitīva, viegli orientējama un pieejama visās ierīcēs.
Ātra ielāde Spēles ielādējas ātri, kas nodrošina nepārtrauktu spēļu pieredzi.
Daudzveidība Piedāvā plašu spēļu klāstu un kategoriju, no kurām izvēlēties.

Oficiālā vietne verde casino patiešām izceļas ar savu lietotājdraudzīgumu. Pat ja tu esi jaunpienācējs, mājaslapas dizains ļauj viegli atrast savas mīļākās spēles un informāciju par bonusiem. Turklāt, kazino ir optimizēts mobilajām ierīcēm, kas nozīmē, ka vari spēlēt jebkur un jebkurā laikā.

Vēl viena svarīga priekšrocība ir ātra spēļu ielāde. Tas nozīmē, ka tu vari ātri pāriet no vienas spēles uz citu, negaidot ilgi, kas noteikti uzlabo kopējo spēļu pieredzi. Tas ir īpaši svarīgi, ja esi aizņemts spēlētājs, kuram patīk ātri izmēģināt jaunas iespējas.

Secinājumi: Vai oficiālā vietne verde casino ir vērta apmeklēšanas?

  1. Izvēlēties kazino ar plašu spēļu klāstu un pievilcīgiem bonusiem.
  2. Lasīt spēlētāju atsauksmes, lai iegūtu reālu priekšstatu par kazino kvalitāti.
  3. Pārliecināties par labu klientu atbalsta pieejamību un atsaucību.
  4. Izmēģināt kazino, izmantojot bezmaksas spēles vai demo versijas.

Kopumā oficiālā vietne verde casino ir vērta apmeklēšanas, ja meklē modernu un drošu kazino ar plašu izvēli. Spēlētāju atsauksmes liecina par lielisku pieredzi un pievilcīgiem piedāvājumiem. Protams, pirms pieņem lēmumu, izpēti visus aspektus un izvērtē savas vēlmes un vajadzības. Bet, ja esi gatavs izmēģināt kaut ko jaunu, šis kazino noteikti būs lieliska izvēle!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আবু সাঈদ হত্যা মামলার আসামী এ এস পি আরিফুজ্জামান ভারতে গ্রেফতার

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার কাকডাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ভারতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের দায়ে বিএসফের হাতে আটক বাংলাদেশের সহকারী পুলিশ সুপার আরিফুজ্জামান ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলায় অবস্থিত এপিবিএন-২ এর সহকারী পুলিশ সুপার পদে কর্মরত ছিলেন। এর আগে তিনি রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার পদে কর্মরত ছিলেন।

সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত খাঁন জানান,মোহাম্মদ আরিফুজ্জান গত বছরের ৫ আগস্টের আগে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার পদে কর্মরত ছিলেন। পরে তাকে ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলায় অবস্থিত এপিবিএন-২ এ বদলী করা হয়। সেখানে তিনি গেল বছরের ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। ১৪ অক্টোবর থেকে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে হাজির না হওয়া ও অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। সেই থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।

তিনি আরও জানান,রংপুরের তাজহাট ও কোতয়ালী থানায় হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ৫টি মামলা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, শনিবার সন্ধ্যায় সাতক্ষীরার কাকডাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে পার হয়ে তিনি পশি^মবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাকিমপুর সীমান্ত চৌকির নিকটে গেলে তাকে আটক করে বিএসএফ। পরে তাকে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।

বর্তমানে তিনি বসিরহাট মহকুমার স্বরুপনগর থানায় পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন।

এবিষয়ে কাকডাঙ্গা বিজিবি’র সুবেদার কামরুজ্জামান জানান,বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় বৃদ্ধার ওয়ারেশকাম না দিয়ে হয়রানির অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিনিধি: দেবহাটায় অসহায় বৃদ্ধার ওয়ারেশকাম সার্টিফিকেট না দিয়ে হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। এব্যাপারে উপজেলা ইউএনও বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন দ্বারে দ্বারে ঘুরছে ওই অসহায় বৃদ্ধা ছকিনা খাতুন (৮১)।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দেবহাটা উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের আক্কাজ আলী মোল্ল্যা পেশায় ছিলেন একজন সাবেক ভূমি কর্মকর্তা। তিনি ২য় বিয়ে করেন সদর উপজেলার ধুলিহর গ্রামে। বিয়ের পর ২য় স্ত্রী ছকিনা খাতুনকে নিয়ে দেবাহাটার নওয়াপাড়া গ্রামে নিজ বাড়িতে বসবাস করতেন। ১ম স্ত্রীর সাত পুত্র সন্তান ও ২য় স্ত্রীর চার পুত্র সন্তান। মোট ১১ জন পুত্র সন্তান আছে। ১৯৯৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর চাকুরি করাকালীন সময় আক্কাজ আলী মোল্ল্যা মৃত্যুবরণ করেন।

স্বামীর মৃত্যুর পর ১ম স্ত্রী ২য় স্ত্রীকে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন শুরু করে। নির্যাতনের কারণে ২য় স্ত্রী ধুলিহরের পিতার বাড়িতে বসবাস শুরু করেন ও মাঝে মধ্যে নওয়াপাড়া স্বামীর বাড়িতে বেড়াতে যেতেন আবার পিতার বাড়িতে চলে আসতেন। একপর্যায়ে ২য় স্ত্রী ছকিনা খাতুনকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে ১ম স্ত্রী ও তার পুত্র সন্তানরা মিলে ষড়যন্ত্র শুরু করে। ২য় স্ত্রী ছকিনা খাতুন তার স্বামীর সম্পত্তি নিতে গেলে বাধে বিপত্তি। নওয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে ৯নং ওয়ার্ডের সদস্য মনিরুল ইসলামের কাছে ওয়ারেশকাম সার্টিফিকেট নিতে গেলে তিনি দিলেও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোনায়েম তা না দিয়ে ৫মাস বিভিন্ন ভাবে তালবাহানা শুরু করে।

পরবর্তীতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ২য় স্ত্রী ছকিনা খাতুন স্বামী আক্কাজ আলী মোল্ল্যাকে তালাক দিয়ে মর্মে একটি ১৯৯৭ সালের ভূয়া এ্যাফিডেফিটের ঘোষণা পত্র দেখায় এবং ওয়ারেশকাম সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না বলে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়। তবে তিনি কোন বৈধ তালাকনামা দেখাতে পারেননি।

ঘটনার পর ছকিনা খাতুনের ছেলে আমজাদ হোসেন গত ২৮জুলাই উপজেলা ইউএনও বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগে ইউএনও মোঃ আসাদুজ্জামান যাচাই পূর্বক জরুরী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিলেও চেয়ারম্যান তার সিদ্ধান্তে থাকে অটল থাকে। গত ১৯আগষ্ট সদ্য যোগদানকারী মানবিক ইউএনও হিসেবে পরিচিত কে,এম আবু নওশাদের সাথে ঘটনা বললে সাথে সাথে তিনি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোনায়েম হোসেনকে ফোনে উভয়পক্ষকে বসিয়ে শুনে বুঝে ওয়ারেশকাম সার্টিফিকেট দেওয়ার নির্দেশ দেন।

এব্যাপারে অসহায় বৃদ্ধা ছকিনা খাতুন বলেন, আমার স্বামী আক্কাজ আলী মোল্ল্যা মৃত্যুবরণ করেন ১৯৯৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যে ১৯৯৭ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারী ভূয়া এ্যাফিডেফিট দেখাচ্ছে, তা আমার করা নয়। আমি আমার জীবদ্দশায় কখনও কোর্টের বারান্দায় যায়নি। ওটা ভূয়া ও জাল। স্বামীর সম্পত্তি থেকে আমাকে বঞ্চিত করতে জালিয়াতির মাধ্যমে ওই এ্যাফিডেভিট করা হয়েছে। তবে গত ১০ আগষ্ট জীবনে প্রথম কোর্টে গিয়ে আমি একটি সঠিক এ্যাফিডেভিট করেছি। তাছাড়া স্বামীর মৃত্যুর পর কোন স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারে? এ প্রশ্ন রেখেছেন তিনি সকলের কাছে।

এব্যাপারে নওয়পাড়া ইউপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোনায়েম হোসেন এ প্রতিবেদককে বলেন, আগামী সপ্তাহে আমরা উভয় পক্ষকে নিয়ে বসবো। তারপর এর সমাধান করবো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনিতে নারী-শিশু – কিশোরীদের জলবায়ুজনিত স্বাস্থ্য ঝুঁকি মোকাবেলায় প্রশিক্ষণ

আশাশুনি প্রতিনিধি:
সাতক্ষীরার আশাশুনিতে গর্ভবতী নারী, শিশু ও কিশোরীদের জলবায়ু পরিবর্তনজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবেলায় স্থানীয় কমিউনিটি স্কিল বার্থ অ্যাটেনডেন্টদের (সিএসবিএ) নিয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসডিসি CALL (Climate Action at Local Level) Consortium এর আওতায় সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান Enfants du Monde (EdM) এর সহায়তায় এবং ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) বাস্তবায়িত Reducing Climate Change Induced Health Hazard of Pregnant Woman, Children and Adolescent Girls (REACH) প্রকল্পের অংশ হিসেবে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

প্রকল্পের আওতাধীন তিন ইউনিয়নের (আশাশুনি সদর, আনুলিয়া ও প্রতাপনগর) মোট ৬৯ জন সিএসবিএ-কে নিয়ে ইউনিয়নভিত্তিক এ প্রশিক্ষণ চলবে আট দিনব্যাপী (প্রতি ব্যাচে দুই দিন করে) আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের হলরুমে। প্রশিক্ষণ যথাযথভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে সরকারি সিএসবিএদের নিয়ে ১৩–১৪ আগস্ট ২০২৫ তারিখে Training of Trainers (TOT) অনুষ্ঠিত হয়।
টিওটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোঃ সাইফুল ইসলাম, উপজেলা সহকারী পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মশিউর রহমান, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিদর্শক গোলক চন্দ্র বিশ্বাস, ইএসডিও রিচ প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক মোঃ মাসুকুল হক, সহকারী প্রকল্প ব্যবস্থাপক মোঃ লিটন হোসাইন, ফিল্ড অফিসার তারিশা রহমাb ও মোঃ লুৎফুল হাসান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডা. সাইফুল ইসলাম বলেন, “সরকারের সীমিত জনবল দিয়ে স্থানীয় সকল গর্ভবতী মহিলাকে ধাত্রী (সিএসবিএ) সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। ইএসডিও–ইডিএম কতৃক বাস্তবায়িত রিচ প্রকল্প স্থানীয় ও সরকারি ধাত্রীদের (সিএসবিএ) একত্রিত করে যে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আপনাদের এ প্রশিক্ষণ আন্তরিকভাবে গ্রহণ করতে হবে। কারণ এরই মধ্যে ইএসডিও–ইডিএম কতৃক বাস্তবায়িত রিচ প্রকল্প বিভিন্ন পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ ও লজিস্টিক সহায়তা দিয়েছে, যা মাঠপর্যায়ের সেবার মান উন্নত করেছে।

অংশগ্রহণকারী সিএসবিএরা জানান, এই প্রশিক্ষণ তাদের কাজে নতুন দিক নির্দেশনা দেবে এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবেলায় আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন। এমন অংশগ্রহণমূলক ও আনন্দময় প্রশিক্ষণ আয়োজনের জন্য তারা প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বুধহাটা ইউনিয়ন বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক ওয়ার্ড সম্মেলন

আশাশুনি প্রতিনিধি:
আশাশুনির বুধহাটা ইউনিয়ন বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক ওয়ার্ড সম্মেলন’২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার দুপুর আড়াইটা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বুধহাটা বিবিএম কলেজিয়েট স্কুল চত্বরে সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

জেলা বিএনপির সদস্য ও আশাশুনি উপজেলা বিএনপি’র সাবেক আহবায়ক সম হেদায়েতুল ইসলামের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা বিএনপির আহবায়ক রহমত উল্লাহ পলাশ, সদস্য সচিব আবু জাহিদ সোহাগ, যুগ্ম আহবায়ক ও টিম লিডার আক্তারুজ্জামান আক্তার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ তরিকুল হাসান, সদস্য মাসুম বিল্লাহ শাহিন, যুবদলের সাবেক প্রধান সমন্বয়ক আইনুল ইসলাম নান্টা, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক কামরুজ্জামান টুকু, জেলা বিএনপি’র সদস্য আসিফুর রহমান তুহিন, চেয়ারম্যান রুহুল কুদ্দুস, মশিউল হুদা তুহিন, শেখ আব্দুর রশিদ, সার্স কমিটির সদস্য কবির ঢালি, খোরশেদ আলী, শাহরিয়ার জামান, আব্দুল কুদ্দুস গাজী, শওকত হোসেন ও মামুন হোসেন সহ জেলা ও উপজেলা বিএনপি’র শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দসহ ইউনিয়ন ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

দ্বিবার্ষিক সন্মলনে গোপন ব্যলটের মাধ্যমে ১নং ওয়ার্ডে সভাপতি ইউনুছ আলী সরদার, সম্পাদক শহিদুল ইসলাম (বি: প্র:) ও সাংগঠনিক সম্পাদক বিল্লাল হোসেন, ২নং ওয়ার্ডে মজনু রহমান সভাপতি, মফিজুল ইসলাম সম্পাদক ও আয়ুব আলী সাংগঠনিক (বি.প্র), ৩নং ওয়ার্ড (বি.প্র.) সভাপতি আব্দুর রব, শাহেরুল ইসলাম সম্পাদক ও রহমতুল্লাহ সাংগঠনিক, ৪নং ওয়ার্ড সভাপতি আব্দুল কুদ্দুছ, সম্পাদক তারিকুল ইসলাম ও সাংগঠনিক শাহিন আলম, ৫নং ওয়ার্ড সভাপতি লিয়াকত আলী বিশ্বাস (বি.প্র), সম্পাদক সোহরাব হোসেন ও সাংগঠনিক নূরুল ইসলাম মিলন, ৬নং ওয়ার্ড সভাপতি শওকত আলী, সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক মনিরুল ইসলাম (চাবি প্রতীক), ৭নং ওয়ার্ড সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, সম্পাদক মোস্তাজুল ইসলাম ও সাংগঠনিক জুয়েল মামুন, ৮নং ওয়ার্ড সভাপতি মামুন হোসেন, সম্পাদক শরিফুল ইসলাম ও সাংগঠনিক আবু শাহিন পলাশ ও ৯নং ওয়ার্ড সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন এরশাদ আলী, সম্পাদক মইনুদ্দীন ও সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন আবু মুছা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্লাস্টিক দূষণ রোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে

ডেস্ক রিপোর্ট: সাতক্ষীরার শ্যামনগরের মুন্সীগঞ্জে কিশোরীদের অংশগ্রহণে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় করণীয় বিষয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৩ আগস্ট) মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের শাপলা কিশোরী সংগঠনের উদ্যোগে এবং বারসিকের সহায়তায় এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় শাপলা কিশোরী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অনন্যা মন্ডলের সভাপতিত্বে বারসিক কর্মকর্তা চম্পা মল্লিক, বিশ্বজিৎ মন্ডল, গোলাপ কৃষি নারী সংগঠনের সভাপতি লতা রানী, কিশোরী ক্রিস্টনা, বৃষ্টি, মিতারা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

সভায় প্লাস্টিক দূষণের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় কিশোরীদের সচেতনতা বৃদ্ধি, পরিবেশগত ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি, প্লাস্টিক কিভাবে মাটি, পানি ও বায়ু দূষণ ঘটাচ্ছে, অব্যবহৃত প্লাস্টিক সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং পুনঃব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

সভায় বক্তারা প্লাস্টিক দূষণ রোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান জানান।

সবশেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ১টি করে কদবেলের চারা প্রদান করা হয়। #

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ডি.বি. ইউনাইটেড হাইস্কুলে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরণ

নিজস্ব প্রতিনিধি:
সাতক্ষীরা ডি.বি. ইউনাইটেড হাইস্কুলে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলো বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরণ এবং ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষায় এ+ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।

ডিবি ইউনাইটেড হাই স্কুলের আয়োজনে শনিবার সকালে বিদ্যালয়ের হলরুমে অনুষ্ঠিত পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সাতক্ষীরা জেলা ইউনিট কমান্ডের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা সম. সহিদুল ইসলাম। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘শিক্ষা মানুষের মৌলিক অধিকার। পড়াশোনার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ তরুণ প্রজন্মকে আলোকিত নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে।’

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি নুরুল আমিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক ও সাহিত্যিক ডা. মো. আবদুল ওহাব আজাদ, ধুলিহর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুস সালাম, বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য আব্দুর রশিদ এবং বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মমিনুর রহমান।

বক্তারা বলেন, ‘শুধু পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানেই সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি একজন শিক্ষার্থীর মধ্যে শৃঙ্খলা, নৈতিকতা ও দেশপ্রেম জাগ্রত করে। তারা শিক্ষার্থীদের আধুনিক শিক্ষা, বিজ্ঞানমনস্কতা ও মানবিক মূল্যবোধে উজ্জীবিত হয়ে দেশ গঠনে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।’

পরে প্রধান অতিথি ও অন্যান্য অতিথিবৃন্দ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। পাশাপাশি এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জনকারী ১৯ জন কৃতি শিক্ষার্থীদের সম্মাননা স্মারক হিসেবে ক্রেস্ট উপহার দিয়ে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest