সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় প্রতিপক্ষের হামলায় জখম-২সখিপুরে জামায়াতের এমপি প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের পথসভাসাতক্ষীরায় বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশনের তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণনানা আয়োজনে সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস উদযাপনজাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন: সাতক্ষীরায় নবাগত এসপিআশাশুনির আনুলিয়া ও কাপসন্ডায় সড়ক নির্মান কাজে দুর্নীতির অভিযোগবাঁশদহে স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়াকেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতাদের বিরুদ্ধে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তথ্য প্রচার’: সাতক্ষীরা শহর ছাত্রদলের নিন্দাসাতক্ষীরার আপন প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট এ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেমুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিগাঁথা দেবহাটা মুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

শীতার্থদের এমপি রবির কম্বল বিতরণ

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা পৌরসভার অসহায় ও শীতার্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করা হয়েছে
শনিবার সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদিকা পৌর কাউন্সিলর জ্যোৎন্সা আরা’র ব্যবস্থাপনায় জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মকসুমুল হাকিমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে অসহায় শীতার্থ মানুষের শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করেন সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, সদস্য ডা. মুনছুর আহমেদ, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক তহমিনা ইসলাম, জাফর, যুবলীগ নেতা জিয়াউর বিন সেলিম যাদু, মনোয়ারা খাতুন প্রমুখ। এসময় সাতক্ষীরা পৌর এলাকার ৩শ’ ৪৫টি অসহায় শীতার্থ পরিবার ও দলিত সদস্যদের মাঝে এ শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় এনসিটিবি’র অনুমোদনহীন বই বাজারজাত চেষ্টার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরায় শিক্ষক নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে বছরের শুরুতেই আবারও জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি’র) অনুমোদনহীন বই মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বাজারজাত করতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে অনুমোদনহীন এসমস্ত বই বাজারে সয়লাব হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
সমিতির একাধিক নেতৃবৃন্দ নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ২০১৮ সালে সাতক্ষীরা সদর ও আশাশুনি উপজেলার শিক্ষক সমিতি সকল মাধ্যমিক স্কুলে এনসিটিবি’র অনুমোদনহীন পাঞ্জেরী পাবলিকেশনের ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ৮টি ইংরেজি ও বাংলা গ্রামার বই পড়ানোর জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। স্কুলগুলো যেহেতু শিক্ষক সমিতি নিয়ন্ত্রণ করে সেকারণে বইগুলোর গুণগত কোন মান না থাকলেও তারা শিক্ষার্থীদের পড়াতে বাধ্য করা হচ্ছে।
আর এনসিটিবি’র অনুমোদনহীন ঢাকার পাঞ্জেরী পাবলিকেশনের নামের এই বই কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাতক্ষীরার পপুলার লাইব্রেরির মালিক ও কেন্দ্রীয় পুস্তক প্রকাশক সমিতির পরিচালক শফিউল্লাহ ভুইয়া সাগর। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষক নেতারা জানান, শিক্ষক সমিতির নির্ধারিত বই যদি স্কুলে পড়ানোর না হয় তাহলে ওই স্কুলকে মোটা অংকের টাকা জরিমানা দিতে হবে শিক্ষক সমিতিকে।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিএম শামসুল হক জানান, সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে এধরনের কোন বই ধরানো হয়নি।
আশাশুনি উপজেলা শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া জানান, আমি সমিতির সাথে আর থাকবো না। সমিতিতে থাকলে আমার কাজের ব্যাঘাত ঘটে। আমি দ্রুত পদত্যাগ পত্র পাঠাবো। আপনি সমিতিরি সভাপতি (নীল কন্ঠ সোম) এর কাছ থেকে বিস্তারিত জানেন।
আশাশুনি উপজেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি নীলকণ্ঠ সোম জানান, আমাদের শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ নোট-গাইড ও এনসিটিবির অনুমোদনবিহীন ইংরেজি ও বাংলা ব্যাকরণ বই পাঠ্য তালিকায় অর্ন্তভূক্তি করার জন্য কোন প্রকার নির্দেশনা দেয়া হয়নি। কিছু পুস্তক ব্যবসায়ী বিভিন্ন স্কুলে স্কুলে যেয়ে তাদের বই পাঠ্য তালিকায় অন্তর্ভূক্তি করার চেষ্টা করছেন।
াতক্ষীরার পপুলার লাইব্রেরির মালিক ও কেন্দ্রীয় পুস্তক প্রকাশক সমিতির পরিচালক শফিউল্লাহ ভুইয়া সাগর জানান, আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সঠিক নয়। একটি স্বার্থন্বেষী মহল আমার নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

জেলা পুস্তক প্রকাশক সমিতির সাবেক সভাপতি শেখ শরিফুল ইসলাম জানান, কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত লোকের জন্য আমাদের পুস্তক প্রকাশক সমিতির ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। তিনি যারাই এ সমস্ত অনিয়ম-দুর্নীতির সাথে জড়িত তাদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানান।
এ ব্যাপারে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস এম সায়েদুর রহমান জানান, এক মাস আগে সকল উপজেলা শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দকে ডেকে মৌখিকভাবে সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ নোট গাইড ও এনসিটিবির অনুমোদনবিহীন ইংরেজি ও বাংলা ব্যাকারণ বই পাঠ্য তালিকায় অর্ন্তর্ভূক্তি না করার জন্য বলা হয়। এরপরও কেউ যদি সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ বই পাঠ্য তালিকায় অর্ন্তর্ভূক্ত করে তবে তার বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় এনসিটিবি’র অনুমোদনহীন বই বাজারজাত চেষ্টার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরায় শিক্ষক নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে বছরের শুরুতেই আবারও জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি’র) অনুমোদনহীন বই মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বাজারজাত করতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে অনুমোদনহীন এসমস্ত বই বাজারে সয়লাব হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
সমিতির একাধিক নেতৃবৃন্দ নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ২০১৮ সালে সাতক্ষীরা সদর ও আশাশুনি উপজেলার শিক্ষক সমিতি সকল মাধ্যমিক স্কুলে এনসিটিবি’র অনুমোদনহীন পাঞ্জেরী পাবলিকেশনের ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ৮টি ইংরেজি ও বাংলা গ্রামার বই পড়ানোর জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। স্কুলগুলো যেহেতু শিক্ষক সমিতি নিয়ন্ত্রণ করে সেকারণে বইগুলোর গুণগত কোন মান না থাকলেও তারা শিক্ষার্থীদের পড়াতে বাধ্য করা হচ্ছে।
আর এনসিটিবি’র অনুমোদনহীন ঢাকার পাঞ্জেরী পাবলিকেশনের নামের এই বই কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাতক্ষীরার পপুলার লাইব্রেরির মালিক ও কেন্দ্রীয় পুস্তক প্রকাশক সমিতির পরিচালক শফিউল্লাহ ভুইয়া সাগর। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষক নেতারা জানান, শিক্ষক সমিতির নির্ধারিত বই যদি স্কুলে পড়ানোর না হয় তাহলে ওই স্কুলকে মোটা অংকের টাকা জরিমানা দিতে হবে শিক্ষক সমিতিকে।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিএম শামসুল হক জানান, সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে এধরনের কোন বই ধরানো হয়নি।
আশাশুনি উপজেলা শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া জানান, আমি সমিতির সাথে আর থাকবো না। সমিতিতে থাকলে আমার কাজের ব্যাঘাত ঘটে। আমি দ্রুত পদত্যাগ পত্র পাঠাবো। আপনি সমিতিরি সভাপতি (নীল কন্ঠ সোম) এর কাছ থেকে বিস্তারিত জানেন।
আশাশুনি উপজেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি নীলকণ্ঠ সোম জানান, আমাদের শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ নোট-গাইড ও এনসিটিবির অনুমোদনবিহীন ইংরেজি ও বাংলা ব্যাকরণ বই পাঠ্য তালিকায় অর্ন্তভূক্তি করার জন্য কোন প্রকার নির্দেশনা দেয়া হয়নি। কিছু পুস্তক ব্যবসায়ী বিভিন্ন স্কুলে স্কুলে যেয়ে তাদের বই পাঠ্য তালিকায় অন্তর্ভূক্তি করার চেষ্টা করছেন।
াতক্ষীরার পপুলার লাইব্রেরির মালিক ও কেন্দ্রীয় পুস্তক প্রকাশক সমিতির পরিচালক শফিউল্লাহ ভুইয়া সাগর জানান, আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সঠিক নয়। একটি স্বার্থন্বেষী মহল আমার নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
জেলা পুস্তক প্রকাশক সমিতির সাবেক সভাপতি শেখ শরিফুল ইসলাম জানান, কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত লোকের জন্য আমাদের পুস্তক প্রকাশক সমিতির ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। তিনি যারাই এ সমস্ত অনিয়ম-দুর্নীতির সাথে জড়িত তাদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানান।
এ ব্যাপারে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এস এম সায়েদুর রহমান জানান, এক মাস আগে সকল উপজেলা শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দকে ডেকে মৌখিকভাবে সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ নোট গাইড ও এনসিটিবির অনুমোদনবিহীন ইংরেজি ও বাংলা ব্যাকারণ বই পাঠ্য তালিকায় অর্ন্তর্ভূক্তি না করার জন্য বলা হয়। এরপরও কেউ যদি সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ বই পাঠ্য তালিকায় অর্ন্তর্ভূক্ত করে তবে তার বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভোমরা সীমান্তে ফেন্সিডিল ও মদসহ আটক ১

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরায় ভোমরা বিজিবি’র সদস্যদের অভিযানে লক্ষীদাড়ী এলাকা থেকে ফেন্সিডিল, মদসহ কামাল নামে এক চোরাচালানীকে আটক করা হয়েছে। শনিবার বিকেলে গোগন সংবাদের ভিত্তিতে টহল কমান্ডার নায়েক সাজু আহমেদের নেতৃত্বে বিজিবি’র সদস্যরা ৪০ বোতল ফেন্সিডিল, ১ বোতল মদসহ কামালকে লক্ষ্মীদাড়ি জিরো পয়েন্টে এলাকা থেকে আটক করা হয়। কামাল আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া এলাকার সামছুর রহমানের ছেলে এবং লহ্মীদাড়ী এলাকার বাবুর বাড়ির ভাড়াটিয়া। ভোমরা বিজিবি কমান্ডার জানান বিকেলে অনুমান ৪টার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ৪০ বেতল, ফেন্সিডিল ১ বোতল মদসহ কামালকে আটক করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রহস্যজনকভাবে নিহত পাটকেলঘাটার মেরিন প্রকৌশলী রনির দাফন সম্পন্ন

সমীর দাশ: শিক্ষক বাবার একমাত্র পুত্র সন্তান সৎ, সদালাপি মোঃ নুরুজ্জামান রনি(২৬) এর মৃতদেহ খন্ডগুলি ১৮ জানুয়ারি বেলা আনুমানিক তিনটার দিকে চট্রগ্রাম সীতাকুন্ডের কাশেম জুটমিলের অদুরে চিটাগং-ঢাকা রেললাইন এ নির্জন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত মৃতদেহ স্থানীয় থানা পুলিশ পোস্টমর্টেম এর জন্য চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে, আইনি প্রক্রিয়া শেষে ১৯ জানুয়ারি রাতে দেশের বাড়িতে পৌছায়। ২০ জানুয়ারি সকাল এগারটায় শত শত লোকের অংশগ্রহণে নিহতের জানাজা শেষে পারিবারিক কবর স্থানে দাফন সম্পন্ন হয়।
এ মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে অন্যদিকে রহস্যের ঘোরা টোপে রয়েছে তার নিকটাত্ত্ব¡ীয় সহ এলাকার মানুষ। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট এখন জানা যায়নি।
ঘটনার বিবরণে জানাযায় তালা উপজেলার ১ নং ধানদিয়া ইউনিয়নের কাটাখালী গ্রামের আব্দুর রউফ মাষ্টারের মেধাবী ছেলে নুরুজ্জামান (রনি), পিতা মাতার স্বপ্ন ছিল ছেলেকে ইঞ্জিনিয়ার বানানো তাই রনিকে ৪৬ তম ব্যাচে চিটাগাং মেরিন ইজ্ঞিনিয়ারিং একাডেমিতে ভর্তি করা হয়। রনিও তার অধ্যবসায় দিয়ে সুনামের সহিত কোর্স শেষ করে নিজের নামেন পিছে মেরিন ইঞ্জিনিয়ার পদবী যোগ করতে সফল হয় এবং এ সি ভি আই মার্ক অন লিফট্ লিঃ কোম্পানির শিপে চাকুরি নেয়। গত দুই মাস আগে সে ছয় মাসের জন্য বাড়ীতে আসে, তার পিতা আব্দুর রউফ মাষ্টারের সহিত কথা হয় তিনি জানান শান্ত শিষ্ট স্বভাবের ছেলে তার রনি, বাড়ীতে আসার পর হতে সে যেন কিছুটা চিন্তিত বা আরও বেশী শান্ত ভাব প্রকাশ করতো, আমরা তাকে কোন সমস্যা কিনা জিজ্ঞাসা করলে কিছুনা বলে এড়িয়ে যেত, ওর মা আমি ঘরে বসে কত গল্প করতাম আগামীতে হজে যাবার পরিকল্পনা করতাম ও বলতো তুমি যেভাবে বলবে সেভাবেই হবে সেটা আর হলোনা। মৃত্যু সম্পর্কে মন্তব্য করতে বলাহলে সে জানায় কিভাবে কি হয়ে গেল কিছুই জানিনা তবে এ মৃত্যুর পেছনো কি যেন রহস্য লুকিয়ে আছে। প্রথমে রনির পকেটে থাকা ফোন থেকে ফ্রে-লিষ্ট খুজে রনির এক বন্ধুকে ফেসবুকে ছবিসহ জানায় এক অপরিচিত। রনির ব্যাচমেট আতিকুল্র্যাহ জানান ঘটনাস্থ অনেকটা নির্জন এলাকা সেখানে একা যাবার মত ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা কম, তাছাড়া ট্রেনে কাটা পড়লে তো দুখ- হবে চারখ- কেন? নিকট আত্বীয় আসাদ জানান গত সোমবার রনি হঠাৎ বলে আমি একটি ম্যাসেজ পেয়েছি চাকুরীতে আমার প্রোমোশন হয়েছে শুক্রবারের মধ্যে আমার চট্রগ্রাম যেতে হবে তাই সে মঙ্গল বারেই চলেযায়। রনির পরিবারের পক্ষথেকে এ মৃত্যুর ঘটনা সঠিক তদন্ত করে প্রকৃত ঘটনাকে সামনে আনার জন্য প্রশাসন ও মিডিয়া কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া ডেস্ক: কলারোয়ার চান্দুড়িয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।
শনিবার বিকেলে উপজেলার চন্দনপুর ইউনিয়নের চান্দুড়িয়া কেসিজি হাইস্কুল চত্বরে এনজিও ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান টিএমসি শিক্ষাবৃত্তি প্রদান উপলক্ষ্যে কৃতি শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট ও উপহার সামগ্রি প্রদান করে সম্মাননা জানায়।
ইউনিয়নের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও হাইস্কুলের পিইসি, জেএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কৃতি শিক্ষার্থীদের ওই সম্মাননা দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ইউনিয়নের সেরা কয়েকজনকে টিএমসি পুরস্কারও প্রদান করা হয়।
জেএসসিতে ১৪জন, পিইসিতে ২২জনকে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয় এদের মধ্যে প্রথম ৩জনকে বছরে ৫হাজার টাকা করে বৃত্তি প্রদানের ঘোষনা দেয়া হয় অনুষ্ঠানে। এছাড়া নিজেদের কর্মক্ষেত্রে সফল ও স্বার্থকতার জন্য ২জনকে কৃষি পদক, ২জনকে মহিলা উদ্যোক্তা পদক, ২জনকে ব্যবসায়ী পদক এবং আলহাজ্ব প্রফেসর আবু নসর, হাসান আজিজ আহম্মেদ, আকবর মোল্যা (মরনোত্তর)সহ ৮জনকে গুনিজন পদকে ভূষিত করা হয়। এছাড়াও পুরষ্কৃত করা হয় অন্যান্যদের।
সমবায় ভিত্তিক এনজিও টিএমসি’র দ্বাদশ বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে চন্দনপুর ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবদুল হামিদ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন কলারোয়া সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর আলহাজ্ব আবু নসর, প্রাক্তন ইউপি চেয়ারম্যান হাসান আজিজ আহম্মেদ, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আকবার হোসেন, সমবায় অফিসার নওশের আলী, সমাজসেবা অফিসার শেখ ফারুক হোসেন ও উপজেলা জাতীয়পার্টির আহবায়ক বিশিষ্ট সমাজ সেবক মশিউর রহমান।
অনুষ্ঠানে চান্দুড়িয়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক এমএ ওয়াদুদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রউফ, টিএমসি’র সভাপতি তাজুর রহমান তুষার, সাধারণ সম্পাদক রহমত আলীসহ বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবকসহ স্থানীয় সুধীজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন মাস্টার এম ইলিয়াছ আলী ও আমজাদ হোসেন। এদিকে, এর আগে যৌতুক বিরোধী গণসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে র‌্যালি বের হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দৃষ্টিহীনদের ক্রিকেট বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ভারত

দৃষ্টিহীনদের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে পাকিস্তানকে দুই উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। শারজায় পাকিস্তানের ৪০ ওভারে ৩০৮ রানের টার্গেট তাড়া করে দ্বিতীয়বারের জন্য বিশ্বকাপ তুলে নিল ভারতের ছেলেরা। প্রথম থেকেই দাপটের সঙ্গে ব্যাট করতে শুরু করে টিম ইন্ডিয়া। মাত্র ১৫ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে তুলে ফেলে ১১১ রান। তবে তার পরেই ধস নামে ভারতীয় ইনিংসে। ১৬ ওভারের মাথায় ১১৬ রানে ভারত আরও ২ উইকেট হারায়।

তিন উইকেট পড়ে ‌যাওয়ার পর দলের হাল ধরেন সুনীল রমেশও ও অজয় রেড্ডি। সুনীল রমেশ করেন ৯৩ রান ও অজয় রেড্ডি করেন ৬২ রান। ২৫ ওভারের শেষে ভারতের স্কোর গিয়ে দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ১৯০ রান। শেষ প‌র্যন্ত ৩৮.২ ওভারেই পাকিস্তানের দেওয়া টার্গেট পার করে ‌যায় ভারত।

এদিন প্রথমে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ৩০৮ রান করে তাদের ইনিংস শেষ করে। পাকিস্তানের পক্ষে বদর মুনির অর্ধ-শতরান (৫৭) করেন। এছাড়াও রিয়াসত খান করে ৪৮ রান। অধিনায়ক নিসার আলি করেন ৪৭ রান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মার্কিন সরকারের অচলাবস্থা, যেখানে যেখানে প্রভাব পড়বে

যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস সমঝোতায় ব্যর্থ হলে কী হবে তা নিয়ে জল্পনা চলছে। শনিবার মধ্যরাত থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের চলাবস্থা শুরু হয়েছে। সমঝোতা না হলে এই অবস্থা চলতেই থাকবে। সর্বশেষ ২০১৩ সালে ১৬ দিনের জন্য মার্কিন সরকারের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছিল।

অর্থ বরাদ্দ সংক্রান্ত একটি বিল সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিম্নকক্ষ পার্লামেন্ট প্রতিনিধিসভায় পাস হয়। কিন্তু গতকাল এটি উচ্চকক্ষ পার্লামেন্ট সিনেটে পাস হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রয়োজনীয় ৬০ ভোট পেতে ব্যর্থ হয় বিলটি। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসন ও সীমান্ত সুরক্ষা নীতি ঘিরে সৃষ্ট বিতর্ক থেকে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

অচলাবস্থা সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচিতে প্রভাব ফেলবে। এগুলোর মধ্যে বিভিন্ন সংস্থার ওপর দৃষ্টি ফেলা যাক :

গৃহায়ন ও নগর উন্নয়ন

এই সংস্থার প্রায় ৮০ হাজার কর্মচারীর চাকরি খোয়াবে। তবে গৃহহীনদের জন্য জরুরি সেবা ও ঋণ অনুমোদনের কার্যক্রম চলবে।

পরিবেশ সুরক্ষা সংস্থা বা ইপিএ

এপিএর ১৪ হাজার ৫০০ কর্মচারী বেকার হয়ে পড়বে। তারা ছুটিতে যেতে বাধ্য হবে। গত শুক্রবার অবশ্য সংস্থাটির স্কট প্রুইট বলেন, সরকারি অর্থায়ন না থাকলেও তাঁর সংস্থা আরো এক সপ্তাহ কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন।

শিক্ষা

এই মন্ত্রণালয়ের প্রায় চার হাজার কর্মচারীর চাকরি থাকবে না। সরকারি অর্থায়ন ছাড়া এই বিভাগের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়বে।

বাণিজ্য

এই মন্ত্রণালয়ের ৪৮ হাজার কর্মচারীর মধ্যে ৯০ শতাংশই চাকরি খোয়াবে। বৈজ্ঞানিক ও অর্থনৈতিক সংস্থাগুলোর কার্যক্রম থমকে যাবে। এগুলোর মধ্যে আছে ন্যাশনাল ওশানিক অ্যাটমসফেয়ার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সেন্সাস ব্যুরো ও ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। এছাড়া মৎস্যবিজ্ঞান ব্যবস্থাপনা, জলবায়ু পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি কার্যক্রম চলবে।

শ্রম

এই মন্ত্রণালয়ের ১৫ হাজার কর্মচারীর ৮০ শতাংশ ছাঁটাই হবে। তবে বেকার ভাতা দেওয়া হবে।

অভ্যন্তরীণ (ইন্টেরিয়র)

এই মন্ত্রণালয়ের ৭০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে ৭০ শতাংশের বেশি চাকরি খোয়াবে। আগের অচলাবস্থায় জাতীয় উদ্যান বন্ধ হলেও এবার খোলা থাকবে। তবে কিছু সেবা কমে যাবে যেমন, বিশ্রামাগার আগের মতো পুরোপুরি চালু থাকবে না।

ট্রেজারি

৮৮ হাজার কর্মচারী বেশির ভাগের চাকরি থাকবে না। অভ্যন্তরীণ রাজস্ব সেবা বিভাগের কর্মচারীরা ছাঁটাইয়ের আওতার বাইরে থাকবে। কারণ এখন কর দেওয়ার সময়।

স্বাস্থ্য ও মানবিক সেবা

৮২ হাজার কর্মীর অর্ধেক ছাঁটাইয়ের শিকার হবে। এর মধ্যে যারা অনুদান কার্যক্রমে সম্পৃক্ত তাদের সংখ্যাই বেশি।

প্রতিরক্ষা

এই বিভাগের সাত লাখ ৪০ হাজার বেসামরিক কর্মচারীর মধ্যে প্রায় অর্ধেকের চাকরি থাকবে না। এছাড়া কংগ্রেস ভোট না দিলে সামরিক কর্মকর্তারাও বেতন পাবেন না।

পরিবহন

এই বিভাগের ৫৫ হাজার কর্মচারী কাজ করছে। এর মধ্যে অর্ধেকের কম কর্মচারীর চাকরি চলে যাবে। তবে আকাশে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ উপাদানের নিরাপত্তা পরীক্ষা কার্যক্রম অক্ষত থাকবে।

বিচার

এই বিভাগের এক লাখ ১৫ হাজার কর্মচারীর মধ্যে ৮০ শতাংশই তাদের কাজ চালিয়ে যাবেন। কারণ তারা জাতীয় নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা ও ফৌজদারি বিচার কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত।

সামাজিক নিরাপত্তা প্রশাসন

সামাজিক সুরক্ষার আওতায় থাকা মানুষ সুবিধা পেতে থাকবেন। ৬৩ হাজার কর্মচারীর বেশির ভাগেরই কর্মে নিয়োজিত থাকবে।

অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা

দুই লাখ ৪১ হাজার কর্মচারীর মধ্যে ক্ষুদ্র একটি অংশের চাকরি থাকবে না। এগুলোর মধ্যে পরিকল্পনা প্রণয়ন, গবেষণা, নীতিমালা, নিয়ন্ত্রণ ও প্রশিক্ষণ কাজে নিয়োজিতদের বাড়িতে থাকতে হবে। তবে শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষা, পরিবহন সুরক্ষা প্রশাসনের কর্মচারীরা নিয়োজিত থাকবেন।

ভেটেরানস অ্যাফেয়ার্স (প্রবীণদের সংস্থা)

সংস্থাটির তিন লাখ ৭৭ হাজার কর্মীর ৯৬ শতাংশ কাজ চালিয়ে যাবে। হাসপাতাল চালু থাকবে। তবে শিক্ষা সহায়তা ও বিভিন্ন বিষয়ের আবেদনের সাড়া দেরিতে মিলবে।

পররাষ্ট্র

এই মন্ত্রণালয়ের কতজন কর্মচারী চাকরি হারাবেন তা প্রকাশ করা হয়নি। পাসপোর্ট সেবা চালু থাকবে। তবে কেন্দ্রীয় সরকারের পাসপোর্ট কার্যালয়গুলো বন্ধ থাকবে।

জ্বালানি

সংস্থাটির ছাঁটাই সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে ২০১৩ সালে ৬৯ শতাংশ কর্মীর চাকরি চলে গিয়েছিল।

কৃষি

পুষ্টি কর্মসূচি, নারী ও শিশুবিষয়ক কর্মসূচি চালু থাকবে। বর্তমানে ছাঁটাই সম্পর্কে কোনো তথ্য মেলেনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest