সর্বশেষ সংবাদ-
হাসানের পরিবারের দাপট অব্যাহত: পাটকেলঘাটায় মানববন্ধনে প্রকাশ্য হামলাচতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুরসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণশ্যামনগরে কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পদেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশপ্রাণসায়ের খাল বাঁচাতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন ও সমাবেশদিনে ভোট, রাতে নয় আমার ভোট আমি দেব : আফরোজা আব্বাস অন্যায় কাজে কাউকে প্ররোচিত করবো না, উন্নয়নই হবে মূল লক্ষ্য : সাবেক এমপি হাবিবশোভনালীতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিরাপদ অভিবাসন ডেস্ক উদ্বোধনআশাশুনির গোয়ালডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

স্বামীকে মারতে গিয়ে ১৩ জনকে হত্যা!

প্রেমিকের সঙ্গে সম্পর্ক থাকায় স্বামীকে মোটেও পছন্দ ছিল না স্ত্রীর। এ কারণে স্বামীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন নববিবাহিতা স্ত্রী। তবে সেই পরিকল্পনার একটু ভুলে স্বামী নয়, শ্বশুর বাড়ির ১৩ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ওই গৃহবধূকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

দ্য টেলিগ্রাফ অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল সোমবার পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুজাফফরগড়ে দুধের সঙ্গে বিষ মেশানোয় ভয়াবহ ঘটনাটি ঘটে। গ্রেপ্তার গৃহবধূর নাম আসিয়া।

মুজাফফরগড় পুলিশ জানায়, দুই মাস আগে আসিয়ার সঙ্গে মুজাফফরগড়ের আমজাদের বিয়ে হয়। কিন্তু এই বিয়েতে আসিয়ার মত ছিল না। ইচ্ছের বিরুদ্ধে বিয়ে হওয়ার কারণে প্রেমিকের সঙ্গেও সম্পর্ক টিকিয়ে রেখেছিলেন তিনি। এ কারণে তিনি স্বামী আমজাদকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। গতকাল তিনি সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী দুধের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দেন। কিন্তু কোনো কারণে সেদিন আমজাদ দুধ খাননি। সেই দুধ দিয়ে লাচ্ছি তৈরি করেছিলেন আসিয়ার শাশুড়ি। শিশুসহ বাড়ির ২৭ জন সদস্য সেই লাচ্ছি খাওয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন সবাই। পরে ১৩ জনের মৃত্যু হয়। বাকিদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

মুজাফফরগড় জেলা পুলিশ কর্মকর্তা নাজিম আলি বলেন, দুধে মেশানোর জন্য বিষ আসিয়াকে তাঁর প্রেমিক দিয়েছিলেন। এর আগেও একবার এ রকম চেষ্টা করে বাবার বাড়ি পালিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।

পুলিশ জানায়, প্রথমে সবাই ধারণা করেছিলেন যে দুধে টিকটিকি পড়ায় বিষক্রিয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে পুলিশ হেফাজতে আসিয়া স্বীকার করেছেন, তিনি স্বামী আমজাদকে হত্যার উদ্দেশ্যেই দুধে বিষ মিশিয়ে দিয়েছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে ৪ বোতল ‘বেওয়ারিশ’ বিদেশি মদ উদ্ধার

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, কালিগঞ্জ: কালিগঞ্জ থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে পরিত্যক্ত ৪ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার করেছে কিন্তু ঘটনার সাথে জড়িত কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। থানা সুত্রে জানা যায় সোমবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে মাদক ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক মিজানুর রহমান ও ফয়সাল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশ উপজেলার উজায়মারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে অভিযান পরিচালনা করে। এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পাশের ধান ক্ষেতে ৪টি মদের বোতল ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। এসময় ওই ধান ক্ষেত থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ওই মদ উদ্ধার করে পুলিশ। এই ঘটনায় থানায় জিডি হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন অফিসার ইনচার্জ (ওসি) লস্কর জায়াদুল হক।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতে দুই মাদকসেবীর দণ্ড

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, কালিগঞ্জ : কালিগঞ্জে পুলিশের পৃথক দুইটি অভিযানে মাদক সেবনের অপরাধে দুইজন ব্যক্তিকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। দণ্ড প্রাপ্তরা হলো উপজেলার আশিকুড়া গ্রামের বীরেশ্বর মণ্ডলের ছেলে উজ্জ্বল (২৮) ও গোবিন্দপুর গ্রামের আহাদ গাজীর ছেলে আবু সাঈদ গাজী (২৫)।
থানা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালিগঞ্জ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে সোমবার দিবাগত রাত ১০ টার সময় পুলিশ উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের আশিকুড়া গ্রামের বীরেশ্বর মন্ডলের বাড়িতে অভিযান চালায়। এসময় মাদক সেবনরত অবস্থায় উজ্জ্বল মন্ডলকে আটক করে। অপর একটি অভিযানে থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক ফয়সাল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশ গোবিন্দপুর এলাকায় অভিযান চালায়। এসময় থেকে গাঁজা সেবনরত অবস্থায় আবু সাঈদ গাজীকে আটক করে পুলিশ। পরবর্তীতে কালিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী হাকিম গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসান ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাধ্যমে স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে উজ্জ্বলকে ৩ হাজার টাকা এবং আবু সাঈদ গাজীকে ১ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য করেন। জরিমানার টাকা অনাদায়ে সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ প্রদান করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি: পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে তলব

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করে ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দেওয়ায় বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার রফিউজ্জামান সিদ্দিকীকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তলবের পর আজ মঙ্গলবার বেলা তিনটার দিকে তিনি মন্ত্রণালয়ে হাজির হন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, রফিউজ্জামানের কাছে ইতিহাস বিকৃতি করে দেওয়া পোস্টের ব্যাপারে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে।

পাকিস্তানের হাইকমিশনার এখন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব কামরুল আহসানের কক্ষে অবস্থান করছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ হিসেবে স্বীকৃতি দিল ইউনেস্কো

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ এর স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেস্কো। সোমবার ফ্রান্সের প্যারিসে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভা এক ঘোষণায় একথা জানান। এই তালিকায় ঠাঁই পায় বিশ্বের আরও কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা। বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনেস্কোর ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ তালিকায় বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের উল্লেখ করা হয়েছে। এই তালিকার মাধ্যমে ইউনেস্কো বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ করে।

বিশ্ব ঐতিহ্য ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার একটি আন্তর্জাতিক তালিকাই মূলত মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড। এর মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন অংশের ঘটনার সংরক্ষণ ও সবার কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে ইউনেস্কো। এই তালিকায় ঠাঁই পেতে হলে পর্যাপ্ত গ্রহণযোগ্যতা ও ঐতিহাসিকভাবে প্রভাব থাকতে হবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলি বলেছেন, ‘এখন সারাবিশ্ব আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে জানতে পারবে। এই ভাষণ বাংলাদেশের মানুষের জন্য স্বাধীনতার জন্য অনুপ্রেরণা। এই ভাষণেই জেগে উঠেছিলো পুরো জাতি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই ভাষণে স্বাধীনতার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ করতে প্রস্তুত হয়ে যায় বাঙালিরা। মু্ক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এই ভাষণ প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অনুপ্রেরণা জুগিয়ে যায়।’

আন্তর্জাতিক এডভাইসরি কমিটি এই তালিকার প্রস্তাব দিয়ে থাকে। তারাই যাচাই বাছাই করে থাকে পুরো প্রক্রিয়া। চলতি বছর ২৪ থেকে ২৭ অক্টোবর এ নিয়ে বৈঠকে বসে কমিটি। সেখানেই  সিদ্ধান্ত হয় ৭ মার্চের ভাষণকে অন্তর্ভুক্ত করার। এখন পর্যন্ত সারাবিশ্বের মোট ৪২৭টি নথি মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে যুক্ত হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিমান নিয়ে হামলার পরিকল্পনা, পাইলটসহ গ্রেফতার ৪

বিমান নিয়ে নাশকতার পরিকল্পনা করার অভিযোগে পাইলট সাব্বিরসহ (বাংলাদেশ বিমানের ফার্স্ট অফিসার) ৪ জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। মিরপুরে র‍্যাবের অভিযানে নিহত জঙ্গি আব্দুল্লাহ’র সহযোগী সাব্বির। রাজধানীর মিরপুরে দারুস সালাম এলাকায় অভিযান চালিয়ে র‍্যাব তাদের গ্রেফতার করে।

র‍্যাবের গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক খুদে বার্তায় এই তথ্য জানানো হয়েছে।

জানা গেছে, সাব্বির বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কো-পাইলট (ফার্স্ট অফিসার) ছিলেন। সেপ্টেম্বরের শুরুতে তার বাবার মালিকানাধীন বাড়িতে জঙ্গি আস্তানার খোঁজ মেলার পর তাকে দায়িত্ব থেকে বিরত রাখা হয়।

র‌্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান জানান, সোমবার রাতে মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাব্বিরসহ চারজনকে তারা গ্রেফতার করা হয়।

এতে বলা হয়, এ বিষয়ে মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় কাওরান বাজারে র‍্যাবের গণমাধ্যম শাখার হলরুমে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।

৪ সেপ্টেম্বর মিরপুরের দারুস সালাম থানার বর্ধনবাড়ি এলাকায় একটি বাড়িতে অভিযান চালায় র‌্যাব। ওই ভবনের পঞ্চমতলায় জঙ্গি আব্দুল্লাহ, তার দুই স্ত্রী, দুই সন্তান ও দুই সহযোগী ছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পাইকগাছায় যাতায়াতের পথ নিয়ে বিপাকে কয়েকটি পরিবার দিনে ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ

কৃষ্ণ রায়, পাইকগাছা : পাইকগাছায় যাতায়াতের পথ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কয়েকটি হিন্দু পরিবার। প্রতিবেশী ধর্নাঢ্য ব্যবসায়ী যাতায়াতের পথে সন্ধ্যার পর হতে সকাল ৮টা পর্যন্ত ৩টি স্থানে লোহার গ্রীল দিয়ে আটকিয়ে রাখায় ১০ থেকে ১২ ঘন্টা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে ৫ থেকে ৭টি পরিবার। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ী আফজাল গংদের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানাগেছে, উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের মৃত বাদল চন্দ্র বিশ্বাসের ছেলে শম্ভু চন্দ্র বিশ্বাস সহ ৫ থেকে ৭টি হিন্দু পরিবার কপিলমুনি বাজার সংলগ্ন নগরশ্রীরামপুর এলাকায় প্রায় শতবছর ধরে বসবাস করে আসছে। এদিকে একই এলাকার আবু শহীদ হাজরার বড় ছেলে আফজাল হাজরা গংরা উক্ত এলাকায় ২ শতক জায়গা ক্রয় করে সেখানে আইস ফ্যাক্টারী করার মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। ব্যবসায়ী আফজাল গংদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তারা হিন্দু পরিবারের উঠানের জমি দখল করে প্রাচীর দিয়েছে। একই সাথে তাদের যাতায়াতের পথে কয়েক ফুট পরপর ৩ স্থানে লোহার গ্রিল দিয়ে সন্ধ্যার পর হতে সকাল ৮টা পর্যন্ত তালা দিয়ে রাখে। এতে এই ১০-১২ ঘন্টা অবরুদ্ধ হয়ে থাকেন কয়েকটি পরিবার। এসময় পরিবারের কেউ বড়ধরণের অসুস্থ্য হয়ে পড়লে ডাক্তারের এখানে নেওয়ার কোন সুযোগ থাকে না। এছাড়া বরফ মিল ও তেলের মিলের বিকট শব্দে ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া বন্ধ সহ বসবাস করা কঠিন হয়ে পড়েছে কয়েকটি পরিবারের। এ ব্যাপারে প্রতিকার চেয়ে শম্ভু চন্দ্র বিশ্বাস আফজাল গংদের বিবাদী করে থানায় অভিযোগ দিয়েছে। অভিযোগ প্রসঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে আফজাল হাজরাকে পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য হরিঢালী ক্যাম্প পুলিশের ইনচার্জকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে ওসি আমিনুল ইসলাম বিপ্লব জানিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দরিদ্রতা, অশিক্ষা, বাল্যবিবাহ ও বিবাহ বিচ্ছেদের কারণে মানবপাচার বৃদ্ধি পাচ্ছে- নূর হোসেন সজল

মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : ‘মানব পাচার প্রতিরোধে, কাজ করি এক সাথে’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতকরণে টেকসই উদ্যোগ প্রকল্প (সাসটেইন) মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের দায়দায়িত্ব ও করণীয় বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অগ্রগতি সংস্থা সাতক্ষীরার বাস্তবায়নে ও ইউএসএইড এবং উইনরক ইন্টারন্যাশনাল এর অর্থায়ন ও সহযোগিতায় অগ্রগতি সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মো. আব্দুস সবুর বিশ^াসের সভাপতিত্বে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের দায়দায়িত্ব ও করণীয় বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল। এসময় তার বক্তব্যে বলেন, ‘সামাজিকভাবে জনসচেতনতাই পারে মানব পাচার রোধ করতে। দরিদ্রতা, শিক্ষার অভাব, বাল্যবিবাহ ও বিবাহ বিচ্ছেদ এর কারনে দিন দিন মানব পচার বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রত্যান্ত গ্রামাঞ্চলে টিম গঠন করে মানব পাচার প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়াতে হবে।’ কর্মশালায় বিশেষ অতিথি বক্তব্য রাখেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা ভারপ্রাপ্ত আসফিয়া সিরাত, সাতক্ষীরা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক এ.কে.এম আবু সাঈদ, জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি সাতক্ষীরা অফিসের সহকারী পরিচালক শেখ মো. আজিজুর রহমান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক মো. তোজাম্মেল হক প্রমুখ। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মো. রোকনুজ্জামান, জেলা মহিলা ষিয়ক কর্মকর্তা তারাময়ী মুখার্জী, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. জাহিদুর রহমান, সচেতন প্রকল্প রাজশাহীর কর্মকর্তা মাহমুদুন নবী, টিটিসির প্রিন্সিপ্যাল মোছাবেরুজ্জামান, ব্রক্ষরাজপুর ইউপি চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম, এ্যাডভোকেসী অর্গানাইজার আলমগীর হোসেন, মোর্শেদ আলম, কৃষ্ণা রাণী সাহা প্রমুখ। এসময় জনপ্রতিনিধিসহ মানব পাচার ও নিরাপদ অভিবাসন কমিটির সংশ্লিষ্ট সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন অগ্রগতি সংস্থার প্রকল্প কর্মকর্তা অসিত ব্যাণার্জী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest