সর্বশেষ সংবাদ-
মেহেরপুরে অনলাইন জুয়ার প্লাটফর্ম চালানো ২ যুবক সাতক্ষীরায় গ্রেফতারআমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) সাতক্ষীরা জেলা কমিটি পুর্নগঠনশিশুদের ‘নোবেল’ পুরস্কারে মনোনীত সাতক্ষীরার সুদীপ্তআশাশুনিতে পরিচর্চাকারীদের পজেটিভ প্যারেনটিং বিষয়ক প্রশিক্ষণদক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জলাবদ্ধতা মুক্তির একমাত্র পথ টিআরএম: আলোচনায় বক্তারাসাতক্ষীরায় তরুণ নেতৃত্বে নির্বাচনী সংলাপ: জনগণকেন্দ্রিক ইশতেহারে স্থানীয় উন্নয়নের চাহিদা উপস্থাপনদেবহাটার টাউনশ্রীপুর হাইস্কুলের শিক্ষক ও আয়াকে অপসারনের দাবিতে মানববন্ধনসাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের সাথে সিভিল সার্জনের মতবিনিময়জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব ও ক্ষতি হ্রাসে করণীয় বিষয়ক এ্যাডভোকেসী সভায় গাছ লাগানোর আহ্বানতালায় সুপারি বাগানে মিললো বৈদ্য নাথের ম*র*দে*হ

আবারও ভাগাড়ে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা, সংকটে প্রাণসায়রের খাল

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার প্রাণসায়রের খালের ধারে পৌরসভার কসাইখানা নির্মাণের উদ্যোগে আবারও খালটি ভাগাড়ে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সাতক্ষীরা পৌরসভার প্রকৌশলী বিভাগের এসও সাগর দেবনাথ বলেন,” কসাইখানার টেন্ডার সংক্রান্ত বিষয়ে বড় বাজারে স্থান পরিদর্শন করা হয়েছে।”
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় খালের পাড়ে কসাইখানার বর্জ্য ময়লার স্তুপ জমে আছে।
শহরের বুক চিরে প্রবাহিত এই খালটি সাতক্ষীরার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ২০০০ সালের ভয়াবহ বন্যায় এ খালটি শহরবাসীর জন্য আশীর্বাদ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। দীর্ঘদিন দূষণ ও দখলের কারণে খালটি মরে গেলেও জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদের প্রচেষ্টায় খালটি আবারও প্রবাহমান হয়ে প্রাণ ফিরে পেয়েছে।
ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী, ১৮৪০ সালে প্রাণনাথ রায় চৌধুরী কলকাতার সঙ্গে নৌপথে যোগাযোগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের উদ্দেশ্যে এই খাল খনন করেছিলেন। শহরের বুক চিরে প্রবাহিত এ খাল শুধু জলধারাই নয়, শহরের সৌন্দর্য ও ভারসাম্যের অন্যতম প্রতীক।
শহরবাসীর দাবি—এই খালকে আবারও দূষণের মুখে ঠেলে দেওয়া যাবে না। জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আবু জাহিদ ডাবলু বলেন, “প্রাণসায়রের খাল সাতক্ষীরাবাসীর প্রাণের দাবি। শহরের স্বার্থে এই খালকে অবশ্যই রক্ষা করতে হবে। খালের পাড়ে কসাইখানা হলে আবারও পরিবেশ বিপর্যস্ত হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী অন্যত্র কসাইখানা স্থাপন করাই উত্তম।”

জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শেখ আজহার হোসেন বলেন, “প্রাণনাথ বাবুদের খননকিত প্রাণসায়রের খাল সাতক্ষীরা বাসির জন্য আশীর্বাদ। প্রাণসায়রের খালে পড়ে স্থাপিত কসাইখানা সাতক্ষীরা বাসীর জন্য বিপদ সংকেত আবার যদি একই স্থানে পুনঃস্থাপন করা হয়। তবে পরিবেশ ও পানি নিষ্কাশন সহ সাতক্ষীরা শহরে বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে। পৌরসভা কর্তৃক কসাইখানা অন্যত্র স্থানান্তর করা সমুচিত।”
সাতক্ষীরা নাগরিক অধিকার উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি ডাঃ আবুল কালাম বাবলা বলেন, “সাতক্ষীরা জেলা শহরের মধ্য দিয়ে প্রাণসায়র খাটি যেমন সৌন্দর্য বর্ধন করে তেমনি জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য সাতক্ষীরা বাসির একটা আশীর্বাদ কোন অবস্থাতে এই খালের পাশের বর্জ্য বা বিশেষ করে যে কসাইখানা নির্মাণের কথা হচ্ছে। সাতক্ষীরা মানুষের জন্য চিন্তা করে এটা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য সাতক্ষীরা নাগরিক অধিকার উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির পক্ষ থেকে দাবি করছি।”

আদি যমুনা বাঁচাও আন্দোলন কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহী বলেন, “সাতক্ষীরার একমাত্র আভ্যন্তরীণ জল নিষ্কাশন এবং সুন্দর পরিবেশ রাখার জন্য নদী প্রাণ সায়ের এটা প্রবাহমান রাখার এবং বর্জ্যমুক্ত রাখার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন আন্দোলন করেছে দাবী জানিয়েছে। বাজার এলাকায় বর্জ্য বিশেষ করে কসাইখানার গরু, ছাগলের বর্জ্য কোনভাবে যাতে প্রান সায়েরের খালে না পড়ে মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি। সাতক্ষীরা নাগরিক সমাজ এবং অন্যরা আন্দোলন করে আসছিল। কিন্তু সম্প্রীতি এই জায়গায় আবার নতুন করে কসাইখানার বর্জ্য প্রাণসায়ের খালে ফেলার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সেটি অনুযায়ী কার্যক্রম তৈরি করা হচ্ছে। আমরা এটা তীব্র বিরোধিতা করি। সম্প্রতি খালে প্রবাহ সৃষ্টি হওয়ার কারণে এখন আর দুর্গন্ধ নেই। খালের দুধারে মানুষের সকালে হাটা, মানুষের উন্মুক্ত বাতাস গ্রহণের মূল কেন্দ্র বিন্দু এটা। সে জায়গায় এ ধরনের একটি কার্যক্রম এটা আসলে পরিবেশ আইনের বিরুদ্ধে এবং মানুষের জনস্বাস্থ্যের জন্য প্রচন্ড হুমকি স্বরূপ, সে কারণ আমরা এই কসাইখানা বন্ধের জোর দাবি জানাচ্ছি।”
জেলা নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক এডভোকেট আজাদ হোসেন বেলাল বলেন,” সাতক্ষীরা বড় বাজারে খালের ধারে গরু ,ছাগল জবাই করার জন্য একটি কসাইখানা করা হচ্ছে এবং সেটা টেন্ডার দেওয়া হয়েছে সরকারের মাধ্যমে। কসাইখানা টা খাল ধরে না করে ওদের যে বর্জ্য হয় সমস্ত বর্জ্য এই খালে ফেলে খাল বন্ধ হয়ে যায়। ওটা খাল ধরে না করে শহরের একটু দূরে কসাইখানাটা করলে ভালো হয়।”
পরিবেশ উন্নয়ন সংঘ সাতক্ষীরা সভাপতি পলটু বাসার বলেন,”আমাদের প্রাণসায়র আমরা দূষণমুক্ত রাখবো। যারা প্রানসারের খালে বর্জ্য ফেলছে তাদের অবিলম্বে বর্জ্য ফেলা বন্ধ করা দরকার। পৌর এলাকায় সুন্দর একটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করা প্রয়োজন। আর খাল সংলগ্ন যেসব মার্কেট বা বাজার আছে তাদেরকে আরো সচেতন হতে হবে। প্রয়োজনে সে সমস্ত জায়গা স্থানান্তর করতে হবে। সুলতানপুর বড় বাজারে যে কসাইখানা আছে সে কসাইখানার বর্জ্য আমাদের প্রাণ সাহেবের খালে যাচ্ছে। আমরা আবেদন জানাবো এই কসাইখানা একটি পরিকল্পিতভাবে বাজারের মধ্যে অন্য একটি জায়গায় যদি স্থাপন করা যায় এবং কসাইখানার যাবতীয় বর্জ্য ব্যবহারের পথে আনা যায় তাহলে এই পরিবেশ আরো সুন্দর হবে রাস্তার ধারে কসাইখানার দুর্গন্ধে যারা বাজারে যায় পথচারী তারাও অনেক সময় অপ্রস্তুত হয়ে পড়ে। তাই আমি বলব এগুলো একটি পরিকল্পনা মধ্যে নিয়ে আসা দরকার। তাহলে সাতক্ষীরা বাসী এই সুন্দর পরিকল্পনার সুফল অনায়াসে ভোগ করতে পারবে।”
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক ও স্বদেশ এর নির্বাহী পরিচালক মাধব চন্দ্র দত্ত বলেন, “প্রাণসায়রকে সুরক্ষার জন্য সাতক্ষীরাতে দীর্ঘদিন সামাজিক আন্দোলন হয়েছে সে আন্দোলনে একটি অংশ সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন সহ বন ও পরিবেশ অধিদপ্তর পৌরসভা এবং সাধারণ নাগরিকের সমন্বিত উদ্যোগে প্রাণসায়র খালটি আজকে প্রাণ ফিরে পেয়েছে। এবং এর চারিপাশ কিছুটা দখলমুক্ত ও পরিবেশ সুন্দর হয়েছে। প্রাণ সায়রের খাল সুরক্ষার দায়িত্ব আমাদের সকলের। জেলা প্রশাসকের এই মহতী উদ্যোগের সাথে নাগরিক উদ্যোগ যুক্ত হয়ে একটি সুন্দর পরিবেশ উপহার দিয়েছে। একটি বিষয়ে অত্যন্ত পিঁড়া দেয় আমাদের বড় বাজারের বর্জ্য সেখানে একটি কসাইখানা প্রতিষ্ঠা করা আছে, বিশেষত সেই কসাইখানার বর্জ্য প্রতিদিন প্রাণ সায়রে গিয়ে মিশছে। এই আধুনিক যুগে উচিত হবে একটি আধুনিক কসাইখানা প্রতিষ্ঠা করা যেখানে বর্জ্য খালের পানিকে দূষিত করবে না। এবং সেটি একটি প্রসেসের মাধ্যমে সম্পদ আকারে ব্যবহার করা যাবে। জনস্বার্থে এই কিলখানা টি এখান থেকে সরিয়ে নিয়ে অন্য একটি জায়গায় স্থাপন করা উচিত হবে। যেখানে পরিবেশ ধ্বংস হবে না। এবং সুন্দরভাবে এটি মেন্টেন করা হবে। খালের নাব্যতা ও পরিবেশ সুরক্ষার জন্য জেলা প্রশাসন, পৌরসভা ও নাগরিক সমাজ একসাথে কাজ করতে হয়।”
বাংলাদেশ জাসদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইদ্রিস আলী বলেন,”সাতক্ষীরা পৌরসভাটি ১ নং পৌরসভা হবার সত্ত্বেও এখানে সংকটের শেষ নেই। পানির সংকট, রাস্তাঘাটে চলাচলের সংকট, পরিবেশ দূষণ,অপরিচ্ছন্ন জীবনযাপন এসব নিয়ে আমরা আছি লক্ষাধিক ভোটার থাকলেও দায়িত্বশীল নেতৃত্বের অভাবে আমরা মহা সংকটে আছি। সাতক্ষীরা পৌরসভার অভ্যন্তরে যে কসাইখানাটি করার কথা হচ্ছে। সেটা হলে সাতক্ষীরা পৌরবাসী মরণফাদের নিমজ্জিত হবে। অতিসত্বর কসাইখানা টি একটি নিরাপদ জায়গায় স্থানান্তর করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আওতায় আনতে পারলে একটি দূষণমুক্ত ভালো পৌরসভার হিসেবে আমরা এখানে বসবাস করতে পারব।”
এ বিষয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা, নাগরিক সমাজও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, খালের সৌন্দর্য ও পরিবেশ রক্ষায় শহরের উন্নয়ন পরিকল্পনায় সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি।
সাতক্ষীরাবাসীর প্রত্যাশা—প্রাণসায়রের খাল যেন আবারও ভাগাড়ে পরিণত না হয় এবং প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের জন্য এটি সংরক্ষিত থাকে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রাসূল (সাঃ) এর আদর্শে উজ্জীবিত রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সাতক্ষীরা শিবিরের র‌্যালি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
ছাত্র—জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবতীর্ রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে রাসূল (সাঃ) এর আদর্শে উজ্জীবিত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ছাত্রশিবির সাতক্ষীরা শহর শাখার উদ্যোগে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করে। র্যালিটি খুলনা রোড মোড় হয়ে নিউমার্কেটে পথসভার মাধ্যমে শেষ হয়।

শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে চারটায় অনুষ্ঠিত র্যালির নের্তৃত্ব দেন শহর শিবিরের সভাপতি আল মামুন ও সাবেক সভাপতি এড. আবু তালেব।
এক সংক্ষিপ্ত সভায় শিবির নেতারা বলেন, নবী (সাঃ) আমাদের আদর্শ। তিনি বিশ^ মহামানব মানবতার মহান শিক্ষক। কুরআনের উদ্বৃতি দিয়ে বক্তরা বলেন “নিশ্চয়ই রাসূল (সাঃ) এর জীবনেই রয়েছে তোমাদের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ” কোরআনের এই আয়াতকে সামনে রেখে ছাত্র ও তরুণ সমাজকে রাসূল (সাঃ) এর আদর্শে উজ্জীবিত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ছাত্রশিবির কাজ করে যাচ্ছে। তাই পবিত্র মাহে রবিউল আউয়ালকে সামনে রেখে ছাত্র শিবির নিম্নোক্ত কর্মসূচী সমূহ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।

কর্মসূচীর মধ্যেঃ ১. সিরাতুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও র্যালি। ২. সিরাতুন্নবী (সাঃ) মাহফিল। ৩. কালেমার স্টীকার বিতরণ। ৪. নাতে রাসূল (সাঃ) সন্ধ্যা। ৫. সিরাতুন্নবী (সাঃ) এর উপর কুইজ ও রচনা প্রতিযোগিতা। ৬. ক্বিরাত প্রতিযোগিতা। ৭. হামদ ও নাতে রাসূল (সাঃ) প্রতিযোগিতা। ৮. সিরাতুন্নবী (সাঃ) এর উপর সিম্পোজিয়াম ও সেমিনার। ৯. সীরাত বুকলেট বিতরণ ও দেয়ালিকা প্রকাশ। ১০. সীরাত পাঠ প্রতিযোগিতা। ১১. ভ্রাম্যমান নাতে রাসূল (সাঃ) পরিবেশনা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
হুন্ডি ব্যবসায়ী অমিতের ভয়ানক প্রতারণা: চাঁদা না পেয়ে স্বাক্ষর জাল করে মামলা

নিজস্ব প্রতিনিধি :
চাঁদার টাকা না পেয়ে সাতক্ষীরা আদালতে কাল্পনিক মামলার দাখিলের অভিযোগ উঠেছে হুন্ডি ব্যবসায়ী অমিত কুমার বিশ^াসের বিরুদ্ধে। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন তালার খানপুর গ্রামের অসিত কুমার সরকারের ছেলে জয় কুমার সরকার।
লিখিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমি নাভানা ওষধ কোম্পানীতে এসআর পদে সাতক্ষীরা জেলায় দায়িত্বপালন করছি। আমার বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা আমলী আদালত-১ এ জাল জালিয়াতি কাগজপত্র তৈরী করে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন শহরের দক্ষিন পলাশপোল এলাকার মৃত. সাধন বিশ^াসের ছেলে অমিত কুমার বিশ^াস।
আদালতে দাখিল করা মামলায় তিনি অভিযোগ করেছেন, আমার বোন জামাই প্রশান্ত কুমার দাস তার নিকট থেকে ২০২৩ সালের ৬ নভেম্বর তারিখে স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারনামার মাধ্যমে হাওলাত হিসেবে ছয় লাখ টাকা নেন। বোন জামাই ছয় মাসের মধ্যে টাকা না দিলে সেই টাকা আমি পরিশোধ করবো। চলতি বছরের ২৩ জুন আদালতে দাখিল করা মামলায় বোন জামাই প্রশান্ত কুমারকে এক নম্বর ও আমাকে দুই নম্বর আসামী করা হয়েছে।

বাস্তবতা হলো, যে তারিখে টাকা হাওলাত নেওয়া বা অঙ্গীকারনামা স্ট্যাম্পে আমার স্বাক্ষর দেখানো হচ্ছে সেই তারিখে আমি খুলনায় নাভানা কোম্পানীর অফিসে ছিলাম। তৎকালীন সময়ে আমি ওই এলাকায় এসআর পদে চাকুরি করতাম। সুতরাং অঙ্গীকারনামায় যে স্বাক্ষর রয়েছে সেটি আমার নয়, জাল জালিয়াতি। মামলায় আদালত থেকে দেওয়া সমন জারি বাড়িতে পৌঁছানোর পর মামলার বিষয়টি আমিসহ অন্যরা জানতে পারি। আমি বোন জামাইয়ের নিকট ঘটনার বিবরণে জানতে পারি, মামলার বাদী অমিত কুমার বিশ^াস বোন জামাই প্রশান্ত কুমার দাসের পূর্ব পরিচিত। সেই সুবাদে অমিতের নিকট থেকে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ২০২২ সালের দিকে সুদে হিসেবে ৮০ হাজার টাকা ঋণ নেয়। পরবর্তীতে ২ বছরে সুদ আসল মিলে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা পরিশোধও করে।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, গেল ১৩ জুন বোন জামাই অভাবের তাড়নায় কাজের উদ্দেশ্যে ভারতে পাড়ি জমায়। এরপর ১৫ জুন অমিত কুমার বিশ^াস, পুরাতন সাতক্ষীরার সৈয়দ আলীর ছেলে কোরবান আলী, একই এলাকার বাবর আলীর ছেলে হাফিজুল ইসলাম, আশাশুনির পাইথালী গ্রামের মৃত. হরিপদ মন্ডলের ছেলে প্রদীপ চন্দ্র মন্ডল, দেবহাটা উপজেলার কদমখালী গ্রামের গহর আলী গাজীর ছেলে সোহেল উদ্দীন গাজীসহ ৭-৮ জন তালার খানপুরে আমাদের বাড়ীতে যায়। গুন্ডা ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির এসব লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে অমিত কুমার বিশ^াস আমার বাবা অসিত কুমার সরকারকে নানা ধরণের ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়ে বলতে থাকে, ১০ লাখ টাকা দিতে হবে না হলে তোমার জামাই প্রশান্তকে ভারতে মেরে মাটিতে পুতে রেখে দেওয়া হবে। এসপি, ডিসি, পুলিশ প্রশাসন আমার হাতের মুখোয় থাকে। এই ঘটনার পর আমরা নি¤œ সম্প্রদায়ের মানুষ ভীত সন্তস্ত্র হয়ে পড়ি। ঘটনাটি গ্রামের আশপাশের অনেকেই জানেন দেখেন।

এই ঘটনার পর গত ২৩ জুন প্রতারক অমিত কুমার একটি স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারনামায় বোন জামাই ও আমার স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ইচ্ছেমত লিখে নিয়ে আদালতে কাল্পনিক ও মিথ্যা মামলা দাখিল করেছেন।

সংবাদ সম্মেলনে, জয় কুমার সরকার বলেন, খোঁজখবর নিয়ে জানতে পেরেছি অমিত কুমার একজন হুন্ডি ব্যবসায়ী, সুদে কারবারী, প্রতারক হিসেবে শহরে ও নিজ এলাকায় পরিচিত। বিভিন্ন মানুষকে ভূয়া, জাল জালিয়াতি কাগজ তৈরী করে মামলা দিয়ে হয়রানি করে আসছে দীর্ঘদিন। আমি এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি ও প্রতারক অমিত কুমারকে শাস্তির আওতায় আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। ##

০৬.০৯.২০২৫

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় সাংবাদিক বুলুর রহস্যজনক মৃত্যুর অধিকতর তদন্তের দাবি

নিজস্ব প্রতিনিধি : খুলনার জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ওয়াহেদ-উজ-জামান বুলু’র অস্বাভাবিক মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টায় নিউমার্কেট চত্বরে আয়োজিত এসকল কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কাসেম। প্রেসক্লাবের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক এম বেলাল হোসেনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক কল্যাণ ব্যানার্জী,প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মমতাজ আহমেদ বাপী,সিনিয়র সাংবাদিক রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী,প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান,সাংবাদিক এস এম বিপ্লব হোসেন, আব্দুল মমিন, আমিনুর রহমান,নাজমুল আলম মুন্না প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন,সাংবাদিক বুলু’র মৃত্যু স্বাভাবিক নয়। তাকে হত্যা করা হয়েছে বা আত্মহত্যা করতে বাধ্য করা হয়েছে। তাঁর মরদেহ উদ্ধারের পর খুলনার লবণচরা থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে,যা নৌ-পুলিশ তদন্ত করছে।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন,তদন্ত ধীরগতিতে চলছে। তিনি যদি আত্মহত্যা করেও থাকেন,তাহলে কেন তিনি আত্মহত্যা করলেন,কেন তিনি আত্মহত্যা করতে বাধ্য হলেন, তা তদন্তের মাধ্যমে প্রকাশ করতে হবে। অধিকতর তদন্তের জন্য নৌ-পুলিশের সাথে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা বা অন্য কোন গোয়েন্দা সংস্থার অন্তর্ভুক্তির আহবান জানান বক্তারা।পাশাপাশি সারাদেশে সাংবাদিকদের ওপর হামলা-মামলা-আত্মহননের পথ বেছে নেওয়ার মতো পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা।

উল্লেখ্য, গত ৩১ আগস্ট সন্ধ্যায় খুলনার খানজাহান আলী সেতুর ২ নম্বর পিলারের বেজমেন্ট থেকে ওহিদুজ্জামান বুলুর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি দৈনিক আজকের কাগজ,চ্যানেল ওয়ান, ইউএনবিসহ প্রসিদ্ধ গণমাধ্যমে কাজ করেছেন। সর্বশেষ তিনি দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন। তিনি খুলনা প্রেসক্লাব,কেইউজে ও বিএফইউজে’র সদস্য ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এন জেড ফাউন্ডেশের আয়োজনে সেলাই মেশিন বিতরণ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
এন জেড ফাউন্ডেশন সাতক্ষীরার আয়োজনে বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশন এর সহযোগীতায় সেলাই মেশিনে বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার বেলা ১১ টায় রসুলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়। এন জেড ফাউন্ডেশনের সভাপতি বিশ্বজিৎ সাধুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজসেবা অধিদপ্তর সাতক্ষীরার উপ পরিচালক সন্তোষ কুমার নাথ।

এন জেড ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা ইব্রাহিম খান এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মোরশেদুল হক, রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক আশরাফুর রহমান, রসুলপুর সরকারি প্রাথমিক বালক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা খাদিজা মোস্তাফিজ, রসুলপুর সরকারি প্রাথমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ফরিদা খাতুন, এন জেড ফাউন্ডেশনের কোষাধক্ষ্য মীর মোশারফ হোসেন মন্টু, শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান, স্মার্ট মেডিকেল সেন্টার এর প্রশাসনিক কর্মকর্তা প্রাভাষক আব্দুল্লাহ আল মামুন, ইমাম হাফেজ আবু বকর সিদ্দিক
প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ২২ জন গ্রামীণ নারীদের তিন মাস ব্যাপী সেলাই প্রশিক্ষণ শেষে বিনামূল্যে সেলাই মেশিনসহ উপকরণ এবং গাছের চারা বিতরণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় মোরসেলিন নামের এক শিশুকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করার অভিযোগ

ডেস্ক রিপোর্ট: সাতক্ষীরা পারিবারিক বিরোধের জেরে মোরসালিন নামের ১১ বছরের এক শিশুকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে । এঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত  মাহফুজুর রহমান শাওন ও তার মা নাজমা আক্তারকে থানা হেফাজতে নিয়েছে।এছাড়া মোরসালিনের মরদেহ উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। শুক্রবার পৌনে  একটার দিকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কাশেমপুর গ্রামের জনৈক আব্দুল মাজেদের পুকুরে পানিতে ডুবিয়ে হত্যার এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মোরসালিন সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কাশেমপুর গ্রামের নির্মাণ শ্রমিক রাজু আহমেদের ছেলে ও কাশেমপুর সরদারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র।

আর পুলিশ হেফাজতে নেওয়া মাহফুজুর রহমান শাওন একই গ্রামের আইনজীবী সহকারী আবু সাঈদের ছেলে।

নির্মাণ শ্রমিক রাজু আহমেদ জানান, প্রতিবেশী আইনজীবী সহকারী আবু সাঈদের সাথে তাঁর দীর্ঘদিনের বিরোধ রয়েছে। আবু সাঈদ আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাকেসহ গ্রামের বহু নিরীহ মানুষকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করিয়ে হয়রানি করেছে।আজকের তুচ্ছ একটি ঘটনায় তার ছেলে ও স্ত্রী দুজনে মিলে আমার ছেলেকে হত্যা করেছে। ‘’

অভিযুক্ত শাওনের দাদী আলেমা খাতুন  জানান, ‘‘ আমার ছেলে এবং ছেলে বউ আমাদের স্বামী স্ত্রীকে খুব নির্যাতন করে। তাদের থেকে আমরা আলাদা থাকি। শুক্রবার সকালে বাড়ির লেবু গাছ থেকে দুটি লেবু প্রতিবেশী রাজুর স্ত্রী রেহানার কাছে বিক্রয় করি। এতে আমার ছেলের বউ নাজমা এবং পোতাছেলে শাওন ক্ষিপ্ত হয়ে রাজুর ছেলেকে পানিতে চুবিয়ে মেরে ফেলে ‘’

হত্যাকারীদের কঠিন শাস্তির দাবি জানিয়ে নিহত মোরসালিনের মা রেহানা খাতুন জানান,‘‘ আমি শাওনের দাদির কাছ থেকে  দুটো লেবু কিনেছি। এতে শাওন ও তার মা নাজমা খাতুন আমাকে প্রচুর গালিগালাজ করেছে। এর ঘন্টা দুই পরে আমার ছেলে মোরসালিন পুকুরে গোসল করতে গেলে শাওন ও তার মা তাকে চুবিয়ে মেরে ফেলেছে।’’

স্থানীয় অধিবাসি শহিদুল ইসলাম জানান, ‘‘ শিশুটিকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যার পর ক্ষুদ্র জনতা ঘাতক মাহফুজুর রহমান শাওন ও তার মা নাজমা আক্তারকে আটক করে গণধোলাই দেয়। পরে তাদেরকে একটি গাছের সাথে বেঁধে রাখা হয়। পরে পুলিশ খবর পেয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।’’

সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক শফিকুল ইসলাম জানান,   ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীর হাত থেকে শাওন ও তার মা নাজমা আক্তারকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।  নিহত মোরসালিনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।  এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা সদর রেজিষ্ট্রি অফিসে দলিল প্রতি ছয়শত টাকা আদায়ের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিনিধি : দলিল প্রতি ছয়শত টাকা জোর পূর্বক আদায়ের অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরা সদর রেজিষ্ট্রি অফিসের দলিল লেখকদের বিরুদ্ধে। সাংবাদিকদের নামেও তোলা হচ্ছে এসব অর্থ। টাকা আদায়ের বিষয়টি অস্বীকার না করলেও দলিল লেখক সমিতির নেতৃবৃন্দ বলেন এটি আমাদের লেখার খরচ হিসেবে নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলিল লেখক সমিতির কয়েকজন সদস্য জানান, বর্তমান কমিটি দায়িত্ব নিয়েই দলিল প্রতি ছয়শত টাকা আদায়ের মিশনে নেমেছেন। ওই টাকার মধ্যে লেখক দুইশ টাকা সমিতি, দুইশ টাকা সাংবাদিক একশ টাকা, মসজিদ পঞ্চাশ টাকা এবং ভিন্ন দলের চাঁদা পঞ্চাশ টাকা।
রেজিষ্ট্রি অফিস সূত্রে জানা গেছে, কয়েকজন দলিল লেখক নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে রাম রাজত্ব কায়েম করে চলেছে রেজিস্ট্রি অফিসে। প্রতিদিন সাংবাদিকদের নামে উত্তোলিত এসব অর্থ চলে যায় ওই সব ব্যক্তিদের পকেটে।
তবে এবিষয়ে সাতক্ষীরা সদর সাব রেজিষ্ট্রার অনামিক বাবু বলেন, এ ধরনের অভিযোগ আমার কাছে আসেনি। আপনার মাধ্যমে প্রথম শুনেছি। আমি খোজ নিচ্ছি আপনারাও আরো বেশি খোজ নেন। প্রমান পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন ছয়শ টাকা আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, এটি আমাদের লেখার খরচ। তবে বন্টনের বিষয়টি সঠিক নয় বলে জানান। ##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাংবাদিক মাসুদ আলীর স্ত্রীর মৃত্যুতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের শোক

সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সদস্য মোঃ মাসুদ আলীর স্ত্রী নিলুফা ইয়াসমিন ইন্তেকাল করেছেন। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। নিলুফা ইয়াসমিন দীর্ঘদিন ধরে কিডনি রোগসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন।

তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বিবৃতি দিয়েছেন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কাশেম, সহ-সভাপতি আবুল কালাম, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান, যুগ্ম সম্পাদক এম.বেলাল হোসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক এম. শাহীন গোলদার, অর্থ সম্পাদক শেখ ফরিদ আহমেদ, সাহিত্য সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক আকরামুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মাসুদুজ্জামান সুমন, সদস্য যথাক্রমে এড. খায়রুল বদিউজ্জামান, আবু তালেব, কাজী জামালউদ্দিন মামুন, আব্দুস সামাদ, আসাদুজ্জামান সরদার। ## প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest