সর্বশেষ সংবাদ-

বুধহাটা(আশাশুনি)প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক এবং একাডেমিক বিষয়ক কার্যক্রম পরিদর্শন চলছে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার বাহাদুরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরিদর্শন করেন উপজেলার ভারপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মুনির আহম্মেদ। উপজেলায় মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নে বর্তমান সরকার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমে যে সকল সুবিধাদী দিয়ে থাকেন তার মধ্যে বিদ্যালয় ভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা, প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির সজ্জিতকরণ, ক্ষুদ্র মেরামত, টয়লেট মেরামতের প্রয়োজনীয়তা পরিদর্শন করেন। এসময় সাথে ছিলেন উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহজাহান আলী, আব্দুল রকিব ও মাছরুবা খাতুন প্রমূখ। একই সাথে সাবেক প্রধান শিক্ষক সামছুদ্দিন বিরুদ্ধে স্লিপের টাকা আত্মসাতের তদন্ত করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

দেবহাটা প্রতিনিধি: দেবহাটা উপজেলার সরকারি ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারি সমিতির কমিটি গঠন হয়েছে। বৃহস্পতিবার বার্ষিক সভা শেষে এ কমিটি গঠন করা হয়। সর্ব সম্মতিক্রমে উপজেলার নির্বাহী অফিসের আফতাব উদ্দীনকে সভাপতি, সহ-সভাপতি উপজেলা ভূমি অফিসের আবুল কালাম আজাদ, কৃষি অফিসের নাসিরউদ্দীন, নির্বাহী অফিসের এসএম নূরী আলম, সাধারন সম্পাদক ভূমি অফিসের উজ্বল আলী শেখ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নির্বাহী অফিসের আব্দুল জলিল, সাংগঠনিক সম্পাদক রিসোর্স সেন্টারের শুকেন্দ্র নাথ, দপ্তর সম্পাদক পরিসংখ্যন অফিসের মাহমুদুল হক, অর্থ সম্পাদক নির্বাহী অফিসের শহিদুল ইসলাম, ক্রীড়া ও সাস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক খাদ্য বিভাগের ফিরোজ আলম, সমবায় সম্পাদক জনস্বাস্থ্য অফিসের আব্দুস সামাদ, ধর্ম ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের খায়রুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক উপজেলা ভূমি অফিসের শহিদ হাসান, মহিলা সম্পাদিকা নির্বাচন অফিসের শিরিনা আক্তার মুন্নি, কার্যনির্বাহী সদস্য জাকাত আলী, আবুল কালাম, মোস্তফা হোসেন মনোনিত হন। এসময় ২০১৬-২০১৯সাল পর্যন্ত কমিটির মেয়াদ ঘোষনা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : শহরের পল্লী মঙ্গল বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন পরিষদ ও জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সদর উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পৌরসভার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে। এছাড়া জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের ২২টি এবিএল স্কুলও অংশ নেয়।
প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পৌরসভার মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি। বিশেষ অতিথি ছিলেন এটিইও ওবায়দুল্লহিল ইসলাম, পল্লী মঙ্গল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবিউল ইসলাম, সহকারি প্রধান শিক্ষক শফিউল ইসলাম, ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সেলিম, জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের এবিএলস্কুলের প্রকল্প পরিচালক ফিরোজ রহমান, সদরের অ্যাডমিন এন্ড ফিনান্স কর্মকর্তা আতাউর রহমান, ইউসি নাজমা খানম প্রমূখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন পল্লী মঙ্গল হাইস্কুলের শিক্ষক জাহিদ হাসান।

Exif_JPEG_420

Exif_JPEG_420

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আসাদুজ্জামানঃ বঙ্গোপসাগরের হিরন পয়েন্টে ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলার ডুবিতে নিহত সাত বাংলাদেশী জেলের মরাদেহ সাতক্ষীরার ভোমরা স্থল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টার দিকে ভারতের ঘোজাডাঙ্গা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা মরাদেহগুলো ভোমরা বিজিবি ক্যাম্পের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করে।   এ সময় বিজিবির সাতক্ষীরা ৩৮ ব্যাটালিয়নের পক্ষে ভোমরা ক্যাম্পের কমান্ডার সুবেদার সিরাজুল গনি মরাদেহ গুলো গ্রহণ করেন।  তবে, ফেরত আসা মরাদেহগুলোর পরিচয় সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিজিবির সাতক্ষীরা ৩৮ ব্যাটালিয়নের জনসংযোগ কর্মকর্তা সামছুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরাদেহ গুলো গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, নিহতদের নাম-পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে পরে জানানো হবে। প্রসঙ্গত ঃ এর আগে গত ১৮ আগস্ট একই ঘটনায় নিহত তিন ভারতীয় জেলের মরাদেহ ভোমরা বন্দর দিয়ে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করে বিজিবি সদস্যরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ পবিত্র ঈদ-উল- আযহা উপলক্ষে (টিসিবি) ট্রেডিং করর্পোরেশন অব বাংলাদেশ জেলা শাখার উদ্যোগে স্বল্প মূল্যে ভ্রাম্যমান খাদ্য সামগ্রী বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় কদমতলা বাজার থেকে সাতক্ষীরা শহরের খুলনা রোড মোড়, জজকোর্ট এলাকা, নিউ মার্কেট মোড়সহ শহরের বিভিন্ন স্থানে গাড়ীতে করে নির্ধারিত ¯ল্প মুল্যে এ খাদ্য সামগ্রী বিক্রয় শুরু হয়। জেলা মার্কেটিং অফিসার এস এম আব্দুল্লাহ’র মনিটরিং এর মাধ্যমে টিসিবির নির্ধারিত ডিলার রাসেল এন্টারপ্রাইজ এর পরিচালক শেখ সিরাজুল ইসলাম এবং আয়ুব আলীর মাধ্যমে খাদ্য সামগ্রী বিক্রয় করা হচ্ছে। উল্লেখ্য টিসিবির মাধ্যমে স্বল্প মুল্যে চিনি প্রতি কেজি ৫৫ টাকা, ডাউল ৯০ টাকা, সঃ তেল ৫ লিটার ৪০০ টাকা, মুল্যে বিক্রয় করা হচ্ছে। এবার দৈনিক ৪০০ কেজি চিনি, ২০০ কেজি ডাউল ও ২০ কাটুন তেল বিক্রি করবে টিসিবি।

TCB (Large)

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আজিজুল ইসলাম: সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়নের কোমরপুর গ্রামে ৭মাসের অন্তসত্ত্বা বুদ্ধি প্রতিবন্ধীর অবৈধ গর্ভপাত ঘটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা জানায়, কোমরপুর গ্রামের আবুল বিশ্বা‌সের বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কন্যা (২৫) এর সাথে পাশের বাড়ির সিরাজ বিশ্বা‌সের পুত্র কাশেম (৩৫) বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে শারীরিক সম্পর্ক করে আসছিল। তাদের সম্পর্কের সূত্র ধরে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী নারী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। গ‌র্ভের বাচ্চা দিন দিন বড় হতে থাকে। লম্পট কাশেম তাকে বিয়ে না করে গত ২৭ আগস্ট শনিবার ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ম‌হিলা‌কে নিয়ে নিজের অপকর্ম ঢাকতে বুধহাটা বাজারে একটি ক্লিনিকে নিয়ে অবৈধ গর্ভপাত ঘটায়। এসময় তার কাজে সহযোগী হিসাবে ছিলেন একই গ্রামের হাসানের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী আলেয়া খাতুন ও মৃত আইনউদ্দিনের পুত্র জলিল(৩৭) বলে স্থানীয়ারা জানায়। তারা আরও জানায়, কাশেম সম্পর্কে মে‌য়ে‌টির চাচা হয়। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে ব্রহ্মরাজপুর পুলিশ ফাঁড়ির এস.আই আব্দুল কাদের ভিকটিমের বাড়িতে যান ও তার পরিবারের লোকজনের সাথে কথা বলেন বলে ফাঁড়ি সূত্রে জানা যায়। গর্ভের শিশুটি দুনিয়ার আলো, বাতাস দেখতে পেলো না। বঞ্চিত হল মায়ের আদর ও বাবার স্নেহ থেকে। শিশুটির কি দোষ ছিল? কেন তাকে জন্মানোর আগে ঝরে যেতে হলো? এমনি প্রশ্ন সমাজের বিবেকবানদের কাছে সচেতন মহলের। এদিকে, একাধিক সূত্রের দাবি, লম্পট কাশেম বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য মোটা অংকের টাকা নিয়ে ভিকটিমের পরিবার ও বিভিন্ন মহলকে ম্যানেজ করার জন্য মাঠে নেমেছে। এ ব্যপারে কাশেমের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। তাই সচেতন মহলের দাবি সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি তদন্তপূর্ব অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের।
oprad

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

487e7b32fde87085db684266a8e9a635-57554c9a6a6bfস্ব‌দেশ: প্রাণ ভিক্ষা চাওয়ার বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবারের মধ্যেই সিদ্ধান্ত জানাবেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা  মীর কাসেম আলী। এ বিষয়ে ভাবার জন্য তিনি কিছুটা সময় চেয়েছেন। গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগারে জেল কর্তৃপক্ষ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রাণভিক্ষার বিষয়ে জানতে গেলে মীর কাসেম এই কথা বলেন। কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে বুধবার মীর কাসেমের সঙ্গে কাশিমপুরে সাক্ষাতের পর তার পরিবারের সদস্যরা জানান, তারা এখনই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দিতে পারবেন না। মীর কাসেমের নিখোঁজ ছেলেকে পাওয়ার পরই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।

কাশিমপুর কারাগার থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় মীর কাসেম আলীর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন সাংবাদিকদের বলেন, ‘২২ দিন আগে সাদা পোশাকধারী লোকজন আমাদের ছেলে ব্যারিস্টার আহম্মেদ বিন কাসেমকে বাসা থেকে ধরে নিয়ে গেছে। তিনি শুধু আমাদের ছেলেই নন, মীর কাসেম আলীর মামলার আইনজীবীও। পারিবারিক যে কোনও সিদ্ধান্তে পরামর্শের জন্য পরিবারের লোক হিসেবে তাকে প্রয়োজন।’

আয়েশা খাতুন আরও বলেন, ‘আমরা সাংবাদিকদের মাধ্যমে সরকারের কাছে আগে আমাদের ছেলেকে চাই।’

মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশুসহ পরিবারের ৯ সদস্য বুধবার কারাগারে যান।

বুধবার সকালে মীর কাসেমকে রিভিউ আবেদন খারিজের রায় পড়ে শোনানো হয়। রায় শোনার পর কিছুটা চিন্তিত ও চেহারায় উদ্বিগ্নতার ছাপ এবং বিমর্ষ দেখা গেছে।

প্রশান্ত কুমার বনিক আরও জানান, প্রাণ ভিক্ষার জন্য যে সময় তিনি চেয়েছেন সে ব্যাপারে আইনগত উপায়েই প্রক্রিয়া হবে। তার এ সময় চাওয়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।

এর আগে মঙ্গলবার সকালে তিনি কারাগারে তার কাছে থাকা রেডিওর মাধ্যমে রিভিউ খারিজ সংক্রান্ত রায় শুনেছিলেন।

মঙ্গলবার রাত ১২টা ৪৮ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মীর কাসেম আলীর রিভিউ খারিজ সংক্রান্ত রায়ের কপি গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এসে পৌঁছায়। রাত অনেক বেশি হওয়ায় রাতে মীর কাসেম আলীকে তা পড়ে শোনানো হয়নি। বুধবার সকাল সাড়ে ৭ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে রায় পড়ে শোনানো হয়।

৬৩ বছর বয়সী মীর কাসেম আলী কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের ফাঁসির কনডেম সেলে বন্দি রয়েছেন। গ্রেফতারের পর ২০১২ সাল থেকে তিনি এ কারাগারে রয়েছেন। ২০১৪ সালের আগে তিনি এ কারাগারে হাজতবাসকালে ডিভিশনপ্রাপ্ত বন্দির মর্যাদায় ছিলেন। পরে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তির পর তাকে ফাঁসির কনডেম সেলে পাঠানো হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে সাতক্ষীরায় সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানাববন্ধন  কর্মসূচী পালন করেছে জেলার কওমী মাদ্রাসা সমুহ। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে ঘন্টা ব্যাপি এ প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন কর্মসুচি পালিত হয়। পাটকেলঘাটা সিদ্দিকিয়া কওমী মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাও. মনিরুল হক এর সভাপতিত্বে মানববন্ধন কর্মসূচীতে বক্তব্য রাখেন, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলা সহ-সভাপতি মুফতি রবিউল ইসলাম, ধুলিহর কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক মুফতি সাদেকুল ইসলাম, দারুলউলুম ইটাগাছা মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মুফতি সাইফুল্লাহ রহমান, বদ্দীপুর কলোনী কওমি মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি সাইফুল্লাহ প্রমুখ। বক্তারা এসময় জঙ্গী ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর হুসিয়ারি করে বলেন, আমাদের যার যার অবস্থান থেকে জঙ্গি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। সরকারের পাশাপাশি জনগনকে এগিয়ে এসে তাদেরকে কুরআন ও হাদিসের সঠিক শিক্ষা অর্জন করে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে জঙ্গিবাদ প্রতিহত করতে হবে।

০১.০৯.১৬IMGA0005

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest