সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার ৪টি সংসদীয় আসনে বিএনপির ২ বিদ্রোহী প্রার্থীসহ ২৯ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিলসাতক্ষীরা-০১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আ’লীগ নেতা মুজিবের মনোনয়ন জমাসাতক্ষীরা জেলা কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশনের ফলাফল প্রকাশExploring the Flavorful Journey of Ground Beef Enchiladasজেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনচোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ কাটিয়া রেজিস্ট্রি অফিসপাড়ার বাসিন্দারা : মিথ্যা মামলার অভিযোগসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতার মৃত্যুতে শােকসাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা: আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগশ্যামনগরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ভারতীয় মদ জব্দআশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনা

oNGu9F_555ডেনমার্কের ঘটনা। পাবলিক বাসে বসে রয়েছেন এক যুবক। ওই বিদেশির ডান বাহুতে অতি পরিচিত একটি ছবি ট্যাটু করা হয়েছে। একটু খেয়াV করে দেখলেই চমকে উঠতে হবে। ওটা বাংলাদেশ সরকারের লোগো। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার লেখা গোটা লোগোটি ট্যাটু করে ঘুরছেন যুবক।

সোশাল মিডিয়ায় ছবিটি আসার পর ভাইরাল হয়ে পড়ে। তবে সবার চোখে এখনো হয়তো পড়েনি। ফেসবুক থেকে জানা যায়, তার জন্ম বাংলাদেশে। জন্মের কয়েক মাস পর তাকে দেশ থেকে দত্তক নিয়ে চলে যান এক ডেনিশ দম্পতি। এরপর থেকে সে ওখানেই বেড়ে উঠেছে। পুরোদস্তুর ডেনিশ হয়ে উঠেছেন। তিনি কখনও বাংলাদেশে আসেননি। বাংলাতেও কথা বলতে পারেন না। কিন্তু বড় হয়ে তো জেনেছেন, সবুজ শ্যামলা এই বাংলাদেশ তার জন্মভূমি। শেঁকড়ের টান কী নাড়ী থেকে যায়? বাংলাদেশ দেশেননি তো কী হয়েছে, গোটা দেশকে উল্কি করেছেন বাহুতে।

ইরফান হাসান হিমেল নামের একজন তার পোস্টে এই যুবকের ছবি দিয়েছেন। তির পোস্টেই এই ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে কিছু দিন আগে। কোনো এক বাংলাদেশি পাসপোর্ট থেকে নিজের দেশের মানচিত্রসহ লোগোটি পেয়েছেন। ওটাই এঁকে নিয়েছেন হাতে। সূত্র : ফেসবুক

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1e5031b4aea4d41923626c6b465badec-5929c4d8d26e5সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে সরিয়ে নেওয়া গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্য অ্যানেক্স ভবনের সামনে পুনঃস্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। শনিবার রাত আটটা থেকে পুনঃস্থাপনের কাজ শুরু হয় এবং রাত পৌনে একটায় শেষ হয়েছে। মৃণাল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে শনিবার রাত সোয়া এগারোটার দিকে মৃণাল হক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আজ সকালেই ভাস্কর্যটি পুনঃস্থাপন করতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ পাই। এরপর রাত আটটা থেকে ভাস্কর্য পুনঃস্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। আর একঘণ্টার মধ্যে ভাস্কর্য পুরোপুরি পুনঃস্থাপিত হবে।’
গ্রিক দেবীর ভাস্কর্য স্থানান্তরের বিষয়ে মৃণাল হক বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে অ্যানেক্স ভবনের সামনে আনা আর একজায়গা থেকে আরেক জায়গায় আনা এক জিনিস না। সামনে থাকা এক জিনিস, ভেতরে থাকা আরেক জিনিস।’ তিনি বলেন, ‘এই সাবজেক্ট নিয়ে আমি মুখ খুলতে চাই না। মুখ খুললে এটা আরও বড় হবে।’
ভাস্কর মৃণাল হক জানান, ‘আমার ত্রিশ জন কর্মী ভাস্কর্য পুনঃস্থাপনের কাজ করছেন। ’
এ প্রসঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মাহবুবে আলম বলেন, ‘আমি কিছু শুনিনি। আমি তো জানতাম না। এ বিষয়ে কথা বলা বিপজ্জনক।’
এর আগে রাত এগারোটার কিছু আগে, একটি গোয়েন্দা সংস্থার একজন সদস্য জানান, ‘ভাস্কর্য পুনঃস্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটি পুনঃস্থাপিত হবে।’’
বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর ভাস্কর মৃণাল হকের নেতৃত্বে ১৩ জন কর্মীসহ মোট ২০ জন শ্রমিক ভাস্কর্যটির ভিত ভাঙার কাজ শুরু হয়। ভোর পাঁচটার দিকে ঢাকা মেট্রো ন-১৬-১৫০৪ নম্বরের পিকআপ ভ্যানে করে হাইকোর্টের অ্যানেক্স ভবনের ভেতর পানির পাম্পের পাশে ভাস্কর্যটি রাখা হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রাত সাড়ে বারোটার দিকে বেদীর সঙ্গে ভাস্কর্যের ঝালাইয়ের কাজ চলছে।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের শেষ দিকে গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্যটি সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে স্থাপন করা হয়। এরপর প্রায় দুই মাস এ বিষয়ে পক্ষে-বিপক্ষে কোনও মত প্রকাশ করা না হলেও ফেব্রুয়ারিতে মুখ খোলেন হেফাজতে ইসলামের আমির শাহ আহমদ শফী। এক বিবৃতিতে তিনি সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে ভাস্কর্যটি অপসারণের দাবি জানান।
এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের সবগুলো ধর্মভিত্তিক সংগঠন ভাস্কর্যটি সরানোর দাবিতে আন্দোলন করছিল। হেফাজতের ঘোষণা ছিল, অপসারণ করা না হলে শাপলা চত্বরে আবারও সমাবেশ করবে তারা।
এরই ধারাবাহিকতায় গত গত ১১ এপ্রিল গণভবনে কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসের সরকারি স্বীকৃতি ঘোষণার রাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই প্রশ্ন তোলেন গ্রিক দেবীর ভাস্কর্য নিয়ে। সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে এই গ্রিক দেবীর ভাস্কর্য থাকা উচিত না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। পরবর্তী সময়ে আরও কয়েকবার প্রশ্ন তোলেন ভাস্কর্যের বাস্তবতা নিয়ে। তার প্রশ্ন, গ্রিক দেবীর গায়ে শাড়ি কেন?
বৃহস্পতিবার সকালেও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন রমজানের আগেই ভাস্কর্য সরানো আহ্বান জানায়। এর আগে ইসলামী ঐক্যজোট হরতালের ঘোষণা দেয়, রমজানের আগে গ্রিক দেবীর ভাস্কর্য না সরালে তারা কঠোর কর্মসূচি দেবে। অব্যাহত হুমকি আসে কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক রাজনৈতিক দল, ওলামা লীগসহ সুন্নিপন্থী একাধিক সংগঠনের পক্ষ থেকে। যদিও ভাস্কর্য রক্ষার দাবিতে দেশের প্রগতিশীলদের একটি অংশ বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে আসছিল।
এদিকে, বৃহস্পতিবার ভাস্কর্য সরানোর প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। এছাড়া গণজাগরণমঞ্চকর্মী ও বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোও প্রতিবাদ-বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

b7c0429c32c63086398c48119195413a-5929ba3413560ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা জয়ের ধারা বাংলাদেশ ধরে রাখতে পারত প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচেও। পাকিস্তানের বিপক্ষে তামিম ইকবালের দেখানো পথে ব্যাটে বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করেছিল তারা। কিন্তু শেষ কয়েক ওভারে এসে ফাহিম আশরাফের ব্যাটিং তাণ্ডবে জয় হাতছাড়া হলো বাংলাদেশের। শনিবার বার্মিংহামের এজবাস্টনে পাকিস্তানের বিপক্ষে তারা হেরেছে ২ উইকেটে।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ পেয়েছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ও শেষ প্রস্তুতি ম্যাচ তারা ভারতের বিপক্ষে খেলবে ৩০ মে। এর আগেই পাকিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত ব্যাটিং ও বোলিং অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ। তামিমের সেঞ্চুরির সঙ্গে ইমরুল কায়েসের ফিফটি এবং মুশফিকুর রহিম ও মোসাদ্দেক হোসেনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ৯ উইকেটে ৩৪১ রান করে তারা।

বাংলাদেশের শুরুটা হোঁচটে হয়েছিল। জুনাইদ খানের বলে মাত্র ১৯ রানে সৌম্য সরকার বাবর আজমের ক্যাচ হন। এর পর ক্রিজে দাঁড়িয়ে যান তামিম ও ইমরুল। দ্বিতীয় উইকেটে ১৪২ রানের শক্তিশালী জুটি গড়েন তারা।

হাফসেঞ্চুরি পাওয়ার পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি ইমরুল। ৬২ বলে ৮ চারে ৬১ রানে সাদাব খানের শিকার তিনি। তবে তামিম অপর প্রান্তে ঝড় অব্যাহত রেখেছিলেন।

মুশফিকের সঙ্গে মাত্র ৪০ বলে ৫০ রানের জুটি গড়ে ফিরতে হয় তাকে। সাদাব তাকে ফেরান। জুনাইদের ক্যাচ হওয়ার আগে তামিম ৯৩ বলে ৯ চার ও ৪ ছয়ে ১০২ রান করেন।

মুশফিক ৩টি করে চার ও ছয়ে হাফসেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়েন। ৩৫ বলে ৪৬ রানে তিনি জুনাইদের শিকার হলে দুর্বার রানের গতি কিছুটা কমে যায়।

হাসান আলী তার এক ওভারে মাহমুদউল্লাহ (২৯) ও সাকিব আল হাসানকে (২৩) ফেরালে পরের ব্যাটসম্যানরা বড় অবদান রাখতে পারেনি। মোসাদ্দেক ১৫ বলে ২৬ রানের ছোট ঝড়ো ইনিংস খেলেন।

পাকিস্তানের জুনাইদ খান তার শেষ ২ ওভারে আরও দুটি উইকেট নিয়ে দলের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। ৯ ওভারে ৭৩ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন তিনি। দুটি করে পান হাসান ও সাদাব।

শেষদিকের ব্যাটসম্যানরা বড় কোনও অবদান রাখতে না পারলেও পাকিস্তানের বিপক্ষে দলীয় ইনিংসটা মজবুত ছিল বাংলাদেশের জন্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা ব্যর্থ।

রানের পাহাড়ে চড়তে গিয়ে পাকিস্তান ১৪ রানে প্রথম উইকেট হারায়। তাসকিন আহমেদের বলে মাত্র ৮ রানে মুশফিকের ক্যাচ হন পাকিস্তানি ওপেনার। পরের ওভারে মাশরাফি মুর্তজা পান দ্বিতীয় উইকেট। এবারও মুশফিক গ্লাভসবন্দি করেন বাবর আজমকে (১)।

আহমেদ শেহজাদ ও মোহাম্মদ হাফিজ তাদের ব্যাটিং লাইনআপকে কিছুটা মেরামত করতে সফল হন। ৫৯ রানের জুটি গড়েন তারা। এ শক্ত জুটি ভাঙেন সাকিব আল হাসান। ৪৪ রানে শেহজাদকে বোল্ড করেন তিনি।

এর পর শোয়েব মালিককে নিয়ে দাঁড়িয়ে যান হাফিজ। ৭৯ রানের জুটি গড়েন তিনি। তবে হাফসেঞ্চুরি করতে পারেননি হাফিজ। ৪৯ রানে তাকে ক্রিজ ছাড়া করেন শফিউল ইসলাম। প্রতিপক্ষ অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। ৫ রানে মোসাদ্দেকের শিকার তিনি। ১৬৮ রানে পাকিস্তান ৫ উইকেট হারালে আরেকটি প্রতিরোধ গড়ে। শোয়েব মালিক হাফসেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ইমাদ ওয়াসিমকে নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকেন। কিন্তু ৭২ রানে মালিককে ফিরিয়ে বড় বাধা দূর করে বাংলাদেশ। অভিজ্ঞ এ ব্যাটসম্যানকে আউট করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এর পর ৭ রানের ব্যবধানে সাদাব (৭) ও ইমাদ (৪৫) উইকেট হারান। সাদাবকে রানআউট করার পর নিজের ওভারে ইমাদকে শিকার বানান মিরাজ।

তখন পাকিস্তানের দরকার ছিল ৪৪ বলে ৯৩ রান। কিন্তু হাসান আলীকে নিয়ে বিস্ফোরক এক ইনিংস খেললেন ফাহিম। মাত্র ২৬ বলে ৪টি চার ও ৩ ছয়ে হাফসেঞ্চুরি করেন তিনি। দুজনে এ চাপ সামলে দেন স্বাচ্ছন্দ্যে। ৬.৫ ওভারে ৯৩ রানের অপরাজিত জুটি গড়েন তারা।

মিরাজ-সাকিব-মাশরাফিরা তাদের বিশেষ করে ফাহিমের ব্যাটের লাগাম টেনে ধরতে ব্যর্থ হন। শেষ ২ ওভারে ২৪ রান দরকার পড়লে তাসকিন তার নবম ওভারে নিয়ন্ত্রিত বোলিং করেছিলেন। কিন্তু শেষ ওভারে ১৩ রান নিতে খুব বেশি ভুগতে হয়নি ফাহিম-হাসান জুটির। মাশরাফির ওই ওভারে প্রথম তিন বলেই প্রয়োজনীয় রান তুলে ফেলে পাকিস্তান। ফাহিম ৪টি করে চার ও ছয়ে ৬৪ রানে অপরাজিত ছিলেন, খেলেছেন ৩০ বল। হাসান ১৫ বলে ২৭ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৪৯.৩ ওভারে ৮ উইকেটে পাকিস্তান করে ৩৪২ রান।

বাংলাদেশের পক্ষে মিরাজ সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

01কালিগঞ্জ ব্যুরো : কালিগঞ্জ উপজেলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা আন্তঃপ্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় উপজেলা পরিষদ মাঠে উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে চ্যাম্পিয়ান ও রানার্সআপ দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন সাতক্ষীরা-৩ আসনের সংসদ সদস্য, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ আ.ফ.ম. রুহুল হক। এদিকে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ টুর্ণামেন্টে ফাইনাল খেলায় রামনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (বালক দল) ও জাফরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যেকার খেলাটি নির্ধারিত সময়ে ফলাফল না হওয়ায় ট্রাইব্রেকারে জাফরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪-৩ গোলে রামনগর প্রাথমিক বিদ্যালয়কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ান হারায়। অপর খেলা হাড়দ্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (বালিকা দল) ও চাম্পাফুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। চাম্পাফুল প্রাথমিক বিদ্যালয় ২-০ গোলে হাড়দ্দা প্রাথমিক বিদ্যালয়কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ান হওয়ার গৌরব অর্জন করে। খেলায় রেফারী হিসাবে খেলা পরিচালনা করে সুকুমার দাশ বাচ্চু, সহকারী রেফারী হিসাবে দায়িত্বে ছিলেন সৈয়দ মোমিনুর রহমান ও সোহগ। সমাপনি ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসান, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল হাকিম, স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডাঃ আকছেদুর রহমান, তারালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনামুল হোসেন ছোট, জেলা পরিষদ সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান এসএম আসাদুর রহমান সেলিম, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ইকবাল আলম বাবলু।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

03মইনুল ইসলাম : আশাশুনি উপজেলার বুধহাটায় ছাত্রলীগের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেউলা গাজীর হাট স্কুল মাঠ চত্বরে শনিবার বিকাল ৫টায়  এ কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়। ৭নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শরীফ মাহবুবের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সভাপতি প্রভাষক মাহবুবুর হক ডাবলু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ নেতা নুরুজ্জামান জুলু, উপজেলা তাঁতীলীগ আহবায়ক এম এম সেলিম রেজা, উপজেলা তরুণলীগ আহবায়ক ইদ্রিস আলী। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বুধহাটা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি জহিরুল ইসলাম বাবু, সেক্রেটারী সামছুর রহমান রাজু, আ’লীগ নেতা তোফায়েল আহম্মেদ, যুবলীগ নেতা শাহিনুর রহমান, ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি মোশারফ গাজী, লাভলু হোসেন, ডাঃ আঃ মজিদ, গোপাল চন্দ্র বসাক, তাইজুল ইসলাম, ইউনুছ আলী, বায়জিত আলী, মোমিনুর রহমান প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ইউনিয়ন সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান হোসেন বকুল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

aaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaaশ্যামনগর প্রতিনিধি : শনিবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বংশীপুরে পুশ বিরোধী অভিযান পরিচালনা করেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার মোঃ ফারুক হোসাইন সাগর।মৎস্য কর্মকর্তা এই অভযানের মাধ্যমে ৩৫ টি অভিযান সম্পন্ন করেছেন বলে মৎস্য অফিস কতৃক জানাজায়।রবিবার অভিযানকালে মৎস্য ও মৎস্যপণ্য (পরিদর্শন ও মাননিয়ন্ত্রন) বিধিমালা ১৯৯৭ (সংশোধিত বিধি মালা ২০০৮) এর বিধি ৫(২),৫(৪) ও ৫(৫) লংঘনের দায়ে মেসার্স ছাজিম ফিসকে ২৫,০০০/(পঁচিশ হাজার) টাকা ও একই অপরাধে ফড়িয়া মোঃ নূর ইসলাম (ইসমাইল পুর, বংশীপুর)-কে ১০,০০০/ (দশ হাজার) টাকা জরিমানা করেন মৎস্য কর্মকর্তা। এছাড়া মোট ৪৫ কেজি চিংড়ি কেরোসিন সহযোগে বিনষ্ট করেন। যার আনুমানিক মূল্য ৩৬,০০০/(ছত্রিশ হাজার) টাকা। অভিযানকালে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মৎস্য দপ্তরের সহকারী মৎস্য অফিসার মোঃ শরিফুল ইসলাম, ক্ষেত্র সহকারী জিএম আনিসুর রহমান ও সুরুজ মিয়া। মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, “মৎস্য চাষীদের স্বার্থে এবং দেশের সুনাম অক্ষত রাখতে আমার এ অভিযান অব্যহত থাকবে।”

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

DSC04260 copyমাহফিজুল ইসলাম আককাজ : ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ৪নং ঘোনা ইউনিয়ন পরিষদের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার বিকালে ৪নং ঘোনা ইউনিয়ন পরিষদে ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা করেন ৪নং ঘোনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ফজলুর রহমান। ২০১৭-১৮ অর্থ-বছরে ১ কোটি ৫৭ লক্ষ ৬ হাজার ৭শ’৪০ টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়। বাজেট পেশকালে ঘোনা ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, আমি ঘোনা ইউনিয়নবাসীর সেবক হিসেবে কাজ করছি। আমার ইউনিয়নের নাগরিকদের উন্নয়ন ও রাস্তা-ঘাটের উন্নয়নই আমার মূল লক্ষ্য। আমার ইউনিয়নের নাগরিক সেবা দিতে ইউনিয়নের সব রাজস্ব দিয়ে ও বিভিন্ন উন্নয়ন সহায়তা নিয়ে এসে আমার ইউনয়নকে একটি মডেল ইউনয়নে পরিনত করতে চাই। এ জন্য তিনি ইউনিয়নবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য তাসলিমা খাতুন, রাবেয়া পারভীন, মো. আবুল বাসার, মো. সাঈদ আনোয়ার, মো. আব্দুল করিম, স্বপন কুমার বিশ্বাস, ভৈরব চন্দ্র ঘোষ, মো. শাহিনুর রহমান, মো. রবিউল ইসলাম, মো. মুত্তাছিম বিল্লাহ ও ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মো. গোলাম রব্বানীসহ ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক ও অসংখ্য নাগরিক।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Rahul Haqur copyশেখ তহিদুর রহমান ডাবলু : সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান, সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী আ. লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয়  কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. আ ফ ম রুহুল হককে বাংলাদেশ আ. লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক বিভাগীয় উপ-কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দিলেন দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উপ-কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত করার দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ডা. আ ফ ম রুহুল হক। ডেইলি সাতক্ষীরাকে তিনি বলেন, ‍”নেত্রী আামকে কাজের স্বীকৃতি দিয়েছেন, আমার প্রতি আস্থা রেখেছেন এজন্য আমি তার নিকট চিরকৃতজ্ঞ। একই সাথে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি, আমার নির্বাচনী এলাকা সাতক্ষীরা-৩ আসনের সর্বস্তরের জনসাধারণ, আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠন সমূহের নেতা-কর্মীদের প্রতি। আগামিতে সাতক্ষীরার সার্বিক উন্নয়নে সকলকে পাশে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার পথে এই দায়িত্ব আমাকে প্রেরণা জোগাবে।”

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এমপি গঠনতন্ত্রের ২৫(১)(চ) ধারা মোতাবেক আওয়ামী লীগের বিভাগীয় উপ-কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্য সচিবদের নির্বাচিত করেছেন। আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছেন। বিভাগীয় উপ-কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্য সচিব নির্বাচিতরা হলেন-

অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটি: ড. মশিউর রহমান চেয়ারম্যান, টিপু মুন্সি এমপি- সদস্য সচিব।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটি: অ্যাম্বাসেডর জমির, চেয়ারম্যান।

আইন বিষয়ক উপ-কমিটি: অ্যাড. ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন চেয়ারম্যান, অ্যাড. আব্দুল মতিন খসরু এমপি- সদস্য সচিব।

কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপ-কমিটি: ড. মির্জা এম. এ জলিল চেয়ারম্যান, ফরিদুন্নাহার লাইলী-সদস্য সচিব।
তথ্য ও গবেষণা উপ-কমিটি: প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান খান চেয়ারম্যান, অ্যাড. আফজাল হোসেন-সদস্য সচিব।

ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটি: এএফএম ফখরুল ইসলাম মুন্সী চেয়ারম্যান, শ্রী সুজিত রায় নন্দী-সদস্য সচিব।

দপ্তর উপ-কমিটি : প্রফেসর ড. আলাউদ্দিন আহমেদ চেয়ারম্যান, ড. আবদুস সোবহান গোলাপ-সদস্য সচিব। ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটি : খন্দকার গোলাম মওলা নকশবন্দি চেয়ারম্যান, আলহাজ্ব অ্যাড.শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ-সদস্য সচিব।
প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক উপ-কমিটি: এইচ টি ইমাম চেয়ারম্যান, ড. হাছান মাহমুদ এমপি- সদস্য সচিব

বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটি: প্রফেসর খন্দকার বজলুল হক চেয়ারম্যান, দেলোয়ার হোসেন-সদস্য সচিব।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ-কমিটি : প্রফেসর ড. মো. হোসেন মনসুর চেয়ারম্যান, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবদুস সবুর-সদস্য সচিব।

মহিলা বিষয়ক উপ-কমিটি : অধ্যাপিকা সুলতানা শফি চেয়ারম্যান, ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এমপি-সদস্য সচিব।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটি: মোঃ রশিদুল আলম চেয়ারম্যান, অ্যাড. মৃণাল কান্তি দাস এমপি- সদস্য সচিব। যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক উপ-কমিটি : মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু চেয়ারম্যান, হারুনুর রশীদ- সদস্য সচিব।
শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক উপ-কমিটি : প্রফেসর ড. আব্দুল খালেক চেয়ারম্যান, শামসুন নাহার চাঁপা-সদস্য সচিব।

শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটি : কাজী আকরাম উদ্দীন আহমদ চেয়ারম্যান, মো: আব্দুছ ছাত্তার- সদস্য সচিব।

স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটি : প্রফেসর ডা. রুহুল হক এমপি চেয়ারম্যান, ডা. রোকেয়া সুলতানা- সদস্য সচিব।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest