অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশের হিন্দুদের নিরাপত্তা ও কল্যাণের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। রবিবার এক টুইট বার্তায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ এ উদ্বেগের কথা জানান।
ওই টুইট বার্তায় সুষমা স্বরাজ জানিয়েছেন, ‘আমি ভারতের রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে হিন্দুদের নিরাপত্তা ও কল্যাণের বিষয়ে আমাদের (ভারতের) উদ্বেগের কথা জানাতে বলেছি।’
প্রসঙ্গত, গত ২৮ অক্টোবর নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিণবেড় গ্রামের এক যুবকের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ছবি পোস্ট করা হয় যা মুসলমানদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত করে বলে অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনার পর স্থানীয়রা ওই যুবককে ধরে পুলিশে সোপর্দ করে। খবর ছড়িয়ে পড়লে ৩০ অক্টোবর সকাল থেকে নাসিরনগর উপজেলা সদরের কলেজ মোড় এবং খেলার মাঠে একাধিক ইসলামি দলের নেতারা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন। সমাবেশ চলাকালে হঠাৎ তিন থেকে ৪শ’ লোক সংঘবদ্ধ হয়ে এ ঘটনার জন্য হিন্দু পরিবারগুলোর ওপর চড়াও হয়। এসময় পুরো উপজেলা সদরের হিন্দু সম্প্রদায়ের শতাধিক পরিবার এবং তাদের মন্দিরের ওপর হামলা চালায় তারা।
অভিযোগ রয়েছে, হামলাকারীদের থামাতে পুলিশ, প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। পরে রাতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পক্ষ থেকে কাজল দত্ত এবং নির্মল চৌধুরী বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। এসব মামলায় অজ্ঞাত ১২শ’ জনকে আসামি করা হয়েছে।

ডেস্ক রিপোর্ট: সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান, দেশবরেণ্য শিশু চিকিৎসক ও সমাজসেবক জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খানের মরদেহ ঢাকা থেকে যশোর হয়ে সাতক্ষীরায় এসে পৌঁছেছে। আর কিছুক্ষণ পর সকাল ১০টায় তার নামাযে জানাযা রসুলপুর ফুটবল মাঠ তথা রসুলপুর হাইস্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
অনলাইন ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের ইমেইল তদন্তে কোনো অপরাধের প্রমাণ পায়নি দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা (এফবিআই)।
‘বিশ্রাম কাজের অঙ্গ একসাথে গাঁথা, নয়নের অঙ্গ যেমন নয়নের পাতা’। মাত্র কিছুদিন আগে নিজের জীবন চরিতে একথা লিখবার পর তিনিই বলেছেন ‘ কানাডা থেকে মেয়ে ডাকে , ডাকে নাতি নাতনিরা । সে সময় কই যে বিশ্রাম নেবো। বিশ্রাম নেবো একবারই। শেষ বিশ্রামের জায়গাটিও যে তৈরি হয়ে আছে’। একজন সফল মানুষের এই অভিব্যক্তি আমাদের কর্তব্য কাজের শিক্ষা দেয়। শিক্ষক হিসাবে তিনিই শিক্ষা দিয়েছেন শিশুদের প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসার। ‘আজকের দিনের শিক্ষকরা যেমন ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের একগাদা বই চাপিয়ে দিয়ে বাড়িতে পড়ে সব লেখা ও পড়ার কাজ শেষ করে আসার তাগিদ দেন। আমাদের সময়ে বই ছিল কম। সন্ধ্যায় পড়ালেখা। সকালে স্কুলে যাওয়ার আগে পড়ালেখা। এরপর দিবাভাগে স্কুলে শিক্ষকদের সান্নিধ্যে, বাকি সময় কেটেছে খেলাধুলা আনন্দ ফুর্তি করে। এতেই আমাদের লেখাপড়া হয়ে যেতো। এখন তার উপদেশ ‘ শিশুদের পিঠের ভারি ব্যাগ নামিয়ে নিন। অল্প সংখ্যক বই দিন , ওদের রিক্রিয়েশনের সুযোগ দিন । ওরা সুস্থ থাকবে’। বইয়ের ভারে ওদের কুঁজো করে ফেলবেন না।


