সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার চারটি আসনই ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে – হাবিবুল ইসলামসাতক্ষীরা সদরের দত্তবাগ টাইগার ক্লাবের নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধনজাতীয় সংহতি দিবস,এই দিনে বিভাজন নয়, ঐক্যের আহবান -কাজী আলাউদ্দিনসাতক্ষীরা-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনকে বিজয়ী করতে গণমিছিলতরুণদের উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহিত সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রীন ইনোভেশন ফেয়ারExplorez les avis des utilisateurs sur gtbet et rejoignez la communautéΕξερευνήστε τις καλύτερες στρατηγικές καζίνο στο gtbet για μεγαλύτερα κέρδηCome registrarsi su Nixbet e iniziare a vincere in pochi passiদেবহাটায় কিশোর-কিশোরী ও যুবকদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে খেলাধুলার আয়োজনগণমানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান নলতা হাসপাতাল হুমকির মুখে :রক্ষার দাবি

আজ নলতায় ওরছ শরীফের ২য় দিন : কাল আখেরী মোনাজাত

নলতা প্রতিনিধি: খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.)’র ৫৪ তম বার্ষিক ওরছ শরীফে যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যময় পরিবেশে সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতায় আজ ৯ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার ২য় দিনের অনুষ্ঠানের কার্যক্রম চলছে।
নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের সার্বিক ব্যস্থাপনায় অন্যান্য বছরের ন্যায় এবছরের বার্ষিক ওরছ শরীফের সকল প্রকার প্রস্তÍতি সম্পন্ন হয়ে ওরছ শরীফের কার্যক্রম সুষ্ঠ ও সুন্দরভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সভাপতি আলহাজ্জ মুহাম্মদ সেলিমউল্লাহ’র সভাপতিত্বে পবিত্র ওরছ শরীফের ১ম দিনে মাহফিলসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী অধ্যাপক ডাঃ আ ফ ম রুহুল। কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি ও প্রাক্তন সংসদ সদস্য মোঃ মনসুর আহমেদ, নলতা কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি ও ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের পরিচালক আলহাজ্ব কাজী রফিকুল আলম, কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সাধারন সম্পাদক মোঃ আব্দুল মজিদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাইদুর রহমান, মিশন কর্মকর্তা আলহাজ্ব মোঃ আমজাদ হোসেন, মোঃ মালেকুজ্জামান, অধ্যক্ষ রিয়াজুল ইসলাম, আলহাজ্ব আবুল ফজল, মোঃ এনামুল হক, ডাঃ নজরুল ইসলাম, মোঃ শফিকুল হুদা, ডাঃ আকবর হোসেন, আলহাজ্ব মোঃ আউনুছ আলি, শফিকুল আলম, রঞ্জুসহ কেন্দ্রীয় ও দেশ, বিদেশ থেকে আগত হাজার হাজার ভক্তবৃন্দ।
আগামিকাল ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকাল ৮ টায় আখেরী মোনাজাতের মাধ্য দিয়ে তিনদিন ব্যাপি খানবাহাদুর আহছানউল্লা (র.) এঁর ৫৪তম বার্ষিক ওরছ শরীফের পরিসমাপ্তি ঘটবে।
এদিকে ওরছ শরীফ উপলক্ষে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আনসার বাহিনী, গ্রাম পুলিশ, রোভার স্কাউট্স, স্কাউট্স, নারী-পুরুষ স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ সর্ব সাধারণের নিরাপত্তার বিষয়ে তৎপর ভূমিকায় আছেন বলে জানা গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
যে ১০ ইস্যু বিবেচনায় নিয়ে খালেদা জিয়ার মামলার রায়

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তার ছেলে তারেক রহমানসহ ছয়জন আসামির বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ করতে পেরেছে বলে আদালতের রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। রায়ে আরও বলা হয়েছে, আসামিদের নির্দোষ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন তাদের আইনজীবীরা। এর ফলে খালেদা জিয়ার পাঁচ বছর ও তারেক রহমানসহ বাকি আসামিদের ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন পুরান ঢাকার বকশিবাজারে সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ জজ আদারতের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান।

যেসব অভিযোগ বিবেচ্য ছিল আদালতে
বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান ৬৩২ পৃষ্ঠার রায়ের সংক্ষিপসারে উল্লেখ করেন—
(১) ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকীকে দিয়ে প্রাইম মিনিস্টার কোম্পানিজ ফান্ড নামীয় সোনালী ব্যাংক রমনা শাখায় হিসাব খুলেছিলেন কিনা?
(২) ওই হিসাবে ১৯৯১ সালের ৯ জুন ১২ লাখ ৫৫ হাজার ইউএস ডলার জমা করেছিলেন কিনা?
(৩) ওই ১২ লাখ ৫৫ হাজার ডলারের সমপরিমাণ বাংলাদেশি টাকায় চার কোটি ৪৪ লাখ ৮১ হাজার ৩১৬ টাকা প্রাইম মিনিস্টার কোম্পানিজ ফান্ডে জমা হয়েছিল কিনা?
(৪) ওই টাকা বৃদ্ধি পেয়ে চার কোটি ৬৬ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ টাকায় উন্নীত হয়েছে কিনা?
(৫) প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টে দুই কোটি ৩৩ লাখ ৩৩ হাজার ৫০০ টাকা স্থানান্তরিত হয় কিনা এবং আসামি তারেক রহমান ও মমিনুর রহমান প্রাইম ব্যাংকে স্থানান্তর করেছেন কিনা?
(৬) কাজী সালিমুল হক কামাল প্রাইম ব্যাংক গুলশান শাখা থেকে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিউ ইস্কাটন শাখায় স্থানান্তর করেন কিনা?
(৭) কাজী সালিমুল হক কামাল অবৈধভাবে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে লাভবান হয়ে ব্যক্তি বিশেষকে লাভবান করতে সহায়তা করেন কিনা?
(৮) খালেদা জিয়াসহ আসামিরা পরস্পর সহযোগিতায় অবৈধভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে এবং অন্যদের লাভবান করার অসৎ মানসে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার অপব্যবহার করে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টে টাকা স্থানান্তর করাতে পারেন কিনা এবং ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাৎ করা হয় কিনা?
(৯) আসামিরা ৪০৯ ও ১০৯ ধারার অপরাধ করেছেন কিনা?
(১০) আসামিরা শাস্তির যোগ্য কিনা?

বিবেচ্য অংশটুকু উল্লেখ করে বিচারক বলেন, প্রসিকিউশন অভিযোগের বিবেচ্য বিষয় প্রমাণ করতে পেরেছে। আসামি পক্ষ ডিসপ্রুভ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাধারণ বন্দী হিসেবেই কারাগারে খালেদা, খেলেন ভাত-মাছ

ঢাকার নাজিম উদ্দীন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারেই সাধারণ বন্দী হিসেবে ঠাঁই হলো বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার। বকশীবাজার আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের রায় ঘোষণার পর গতকাল বিকাল থেকেই নতুন ঠিকানায় দেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। রাখা হয়েছে পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপারের অফিস কক্ষে। এ ব্যাপারে কারা কর্তৃপক্ষ বলছে, আদালত থেকে ডিভিশন দেওয়ার আদেশ না দেওয়ার কারণে খালেদা জিয়াকে সাধারণ কয়েদি হিসেবেই রাখা হচ্ছে। তবে ডিভিশনের কাগজ পাওয়ার পর এখান থেকে তাকে স্থানান্তর করা হবে। গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে রায় ঘোষণার আধা ঘণ্টা পর খালেদা জিয়াকে কড়া পুলিশি পাহারায় কারাগারে নেওয়া হয়। অন্যদিকে খালেদা জিয়ার সেবার জন্য তার দীর্ঘদিনের পরিচারিকা ফাতেমাকে তার সঙ্গে রাখার আবেদন করা হলেও তাতে সাড়া দেয়নি কারা কর্তৃপক্ষ। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটির বেশি টাকা আত্মসাতে তার দুর্নীতির প্রমাণ পেয়ে এই রায় দিয়েছেন ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ মো. আখতারুজ্জামান। বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের মধ্যে এইচ এম এরশাদের পর খালেদা জিয়াকেই দুর্নীতির দায় নিয়ে কারাগারে যেতে হলো। এ ব্যাপারে ঢাকা বিভাগের কারা উপমহাপরিদর্শক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, আদালতের নির্দেশের বাইরে আমরা এক চুলও নড়তে পারি না। সে জন্য গৃহপরিচারিকা ফাতেমা বেগমকে রেখে খালেদা জিয়ার সেবা করতে দেওয়ার ক্ষমতা আমাদের নেই। কারাসূত্র বলছে, নাজিম উদ্দীন রোডেই বেগম জিয়াকে রাখতে গত ১৫ দিন ধরেই প্রস্তুতি নিয়েছিল কারা কর্তৃপক্ষ। ঢাকার কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থানান্তরিত হলেও পুরাতন কারাগারের অভ্যন্তরের লাল ও হলুদ রঙের তিনতলা বিশিষ্ট ‘ডে কেয়ার সেন্টার’-কেই বেছে নেয় কারা কর্তৃপক্ষ। দেওয়া হয় পুরনো রঙের ওপর নতুন রঙের আস্তরণ। জেল কোড অনুসারে ভিআইপি বন্দী রাখার জন্য ‘ডে কেয়ার’ সেন্টারের দ্বিতীয় তলার সিঁড়ির ডান পাশের দুটি কক্ষে লাগানো হয় নতুন টাইলস, সিলিং ফ্যান, হাইকমোড। গত দুই দিন আগে লাগানো হয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র (এসি)। গত কিছুদিন ধরে বিশেষ নিরাপত্তা জোরদার করা হয় পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগার এলাকায়। সাদা পোশাকে দায়িত্ব পালন করছিলেন বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা। সাধারণ মানুষও অনুমান করছিলেন কিছু একটা হতে যাচ্ছে পুরাতন কারাগারে। গত বুধবার কারাগারের আশপাশে নতুন করে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এ ছাড়া গতকাল থেকেই ওই এলাকায় জনসাধারণের চলাচলেও কড়াকড়ি করা হচ্ছে। কারাগারের চারদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল ও অবস্থান জোরদার করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির জানান, সাধারণ কয়েদি হিসেবেই খালেদা জিয়াকে আমরা রেখেছি। আদালতের নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত তাকে ডিভিশন দেওয়া হবে না। অন্য সব সাধারণ কয়েদিদের মতোই সব সুবিধা পাবেন তিনি। তবে তার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক।

কারা সূত্র বলছে, নাজিম উদ্দীন রোডের পুরনো কারাগারে নেওয়ার পর প্রথমে খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হয় জেল সুপারের পুরনো অফিস কক্ষে। কারাগার স্থানান্তরের আগে ওই কক্ষেই ছিল জেল সুপারের অফিস রুম। এ সময় সেখানে উপস্থি ছিলেন, জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবীর, জেলার মাহবুবুল ইসলামসহ কারা কর্মকর্তারা। এ সময় খুব বিমর্ষ অবস্থায় ছিলেন তিনি। কারও সঙ্গে কোনো কথা বলেননি। আগে থেকেই ওই কক্ষকেই থাকার জায়গা হিসেবে প্রস্তুত করে কারা কর্তৃপক্ষ। সন্ধ্যা ৭টার দিকে কারা চিকিৎসক ডা. মাহমুদুল হাসান বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন। জেল কোড অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে রাতের খাবার দেওয়া হয়েছে ভাত, মাছ, সবজি এবং ডাল। সকালে দেওয়া হবে রুটি সবজি। তবে বেগম খালেদা জিয়ার কারা ব্যবস্থাপনার জন্য আগে থেকেই ডেপুটি জেলার শিরিন সুলতানার নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি মহিলা কারারক্ষী দল এবং ডেপুটি জেলার আশরাফ উদ্দীনের নেতৃত্বে ১০ সদস্য বিশিষ্ট আরও একটি দল গঠন করে কারা কর্তৃপক্ষ।

গত শতকের ৮০ এর দশকে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময়ে ১৯৮৩ সালের ২৮ নভেম্বর, ১৯৮৪ সালের ৩ মে, ১৯৮৭ সালের ১১ নভেম্বর গ্রেফতার হতে হয় খালেদা জিয়াকে। তখন তাকে সেনানিবাসের শহীদ মইনুল সড়কের বাড়িটিতে গৃহবন্দী রাখা হয়েছিল। সর্বশেষ জরুরি অবস্থার সময় ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর গ্রেফতার হন খালেদা জিয়া। প্রায় ১ বছর ৭ দিন সংসদ ভবনের একটি বাড়িতে বন্দী রাখা হয়েছিল তাকে। ওই সময় খালেদার দুই ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোও গ্রেফতার হয়েছিলেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর খালেদা জামিনে মুক্তি পান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শাকিব খানের ছবি মুক্তি; খুলছে বন্ধ ২৫ হল, খুলবে আরও

শাকিব-মিমের আমি নেতা হবো ছবি প্রদর্শনের মধ্যে খুলছে বন্ধ হয়ে যাওয়া ২৫টি সিনেমা হল। ১৬ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে মুক্তি পাবে এ জুটির নতুন ছবি ‘আমি নেতা হবো’।

এ উপলক্ষে বন্ধ হয়ে যাওয়া অর্ধশতাধিক সিনেমা হল নতুন করে খোলার উদ্যোগ নিয়েছে চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শাপলা মিডিয়া।

প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার সেলিম খান বলেন, ‘আমি নেতা হবো’ শাপলা মিডিয়ার প্রথম প্রয়াস। আমরা এই ছবিটি ১৫০ হলে মুক্তি দেবো। কেউ যদি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে সেই বাধাকেও আমরা অতিক্রম করতে পারি। এজন্যই কিছু বন্ধ হল খোলার পরিকল্পনা করেছি।

প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ বাদল জানান, এরই মধ্যে ২৫টি বন্ধ হয়ে যাওয়া সিনেমা হলে ‘আমি নেতা হবো’ ছবি প্রদর্শনের জন্য বুকিং দেওয়া হয়েছে। তারা আশা করছে, হল সংখ্যা ৫০-এ গিয়ে দাঁড়াবে। সিনেমা হল মালিক।

উত্তম আকাশ পরিচালিত ‘আমি নেতা হবো’ ছবিতে শাকিব-মিম জুটির পাশাপাশি অভিনয় করেছেন ওমর সানী, মৌসুমী, কাজী হায়াত প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অবশেষে হুমায়ূন ফরিদী, ইলিয়াস কাঞ্চন পাচ্ছেন একুশে পদক

সমাজসেবায় অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন ও অভিনয়ে হুমায়ূন ফরিদীসহ এবার মোট ২১ জন একুশে পদক পাচ্ছেন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ দেশের ২১ জন বিশিষ্ট নাগরিককে ২০১৮ সালের একুশে পদক দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

আজ বৃহস্পতিবার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, অভিনেতা হুমায়ূন ফরিদী (মরণোত্তর) এবং ইলিয়াস কাঞ্চনসহ ২১ জনের নাম ঘোষণা করেছে।

ভাষা আন্দোলনে আ. জা. ম. তকীয়ুল্লাহ (মরণোত্তর) ও অধ্যাপক মির্জা মাজহারুল ইসলাম। শিল্পকলায় সঙ্গীত বিভাগে শেখ সাদী খান, সুজেয় শ্যাম, ইন্দ্র মোহন রাজবংশী, মো. খুরশীদ আলম, মতিউল হক খান।

শিল্পকলার নৃত্য বিভাগে বেগম মীনু হক (মীনু বিল্লাহ), অভিনয়ে হুমায়ুন ফরিদী (হুমায়ুন কামরুল ইসলাম), নাটকে নিখিল সেন (নিখিল কুমার সেনগুপ্ত), চারুকলায় কালিদাস কর্মকার, আলোকচিত্রে গোলাম মুস্তাফার নাম এসেছে।

সাংবাদিকতায় একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন রণেশ মৈত্র। গবেষণায় মনোনীত হয়েছেন ভাষা সৈনিক প্রফেসর জুলেখা হক।

অর্থনীতিতে ড. মিইনুল ইসলাম, সমাজসেবায় ইলিয়াস কাঞ্চনের নাম ঘোষণা করেছে সরকার। ভাষা ও সাহিত্যে সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম খান (কবি হায়াৎ সাইফ), সুব্রত বড়ুয়া, রবিউল হুসাইন ও মরহুম খালেকদাদ চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০ ফেব্রুয়ারি ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে একুশে পদক দিবেন বলে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আদেশে জানানো হয়েছে।

উল্লেখ্য,হুমায়ূন ফরিদীকে একুশে পদক প্রদানের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় বিগত বছরগুলোতে দাবি জানানো হচ্ছিল। এবার এই কীর্তিমান অভিনেতা (মরণোত্তর) একুশে পদক পেতে যাচ্ছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় এসি বাসে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা

আসাদুজ্জামান: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রায় ঘোষণার পর সাতক্ষীরা শহরের অদূরে বাঁকাল এলাকায় সড়কের পশে থাকা একটি এসি বাসে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাঁকাল প্রেট্রোল পাম্পের ধারে এ ঘটনাটি ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাতক্ষীরা শহরের অদুরে বাঁকাল সড়কের পাশে রাখা একে ট্রাভেলসের একটি এসি বাসে সন্ধ্যায় দূর্বৃত্তরা আগুন দিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় তারা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তারা আরো জানান, একে ট্রাভেলসের ওই বাসটিসহ আরও কয়েকটি বাস প্রায় সময়ই বাঁকাল সড়কের পাশে রাখা থাকে।
সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মেরিনা আক্তার জানান, সন্ধ্যার সময় ত্রাস সৃষ্টির জন্য বাঁকাল এলাকায় একটি পরিত্যক্ত বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার জড়িতদের সনাক্তকরণে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পরিত্যক্ত লালদালানে রাত কাটবে খালেদা জিয়ার

২০১৬ সালের ২৯ জুন। পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডের লালদালান খ্যাত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ৬ হাজার ৪০০ বন্দিকে কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়ার রাজেন্দ্রপুরের নতুন কারাগারে স্থানান্তর করা হয়। এর মাধ্যমে ২২৮ বছরের পুরনো কারাগার বন্ধ ঘোষণা করা হয়। কেউ কখনো কল্পনাও করেননি কোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে আর কোনোদিন এ কারাগারে ফের বন্দিজীবন কাটাতে হবে।
কিন্তু ২ বছর ৪ মাস ১০ দিন পর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে এই পরিত্যক্ত কারাগারে রাত কাটাবেন বেগম খালেদা জিয়া।
জানা গেছে, বেগম খালেদা জিয়ার জন্য কারাগারে ভিআইপি বন্দির কক্ষ তৈরি করা হয়েছে। কক্ষটিতে এয়ারকন্ডিশন ও সোফা সেট দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে পুরান ঢাকার বকশীবাজার আলীয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে পাঁচ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেন। সেইসঙ্গে তার বড় ছেলে তারেক রহমান ও তৎকালীন মুখ্যসচিব কামালউদ্দিন সিদ্দিকীসহ অন্য আসামিদের ১০ বছরের সশ্রম ও আর্থিক কারাদণ্ড প্রদান করেন।
দুপুর সোয়া ২টায় রায় পাঠের সময় বেগম খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষীদের আদালত কক্ষে অবস্থান না করার নির্দেশ দেন বিচারক। রায় পাঠের শুরুতে বিচারক বলেন, ৬৩২ পৃষ্ঠার রায়টি পুরোপুরি পড়তে গেলে অনেক বিলম্ব হবে। তাই রায়ের মূল পয়েন্টগুলো পড়ে শোনাচ্ছি।
তিনি জানান, মোট ১১টি বিষয় বিবেচনায় নিয়ে রায় দেয়া হচ্ছে। রায়ে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় তারেক রহমান ও কামালউদ্দিন সিদ্দিকীসহ অন্য আসামিদের ১০ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থ আত্মসাতের সমপরিমাণ টাকা জরিমানা এবং সামাজিক মর্যাদা বিবেচনায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হলো।
এ রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ বিএনপির আইনজীবীরা নো নো, ফলস জাজমেন্ট বলে হৈচৈ করে ওঠেন। তবে রায় শোনার পর বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন ভাবলেশহীন।
সাজাপ্রাপ্ত ঘোষণার সঙ্গেসঙ্গেই আদালতে উপস্থিত পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা বিশেষ করে নারী পুলিশ কর্মকর্তারা খালেদা জিয়াকে ঘিরে ফেলেন। তাদের কথামতো বেগম খালেদা জিয়া হেঁটে পাশের কক্ষে চলে যান। এসময় আদালত কক্ষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান, মওদুদ আহমদ, মেজর হাফিজউদ্দিন আহমেদসহ অন্য নেতারা মন খারাপ করে চেয়ারে চুপচাপ বসে থাকেন।
এসময় বিএনপির একজন আইনজীবী বলেন, ম্যাডামের চলাফেরা করতে সমস্যা হয়। আপনারা কেউ গিয়ে তার সঙ্গে একজন গৃহপরিচারিকা যেন থাকতে দেয় সে ব্যাপারে আলাপ করেন। এ সময় তারা বলাবলি করেন, এখনই ম্যাডামকে জেলে নেয়া হবে। আদালতে আপিল করা ছাড়া এভাবে কাউকে থাকতে দেয়া হবে না। আদালত কক্ষে উপস্থিতদের মধ্যে বিএনপির মিডিয়া উইংয়ের একজন কর্মকর্তাকে কাঁদতে দেখা যায়। আদালত থেকে বিকেল ৩টার কিছু সময় আগে পুলিশ ও র্যাবসহ কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে ঢাকার পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে নেয়া হয়।
এর আগে দুপুর ১টা ৫৪ মিনিটে আদালত এজলাসে প্রবেশ করেন বেগম খালেদা জিয়া। সকাল থেকেই আদালতের এজলাসের ভেতর দুদক ও বিএনপিপন্থী আইনজীবী ও মিডিয়াকর্মীরা অপেক্ষা করছিলেন। খালেদা জিয়ার গাড়িবহর আলিয়া মাদরাসায় প্রবেশের আওয়াজ শোনার সঙ্গে সঙ্গে বিএনপির আইনজীবীরা উত্তরমুখী প্রবেশদ্বারের সামনে অবস্থান নেন। এ সময় বেগম খালেদা জিয়া একজন দলীয় নারী কর্মীর হাত ধরে আদালতের ভেতরে প্রবেশ করেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পরনে এসময় ছিল ক্রিম কালারের প্রিন্টেড সিল্কজাতীয় শাড়ি ও পাতলা চাদর। এজলাসের সামনে রাখা চেয়ারের সামনে আসতেই সিনিয়র নেতারা ছুটে আসেন। চেয়ারে বসে তিনি ভ্যানিটি ব্যাগ ও রোদচশমা টেবিলের ওপর রাখেন। এ সময় তিনি মির্জা আব্বাসের স্ত্রীসহ অন্যান্য দু-একজনের সঙ্গে আলাপ করেন।
দুপুর সোয়া ২টায় বিচারক তার আসনে বসেন। এসময় বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অনেকটা ভাবলেশহীন। বিচারক দুর্নীতির অভিযোগ পড়া শুরু করলে তিনি কখনো চেয়ারের হাতলে দুহাত রেখে আবার কখনো দুচোখ বন্ধ করে রায় শোনেন। রায়ে পাঁচ বছরের সাজা শোনেও তার মধ্যে কোনো দুঃখ বা ভীতি লক্ষ্য করা যায়নি। তাকে দেখে মনে হয়েছে রায়ে তার সাজা হবে এমন মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই তিনি এসেছেন।
উল্লেখ্য, দণ্ডবিধি ১০৯ ও ৪০৯ ধারায় খালেদা জিয়াসহ বাকিদের এই সাজা দেয়া হয়েছে। বয়স বিবেচনায় খালেদা জিয়ার সাজা কমানো হয়েছে বলে রায়ে উল্লেখ করেন আদালত। কারাদণ্ডের পাশাপাশি সব আসামিকে দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়। মোট ৬৩২ পৃষ্ঠার রায়ের বিশেষ অংশ পাঠ করেন বিচারক। রায় ঘোষণার সময় খালেদা জিয়া ছাড়া দুই আসামিও উপস্থিত ছিলেন। প্রথমেই বিচারক রায়ের প্রসিকিউশনের অভিযোগগুলো পড়ে শোনান।
এ মামলায় মোট আসামি ছয়জন। তার মধ্যে তিনজন পলাতক। তারা হলেন- বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান।
গত ২৫ জানুয়ারি রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজ (৮ ফেব্রুয়ারি) দিন ধার্য ছিল। এ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন ৩২ জন। ১২০ কার্যদিবসের বিচারকার্য শেষ হয়েছে ২৩৬ দিনে। আত্মপক্ষ সমর্থনে সময় গেছে ২৮ দিন। যুক্তি উপস্থাপন হয়েছে ১৬ দিন এবং আসামিপক্ষ মামলাটির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে উচ্চ আদালতে গেছেন ৩৫ বার।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় একটি মামলা করে দুদক।
২০১০ সালের ৫ আগস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশীদ। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আসমানী শিশু নিকেতনের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরার ঐতিহ্যবাহী শিশু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আসমানী শিশু নিকেতনের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০১৮ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে সাতক্ষীরা পিএন স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে এ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, স্কুল পরিচালনা পরিষদের সভাপতি আলহাজ্ব আলাউদ্দিন আল আযাদ, পরিচালনা পরিষদের অন্যতম সদস্য বিশিষ্ট সমাজ সেবক বিশ্বনাথ ঘোষ, স্কুলের অধ্যক্ষ মারুফা আক্তার স্বপ্না, উপাধ্যক্ষ স্বপন কুমার শীল, সৈয়দ আনিসুর রহমান ও অভিভাবক সদস্য রেফাজুর রহমান বিমান, মোঃ কিবরিয়া জলিল প্রমুখ। এসময় সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা মন্ডলী, সম্মানিত অভিভাবক ও স্কুলের ছোট ছোট সোনামণিদের মধ্যে উচ্ছল, প্রাণ চাঞ্চল্য প্রলক্ষিত হয়। এছাড়া আগামী ১৬ ফেব্র“য়ারি স্কুলের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত হবে। এব্যাপারে সকল অভিভাবক ও স্কুল সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিত করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest