সর্বশেষ সংবাদ-
বিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যানল স্টুডেন্টস ফোরামের নির্বাচন সম্পন্নসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৯০ দশক ছাত্রদলের দোয়াশ্যামনগরে ঘের ব্যবসায়ীকে কুপি×য়ে হত্যা : আ×টক ৯সাতক্ষীরায় প্লাস্টিক “অদল-বদল” ক্যাম্পেইনহাদির মৃত্যুতে সাতক্ষীরায় গায়েবানা জানাজাসাতক্ষীরার সাবেক পিপি লতিফের ৪ দিন : ছেলে রাসেলের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরসাতক্ষীরায় মুন্ডা সম্প্রদায়ের নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রকল্প সমাপনীতালায় আলাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধারআশাশুনিতে আশা ব্রিক্সের লেলিহান শিখায় জনজীবন বিপর্যস্ত

1স্পোর্টস ডেস্ক: ইদানীং টেলিভিশন খুললেই একটা বিজ্ঞাপন খুব চোখে পড়ছে-তামিমের পটানোবিষয়ক বিজ্ঞাপন। তামিম কখনো বোলার, কখনো আম্পায়ার, কখনো রোদ্দুর, কখনো আরও কাকে কাকে যেন পটাচ্ছেন!
তা হয়তো আম্পায়ার, বোলার বা সমর্থকদের পটাতেও পারেন তামিম ইকবাল খান। কিন্তু পটানো বলতে প্রথমেই যেটা মাথায় আসে, সেই বান্ধবী পটানোর ব্যাপারে তামিম একেবারে শুরু থেকেই বড় আনাড়ি। আসলে আনাড়ি না বলে, বলা ভালো সে চেষ্টাও খুব একটা করেননি চট্টগ্রামের খানবাড়ির এই যুবরাজ!

কেন করেননি?
কারণ, সেটা দরকারই হয়নি। কারণ, অন্যদের পটাবেন কখন? পুরো কৈশোর তো গেছে একজনকে পটাতে পটাতে। তিনি আয়েশা সিদ্দিকা। হ্যাঁ, সারা জীবন এই একজনকেই পটাতে পটাতে কেটে গেল তামিমের।

তামিম ছিলেন তখন সানশাইন গ্রামার স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘এ’ লেভেলের ছাত্র। আয়েশা ওই একই প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী। হঠাৎ একদিন কী করে যেন তামিমের চোখে পড়ে গেলেন আয়েশা। তারপর সিনেমায় যা হয় আর কী!

তামিমের জীবনের তখন ধ্যানজ্ঞানই হয়ে দাঁড়াল এই আয়েশাকে পটানো। কিন্তু জীবন তো আর সিনেমা নয়। চাইলেই পটিয়ে ফেলা যায় না। প্রথম প্রথম ইশারা-ইঙ্গিতে চেষ্টা করলেন, কাজ হয় না। এরপর আয়েশার এক বান্ধবীকে দিয়ে প্রস্তাব পাঠানো, এটা চিরায়ত উপায়। কিন্তু এতেও কাজ হলো না।

অবশেষে তামিম ঠিক করলেন, আর ডিফেন্স করে লাভ নেই। হোক পেস বোলিং, এবার সামনে বেড়ে তুলে মারতে হবে। এগিয়ে গেলেন। সোজা হেঁটে গিয়ে বললেন, ‘আই লাভ ইউ’।

টি-টোয়েন্টির যুগ। এতে নাকি কাজ হয়ে যায়। কিসের কী! কাজের ‘ক’-ও হলো না। একেবারে শোনামাত্র প্রস্তাব খারিজ করে দিলেন আয়েশা। ঠিক কী বলে খারিজ করেছিলেন, তা নিয়ে আন্তর্জাতিক বিতর্ক আছে। তবে কেউ কেউ বলে, আয়েশা নাকি বলেছিলেন, ‘আই হেইট দিস ওয়ার্ড-লাভ’!

তাহলে কীভাবে হবে!
তামিম মারকাটারি ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি মাঝে মাঝে স্পিন করেন? স্পিনারদের মাথায় বলের মতোই বাঁক নেওয়া কিছু বুদ্ধি থাকে। এবার তামিম পার্টটাইম স্পিনার বুদ্ধিটা কাজে লাগালেন। বিনয়ের সঙ্গে প্রস্তাব দিলেন, আচ্ছা প্রেম করে কাজ নেই! ওটা ভালো কথা না। ওর চেয়ে আমরা বন্ধু হিসেবেই থাকি।

হ্যাঁ, এটা ভালো প্রস্তাব। এমন নিরীহ প্রস্তাবে আর ‘না’ করলেন না আয়েশা। আর যায় কোথায়! যে লোক অ্যান্ডারসন, ব্রেসনান, টিনো বেস্টদের ঘুম হারাম করে দিতে পারেন, তার সঙ্গে থেকে থেকে ভালোবাসবেন না, যাবেন কোথায়। আয়েশা টেরও পেলেন না, কবে তামিমের পার্টটাইম স্পিনে কাবু হয়ে গেছেন তিনি।

আয়েশা কাবু হলেন, তামিম আগে থেকেই পড়ে ছিলেন, অতএব শুরু হয়ে গেল ভালোবাসা, প্রেম এবং ভালোবাসা।

প্রেম হয়ে গেলেও ‘পিকচার আভি বি বাকি হ্যা ’-
চট্টগ্রামের দুই সম্ভ্রান্ত রক্ষণশীল পরিবারের ছেয়েমেয়ে রাস্তায় ড্যাং ড্যাং করে হাত ধরে প্রেম করে বেড়াবে, সে কল্পনারও সুযোগ নেই। একবার প্রেম শুরু হয়ে গেলে শুরু হলো আসল যন্ত্রণা। স্কুলের দারোয়ান, বাসার পাহারাদার, অভিভাবকদের লাল লাল চোখ ফাঁকি দিয়ে দেখাই করা দায়। প্রেম হবে কী করে? ভাগ্যিস তত দিনে মোবাইল এসে গেছে দেশে। নইলে আরেকটা লাইলি-মজনু লিখতে হতো কি না, কে জানে।

মোবাইলে আবার বেশি কথা বলার উপায় নেই। তাহলে ধরা পড়ে যাবে। তাই ছোট ছোট টেক্সট মেসেজ পাঠিয়ে চলে প্রেম। আর ফাঁকে ফুসরতে একবার চোখের দেখা মিললেই যেন আকাশ হাতে মেলে। এর মধ্যে আয়েশা একবার বাসায় টেক্সট পাঠালে ধরা পড়ে কেলেঙ্কারিও নাকি হতে বসেছিল।

সমস্যাটা দিনকে দিন আয়েশার তরফেই বাড়তে থাকল। তামিম ওপেনার মানুষ তো মাকে বলে আগেই প্রেমের জানাজানির সূচনাটা করে রেখেছিলেন। তামিমের মাও খুব সেকেলে মানুষ নন। তাই মেনেই নিয়েছিলেন ব্যাপারটা। কিন্তু আয়েশার হলো ঝামেলা, বাড়ি বলতেও পারেন না, সইতেও পারেন না। আত্মীয়-স্বজনরা যা গিফট দেয় লুকিয়ে তামিমকে পাঠিয়ে দেন, আর গুমরে ফেরেন।

এর মধ্যে আয়েশাকে মুক্তি দিল মালয়েশিয়া। কুয়ালালামপুরের একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চলে গেলেন আয়েশা। ব্যস! তামিমের পৃথিবীতে প্রিয় শহর হয়ে গেল কুয়ালালামপুর, প্রিয় পরদেশ মালয়েশিয়া, প্রিয় বিমান মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনস!

তত দিনে তামিম জাতীয় দলের তারকা। সিরিজের মাঝে মাঝেই ছুটি পান। ছুটি পেয়েই সো করে চলে যান মালয়েশিয়া। আমরা যারা ক্রীড়া সাংবাদিকতা করি, তত দিনে জেনে ফেলেছি। কিন্তু পত্রিকায় লেখার উপায় নেই। কারণ, তামিমের এই মালয়েশিয়া অভিসারের তাহলে কপালে দুঃখ আছে।

দেশে যতই বাধা থাক, মালয়েশিয়াই আসলে প্রথম সিনেমার মতো প্রেম জমল। রেস্টুরেন্ট, সিনেমা, বেড়ানো এসব না হলে আর কিসের প্রেম। আর এই সবই হলো মালয়েশিয়ায়।

কিন্তু এভাবে আর কত দিন? নাহ। আর বেশি চেপে রাখলেন না তামিমের মা। বুঝলেন ছেলে বড় হয়েছে, মেয়েও যোগ্য তাহলে আর কিসের বাধা। তিনি মাথা নাড়াতেই কর্মযজ্ঞে ঝাঁপিয়ে পড়লেন আকরাম খান, নাফীস ইকবাল। শুরু হয়ে গেল বিয়ের মহাযজ্ঞ।

তারপর? তারপরের গল্প তামিম আর আয়েশার কাছ থেকেই শুনে নেবেন না হয়। শুধু তামিম মাঝে একদিন গোপনে বলার মতো করে বলছিলেন, ‘সে জীবনে আর এই জীবনে একটা বড় পার্থক্য আছে, শুনবেন? এখন আর ওর সঙ্গে লুকিয়ে দেখা করতে হয় না।’

আহ্! এই না হলে পটানোর সুফল!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

23ঢাবি প্রতিনিধি: ঢাকা কলেজের একটি ছাত্রাবাসের ছাদ থেকে লাফ দিয়েও আশ্চার্য জনকভাবে বেঁচে গেছে এক কিশোর। কলেজের দক্ষিণায়ন ছাত্রাবাসের পঞ্চম তলার ছাদ থেকে লাফ দেওয়া ওই কিশোরের নাম আবু জাফর মোহাম্মদ রাফি (১৪)।

০৬ নভেম্বর জুম্মার নামাজের পরপরই ওই ঘটনা ঘটে। ৫তলা থেকে লাফ দেওয়া ওই কিশোর গত মার্চ মাস থেকে মানসিক সমস্যায় ভূগছে বলে পরিবার সূত্রে যানা গেছে।রাফির বাবার নাম হাফিজুর রহমান। সে ঢাকা কলেজ চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক।

হাফিজুর রহমান জানান, তার ছেলে নীলক্ষেত হাই স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে। গত আট মাস ধরে সে মানসিক রোগে ভুগছে। তাকে বাসার বাইরে যেতেদেওয়া হত না। শুক্রবার রাফিকে বাসায় রেখে নামাজ পড়তে গেলে ওই ফাকে সে ছাত্রাবাসের ছাদে উঠে বসে। কেউ তাকে ধরতে গেলে সে লাফ দেবে বলে জানায়।

ঢাকা কলেজের আবাসিক ছাত্র ও ঢাকা কলেজ সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আল ইমরান হুসাইন বলেন, রাফিকে ছাদের প্রান্তে ঝুঁকিপূর্ণভাবে অবস্থান করতে দেখে ছাত্ররা মসজিদ থেকে কার্পেট নিয়ে নিচে ধরে এবং অন্য একদল ছাত্ররা তাকে ছাদ থেকে নামার জন্য ছাদে উঠলে সে লাফ দেয়। কার্পেটের উপরে পড়লেও ছাত্ররা তার ওজন পুরোপুরি ধরে রাখতে পারেনি। ফলে সে কিছুটা আহত হয়।”

রাফির বাবা জানায়, বর্তমানে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (পিজি) চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার চোখের উপরের একটি হাড় ভেঙ্গ গেছে এবং মুখমন্ডল ফুলে গেছে।

দক্ষিণায়ন ছাত্রাবাসের পাশের বিশ্বাস বিল্ডার্স ভবনের ১৪ তলার ছাদ থেকে ওই ঘটনার ভিডিও ধারণ করেছে ফজলুল করিম রিয়াদ নামক ব্যাক্তি। ফজলুল করিম রিয়াদ তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি আপলোড করলে ফেইসবুকে ভাইরাল হয় ভিডিওটি।

নিচের লিংকে ভিডিওটি দেখতে পাবেন-

https://www.youtube.com/watch?v=zyHAjcCR4Jo

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

jemes-choliভিন্ন স্বাদের সংবাদ: ভালবাসার আসল ব্যাপার দেহ নয়, মনই হওয়া উচিত। মাত্র তিন ফুট সাত ইঞ্চি উচ্চতার ২৮ বছরের জেমস লুসটেডকে ভালবেসে বিয়ে করেছেন ২২ বছরের প্রেমিকা চোল। চোলের উচ্চতা পাঁচ ফুট সাত ইঞ্চি। ৩ বছরের প্রেমের পর বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন তারা।

বিয়ের সময় উচ্চতার কারণে বিপাকে পড়েন প্রেমিক জেমস। উচ্চতায় ছোট হওয়ায় কনেকে চুমু দেওয়া বা আংটি পরাতে পারছিলেন না। অবশেষে মইয়ে চড়ে কনেকে চুমু খাওয়া ও আংটি পরানোর কাজ সারলেন জেমস। ব্রিটেনের উত্তর ওয়েলেসে সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে।

উত্তর ওয়েলসের জনপ্রিয় গির্জা সেন্ট মার্গারেটে তাদের বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। বামন জেমসকে বিয়ে না করতে অনেকেই চোলেকে পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু ভালোবাসা কোনো বাঁধা মানে না। তাই ভালোবাসার মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতে চোলে ও জেমসের সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়।

নিজের বানানো মই সম্পর্কে জেমস বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে মইটি বানিয়েছি। মইটি আমাকে চোলের চেয়ে কয়েক ইঞ্চি লম্বা দেখাতে সাহায্য করে। এটিতে চড়ে অন্যান্য দম্পতির মত চুমু খাওয়া ও আংটি পরানোর কাজ সহজেই করা যায়।’

ভালোবাসা একজন মানুষকে অসাধ্য সাধন করতে সাহায্য করে। আর এ অসাধ্য সাধন করেছেন চোলে। পরিবারের বাঁকা কথা শোনার পরও বামন বরকে বিয়ে করেছেন তিনি। কাজটি খুবই কঠিন ছিল। কিন্তু জেমস ‍লুসটেডকে বিয়ে করে তিনি খুবই খুশি।

চোলে বলেন, ‘আমাদের দুজনের মধ্যে উচ্চতার ব্যবধান দুই ফুট। কিন্তু আপনি যখন প্রেমে পড়বেন তখন এই সামান্য ব্যাপার বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’

জেমস পেশায় একজন মুখাভিনেতা আর চোলি শিক্ষিকা। দুজনই ধর্মপ্রাণ খ্রিষ্টান। তাই উত্তর ওয়েলসের সেন্ট মার্গারেট চার্চে তাদের বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেছেন।

বিয়ের দিন সম্পর্কে জেমস বলেন, ‘দিনটি খুবই চমৎকার ছিল। বিয়েতে ৮০ জন অতিথি উপস্থিত ছিলেন। রাতের অতিথির সংখ্যা বেড়ে ১২০ জন হয়েছিল। বিষয়টি খুবই চমৎকার ছিল।’

জেমস লুসটেড ড্রায়াসট্রোফিক ডেসফ্লাসিয়া নামের জেনেটিক সমস্যা নিয়ে জন্মেছিলেন। তার বাবা-মাও এ রোগে আক্রান্ত। তার ভাইয়েরও এ সমস্যা আছে। তাই অনেকে ধারণা করছেন তাদের সন্তানরাও বামন হবে।

তবে বিষয়টি বড় করে দেখছেন না চোলি। তিনি বলেন, ‘সংসার করার ইচ্ছা সবারই থাকে। তাই আমরা আর দেরি করতে চাচ্ছি না। আমাদের সন্তানরাও যদি আমার স্বামীর মত অর্থাৎ বামন হয়, তাহলেও কোনো সমস্যা নেই।’

বর জেমস লুসটেড ড্রায়াসট্রোফিক ডেসফ্লাসিয়া নামের জেনেটিক সমস্যা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার বাবা মাও এ রোগে আক্রান্ত ছিলেন।

জেমস ও চোলির ভালোবাসা পূর্ণতা পেতে খুব সমস্যা হয়েছে। কারণ, চোলির পরিবার এ বিয়েতে রাজি ছিলেন না। কোন পরিবারই চায় না তার মেয়ে একজন বামনকে বিয়ে করুক। আর আত্মীয়স্বজনরাও চাচ্ছিলেন না বিয়েটি হোক। কিন্তু জেমস ও চোলির দৃঢ়তায় তারা শেষ পর্যন্ত মত দেন।

চোলির মা সারাহ বলেন, ‘একদিন চোলে আমাকে বলে, সে জেমসকে ভালোবাসে। তার সাথে সংসার করতে চায়। কিন্তু আমি তার সিদ্ধান্তে ‍খুশি ছিলাম না, কারণ ছেলেটি বামন। আমি তাকে শুধু একবার দেখেছি। মেয়ের নিজের সিদ্ধান্তেই বিয়ে করেছে। এ বিষয়ে খুব বিস্তারিত আমি জানি না।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

9a01c1f0f8298ee01e4d26e19d069ebb-581f15155bb58অনলাইন ডেস্ক: মাইক্রোওয়েভ ওভেন কি কেবল খাবার গরম করার জন্যই ব্যবহার করবেন? একদমই না! ঘরে যদি থাকে মাইক্রোওয়েভ ওভেন, তবে পেঁয়াজ ও রসুনের খোসা ছাড়ানো থেকে শুরু করে বিভিন্ন গৃহস্থালি সমস্যার চটজলদি সমাধান করতে পারবেন সহজেই।

রিডার্স ডাইজেস্ট অবলম্বনে জেনে নিন মাইক্রোওয়েভ ওভেনের ব্যতিক্রমী কিছু ব্যবহার-

লেবু অথবা কমলা ১০ সেকেন্ড মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গরম করুন। রস করা সহজ হবে।
রসুনের খোসা ছাড়ানো খুবই কষ্টকর কাজ। এটি সহজ করার জন্য ১৫ সেকেন্ড ওভেনে রেখে তারপর ছাড়ান খোসা।
মাইক্রোওয়েভ ওভেনপ্রুভ পাত্রে মুঠো ভর্তি বাদাম নিন। সামান্য তেল দিয়ে নেড়েচেড়ে ওভেনে দিয়ে দিন। দেখুন কয়েক মিনিটের মধ্যেই কেমন চমৎকার টোস্ট হয়ে গেছে!
বয়ামের চিনি শক্ত হয়ে গেলে ব্যাগে ঢালুন। টিস্যু পেপার ভিজিয়ে চিনির ব্যাগে দিয়ে ২৫ সেকেন্ড রাখুন ওভেনে। টিস্যুর পানি চিনির দলা ভাঙতে সাহায্য করবে।
সবজির খোসা ছাড়ানোর আগে সামান্য তাপে ২ মিনিট মাইক্রোওয়েভ ওভেনে রাখুন। খোসা ছাড়ানো সহজ হবে।
আলু ফালি করে মসলা মাখিয়ে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে টোস্ট করে নিতে পারেন সহজেই।
পেঁয়াজের নিচের অংশ কেটে ৩০ সেকেন্ড রাখুন ওভেনে। বের করে তারপর খোসা ছাড়ান। পানি আসবে না চোখে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ও জীবন: ত্বক বিবর্ণ ও ক্লান্ত দেখাচ্ছে? নিয়মিত আলুর রসের ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন। এটি ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর করার পাশাপাশি দূর করবে ত্বকেরd8270f2de83480849c952ab3887f4d91-581ee297a8bed মরা চামড়া ও রোদে পোড়া দাগ। আলুতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি এবং বি যা দ্রুত জৌলুস নিয়ে আসে ত্বকে। এছাড়া আলুতে থাকা ক্যালসিয়াম, প্রোটিন আয়রন ত্বকের যত্ন নেয়। ত্বক প্রাকৃতিকভাবে ব্লিচ করতে পারে আলু। ফলে উজ্জ্বল ও কোমল হয় ত্বক।

জেনে নিন রূপচর্চায় আলুর ব্যবহার-

দাগ দূর করতে
একটি আলুর খোসা ছাড়িয়ে রস সংগ্রহ করুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করুন আলুর রস। তুলার বল ভিজিয়ে নিংড়ে নিন। দাগের উপর ভেজা তুলা চেপে নিন। কিছুক্ষণ পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দিনে দুইবার এটি ব্যবহার করলে ত্বকের কালচে দাগ দূর হবে।

ডার্ক সার্কেল
চোখের আশেপাশের কালো দাগ দূর করতে আলুর রস অতুলনীয়। ১ টেবিল চামচ ঠাণ্ডা আলুর রসের সঙ্গে সমপরিমাণ শসার রস মেশান। আঙুলের সাহায্যে চোখের আশেপাশের ত্বকে এটি ম্যাসাজ করুন। ২০ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে এভাবে লাগালে কমে যাবে ডার্ক সার্কেল।

ত্বক উজ্জ্বল করতে
আলুর সঙ্গে দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ১ টেবিল চামচ আলু-দুধের পেস্টের সঙ্গে ১ চা চামচ মধু, ৫ ফোঁটা আমন্ড অয়েল ও প্রয়োজন মতো গোলাপজল মিশিয়ে তৈরি করুন ফেসপ্যাক। পাতলা করে মুখ ও গলার ত্বকে লাগান এটি। শুকিয়ে গেলে পানি ছিটিয়ে স্ক্রাব করে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক হবে উজ্জ্বল।

রোদে পোড়া দাগ দূর করতে
আলু দ্রুত ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর করতে পারে। ১ টেবিল চামচ টমেটোর রসের সঙ্গে আধা টেবিল চামচ আলুর রস ও ৫ ফোঁটা লেবুর রস মেশান। এক চিমটি হলুদও দিতে পারেন। চামচের সাহায্যে ভালো করে মেশান। মিশ্রণ অতিরিক্ত পাতলা হলে ১ চা চামচ বেসন মেশান। মুখ ও গলার ত্বকে ফেসপ্যাক লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে মুছে নিন ত্বক।

বলিরেখা দূর করতে
আধা কাপ আলুর রসের সঙ্গে সমপরিমাণ পানি মেশান। ৫ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল দিন দ্রবণে। ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার পর মুখ ধুয়ে নিন এই দ্রবণের সাহায্যে। দিনে দুইবার ব্যবহার করতে ত্বক টানটান হবে।

টোনার হিসেবে
আলু ব্লেন্ড করে দুই টেবিল চামচ লেবুর রস মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। স্ক্রাব করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের মরা চামড়া দূর করবে এটি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

42fc2da6e40ae068d7e63641cd4963cc-581ded3c5ec12অনলাইন ডেস্ক: পুষ্টিতে ভরপুর পালং শাক নিয়মিত রাখা চাই খাদ্য তালিকায়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। ভিটামিন এ, বি২, সি, ই, কে, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক, কপার ও প্রোটিন পাবেন এই একটি শাক থেকেই।

পালং শাক খেতে পারেন রান্না করে। আবার সালাদ, স্যুপ অথবা জুস করেও খাওয়া যায় মজাদার এই শাক। জেনে নিন সুস্থতার জন্য পালং শাক কেন জরুরি-

  • ফ্যাট ও কোলেস্টেরল মুক্ত পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা শারীরিকভাবে সুস্থ রাখার পাশাপাশি চুল, নখ ও ত্বকও ভালো রাখে।
  • পালং শাকে রয়েছে এমন কিছু উপাদান যা ব্রেনের সুস্থতায় কাজ করে।
  • পালং শাকে থাকা ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও বেটা ক্যারোটিন হৃদযন্ত্রকে রোগমুক্ত রাখে।
  • পালং শাকে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান লিভার সুস্থ রাখে।
  • পালং শাক ভিটামিন সি এর চমৎকার উৎস। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • ভিটামিন কে হাড়ে শক্তিশালী রাখে।
  • চোখের সুস্থতায়ও পালং শাক অতুলনীয়।
  • পালং শাকে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

তথ্য: বোল্ডস্কাই

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

imagesঅনলাইন ডেস্ক: ৪ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) চতুর্থ আসর শুরু হলেও বৃষ্টির কারণে সূচিতে কিছুটা পরিবর্তন এনেছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। ৪, ৫ ও ৬ নভেম্বরের ম্যাচগুলোকে আগের সূচির ফাঁকা স্থানে বিন্যাস করা হয়েছে।

নতুন সূচি অনুযায়ী ৮ নভেম্বর থেকে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম রাউন্ডের ১৭ টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এরপর দলগুলো চট্টগ্রামে চলে যাবে। সেখানে ১৭ নভেম্বর থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে বাকি ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ঢাকায় ফিরে আসবে দলগুলো। মিরপুরে হবে কোয়ালিফায়ার, এলিমিনেটর ও ফাইনাল ম্যাচ।

৬ ডিসেম্বর হবে এলিমিনেটর। একইদিন সন্ধ্যায় হবে প্রথম কোয়ালিফায়ার। ৭ই নভেম্বর হবে ২য় কোয়ালিফায়ার। দুই কোয়ালিফায়ারের দুই বিজয়ী দল ৯ ডিসেম্বর মুখোমুখি হবে ফাইনালে। এবার ফাইনালের জন্য রাখা হয়েছে রিজার্ভ ডে।

বিপিএল চতুর্থ আসরের নতুন সূচি:

ঢাকা পর্ব-১

৮-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- চিটাগং ভাইকিংস ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স

সন্ধ্যা ৭ টা- ঢাকা ডাইনামাইটস ও বরিশাল বুলস

৯-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- খুলনা টাইটানস ও রাজশাহী কিংস

সন্ধ্যা ৭ টা- রংপুর রাইডার্স ও চিটাগং ভাইকিংস

১০-১১-২০১৬

সন্ধ্যা ৭ টা- রংপুর রাইডার্স  ও খুলনা টাইটানস

১১-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও বরিশাল বুলস

সন্ধ্যা ৭ টা- ঢাকা ডাইনামাইটস ও রাজশাহী কিংস

১২-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- খুলনা টাইটানস ও চিটাগং ভাইকিংস

সন্ধ্যা ৭ টা- রংপুর রাইডার্স ও ঢাকা ডাইনামাইটস

১৩-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- বরিশাল বুলস ও রাজশাহী কিংস

সন্ধ্যা ৭ টা- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও খুলনা টাইটানস

১৪-১১-২১৬

দুপুর ২ টা- বরিশাল বুলস ও চিটাগং ভাইকিংস

সন্ধ্যা ৭ টা- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও ঢাকা ডায়নামাইটস

চট্টগ্রাম পর্ব:-

১৭-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- চিটাগং ভাইকিংস ও ঢাকা ডাইনামাইটস

সন্ধ্যা ৭ টা- বরিশাল বুলস ও রংপুর রাইডার্স

১৮-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- চিটাগং ভাইকিংস ও রাজশাহী কিংস

সন্ধ্যা ৭ টা- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রংপুর রাইডার্স

১৯-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- ঢাকা ডাইনামাইটস ও খুলনা টাইটানস

সন্ধ্যা ৭ টা- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রাজশাহী কিংস

২০-১১-২০১৬

সন্ধ্যা ৭ টা-বরিশাল বুলস ও খুলনা টাইটানস

২১-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- ঢাকা ডাইনামাইটস ও রাজশাহী কিংস

সন্ধ্যা ৭ টা- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও চিটাগং ভাইকিংস

২২-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- খুলনা টাইটানস ও রংপুর রাইডার্স

সন্ধ্যা ৭ টা- বরিশাল বুলস ও চিটাগং ভাইকিংস

ঢাকা: পর্ব ২:-

২৫-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- রংপুর রাইডার্স ও রাজশাহী কিংস

সন্ধ্যা ৭ টা- বরিশাল বুলস ও খুলনা টাইটানস

২৬-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা-  কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও ঢাকা ডাইনামাইটস

সন্ধ্যা ৭ টা- খুলনা টাইটানস ও রাজশাহী কিংস

২৭-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা-  বরিশাল বুলস ও ঢাকা ডাইনামাইটস

সন্ধ্যা ৭ টা- রংপুর রাইডার্স ও চিটাগং ভাইকিংস

২৮-১১-২০১৬

সন্ধ্যা ৭ টা- রংপুর রাইডার্স ও রাজশাহী কিংস

২৯-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা-  কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও বরিশাল বুলস

সন্ধ্যা ৭ টা- খুলনা টাইটানস ও চিটাগং ভাইকিংস

৩০-১১-২০১৬

দুপুর ২ টা- রংপুর রাইডার্স ও ঢাকা ডাইনামাইটস

সন্ধ্যা ৭ টা- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রাজশাহী কিংস

০১-১১-২০১৬

সন্ধ্যা ৭ টা- বরিশাল বুলস ও রাজশাহী কিংস

২-১২-২০১৬

দুপুর ২ টা- খুলনা টাইটানস ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স

সন্ধ্যা ৭ টা- ঢাকা ডাইনামাইটস ও চিটাগং ভাইকিংস

৩-১২-২০১৬

দুপুর ২ টা- রংপুর রাইডার্স ও বরিশাল বুলস

সন্ধ্যা ৭ টা- রাজশাহী কিংস ও চিটাগং ভাইকিংস

৪-১২-২০১৬

দুপুর ২ টা- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রংপুর রাইডার্স

সন্ধ্যা ৭ টা- ঢাকা ডাইনামাইটস ও খুলনা টাইটানস

৬-১২-২০১৬

দুপুর ২ টা-  এলিমিনেটর

সন্ধ্যা ৭ টা- প্রথম কোয়ালিফায়ার

৭-১২-২০১৬

সন্ধ্যা ৭ টা-  দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার

৯-১২-২০১৬

সন্ধ্যা ৭ টা- ফাইনাল

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dfb5873e956e277e2f67b67623d8e494-581f32c1d62f1স্পোর্টস ডেস্ক: শেষ ধাপের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে মুস্তাফিজুরের। গত ১ নভেম্বর থেকে তিনি বোলিং শুরু করেছেন। রোববার তৃতীয় দিনের মতো বোলিং করেছেন এই কাটার মাস্টার।
শিষ্যের উন্নতি দেখে সন্তুষ্টি ঝরেছে কোর্টনি ওয়ালশের কণ্ঠে, ‘আজসহ তিনদিন হলো বোলিং করল মুস্তাফিজ। আবহাওয়ার কারণে আগের দিন তাকে বিশ্রাম নিতে হয়েছে। আজ আবার সে বোলিং করেছে। আমার কাছে মনে হয়ছে ওর কোনও সমস্যা নেই। কাঁধে কিছুটা অসাড়তা ছিল, তবে এটা তেমন কিছুই না। প্রতিদিনই সে এখন উন্নতি করার মধ্যে থাকবে। এই পর্যায়ে মুস্তাফিজ ৫০ ভাগ সামর্থ্য দিয়ে বোলিং করছে।’

রোববারই প্রথমবারের মতো মুস্তাফিজের সঙ্গে কাজ করেছেন বাংলাদেশের পেস বোলিং কোচ ওয়ালশ, ‘আজ প্রথম তার সঙ্গে কাজ করেছি। আরও কয়েকটা দিন বোলিং দেখলে তার পুরো বিষয়টা আমি বুঝতে পারব। আমার কাছে মনে হয়েছে, এই মুহূর্তে সে বেশ ভালো।’

আগামী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর দুই ভাগে সিডনির উদ্দেশ্যে বিমানে চড়বে ২২ জনের বাংলাদেশ দল। ওখানে দুই সপ্তাহের ক্যাম্প শেষে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্যে বিমান ধরবে বাংলাদেশ।

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মুস্তাফিজ খেলতে পারবে কিনা-বিষয়টি নিশ্চিত হতে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে বলে জানান ওয়ালশ, ‘এতো আগেভাগে কিছুই বলা যাবে না। প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফেরার জন্য সবচেয়ে ভালো অবস্থানে পৌঁছাতে হবে। আরও দুই দিন দেখার পর এ ব্যাপারে ভালো ধারণা দেওয়া সম্ভব হবে। আমি তার বর্তমান উন্নতি দেখে খুশি।’

মুস্তাফিজের অভিষেক হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশের পেস বোলিং আক্রমণ দুর্দান্ত হয়েছে। আফগানিস্তান ও ইংল্যান্ড সিরিজে তিনি না থাকায় কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে টাইগার অধিনায়ক মাশরাফিকে। এক্ষেত্রে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তার ফিরে আশাটা খুবই প্রয়োজন। ওয়ালশ এ ব্যাপারে বলেছেন, ‘সে আমাদের দলের গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার। পুরোপুরি ফিট হয়ে যেন খেলায় দ্রুত ফিরতে পারে সেদিকেই আমাদের নজর।’

আফগানিস্তান ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পেসারদের ভূমিকা তেমন দেখা না গেলেও নিউজিল্যান্ডে পেসারদের ভূমিকা দেখা যাবে মনে করেন ওয়ালশ, ‘ইংল্যান্ড সিরিজে আমাদের পেস বোলারদের তেমন কোনও সুযোগ ছিল না। এখানে আমাদের দলের মেধাবী পেসারদের নিয়ে আমি অনুপ্রাণিত। নিউজিল্যান্ডে হয়তো আমরা ভালো কিছু দেখতে পারব।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest