সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটায় জাতীয় প্রাণি সম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধনসাতক্ষীরায় জাতীয় দৈনিক রুপালী বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনসাতক্ষীরার মিঠু খানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপিকালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসাশ্যামনগরে বুনো শাকের রান্না প্রতিযোগিতাসাতক্ষীরায় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে রাস্তা সংস্কার কার্যক্রমের উদ্বোধন

যে সব রোগের মহৌষধ নিমগাছ!

স্বাস্থ্য ডেস্ক: নিম আামদের খুবই পরিচিত একটি গাছ। সকল রোগের মহৌষধ নামেও এটি বেশ পরিচিত। ঔষধি গাছ হিসেবে এর ডাল, পাতা, রস সবই কাজে লাগে। নিম একটি বহু বর্ষজীবি ও চির হরিত বৃক্ষ। নিমের পাতা থেকে আজকাল প্রসাধনীও তৈরি হচ্ছে। কৃমিনাশক হিসেবে নিমের রস খুবই কার্যকরি।

নিম গাছের বিশেষ উপকারিতা ও গুণাগুণ নিয়ে আজ আলোচনা করা হল-

১. ম্যালেরিয়া থেকে মুক্তিঃ নিমের নির্যাস ব্যবহারে ম্যালেরিয়া প্রশমিত হয়। পানি বা এলকোহল মিশ্রিত নিম পাতার নির্যাস ব্যবহারে একই ধরনের ফল পাওয়া যায়। মানসিক চাপ ও অশান্তিঃ অল্প পরিমাণ নিম পাতার নির্যাস খেলে মানসিক চাপ ও মানসিক অশান্তি কমে যায়।

২. আলসারঃ নিম পাতার নির্যাস ও নিম বীজ হতে নিম্বিডিন নির্যাস খেলে পেপটিক ও ডিওডেনাল আলসার উপশম হয়, জন্ডিসঃ ২৫-৩০ ফোঁটা নিম পাতার রস একটু মধুর সাথে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে জন্ডিস আরোগ্য হয়, বসন্তঃ কাঁচা হলুদের সাথে নিম পাতা বেটে বসন্তের গুটিতে দিলে গুটি দ্রুত শুকিয়ে যায়।

৩. বহুমূত্র রোগঃ প্রতিদিন ১ টেবিল চামচ নিম পাতার রস সকালে খালি পেটে ৩ মাস খেলে ডায়বেটিস আরোগ্য হয়। প্রতিদিন সকালে ১০টি নিম পাতা গুড়া বা চিবিয়ে সেবন করলে ডায়বেটিস ভাল হয়। নিম পাতার রস খেলে ৩০-৭০% ইনসুলিন নেয়ার প্রবণতা কমে যায়।

৪. এইডস থেকে মুক্তিঃ নিম গাছের বাকল হতে আহরিত নির্যাস এইডস ভাইরাসকে মারতে সক্ষম। নিম পাতার নির্যাস অথবা পুরু পাতা অথবা নিম পাতার চা পান করলে এইডস উপশম হয়।

৫. চোখের ব্যথাঃ নিম পাতা সামান্য শুষ্ক আদা ও সৈন্ধব লবণ একত্রে মিলিয়ে সামান্য গরম করে একটি পরিস্কার পাতলা কাপড়ে লাগিয়ে তা দ্বারা চোখ ঢেকে দিলে চোখের স্ফীতি ও ব্যাথা সেরে যায়।

৬. ক্যান্সারঃ নিম তেল, বাকল ও পাতার নির্যাস ব্যবহারে ক্যান্সার-টিউমার, স্কীন ক্যান্সার প্রভৃতি ভাল হয়।

৭. হৃদরোগঃ নিম পাতার নির্যাস খেলে হৃদরোগে উপকার পাওয়া যায়। নিম নির্যাস ব্লাড প্রেসার ও কোলেস্টোরল কমায়। রক্ত পাতলা করে, হার্টবিট কমায়।

৮. কৃমি নাশকঃ ৩-৪গ্রাম নিম ছাল চূর্ণ সামান্য সমপরিমাণ সৈন্ধব লবণসহ সকালে খালি পেটে সেবন করে গেলে কৃমির উপদ্রব হতে রক্ষা পাওয়া যায়। নিয়মিত এক সপ্তাহ সেবন করে যেতে হব। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১-২ গ্রাম মাত্রায় সেবন করতে হবে।

৯. দাঁতের যত্নঃ কচি নিম ডাল দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত ভাল থাকে। নিম পাউডার দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত ও মাঁড়ি ভাল থাকে। নিম পাতার নির্যাস পানিতে মিশিয়ে বা নিম দিয়ে মুখ আলতোভাবে ধুয়ে ফেললে দাঁতের আক্রমণ, দাঁতের পচন, রক্তপাত ও মাড়ির ব্যথা কমে যায়।

১০. ব্রণঃ নিম পাতা পিষ্ট করে মধুর সাথে মিশিয়ে প্রলেপ দিলে ব্রণ সেরে যায়।

১১. রাতকানাঃ নিম ফুল ভাজা খেলে রাতকানা উপশম হয়।

১২. উকুনঃ নিমের ফুল বেটে মাথায় মাখলে উকুন মরে যায়।

১৩. মাথা ব্যাথাঃ নিম তেল মাখলে মাথা ধরা কমে যায়।

১৪. বমিঃ বমি আসতে থাকলে নিম পাতার রস ৫-৬ ফোঁটা দুধ দিয়ে খেলে উপশম হয়।

১৫. খোস-পাঁচড়া ও পুরনো ক্ষতঃ নিম পাতার সাথে সামান্য কাঁচা হলুদ পিষে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ আকারে ৭-১০ দিন ব্যবহার করলে খোস-পাঁচড়া ও পুরোনো ক্ষতের উপশম হয়। নিম পাতা ঘিয়ে ভেজে সেই ঘি ক্ষতে লাগালে ক্ষত অতি সত্বর আরোগ্য হয়।

১৬. নিম চাঃ শুকনো নিম পাতা গুঁড়ো অথবা তাজা নিমের ৬/৭ টি পাতা গরম পানিতে ছেড়ে ২/৩ মিনিট জ্বাল দিয়ে মধু মিশিয়েই বানিয়ে ফেলা যায় সুমিষ্ট নিম চা। তবে নতুনদের জন্য সময়সীমা ১ মিনিট। যত বেশি জ্বাল দিবেন তত তিতা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফের হাসপাতালে পরীমনি

বিনোদন সংবাদ: ফের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের গ্ল্যামার নায়িকা পরীমনি। শুক্রবার (২২ জুন) দিবাগত রাতে রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে ১০৩ জ্বর নিয়ে ভর্তি হন তিনি।

পরীমনির অসুস্থতার কথা ফেসবুকে জানিয়েছেন তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু তামিম হাসান। হাসপাতালে পরীর ছবি আপলোড করে তামিম হাসান লিখেছেন ‘জ্বর ১০৩। কিন্তু সে গেইম খেলছে।’

এদিকে পরীমনিও রাতেই তার ফেসবুকে তার হাসপাতালে অবস্থানরত ছবি পোস্ট করেন।

প্রসঙ্গত, এর আগে ঈদের দিনও পরীমনি অ্যাপোলো হাসপাতালে বুকে ও পেটে ব্যথা নিয়ে ভর্তি হন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অক্টোবরে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা: ইসি সচিব

দেশের খবর: আসন্ন একাদশ জাতীয় নির্বাচনে তফসিল আগামী অক্টোবরের শেষের দিকে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।

তিনি বলেন, ‘বাসাইল পৌরসভা একটি ছোট পৌরসভা হলেও নির্বাচন কমিশন প্রত্যেকটি নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বাসাইল পৌরসভাসহ সিটি নির্বাচনগুলো সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করা হয়েছে। আশা করছি আগামী ৩০ জুনের নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে। ইতোমধ্যে সকল প্রকার প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।

শনিবার (২৩ জুন) দুপুরে টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত বাসাইল পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
হিজড়া বানাতে দুই যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তন

দেশের খবর: ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলায় অর্থের লোভ দেখিয়ে দিনমজুর দুই যুবকের পুরুষাঙ্গ কর্তন করে হিজড়ায় রূপান্তর করা হয়েছে। ঘটনাটি এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

অভিযোগে জানা গেছে, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ শহরের নিশ্চিন্তপুর এলাকায় কেসমতের ছেলে শরিফুল ইসলাম (২২) ও ভোলপাড়া গ্রামের কাজলকে (২০) অর্থের লোভ দেখায় হিজড়া সর্দার মনিরা। তাদের খাবারের সঙ্গে অচেতন হওয়ার ওষুধ দিয়ে একটি প্রাইভেটকারে করে যশোরের একটি বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। রাতে অপারেশন করে পুরুষাঙ্গ কর্তন করা হয়।

পরের দিন শরিফুল ও কাজলকে মাগুরার হিজড়া সর্দার মনিরা আত্মীয় বাড়িতে আটকে রেখে নাক, কান ছিদ্র করে হাতে চুড়ি পড়িয়ে হিজড়া বানায়। পরে পরিবারের সদস্যদের চাপের মুখে গত ১৮ জুন সকালে দুই যুবককে কালীগঞ্জে তাদের পিতামাতার কাছে ফিরিয়ে দেন হিজড়া সর্দার মনিরা।

গত বুধবার সন্ধ্যায় শরিফুল ইসলাম অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে কালীগঞ্জ থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাঃ সুলতান আহমেদ বলেন, এ ধরনের অপারেশন একটা আইনবিরোধী কাজ। রোগীকে চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি পাঠানো হয়েছে।

শরিফুলের মা মনোয়ারা বেগম বলেন, অভিযোগ নিয়ে কালীগঞ্জ থানায় গেলে পুলিশ বিষয়টি আমলে নেয়নি। আমি আমার ছেলের জীবন ধ্বংসকারীদের বিচার চাই। ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর থেকে হিজড়া মনিরা গা ঢাকা দিয়েছে।

এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, এখনও এমন কোনও অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মুগ ডাল খাওয়ার নানা উপকারিতা

স্বাস্থ্য ডেস্ক: মুগ ডাল পছন্দ না এমন মানুষ পাওয়া কঠিন। প্রোটিন, ফাইবার, ফলেট, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি১, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি৫, বি৬ এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এই ডালটি নিয়মিত খেলে শরীরের কোনও ক্ষতি তো হয়ই না, উল্টে একাধিক উপকার পাওয়া যায়।

মুখ গহ্বর সম্পর্কিত রোগ দূরে থাকে : মুগ ডালে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম এবং আরও সব উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে মুখ গহ্বর সম্পর্কিত যে কোনও সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার সম্ভাবনা যায় কমে।

চুলের সৌন্দর্য বাড়ে : নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়া শুরু করলে শরীরের কপারের ঘাটতি দূর হতে শুরু করে, যার প্রভাবে স্কাল্পের স্বাস্থ্যের এত মাত্রায় উন্নতি ঘটে যে একদিকে চুল পড়ার হার কমে, আর অন্যদিকে চুলের সৌন্দর্য বাড়ে চোখে পরার মতো। অল্প পরিমাণে মুগ ডাল নিয়ে তা বেটে নিয়ে তার সঙ্গে পরিমাণ মতো গ্রিন টি, অলিভ অয়েল এবং টক দই মিশিয়ে যদি চুলে লাগাতে পারেন, তাহলে আরও দ্রুত উপকার পাওয়া যায়।

অ্যানিমিয়ার মতো রোগ দূরে পালায় : প্রচুর মাত্রায় আয়রন থাকার কারণে নিয়মিত এই ডালটি খেলে শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই অ্যানিমিয়ার মতো রোগ বেশি দিন শরীরকে কব্জা করে থাকতে পারে না।

হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে : আজকের দিনে যুব সমাজের জীবনযাত্রা এমন হয়েছে যে হার্টের রোগে আক্রান্তের সংখ্যাটা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার প্রয়োজনও বেড়েছে। কারণ এই ডালটির শরীরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার একদিকে যেমন রক্তচাপকে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসে, তেমনি শরীরে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর মধ্যে দিয়ে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ে : কাজের চাপ এবং পরিবেশ দূষণের কারণে অল্প বয়সেই কি ত্বক তার সৌন্দর্য হারাচ্ছে? তাহলে বন্ধু অল্প করে মুগ ডাল নিয়ে তা বেটে নিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্ট ভাল করে মুখে লাগান। এমনটা প্রতিদিন করলে ত্বকের অন্দরে ভিটামিন এবং খনিজের ঘাটতি দূর হয়। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য ফিরতে সময় লাগে না। আর যদি একান্তই ফেস প্যাকটি বানাতে সময় না পান, তাহলে নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন স্কিন ধীরে ধীরে খুব সুন্দর হয়ে উঠবে। সেই সঙ্গে বলিরেখাও কমতে থাকবে। ফলে ত্বক হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত!

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : যে যে রোগের কারণে ২১ শতকের পৃথিবীতে সব থেকে বেশি সংখ্যক মানুষের মৃত্যু ঘটছে, তার মধ্যে অন্যতম হল ডায়াবেটিস। তাই তো চিকিৎসকেরা ছোট থেকে বড় সবাইকেই মুগ ডাল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। মুগ ডাল শরীরে প্রবেশ করার পর দেহের অন্দরে এমন কিছু খেল দেখাতে শুরু করে যে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। তাই তো যাদের পরিবারে এমন মারণ রোগের ইতিহাস রয়েছে, তাদের বেশি করে মুগ ডাল খাওয়া উচিত।

পেটের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে : বেনিয়মে খাওয়া-দাওয়া করার কারণে বদ-হজম বাঙালির রোজের সঙ্গী। সেই সঙ্গে মাঝে মাঝে লেজুড় হয় গ্যাস-অম্বলও। এই কারণেই তো পেটুক মানুষদের প্রতিদিন নানাভাবে মুগ ডাল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরো। এই ডালটিতে বেশ কিছু উপকারি উপাদান, শরীরে প্রবেশ করার পর বিশেষ ধরনের কিছু ফ্যাটি অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়, যা পাকস্থলির কর্মক্ষমতা এতটা বাড়িয়ে দেয় যে বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।

হাড় শক্তপোক্ত হয় : ডাল খেলে হাড় শক্ত হয়? একেবারেই। আর কেন হবে নাই বা বলুন! মুগ ডালে ঠেসে ঠেসে ভরা রয়েছে ক্যালসিয়াম। আর এই খনিজটি যে হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা নেয়, তা কী আর বলে দিতে হবে। তাই বুড়ো বয়সে যদি কোমর এবং হাঁটুর যন্ত্রণায় কষ্ট পেতে না চান, তাহলে এখন থেকেই নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে : মুগ ডাল খাওয়া মাত্র কলেকসিস্টোকিনিন নামক এক ধরনের হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এই হরমোনটির উৎপাদন যত বাড়তে থাকে, তত ক্ষিধে কমতে থাকে। তখন মনে হয় যেন পেটটা অনেক ভরে গেছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খাওয়ার পরিমাণ কমতে থাকে। আর খাবার কম খেত খেতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রাশিয়ায় সাংবাদিক জেনে কেটে পড়ল যুগ্ম-সচিবসহ প্রতিনিধি দল!

ভিন্ন স্বাদের খবর: সেন্ট পিটার্সবার্গ শহরের প্রতিষ্ঠাতা পিটার দ্য গ্রেটের রাজপ্রাসাদ পেটারহফে হঠাৎই দেখা একদল বাঙালির সঙ্গে। বাংলাদেশের কয়েকজন সাংবাদিককে দেখে তাদেরই একজন জানতে চাইলেন, ‘আমরা সেন্ট পিটার্সবার্গে থাকি কি-না।’ পরিচয় জানলাম, তারা সরকারি সফরে এসেছেন। মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব দিলিপ কুমারের নেতৃত্বে ৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল এসেছেন। এর বাইরে যুগ্ম-সচিবের স্ত্রী এবং ছেলে-মেয়েও রয়েছেন।

শুরুতে যুগ্ম সচিব বললেন, ঢাকার সোহরওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধনীতা স্তম্বের তৃতীয় ফেস কীভাবে সুন্দর করা যায় তার কিছু অভিজ্ঞতা অর্জনেই তারা রাশিয়া এসেছেন। সে সফরের অংশ হিসেবেই ঘুরছেন পিটারহফে।

বাংলাদেশের মিডিয়াকর্মীদের আগ্রহ বাড়লো, ‘বিশ্বকাপ কাভার করতে এসে বাড়তি একটা খবরও পাওয়া গেলো।’ এটা ভালো উদ্যোগ। মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দলটি কোথায় কোথায় ঘুরলেন, কী কী দেখলেন এবং সেগুলোর মধ্যে আমাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতা স্তম্বে কী কী উন্নয়ন করা যাবে- এমন একটা প্রতিবেদন তো হতেই পারে!

এ আগ্রহ নিয়েই যখন নিজেদের পরিচয় দিয়ে, তাদের সফর নিয়ে কথা বলতে চাইলাম, তখন তারা কেন যেন মোড়ামুড়ি শুরু করলেন। আমাদের সঙ্গে তাদের কথা বলার অনাগ্রহও তৈরি হয়ে গেলো সঙ্গে সঙ্গে। তাদের সঙ্গে কথা বলার সময় ধীরে ধীরে হাঁটার গতি বাড়িয়ে দিলেন।

সাংবাদিক জানার আগেই অবশ্য স্ত্রী, পুত্র ও কন্যাকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে ছবিতে পোজও দিয়েছিলেন সচিব মহোদয়; কিন্তু সাংবাদিক জানার পর হাঁটার গতি এমন বাড়িয়ে দিলেন, যা এক সময় দৌড়ের পর্যায়ই চলে গেলো। পেছন থেকে দৃষ্টি আকর্ষণ করেও থামানো গেলো না। একটু সামনেই পার্ক করা ছিল তাদের বহনকরা গাড়িটি। সেই গাড়িতে উঠেই চলে গেলেন। সাংবাদিক জানার পর ওভাবে কেটে পড়ার রহস্য বোঝাই গেল না।

প্রতিনিধি দলের অন্য ৮ জন হলেন- প্লানিং কমিশনের সদস্য জুয়েনা আজিজ, সোহরাওয়ার্দি উদ্যানের স্বাধীনতা স্তম্ব তৃতীয় ফেসের প্রজেক্ট ডাইরেক্টর মো. মাইনুল হক আনসারী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব জহুরুল হক, মতিয়ার রহমান, উপ-প্রধান ইউনুস মিয়া, পূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রকৌশলী ফিরোজ হাসান, স্থাপত্য বিভাগের উপ প্রধান স্থপতি মোহাম্মদ আসিফুর রহমান ভূঁইয়া, বাস্তবায়ন, পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের উপ-পরিচালক ফাতিমা-তুজ-জোহরা ঠাকুর।

৬ জুন তাদের এ সরকারি আদেশে (জিও) যুগ্ম সচিব দিলিপ কুমার বনিকের স্ত্রী জয়া বনিক এবং কন্যা অনন্যা বনিককে নিজ খরচে তার সফরসঙ্গী করার অনুমতি দেয়া হয়েছে। যুগ্ম সচিবের ছেলে নাকি লন্ডন থাকে। সেখান থেকেই তাদের সঙ্গে রাশিয়ায় যোগ দিয়েছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এক গোলে দুই রেকর্ড গড়লেন নেইমার

খেলার খবর: বাজে ধরণের ইনজুরি কাটিয়ে বিশ্বকাপের মঞ্চে স্বরূপে দেখা দিতে পাচ্ছিলেন না ব্রাজিল সুপারস্টার নেইমার। অবশেষে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে গতকাল শুক্রবার গোলের দেখা পেলেন তিনি। কোস্টারিকার বিপক্ষে ইনজুরি টাইমে কুতিনহোর গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর জয়সূচক গোলটি করেন এই ২৬ বছর বয়সী তারকা। এই এক গোলেই তিনি দুটি দারুণ রেকর্ড গড়ে ফেললেন।

‘ই’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে হেক্সা মিশনে থাকা ব্রাজিলকে ৯০ মিনিট আটকে রেখেছিল কোস্টারিকা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর নিজেদের রক্ষণদুর্গ অটুট রাখতে পারেনি তারা। ম্যাচের ৯১ মিনিটে ব্রাজিলের হয়ে প্রথম গোল করেন ফিলিপ কুতিনহো। টানা দুই ম্যাচে গোল করলেন এই বার্সা তারকা। এরপর ম্যাচের ৯৭ মিনিটে গোল করেছেন নেইমার। ওই গোলে একটি ব্যক্তিগত, অন্যটি ফুটবল বিশ্বকাপের রেকর্ড গড়ে ফেললেন বিশ্বের সবচেয়ে দামী এই ফুটবলার।

নেইমার ইনজুরি থেকে ফিরে ৪ ম্যাচ খেলেছেন। গোল করেছেন তার তিনটিতে। প্রীতিম্যাচে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে গোল করে নেইমার রোমারিও থেকে এক গোল পেছনে ছিলেন। অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে গোল করে উঠে যান রোমারিওর সমানে। আর রাশিয়া বিশ্বকাপে এসে নিজের প্রথম গোলে ব্রাজিলের হয়ে রোমারিওর ৫৫ গোলের রেকর্ড ভেঙে ৫৬ গোল করে ফেললেন নেইমার। ব্রাজিল তারকাদের মধ্যে তার সামনে এখন দুই সাবেক রোনালদো (৬২) এবং পেলে (৭৭)।

এছাড়া নেইমার কোস্টারিকার বিপক্ষে ৯৭ মিনিটে যে গোলটি করেছেন তাতে হয়েছে বিশ্বকাপের এক রেকর্ড। সেকেন্ডের হিসেব ধরলে নেইমারের গোলটি ছিল ৯৬ মিনিট ৪৯ সেকেন্ডে হয়েছে। বিশ্বকাপে ১৯৬৬ সালের পর ৯০ মিনিটের ম্যাচে এর থেকে বেশি সময়ে গোল হয়নি আর।

এই জয় না পেলে বিশ্বকাপে টানা ৪ ম্যাচে জয়হীন থাকার রেকর্ড হতো ব্রাজিলের, ছুঁয়ে ফেলত নিজেদের ইতিহাসে বিশ্বকাপে টানা সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়হীন থাকার রেকর্ড। ১৯৭৪ ও ১৯৭৮ বিশ্বকাপ মিলিয়ে এর আগে ৪ ম্যাচ জয় বঞ্চিত ছিল ব্রাজিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আর্জেন্টিনা দলে বিদ্রোহের শঙ্কা!

খেলার খবর: ফুটবলে আর্জেন্টিনাকে নিয়ে দর্শকদের মধ্যে গগনচুম্বী উন্মাদনা থাকে। আর সেই উন্মাদনার শুরুটা ম্যারাডোনার হাত ধরে। যে মশাল যুগ যুগ ধরে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন বাতিস্তুতা, উর্তেগা, তেভেজ, মেসি, মাসচেরানো ও আগুয়েরারা। কিন্তু সেই ১৯৮৬ সালের পর থেকে আর্জেন্টিনার কাছে এখনো অধরা বিশ্বকাপ জয়। আর এবারের বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার পারফরম্যান্সে হতাশ ভক্তকূল। কারণ গত বিশ্বকাপের রানার্স আপ আর্জেন্টিনার এবার করুণ দশা। প্রথম ম্যাচে ড্র, দ্বিতীয় ম্যাচে বড় ব্যবধানের হার দলটিকে বেশ বেকায়দায় ফেলে দিয়েছে। শঙ্কা দেখা দিয়েছে গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ারও।

আর ক্রোয়েশিয়ার কাছে বড় ব্যবধানে হারের পর আর্জেন্টিনা দলের ভেতরে বিদ্রোহের সুর পাওয়া যাচ্ছে। এমনকি খেলোয়াড়দের নিজেদের মধ্যে কলহ, কোচ হোর্হে সাম্পাওলিকে সরিয়ে দিয়ে হোর্হে বুরুচাগাকে কোচ করার জন্য ইচ্ছাকৃত খারাপ খেলার অভিযোগও উঠেছে। আলোচনায় রয়েছে ব্যক্তিত্বের সংঘাতের খবর। রয়েছে কোচের বিচক্ষণতার অভাবও।

আর এইসব বিষয় উঠে আসার মূল কারণ হলো বিশ্বের সেরা সেরা খেলোয়াড় নিয়ে কেন এই অবস্থা হবে আর্জেন্টিনার। যে দলে রয়েছেন বর্তমান বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় লিওনেল মেসি, কিন্তু বিশ্বকাপের দুটি ম্যাচে তার পারফরম্যান্সের ছিটেফোঁটাও দেখা যায়নি। অথচ বার্সেলোনার জার্সিটা গায়ে থাকলেই লিওনেল মেসি হয়ে ওঠেন অদম্য। সার্জিও আগুয়েরো, হিগুয়েইনরা নিজ নিজ ক্লাবের হয়ে ঘরোয়া লিগ জিতে আসা ফুটবলার। তাহলে কেন এই বেহাল?

একটা বিষয় সবচেয়ে বেশি ভাবিয়ে তুলেছে বিদায়ী ক্লাব মৌসুমে ইন্টার মিলানের হয়ে ২৯ গোল করা সর্বোচ্চ গোলদাতা মাউরো ইকার্দিকে বিশ্বকাপের দলে না রাখা। প্রশ্ন উঠছে সেই একই লিগে ২২ গোল করা পাউলো দিবালা ও ১৬ গোল করা হিগুয়েইন তাহলে কিভাবে ডাক পেলেন বিশ্বকাপ দলে।

গোয়েন্দা তথ্য বলছে, এক্ষেত্রে কোচ নয়, খেলোয়াড়রাই নাকি চাননি ইকার্দি বিশ্বকাপ দলে খেলুক, যার পেছনে আছে ব্যক্তিগত সম্পর্কের কোন্দল। ইকার্দির স্ত্রী হচ্ছেন আর্জেন্টিনার মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও ফুটবল এজেন্ট ওয়ান্ডা নারা। তাঁর সঙ্গেই একটা সময় সংসার ছিল আরেক আর্জেন্টাইন ফুটবলার ম্যাক্সি লোপেজের। কখনো জাতীয় দলে না খেললেও লোপেজ খেলেছেন বার্সেলোনায় ও রিভার প্লেটে। ফলে মেসি এবং মাসচেরানোর সঙ্গে সুসম্পর্ক আছে লোপেজের। লোপেজের ঘর ভাঙার কারণে ইকার্দিকে নিয়ে তীব্র সমালোচনা হয় আর্জেন্টাইন গণমাধ্যমে। তাঁকে বিশ্বাসঘাতক বলেন ম্যারাডোনা, উল্টো ইকার্দিও দু’কথা শুনিয়ে দেন ‘আর্জেন্টাইন ফুটবল ঈশ্বর’কে। এসব কারণেই তাঁকে দলে চাইছিলেন না মেসি ও মাসচেরানোসহ অনেকেই।

আরেকটা বিষয় হলো আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের পছন্দের সেরা গোলরক্ষক ছিলেন সার্জিও রোমেরো। কিন্তু চোটের কারণে ছিটকে গেছে বলে আর্জেন্টিনা ফুটবল ফেডারেশন জানালেও রোমেরোর স্ত্রী এলিনা গুয়ের্কিও বলছে ভিন্ন কথা। তার দাবি, বিশ্বকাপ খেলার জন্য তার স্বামী ফিট। আর্জেন্টিনার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন মিথ্যা বলছে। কারণ ‘অনেকেই তাকে চায় না’। ফলে এখানে বেরিয়ে আসছে অন্তঃকলহ। ফলে একজন বিচক্ষণ গোলরক্ষকের অভাবে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে প্রথম গোলটি খেয়েছিল আর্জেন্টিনা।

সাম্পাওলি বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে সফলতার মুখ না দেখাতে পারলেও কোচ হিসেবে তার অতীত রেকর্ড উজ্জ্বল। চিলির কোচ হিসেবে ব্রাজিল বিশ্বকাপে স্পেনকে হারানোর কৃতিত্ব আছে সাম্পাওলির, চিলিকেই পরের বছর করেছেন কোপা আমেরিকার চ্যাম্পিয়ন। সেই আক্রমণাত্মক ফুটবল, সেই গতিশীল ফুটবল তিনি খেলাতে পারেননি এই বিশ্বকাপের সবচেয়ে বেশি বয়সী দলকে।

আর মেসিরা কী করলেন? আর্জেন্টিনার ‘ওলে’ পত্রিকায় লেখা হয়েছে, ‘আর্জেন্টিনা দল মাঠে নেমে যেভাবে খেলেছে, তাতে মনে হয়েছে তাদের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি হচ্ছে হতাশা ও একাকিত্ব। এই দলটা মনের দিক দিয়ে দুর্বল, তাদের চোয়াল ঝুলে গেছে।’ সাম্পাওলি দলটাকে মেসির দল হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সেটা শেষ পর্যন্ত না হয়েছে মেসির দল, না হয়েছে সাম্পাওলির ঘরানার।

এদিকে শোনা যাচ্ছে, ফুটবলাররা নাকি বৈঠক করে সাম্পাওলিকে বাদ দেওয়ার দাবি জানানোর ব্যাপারে একমত হয়েছেন। আর্জেন্টিনায় নিউওয়েলস ওল্ড বয়েজ, রেসিং ক্লাব, এস্তুদিয়ান্তেসের মতো ক্লাবে কোচিং করিয়েছেন রিকার্দো লোমবার্দি। আর্জেন্টাইন ঘরোয়া ফুটবলে দীর্ঘদিন কোচিং করানো লোমবার্দি মনে করেন, লিওনেল মেসিও ইচ্ছা করে খারাপ খেলেছেন। কারণ ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে সে যেভাবে খেলেছে আমি তাকে এমন খারাপ খেলতে কখনো দেখেনি।

সেই লোমবার্দি টিওয়াইসি চ্যানেলে বলেছেন, ‘কোচ দোষী নয়, দোষ খেলোয়াড়দেরই।’ তিনি জানিয়েছেন, সাম্পাওলিকে তাড়িয়ে বুরুচাগাকে কোচ করতেই ইচ্ছা করে খারাপ খেলতে জোট বেঁধেছেন খেলোয়াড়রা।

ক্রোয়েশিয়ার কাছে আর্জেন্টিনার হারের পর বেরিয়ে আসছে একের পর এক বিম্ফোরক তথ্য। এর সবগুলো হয়তো শতভাগ সত্যি নাও হতে পারে, তবে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে আর্জেন্টিনার খেলার ধরন, সাইডলাইনে সাম্পাওলির ব্যর্থ আস্ফাালন আর আর্জেন্টিনার গণমাধ্যমের খবর, সব মিলিয়ে আকাশি-নীলে ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে স্পষ্টই। এখন দেখার বিষয় এই সব কাটিয়ে পরের ম্যাচে স্বরূপে ফিরতে পারেন কিনা মেসিরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest