সর্বশেষ সংবাদ-
সাংবাদিক তুহিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনসাতক্ষীরা জজ কোর্টের এজিপি ফিরোজ আহমেেদের মায়ের সুস্থতা কামনাসাতক্ষীরা পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলীর মৃত্যুখ্রিস্টান এসোসিয়েশন সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কমিটি গঠনসাংবাদিক আবু সাঈদ বিশ্বাসের  মায়ের  মৃত্যুতে শহর জামায়াতের শোকসাতক্ষীরায় ‘স্পিক আপ’ প্রকল্পের অবহিতকরণ কর্মশালাশ্যামনগরে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলিসহ তিন ব্যক্তি আটকঅনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদ ও সোনা-রুপা চোরাচালানে বাধা দেওয়ায় পৌর ছাত্রদলের আহবায়কের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগসাতক্ষীরায় শিক্ষকের ধাপ্পড়ে কানের পর্দা ফাটল শিক্ষার্থীর!পাইকগাছার পল্লীতে বাসস চেয়ারম্যানের উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা

সাতক্ষীরায় শিক্ষকের ধাপ্পড়ে কানের পর্দা ফাটল শিক্ষার্থীর!

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরায় শিক্ষকের ধাপ্পড়ে কানের পর্দা ফেটেছে শিক্ষার্থীর। এঅভিযোগ সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের বাংলা শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এঘটনায় প্রতিকার চেয়ে শিক্ষার্থীর পিতা ফারুকুজ্জামান সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ জানা গেছে, সাতক্ষীরা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রভাতি শিফটের ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিফিন রিফাত অসুস্থ থাকলেও গত ৩ আগস্ট স্কুলে যায়। স্কুল চলাকালিন সময়ে বেশি অসুস্থতা বোধ করলে সে ক্লাসের বেঞ্চে মাথা দিয়ে শুয়ে ছিল। এসময় ক্লাসের বাংলা শিক্ষক গাজী মোমিন উদ্দিন কোন কিছুই না শুনে তাকে ডেকে নিয়ে কানে একাধিক থাপ্পড় মারে।
তখন সে তার কানের ভিতরে, মাথায় ও কাঁধে তীব্র যন্ত্রণা অনুভব করতে থাকে এবং একপর্যায় তার কান থেকে রক্তপাত শুরু হলে সে ক্লাস থেকে বের হয়ে তার একবন্ধুর সহায়তায় কান হতে রক্ত পরিস্কার করায়। পরে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করা হয়।

কিন্তু তার অবস্থার অবনতি হলে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক কান ও গলা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মো. হাসানুজ্জামানের কাছে গেলে তিনি পরীক্ষা নিরিক্ষা করে জানান তার কানের পর্দা ছিড়ে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত কান পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হলে আগামী তিন মাসের মধ্যে অতিঝুকিপূর্ণ অপারেশনের প্রয়োজন হবে। এছাড়া দীর্ঘদিন তাকে শ্রবণ হীনতাসহ কানের অন্যান্য জটিল অবস্থা সহ্য করে যেতে হবে।

শিক্ষার্থীকে এভাবে মারপিটের ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পিতা ফারুকুজ্জামান।
এঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষক গাজী মোমিন উদ্দিনের ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় শুনে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এবিষয়ে সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমিনুল ইসলাম টুকু বলেন, এঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট পেলে শিক্ষা বিভাগের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ###

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পাইকগাছার পল্লীতে বাসস চেয়ারম্যানের উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা

ডেস্ক রিপোর্ট : মানবসেবার ধারাবাহিক কর্মযজ্ঞের অংশ হিসেবে খুলনার পাইকগাছা উপজেলার নগর শ্রীরামপুরে জিয়া প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টারের উদ্যোগে চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশন ক‍্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা বাসসের চেয়ারম‍্যান ও দৈনিক ইত্তেফাকের যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার আলদীনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে
আয়োজিত এই ক‍্যাম্পে দুই সহস্রাধিক মানুষকে বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত
সাইটসেভার্সের অর্থায়নে ব্র্যাক ও খুলনা বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের অভিজ্ঞ–বিশেষজ্ঞ ডাক্তার-নার্সদের সমন্বয়ে গঠিত ১২ জনের মেডিকেল টিম চক্ষু রোগীদের চিকিৎসা প্রদান ও ছানি রোগীদের বাছাই করেন। বাছাই করা রোগীদের পর্যায়ক্রমে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন করা হবে। ছানি অপারেশনের পর কালো চশমা ও ১ মাসের ঔষধ বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।

এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় এই ক‍্যাম্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডাঃ আব্দুল মজিদ। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আনোয়ার আলদীন ।

উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির অন‍্যতম সিনিয়র নেতা কে এম আশরাফুল আলম নান্নু,শেখ সামসুল আলম পিন্টু ,যুবদলের পাইকগাছা আহ্বায়ক তহিদুজ্জামান মুকুল ,ছাত্রদল সভাপতি সরজিৎ ঘোষ দেবেন,বিএনপি নেতা শেখ ইমাদুল ইসলাম ,আবুল হোসেন,মাসুদুজ্জামান বাবু ,তুষার কান্তি মন্ডল,শেখ আনারুল ইসলাম,তানভীর আলম,মহিলা দলের নেত্রী চুমকি ,মীর শাফায়েত হোসেন,শাহ আলম,আকিজ উদ্দিন ,শহিদুল ইসলাম ,আকারাম জোয়ারদার,হুরায়রা বাদশা ,শহিদুর রহমান,আজাহারুল ইসলাম গাজী ,সুমন কাজী ,শেখ আবদুল গফুর,জাহাঙ্গীর গাজী ,শেখ বিল্লাল,গাজী জাহিদ ,খান মাসুম,সাব্বির আহমেদ ,মোস্তফা মোড়ল , কবির গাজী প্রমুখ ।কপিলমুনি মেহেরন্নেছা বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রহিমা আক্তার শম্পা ,মানবাধিকার সংগঠক সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান পারভেজ ,শফিউল ইসলাম হাজারা,অলিউল ইসলাম শেখ ,
জহিরুল হাসান শাকিল,জাহিদ আলম,বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা.হাফিজুর রহমান আশিক,ডা.আসিফ হাসান ,ডা.হাবিবুল্লাহ,ডা.অয়ন,ডা.আশিক,ডা.ফুয়াদ প্রমুখ ।

এই বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান ক‍্যাম্পে পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলাসহ আশপাশ এলাকার গরীব দুঃস্থসহ সর্বস্তরের মানুষ প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রি চিকিৎসা সুবিধা গ্রহণ করেন। ক্যাম্পে আগত রোগীদের ফ্রি চোখের পরীক্ষা, অভিজ্ঞ চক্ষু বিশেষজ্ঞ দ্বারা পরামর্শ ও চিকিৎসা, প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রি চশমা ও ওষুধ প্রদান ও নির্বাচিত রোগীদের ফ্রি ক্যাটারাক্ট (ছানি) অপারেশনের বন্দোবস্ত করা হয়েছে।।
ছানিজনিত কারণে যে সকল রোগী দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন, তাদের চোখের ছানি অপারেশন এবং (আইএলও) লেন্স স্থাপনের লক্ষ্যে ছানি রোগী শনাক্তকরণ করা হয়। রোগী শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে বিনামূল্যে রোগীর প্রয়োজনীয় কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। যেমন: চোখের প্রেশার, শরীরের রক্ত চাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি। প্রয়োজনীয় সকল পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে পাঁচ শতাধিক রোগীকে ছানি অপারেশনের জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হয়।

আনোয়ার আলদীন বলেন ,সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে সাধারণ মানুষের জন্য এ ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে। বহু মানুষ চোখের নানা ধরনের দৃষ্টি সমস্যায় ভুগছেন। কিন্তু অনেকেই অর্থাভাবে চিকিৎসা নিতে পারছেন না। তাই আমরা বিনা মূল্যের চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন করি। এ আয়োজনে সব শ্রেণির মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে। আগামীতে এ ধরনের কার্যক্রম আরো অনুষ্ঠিত হবে বলেও তিনি জানান।
চিকিৎসা নিতে আসা আনোয়ারা খাতুন বলেন,চোখে সমস্যা ছিল, কিন্তু টাকা না থাকায় চিকিৎসা করাতে পারিনি। আজ ফ্রি ক্যাম্পে এসে ডাক্তার দেখালাম, অপারেশনের সুযোগও পেলাম। আল্লাহ যেন তাদের ভালো রাখেন।এমন উদ্যোগ গরিবদের জন্য আশীর্বাদ। তারা চান ভবিষ্যতেও এ কার্যক্রম চলমান থাকুক এ প্রত্যাশা এলাকাবাসীর।

আনোয়ার আলদীন দীর্ঘদিন ধরে অত্র অঞ্চলে বহুবিধ দাতব্যমূলক, কল্যাণমূলক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছেন।নান্দনিক জামে মসজিদ, মাদ্রাসা এতিমখানা হেফজখানা,ক্লিনিক ,রাস্তা ঘাট ড্রেনেজ নির্মাণ ও স্থাপন করেছেন । ৩০ বছর রাজনৈতিক দলীয় দূর্বৃত্তদের দখলে থাকা একটি ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ সরকারি নাছিরপুর খাল দখলমুক্ত করে স্থানীয় সর্বসাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছেন। এছাড়া প্রতিবছর শীতে শীতবস্ত্র প্রদান , কোরবানির সময় হাজার হাজার দুঃস্থ অসহায় গরিব মানুষকে মাংসের সংস্থান ,ঈদুল ফিতরের সময় গরীবদের মাঝে খাবার বিতরণসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে আসছেন ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
র গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির বিজয় মিছিল

নিজস্ব প্রতিনিধি :
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিজয় মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (৬ আগস্ট) বিকাল ৫টায় সাতক্ষীরার ইটাগাছা ন্যাশনাল হাসপাতালের সামনে থেকে শুরু হয় এই বিজয় মিছিল। মিছিলটি জেলা শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে নিউ মার্কেট মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট রহমাতুল্লাহ পলাশ। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব কাজী মো. আলাউদ্দীন।

সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আবু জাহিদ ডাবলু, যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাতক্ষীরা পৌরসভার মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, যুগ্ম আহ্বায়ক ড. মনিরুজ্জামান, আবুল হাসান হাদী এবং জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম।

বক্তারা বলেন, দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে ফ্যাসিবাদী সরকার এ দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করেছে। প্রতিবাদী ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হাজারো শহীদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে এই মাটি। প্রায় দুই হাজার শহীদ এবং অসংখ্য আহত মানুষের পঙ্গুত্বের বিনিময়ে অর্জিত এই দেশকে আর কোনো দুর্নীতিবাজ শাসকের হাতে তুলে দেওয়া যাবে না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে এদেশের মানুষ যেভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে সেভাবেই আজ আমাদের সকলকে শপথ নিতে হবে।

সমাবেশে জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের আহ্বান জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনিতে দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কর্মসূচির প্রকল্প অবহিতকরণ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় উপকূলীয় অঞ্চলে দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাসে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ স্ট্রেনদেনিং ফ্লুড রেসপন্স প্রকল্প বিষয়ক এক অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৬ আগস্ট) সকালে আশাশুনি অফিসার্স ক্লাবে দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি, ব্র্যাকের আয়োজনে এই কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার কৃষ্ণা রায়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি কৃষ্ণা রায় বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আমাদের উপকূলীয় এলাকা। এই প্রকল্পটি আমাদের দুর্যোগ প্রস্তুতি, বিশেষ করে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সহায়তা করবে। এ ধরনের কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য সকলের আন্তরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। তিনি আরোও বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ এবং ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষের সমন্বিত ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, আশাশুনি উপজেলা কৃষি অফিসার শুভ্রাংশু শেখর দাশ,
সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সত্যজিৎ মজুমদার,
প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম,ব্র্যাক দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি ফিল্ড কো-অর্ডিনেটর জি.এম মইনুল ইসলাম, দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি প্রকল্প সমন্বয়কারী শাহজাহান মিয়া সহ কর্মশালায় সরকারি কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধি, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের সদস্যরা, ব্র্যাকের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।

কর্মশালায় প্রজেক্টরের মাধ্যমে একটি তথ্যবহুল প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করা হয়। এতে প্রকল্প সহ দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কর্মসূচির সকল গৃহীত কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ প্রকল্পের মাধ্যমে আশাশুনিসহ উপকূলীয় অঞ্চলে দুর্যোগ মোকাবিলায় একটি শক্তিশালী ব্যবস্থা গড়ে উঠবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আয়োজকরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে বারসিক’র সমীক্ষা জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে ‘কীটনাশক’

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে ‘কীটনাশক’। যা স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি আর্থিকভাবেও পরিবারগুলোকে করে দিচ্ছে নিঃস্ব। কীটনাশকের মাত্রাতিরিক্ত ও যথেচ্ছ ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে বিপর্যয়।

সম্প্রতি সাতক্ষীরার শ্যামনগরে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের উপর কীটনাশকের ক্ষতিকর প্রভাব বিষয়ক মাঠ অনুসন্ধানমূলক সমীক্ষায় এসব উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজ (বারসিক) এই সমীক্ষা পরিচালনা করে।

বুধবার (৬ আগস্ট) শ্যামনগর প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সমীক্ষার ফলাফল তুলে ধরেন বারসিকের প্রোগ্রাম অফিসার মফিজুর রহমান। এসময় উপস্থিত ছিলেন বারসিকের সহযোগী আঞ্চলিক সমন্বয়কারী রামকৃষ্ণ জোয়ারদার।

এতে বলা হয়, কৃষি ক্ষেতে মাজরা পোকা, লেদা পোকা, জাব পোকা, ছিদ্রকারী পোকা এবং বিভিন্ন ভাইরাসজনিত রোগ দমনের লক্ষ্যে কীটনাশকের ব্যবহার করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে কৃষক এসাটপ, কট, ভিত্তাকো, এ্যমিস্টার টব, ডেল এক্সপার্ট, ইনসিপিও, তুবা, সাম, তালাফ, গম বিষ, কালো গুড়া বিষ, সবিক্রম, এন্টাকল, ক্যারাটে, তাসলা, ফোলিকুর, জোয়াস, রিপকট, জাহিম, ফার্মকট, মিমটক্স, কনজাপ্লাস, বাইফোরান, কারবেন্ডাজীম, ম্যানকোজেব, মর্টারসহ নানা ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করছে। এর মধ্যে ফার্মকট, মিমটক্স, কনজাপ্লাস, বাইফোরান, কারবেন্ডাজীম, ম্যানকোজেব, মর্টার এর ব্যবহার সরকারিভাবে নিষিদ্ধ।

প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির প্রয়োজনে কীটনাশকের ব্যবহার এখন বাস্তবতা হলেও এর অন্ধ ও অনিয়ন্ত্রিত প্রয়োগ জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ এবং আর্থ-সামাজিক কাঠামোয় মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। শ্যামনগর উপজেলার ১৪টি গ্রামের ৩১জন কৃষকের উপর পরিচালিত অনুসন্ধানমূলক সমীক্ষায় দেখা গেছে, কৃষকরা নিজেরাই কীটনাশক প্রয়োগ করেন। তারা নিজেদের অভিজ্ঞতা, প্রতিবেশী কৃষক, কীটনাশক বিক্রেতা, কোম্পানির প্রতিনিধি, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে এসব কীটনাশক ব্যবহার করেন। কীটনাশকের সরাসরি সংস্পর্শে আসার কারণে কৃষকদের শরীরে চুলকানি, চোখে ঝাপসা দেখা, চোখে ছানি পড়া, শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব, হাত-পা ঝিনঝিন করা, দুর্বলতা, লিভারের জটিলতা ও চর্মরোগসহ নানা রোগ দেখা দেয়।

সমীক্ষায় দেখা গেছে, অধিকাংশ পরিবারকেই চিকিৎসার জন্য ৮শ টাকা থেকে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত ব্যয় করতে হয়েছে। পরিবারগুলো নিজস্ব সঞ্চয় ও আত্মীয়দের কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে চিকিৎসা চালিয়েছেন। অনেকে এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

কীটনাশকের ক্ষতিকর প্রভাব শুধু জনস্বাস্থ্যে নয়, পরিবেশ ও প্রাণিজগতেরও ক্ষতি করছে। কৃষি ক্ষেতে কীটনাশক স্প্রের ফলে গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগির মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। পুকুরের মাছ মারা যাচ্ছে। বাসাবাড়িতে তেলাপোকা মারতে গিয়ে শিশু ও বৃদ্ধরা ক্ষতির শিকার হয়েছে।

সমীক্ষায় দেখা গেছে, কীটনাশক ব্যবহারের ক্ষেত্রে নির্দেশনা ও সচেতনতার ঘাটতি হয়েছে। অধিকাংশ কৃষক লেবেল না পড়ে কীটনাশক ব্যবহার করেন। কীটনাশক ব্যবহারের পর কী করা উচিত সে সম্পর্কেও ধারণা নেই তাদের। প্রশিক্ষণ না থাকায় ভুলভাবে কীটনাশক প্রয়োগ করেন অনেকে।

কীটনাশকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের আর্থ-সামাজিক প্রভাবও অনেক। এর কারণে চিকিৎসা, কাজ হারানো, গবাদি পশু মারা যাওয়া, ফসল নষ্ট হওয়া সব মিলিয়ে কৃষকের মানসিক চাপ, পুষ্টিহীনতা ও আয় হ্রাসের মত সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

সমীক্ষায় কীটনাশকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার রোধে বিকল্প নিরাপদ কৃষির জন্য জৈব পদ্ধতির প্রসার ও স্থানীয় কৃষকদের জ্ঞানের প্রসার ঘটানোর উদ্যোগ গ্রহণ, কীটনাশক ব্যবহারের আগে কৃষকদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ, কীটনাশকের লেবেলের ভাষা সরলীকরণ ও গণমাধ্যমে প্রচার, কৃষকদের জন্য বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষার উদ্যোগ গ্রহণ এবং ক্ষতিগ্রস্ত ও প্রতিবন্ধী কৃষকদের পুনর্বাসন কর্মসূচি গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে। #

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় আইনজীবী ফোরামের বিজয় মিছিল

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
সাতক্ষীরা জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের আয়োজনে জুলাই আগষ্ট গনঅভ্যুত্থানের বর্ষপুর্তিতে ৬ আগষ্ট বুধবার সকাল ১০টার সময় সাতক্ষীরা আইনজীবী সমিতির সামনে শহীদ মিনার চত্বরে বিজয় মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এড মো: আকবর আলীর সভাপতিত্বে ও এড নুরুল আমিনের সার্বিক পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিজয় মিছিল ও আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জি,পি,এ্যাডঃ অসীম কুমার মন্ডল, এ্যাডঃ মোঃ নুরুল ইসলাম , এ্যাডঃ এ,বি,এম,সেলিম , এ্যাডঃ মোস্তফা জামান , এ্যাডঃ গোলাম গনি দুদু , এ্যাডঃ সরদার সাইফ , এ্যাডঃ তোহা কামাল উদ্দিন হীরা , এ্যাডঃ ইমরান শাওন, এ্যাডঃ শাহরিয়ার হাসিব ।

উপস্থিত ছিলেন বিশেষ পি,পি, এ্যাডঃ আলমগীর আশরাফ এ্যাডঃ আবু সাইদ রাজা , এ্যাডঃ শহীদ হাসান , এ্যাডঃ ফেরদৌসী ইফতেখার লুসী , এ্যাডঃ শিহাব মাসউদ সাচ্চু, এ্যাডঃ জিয়াউর রহমান , এ্যাডঃ জি,এম,ফিরোজ আহমেদ , এ্যাডঃ সিরাজুল ইসলাম (৫) এ্যাডঃ মিজানুর রহমান বাপ্পী , এ্যাডঃ এস,এম, সোহরাব হোসেন বাবলু , এ্যাডঃ আলতাফ হোসেন , এ্যাডঃ রফিকুল ইসলাম খোকন ,এ্যাডঃ তারিফ ইকবাল অপু , এ্যাডঃ নজরুল ইসলাম , এ্যাড: শফিকুল ইসলাম, এ্যাডঃ সাইফুল ইসলাম সোহেল , এ্যাডঃ মাগফুর রহমান , এ্যাডঃ এস,এম,সালাহউদ্দিন , এ্যাডঃ আইয়ুব আলী , এ্যাডঃ মোঃ শাহজাহান আলী । নেতৃবৃন্দ বলেন আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট দোসরদের বিচার দ্রুত বিচার করতে হবে ।

জুলাই আগষ্ট গনঅভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণ করা হয় এবং তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয় । আহতদের সুস্হতা কামনা করা হয় এবং আহত , পঙ্গুদের চিকিৎসার খরচ সরকারকে দিতে হবে বলে দাবী জানানো হয় । আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ফেব্রয়ারী মাসে দিতে হবে এবং সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবী জানানো হয় । আলোচনা সভা শেষে শহরে বিজয় মিছিল করা হয় ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে প্রেসক্লাবের আলোচনা সভা ও দোয়া

ডেস্ক রিপোর্ট : জাতির ইতিহাসে গৌরবময় ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আয়োজনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (৬ আগস্ট) সকালে সাতক্ষীরা শহরের ম্যানগ্রোভ সভা ঘরে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মো. আসাদুজ্জামানের সঞ্চালনায় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সাংবাদিক ডা. মহিদার রহমান, প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক এম বেলাল হোসাইন, অর্থ সম্পাদক ফরিদ আহমেদ ময়না, মাসুদ হাসান, তহিদুজ্জামান, আবু সাঈদ, রাহাত রাজা, আমিনুর রহমান, আব্দুস সালাম, এস এম হাবিবুল হাসান, এসএম বিপ্লব হোসেন, রেজাউল করিম, হোসেন আলী, ইব্রাহিম খলিল, হাবিবুর রহমান সোহাগ প্রমুখ।

আলোচনায় বক্তারা বলেন, ১৯৭২ সালের জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থান ছিল একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক, যেখানে সাধারণ মানুষ অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল। এই দিবসের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের অন্যতম সাহসী প্রতিরোধ সংগ্রামকে স্মরণ করি, যা গণতন্ত্র ও ন্যায়ের পথে চলার অনুপ্রেরণা জোগায়।

সভাপতির বক্তব্যে আবুল কাসেম বলেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থান ছিল স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের এক সাহসী প্রতিবাদের নাম। অন্যায় ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনগণের রুখে দাঁড়ানোর প্রতীক এই দিবস। তরুণ প্রজন্মকে এই ইতিহাস জানাতে হবে, যাতে তারা গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী হয়ে উঠে। প্রেসক্লাব সবসময় সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে কলম চালিয়ে যাবে।”

অনুষ্ঠান শেষে দেশ ও জাতির শান্তি, অগ্রগতি এবং গণতন্ত্র রক্ষার প্রত্যয়ে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় জুলাই গনঅভ্যুত্থান দিবসে আলোচনা ও শহীদ আসিফের কবর জিয়ারত

দেবহাটা প্রতিনিধি।। দেবহাটা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে জুলাই গনঅভ্যুত্থান দিবসে আলোচনা সভা ও শহীদ আসিফের কবর জিয়ারত করা হয়েছে। ৫আগষ্ট সকাল ৯টায় সাতক্ষীরার ১ম শহীদ আসিফ হাসানের কবর জিয়ারত করা হয়। দেবহাটা উপজেলার নবনিযুক্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে. এম আবু নওশাদ ও দেবহাটা থানার ওসি গোলাম কিবরিয়া হাসানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ছাত্র প্রতিনিধি ও সাংবাদিকবৃন্দ কবর জিয়ারতে অংশগ্রহণ করেন। পরে সকাল ১টায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে জুলাই গনঅভ্যুত্থান দিবসের আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে. এম আবু নওশাদ।

দেবহাটা উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাসরিন জাহানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন দেবহাটা থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম কিবরিয়া হাসান, সখিপুর সরকারী কেবিএ কলেজের অধ্যক্ষ অলোক কুমার ব্যানার্জী, দেবহাটা উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক ও জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য শেখ সিরাজুল ইসলাম, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম, দেবহাটা উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব ও জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য মহিউদ্দিন সিদ্দিকী, দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওঃ অলিউল ইসলাম, সখিপুর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম, পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক বাবু, দেবহাটা উপজেলা শিক্ষা অফিসার ইদ্রিস আলী, দেবহাটা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আর.কে.বাপ্পা, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম, ছাত্র প্রতিনিধি ইমরান বাশার প্রমুখ। এসময় উপজেলার সকল সরকারী কর্মকর্তাবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি ও ছাত্র প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় জুলাই গনঅভ্যুত্থান দিবসকে সরকারীভাবে “ক” শ্রেনীতে অন্তর্ভুক্ত করায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তারা বলেন, জুলাইয়ে যে গনঅভ্যুত্থান হয়েছিল সেই স্মৃতি কখনো ভোলার নয়। যে উদ্দেশ্যে ছাত্র জনতা আন্দোলন করে নিজেদের জীবন দিয়েছে,

অনেকে পঙ্গুত্ব বরন করেছে এবং এখনো যারা আহত হয়ে বিভীষিকাময় জীবন কাটাচ্ছে তাদের সেই অবদান শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করে তাদের সেই আত্মত্যাগ যেন বৃথা না যায় সেদিকে সবার সজাগ থাকার আহবান জানানো হয়। এছাড়া সকল বৈষম্য দূর করে দেশের বিরুদ্ধে যারা এখনো ষড়যন্ত্র করছে তাদের বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থেকে প্রতিরোধ করার জন্য আহবান জানানো হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest