সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আয়োজনে বিজয় দিবস পালনতালায় সেতু আবুলসহ ৩ জন আটকসাউথ-এশিয়ান পিপলস ডায়ালগে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় এগ্রোইকোলজির গুরুত্বারোপগ্রীন টিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি হলেন মীর খায়রুলস্থানীয় জাতবৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণে নেপালের পারমাকালচারের প্রতিনিধি দলসাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভাসাতক্ষীরায় জামায়াত প্রার্থীর নির্বাচনী পথসভায় ইসলামী সংগীত পরিবেশন : পুলিশ সদস্য মহিবুল্লাহ বরখাস্তসাতক্ষীরা জজ কোর্টের সাবেক পিপি ও তার ছেলেকে কারাগারে প্রেরণসাতক্ষীরা জজ কোর্টের সাবেক পিপি  লতিফ ও তার ছেলে রাসেল আটকসাংবাদিক মোমিনের সুস্থ্যতা কামনায় সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের বিবৃতি

পলাশ দেবনাথ নুরনগর : শ্যামনগর উপজেলার নুরনগর নবীন সংঘ ক্লাব মাঠে যাত্রাপালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নুরনগর নবীন সংঘ ক্লাবের আয়োজনে ৬ই মে রোজ রবিবার সন্ধা ৭টা থেকে শুরু হয়ে মধ্য রাত্র পর্যন্ত যাত্রা পালার আয়োজন করা হয়। মুন্সীগঞ্জ থেকে আগত স্বপ্নময় যাত্রা শিল্পী ফেডারেশনে পরিবেশনায় উক্ত মঞ্চে পুষ্পমালা নামক যাত্রাপালা উপস্থাপন করা হয়। যাত্রা পালার পরিচালক হিসেবে ছিলেন সাগর বিশ্বাস। যাত্রা শিল্পীরা তাদের অভিনয় নৈপূর্ন দিয়ে দর্শকের মন মাতাতে দেখা যায়। এলাকা ছাড়াও বাইরের এলাকার দর্শকদের আগমন লক্ষণীয় ছিল। পুরুষ দর্শকদের সাথে সাথে নারীদেরও উপস্থিতি ছিল। বর্তমান র্স্মাট ফোনের যুগে গ্রাম বাংলার পুরনো ঐতিহ্য কে স্মরন করিয়ে দিতে উদ্যোক্তারা এই অয়োজন করেছেন বলে জানা গেছে। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নুরনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জি এম হাবিবুর রহমান হবি, সাধারন সম্পাদক এস এম সোহেল রানা বাবু, নুরনগর নবীন সংঘের সভাপতি মুনির আহমেদ, সাধারন সম্পাদক দেবাশীষ ঘোষ, নুরনগর পাবলিক লাইব্রেরীর সভাপতি সওকাত ওসমান প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আলিপুরে প্রতিপক্ষের দায়ের কোপে আহত-১

নিজস্ব প্রতিবেদক : জমি নিয়ে বিরোধে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে হত্যার উদ্দেশ্যে সদর উপজেলার আলিপুরে আনারুল ইসলাম (৪২) নামের এক নিরীহ ব্যক্তিকে কুপিয়েছে একই গ্রামের খোরশেদ আলম (২৮) নামের এক দুর্র্ধষ সন্ত্রাসী। সোমবার সকাল ৯টার দিকে তাদের রিবারিক কবরস্থানে এ ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসি ও পুলিশসূত্রে জানা গেছে, আলিপুর গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ছেলে খোরশেদ আলম একজন দুর্ধ্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা থানায় অর্ধ ডজনের বেশি অভিযোগ রয়েছে। সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আলিপুর গ্রামের মওলা বকস সরদারের ছেলে বাহাদুর ইসলামকে তাদের কবরস্থানে একা পেয়ে খোরশেদ ও তার পিতা জয়নাল আবেদীন পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে গাছ কাটা দা ও বাঁশের লাঠি দিয়ে হামলা করে। এসময় একই গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে (বাহাদুরের চাচাতো ভাই) আনারুল ইসলাম ঠেকাতে গেলে দুর্র্ধষ সন্ত্রাসি খোরশেদ আলম সেই দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে আনারুলকে। এলাকাবাসি তাদের চিৎকার শুনে হামলাকারীদের কবল থেকে আনারুল ও বাহাদুরকে উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছে। সাতক্ষীরা সদর থানার একাধিক পুলিশ অফসার জানান, খোরশেদ আলমের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে কমপক্ষে ছয়টি অভিযোগ জমা আছে। প্রত্যেকটি অভিযোগে সন্ত্রাসী কার্যকলাপে যুক্ত খোরশেদ। এমনকি খোরশেদ আলমের বোন সাবিনা খাতুনের স্বহস্তে লিখিত মুচলেকাও আছে পুলিশের হাতে। এলাকাবাসির অভিযোগ, খোরশেদ আলমের অত্যাচারে তারা নিরীহ গ্রামবাসি অতিষ্ঠ। জনপ্রতিনিধিরাও বাদ যায় না তার অত্যাচার থেকে। বাড়ির মহিলাদের উস্কানী দিয়ে গ্রামবাসির রান্নাঘরে মানুষের মল পর্যন্ত নিক্ষেপ করতেও দ্বিধা করেনি খোরশেদের মা রিজিয়া ও দাদি জেলেখা বেগম। মল নিক্ষেপের ঘটনায় থানা পুলিশ পর্যন্ত গড়ালে মুচলেকা দেয় খোরশেদ পরিবার। কিন্তু তাতেও খাছলত পাল্টায়নি। সপ্তাহ পার হতেই আবারো বেপরোয়া হয়ে ওঠে খোরশেদ। এবার কুপিয়েছে নিরীহ আনারুলকে। সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মারুফ আহমেদ জানান, ইতোপূর্বে গ্রামবাসি পৃথকভাবে কমপক্ষে ছয়টি অভিযোগ দেয় খোরশেদের বিরুদ্ধে। প্রত্যেক বারই থানার গোলঘরে বসাবসি হলে মুচলেকা দিয়ে রেহাই পায় খোরশেদ ও তার পিতা। এবার কুপিয়েছে আনারুলকে। খবর পেয়েছি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেবো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফেসবুকে গড়ে উঠেছে বাংলাদেশি মেয়েদের ঘুরে বেড়ানোর দল

দেশে ইদানীং ফেসবুকে যোগাযোগের মাধ্যমে গড়ে উঠছে শুধুমাত্র মেয়েদের ভ্রমণের দল।

বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের এক হিসেবে এমন ২৭ টি দলের খোঁজ পাওয়া গেছে,যার সদস্য শুধু মেয়েরা।

তারা একে অপরের সাথে পরিচিত হচ্ছেন ফেসবুকে এবং একসাথে মিলে দেশের বিভিন্ন পর্যটন গন্তব্যে বেড়াতে যাচ্ছেন। নিজেরাই আয়োজন করছেন সবকিছু।

এরকম একটি দলের নাম ট্রাভেলেটস অফ বাংলাদেশ ভ্রমণ কন্যা। দুই শিক্ষানবিশ চিকিৎসক বান্ধবীর উদ্যোগ।

কিন্তু সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বন্ধুত্ব হয়েছে আরো অনেকের সাথে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশের ২৮টি পর্যটন কেন্দ্রে ভ্রমণের আয়োজন করেছেন তারা।

কী কারণে তারা এমন দল তৈরি করছেন?

এই ভ্রমণ কন্যাদের একজন সাকিয়া হক। তিনি বলেন, “আমি আর আমার বান্ধবী মানসী এ গ্রুপটা খুলি এ কারণে যে আমরা চাচ্ছিলাম মেয়েরা যাতে ভ্রমণে উদ্বুদ্ধ হয়।”

সাকিয়া ও কয়েক বান্ধবী মিলে স্কুটিতে চড়ে বাংলাদেশের ২০ টি জেলা ঘুরেছেন। ফেসবুকে ভ্রমণ কন্যার সদস্য সংখ্যা এখন ১৮ হাজার।

শুধু সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে পরিচয়ের ভিত্তিতে এমন আরো অনেক দল গড়ে উঠেছে।
যেমন ফিমেল ট্র্যাভেলারস অফ বাংলাদেশ, ওয়ান্ডার উইমেন এমন তাদের নাম। যেগুলো প্রথাগত প্যাকেজ টুর নয়, যার কোন ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যও নেই।
এগুলো মূলত ফেসবুকে সদস্য-ভিত্তিক ক্লোজড গ্রুপ। শুধু বান্ধবীরা মিলেও বেড়াতে যাচ্ছেন এমন দলও তৈরি হয়েছে।
ফারহানা আলম তাদের একজন। তিনি বলছেন, শুধু মেয়েরা যাতে একত্রিত হয়ে নিজেদের সময় কাটাতে পারে সেজন্যই এ আয়োজন।
“যদি হাজবেন্ড বা বয় ফ্রেন্ডদের কথা বলি, তখন ব্যাপারটা হয় যে তাদের জন্য সময় দিতে হয়। কিন্তু আমরা শুধু আমাদের জন্যই বেড়াবো। আমাদের যেটা মনে হবে, আমরা সেটাই করবো,” বলছিলেন ফারহানা আলম।
এসব গ্রুপের সদস্য মূলত তরুণ প্রজন্মের মেয়েরা। তাদের কেউ পড়াশোনা করছেন।
কেউবা হয়ত তরুণ প্রফেশনাল, বেসরকারি কোন সংস্থায় কাজ করেন।
কিন্তু রক্ষণশীল বাংলাদেশে পরিবার থেকে এমন মেয়েরা কতটা উৎসাহ পান? জিজ্ঞেস করা হয়েছিল ভ্রমণ পিপাসু আরেকজন তামান্না খায়েরের কাছে।
তিনি বলেন, দলবদ্ধ হয়ে মেয়েদের সাথে ঘুরতে যাবার ক্ষেত্রে পরিবার থেকে অনেক উৎসাহ পেয়েছেন।
কিন্তু সবার ক্ষেত্রে এমন নাও হতে পারে। তবুও ফেসবুক গ্রুপের পাশাপাশি গড়ে উঠছে ট্যুর কোম্পানি যারা মেয়েদের জন্য আলাদা করে প্যাকেজ তৈরি করছেন বা ভ্রমণের সহায়তা দিচ্ছেন।
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডও যোগ দিয়েছে মেয়ে পর্যটকদের জন্য ক্যাম্পেইনে।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মেয়েদের জন্য ওয়ার্কশপ, প্রবন্ধ বা আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা এমন অনেক কিছুই আয়োজন হচ্ছে।
বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সাথে উইমেন ট্র্যাভেলারস ক্যাম্পেইন পরিচালনা করছে ট্রিপযিপ ট্যুরস। এর নির্বাহী পরিচালক কানিজ ফাতেমা।
তিনি বলেন, যারা ঘুরতে যাচ্ছে তাদের কেউ কাউকে চেনে না । পর্যটনের ক্ষেত্রে এটা বড় ধরনের পরিবর্তন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কিন্তু এমন আয়োজনে প্রশ্ন ওঠে নিরাপত্তা প্রসঙ্গে। সেটির ব্যাপারে তারা কী করছেন?
কানিজ ফাতেমা বলেন, এসব ক্ষেত্রে তারা বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন এবং টুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত হবে ট্রাম্প-কিমের যুগান্তকারী বৈঠক!

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আগামী মাসে সিঙ্গাপুরে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন। এ দুই নেতার মধ্যে নজিরবিহীন আলোচনার প্রত্যাশা তৈরি হওয়ার প্রেক্ষাপটে এমন ধারণা করা হচ্ছে। খবর এএফপি’র।

বিস্তারিত উল্লেখ না করে ট্রাম্প বলেছেন, উভয় পক্ষ যুগান্তকারী এ বৈঠকের তারিখ ও স্থান নির্ধারণ করেছে। আর এটি হবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও উত্তর কোরিয়ার নেতার মধ্যে প্রথম বৈঠক।

ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা শিগগিরই এ বৈঠকের তারিখ ও স্থানের নাম ঘোষণা করবো।’

কূটনৈতিক সূত্রের বরাত দিয়ে সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার চোসান ইলবো দৈনিকের খবরে বলা হয়, এ যুগান্তকারী বৈঠক ‘মধ্য-জুনে’ অনুষ্ঠিত হবে।

ওই সংবাদপত্রের খবরে আরও বলা হয়, বৈঠকটি সিঙ্গাপুরে হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশী। এ মাসের শেষের দিকে হোয়াইট হাউসে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে-ইনের সঙ্গে ট্রাম্পের সাক্ষাতের সময়ে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত আর কিছু বলা হয়নি।

দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা ইয়োনহাপ সপ্তাহান্তে একই ধরনের এটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনেও এ সম্মেলনের সম্ভাব্য স্থানের ক্ষেত্রে সিঙ্গাপুরের নাম উল্লেখ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আমেরিকা ইরান চুক্তি না মানলে যুদ্ধ : ফ্রান্স

ইরানের সুরে সুর মেলাল ফ্রান্স। এদিন স্পষ্ট হুঁশিয়ারি দেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রো। তার বক্তব্য ২০১৫ সালে ইরান চুক্তি মানতেই হবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে। যদি তা না হয়, তবে নিজেদের শক্তি দেখাতে বাধ্য হবে ফ্রান্সও।

এখানে ফরাসি প্রেসিডেন্ট স্পষ্টই যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ফ্রান্স আশা করে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ চায় না। আর তাই ইরান চুক্তি বাতিলের পথে হাঁটবে না তারা। জার্মানির একটি পাক্ষিক পত্রিকায় সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন ইমানুয়েল।

২০১৫ সালে সুইজারল্যান্ডে চীন, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, জার্মানি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র- এই ছয়টি দেশ ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র বানানোর কর্মসূচি থেকে সরে আসার আবেদন করে। একইসঙ্গে বিশ্বের গঠনমূলক অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে ইরানকে তেল উৎপাদন ও অন্যান্য শিল্পে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলে।

এজন্য ইরানকে ১১০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তাব দেয় ওই ছয়টি দেশ। প্রস্তাবটি ইরান গ্রহণ করায় পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচির জন্য ইরানের ওপর আরোপিত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাও শিথিল করে ওই দেশগুলো। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকেই চুক্তিটির বিরোধিতা করে আসছেন। চুক্তিটি যাতে পুনঃনিরীক্ষণ করা হয়, তার জন্যও দাবি জানিয়েছেন। এই প্রেক্ষিতেই ফ্রান্সের এই অবস্থান বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

এর আগে, ইরান চুক্তি বাতিল করা হলে পরিণাম খারাপ হবে বলে হুঁশিয়ারি দেয় ইরান। ইরানের বিদেশমন্ত্রী জাভেদ জাসিফ হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি চুক্তি থেকে সরে আসে তবে এবার আরও বৃহৎ আকারের শক্তি নিয়ে পারমাণবিক কর্মসূচি শুরু করবেন তারা।

তবে ফ্রান্স, চীন ও রাশিয়াসহ আন্তর্জাতিক শক্তি গুলি কিন্তু চুক্তিটির পক্ষেই রয়েছে। এ চুক্তি ছাড়া আর বিকল্প কোনও পথ নেই উল্লেখ করে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রো বলেন, ইরানের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে চুক্তিটি সঠিক নয়, তবে ইরানকে পারমাণবিক নিরস্ত্রকরণের প্রশ্নে এ চুক্তির কোনো বিকল্পও নেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কবিগুরুর জন্মদিনে ইভা রহমানের গান

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রচার করা হবে শিল্পী ইভা রহমানের পরিবেশনায় রবীন্দ্র সংগীতের একক অনুষ্ঠান ‘মনে কি দ্বিধা’। চমৎকার লোকেশনে শিল্পীর রবীন্দ্র সংগীতের একক অ্যালবামের গানগুলো চিত্রায়ণ করা হয়েছে। এটিএন বাংলায় ৮ মে সন্ধ্যা ৬টা ২৫ মিনিটে প্রচারিত হবে অনুষ্ঠানটি।

বাঙালির ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও মননশীলতা দিয়ে বিশ্ব অঙ্গনে যিনি এনেছিলেন বিরল সম্মান-সেই বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এটিএন মিউজিকের ব্যানারে পর পর দু’বছর ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় শিল্পী ইভা রহমানের গাওয়া রবীন্দ্র সংগীতের দু’টি একক অ্যালবাম ‘মনে কী দ্বিধা’ এবং ‘মনে রবে কিনা রবে আমারে’।

দু’টি অ্যালবামের গানগুলোর সংগীত আয়োজন করেন ভারতীয় কণ্ঠশিল্পী ও সঙ্গীত পরিচালক শিবাজী চট্টোপাধ্যায়। এই দুই অ্যালবামের গান নিয়েই রবীন্দ্র জন্ম-জয়ন্তীতে প্রচারিত হবে ইভা রহমানের একক সঙ্গীতানুষ্ঠান ‘মনে কী দ্বিধা’।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এসএসসির ফলপ্রকাশের পর দু’দিনে ২৭ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা, ৬ জনের মৃত্যু

গতকাল রোববার সারাদেশে এসএসসির ফল প্রকাশের পর পঞ্চগড়, রংপুর, যশোর, শরীয়তপুর ও সোমবার ঠাকুরগাঁও ও টাঙ্গাইলের বিভিন্ন এলাকায় সব মিলে ২৭ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছে। এদের মধ্যে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি ২১ জন শিক্ষার্থী এখনও বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

সোমবার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ফকদনপুর গুলপাড়া গ্রামের সিরাজুলের ইসলামের ছেলে ফারাজুল ইসলাম ও পাবনার ফরিদপুর উপজলার সানাহারা গ্রামের শাহজাহানের মেয়ে শিমা খাতুন আত্মহত্যা করেছে। এর আগে রোববার রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর ইউনিয়নের আজাহারুল ইসলামের মেয়ে রোকেয়া, যশোরের ঝিকরগাছা পৌর সদরের কৃষ্ণনগর (খালপাড়া) গ্রামের ভ্যানচালক জামালউদ্দিনের মেয়ে শান্তা ইসলাম,পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার সুন্দরদিঘি ইউনিয়নের প্রধানপাড়া এলাকার ধিরেন্দ্রনাথের মেয়ে বিথী রাণা ও শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলার ধানকাঠি ইউনিয়নের বাহেরচর গ্রামের আনিছ হাওলাদারের মেয়ে নাসরিন আত্মহত্যা করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
যৌতুক নিয়ে মিথ্যা মামলা করলে ৫ বছরের জেল

যৌতুক নিয়ে মিথ্যা মামলা করলে সর্বোচ্চ ৫ বছরের জেল বা ৫০ হাজার টাকার জরিমানার বিধান রেখে ‘যৌতুক নিরোধ আইন, ২০১৮’ এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘নতুন একটি বিধান রয়েছে খসড়া আইনে। মিথ্যা মামলা করলে শাস্তি হবে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। আগে মিথ্যা মামলার জন্য আইনে কোন বিধান ছিল না।’

‘মিথ্যা মামলা-সংক্রান্ত শাস্তির ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি অন্য কোনো ব্যক্তির ক্ষতি সাধনের অভিপ্রায়ে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে এই আইনের অধীনে মামলা বা অভিযোগ করার জন্য ন্যায্য বা আইনানুগ কারণ নেই জেনেও মামলা বা অভিযোগ দায়ের করেন বা করান তা হলে তিনি বা তারা অনধিক ৫ বছর মেয়াদের কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।’

শফিউল আলম বলেন, ‘মূল আইনটি একটি অর্ডিন্যান্স ছিল- দ্য ডাউরি প্রহিবিশন অর্ডিন্যান্স। প্রথমে ১৯৮০ সালে একটি আইন করা হয়। সেটা ১৯৮২ সালে একটি অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে সংশোধন করা হয়। এরপর ১৯৮৪, ১৯৮৬ সালে সংশোধন করা হয় অর্ডিন্যান্স দিয়ে। এটাকে হালনাগাদ করার জন্য নতুন করে আইন করা হয়েছে।’

আগের আইনের ধারাগুলো নতুন আইনে মোটামুটি একই রকম আছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সামান্য একটু পরিবর্তন করে এটাকে আনা হয়েছে। বিভিন্ন অপরাধের মূল দণ্ড আগের মতোই আছে। তবে জরিমানার ক্ষেত্রে একটু পরিবর্তন আনা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘যৌতুক দাবি করার দণ্ড আগে ছিল এক থেকে ৫ বছরের কারাদণ্ড বা জরিমানা। এখন দণ্ড আগের মতোই তবে জরিমানা ফিক্সড করে দেয়া হয়েছে- সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা।’

‘যৌতুক দেয়া বা নেয়ার শাস্তি ছিল এক থেকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা জরিমানা। তবে জরিমানা নির্দিষ্ট করা ছিল না। নতুন আইনে কারাদণ্ড ঠিক রাখা হয়েছে। তবে জরিমানা সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা।’

শাস্তির ক্ষেত্রে যেখানে জরিমানার কথা বলা ছিল নতুন আইনে সেখানে পরিমাণ নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। সেটা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। শাস্তির ক্ষেত্রে জেল বা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest