সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটায় জাতীয় প্রাণি সম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধনসাতক্ষীরায় জাতীয় দৈনিক রুপালী বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনসাতক্ষীরার মিঠু খানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপিকালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসাশ্যামনগরে বুনো শাকের রান্না প্রতিযোগিতাসাতক্ষীরায় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে রাস্তা সংস্কার কার্যক্রমের উদ্বোধন

অফিস ফাঁকি দেওয়া কর্মকর্তার দাবি তিনি বিষ্ণুর দশম অবতার কল্কি

ভিন্ন স্বাদের সংবাদ: আট মাসে মাত্র ১৬ দিন অফিস করেছেন রমেশচন্দ্র ফেফার। এর কারণ দর্শাতে নোটিশ জারি করেছিল কর্তৃপক্ষ। জবাবে তিনি যা বলেছেন, তাতে আক্কেলগুড়ুম কর্তৃপক্ষের।

রমেশের দাবি, তিনি শ্রীবিষ্ণুর দশম অবতার। তিনিই কল্পি। এখন বিশ্বজনের বিবেক শুধরাতে ব্রত করছেন, তাই অফিসে যাওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়।

গুজরাট রাজ্যের এ সরকারি কর্মকর্তার দাবি, তার ব্রতর জন্যই এ বছর ভারতে ভালো বৃষ্টি হচ্ছে।

সর্দার সরোবর পুনর্বসবত এজেন্সি-এসএসপিএর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী পঞ্চাশোর্ধ্ব রমেশচন্দ্র।

আগে ঠিকমতোই কাজকর্ম করতেন তিনি। কিন্তু যেদিন থেকে নিজেকে কল্কি অবতার বলে জানতে পেরেছেন, তখন থেকেই অফিস ফাঁকি দিচ্ছেন তিনি।

এর কারণ দর্শানোর জবাবে তিনি দাবি করেছেন, বিশ্ববাসীর বিবেক জাগ্রত করার জন্য ব্রত করছেন, অফিসে গিয়ে সময় নষ্ট করা তার পক্ষে এখন সম্ভব নয়। আর অফিসে বসে ব্রত করাও যায় না।

রমেশের এমন জবাবের কথা জানাজানি হতেই তোলপাড় শুরু হয়েছে। খবর পেয়ে সাংবাদিকরা মুখোমুখি হলে তিনি বলেন, আপনারা বিশ্বাস না করতেই পারেন, কিন্তু আমি সত্যিই শ্রীবিষ্ণুর দশম অবতার। শিগগিরই এ কথা প্রমাণ করে দেব।

তিনি দাবি করেন, ২০১০-এর মার্চে অফিসে কাজ করার সময় বুঝতে পারি যে আমিই কল্কি। তখন থেকে আমার মধ্যে ঐশ্বরিক শক্তি এসেছে।

রমেশ আরও বলেন, শেষ ১৯ বছরে দেশে যে ভালো বৃষ্টি হচ্ছে তা তার ব্রতর ফল। এখন এসএসপিএ ঠিক করুক, তাদের কাছে কোনটা বেশি জরুরি, অফিসে বসিয়ে তার সময় নষ্ট করানো নাকি খরার হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে তাকে সাহায্য করা। সূত্র : এবিপি আনন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা জেলা রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ॥ অপসারণ দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রভাবশালী দলিল লেখকদের পক্ষ নিয়ে জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে রাজস্ব ফাঁকিতে সহযোগিতা করে লক্ষ টাকা আত্মসাত ও সাধারণ দলিল লেখকদের অহেতুক হয়রানিকরাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরা জেলা রেজিস্ট্রার ও সাব রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে। এঘটনায় সাতক্ষীরা সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের ৫৫জন দলিল লেখক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ও এ প্রতিকারের বিষয়ে ঐক্যমত হয়ে স্বাক্ষর করেছেন। গত ৬ মে’১৮ তারিখে সাতক্ষীরা সদর দলিল লেখক সমিতির আয়োজনে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন, সদর দলিল লেখক সমিতির আহবায়ক মোঃ খলিলুর রহমান। সভায় উপস্থিত সকল সদস্য জেলা রেজিস্ট্রার ও সাব রেজিস্ট্রারের বিভিন্ন কর্মকান্ডের প্রতিকারের দাবিতে স্বাক্ষর করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক দলিল লেখক জানান, জেলা রেজিস্ট্রার মুন্সি রুহুল ইসলাম দলিল লেখকদের সাথে অসাদাচরণ শুরু করেছেন। এর প্রতিবাদ করতে গেলে এজলাসের সামনে অসাদাচরণের অভিযোগের আমাদের লাইসেন্স বাতিলের হুমকি প্রদান করেন। তবে জেলার ৭টি সাব রেজিস্ট্রি অফিসের কতিপয় দুর্নীতিবাজ দলিল লেখকদের সাথে তার রয়েছে সক্ষ্যতা। তাদের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তিনি।
এদিকে, চলতি সালের জানুয়ারি মাসে জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে ৪টি জমির শ্রেণি পরির্বতন করে রাজস্ব ফাঁকির ঘটনায় দলিল লেখক মনিরুজ্জামান মনিকে সাময়িক বরখাস্ত করেন সাতক্ষীরা জেলা রেজিস্ট্রার মুন্সি রুহুল ইসলাম। গত ২৮ জানুয়ারি’১৮ তারিখে ১৭৮ নং স্মারকের একপত্রে এ নির্দেশ দেন। এছাড়াও কেন তার লাইসেন্স বাতিল করা হবে না এর সন্তোষজনক কৈফিয়ত যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে পত্র প্রাপ্তির ৭ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
অন্যদিকে তথ্যানুসন্ধানের ওই ৪টি দলিলসহ মোট ১৪টি দলিলের শ্রেণি পরিবর্তনের অভিযোগ রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে, সাতক্ষীরা সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখ মোঃ মনিরুজ্জামান মনি(সনদ নং ৯/২০০৬) ১২৯/১৫, ৯১৩৩/১৫, ৯৬৮/১৫, ২৫৩৯/১৫, ৯৪০৬/১৫, ৯১৬৯/১৫, ৯৪০৬/১৫, ১০১২৪/১৫, ১০৪৮৬/১৫, ১০৫৫৩/১৫, ৬১৫১/১৫, ৭১৮৮/১৫, ৭৩৯৯/১৫, ৭২১৯/১৫ ও ৮৬৪২/১৫ নম্বর দলিল গুলোর শ্রেণি পরিবর্তন (ডাঙ্গা শ্রেণির পরিবর্তে বিলান, বাস্তর পরিবর্তে ডাঙ্গা লিখে) লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে নিজের পকেটস্থ করেছেন। তদন্তে প্রমাণিত হয়। যা রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ ধারা ৮০ জি অদীন প্রনীত দলিল লেখক(সনদ) বিধিমালার বিধি ১২ অনুসারে তাকে সাময়িক বরখাস্ত এবং শোকজ করা হয়।
তারা আরো জানান, দলিলের শ্রেণি পরিবর্তন করে রাজস্ব ফাঁকি দিতে গেলে অবশ্যই জেলা রেজিস্ট্রারের সহযোগিতা লাগে। ওই ১৪টি দলিল ছাড়াও একাধিক দলিলের শ্রেণি পরিবর্তনের সাথে জেলা রেজিস্ট্রারের যোগসাজস রয়েছে। অথচ তিনি রয়েছেন ধরাছোয়ার বাইরে।
সদর রেজিস্ট্রি অফিস সূত্রে জানাগেছে, দলিল লেখক মনি কর্তৃক শ্রেণি পরিবর্তনের ঘটনায় তাকে বহিস্কার ও জরিমানা করা হয়। কিন্তু বিধিমোতাবেক জেলা রেজিস্ট্রার ওই জরিমানার টাকা আদায়ে কালক্ষেপন করছেন এমন অভিযোগের ভিত্তিতে গত ১৪ মে’১৮ তারিখে দুর্নীতি দমন কমিশন(দুদুক) এর কর্মকর্তারা বিষয়টির খোজ খবরও নিয়ে গেছেন।
সদর দলিল লেখক সমিতির আহবায়ক কমিটির সদস্য সিরাজুল ইসলাম বলেন, জেলা রেজিস্ট্রার যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন অনিয়ম করে যাচ্ছেন। অফিসে আসা সাধারণ মানুষদের যান বাহন রাখার জায়গটিও তিনি লাল ফিতা দিয়ে ঘিরে রেখেছেন। সেখানে কেউ গাড়ী না রাখতে পেরে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এছাড়া অফিসটি এখন ঘুষের আখড়ায় পরিণত হয়েছে।
এঘটনায় সাতক্ষীরা জেলা রেজিস্ট্রার মুন্সি রুহুল ইসলামের সাথে শনিবার বিকাল ৪.৪৮ মিনিটে তার ব্যবহৃত ০১৮২৭ ১০০০৭১ নাম্বারে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি রিসিভ না করায় তা সম্ভব হয়নি। অবিলম্বে ওই দুর্নীতিবাজ রেজিস্ট্রারের অপসারণ দাবি করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তিন জেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৩

ন্যাশনাল ডেস্ক: দেশের তিন জেলা বরিশাল, ময়মনসিংহ ও ফেনীতে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তিনজন নিহত হয়েছেন। পুলিশের দাবি তারা তিনজনই মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত।

আজ রবিবার ভোরে বরিশালের শায়েস্তাবাদ ইউনিয়নের দক্ষিণ চরআইচা গ্রামের বটতলাবাজারে, একই সময় ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার পাঠাননগর ইউনিয়নের পশ্চিম পাঠানগড় এলাকায় এবং শনিবার দিবাগত রাতে ময়মনসিংহ নগরীর মাসকান্দা গনশার মোড় এলাকায় এ ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটে।

বরিশাল

বরিশালে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে এক ব্যক্তি নিহত হয়। আজ রবিবার ভোররাতে বরিশাল সদর উপজেলার শায়েস্তাবাদ ইউনিয়নের দক্ষিণ চরআইচা গ্রামের বটতলা বাজারসংলগ্ন এলাকায় এ কথিত বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এ রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্ত নিহত ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।

পুলিশের ভাষ্যমতে, নিহতের বয়স হবে ৩৭ থেকে ৩৮ বছরের এর মধ্যে। আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. দেলোয়াল হোসেন, কনস্টেবল হাফিজ উদ্দিন ও রফিকুল ইসলামাল। তাদেরকে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউনিয়া থানার ওসি নুরুল ইসলাম-পিপিএম বলেন, গত কয়েকদিন আগে দক্ষিণ চরআইচা গ্রামের আ. হক হাওলাদারের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। তার আগে শায়েস্তাবাদ এলাকায় পরপর তিনটি ডাকাতি সংঘঠিত হয়। যার একটি তদন্ত করছে মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এ ছাড়া ওই এলাকায় ঈদের আগে আরো ডাকাতি সংঘঠিত হতে পারে- এমন গোয়েন্দা সংবাদের ভিত্তিতে কাউনিয়ার থানা পুলিশ ও ডিবি পুলিশ শায়েস্তাবাদ এলাকায় পুলিশি নজরদারি বাড়ানো হয়।

গতকাল রাত ৩টার দিকে শায়েস্তাবাদসংলগ্ন নদী থেকে আলো দেখতে পেয়ে ডিবি পুলিশের একটি দলের সন্দেহ হয়। তারা কাছাকাছি এগিয়ে যায়। এ সময় ডিবি পুলিশের এসআই বেল্লাল ও মাহবুব তাদের চ্যালেঞ্জ করলে ডাকাতদলের সদস্যরা পাল্টা চ্যালেঞ্জ করে এবং পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে। এ সময় ডিবি পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। কিছু সময় বন্দুকযুদ্ধ চলার পরে ডাকাতদলের সদস্যরা পালিয়ে যান। পরে ঘটনাস্থলের পাশে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে।

ফেনী

অপরদিকে ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার পাঠান নগর ইউনিয়নের পশ্চিম পাঠানগড় এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। তবে পুলিশ দাবি করছে তিনি মাদক চোরাকারবারি।

আজ রবিবার ভোরে এ ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা গুলি করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে আলমগীর গুলিবিদ্ধ হয়। এবং এখানেই মারা যায়।

ছাগলনাইয়া থানার ওসি এম মোর্শেদ সাংবাদিকদের জানান, তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৯টি মামলা রয়েছে। এ অভিযানে দেলোয়ার হোসেন ও মতিয়ার রহমান নামে পুলিশের দুই এএসআই আহত হয়েছেন।

ময়মনসিংহ

এদিকে ময়মনসিংহের মাসকান্দা গনশার মোড় এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এক মাদক বিক্রেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশের দুই কনস্টেবল আহত হয়েছেন।

গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে যে ওই এলাকায় কয়েকজন ব্যক্তি মাদক ভাগাভাগি করছে। পরে পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। এ সময় মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি চালায়। এ সময় পুলিশও পাল্টা গুলি ছুঁড়লে বিপ্লব গুলিবিদ্ধ হন।

জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি আশিকুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, তার বিরুদ্ধে মাদক আইনে একাধিক মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ২শ’ গ্রাম হিরোইন, ২০০ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনির কয়েকটি ইউনিয়ন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

আশাশুনি ব্যুরো : আশাশুনি উপজেলার কুল্যা, কাদাকাটি ও দরগাহপুর ইউনিয়নসহ বুধহাটার ইউনিয়নের আংশিক গত দু’দিন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। ফলে এলাকার বিদ্যুৎ গ্রাহকরা চরম বিপত্তিতে রয়েছেন। শুক্রবার দুপুরে আশাশুনি উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া কাল বৈশাখী ঝড়ে ঐসব এলাকার বিদ্যুৎ লাইনের খুঁটি উপড়ে, গাছ পড়ে এবং ফিউজ উঠে এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। কুল্যা দরগাহরপুর সড়কে ১১০০০ ভোল্টেজ ক্ষমতা সম্পন্ন লাইনের ৩টি খুটি উপড়ে মৎস্য ঘেরের মধ্যে পড়ে আছে। কাদাকাটি ইউনিয়নের খেজুরডাঙ্গা গ্রামে ৪৪০ ভোল্টেজ লাইনের ৩টি খুঁটি উপড়ে গেছে এবং আশাশুনি সাতক্ষীরা সড়কের কুলতিয়া এলাকার ২টি খুঁটি উপড়ে গেছে। এছাড়া বুধহাটা ইউনিয়নের নৈকাটিতে ফিউজ উঠে যাওয়ার ফলে শুক্রবার দুপুর থেকে এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ঐসব এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। উপজেলার বুধহাটা ইউনিযনের নৈকাটি গ্রামের একাধিক ব্যক্তির অভিযোগ ঝড়ের কারনে সব এলাকায় কমবেশি সমস্যা হওয়া স্বাভাবিক তবে কিছু দিন থেকে দেখা যাচ্ছে নৈকাটি এলাকায় ঝড়ের কারনে ফিউজ উঠে গেলেও দুই দিন পরে সেটা ঠিক করা হচ্ছে। এটা পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা কর্মচারীদের গাভিলতি ছাড়া আর কিছু হতে পারে না। এছাড়া উপজেলার সকল ইউনিয়নে কমবেশী বিদ্যুৎ লাইনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রাতেই বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীরা কাজ করে অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে পারলেও উক্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনির ধাপুয়ার খাল উন্মুক্তকরণের দাবির প্রেক্ষিতে তদন্ত

আশাশুনি ব্যুরো : আশাশুনি উপজেলার দরগাহপুর ইউনিয়নের শ্রীধরপুর মৌজায় ধাপুয়ার খাল জলমহাল উন্মুক্তকরনের দাবীর প্রেক্ষিতে তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দরগাহপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার সরেজমিনে এ তদন্ত করেন। কপোতাক্ষ কৃষি বনায়ন ও নার্সারী সমবায় সমিতির সভাপতি আওছাফুর রহমান এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে জলমহালটি ইজারা প্রদান না করে উন্মুক্ত রাখার আবেদন করেন। তদন্তকালে বাদী পক্ষ বলেন, খরিয়াটি, হোসেনপুর, শ্রীধরপুর, খাসবাগান, রামনগর, দরগাহপুর, সোনাই, তকিপুর, টেকাকাশিপুর, মোকাম খালি, তালবাড়িয়া সহ বিভিন্ন মৌজার হাজার হাজার বিঘা জমিতে ধান ও মাছ চাষ হয়ে থাকে। ধাপুয়ার খাল জলমহালটি আগেও অবমুক্ত ছিল, কিন্তু বর্তমানে ইজারা দেওয়ায় বর্ষা মৌসুমে একটু ভারী বৃষ্টি হলেই পানি নিস্কাশিত না হওয়ায় এ এলাকা প্লাবিত হয়ে থাকে। খাল ইজারা নিয়ে চিংড়ীচাষের জন্য বিভিন্ন স্থানে নেটপাটা ও বাঁধ দেওয়া হয়ে থাকে। ফলে পানি নিস্কাশনে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়ে থাকে। এলাকার পানি নিস্কাশনের একমাত্র অবলম্বন এই খাল এর মাধ্যমে স্লুইস গেট দিয়ে নদীতে ফেলান হয়। কিন্তু ইজারা গ্রহিতারা খালে বাধ দেওয়ার কারনে সেটি চরম ভাবে বাধার সম্মুখীন হয়ে থাকে। তাছাড়া ইজারা গ্রহিতারা তাদের সুবিধামত গেট ব্যবহার করার কারণে লোনা পানির প্রভাবে ধান চাষীরা খুবই অসুবিধায় পড়েন। বিবাদী শ্রীধরপুর মৎস্যজীবি সমিতির সভাপতি পঞ্চরাম গাইন বলেন, তারা ডিসিআর নিয়ে এই খালে মৎস্য চাষ করছেন বিগত ৩ বছর। এবছর ডিসিআর প্রাপ্তির আবেদন করেছেন। তারা খালে পানি নিস্কাশনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন না। বরং সৈয়দপুর ট্রাস্ট ও কাদাকাটি বিল ফিসারিজ নামক জলমহাল ও খালে পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে। সেখানে পানি সরতে না পারায় বর্ষা মৌসুমে সমস্যা দেখা দেয়। পলি অপসারণ করলে এবং স্লুইস গেটের মুখে পানি নিস্কাশন নিশ্চিত করতে পারলে সকল সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। খাল/জলমহাল উন্মুক্ত করতে হলে ঐ দু’টি আগে উন্মুক্ত করা দরকার। সমিতির প্রাক্তন সদস্য শংকর, বিকাশ, তরুন, সঞ্জয়সহ আরো অনেকে বলেন, তারা প্রথম থেকে সমিতির সদস্য। অথচ তাদেরকে সমিতির নামে ডাকা খালে মৎস্য চাষের সাথে নেওয়া হয়না। তাদের অজান্তে গোপনে বেআইনী ভাবে সমিতির সদস্য পদ থেকে বাদ দিয়ে সভাপতি/সেক্রেটারী নিজেদের পছন্দের লোককে সদস্য করে পকেট কমিটির মাধ্যমে সমিতি চালাচ্ছে। তারা কখন কিভাবে সমিতি থেকে বাদ পড়লো তাদের জানানেই। তবে তাদেরকে সঠিক পন্থায় সমিতি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে অন্যপক্ষ দাবী করেন। বিষয়টি তদন্ত হওয়া দরকার। সচেতন এলাকাবাসীর দাবী, এলাকাকে প্লাবন মুক্ত করতে, ঘরবাড়ি, স্কুল-কলেজ ও চাষের জমি প্লাবিত না হয় সে জন্য মোকাম খালী স্লুইস গেটের খালের পলি অপসারণ/খাল খনন, অবৈধ নেটপাটা ও বাঁধ অপসারণ এবং ধাপুয়ার খাল জলমহালসহ পয়ঃ নিস্কাশনে বাধা খাল/জলমহাল অবমুক্ত করা হোক।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
চলতি সপ্তাহেই হতে পারে ছাত্রলীগের নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি

রাজনীতি ডেস্ক: চলতি সপ্তাহে গঠিত হতে যাচ্ছে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির নতুন কমিটি। গণভবনে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে পদ প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকারের পর নতুন কমিটি দেয়া হবে। ইতোমধ্যে ছাত্রলীগের নতুন কমিটির পদ প্রত্যাশীদের তালিকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জমা দেয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে।

আওয়ামী লীগের এক নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, ‘ছাত্রলীগের সদ্য বিদায়ী সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসাইন গত কয়েকদিন আগে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে যান। এবং দীর্ঘ সময় ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্ব বাছাই নিয়ে বৈঠক করেন। এসময় সোহাগ-জাকির ছাড়াও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে ছাত্রলীগের কমিটির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।’

জানা যায়, আগামী সপ্তাহে ছাত্রলীগের নতুন কমিটি হবে। তবে তার আগে পদ প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নিবেন শেখ হাসিনা। এই সপ্তাহের যে কোনো দিন প্রার্থীদের গণভবনে ডাকা হতে পারে বলেও সূত্রটি নিশ্চিত করেছে। সেদিন প্রার্থীদের মধ্যে সমঝোতাও করা হতে পারে।

প্রসঙ্গত, ১১ মে ছাত্রলীগের ২৯ জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ও ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সভানেত্রী শেখ হাসিনা। এদিন তিনি ছাত্রলীগের কমিটি সমঝোতার মাধ্যমে দেয়ার কথা বলেন। একই সঙ্গে নেতাদের বয়সসীমা ২৮ বছর নির্ধারণ করে দেন। এরপর যথারীতি দ্বিতীয় দিনের কাউন্সিল অধিবেশন হয়। সেদিন ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন না করেই সমাপ্তি ঘোষণা করেন সদ্য বিদায়ী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সৌদিতে নিয়ে নারী শ্রমিকদের বিক্রি করা হয় দু’বার!

ন্যাশনাল ডেস্ক: ভাগ্য ফেরাতে সৌদি আরবে যাওয়া নারীদের ভাগ্যই যেন কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। শনিবার (১৯ মে) রাত ৯টায় আরও ৬৬ নারী শ্রমিক দেশে ফেরত এসেছেন। এদেরই একজন লাবনী (ছদ্মনাম)। দুই বছর আগে কাজের সন্ধানে সৌদি যান। এই সময়টা তাকে মোকাবিলা করতে হয়েছে বিরূপ পরিস্থিতির। তিনি বলেন, ‘যে বাড়িতে আমি ছিলাম সেখানে ১০টি রুম ঝাড়ু দিতে হতো। ঠিকমতো খাবার দিতো না। মালিক আমারে অত্যাচার করতো। চাকরি ছাড়তে চাইলেও আমারে ছাড়তে চায় নাই মালিক। ছাড়ার কথা বললে আরও বেশি মাইর দিতো।’

লাবনীর মতো প্রায় প্রতিদিনই নারী শ্রমিকরা দেশে ফিরছেন বলে জানিয়েছেন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্মীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তা কর্মী জানান, তারা দেশে ফিরে এসেই কান্নাকাটি করেন। কেউ কেউ নিজ উদ্যোগে খাবার কিংবা আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাদের বাড়ি ফেরার ব্যবস্থা করেন। অনেকের শরীরে জখমের চিহ্নও দেখেছেন তারা।

লাবনী জানান, দুই বছর আগে রিয়াদ যান তিনি। আসার পর তাকে প্রথমে ১৫ দিন একটি কারাগারের মতো জায়গায় রাখা হয়। এরপর তাকে ৭৭ কিলোমিটার দূরে আল খারজ শহরে নিয়ে যাওয়া হয়। বেতন বলা হয়েছিল এক হাজার রিয়াল। ৪ মাস সেখানে কাজ করেন। এই সময় তাকে পরিবারের সঙ্গে কোনও কথা বলতে দেওয়া হয়নি।

তিনি বলেন, ‘সৌদি যাওয়ার জন্য মিরাজ নামের এক দালালকে ৬০ হাজার টাকা দিছিলাম। সে আমাকে বলছিল অনেক ভালো জায়গা। সৌদি যাওয়ার পর প্রথমে আমাকে এক মালিকের কাছে বিক্রি করা হয়। মালিকের অত্যাচারে ওই বাড়ি থেকে পালিয়ে যাই। তখন আমারে ধরে একটা কোম্পানির মাধ্যমে ছয় লাখ টাকায় বিক্রি করে দেয়। আমার মতো আরও কয়েকশ মেয়ে আছে সেখানে। তাদের দিয়ে জোর করে দেহ ব্যবসা করানো হয়। আমি একবার সুযোগ বুঝে আমার স্বামীকে ফোন দিয়া সব বলি। তারপর আমাকে সৌদি দূতাবাসের মাধ্যমে উদ্ধার করা হয়। আমার আগের মালিকের কাছে বেতন পাওনা ছিল। দূতাবাসের মাধ্যমে চাপ দিয়ে সেই টাকা পাইছি।’

ফেরত আসা আরেক নারী নাসিমা খাতুন। মাত্র দুই মাস আগেই তিনি সৌদি গিয়েছিলেন। এত অল্প সময়ের মধ্যে ফিরে আসার কারণ জানতে চাইলে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। বলেন, ‘যাওয়ার পর আমারে ১৫ দিন আটকায় রাখছে। এক দালালের মাধ্যমে ১০ হাজার ট্যাকা দিয়া সৌদি আরব গেছিলাম। ১০০০ রিয়াল বেতন দেওয়ার কথা আছিল। বাসা বাড়ির কাম। প্রথম বাড়িতে মালিকের বউ অনেক মারতো। তাদের ভাষা বুঝতাম না। কাজের দেরি হইলেই লাঠি দিয়া মারতো। এরপর আমারে সেখান থেকে নিয়া আরেক জায়গায় দিছে। সেখানেও ঘরের কাজ। ছোট ফ্যামিলি বইলা আমারে পাঠায়ছিল কিন্তু গিয়া দেখি অনেক মানুষ পরিবারে। পরে সেখান থেকে পালায় যাই দূতাবাসে। এরপর আমারে দেশে পাঠায় দিছে। আমার পাসপোর্ট পর্যন্ত দেয় নাই, কোন ট্যাকাও দেয় নাই। আমি খালি হাতে ফিরছি।’

সৌদিতে বর্তমানে কতজন বাংলাদেশি নারী শ্রমিক আছেন তা জানা মুশকিল। ফেরত আসা নারীরা জানিয়েছেন, একই ফ্লাইটে তারা দেশে ফিরেছেন অন্তত ৮০ জন। এছাড়া ইমিগ্রেশন ক্যাম্পে রয়েছেন ৪০-৫০ জন। আর দূতাবাসে অপেক্ষমাণ আছে আরও কয়েক‘শ।

তবে মধ্যপ্রাচ্যে নারীরা যে একেবারেই নিরাপদ নয়, এ বিষয়টি ঠিক নয় বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নমিতা হালদার। তিনি বলেন, ‘আমরা যে নির্যাতনের অভিযোগগুলো পাই সেগুলোর ভিত্তিতে সৌদি সরকারকে বিষয়টি জানিয়েছি। তারা আমাদের জানিয়েছে, ৪৫ শতাংশ নারী চুক্তি ভেঙে দেশে ফেরে এবং সেটা তিন মাসের ভেতরে। যারা ফিরছে তাদের পক্ষ থেকে করা শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ সবসময় সত্য নয়, আমি নিজে সেটা জানি।’

শনিবার রাতে ফেরা ৬৬ নারী শ্রমিকের মধ্যে ১২ জনকে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের পক্ষ থেকে নিয়ে আসা হয়। এ বিষয়ে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের প্রধান শরিফুল হাসান বলেন, ‘প্রতিদিনই মেয়েরা ফিরছে। যারা নিজেদের শেষ সম্পদ বিক্রি করে ভালো ভবিষ্যতের আশায় বিদেশে যান তারা এমনিতেই ফিরে আসবেন এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়। কেন ফিরছেন তারা যেমন বলছেন তেমনই তাদের শরীরের ক্ষত আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমরা যেখানে আমাদের নিজেদের মেয়ে পাঠাবো না, সেখানে কেন দেশের মেয়েদের পাঠানোর সাহস করি।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ইফতারে আনারসের জুস

স্বাস্থ্য ডেস্ক: পবিত্র রমজান মাসের ইফতারে চাই পুষ্টিকর ও তৃষ্ণা মেটানো খাবার। এজন্য বিভিন্ন ফলের জুস হতে পারে একটি প্রধান পানীয়। এখন চলছে মৌসুমী ফলের ভরা মৌসুম। মৌসুমী ফলের নানা গুণ। আর সেটা যদি হয় আনারস তাহলে তো কথাই নেই। অসংখ্য গুণে গুনান্বিত এই ফলে খেয়ে যেমন শরীরে পানির চাহিদা মেটানো যায় তেমনি বাড়তি পুষ্টিগুণ পেতে জুড়ি নেই এর।

আনারসের জুস
আনারসে আছে ক্যালসিয়াম, বিটা ক্যারোটিন। এছাড়া আছে ব্রোমেলিন যা হজম শক্তি বাড়ায়। বদহজম বা হজমজনিত যে কোনো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।পুদিনা পাতাও হজম শক্তি বাড়ায়।

প্রস্তুতপ্রণালী
আনারস দুইকাপ (কিউব করে) কাটা, বিট লবণ, পুদিনা পাতা, চিনি পরিমানমত এবং পানি একসঙ্গে দিয়ে ব্ল্যান্ড করে নিন। এবার একটি ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিন। এখন বরফ কুচি দিয়ে গ্লাসে সাজিয়ে ইফতারে পরিবেশন করুন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest