সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনাসাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়তিতাস বহুমুখী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভাঝিনাইদহের জয়দিয়া বাওড়ের অবৈধ বন্দোবস্ত বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনশীতের ছুটিতে ঘুরে আসুন দেবহাটার রূপসী ম্যানগ্রোভপ্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা -অগ্নি সংযোগের প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনবিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যান

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৩৯ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।  আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ১২ জন, কলারোয়া থানা থেকে ১১ জন, তালা থানা ০২ জন, কালিগঞ্জ থানা ০৩ জন, শ্যামনগর থানা ০৩ জন, আশাশুনি থানা ০৩ জন, দেবহাটা থানা ০২ জন ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ০৩ জনকে আটক করা হয়। সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

298dea4e4313a4d0ae6aa7b1b115e94d-575cebb21f58eডেস্ক রিপোর্ট: সম্মেলনের দিন রবিবার ও এরপর মঙ্গলবার মিলে দুই দফায় আওয়ামী লীগের ৮১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটির মধ্যে ৪৩ সদস্যের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। বাকি রয়েছে আরও ৩৮ সদস্যের নাম। এর মধ্যে সভাপতিমণ্ডলীর তিন জন, দু’জন উপ-সম্পাদকসহ সাত জন সম্পাদক এবং ২৮ জন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। বাকি থাকা এই ৩৮ পদে সুযোগ পেতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের পদপ্রত্যাশীরা। আগামী শনিবার বা রবিবারের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা হতে পারে বলে আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে জায়গা পেতে বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা গত কয়েক মাস ধরেই প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। এই পদপ্রত্যাশীরা দলের প্রভাবশালীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষাসহ সম্মেলন কেন্দ্রীয় সব কর্মসূচিতে তাদের সরব উপস্থিতি জানান দিয়েছেন। সম্মেলনের পর কেন্দ্রীয় কমিটির অর্ধেকের বেশি পদে নির্বাচন হয়ে যাওয়ায় পদ-প্রত্যাশীদের জায়গা খানিকটা সংকুচিত হয়ে পড়েছে। ফলে বাকি পদগুলোতে নির্বাচিত হতে তারা শুরু করেছেন শেষ সময়ের প্রচেষ্টা। সভাপতিমণ্ডলী ও সম্পাদকমণ্ডলীর বেশিরভাগ পদ পূরণ হয়ে যাওয়ায় শেষমেষ তারা কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য পদে মনোনয়ন পেতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। এ জন্য সদ্যঘোষিত দলের কেন্দ্রীয় কমিটির পদ পাওয়া প্রভাবশালী নেতাসহ দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়ে দিয়েছেন। নিয়মিত যাতায়াত করছেন আওয়ামী লীগের ধানমণ্ডির কার্যালয়ে। প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে তার কর্মসূচিসহ দলের সব ধরনের কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন এই পদ-প্রত্যাশীরা।
সম্মেলনের পরদিন সোমবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিক সম্মেলনে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণার কথা জানিয়েছিলেন। এরই অংশ হিসেবে মঙ্গলবার সম্পাদকমণ্ডলীর ২২ পদের নাম ঘোষণা হয়। এদিকে মঙ্গলবারও সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যদের নাম ঘোষণাকালে আগের অবস্থানের কথা পুর্নব্যক্ত করে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমি আগেই বলেছি, এক সপ্তাহের মধ্যে কমিটি ঘোষণা করা হবে। আমরা সেটাই করতে চাই।’
এদিকে কার্যনির্বাহী কমিটির ২৮ জন সদস্য মনোনীত করতে আগামী শুক্রবার সভাপতিমণ্ডলীর বৈঠক ডাকা হয়েছে। ওই বৈঠকেই বিষয়টি চূড়ান্ত হওয়ার পরপরই সভাপতিমণ্ডলী ও সম্পাদকমণ্ডলীর বাকি সদস্যসহ পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা হবে।
আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সভাপতি দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মনোনয়ন দেন।
এর বাইরে উপদেষ্টা পরিষদ, জাতীয় কমিটি ও সহসম্পাদক পদও রয়েছে। দলের গঠনতন্ত্রে এসব কমিটি নির্বাচনে দলীয় সভাপতিকে একক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ৩৪ জন সম্পাদকমণ্ডলীর পদের মধ্যে সাধারণ সম্পাদক ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকসহ ২৭টি পদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। বাকি সাতটি পদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, কৃষি ও সমবায়, পরিবেশ ও বন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, যুব ও ক্রীড়া, উপদফতর, উপপ্রচার ও প্রকাশনা পদে কারও নাম ঘোষণা করা হয়নি। এ ছাড়া রয়েছে ২৮টি সদস্য পদ।
আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, সম্পাদকমণ্ডলীর মতো কেন্দ্রীয় সদস্য পদেও বড় ধরনের পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা কম। এ পদে বেশিরভাগই আবারও স্বপদে বহাল হতে পারেন। তবে কেন্দ্রীয় সদস্যের দুই পদ ‍বৃদ্ধি ও আগের কমিটির ৫ জন সম্পাদকমণ্ডলীতে পদোন্নতি পাওয়ায় কিছু পদ খালি হয়েছে। এসব পদে নতুনদের পাশাপাশি সম্পাদকমণ্ডলী থেকে বাদপড়া দুই জনও অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন বলে জানা গেছে।
দলের নেতারা জানান, পদ পাওয়ার জন্য যে কারোরই প্রত্যাশা বা প্রচেষ্টা থাকতে পারে। তবে, বাকি পদগুলোতে কে বা কারা আসবেন, সেটা দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনাই ঠিক করবেন। কারণ কাউন্সিলররা তাকে এই ক্ষমতা দিয়ে গেছেন। আর শেখ হাসিনা যোগ্য ও ত্যাগীদেরই পদে বসাবেন।
এদিকে মঙ্গলবার কমিটি ঘোষণাকালে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দলে অনেক পরিবর্তন আসছে। যারা জনগণের সঙ্গে আচরণ খারাপ করবেন, যাদের অপকর্মের কারণে সরকার ও দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে, আগামী নির্বাচনে তাদের মনোনয়ন নিয়ে প্রশ্ন থাকবে।’ এক প্রশ্নের তিনি বলেন, ‘কমিটিতে আরও নতুন মুখ আসবে। নতুন রক্ত সঞ্চালনও এখানে থাকবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নতুন কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবউল আলম হানিফ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি বৃহৎ সংগঠন। এ দলের অনেক যোগ্য নেতা রয়েছেন। তাদের কেন্দ্রীয় কমিটিতে আসার প্রত্যাশা থাকাটা স্বাভাবিক। এটাকে চেষ্টা তদ্বির বলার কোনও সুযোগ নেই।’
দলের এই নেতা বলেন, ‘দলের গঠনতন্ত্র অনুসারে দলীয় সভাপতি সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মনোনয়ন দেন। এজন্য আগামী শুক্রবার সভাপতিমণ্ডলীর বৈঠক ডাকা হয়েছে। ওই বৈঠকে এটা চূড়ান্ত করে শনিবারের মধ্যেই আমরা কমিটিট দিতে পারব বলে আশা করছি।’ এর আগে সভাপতিমণ্ডলীর বাকি ৩টি ও সম্পাদকমণ্ডলীর ৭টি পদও চূড়ান্ত হয়ে যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
দু’দিনব্যাপী ২০তম জাতীয় সম্মেলনের শেষ দিনে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ২১জনের নাম ঘোষণা করা হয়। সম্মেলনে সভাপতি হিসেবে শেখ হাসিনা টানা অষ্টমবারের মতো পুনর্নির্বাচিত হন। প্রথমবারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ওবায়দুল কাদের। ওই দিন সভাপতিমণ্ডলীর ১৪ জন্য সদস্যের নাম ঘোষণা করা হয়। তাদের মধ্যে ৭ জন বিদায়ী কমিটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন। তারা হলেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফর উল্যাহ, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন ও অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন। বিদায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামও সভাপতিমণ্ডলীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে নতুন যুক্ত হয়েছেন নুরুল ইসলাম নাহিদ, আবদুর রাজ্জাক, ফারুক খান, আবদুল মান্নান খান, রমেশ চন্দ্র সেন ও পীযূষ ভট্টাচার্য। তাদের মধ্যে নুরুল ইসলাম নাহিদ, আবদুর রাজ্জাক, ফারুক খান ও আবদুল মান্নান খান বিদায়ী বিদায়ী কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীতে ছিলেন।
প্রথম দিনে চারটি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদের নাম ঘোষণা করা হয়। তিনটিতে পুরনোরাই বহাল আছেন। তারা হলেন- মাহবুবউল আলম হানিফ, দীপু মনি ও জাহাঙ্গীর কবির নানক। নতুন করে যুক্ত হন বিদায়ী কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য আবদুর রহমান। কোষাধ্যক্ষ পদে আগের এইচএন আশিকুর রহমানই বহাল রয়েছেন।
এদিকে মঙ্গলবার সম্পাদকমণ্ডলীর ২২ সদস্যের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৬ জন স্বপদে বহাল আছেন। তারা হলেন আইনবিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মতিন খসরু, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শেখ মুহম্মদ আবদুল্লাহ, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ফজিলাতুন্নেসা ইন্দিরা, শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সাত্তার, শ্রমবিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ। এছাড়া আগের কমিটিতে প্রথমে কেন্দ্রীয় সদস্য হিসেবে মনোনয়ন পেলেও পরে দফতরের দায়িত্ব পাওয়া আবদুস সোবহান গোলাপ এবারও দফতর সম্পাদক হয়েছেন। আগের কমিটির উপদফতর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাশ হয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ও উপ-প্রচার সম্পাদক অসীম কুমার উকিল হয়েছেন সাংস্কৃতিকবিষয়ক সম্পাদক। আগের কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য থেকে এবার পদোন্নতি পেয়ে সম্পাদকমণ্ডলীতে এসেছেন ৪ জন। তারা হলেন অর্থ ও পরিকল্পনা-বিষয়ক সম্পাদক টিপু মুন্সী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী ও সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আগের কমিটির ৬জনই আগের পদে বহাল আছেন। তারা হলেন আহমেদ হোসেন, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, বিএম মোজাম্মেল, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ ও খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। এনামুল হক শামীম ছাড়াও এপদে নতুন যুক্ত হয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন আহমেদ চৌধুরীর ছেলে মহিবুল হাসান চৌধুরী। এছাড়া শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে শামসুন নাহার চাঁপা এবং স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যাবিষয়ক সম্পাদক পদে নতুন মুখ হিসেবে এসেছেন রোকেয়া সুলতানা।
আংশিক ঘোষিত কমিটির অনুযায়ী সম্পাদকমণ্ডলী থেকে আগের কমিটির ৫ জন সিটকে পড়েছেন। তারা হলেন অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক আ হ ম মোস্তফা কামাল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আসাদুজ্জান নূর, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক বদিউজ্জামান ভুইয়া ডব্লিউ এবং সাংগঠনিক সম্পাদক বীর বাহাদুর উয়েশিং।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি আগে ৭৩ সদস্য বিশিষ্ট হলেও এবার গঠনতন্ত্র সংশোধন করে ৮টি পদ বাড়িয়ে ৮১ করা হয়েছে। বৃদ্ধি পাওয়া পদগুলোর মধ্যে হচ্ছে সভাপতিমণ্ডলীর ৪টি, সম্পাদকমণ্ডলী ২টি (১টি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ১টি সাংগঠনিক সম্পাদক) এবং ২টি সদস্য।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

d04aa732983f2415c0b444b5ddd24aecডেস্ক রিপোর্ট: আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদকের পদ একশ’র মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন দলের নতুন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বুধবার ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সম্পাদকমণ্ডলীর প্রথম বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। মঙ্গলবার সম্পাদকমণ্ডলীর একাংশ ঘোষণার পর আজ  (বুধবার) প্রথম বৈঠক হলো।
বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা সর্ব সম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নিয়েছি দলের গঠনতন্ত্রে কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদকের পদ সর্বোচ্চ একশটি করার যে বিধান রয়েছে, আমরা তার বাইরে যাবো না। এই কমিটির সদস্য সংখ্যা একশর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।’ প্রসঙ্গত, সহ-সম্পাদকের পদ একশটি হলেও বিদায়ী কমিটিতে  তা অনুসরণ করা হয়নি। ওই কমিটি ঘোষণার সময় সহ-সম্পাদক পদে ৬০ জনের  নাম ঘোষণা করা হয়। কিন্তু দফায় দফায় আরও নাম সংযোজন করা হয়। অভিযোগ ছিল সহ-সম্পাদকের পদ পাঁচশ ছাড়িয়ে গিয়েছিল। এ নিয়ে গণমাধ্যম ও দলের মধ্যে অনেক সমালোচনা ছিল। এরই প্রেক্ষিতে নতুন কমিটিতে এবার সহ সম্পাদকের সংখ্যা সুনির্দিষ্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দলের নতুন এ সাধারণ সম্পাদক।
বৈঠকে ৩ নভেম্বর জেল হত্যা দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি জানান, ‘৩ নভেম্বর সকালে বনানী কবরস্থানে জাতীয় নেতাদের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং বিকেলে রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।’
এছাড়া, রাজশাহীতেও জেল হত্যা দিবসের পৃথক কর্মসূচি পালন করা হবে বলেও তিনি জানান।
বৈঠকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার নব নির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটি বনানী কবরস্থানে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন। এর আগে মঙ্গলবার ধানমণ্ডিতে কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান।
ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে বৈঠকে নব গঠিত সম্পাদকমণ্ডলীর সব সদস্য উপস্থিত ছিলেন

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

4_66580ভারতের জাতির জনক মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধির ভাস্কর্য বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ঘানা সরকার।

‘গান্ধি বর্ণবাদী ছিলেন’ এই অভিযোগে তার ভাস্কর্য সরানোর উদ্যোগ নিয়েছে সংশ্লিষ্টরা। ঘানার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ কথা নিশ্চিত করা হয়েছে।

ঘানা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক গান্ধির বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ দায়ের করেন। তার এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গান্ধির ভাস্কর্য সরানোর ঘোষণা এসেছে।

অভিযোগকারীর ভাষ্য, ১৮৯৩ সালে গান্ধি দক্ষিণ আফ্রিকা থাকার সময় ভারতের অধিকারের জন্য আন্দোলন করেন। সেই সময় তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ মানুষদের বর্বর বলেছিলেন। আর এজন্য কৃষ্ণাঙ্গদের আবাসভূমিতে তার কোনো ভাস্কর্য থাকতে পারে না। ঘানার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ ভাস্কর্য অবশ্যই সরাতে হবে।

বেশ আগে থেকেই গান্ধির ভাস্কর্য সরানোর দাবিতে আন্দোলনে নামেন ঘানা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং শিক্ষকরা। গত মাসে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর থেকে গান্ধির ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলার দাবিতে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অনলাইনে একটি ইভেন্ট চালু করেন।

আন্দোলনকারী ছাত্র-শিক্ষকরা বলছেন, নিজের প্রথম দিকে লেখায় কৃষ্ণ আফ্রিকানদের ‘কাফির’ হিসেবে অভিহিত করেছেন গান্ধি। ১৮৯৪ সালে লেখা নাতাল মারকুরির কাছে খোলাপত্রে কৃষ্ণাঙ্গ জনগোষ্ঠী সম্পর্কে এমন অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন গান্ধি।

২০১৬ সালের  জুন মাসে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে গান্ধির ভাস্কর্য উদ্বোধন হয় ঘানা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে। কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের অধিকারের আন্দোলনের দাবিতে শ্বেতাঙ্গদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় তাকে এই সম্মান দিয়েছিল ঘানাবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল সাতক্ষীরা জেলা শাখার জরুরি সাধারণ সভা জাসদের জেলা সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজের সভাপতিত্বে মুনজিতপুরস্থ জাসদের কার্যালয়ে মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত হয়। সভাপরিচালনা করেন, দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন লস্কর শেলী। উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কার্যকারি কমিটির সহ-সম্পাদক শেখ ওবায়দুস সুলতান বাবলু, জেলা সদস্য ও দৈনিক দক্ষিণের মশালের সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই- এলাহী, জাতীয় শ্রমিকজোট সাতক্ষীরা জেলার সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু সেলিম, জাতীয় যুব জোটের সাধারণ সম্পাদক মিলন ঘোষাল, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জেলা সভাপতি অনুপম কুমার অনুপ, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ধীরাজ মোহন সরকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ বিশ্বাস প্রমুখ। সভায় আগামী ৩১ অক্টোবর জাসদের ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী জাকজমক ভাবে পালনের প্রস্তুতি গ্রহণ ও সভায় আগামী ১৫ নভেম্বর জঙ্গি সঙ্গী বর্জন ও বিচারের দাবিতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে গোল টেবিল বৈঠকের আয়োজন। সভায় জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যকরি কমিটির নির্দেশে ও সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক দলীয় কর্মকান্ডের পরিপন্থি কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে প্রভাষক ইদ্রিস আলী, সরদার কাজেম আলী, আবু বকর সিদ্দিক, দিদারুল আলম হেলাল, দেবাশীষ দাশ, প্রভাষক শহীদুল ইসলামকে দল থেকে বহিস্কারের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। সাথে সাথে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা জাসদের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জঙ্গীবাদ সন্ত্রাস- সাম্রাজ্যবাদ প্রতিহত কর, অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শিক্ষা ব্যবস্থা কায়েম কর, শিক্ষার বাণিজ্যকীকরণ, দুর্নীতি বৈষম্য রোধ কর’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে মেধাবী ছাত্রনেতা শহিদ জুবায়ের চৌধুরী রিমুর রক্তেস্নাত সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রীর একাদশ জেলা কাউন্সিলর বুধবার সকাল ১১টায় জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমপ্লেক্স অডিটোরিয়মে অনুষ্ঠিত হবে। জেলা ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি বিশ্বনাথ কয়ালের সভাপতিত্বে একাদশ জেলা কাউন্সিল উদ্ভোধন করবেন বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতৃত্ব ছাত্রনেতা অর্ণব দেবনাথ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সাবেক ছাত্রনেতা জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সম্পাদক মন্ডলীর অন্যতম সদস্য এড. ফাহিমুল হক কিসলু। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সাবেক ছাত্রনেতা, জেলা যুবমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক মফিজুল হক জাহাঙ্গীর। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মুনতাহা বিনতে নূর রোমিও, কাউন্সিলর এবং ডেলিগেটবৃন্দসহ বর্তমান ও সাবেক ছাত্রনেতৃবৃন্দ। বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর একাদশ জেলা কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে সাবেক ছাত্রনেতৃবৃন্দ শুভাকাংখীসহ সকলকে উপস্থিত থাকার জন্য বিনীত আহ্বান জানিয়েছেন জেলা সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি ঃ আগামী ৩০ নভেম্বর’ ১৬ এর মধ্যে কলারোয়া উপজেলাকে ভিক্ষুক মুক্ত করার লক্ষ্যে কলারোয়া উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৪টায় কলারোয়া উপজেলা পরিষদ হল রুমে এ আলোচন্ াসভা অনুষ্ঠিত হয়। কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা উত্তম কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় উপস্থিত থিকে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা শেখ ফারুক হোসেন, উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা নওশের আলী, ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ইমরান হোসেন, মাষ্টার নুরুল ইসলাম, আফজাল হোসেন, হাবিল, মনিরুল ইসলাম, মাহবুুবর রহমান মফে, মোয়াজ্জম হোসেন ও কেরালকাতার ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আঃ রশিদসহ উপজেলার কর্মকরত বিভিন্ন এনজিও কর্মকর্তা বৃন্দ। আলোচনা সভায় সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ভিক্ষা নয়, কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করায় জীবন। এ সময় তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের অঙ্গিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ বছর নভেম্বর মাসের মধ্যে কলারোয়া উপজেলাকে ভিক্ষুক মুক্ত ঘোষনা করা হবে। সে জন্য তিনি সকলকে নিরলস ভাবে কাজ করার আহবান জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মোজাফফর হোসেন, কলারোয়া প্রতিনিধি :কলারোয়ায় জেলা ড্রাগ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুনকে চা-নাস্তার ব্যবস্থা করার নাম করে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। গত সোমবার সাতক্ষীরা জেলা ড্রাগ সুপার কলারোয়া উপজেলার বিভিন্ন ঔষধের দোকানে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি কলারোয়া পৌর সদরের আসেম ফার্মেসী, রহমান ড্রাগ হাউজ, আক্তার র্ফামেসী, হালিমা ফার্মেসী, জাহানারা র্ফামেসীসহ কয়েকটি দোকানে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় তার সাথে ছিলেন, জাতীয় পার্টির নেতা ও ড্রাগ সমিতির কথিত সভাপতি সামছুর রহমান ও কাজী সামছুর (রাসেল র্ফামেসীর মালিক)। অভিযান চলাকালে ড্রাগ সুপার ঔষধের গুনগত মান সঠিক আছে কি-না সেটা ল্যাবে টেস্ট করার জন্য বিভিন্ন কোম্পানীর প্রায় ৩০ হাজার টাকা মূল্যের ঔষধ কথিত সভাপতি সামছুর রহমানের সহায়তায় নিয়ে যায়। এ ঘটনার পর কলারোয়া পৌর সদরের ঔষধ ব্যাবসায়ীরা এ ধরনের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কলারোয়া পৌর সদরের নাম প্রকাশ না করার শর্তে অধিকাংশ ঔষধ ব্যবসায়ীরা জানান, কলারোয়া পৌর জাতীয় পার্টির নেতা ও বাজারে ঔষধ ব্যবসায়ী (বর্তমানে ব্যবসা করে না) তিনি নিজেকে ড্রাগ সমিতির সভাপতি দাবি করে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানির নিকট থেকে মোটা অংকের আর্থিক সুবিধা নিয়ে থাকে। কলারোয়া বাজারের ঔষধ ব্যবসায়ী নাদের হোসেন অলক (আসেম ফার্মেসীর মালিক) জানান, সামছুর রহমানের বর্তমানে বাজারে তার কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান না থাকলেও তিনি ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে ঔষধ ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণ করছে। তিনি আরো জানান, সোমবার সাতক্ষীরা ড্রাগ সুপারের কলারোয়ায় অভিযানের সময় উপজেলার প্রায় দুই শতাধিক দোকান থেকে কথিত সভাপতি সামছুর রহমান চা-নাস্তা খাওয়ানোর নামে ৫’ শ থেকে ১ হাজার টাকা চাঁদা নিয়ে প্রায় লক্ষাধিক টাকা আত্মসাত করেছে এবং অভিযান চলাকালে তারা ড্রাগ সুপারের সাথে থেকে চাঁদা প্রদানকারী দোকানে যেতে না দিয়ে পৌর সদরের মান সম্পন্ন ঔষধ দোকান গুলিতে অভিযান চালানোর জন্য উৎসাহ প্রদান করে। তিনি বলেন, দিনভর অভিযান চালানো হলেও ড্রাগ সুপার কলারোয়া পৌর সদরের অবৈধ ঔষধ ব্যবসায়ীদের দোকানে যাননি। বিশেষ করে একাধিকবার অভিযুক্ত কলারোয়া রাসেল র্ফামেসীতে কোন অভিযান পরিচালনা না করায় ব্যবসায়ীদের মত কলারোয়া পৌরবাসী হতবাগ হয়েছেন বলে তিনি দাবি করেন। অথচ অভিযানের সময় সেই দোকানের মালিক ড্রাগ সুপারের সাথে বিভিন্ন দোকানে উপস্থিত ছিলেন। কলারোয়া পৌর সদরের মান সম্মত এসব ঔষধ ব্যবসায়ীরা ড্রাগ সুপারের নাম ভাঙ্গিয়ে টাকা আতœসাত ও প্রকৃত অবৈধ ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঔষধ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এ বিষয়ে সামছুর রহমান (কথিত সভাপতি) উপজেলার বিভিন্ন ঔষধের দোকান থেকে চাঁদা নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, কিছু ব্যবসায়ী আমার সুনাম নষ্ট করার জন্য এ ধরনের তথ্য সাংবাদিকদের নিকট সরবরাহ করেছে। তবে তিনি অভিযানের সময় ড্রাগ সুপারের সাথে ছিলেন বলে নিশ্চিত করেন। অভিযান পরিচালনাকারী ঔষধ প্রশাসনের সাতক্ষীরা জেলা ড্রাগ সুপারভাইজার মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, সোমবার কলারোয়া উপজেলার বিভিন্ন ঔষধের দোকানে তিনি অভিযান পরিচালনা করেছেন। তবে চাঁদার টাকা তোলার বিষয়টি তিনি কিছুই জানেনা। তিনি আরো বলেন, কয়েকটি দোকান থেকে ল্যাব টেষ্ট করার জন্য কয়েকটি কোম্পানির ঔষধ জব্দ করে আনা হয়েছে তবে টেষ্ট করার পর সেগুলি আবার দোকান মালিকদের ফেরত দেয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest