সর্বশেষ সংবাদ-
জেলা ক্রিকেট আম্পায়ার্স এন্ড স্কোরার্স এসোসিয়েশনের ত্রি-বার্ষিকী নির্বাচনসাতক্ষীরায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মাদক চোরাচালানের হোতাসহ তিনজন গ্রেফতারনাসিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর বিলুপ্তির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভদৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরায় আলোচনা সভা  দেবহাটায় জাতীয় প্রাণি সম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধনসাতক্ষীরায় জাতীয় দৈনিক রুপালী বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনসাতক্ষীরার মিঠু খানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপিকালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়

সেলিম খানের ‘হ্যাঁ’ বুবলীর ‘না’

বিনোদন সংবাদ: সম্প্রতি রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে শাকিবের নতুন ছবি ‘একটি প্রেম দরকার, মাননীয় সরকার’ ছবির মহরত অনুষ্ঠিত হয়। এই ছবিতে শাকিব খানের নায়িকা হিসেবে পরিচয় করে দেয়া হয় শবনম ইয়াসমিন বুবলীকে। এছাড়াও অভিনেতা সম্রাট ও নতুন মুখ মৃদুলাকে পরিচয় করে দেয়া হয়।

কিন্তু আকস্মিকভাবেই জানা গেল ছবির প্রধান নায়িকা বুবলী ছবিটি করছে না। কিন্তু শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার সেলিম খান বলছেন বুবলী ছবিটি করবে।

বুবলী কালের বলছেন, সেলিম ভাই হয়তো আরেকটি প্রজেক্টের কথা বলছেন। কারণ শাপলা মিডিয়ার আরেকটি ছবিতে কাজ করবো সেটার জন্য প্রস্তুতি দরকার।

সেলিম খান বলেন, বুবলী এই মুহূর্তে আমাদের ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবিতে কাজ করছেন। বুবলী ‘একটি প্রেম দরকার, মাননীয় সরকার’ ছবিতে অভিনয় করবেন। তিনি আমাদের সব ছবিই করবেন।

‘বুবলী অভিনয় করছেন না’ এমন তথ্যকে গুজব হিসেবে আখ্যা দিয়ে সেলিম খান উড়িয়ে দেন।

গত ২৬ জুন রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ছবিটি নির্মাণের ঘোষণা দেয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শাপলা মিডিয়া। মহরত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ছবিটির নায়ক শাকিব খান, নায়িকা বুবলী, পরিচালক শাহিন সুমনসহ অন্যান্য কলাকুশলী।

এই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকেই গত রোজার ঈদে শাকিব-বুবলী জুটির মুক্তি পায় ‘চিটাগাইঙ্গা পোয়া-নোয়াখাইল্যা মাইয়া’ ছবিটি। বর্তমানে ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবির শ্যুটিং করছেন শাকিব-বুবলী। ছবিটি পরিচালনা করছেন ওয়াজেদ আলী সুমন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় ধর্ষণ ও পাচারের মামলায় তিন জনের সশ্রম যাবজ্জীবন

আসাদুজ্জামান: সাতক্ষীরায় দুটি ধর্ষন ও একটি পাচারের মামলায় পৃথক তিন জনের সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদন্ড, এক লাখ জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদন্ড প্রদান করেছেন আদালত।
বুধবার দুপুরে সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হোসনে আরা আক্তার এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলো, কালিগঞ্জ উপজেলার মৌতলা গ্রামের কাজী গিয়াস উদ্দীনের ছেলে ধর্ষন মামলার আসামী হাফিজুর রহমান (২৪) ও একই মামলার আসামী অপরজন হলো তালা উপজেলার আঠারই গ্রামের মোকাম মোড়লের ছেলে নুর ইসলাম মোড়ল (২৫) এবং পাচার মামলার আসামী হলো, কালিগঞ্জ উপজেলার চম্পাফুল ইউনিয়নের জগদীশপুর গ্রামের কাশেম আলী গাইনের ছেলে গোলাম রসুল গাইন (১২)।
মামলার বিবরণে জানা যায়, আসামী হাফিজুর রহমান তার প্রতিবেশী কালিগঞ্জ উপজেলার মৌতলা গ্রামের শেখ মারুফ আহমেদের বাড়িতে কর্মরত ১৭ বছরের এক কাজের মেয়েকে প্রায়ই কু-প্রস্তাব দিতো। এরই জের ধরে ২০০৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে ওই কাজের মেয়ের ঘরে আসামী হাফিজুর জোর পূর্বক ঢুকে তাকে বিয়ের আশ^াসে ধর্ষন করে। ধর্ষনের পর সে তাকে আর বিয়ে না করে টালবাহানা করতে থাকে। একপর্যায়ে ওই কাজের মেয়ে ৫ মাসের অন্তস্বত্তা হয়ে পড়ে। কোন উপায় না পেয়ে সে নিজেই বাদী হয়ে ২০০৯ সালের ১৩ মার্চ থানায় একটি মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ দিন পর এ মামলায় ৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ ও নথি পর্যালোচনান্তে আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক আসামিকে ধর্ষণের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ড, এক লাখ জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন।
এদিকে, ধর্ষনের আরো একটি মামলায় আসামী তালা উপজেলার আঠারই গ্রামের নুর ইসলাম মোড়ল তার প্রতিবেশী ২০ বছরের এক প্রতিবন্ধী নারীকে ২০১০ সালের ১৭ জানুয়ারী রাত ১০ টার দিকে জোরপূর্বক ধর্ষন করে। তার এ ধর্ষন কাজে সহযোগিতা করে একই গ্রামের খায়রুল মোড়ল ও তার স্ত্রী নাজমা বেগম। ঘটনার পরদিন ১৮ জানুয়ারী ধর্ষিতা ওই প্রতিবন্ধীর ভাই মাহবুব মোড়ল বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ দিন পর এ মামলায় ৭ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ ও নথি পর্যালোচনান্তে আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক আসামিকে ধর্ষণের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিনমাসের কারাদন্ড প্রদান করেন। এ মামলায় বিচারক অপর দুই আসাশীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় তাদের খালাস দেন।
অপরদিকে, পাচার মামলার আসামী কালিগঞ্জ উপজেলার চম্পাফুল ইউনিয়নের জগদীশপুর গ্রামের গোলাম রসুল গাইন একই উপজেলার পূর্বনারয়নপুর গ্রামের আব্দুল করিম মল্লিকের মালিকানাধীন কালিগঞ্জ বাসষ্ট্যান্ডের একটি হোটেলে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো। কাজ করার সুবাদে ২০০৫ সালের ২৯ জুলাই তার ছেলে শহিদুল ইসলামকে (৪) পাচারের উদ্দেশ্যে অপহরন করে ফরিদপুর নিয়ে যায় আসামী গোলাম রসুল। ৩০ জুলাই সেখানকার ইউপি চেয়ারম্যানসহ স্থানীয় জনগনের সহায়তায় পুলিশ অপহৃত শিশুটিকে উদ্ধার করে এবং আসামী গোলাম রসুল আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করে। পরে আসামী উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেয়। এ মামলায় ৯ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ ও নথি পর্যালোচনান্তে আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক উক্ত আসামিকে পাচারের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদন্ড, এক লাখ জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন।
সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট জহুরুল হায়দার বাবু বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পৃথক এই তিনটি মামলার রায়ের সময় আসামিরা সবাই পলাতক ছিলো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ট্রাম্পের নির্দেশে ইরানকে কোনঠাসা করতে তেল উত্তোলন বাড়াবে সৌদি আরব!

বিদেশের খবর: আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের চাহিদা পূরণের জন্য প্রতিদিন বাড়তি ২০ লাখ ব্যারেল তেল উত্তোলনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব।

মঙ্গলবার সৌদি মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়া হয়। ওই বৈঠকে বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ উপস্থিত ছিলেন।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে তেল সরবরাহ ও চাহিদার ক্ষেত্রে যে কোনো পরিবর্তনের মুখে ভারসাম্য ধরে রাখার জন্য সৌদি আরব তার অব্যবহৃত সক্ষমতা কাজে লাগাতে প্রস্তুত রয়েছে। ভবিষ্যত পদক্ষেপের বিষয়ে রিয়াদ তেল উৎপাদানকারী দেশগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করবে।

ইরান ও ভেনিজুয়েলার তেলের শূন্যতা পূরণের জন্য সৌদি আরব তেল উত্তোলনের মাত্রা বাড়াতে রাজি হয়েছে বলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করার কয়েকদিন পর দেশটির পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেয়া হলো।

ট্রাম্প এক টুইট বার্তায় দাবি করেছিলেন, তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সৌদি আরব ২০ লাখ ব্যারেল বাড়তি তেল উত্তোলন করতে রাজি হয়েছে। সৌদি আরব বর্তমানে বিশ্বে প্রতিদিন সবচেয়ে বেশি এক কোটি ব্যারেল তেল উত্তোলন করে।

সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হুমকি দিয়েছেন যে, ইরানকে তারা কোনো তেল বিক্রি করতে দেবে না। এতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় তেলের দাম ঠিক রাখতে সৌদি আরবকে তেল উত্তোলন বাড়ানোর জন্য চাপ দিচ্ছে। সে চাপের কাছে দৃশ্যত নতিস্বীকার করেছে রিয়াদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সরকারের নজরদারিতে বিকাশ-রকেটের লেনদেন

দেশের খবর: মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসের (বিকাশ, রকেট ইত্যাদি) মাধ্যমের রাত ১২টার পর লেনদেন বন্ধ রাখার কোন পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তবে গভীর রাতে যেসব এজেন্ট বা গ্রাহকের মোবাইল হিসেবের মাধ্যমে লেনদেন হয় সেসব হিসাব কঠোর নজরদারির অধীনে রয়েছে বলে জানান তিনি। মঙ্গলবার (৩ জুলাই) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগ দলীয় সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী একথা জানান।

মুদ্রানীতির কারণে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ প্রবাহ কমছে এ কে এম রহমতুল্লাহ এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, মুদ্রানীতির কারণে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহ কমে যাচ্ছে না বরং বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সবসময়ই অন্তর্ভূক্তিমূলক কর্মসংস্থান-সহায়ক এবং বিনিয়োগবান্ধব মদ্র্রানীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করে আসছে।

বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবাহ বৃদ্ধির বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত দিয়ে অর্থমন্ত্রী জানান, ২০১৩ সালের জুন থেকে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ক্রমন্বয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ২০১৩ অর্থ-বছরে শতকরা ১০ দশমিক ৮৫ ভাগ হতে পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি পেয়ে চলতি অর্থবছরের এপ্রিল শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ৬৫ ভাগ। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির ফলে অর্থবছর ২০১৭ এর জিডিপি’র উচ্চ প্রবৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে। ওই অর্থবছরের মোট বিনিয়োগের শতকরা ৭৫ দশমিক ৭ ভাগই বেসরকারি বিনিয়োগ। জিডিপি’র মোট বিনিয়োগ ২০১৬ অর্থ বছরে শতকরা ২৯ দশমিক ৭ ভাগ হতে বৃদ্ধি পেয়ে অর্থ বছর ২০১৭ এ দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৫ ভাগ। একই সাথে সরকারি বিনিয়োগও ক্রমন্বয়ে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৩ এর শতকরা ৬ দশমিক ৬ ভাগ হতে ২০১৭ এ জিডিপি’র ৭ দশমিক ৪ ভাগে দাঁড়িয়েছে। কাজেই মুদ্রানীতির কারণে বেসরকারি খাতে ঋনের প্রবাহ কমে বিনিয়োগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে না।

আওয়ামী লীগ দলীয় সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকার থেকে ব্যাংক ঋণের সুধের হার নির্ধারণ করা হয় না। তবে ব্যাংক মালিকদের সাথে মাঝে মাঝে আলাপ আলোচনা করি। কিছু পরামর্শ দিয়ে থাকি। তবে ব্যাংক ভেন্ডর বা মালিকরা সুদের হার এক ডিজিটে আনার তারিখও দিয়েছেন। সেটা পুরোপুরি কার্যকর হয়নি, কিছুটা হয়েছে। সত্তরই সেটা পুরোপুরি কার্যকর হবে।

সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়ার লিখিত প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা ছিল, উক্ত লক্ষ্যমাত্রার আদায় হয়েছে ১ লাখ ৭৯ হাজার ৬২৭ দশমিক ২৫ কোটি টাকা।

এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৮৫ হাজার কোটি টাকা এবং উক্ত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জিত সাফল্য ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৫৬ দশমিক ৪৪ কোটি টাকা।

মামুনুর রশীদ কিরনের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, মোবাইল ফিনানসিয়াল সার্ভিসের(এমএফএস) আওতায় ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে ২৩৪ কোটি টাকা আয় হলেও ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে তা বেড়ে দাড়ায় ৩৬৭ কোট টাকা। অর্থাৎ গত অর্থ বছরে ১৩৩ কোটি টাকা বেশি আয় হয়েছে।

নুরুন্নবী চৌধুরীর অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ২০০৮-০৯ অর্থ বছর থেকে ২০১৬-১৭ অর্থ বছর পর্যন্ত দেশের উন্নয়নের কাজে বিভিন্ন দেশ ও দাতা সংস্থার কাছ থেকে প্রাপ্ত বৈদেশিক সাহায্যের পরিমান ২৪ হাজার ১৫৭ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তন্মদ্ধে ঋণের পরিমান ১৮ হাজার ৫৫৯ দশমিক ৮৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং অনুদানের পরেমান ৫ হাজার ৫৯৭ দশমিক ৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

অর্থমন্ত্রীর দেয়া তথ্যমতে, এসব দাতা সংস্থাগুলোর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের সাহায্যের পরিমান (ডিসবাসমেন্ট) ৬ হাজার ১৮৩ দশমিক ২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, বিশ্বব্যাংকের (আইডিএ) ৭ হাজার ৩৬১ দশমিক ৬৮ মিলিয়ন, চীন ৯৯৩ দশমিক ২৭ মিলিয়ন, রাশিয়া ৪১৬ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন, ইউএন সংস্থাসমুহের ১ হাজার ৮৩০ দশমিক ০৪ মিলিয়ন, আইডিবি ৪৫৫ দশমিক ২২ মিলিয়ন, জাপান ২ হাজার ৯৫৭ দশমিক ৫৯ মিলিয়ন, দক্ষিণ কোরিয়া ৩৫০ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন এবং অন্যান্য ৩ হাজার ৮০১ দশমিক ১১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, মোট ২৪ হাজার ৩৪৯ দশমিক ৫৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কাঁঠালের নানা স্বাস্থ্য উপকারিতা

স্বাস্থ্য কণিকা: বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল। দেশের সর্বত্রই কম-বেশি এই কাঁঠাল পাওয়া যায়। বসন্ত ও গ্রীষ্মের প্রথমে কাঁচা অবস্থায় এবং গ্রীষ্ম ও বর্ষায় পাকা অবস্থায় পাওয়া যায়। ফলটি আকারে বেশ বড় হয়। নানান পুষ্টিগুণে পুরোপুরি ভরপুর কাঁঠাল।

কাঁঠালের ৪-৫ কোয়া থেকে ১০০ কিলো ক্যালরি খাদ্যশক্তি পাওয়া যায়। এর হলুদ রঙের কোষ হচ্ছে ভিটামিন ‘এ’ সমদ্ধ। ২-৩ কোয়া কাঁঠাল আমাদের এক দিনের ভিটামিন ‘এ’ এর চাহিদা পূরণ করে।

সেজন্য কাঁঠাল অপুষ্টিজনিত সমস্যা রাতকানা এবং রাতকানা থেকে অন্ধত্ব প্রতিরোধ করার জন্য খুবই উপযোগী ফল। শিশু, কিশোর, কিশোরী এবং পূর্ণ বয়সী নারী-পুরুষ সব শ্রেণির জন্যই কাঁঠাল খুবই উপকারী ফল। গর্ভবতী এবং যে মা বুকের দুধ খাওয়ান তাদের জন্য কাঁঠাল দরকারি ফল।

শরীরে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব দেখা দিলে ত্বক খসখসে হয়ে যায়। শরীরের লাভণ্যতা হারিয়ে ফেলে এজন্য কাঁঠাল প্রতিরোধ করতে পারে। এছাড়া কাঁঠালের মধ্যে ভিটামিন ‘সি’এবং কিছুটা ‘বি’ আছে। পাকা কাঁঠাল যেমন উপকার রয়েছে, তেমনি কাঁচা কাঁঠালও কম উপকারী নয়। কাঁচা কাঁঠাল আমিষ ও ভিটামিন সমদ্ধ তরকরি। পাকা কাঁঠালের বিচি বাদামের মতো ভেজে যেমন খাওয়া যায়, তেমনি তরকারি হিসেবেও খাওয়া যায়।

১০০ গ্রাম কাঁঠালের বিচিতে ৬.৬ গ্রাম আমিষ আছে ও ২৫.৮গ্রাম শর্করা আছে। সবার জন্যই আমিষসমদ্ধ কাঁঠালের বিচি উপকারী। এজন্য কাঁঠাল গাছ বেশি লাগানো উচিত। সেই সঙ্গে কাঁঠাল ফলটি খেয়ে ভিটামিন ‘এ’ এর ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব।

আসুন জেনে নেই কাঁঠালের উপকারিতা কি কি…

শক্তির উৎস কাঁঠাল
কাঁঠালে পর্যাপ্ত পরিমাণে শর্করা, ক্যালোরি, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজ রয়েছে, যা আমাদের শরীরে দ্রুত শক্তি বাড়ায়। একই সঙ্গে কাঁঠালে কোন কোলেস্টেরোল জাতীয় উপাদান নেই যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। সে কারণে এ ফলটিকে বেশ স্বাস্থ্যকর ফলের তালিকায় আমরা স্থান দিয়ে থাকি।

কাঁঠাল রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
আমাদের সর্দি-কাশি, জ্বরের মতো সাধারণ নানা রোগকে প্রতিহত করে এই রসালো কাঁঠাল। সাধারণত ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের দারুণ উৎস কাঁঠাল।

রক্তস্বল্পতা রোধে কাঁঠাল
কাঁঠালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, ই, কে, নিয়াচিন, ফলেট, এবং ভিটামিন বি-৬। এছাড়াও আছে বিভিন্ন ধরণের মিনারেল সমৃদ্ধ উপাদান যেমনঃ কপার, ম্যাংগানিজ, ম্যাগনেসিয়াম যা রক্ত তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। তাই এটি রক্তস্বল্পতা রোধে দারুণ কাজ করে থাকে। তাই যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন তাদের জন্যে এই রসালো ফল কাঁঠাল উপকারি হবে এতে কোন সন্দেহ নেই।

দুরারোগ্য ব্যাধি প্রতিরোধে
কাঁঠালে বিদ্যমান প্রচুর পরিমাণে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস- যা কিনা আমাদের শরীরে আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে সক্ষম। কাঁঠালে আছে প্রয়োজনীয় পরিমাণে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের দেহকে ক্ষতিকর ফ্রির‌্যাডিকেলস থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও আমাদের সর্দি-কাশি রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

চোখ ভালো রাখে
কাঁঠালে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন-এ, যা আমাদের চোখের জন্য অপরিহার্য একটি পুষ্টি উপাদান। আপনারা হয়ত অনেকেই জানেন না যে, কাঁঠাল খাওয়ার অভ্যাসে দৃষ্টিশক্তি ভালো হয় এবং এটি আমাদের ত্বকের বলিরেখা বা ভাঁজ প্রতিহত করতে সক্ষম। যেহেতু, রসালো ফল কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে, তাই এটি চোখের রেটিনা বা অক্ষিপটের ক্ষতি প্রতিহত করে থাকে।

হাড় মজবুত ও শক্ত করে
কাঁঠালে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে। এই ক্যালসিয়ামের আধিক্যের জন্যে এটি হাড়ের গঠন সুদৃঢ় ও মজবুত করে। এটি অস্টেওপরোসিস (osteoporosis) নামে হাড়ের ক্ষতিকর রোগ প্রতিরোধ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আপনি যে কেউ হাড় মজবুত করার জন্যে খাবারের তালিকায় নিতে পারেন জাতীয় ফলের সাহায্য।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আবারও বৈঠকে বসবেন হাসিনা-মোদি

দেশের খবর: কাঠমান্ডুতে আগামী মাসে বিমসটেক (বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি সেক্টোরিয়াল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন) শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে ফের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে বৈঠক হবে বলে সূত্রের মাধ্যমে জানা গেছে।

৩০-৩১ আগস্ট এ সম্মেলনে বিমসটেকভুক্ত সাতটি দেশের সরকারপ্রধানরা অংশ নেবেন। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনের আগে এটাই হবে দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে শেষ বৈঠক।

সূত্র জানায়, সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে, মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ট, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি ওলি, শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি মৈত্রীপালা সিরিশেনা ও থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী প্রয়ুথ চ্যান ওছা উপস্থিত থাকবেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মোদি মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন।

প্রধানমন্ত্রী হাসিনার সঙ্গেও তার বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা। ফলে এ সম্মেলনের সময় রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা আলোচনায় প্রাধান্য পেতে পারে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ আগেই জানিয়েছিলেন, মিয়ানমারকে আগামী দুই বছরের মধ্যে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ফিরিয়ে নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং প্রধানমন্ত্রী হাসিনার মধ্যে এ নিয়ে একই বছরে চারবার সাক্ষাৎ হয়েছে।

সার্ক সম্মেলন অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় এখন বিমসটেকই হয়ে উঠেছে প্রধান আঞ্চলিক সহযোগিতা মাধ্যম। যার মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মেলবন্ধন গড়ে উঠবে বলে মনে করেন কূটনীতিকরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিনা মূল্যে ৩৬ হাজার জনকে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

দেশের খবর: সারা দেশে ৩৬ হাজার জনকে বিনা মূল্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ দেবে সরকার। সঙ্গে বিনা খরচায় মিলবে ড্রাইভিং লাইসেন্স। স্কিলস ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রগ্রাম ও বিআরটিসির যৌথ উদ্যোগে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের স্কিলস ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রগ্রাম (সেইপ) প্রকল্পের আওতায় সারা দেশে এক লাখ দক্ষ গাড়িচালক তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) ৩৬ হাজার জনকে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ দেবে। প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার জন্য কোনো টাকা লাগবে না; বরং যাতায়াতভাতা হিসেবে দৈনিক ১০০ টাকা পাবেন প্রশিক্ষণার্থীরা। দেশে ও বিদেশে চাকরিপ্রাপ্তিতেও সহযোগিতা করা হবে।

যাঁদের জন্য প্রশিক্ষণ
বিআরটিসি, তেজগাঁও ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ম্যানেজার (টেকনিক্যাল) মোস্তাফিজুর রহমান জানান, পেশাদার গাড়িচালক হতে আগ্রহীরা প্রশিক্ষণে অংশ নিতে পারবেন। প্রশিক্ষণার্থীদের কমপক্ষে অষ্টম শ্রেণি পাস হতে হবে। হালকা ড্রাইভিং ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণে প্রশিক্ষণ পেতে আগ্রহীদের বয়স হতে হবে ২০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। ভারী ড্রাইভিং ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ প্রশিক্ষণের জন্য ২০ থেকে ৪৫ বছর বয়সীরা আবেদন করতে পারবেন। ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে আগ্রহীদের গাড়িচালক হিসেবে মধ্যম লাইসেন্স থাকতে হবে এবং লাইসেন্সের মেয়াদ তিন বছর হতে হবে। আগ্রহীদের শারীরিকভাবে সুস্থ হতে হবে এবং জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে।

আবেদন ও বাছাই প্রক্রিয়া
বিআরটিসির নির্ধারিত ফরমে আবেদন করা যাবে। প্রার্থীর নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, জাতীয়তা, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, জন্ম তারিখ, বর্তমান পেশা, মোবাইল নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম সনদ নম্বর, যে কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিতে ইচ্ছুক, যে কোর্সে অংশ নিতে আগ্রহী—এসব তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। পূরণকৃত ফরম পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং সিটি করপোরেশন, পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদের দেওয়া নাগরিকত্ব সনদপত্রসহ যে কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিতে আগ্রহী, সেখানে জমা দিতে হবে।

বিআরটিসি মিরপুর প্রশিক্ষণকেন্দ্রের ম্যানেজার (অপারেশন) জাহাঙ্গীর আলম জানান, আবেদনকারীদের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করার জন্য নির্ধারিত বোর্ড থাকে। বোর্ড সদস্যরা বাছাই শেষে যাঁরা প্রকৃতপক্ষে পেশাদার চালক হতে চান, তাঁদের নির্বাচন করেন। নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। পুরুষদের মধ্যে যোগ্যতা ও সামর্থ্য বিবেচনায় নিয়ে প্রশিক্ষণ পেলে যাঁদের উপকার হবে, তাঁদের আগে নির্বাচিত করা হয়। প্রতি চার মাস পর পর নতুন ব্যাচ শুরু হয়। আগ্রহীরা উল্লিখিত প্রশিক্ষণকেন্দ্রগুলোতে যোগাযোগ রাখলে নতুন ব্যাচের প্রশিক্ষণের তথ্য জানতে পারবেন। এক ব্যাচে সুযোগ না পেলে পরের ব্যাচে আবার আবেদনের সুযোগ রয়েছে।

চলমান ব্যাচে অংশ নিতে চাইলে আগামী ৫ জুলাইয়ের মধ্যে নির্ধারিত প্রশিক্ষণকেন্দ্রে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। যাচাই-বাছাই শেষে ক্লাস শুরু হবে আগামী ৮ জুলাই থেকে। হালকা ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ কোর্সের মেয়াদ চার মাস, ভারী যানবাহন ড্রাইভিং কোর্সের মেয়াদ এক মাস। সরকারি ছুটির দিন বাদে প্রতিদিন প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ, সঙ্গে ভাতা
প্রশিক্ষণ শেষে প্রার্থীদের ড্রাইভিং পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সরকারি খরচে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার জন্য কোনো টাকা লাগবে না; বরং প্রশিক্ষণ চলাকালে দৈনিক যাতায়াতভাতা হিসেবে ১০০ টাকা পাবেন প্রশিক্ষণার্থীরা। দেশে-বিদেশে চাকরিপ্রাপ্তিতেও সহযোগিতা করা হবে।

প্রশিক্ষণ নেবেন যেখানে

♦ কেন্দ্রীয় ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, গাজীপুর

০১৭১১৩৯৫৭৫৬

♦ টুঙ্গিপাড়া ট্রেনিং ইনস্টিটিউট

০১৭৭৬৬২০২৩২

♦ মিরপুর দ্বিতল বাস প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৭৪০০৯৮৮৮৮

♦ উথলী প্রশিক্ষণ সেন্টার, মানিকগঞ্জ

০১৭৩৪১৫৫৩২৪

♦ নরসিংদী প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৭১২৩৮২১৪৪

♦ খুলনা প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৯১৬৭২১০৪৪

♦ যশোর প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৯১৬৭২১০৪৪

♦ ঝিনাইদহ প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৯১৬৭২১০৪৪

♦ সিলেট প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৭৫৮৮৮০০১১

♦ বরিশাল প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৭১৭৪৩৮৬৪৪

♦ তেজগাঁও ট্রেনিং ইনস্টিটিউট

০১৫৫২৪৪২৫৬৬

♦ খিলক্ষেত জোয়ারসাহারা সেন্টার

০১৮১৮৪৮৫৩৮৮

♦ নারায়ণগঞ্জ প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৭১৭৭৬৩৮২০

♦ চট্টগ্রাম প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৮১৭৭৮২৮৬৬

♦ বগুড়া প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৭১৪২৪০৬৫৩

♦ পাবনা প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৯১৯৪৬৫২৬৬

♦ সিরাজগঞ্জ প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৯১৯৪৬৫২৬৬

♦ কুমিল্লা প্রশিক্ষণ সেন্টার

০১৭১৬৬৮৪১৪৪

♦ সোনাপুর প্রশিক্ষণ সেন্টার, নোয়াখালী

০১৭৯৮১৩১৩১৩

♦ দিনাজপুর প্রশিক্ষণ সেন্টার

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
গো-রক্ষার নামে গুন্ডামি বরদাস্ত করা হবে না-ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট

বিদেশের খবর: গো-রক্ষার নামে গুন্ডামি বরদাস্ত করা হবে না বলে জানিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ভারতের প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্র এ আদেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি এর সঙ্গে কোনো ধর্মীয় সংশ্লিষ্টতা আনা যাবে না বলে জানিয়েছে তিনি। এমনকি কোথাও এমন ঘটনা যাতে না ঘটে সেদিকে রাজ্য সরকারগুলিকে কড়া নজর রাখতে বলেছেন দীপক মিশ্র। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

গো-রক্ষা নিয়ে সংঘটিত সহিংসতার নিষ্পত্তি চেয়ে সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টে একটি আবেদনের প্রেক্ষিতে এ আদেশ দেয় দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। গতকাল মঙ্গলবার সেই আবেদনের শুনানি চলাকালীন প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্র বলেন, ‘কোনও মানুষই নিজের হাতে আইন তুলে নিতে পারে না। রাজ্যগুলির উচিত এমন ঘটনা প্রতিরোধ করা।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest