সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনাসাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়তিতাস বহুমুখী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভাঝিনাইদহের জয়দিয়া বাওড়ের অবৈধ বন্দোবস্ত বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনশীতের ছুটিতে ঘুরে আসুন দেবহাটার রূপসী ম্যানগ্রোভপ্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা -অগ্নি সংযোগের প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনবিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যান

এতিম শিশুদের ঈদ উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ১৫ শিশুর হাতে ঈদের উপহার সামগ্রী তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার শেখ রাসেল দুস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের শিশুর হাতে এই ঈদ উপহার তুলে দেন তিনি। দেশের বিভিন্ন জেলায় এসব এতিম শিশুদের বাড়ি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজ হাতে দেওয়া ঈদ উপহার সামগ্রী এবারের ঈদে তাদের জীবনে একটা অন্য রকম আনন্দ জোগাবে। প্রধানমন্ত্রী হাত থেকে ঈদের উপহার পেয়ে আনন্দে আত্মহারা মমতাজ, সাফিয়া ও মারিয়ামসহ অন্য শিশুরা। তারা জানায়, জীবনেও ভাবতে পারেনি এমন মুহুর্ত আসবে তাদের জীবনে। সত্যিই ভাবতে অবাক লাগছে। কোনদিন তারা এ মুহূর্তের কথা ভুলবে না।

এসব এতিম শিশু দুই হাত তুলে প্রধানমন্ত্রীর জন্য দোয়া করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুপুর পৌনে ১২টায় বঙ্গবন্ধু সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সে এসব শিশুদের মধ্যে ঈদ শুভেচ্ছা উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন। শেখ রাসেল দুস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র ও শেখ জামিল যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মোট ৩০০ এতিম ও দুস্থ শিশুকে পৌঁছে দেওয়া হবে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা উপহার সামগ্রী।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানা, প্রধানমন্ত্রীর চাচাতো ভাই শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি চৌধুরী এমদাদুল হক, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জাতি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে- ‘বন্দুকযুদ্ধ’ প্রসঙ্গে সুলতানা কামাল

ন্যাশনাল ডেস্ক: মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল বলেছেন, সমস্যা সমাধানে সরকারের মনে হয় এই একটিই উপায় আছে। তা হচ্ছে ‘বন্দুকযুদ্ধ’। যখন দেশে সুশাসন ও জবাবদিহির চরম অভাব হয়, তখনই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এ জাতি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে।

‘পরিবেশ আন্দোলনকর্মী উত্তম হত্যার বিচার, সড়কপথে পরিবহন নৈরাজ্য ও মানুষ হত্যা বন্ধের দাবিতে’—আজ এক প্রতিবাদ সভায় কথাগুলো বলেন সুলতানা কামাল। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের সামনে আজ সকালে এ সভার আয়োজন করে ২৪টি নাগরিক সংগঠন। গত ২১ মে হেমায়েতপুর বাসস্ট্যান্ডে বাসের ধাক্কার পর ট্রাকচাপায় নিহত হন পরিবেশ আন্দোলনকর্মী উত্তমকুমার দেবনাথ।

সমাবেশে বাপার সহসভাপতি সুলতানা কামাল বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন ১৫ থেকে ১৬ জন মানুষ মারা যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এ দেশের মানুষ যেখানেই যাচ্ছে, মরিয়া হয়ে ছুটে যাচ্ছে। অন্যকে মাড়িয়ে কেন সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার এ অসুস্থ প্রতিযোগিতা? এর কারণ পুরো সমাজে অনাচার ঢুকে পড়েছে, যার খেসারত দিচ্ছি আমরা সবাই মিলে।’

সুলতানা কামাল বলেন, ‘আমাদের দেশের মানুষের জীবনের কোনো মূল্য নেই, সংবেদনশীলতা ভোঁতা হয়ে গেছে। যাঁরা দেশ পরিচালনা করছেন, এ বিষয়গুলো নিয়ে তাঁদের ভাবতে হবে। আমরা সচেতনতা সৃষ্টির জন্য দাঁড়িয়েছি।’
সমাবেশে বাপার আরেক সহসভাপতি রাশেদা কে চৌধূরী বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় ভুক্তভোগীদের কান্না নীতিনির্ধারকদের কানে পৌঁছায় না। আমরা তাঁদের দেশ পরিচালনার অর্থ জোগান দিচ্ছি, তাঁরা আমাদের স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে এ দেশের মানুষকে সোচ্চার হতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা, বাপার সাধারণ সম্পাদক আবদুল মতিন, যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল হাবিব, পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ইকরাম আহমেদ প্রমুখ। বক্তারা বলেন, সড়ক পরিবহনব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে দুর্ঘটনা অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব। এ কাজে সরকারকে সহায়তা করতে প্রস্তুত তাঁরা।
সমাবেশে উত্তমের পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ ও ১৬টি দাবি জানিয়েছে ২৪টি সংগঠন।
সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ২৪ সংগঠনের ১৬ দাবি:
১. উত্তম দেবনাথ হত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের অবিলম্বে আইনের আওতায় এনে বিচার ও উত্তমের পরিবারের জন্য উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান ২. মোটরযান অধ্যাদেশ ১৯৮৩-এর যুগোপযোগী সংশোধনী আনা ও তা বাস্তবায়ন ৩. পথচারী ও অযান্ত্রিক যানে নিরাপদে চলাচলের উপযোগী পরিবেশ তৈরি ৪. উল্টোপথে গাড়ি চালানো বন্ধ করা ৫. যথাযথভাবে বিদ্যমান সড়কপথ পরিচালনা ও মেরামত করা ৬. ভুয়া লাইসেন্সধারী চালকদের নিষিদ্ধ ও শাস্তি প্রদানের ব্যবস্থা করা ৭. পরিবহন মালিকদের জবাবদিহির আওতায় আনা এবং অপরাধের ভিত্তিতে শাস্তির বিধান চালু করা ৮. ত্রুটিযুক্ত গাড়ি বাতিল করা ৯. ট্রিপের পরিবর্তে চালকদের মাসিক বেতনে নিয়োগের ব্যবস্থা ১০. সড়ক ব্যবহারকারী সবার মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা ১১. যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণ করা ১২. বিআরটিএকে স্বচ্ছ ও কার্যকর করা ১৩. রেল ও নৌব্যবস্থার আধুনিকীকরণ ও সম্প্রসারণ করা এবং সড়কনির্ভরতা কমানো ১৪. প্রশিক্ষিত দক্ষ চালক তৈরিতে প্রতিটি জেলায় প্রশিক্ষণ একাডেমি চালু ১৫. যাত্রী, যানবাহনের মালিক, চালক ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সবার সহযোগিতায় সড়ক দুর্ঘটনা রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং ১৬. পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে মালিকপক্ষ থেকে নিয়োগপত্র প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
একরাম নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না-কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ স্থানীয় কাউন্সিলর একরামুল হকের নিহত হওয়ার ঘটনা প্রসঙ্গে বলেছেন, পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় যদি কেউ জড়িত থাকে, তার যথোপযুক্ত বিচার হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

আজ শনিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিআরটিসির মহিলা বাস সার্ভিস উদ্বোধনের শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক কারণে একটি দল মাদক বিরোধী অভিযানের বিরোধিতা করছে। তা ছাড়া এ অভিযানে দেশের মানুষ খুশি।

এ সময় সেতুমন্ত্রী ‘দোলন চাঁপা’ বাস সার্ভিস সম্পর্কে বলেন, বাসটিতে প্রাথমিক চিকিৎসা, সিসিটিভিসহ নিরাপদ ও আরামদায়ক ব্যবস্থা আছে। বাসগুলো মিরপুর সার্কেল থেকে আজিমপুর, মিরপুর ১২ থেকে মতিঝিল রুটে চলাচল করবে।

অনুষ্ঠানে র‌্যাংগস গ্রুপের চেয়ারম্যান রব চৌধুরী, ম্যানেজিং ডিরেক্টর সোহানা রব চৌধুরী, এস এস গ্রিল, ঢাকা পরিবহন সমিতির সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ খান বক্তব্য রাখেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
৩১ জেলায় যুবদলের কমিটি ঘোষণা

রাজনীতির খবর: ৩১টি সাংগঠনিক জেলা কমিটি ঘোষণা করেছে জাতীয়তাবাদী যুবদল। এর মধ্যে ৩০ জেলায় আংশিক কমিটি ও একটি জেলার আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

শুক্রবার (১ জুন) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব ও সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন। আগামী ৩০ দিনের মধ্যে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

কুমিল্লা (উত্তর) জেলা কমিটির সভাপতি শাহাবুদ্দিন ভূইয়া ও সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম শাহীন, পটুয়াখালীতে সভাপতি মনিরুল ইসলাম লিটন ও সাধারণ সম্পাদক তৌফিক আলী খান কবির, শেরপুরে সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুদ ও সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা, জয়পুরহাটে সভাপতি এএইচএম ওবায়দুর রহমান সুইট ও সাধারণ সম্পাদক এটিএম শাহ নেওয়াজ কবির শুভ্র, গাইবান্ধায় সভাপতি রাগীব হাসান চৌধুরী রিন্টু ও সাধারণ সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক ভুটু, নেত্রকোনায় সভাপতি মশিউর রহমান মশু ও সাধারণ সম্পাদক সাহাবুদ্দীন রিপন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সভাপতি তবিউল ইসলাম তারিফ ও সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান অনু, মাগুরায় সভাপতি ওয়াসিকুর রহমান কল্লোল ও সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ, পঞ্চগড়ে সভাপতি মাহফুজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান বাবু, নরসিংদীতে সভাপতি মহসিন হোসাইন বিদ্যুৎ, মৌলভীবাজারে সভাপতি জাকির হোসেন উজ্জল ও সাধারণ সম্পাদক এমএ মুহিত, বান্দরবানে সভাপতি হারুন আর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক শিমুল দাস, নড়াইলে সভাপতি মশিয়ার রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সায়দাত কবির রুবেল, বরগুনায় সভাপতি জাহিদ হাসান মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক জাবিদুল ইসলাম জুয়েল, বরিশালে (উত্তর) সভাপতি মোল্লা মাহফুজ ও সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন পিপলু, দিনাজপুরে সভাপতি আবদুল মোনাফ মুকুল ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদুল ইসলাম মাসুদ, নাটোরে সভাপতি এ হাই তালুকদার ডালিম ও সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন জহির, ভোলায় সভাপতি জামাল উদ্দিন লিটন ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের সেলিম।

ঝালকাঠিতে সভাপতি জিএম সবুর কামরুল ও সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন তুহিন, খাগড়াছড়িতে সভাপতি মো. মাহবুব আলম সবুজ ও সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল, নীলফামারীতে সভাপতি এএইচএম সাইফুল্লাহ রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন চৌধুরী, যশোরে সভাপতি এম তমাল আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আনসারুল হক রানা, কিশোরগঞ্জে সভাপতি খসরুজ্জামান শরীফ (জি এস) ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন সুমন, পিরোজপুরে সভাপতি মিজানুর রহমান শাহীন ও সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সাইদ, সুনামগঞ্জে সভাপতি আবুল মঞ্জুর মো. শওকত ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মামুনুর রশিদ কয়েছ, চুয়াডাঙ্গায় সভাপতি শরিফ উর জামান সিজার ও সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রশিদ ঝন্টু, মানিকগঞ্জে সভাপতি কাজী রায়হান উদ্দিন টুকু ও সাধারণ সম্পাদক কাজী মোল্লা হোসেন দিপু, নওগাঁয়ে সভাপতি বায়েজিত হোসেন পলাশ ও সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আলম গোল্ডেন, ঢাকা জেলা কমিটির সভাপতি রেজাউল কবির পল, সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক আইয়ুব খান, চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির সভাপতি মোশারফ হোসেন দিপ্তী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শাহেদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘টু বি কন্টিনিউড’ এখন ইউটিউবে

বিনোদন ডেস্ক: পূর্ণিমা অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত সর্বশেষ সিনেমা ‘টু বি কন্টিনিউড’। ইমপ্রেস টেলিফিল্ম প্রযোজিত এ ছবি মুক্তি পায় গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর। ছবিটি এখন পাওয়া যাচ্ছে ইউটিউবে।

গত ২৮ মে ‘চ্যানেল আই টিভি’র অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে পাওয়া যাচ্ছে ইফতেখার আহমেদ ফাহমি পরিচালিত ‘টু বি কন্টিনিউড’ ছবিটি। এরই মধ্যে ১৬ হাজার দর্শক ছবিটি ইউটিউব থেকে দেখেছেন।

এর আগে গেল এপ্রিলের শেষে ‘টু বি কন্টিনিউড’ জেনেভার ১৩ তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র বাংলাদেশের একমাত্র ছবি হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করে।

‘টু বি কন্টিনিউড’ চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন পরিচালক ইফতেখার ফাহমি নিজেই। আরও আছেন পূর্ণিমা, মিশু সাব্বির, অর্পণা ঘোষ, মিতা চৌধুরী, আবুল হায়াত, সোহেল খান প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আফ্রিদির সঙ্গে যৌন সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন আরশি খান

খেলার খবর: আরশি খান। অনেকেই তাকে বলে থাকেন বিতর্কে থাকাটাই তার স্বভাব। বিগ বস ১১-র সদস্য আরশি খান নিজেই দাবি করেছিলেন যে তার সঙ্গে পাকিস্তানি ক্রিকেটার শাহিদ আফ্রিদির যৌন সম্পর্ক হয়েছে। তার এই মন্তব্যে গণমাধ্যমে রীতিমতো তোলপাড় পড়ে গিয়েছিল।

বিতর্কিত মডেল ও অভিনেত্রী আরশি খান একাধিকবার এই দাবি করেছেন।

২০১৫ তে ট্যুইটে প্রথম এই দাবি করেন তিনি। তিনি লিখেন, ‘হ্যাঁ, আফ্রিদির সঙ্গে আমি সেক্স করেছি। আমাকে কী কারো সঙ্গে ঘুমানোর জন্য মিডিয়ার অনুমতি নিতে হবে? এটা আমার ব্যক্তিগত জীবন। আমার কাছে এটা ভালবাসা।’

এমনকি আফ্রিদিকে বিয়ে করবেন বলেও দাবি করেন আরশি।

পরে একটি সাক্ষাৎকারে আরশি খান বলেন, বিগ বসে ঢোকার আগে পাকিস্তানি ওই ক্রিকেটারকে (আফ্রিদি) ফোনও করেছিলেন তিনি।

তবে এবার সেই প্রসঙ্গে উল্টো সুর শোনা গেলো আরশি খানের কণ্ঠে। তিনি নাকি ভুল করেছিলেন। ওই ট্যুইট করা উচিত হয়নি তার।

রাজীব খান্ডেওয়ালের শো’তে এসে তিনি বলেন, ‘আমি আফ্রিদিকে যথেষ্ট সম্মান করি। উনি আমার জন্য অনেক করেছেন। ট্যুইট করাটা আমার ভুল ছিল। প্রকাশ্যে এত সেনসিটিভ ইস্যু নিয়ে মুখ খোলাটা আমার উচিত হয়নি। আফ্রিদি সাব আমাকে অনেক দয়া করেছেন।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ওজন কমায় যে ঘরোয়া ঔষধি!

স্বাস্থ্য ডেস্ক: আমাদের দেশের দৈনিক রান্নার জন্য বিভিন্ন ধরণের মশলার প্রয়োজন হয়। এ সকল মশলা ছাড়া খাবারের স্বাদ বোঝা যায় না। গোলমরিচ, হলুদের গুঁড়া, মরিচের গুঁড়া ইত্যাদি অবশ্যই প্রয়োজনীয়। গবেষণায় দেখা গেছে, বনজ ঔষধি ও মশলা আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা, খাদ্যের মান উন্নত ও বিপাক অনুমোদনে সহায়তা করে।

তাই আপনার দৈনন্দিন রান্নায় মশলার প্রয়োগ বেশি করুন এবং আপনার ওজনের পরিমাণ সঠিক রাখুন। যে সকল মশলা ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখে তা নিম্নে দেয়া হল-

১. দারুচিনি:
দারুচিনি ওজন কমানোর জন্য সবচেয়ে ভাল ঔষধি। কারণ, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা স্থির করতে সাহায্য করে, দীর্ঘ সময় আপনার ক্ষুধা নিবারণ করতে সাহায্য করে, ক্ষুধা কমে যায় এবং দ্রুততর হারে চর্বির বিপাক ঘটায়।

২. আদা:
আদা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী শুদ্ধিকারক। আদা পাচনতন্ত্রের খাদ্য অপসারণ করতে সাহায্য করে এবং এইভাবে চর্বি দূর করে এবং ওজন বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে।

৩. এলাচ:
এলাচ আপনার বিপাক অনুমোদন করে এবং ফ্যাট বার্ন করে আপনার শরীরের ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

৪. হলুদ:
হলুদের মসলার মাঝে বিভিন্ন ওজন হ্রাস বৈশিষ্ট্য আছে। এটা চর্বি টিস্যুর গঠন কমাতে সাহায্য করে এবং এভাবে সম্পূর্ণ শরীরের চর্বি কমিয়ে আনে এবং ওজন বৃদ্ধিতে বাধা দেয়।

৫. গোলমরিচ:
গোলমরিচ এ Capsaicin নামক একটি যৌগ রয়েছে যা চর্বি বার্ন করতে সাহায্য করে এবং আপনার ক্ষুধা cravings শুষে নেয়। Prudue বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা সম্পন্ন একটি গবেষণায় দেখা গেছে – এটা শরীরের ওজন কমানোর জন্য কার্যকর ভূমিকা পালন করে। কারণ, এটি শরীরের বিপাক কার্যকলাপ বৃদ্ধি করে যার ফলে প্রচুর ক্যালরি খরচ হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ঘোড়াদের জন্য ফাইভস্টার হোটেল!

ভিন্ন স্বাদের খবর: ঘোড়াদের প্রশিক্ষণ দিতে আছেন বেশ কয়েকজন জিম প্রশিক্ষক, প্রতিদিন নিয়ম মতো ‘গ্রুম’ করাই তাদের কাজ। আর থাকবেই বা না কেন? এ না থাকলে কি ফাইভস্টার হোটেল বলা যায়? তবে এত কিছু আয়োজনের পুরোটাই ঘোড়ার জন্য!

ঘোড়ার আরাম-আয়েশের জন্য আস্তাবলের বদলে অন্যরকম এই হোটেলটি গড়ে তোলা হয়েছে কাতারে। ‘আল শাকাব’ নামে বিলাসবহুল পাঁচতারা হোটেলটির আকারও তাই ঘোড়ার পায়ের ক্ষুরের মতো। এটির সব ব্যবস্থা দেখলে ঈর্ষা হবে মানুষেরই।

এমনিতে মরুপ্রদেশীয় কাতার দিনের বেলা মারাত্মক দাবদাহ জ্বলতে থাকে। সূর্যের প্রখর তেজ অনেক সময় কাবু করে দেয় ঘোড়াদেরও। তাই প্রায় ৭৪০টির মতো ঘোড়ার শরীর-মন জুড়োতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষের ব্যবস্থা আছে হোটেলে। আছে পেট ও প্রাণ ভরে খাওয়ার সুন্দর ডাইনিং হল।

এটুকুতেই থেমে নেই ঘোড়াদের খাতির-যত্ন। সব কিছু ঠিকঠাক চললে কিছুদিনের মধ্যে ঘোটক, ঘোটকি ও তাদের পরিবারের জন্য সবুজ গালিচায় মোড়া সাততারা হোটেল খোলার ইচ্ছা আছে আল শাকাবের।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest