সর্বশেষ সংবাদ-
গণভোটসহ ৫ দফা দাবিতে সাতক্ষীরা জামায়াতের বিক্ষোভসাতক্ষীরায় প্রকাশ্যে চেতনানাশক স্প্রে করে এক নারীর গহনা ও মোবাইল ছিনতাইসাতক্ষীরায় উপকূলীয় এলাকায় ক্রীড়া উৎসব১২ নভেম্বরকে ‘উপকূল দিবস’ ঘোষণার দাবিসড়ক দুর্ঘটনায় আহত জামায়াতে ইসলামী সাতক্ষীরা জেলা সেক্রেটারিসাতক্ষীরা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচন : জামায়াত সমর্থিত ৫টি পদে বিজয়সাতক্ষীরায় মুক্তিযোদ্ধার সনদ জালিয়াতির অভিযোগে চাকুরিচ্যুত দুই শিক্ষক ভ্রাতা চাকুরি ফিরে পেতে মরিয়াসাতক্ষীরায় অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের দ্রুত এমপিওর জন্য মতবিনিময় Master Your Game with These Winning Strategies at Kyngs Casinoসাতক্ষীরার চারটি আসনই ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে – হাবিবুল ইসলাম

05
তালা প্রতিনিধি: শালিখা মোড় হয়ে তালা-কাটিপাড়া সড়কে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে। যানবাহন সহ পথচারীদের যাতায়াতের সবচেয়ে সহজ এবং গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হচ্ছে- তালা-শালিখা সড়কের শালিখা মোড় হয়ে শালিখা নদী পার হয়ে কাটিপাড়া বাজার সড়ক। শালিখা নদীর দু’পারেই গুরুত্বপূর্ণ হাটবাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ঐতিহাসিক স্থান, অসংখ্য গ্রাম এবং দুটি জেলার একাধিক উপজেলা অবস্থিত। যে কারনে বিভিন্ন যানবাহন নিয়ে হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন শালিখা নদী পার হয়ে যাতায়াত করে। কিন্তু শালিখা মোড় সংলগ্নে অধিক জনগুরুত্বপূর্র্ণ শালিখা নদীর উপর অদ্যবদী কোনও ব্রীজ বা সেতু নির্মিত হয়নি। যদিও যাতায়াতের জন্য ইতোপূর্বে একটি সাঁকো নির্মিত হলেও সময়ের ব্যবধানে তা ভেঙ্গে নদীতে বিলিন হয়েছিল কয়েক বছর আগে। সেই থেকে অদ্যবদী সরকারি ভাবে সাঁকোটি সংস্কার বা ব্রীজ নির্মানে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। যেকারনে স্থানীয় গ্রামের কতিপয় ব্যক্তি নদীর উপর বাঁশ দিয়ে সাঁকো তৈরি করে ব্যবসা শুরু করায় বর্তমানে তার উপর দিয়ে চরম ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছে মানুষ ও যানবাহন। প্রতিনিয়ত হাজার হাজার নারী-পুরুষ, শিশু ও পশু সহ ভারি যানবাহন চলাচল করলেও বাঁশের সাঁকোর স্থলে ব্রীজ নির্মান করার উদ্যোগ গ্রহণ করেনি কর্তৃপক্ষ। এতে করে যে কোনও সময় বড় ধরনের দূর্ঘটনার আশংকা সৃষ্টি হয়েছে। এবিষয়ে তালা ও পাইকগাছা উপজেলার মানুষ বিভিন্ন সময় সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন দপ্তরে আবেদন করলেও তাতে টনক নড়েনি সরকারের কর্তা ব্যক্তিদের। তবে, সাঁকোটি সংস্কারের জন্য তালা উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে ২বার এবং পাইকগাছা উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে ১বার এডিপির বরাদ্দ দেয়া হয়। অথচ সাঁকো সংস্কারের জন্য ১টাকারও কাজ না করে দুই উপজেলা প্রকৌশলীর সাথে যোগসাজসে সমূদয় টাকা আত্মসাৎ করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। যদিও টেন্ডারের বিষয় এবং টাকা আত্মসাতের বিষয় “জানা নেই” বলে দাবী করেছেন তালা উপজেলা প্রকৌশলী কাজী আবু সাঈদ মো. জসীম। পাইকগাছা উপজেলার কাটিপাড়া গ্রামের মো. আবুল হোসাইন খান জানান, তালা উপজেলা সহ পাইকগাছার ঐতিহ্যবাহী বাঁকা ও কাটিপাড়া বাজার, জগৎখ্যাত বিজ্ঞানী আশ্চর্য্য প্রফুল্য চন্দ্র রায়’র রাড়–লী গ্রাম ও তাঁর বাড়ি, আশাশুনি সদর, কয়রা উপজেলা ও সুন্দরবন সহ তৎসংলগ্ন এলাকার হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন শালিখা নদীর উপর দিয়ে যাতায়াত করে। কিন্তু নদীর উপর আজ পর্যন্ত কোনও সেতু বা ব্রীজ নির্মিত হয়নি। যদিও নদীর উপর একটি সাঁকো তৈরি করা হলেও পানির স্রোতে তা ভেঙ্গে ভেঁসে যায়। তিনি বলেন, ভেঁসে যাওয়া সাঁকোটি সংস্কার বা পুন:নির্মান করার জন্য কর্তৃপক্ষ কোনও উদ্যোগ অদ্যবদী গ্রহন করেনি। যেকারনে যোগাযোগ ব্যবস্থা অব্যাহত রাখার জন্য কাটিপাড়া, শালিখা, বালিয়া ও মুড়াগাছা গ্রামের ৩০জন ব্যক্তি নদীর উপর বাঁশ ও কাঠ দিয়ে যেনতেন করে একটি সাঁকো তৈরি করেছে। যার উপর দিয়ে চরম ঝুঁকি নিয়ে মানুষজন সহ মটরসাইকেল, ভ্যান, সাইকেল, নসিমন, করিমন এবং অন্যান্য যানবাহন চলাচল করলেও জোয়ারের সময় তা বন্ধ হয়ে যায়। কাঠ-বাঁশের তৈরি সাঁকোটি যেনতেন হওয়ায় যেকোনও সময় এখানে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে মো. আবুল হোসাইন খান আশংকা ব্যক্ত করেছেন। এজন্য তিনি সহ শালিখা নদী সংলগ্ন এলাকার শতাধিক ব্যক্তি অবিলম্বে একটি ব্রীজ নির্মান করার দাবি জানিয়ে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শ্যামনগর ব্যুরো: ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনার মধ্য দিয়ে নকিপুর হাট বাজার ব্যাপস্থাপনা কমিটি নির্বাচনে এস এম ফিরোজ হোসেন বিপুল ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন। শুক্রবার শ্যামনগর কে.জি স্কুলে সকাল ৮ টা থেকে বিরতিহীন ভাবে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। প্রিজাইডিং অফিসার এম এ সোহেল গননা শেষে আল মক্কা এন্টারপ্রাইজ এর প্রোপাইটর এস এম ফিরোজ হোসেন কে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী ঘোষনা করেন। নির্বাচনে এস এম ফিরোজ হোসেন গরুর গাড়ি প্রতিকে ৫৯৯ টি ভোট,শেখ আসলাম হোসেন মোরগ প্রতিকে ২২৪টি ভোট,ইব্রাহীম খলিল প্রজাপতি প্রতিকে ২৭ টি ভোট  পান। মোট ৯৭৩ টি  ভোটের মধ্যে পোল হয় ৮৫৯ টি।৯ টি ভোট বাতিল হয়। বিজয়ী এস এম ফিরোজ হোসেন তার প্রতিক্রিয়ায় জানান,প্রতিদ্বন্দী সকল প্রার্থী সহ ব্যবসায়ী, প্রশাসন সর্বস্তরের জনসাধারনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন এবং ভোটের ন্যায্য মূল্য বজায় রাখতে তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কৃষ্ণনগর প্রতিনিধি: কৃষ্ণনগর হোসেনপুর গ্রামের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব নগেন্দ্র বিশ্বাস ওরফে নগর কাকা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭ টার সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শ্যামনগর হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। মৃত্যু কালে তিনি স্ত্রী, ৪ ছেলে, ২ মেয়ে সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে গোটা হোসেনপুর গ্রামের শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

khun
কপিলমুনি খুলনা : কপিলমুনির কাজীমুছায় গৃহবধূ সালমা বেগমকে হত্যা করে লাশ ঝুলিয়ে দিয়ে আতœহত্যা বলে চালিয়ে দেয়ার ঘটনায় দু’পরিবারে মোটা অংকের রফার বিনিময়ে এখন পর্যন্ত থানায় কোন হত্যা মামলা দায়ের হয়নি। এদিকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষে গত পরশু তার পিত্রালয় তালার মহন্দিস্থ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, শুধুমাত্র সন্দেহবশত গত প্রায় ৩ বছর যাবৎ নিহতের স্বামী মোঃ রোকনুজ্জামান কাগজী তাকে বিভিন্ন সময় ব্যাপক শারিরীক ও মানষিক নির্যাতন করত। এমনকি রাতে পাশের চিংড়ি ঘেরে যাওয়ার সময় ঘরের বাইরের গ্রীলে তালা দিয়ে রেখে যেত। তাই রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে সালমাকে ঘরের মধ্যে রাখা বালতির সাহায্য নিতে হত। ঘটনার দিন সকালে সংবাদ সংগ্রহে গেলে এলাকাবাসী সাংবাদিকদের কাছে এমন অভিযোগ করে। নিহতের একমাত্র শিশু ছেলে সাইফুল্লা জানায়, প্রতি রাতের ন্যায় ঘটনার রাতেও তার পিতা রাতের খাবার খেয়ে ঘেরে চলে গিয়েছিল। তবে পরে আর সে ঐ রাতে বাড়িতে আসে কিনা তা সে জানেনা। প্রসংগত,গত বুধবার সকালে উপজেলার কপিলমুনির কাজীমুছা গ্রামের মোঃ রোকনুজ্জামান কাগজীর বাড়ি থেকে তার স্ত্রী সালমা বেগমের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তাৎক্ষণিক নিহতের পিত্রালয় থেকে আসা তার ভাই আঃ রশিদ সহ অন্যান্যরা অভিযোগ করেছিল রোকন তার বোন সালমাকে হত্যা করে গলায় ওড়না পেচিয়ে লাশ ঘরের আঁড়ায় ঝুলিয়ে দিয়েছে।  পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়,উদ্ধারের সময় লাশের পা খাটের উপর ভাঁজ করে রাখা ছিল। এছাড়া তার মুখ দিয়ে গেঁজা বেরুচ্ছিল। খবর পেয়ে স্থানীয় কপিলমুনি ফাঁড়ি পুলিশ ঐদিনই তার মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এদিকে গত পরশু নিহতের লাশ স্বামীর বাড়িতে না নিয়ে তার পিত্রালয় তালার মহান্দি গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা œ হয়েছে। এতে এলাকাবাসীর সন্দেহ আরো ঘণিভূত হয়েছে। সূত্র আরো জানায়, পারিবারিকভাবে বিষয়টি মিটিয়ে নিতে রোকনসহ তার বাড়ির লোকদের গত পরশু সকালে সালমার ভাইয়েরা তাদের বাড়িতে ডেকে পাঠিয়েছে। সেখানে নাকি প্রস্তাব দেয়া হয়েছে যে,নিহতের ছেলে সাইফুল্লার নামে নগত ১লক্ষ টাকা ও ১ বিঘা জমি লিখে দিলে তারা তার নামে কোথাও কোন মামলা করবেনা। এলাকাবাসীর দাবি সঠিক পুলিশি তদন্তে প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসতে পারে। এলাকাবাসী জানায়,এত বড় ঘটনার পরও পুলিশ এক অজ্ঞাত কারণে রোকনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ পর্যন্ত করেনি। নানাবিধ কারণে এলাকাবাসীর  মনে সন্দেহ ক্রমশ দানা বেঁধে উঠেছে। এবিষয়ে কপিলমুনি পুলিশ ফাঁড়ী ইনচার্জ মোঃ বরকত হোসেন বলেন, নিহতের ময়নাতদন্ত রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত ঠিক বলা যাচ্ছেনা সে আতœহত্যা করেছে নাকি তাকে হত্যা করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ধুলিহর প্রতিনিধি: জলবায়ু প্রকল্পের আওয়তায় সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়নের বড়দল টু দামারপোতা ওয়াবদা ও দামারপোতা মোল্যা বাড়ি থেকে ওসির সরদারের বাড়ি পর্যন্ত পাকা রাস্তা তৈরির কাজ অনুমোদিত হওয়ায় মোল্যা বাড়ির পক্ষ থেকে গত বৃহস্পতিবার বাদ আসর দামারপোতা মোল্যা বাড়ি দক্ষিণ পাড়া জামে মসজিদে দোয়া অনুষ্ঠান ধুলিহর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ¦ আশরাফুজ্জামান খোকন’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে দেশরতœ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সদর সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহম্মেদ রবি, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ¦ আসাদুজ্জামান বাবুর দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। এছাড়া আঃ হান্নান মোল্যা (৭০), স্ত্রী শামছুন্নাহার (৬২), ২নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য মোকছেদ আলী বিশ^াস(৭৫)সহ একাধিক মরহুম,মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনার উদ্দেশ্যে দোয়া করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে ছিলেন সরকারের সাবেক উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা মোঃ ফজলুর রহমান মোল্যা। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন শহীদ মোল্যা, রাজ্জাক মোল্যা, জামান মোল্যাসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। এদিকে সদর হাসপাতালের ডাক্তার হাসানুজ্জামান হঠাৎ অসুস্থ হয়ে খুলনা ইসলামী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তার সুস্থতা কমনা করেছে উপস্থিত সকলে। দোয়া পরিচালনা করেন আলহাজ¦ হাফেজ মাওঃ আতাউর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ধুলিহর প্রতিনিধি: সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়নের বালুইগাছা গ্রামে ভাই হয়ে ভাইয়ের লক্ষাধিক টাকার গাছ চুরির ঘটনায় আদালতে মামলা হয়েছে। মামলা সূত্রে প্রকাশ, বালুইগাছা গ্রামের মৃত মতিয়ার রহমানের পুত্র মোঃ মফিজুল ইসলাম(৩৮) তার নিজ সম্পত্তিতে লাগানো ৫টি মেহগনী গাছ কেটে নিজ ব্যবহারের ফার্নিচার তৈরির জন্য ২০ পিচ কাঠের লগ সাইজ করে নিজ বাড়ির উত্তর পাশের্^ সাজিয়ে রাখেন। তিনি ও তার স্ত্রী আত্মীর বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সুযোগে ভাই আরিফুল ইসলাম (বাবু)(৩২) ও তার সহযোগী মৃত কুতুব উদ্দীন দফাদারের পুত্র জিয়ারত আলী(৩৫) ও জিয়ালা গ্রামের আমির আলীর পুত্র আনছার আলী(৩৪) রক্ষিত ২০ পিচ কাঠের লগ ঘটনার দিন সকালে ইজ্ঞিন ভ্যান যোগে চুরি করে পাশ^বর্তী “স” মিল থেকে সাইজ কাঠ কাটাইয়া জিয়ারত আলীর বাড়িতে রাখে। চুরি যাওয়া কাঠের মূল্য আনুমানিক ১লক্ষ ২০ হাজার টাকা। বিষয়টি বাদী জানতে পেরে উল্লেখিত ব্যক্তিদের কাছে কাঠ চুরির কথা জানতে চাইলে তারা কাঠ চুরির ঘটনা স্বীকার করে । এমনকি  “চুরি করেছি বেশ করেছি পারলে কিছু করিস” এমন আস্বফলনসহ জীবন নাশের হুমকী দিতে থাকে। এ ঘটনায় মফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে সাতক্ষীরা বিজ্ঞ চীপ জুডিশিয়াল আদালতে মামলা করেছে। যার নং- সিআরপি-৪৩০। এ ব্যাপারে ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম কাঠ চুরির ঘটনা স্বীকার করে বলেন, চুরি হয়ে যাওয়া কাঠ এখনও চোরের জিম্মায় রেখেছে তদন্ত কর্মকর্তা। এব্যাপারে তদন্ত কর্মকর্তা এএসআই হালিম জানান, ঘটনাটির তদন্ত চলছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে আশাশুনি উপজেলার বন্যা দূগত এলাকায় বিশুদ্ধ পানি,স্যালাইন,ঔষধ ও খাবার বিতরণ করা হয়েছে। জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শেখ এজাজ উদ্দিন তাপসের নেতৃত্বে শুক্রবার রাতে ভাঙ্গন কবলিত শ্রীউলা ইউনিয়নের কোলা গ্রামের বেড়ি বাধ এলাকায় ক্ষতিগ্রস্থ এক হাজার জনকে বিশুদ্ধ খাবার পানি, স্যালাইন,ঔষধ ও রাতের খাবার বিতরন করেন জেলা ছাত্রলীগ নেতারা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শ্রীউলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল, জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম রেজা, দপ্তর সম্পাদক তানভীর কবির রবিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক রকি, জেলা ছাত্রলীগ নেতা সাদেকুর রহমান, শেখ আবির হোসেন অভি, সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদুজ্জামান নিলু প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

02-large
নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘শিক্ষা, শান্তি, প্রযুক্তি, প্রগতি’ এই লক্ষ্যকে ধারণ করে বাংলাদেশ স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে সাতক্ষীরা দিবা নৈশ কলেজ হলরুমে এ আলোচনা সভায় বাংলাদেশ স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার আহবায়ক অধ্যক্ষ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহবায়ক প্রভাষক এম সুশান্ত। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার মহাসচিব আব্দুল মালেক গাজী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সহঃ অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রভাষক ফরিজুল ইসলাম, অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষক লায়লা পারভীন সেজুতি, প্রভাষক মাহবুবুল হক ডাবলু, প্রধান শিক্ষক ডাঃ হারুণ উর রশিদ, সুপার মাওলানা আব্দুল্লাহ, প্রধান শিক্ষক মো. জাকির হোসেন, সহকারী শিক্ষক মো. আবু জাফর, সহকারী শিক্ষক মোঃ সায়ফুল্লাহ, সহকারী শিক্ষক নব কুমার ঢালী, প্রধান শিক্ষক মেহেদী হাসান প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সিনিয়র শিক্ষক হাবিবুর রহমান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest