সর্বশেষ সংবাদ-
বৈকারী ইউনিয়ন কৃষক দলের ইফতারমেলোডী শিল্পী গোষ্ঠীর ইফতার মাহফিলসাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের সম্মানে জেলা জামায়াতের ইফতারআশাশুনিতে পলিথিন ও প্লাস্টিক দূষন প্রতিরোধে বনজীবিদের দক্ষতা উন্নয়ন কর্মশালাপ্রাইভেট হাসপাতাল এন্ড ক্লিনিক ওনার্স এ্যাসোসিয়েশন সাতক্ষীরা জেলা শাখার ইফতারসাতক্ষীরায় ছাত্রদলকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ পদে অর্ঘ্য কে দেখতে চায় তৃণমূলের কর্মীরাএক মাস বন্ধ থাকার পর আশাশুনি সদরের টেঁকসই বেড়িবাঁধ নির্মানের কাজ চালুসাতক্ষীরায় শেখ মুজিবর রহমানের ম্যুরাল নিশ্চিহ্নশ্যামনগরে সাংবাদিকদের সম্মানে জামায়াতের ইফতারআইনজীবী ফোরাম সাতক্ষীরা জেলা ইউনিটের ইফতার বিতরণ

বাল্য বিবাহ বন্ধে আয়েনউদ্দীন মহিলা মাদ্রাসার মানববন্ধন

সংবেদনশীল, জবাবদিহিমূলক, একীভূত ও অংশগ্রহণমূলক শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে নতুন শিক্ষাক্রমের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থিদের দক্ষ্য করে গড়ে তুলতে মানব বন্ধন করেছে ছাত্রীরা। ২৬ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা আয়েনউদ্দীন মহিলা আলিম মাদ্রাসার উদ্যোগে মাদ্রাসা সংলগ্ন সড়কে এ কর্মসুচির আয়োজন করা হয়।

শ্রেনী শিক্ষক আবু সাইদ বিশ্বাসের পরিচালনায় মানব বন্ধন কর্মসুচিতে বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ মোঃ রুহুল আমিন। কর্মসুচিতে শিক্ষক-শিক্ষিকার পাশা-পাশি কয়েকশ ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন।জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২১ এর আলোকে ২০২৩ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ডিজিটাল প্রযুক্তির বিষয়ে শিখন অভিজ্ঞতা ৪ এর আলোকে সেশন ৮ এর অংশ হিসেবে আউটডোরে এ মানব বন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি বলেন, শিক্ষার্থীর দৃষ্টিভঙ্গি, জ্ঞান, যোগ্যতা, মূল্যবোধ ও দক্ষতা বাড়াতে শিক্ষার্থিরা এ ধরণের উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা নতুন শিক্ষা নীতিকে স্বাগত জানায়। এরই অংশ হিসেবে বাল্য বিবাহ বন্ধে সচেতনমুলক প্রচারণার অংশ হিসেবে পাঠ্যশুচির আলোকে আউটডোওে এই মানব বন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। প্রেসবিজ্ঞপ্তি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ক্যাডার কম্পোজেশন সুরক্ষা ও আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ ৫দফা দাবিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সাতক্ষীরায় সংবাদ

নিজস্ব প্রতিনিধি :

ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা, পদোন্নতি, পদসৃজন, স্কেল আপগ্রেডশন ও আন্ত:ক্যাডার বৈশম্য নিরসনসহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ন্যায্য দাবিসহ আদায়ে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সাতক্ষীরার সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরীতে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি জেলা ইউনিটের সভাপতি ও সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর বসুদের বসু।
লিখিত বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য শিক্ষা ক্যাডার সৃষ্টি করা হয়। কিন্তু দীর্ঘ দিনেও শিক্ষা ক্যাডারকে বিশেষায়িত পেশা হিসেবে গড়ে তোলা হয়নি। বঞ্চনা আর বৈষম্যের মাধ্যমে এ পেশার কার্যক্রমকে সংকুচিত করা হয়েছে। এ পেশাকে গ্রাস করছে অদক্ষ অপেশাদাররা যা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দর্শনের পরিপন্থী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার যেসকল অভীষ্ট নির্ধারণ করেছে সেগুলো অর্জনে তিনিও শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। স্মার্ট বাংলাদেশ গঠণে তাই তিনি স্মার্ট শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। এগুলো বাস্তবায়নে প্রয়োজন জাতির পিতার দর্শনের বাস্তবায়ন। যিনি শিক্ষা প্রশাসন পরিচালনায় শিক্ষা সংশ্লিষ্টদের দায়িত্ব প্রদানের মতো ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন, একই ব্যবস্থা গ্রহণ বর্তমান বাস্তবতায় সবচাইতে প্রাসঙ্গিক। তাই জরুরিভাবে, প্রয়োজন একটি দক্ষ, যুগোপযোগী ও স্বয়ংসম্পূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থাপনা । শিক্ষায় জাতীয় লক্ষ্য অর্জনে উপজেলা, জেলা, অঞ্চলে শিক্ষা সংশ্লিষ্ট দপ্তর, অধিদপ্তর ও প্রকল্পসমূহ পরিচালনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের নিয়োগ সময়ের দাবি।

১৯৮০ মোতাবেক দেশের প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তরের শিক্ষা প্রদান, পরিচালনা, ব্যবস্থাপনা, পরিকল্পনা, গবেষণা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যন্ত শিক্ষা ক্যাডারের কার্যপরিধি ব্যাপৃত। প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তর সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের নবম গ্রেডের উপরে সকল পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত। এসব পদে শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা বাদে অন্য কারও পদায়নের সুযোগ নেই। দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত পদ থেকে শিক্ষা ক্যাডার বহির্ভূতদের অপসারণের দাবী জনিয়েছি কিন্তু সেটি করা হয়নি। উপরন্তু আমরা লিখিতভাবে আপত্তি জানাবার পরেও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৫১২ টি পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিল বহির্ভূত করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগবিধি চূড়ান্ত করা হয়েছে। এটি সুস্পষ্টতই শিক্ষা ক্যাডারের অস্তিত্বের উপর আঘাত। আমরা এসকল কর্মকাণ্ডকে সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার শামীল মনে করি। শিক্ষা ক্যাডারকে অন্ধকারে রেখে এই বিধি করার এখতিয়ার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেই । আমরা শিক্ষা ক্যাডার বিরোধী এসকল কর্মকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে এবিধি বাতিলের দাবী করছি।

লিখিতি বক্তব্যে আরও বলেন, শিক্ষার রূপান্তরের অন্যতম কারিগর বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাগণ। তাঁরাই প্রণয়ন করেছেন নতুন শিক্ষাক্রম, এর বাস্তবায়নেও তাঁরাই অন্যতম শক্তি। শিক্ষা ক্যাডারের ১৬ হাজার কর্মকর্তা বর্তমান সরকারের ভিশন-২০৪১ তথা স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে কিন্তু প্রাপ্য অধিকার ও সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। কোন কারণ ছাড়াই পদোন্নতি বন্ধ আছে। দুই বছর। এই মূহুর্তে শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তার সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি। এর মধ্যে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি যোগ্য ১২০০ জন। সহযোগী অধ্যাপক পদোন্নতি যোগ্য ৩০০০ জন, সহকারি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি যোগ্য কর্মকর্তা আছেন প্রায় ৩০০০ জন।
এই কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য সরকারের কোন অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন নেই। সবাই পদোন্নতিযোগ্য পদের বেতন স্কেলের সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে গেছেন। ক্যাডার সার্ভিসে শূন্য পদ না থাকলে পদোন্নতি দেয়া যাবে না এমন কোন বিধান নেই। অথচ, শিক্ষা ক্যাডারকে শূন্য পদের অজুহাতে পদোন্নতি বঞ্চিত রাখা হয়। প্রধানমন্ত্রী সকল ক্যাডারের জন্য সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের নির্দেশনা দিলেও তা পালিত হয়নি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনের নির্দেশ দিয়েছেন বারবার । কিন্তু সে নির্দেশনা মানা হচ্ছে না ।
অন্য ক্যাডারের মত শিক্ষা ক্যাডারে ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি অনুসৃত না হওয়ায় অন্যান্য ক্যাডারের তুলনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাগণ পিছিয়ে আছেন । বেতন স্কেল অনুযায়ী ৪র্থ ও ৬ষ্ঠ গ্রেড প্রাপ্য কর্মকর্তাগণের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে ১ বছর পূর্বে। কিন্তু এ বিষয়েও কোনো অগ্রগতি নেই।
লিখিত বক্তব্যে আরও বলেন, শিক্ষা ক্যাডারকে অবকাশকালীন বিভাগ বিবেচনা করায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা পূর্ণ গড় বেতনে অর্জিত ছুটি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। গ্রীস্ম ও শীতকালীন অবকাশ চলাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীরা ছুটি ভোগ করলেও শিক্ষকগণ উচ্চ মাধ্যমিক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষাসমূহ, ভর্তি, রেজিস্ট্রেশন, ফরম ফিলআপ এসব কারণে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকেন। ফলে শিক্ষার্থীদের ছুটিকালীন সময়ে শিক্ষকগণ কর্মরত থেকেও অবসর গ্রহণকালীন সময়ে ১০-১৫ লক্ষ টাকা ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন। শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের পূর্ণ গড় বেতনে অর্জিত ছুটির বিষয়ে ২০০৭ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্মতি প্রদান করলেও প্রশাসনের আন্তরিকতার অভাবে এটি আলোর মূখ দেখেনি। তাই অবিলম্বে শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকালকে নন ভেকেশন সার্ভিস ঘোষণা করে পূর্ণ গড় বেতনে অর্জিত ছুটি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সমিতি জোর দাবি জানাচ্ছে।
এছাড়া কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ২ অক্টোবর সারাদেশে কর্মবিরতি পালন করবে। দাবী পুরন না হলে আগামী ১০, ১১ ও ১২ অক্টোবর টানা তিন দিনের কর্মবিরতি পালন করবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি জেলা ইউনিটের সহ সভাপতি ও কলারোয়া কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এস এম আনোরুজ্জামান, সহ সভাপতি ও সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আমানউল্লাহ আল হাদী, সাধারণ সম্পাদক ও সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো:অলিউর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান, নির্বাহী সদস ও আশাশুনি সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ, প্রফেসর বলাই চন্দ্র ঘোষসই বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি জেলা ইউনিটের সদস্যবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জনগণ অগ্নি সন্ত্রাসী বিএনপি-জামাতকে প্রত্যাখান করেছে বলে তারা নির্বাচনে আসতে ভয় পায় — বাহাউদ্দিন নাছিম

নিজস্ব প্রতিনিধি : ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের জাঁকজমকপূর্ণ ও বর্ণিল আয়োজনে সাতক্ষীরায় জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাতক্ষীরা পিএন স্কুল মাঠে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার আয়োজনে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক ও সাতক্ষীরা পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত পৌর মেয়র কাজী ফিরোজ হাসানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন,“মিলে মিশে কাজ করলে এধরনের একটি ভালো সফল সম্মেলন করা সম্ভব। গণমাধ্যম কর্মীরা আপনারা আমাদের সহযোগিতা করে বন্ধু হিসাবে পাশে দাঁড়ান। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আপনারা আমাদের পরম বন্ধু। আজকের এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে আমরা বজ্র কঠিন শফত নেবো ঐক্যবদ্ধভাবে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি স্বাধীনতা বিরোধী শকুনেরা যেন ক্ষত বিক্ষত করতে না পারে। তিনি আরো বলেন, ত্রিশ লক্ষ শহিদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। আমাদের ২লক্ষ মা কোনের সম্ভ্রমহানীর মধ্য দিয়ে আমাদের লাল সবুজের বাংলাদেশকে স্বাধীনতা বিরোধী জামাত-বিএনপি অগ্নি সন্ত্রাসীরা অকার্যকর ও বার্থ রাষ্ট্রে পরিনত করতে চায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে জঙ্গি ও সন্ত্রাস মুক্ত, মঙ্গা মুক্ত সুখী সমৃদ্ধশালী উন্নয়নশীল বাংলাদেশ তৈরী করছে। ঠিক সেই মুহুর্তে ঐ বিএনপি-জামাত অগ্নি সন্ত্রাসীরা উন্নয়নকে বাঁধাগ্রস্থ করতে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। দেশের স্বাধীনতা থেকে সামগ্রীক উন্নয়ন সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অবদান। দেশের জনগণ স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি-জামাতকে প্রত্যাখান করেছে। তাই তারা নির্বাচনে আসতে ভয় পায়।

সম্মেলনের উদ্বোধক হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ কার্যনির্বাহী সংসদ এর সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু।

সম্মেলনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক এমপি ও সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি ও সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা একে ফজলুল হক, সংসদ সদস্য এস এম জগলুল হায়দার, স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সৈয়দ নাসির উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল হাসান জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক আল সায়েম প্রমুখ। বিশেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা বিষয়ক সম্পাদক মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান সজীব, উপ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক এম আফসারুজ্জামান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ জাতীয় পরিষদ সদস্য সুবল ঘোষ প্রমুখ।

জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ও বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে সাতক্ষীরা জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করা হয়। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আবু আহমেদ ও সাতক্ষীরা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সাহাদাৎ হোসেন প্রমুখ। সাতক্ষীরা জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে জেলা কমিটি ঘোষণা করা হয়নি। একাধিক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী থাকায় যাচাই বাছাই পূর্ভক পরবর্তীতে জেলা কমিটি ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দরা। এসময় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অংগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের জেলা, উপজেলা, পৌর ও ইউনয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাতক্ষীরা সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব শেখ নাজমুল হক রনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অর্থাভাবে থমকে আছে সখিপুর মোড় মসজিদের নির্মাণ কাজ

কে এম রেজাউল করিম দেবহাটা : দেবহাটার ঐতিহ্যবাহী সখিপুর মোড় পাঞ্জেগানা মসজিদ নির্মাণ কাজ অর্থাভাবে মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। মসজিদটির বয়স প্রায় ৫০ বছর। পাঞ্জেগানা এই মসজিদটি সময়োপযোগী না হওয়ার কারণে শত শত ধর্মপ্রাণ মুসল্লী ঝুঁকি নিয়ে নামাজ আদায় করে আসছিলেন। সময়ের সাথে সাথে মুসল্লির সংখ্যা বৃদ্ধি ও একেবারে মেন রোডের ধারে হওয়ায় জায়গা স্বল্পতার কারণে এক পর্যায়ে মসজিদ কমিটি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মতামতের ভিত্তিতে মসজিদটি ভেঙ্গে পুনরায় আরো বড় পরিসরে নির্মাণের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। কিন্তু মসজিদটির ভিত পর্যন্ত নির্মাণ করার পর অর্থভাবে আর নির্মাণ কাজ এগোতে পারেনি কাজটি বন্ধ হয়ে যায়। একদিকে জায়গা সংকট ও নানা দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে রোদ বৃষ্টিতে ভিজে মুসল্লিদের নামাজ আদায় করতে হচ্ছে। যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তাছাড়া এ যাবত কোনো সরকারি বা বেসরকারি ভাবে মসজিদ উন্নয়নে কোনো আর্থিক সহযোগিতা পাওয়া যায়নি।

মুসল্লি লুৎফর রহমান জানান, ঐতিহ্যবাহী এই মসজিদটি দূর দূরান্ত থেকে ধর্মপ্রাণ মানুষ নামাজ আদায় করতে আসে তাছাড়া ধর্ম প্রচার প্রসারের জন্য মসজিদে অবস্থান করার ব্যবস্থা ছিল।মসজিদ কমিটির সভাপতি মোখলেছুর রহমান জানান, আমরা মসজিদ টাকে ১ তলা বিশিষ্ট আধুনিক মডেল মসজিদ নির্মাণ করার পরিকল্পনা হাতে নিয়ে বিপদে পড়ে আছি। দেবহাটা উপজেলা প্রান কেন্দ্র সখিপুর মোড় সে কারণে চতুর্দিক থেকে লোকের সমাগম হয় এবং মসজিদটায় মুসল্লীরা নামাজ আদায় করে থাকে। মসজিদ নির্মাণে সরকারি/বেসরকারি ভাবে আর্থিক সহযোগীতা ছাড়া এতো বড় কাজ সম্পন্ন সম্ভব নয়। তাই সরকারি/বেসরকারি এবং দানবীর মানুষের কাছে আর্থিক সহযোগিতা কামনা করছে মসজিদ কমিটি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জের কুশুলিয়া ও বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন

কালিগঞ্জের কুশুলিয়া ইউনিয়ন কৃষকদলের ৩১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়ার হয়েছে।

২৫ সেপ্টেম্বর কালিগঞ্জ উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক রোকনুজ্জামানসহ অন্যান্য যুগ্ম আহবায়কদের যৌথ স্বাক্ষরিত একপত্রে মো: সাইফুল ইসলামকে আহবায়ক, মেহেদী হাসানকে সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এবং সাদিকুর রহমান নাঈমকে সদস্য সচিব করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কুশুলিয়া ইউনিয়ন কৃষকদলের কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়।

এছাড়া একই তারিখে বাবলুর রহমানকে আহবায়ক, হামিদুল মোড়লকে সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এবং হামিদুল ইসলামকে সদস্য সচিব করে বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের ৩১ সদস্য আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অবৈধভাবে সাতক্ষীরা মহিলা শ্রমিকলীগের কমিটি অনুমোদন : নেতৃবৃন্দের উদ্বেগ

সাতক্ষীরায় মহিলা শ্রমিকলীগের কমিটি থাকার পরও কেন্দ্রীয় সভাপতির একক স্বাক্ষরে অবৈধ কমিটি ঘোষণার উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জেলার নেতৃবৃন্দ।

গতকাল মহিলা শ্রমিকলীগ সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সভাপতি হুমায়রা জানান, গত ৬ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে হুমায়রা কে সভাপতি এবং জামেলা খানমকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করেন। সে অনুযায়ী আমার মহিলা শ্রমিকলীগের ব্যানারে দলীয় কর্মসূচিসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে আসছি। কিন্তু ২২ সেপ্টেম্বর স্থানীয় পত্রিকায় জেলা মহিলা শ্রমিকলীগের সভাপতি জিএম স্পর্শ এবং সম্পাদক জামিলা খানম সম্পাদক শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, কেন্দ্রীয় সভাপতি সুরাইয়া আক্তার তাদের কমিটি অনুমোদন দিয়েছেন। একটি কমিটি অনুমোদন দিতে হলে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের যৌথ স্বাক্ষরে দেওয়া হয়। একটি কমিটি থাকার পরও কিভাবে কেন্দ্রীয় সভাপতি একক স্বাক্ষরে আরেক একটি কমিটি অনুমোদন দিতে পারেন এটা নিয়ে জেলার নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অবিলম্বে ওই অবৈধ কমিটি বিলুপ্তির দাবি জানিয়েছেন সাতক্ষীরা জেলা মহিলা শ্রমিকলীগের নেতাকর্মীরা।

তবে এবিষয়ে কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক কাজী রহিমা আকতার সাথীর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, একটি কমিটি থাকারপর কেন্দ্রীয় সভাপতি কিভাবে আরেক একটি কমিটি অনুমোদন দেন সেটি বুঝে আসে না। এছাড়া যে কমিটি দেওয়া হয়েছে সেখানে আমার কোন স্বাক্ষর নেই। আমার কোন মতামতও নেওয়া হয়নি। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় শিশুকে শ্লীতাহানির চেষ্টা মামলায় গ্রেফতার ১

দেবহাটা প্রতিনিধি : দেবহাটায় ৫ বছরের এক শিশুকে শ্লীতাহানির চেষ্টায় আজগর আলী (৩৫) নামের এক নির্মাণ শ্রমিককে গ্রেফতার করেছে দেবহাটা থানা পুলিশ। আটক আজগার আলী দেবহাটা উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামের মতি রহমানের ছেলে।

আটককৃতকে গ্রেফতারপূর্বক বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে প্রেরন করা হয়েছে। থানা সূত্র জানায়, উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামের হাফিজুল ইসলামের স্ত্রী আসমা খাতুন তার ৫ বছর বয়সের মেয়ে শিমুলিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ম শ্রেনীর শিক্ষার্থীকে শ্লীতাহানির অভিযোগে দেবহাটা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যার দেবহাটা থানার মামলা নং- ০৫, তারিখ- ২২/০৯/২৩, ধারা- ৯(৪)(খ) ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩।

উক্ত মামলার আসামী আজগার গাজী (৪০) কে দেবহাটা থানার ওসি বাবুল আক্তারের নির্দেশে এসআই গাজী নুর নবী রবিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ভোরে গ্রেফতার করেন। দেবহাটা থানার ওসি বাবুল আক্তার মামলা ও আসামী গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শিশুটির ২২ ধারায় জবানবন্দী গ্রহনের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হয়েছে এবং ধৃত আসামীকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরন করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিদেশী প্রভুদের হাতে পায়ে ধরে ক্ষমতায় আসা যাবে না : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন

নিজস্ব প্রতিনিধি : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বিদেশী প্রভুদের হাতে পায়ে ধরে ক্ষমতায় আসা যাবে না। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ও অনেক বিদেশীরা বিরোধীতা করেছিল। কিন্তু স্বাধীনতা আটকাতে পারেনি। আমরা সন্ত্রাস দেখেছি, খুনোখুনি দেখেছি, রক্তপাত দেখেছি। সুতরাং হুমকি দিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিকে কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবেনা।

তিনি শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকালে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা হাইস্কুল মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আওয়ামী লীগ এদেশের মানুষের ম্যান্ডেটের উপর বিশ্বাস করে। আওয়ামী লীগ সন্ত্রাস জঙ্গিবাদে বিশ্বাস করে না। যারা জ্বালাও-পোড়াও করে গোটা বাংলাদেশকে ঝলসে দিয়েছিল তারা আজ চিহ্নিত। তাদের বিচার হবেই। দেশের শান্তিকামী মানুষ তাদের চিহ্নিত করেছে। আওয়ামী লীগ অসাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে বিশ্বাসী।

তিনি আরো বলেন, ২০১৩-১৪ সালে যখন সাতক্ষীরায় এসেছিলাম তখন এই সাতক্ষীরার রূপ ছিল ভয়ংকর। এক রক্তাক্ত সাতক্ষীরা দেখেছিলাম সেদিন। আওয়ামী লীগের ১৮ জন নেতাকর্মীকে নির্মমভাবে কুপিয়ে টুকরো টুকরো করে হত্যা করেছিল বিএনপি জামাতের সন্ত্রাসীরা। আজ সাতক্ষীরা এসে দেখছি আরেক রূপ। সাতক্ষীরার মানুষ শান্তিকামী। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাছে আপনারা সাতক্ষীরাকে যে রূপে দেখতে চেয়েছিলেন তিনি সাতক্ষীরাকে সেভাবেই সাজিয়ে উপহার দিয়েছেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উঠে দাঁড়িয়েছে। বঙ্গবন্ধু বলতেন, আর আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবা না।’ ঠিক তেমনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। পৃথিবীর অনেক দেশ আজ অবাক চোখে বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল আজ দেশবাসী ভোগ করছেন। নারীর ক্ষমতায়নে শেখ হাসিনা বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। সর্বক্ষেত্রে নারীরা আজ এগিয়ে যাচ্ছে। সারাদেশে ৫৬০ টি মডেল মসজিদ নির্মাণ করে সমগ্র বিশ্বে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন শেখ হাসিনা। এসব মসজিদে শুধু নামাজই পড়া হবে না, রিসার্চ করা হবে পবিত্র ইসলাম ধর্ম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরবি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করছেন। বিনা পয়সায় ঔষধ দিচ্ছেন, সবার জন্য খাদ্য সবার জন্য নিরাপদ বাসস্থান, সবার জন্য চিকিৎসা, সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধু কন্যা কাজ করছেন।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) নলতা এমআর কলেজ মাঠে নলতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজিত এ সভায় নলতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আনিসুজ্জামান খোকনের সভাপতিত্বে কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হোসেন ছোটোর সঞ্চলনায় সম্মানিত অতিথি ছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাক্তার আ ফ ম রুহুল হক-এমপি, সাতক্ষীরা সদর এমপি মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম জগলুল হায়দার, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ নজরুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক এমপি ইঞ্জিনিয়ার মুজিবুর রহমান, ডাক্তার মোখলেসুর রহমান, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি একে ফজলুল হক, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, যুগ্ম সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবু, শিক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক লায়লা পরভীন সেঁজুতি প্রমূখ।

জনসভায় দেবহাটা, কালিগঞ্জ, আশাশুনি, সাতক্ষীরা সদর, তালা, কলারোয়া ও শ্যামনগর উপজেলা থেকে হাজারো মানুষ স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে মিছিল নিয়ে হাজির হয়। লাখো জনতার ঢল নামে জনসভায়।এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এমপি শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ১২ টায় ১৫ মিনিটে ঢাকা তেজগাঁও থেকে হেলিকপ্টার যোগে সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে পৌঁছান। সেখান থেকে সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনে নব নির্মিত ইনডোর প্লেগ্রাউন্ড উদ্বোধন করেন।##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest