মোস্তাফিজুর রহমান, আশাশুনি ব্যুরো: আশাশুনি উপজেলার বড়দল ব্রীজ উদ্বোধনের আগেই ব্রীজের এ্যাপ্রোজ সড়ক বসতে শুরু করেছে। ফলে সড়কের স্থায়িত্ব নিয়ে জনমনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে।
বড়দল ব্রীজটি নির্মান কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। বর্তমানে ব্রীজের দু’পাশে রং করার কাজ চলছে। বড়দলের পাড়ে এ্যাপ্রোজ সড়ক নির্মান কাজ শেষ হয় বেশ কয়েক মাস আগে। কিন্তু ১০/১৫ দিন আগে থেকে সড়কের দু’পার্শের বড় অংশ বসে যেতে শুরু করে। এবং কয়েক ইঞ্চি করে সড়ক ধ্বস নিয়ে বসে গেছে। ব্রীজের মুখের কাছে ঢালাইও ফেটে গেছে। ঠিকাদারের লোকজন কোন কোন স্থানে ইতিমধ্যে পুটিং এর ব্যবস্থা করেছেন। বাকী অংশ এখনো বসে আছে। কোন যানবাহন চলাচলের আগেই সড়ক বসে ফেটে যাওয়ায় জনমনে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে, যানবাহন চলাচল শুরু হলে কি অবস্থা হবে? বিষয়টি তদন্ত পূর্বক কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।

আহত শেখ ইমরান হোসেন জানান, শুক্রবার রাতে জেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে হঠাৎ আমাদেরকে ফোনে জানানো হয় শনিবার উপজেলা ছাত্রলীগের বর্ধিত সভা করতে হবে। সে মোতাবেক আমরা শনিবার বিকালে কলারোয়া কাছারী মসজিদ এলাকায় বর্ধিত সভার আয়োজন করি। সভায় আমি সভাপতির বক্তব্যে স্পষ্টভাবে বলি যে, ভবিষ্যতে কলারােয়া উপজেলা ছাত্রলীগের যে কমিটি হবে সেখানে যেন কোনভাবে কোন মাদকাসক্তকে স্থান দেয়া না হয়। জননেত্রী শেখ হাসিনার সারাদেশের মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন। সুতরাং, ছাত্রলীগও যেন বিষয়টি খেয়াল রাখে। কোন মাদকাসক্ত দিয়ে ছাত্রলীগের কমিটি করা হলে কলারোয়ার ছাত্রলীগ তা মেনে নেবে না। আমার এ বক্তব্যে পদ প্রত্যাশী তিন চিহ্নিত মাদকাসক্ত সাঈদ, জনি ও শাকিল অসন্তুষ্ট হয়ে থাকবে। আমরা শুনেছি এরা টাকা-পয়সা বিনিময়ে ছাত্রলীগের মত ঐতিহ্যবাহী সংগঠনের নেতৃত্ব কেনার চেষ্টা করছে। এরাই পরবর্তীতে সংঘবদ্ধ হয়ে আমার উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে।
