সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার মিঠু খানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপিকালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসাশ্যামনগরে বুনো শাকের রান্না প্রতিযোগিতাসাতক্ষীরায় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে রাস্তা সংস্কার কার্যক্রমের উদ্বোধনতারেক রহমানের জন্মদিনে সাতক্ষীরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ছাত্রদলের শিক্ষা উপকরণ বিতরণদেবহাটায় উপজেলা মাসিক আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা

সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি রয়েছে যে মশলাগুলোতে

স্বাস্থ্য ডেস্ক: একথা তো সবারই জানা আছে যে শরীর যত সুস্থ এবং সুন্দর থাকবে, তত মন এবং জীবন আনন্দে ভরে উঠবে। কিন্তু বাস্তবে এই আপ্তবাক্য়টি কজনই বা মেনে চলেন বলুন! আচ্ছা আপনি নেই তো অসুস্থদের দলে? উত্তরটা যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে কিন্তু বেজায় চিন্তার বিষয়!

এই লেখায় বেশ কিছু মশলার প্রসঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। গবেষণা বলছে নিয়মিত এগুলি খেলে নাকি প্রায় প্রতিটি মারণ রোগই দূরে পালাতে শুরু করে। ফলে আয়ু বৃদ্ধি পায় চোখে পড়ার মতো।

আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই সব মশলাগুলি সম্পর্কে যাদের হাতে রয়েছে সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি…

১. লবঙ্গ
এর অন্দরে থাকা একাধিক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান একদিকে যেমন দাঁতের যন্ত্রণা সহ যে কোনও ধরনের ব্যথা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে, তেমনি পেটের রোগের প্রকোপ কমাতে এবং শরীরের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের কর্মক্ষমতা বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

২.আদা
নানাবিধ রোগের চিকিৎসায় সেই আদি কাল থেকে কাজে লাগানো হচ্ছে এই মশলাটিকে। কেন হবে নাই বা বলুন, হলুদে উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি ওজন হ্রাসেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। তাই যাদের পরিবারে ওজন বৃদ্ধি এবং ডায়াবেটিস রোগের ইতিহাস রয়েছে, তারা হলুদকে সঙ্গে রাখতে ভুলবেন না।

৩. হলুদ
অ্যালঝাইমার এবং ক্যান্সার রোগকে দূরে রাখতে হলুদের কোনও বিকল্প নেই। কারণ এই মশলায় উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট নানাভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়, সেই সঙ্গে দেহের অন্দরে যাতে কোনও ভাবেই রোগ সৃষ্টিকারি উপাদানগুলি শক্তিশালী না হয়ে ওঠে সেদিকেও খেয়াল রাখে। এখানেই শেষ নয়, হলুদে উপস্থিত কার্কিউমিন নামে একটি উপাদান শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমতে দেয় না। ফলে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কাও হ্রাস পায়।

৪.ধনে বীজ
প্রায় ৭ হাজার বছর ধরে ভারতীয় রান্নায় এই প্রাকৃতিক উপাদানটির ব্যবহার হয়ে আসছে। আর কেন হবে নাই বা বলুন! একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়াতে ধনিয়া বীজের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। তাই যাদের পরিবারে কোনও ধরনের হার্টের রোগের ইতিহাস রয়েছে, তারা এই প্রাকৃতিক উপাদানটি খেতে ভুলবেন না যেন!

৫. দারুচিনি
এই মশলাটি তো সবারই বাড়িতেই থাকে। তবে কজনই বা জানেন যে প্রতিদিন দারুচিনি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ার সুযোগই পায় না। ফলে ডায়াবেটিসের মতো রোগ দূরে থাকে।

৬. রসুন
খাবারকে সুস্বাদু বানানোর পাশপাশি একাধিক নন-কমিউনিকেবল ডিজিজকে দূরে রাখতে রসুনের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। শুধু তাই নয়, ওজন কমাতেও এই মশলাটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৭.গোলমরিচ
শরীরে জমে থাকা ক্যালোরি বার্ন করতে এই মশলাটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে প্রতিটি খাবারে এই মশলাটি মেশালে, খাবার প্রতি প্রায় ১০০ ক্যালোরি বার্ন হয়। এই পরিমাণ ক্যালোরি যদি প্রতিদিন বার্ন হতে থাকে, তাহলে ওজন কমতে যে একেবারেই সময় লাগবে না, তা বলাই বাহুল্য!

৮.জিরা
খাবারে মাত্র এক চামচ জিরা মিশিয়ে সেই খাবার খেলে চোখে পড়ার মতো ওজন কমে। কারণ এই মশলাটি শরীরে জমে থাকা মেদ ঝরিয়ে ফেলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে, ডায়াবেটিস রোগকে দূরে রাখতে এবং রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৯.এলাচ
এই মশলাটি হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটিয়ে ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ২০০৮ সালে জার্নাল অব এথনোফার্মাকোলজিতে প্রকাশিত এক গবেষণা পত্র অনুসারে নিয়মিত এলাচ খেলে যে কোনও ধরনের পেটের রোগ সারতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ডায়ারিয়া এবং কনস্টিপেশনের মতো রোগের চিকিৎসাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে শ্রীলেখা মিত্র

বিনোদন ডেস্ক: হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন টলিউড অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। বৃহস্পতিবার সকালে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, কয়েকদিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন শ্রীলেখা। বৃহস্পতিবার হঠাৎ শরীরের তাপমাত্রা বাড়ার কারণে শ্বাসকষ্ট শুরু হয় তার। পরে তাকে দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

প্রথমদিকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলেও অক্সিজেন দেওয়ার পর আপাতত সুস্থ আছেন অভিনেত্রী। চিকিৎসকরা জানান, আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্যই এমনটা হয়েছে।

অনেকদিন পর শ্রীলেখা মিত্র অভিনীত একটি ছোটদের ছবি মুক্তি পেতে যাচ্ছে। ছবির নাম ‘রেইনবো জেলি।’ ছবিটির পরিচালনা করছেন সৌকর্য্য ঘোষাল। কলকাতায় মুক্তির তারিখ ২৫ মে। কিন্তু মুক্তির এক সপ্তাহ আগে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লেন শ্রীলেখা মিত্র।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্রীদেবীকে পরিকল্পনা করে হত্যা করা হয়েছে- দিল্লি পুলিশের সাবেক এসিপি

বিনোদন ডেস্ক: ভারতের কিংবদন্তি অভিনেত্রী শ্রীদেবী ২৪ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ের একটি হোটেলে ৫৪ বছর বয়সে মারা যান। যা নিয়ে গোটা উপমহাদেশে হতভম্ব হয়ে যায়।

প্রথমে শোনা যায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হোটেলের বাথটাবের পানিতে ডুবে মারা যান শ্রীদেবী। পরে দুবাই পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিলো, হৃদরোগে নয় দুর্ঘটনাবশত বাথটাবের পানিতে ডুবে মৃত্যু হয় তাঁর। তবে শ্রীদেবীর মৃত্যু নিয়ে নিয়ে মৃত্যু এবার প্রশ্ন তুলেছেন দিল্লি পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত এসিপি বেদ ভূষণ। বেদের দাবি, শ্রীদেবীকে পরিকল্পনা করে হত্যা করা হয়েছে।

বেদ বলেন, কাউকে চাইলেই তো জোর করে বাথটাবে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া যায়। পানিতে ডুবিয়ে রেখে তার নিঃশ্বাস বন্ধ করে তাকে হত্যা করা সম্ভব। এতে করে কোনো প্রমাণ ছাড়াই একজন মানুষকে মেরে ফেলা যায়। শ্রীদেবীকেও পরিকল্পনা করেই হত্যা করা হয়েছে।

এক সাক্ষাৎকারে বেদ ভূষণ শ্রীদেবীর মৃত্যু নিয়ে দুবাই পুলিশের ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন বিষয়ে জানান, আরব আমিরাতের আইন ব্যবস্থার প্রতি আমাদের সম্মান রয়েছে। কিন্তু তারা শ্রীদেবীর ময়নাতদন্তের যে প্রতিবেদনটি জমা দিয়েছেন সেটি নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। ঠিক কি হয়েছিলো তার সঙ্গে আমরা সেটি জানতে চাই। এখনও অনেক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া বাকি রয়েছে। আমরা দুবাই যাবো এবং সবকিছু পুনরায় তদন্ত করবো।’

শ্রীদেবীর মৃত্যুর তদন্ত করার জন্য তিনি দুবাইয়ের জুমেইরাহ এমিরেটস টাওয়ার্সে গিয়েছিলেন। কিন্তু হোটেলের ওই ঘরে তাকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তাই তিনি পাশের ঘর থেকে সম্পূর্ণ ঘটনাটি বোঝার চেষ্টা করেছেন। এবং সিদ্ধান্তে এসেছেন যে, শ্রীদেবীর মৃত্যু পরিকল্পিত- এমনটাই জানান।

এর আগে, শ্রীদেবীর মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন আইনজীবী সুনীল সিংহও। তিনি বলেছিলেন, ৫.৭ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট একজন কী করে ৫.১ লম্বা বাথটাবে ডুবে যাবেন!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
হায়দারাবাদকে হারিয়ে প্লে অফের আশা বাঁচিয়ে রাখল বেঙ্গালুরু

স্পোর্টস ডেস্ক: লক্ষ্য ২১৯ রান। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর এই রানপাহাড়ের জবাবটা দিচ্ছিলেন অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ও মনিশ পান্ডে। ব্যাট হাতে ঝড় তুলে দলকে নিয়েও যাচ্ছিলেন জয়ের বন্দরে। কিন্তু দুইয়ে দুইয়ে চার মিললো না সাকিব আল হাসানদের।
আইপিএলের টানটান উত্তেজনার এই ম্যাচে জিততে জিততে হেরে গেল হায়দরাবাদ। সাকিবদের ১৪ রানে হারিয়ে প্লে অফের আশা বাঁচিয়ে রাখল বেঙ্গালুরু।
কোহলিদের ঘরের মাঠ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বিশাল এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৬৭ রানের ভেতর দুই ওপেনার শিখর ধাওয়ান ও অ্যালেক্স হেলসকে হারায় হায়দরাবাদ। সেখান থেকে দলকে জয়ের কক্ষপথে ফেরান উইলিয়ামসন ও মনিশ। বেঙ্গালুরুর বোলারদের ওপর ঝড় বইয়ে দিয়ে তৃতীয় উইকেটে এ দু’জন গড়েন ১৩৫ রানের বিশাল জুটি।

শেষ ওভারে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২০ রান। মোহাম্মদ সিরাজের করা সেই ওভারের প্রথম বলেই আউট হন উইলিয়ামসনও। ফলে জয় থেকে ছিটকে যায় হায়দরাবাদ।

উইলিয়ামসন খেলেন ৪২ বলে ৮১ রানের ইনিংস। ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান ইনিংসটি সাজিয়েছেন সাত চার ও পাঁচ ছক্কার মারে।

অন্যদিকে, শুরুতে রয়েসয়ে খেললেও ক্রমেই খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন মনিশ। সাত চার ও দুই ছক্কায় ৩৮ বলে ৬২ রান করেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান। অপরাজিত থাকলেও দলকে জেতাতে পারেননি তিনি।

একটি করে উইকেট নেন যুবেন্দ্র চাহাল, মোহাম্মদ সিরাজ ও মঈন আলী।

এর আগে ব্যাট করতে নেমে ৩৬ রানেই দুই উইকেট হারায় কোহলির দল। দলীয় ছয় রানে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার পার্থিব প্যাটেল। ৩০ রানের ব্যবধানে আউট হন ছন্দে থাকা কোহলিও। ১১ বলে ১২ রান করেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান।

বিপর্যয় থেকে রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে উদ্ধার করেন এবি ডি ভিলিয়ার্স ও মঈন আলী। ব্যাট হাতে ছড়ি ঘুরিয়েছেন সাকিব ও তার সতীর্থ বোলারদের ওপর। ডানহাতি-বাঁহাতি কম্বিনেশনে তৃতীয় উইকেটে দু’জন গড়েছেন ১০৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। এই জুটিতেই ম্যাচে ফেরে বেঙ্গালুরু। এ দুজনের ব্যাটে চড়েই ছয় উইকেটে ২১৮ রানের বিশাল সংগ্রহ পায় দলটি।

দলীয় ১৪৫ রানে ১২ চার ও এক ছক্কায় ৩৯ বলে ৬৯ রান করে আউট হন ডি ভিলিয়ার্স। পাঁচ রান ব্যবধানে থামেন ইংলিশ অলরাউন্ডার মঈনও। ৩৪ বলে ছয় ছক্কা ও দুই চারে ৬৫ রান করেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।

এরপরও থামেনি বেঙ্গলুরুর দাপট। কলিন ডি গ্রান্ডহোমের ১৭ বলে ৪০ ও সরফরাজ খানের ৮ বলে ২২ রানের ক্যামিও ইনিংসে ভর করে ২০০ পেরিয়ে যায় দলটি।

চার ওভার বল করে ৩৫ রান দিলেও কোনো উইকেট পাননি সাকিব। ২৭ রানে তিন উইকেট নেন হায়দরাবাদের আফগান লেগ স্পিনার রশিদ খান।

দুই উইকেট পেয়েছেন সিদ্ধার্থ কউল ও এক উইকেট নেন সন্দ্বীপ শর্মা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাটা জুতা কোম্পানির ১১টি আউটলেটের বিরুদ্ধে মামলা

ন্যাশনাল ডেস্ক: আইন না মানায় রাজধানী ও চট্টগ্রামের ১১টি বাটা আউটলেটের বিরুদ্ধে শ্রম আদালতে মামলা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরতদের কর্মঘণ্টা না মেনে কাজ করতে বাধ্য করা, উৎসব ছুটি না দেয়াসহ নানা কারণে এই মামলা করা হয়েছে বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানিটির বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৭ মে) জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয স্থায়ী কমিটির ১৮তম বৈঠকে তথ্য জানানো হয়।
কমিটির সভাপতি মন্নুজান সুফিয়ানের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- কমিটি সদস্য শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু, মোঃ ইসরাফিল আলম, ছবি বিশ্বাস, শিরীন আখতার, মোঃ রুহুল আমিন, মোঃ রেজাউল হক চৌধুরী এবং রোকসানা ইয়াসমিন ছুটি।
জানা যায়, এর আগে বাটা সু কোম্পানিতে চাকরিচ্যুতদের বিষয়ে তদন্ত করতে একটি সংসদীয় সাব কমিটি গঠন করা হয়। মো. ইসরাফিল আলমকে আহ্ববায়ক করে এই সাব কমিটি একটি প্রতিবেদনও দেয়া হয়। ওই প্রতিবেদনে বাটা সু কোম্পানির এইসব অনিয়ম তুলে ধরা হয়। আজকের বৈঠকে সাব কমিটির প্রতিবেদন গৃহীত হয়। সাব কমিটির দেয়া সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের সুপারিশ করে কমিটি।
বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, বৈঠকে ইসরাফিল আলম বলেন, ২০১৩ সালের শ্রম আইন লঙ্ঘন করে স্থায়ী প্রকৃতির পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে আউটসোসিং এর মাধ্যমে লোক নিয়োগ দিয়েছে বাটা সু কোম্পানি। বাটা সু কোম্পানিকে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) সুবিদা নেয়া সত্ত্বেও তারা কোনো শ্রম আইন মানে না। রাজধানীর গুলশান এলাকায় রোববার সিডিউল অনুযায়ী বাটা সু কোম্পানির সব শো রুম বন্ধ সিদ্ধান্ত রয়েছে। কিন্তু সেখানেও খোলা রাখা হয়। মালিকপক্ষ ৮ ঘন্টার পরিবর্তে ১২ ঘন্টা ডিউটি করাচ্ছে এবং সাপ্তাহিক ছুটিও দিচ্ছে না।
সাব কমিটির অন্য সদস্য বেগম রোকসানা ইয়াসমিন ছুটি বলেন, বাটা সু কোম্পানি যদি বাংলাদেশ থেকে তাদের ব্যবসা তুলে দেন তাহলে এদেশের মানুষের পায়ের জুতার কোনো অভাব হবে না। এদেশের শ্রমিক তার শ্রম দেয়ার পরও যদি ন্যায্য মূল্য না পায় তাহলে মালিকপক্ষকে শাস্তি দেয়া উচিত।
আনোয়ারুল আবেদীন খান বলেন, এই কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে আরো যে বহুজাতিক কোম্পানি আছে তারাও বাটা সু কোম্পানির পদ্ধতি অনুসরণ করবে।
বৈঠকে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় জানায়, রাজধানীর গুলশান এলাকাসহ ২৩টি উপমহাপরিদর্শকের কার্যালয়ের অধীন মোট ২১৫ টি আউটলেট রয়েছে। আইন ভঙ্গ করায় গুলশানের দুটি, এলিফেন্ট রোডের ২টি, উত্তরায় ২টি, কমলাপুরে ১টি, কারওয়ান বাজারে ১টি, মিরপুর ১টি, ওয়ারী ১টি এবং চট্টগ্রামের ১ টিসহ মোট ১১টির বিরুদ্ধে শ্রম আদালতে মামলা করা হয়েছে।
বৈঠক শেষে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, বিদেশি একটি প্রতিষ্ঠান আমাদের দেশের সব সুবিধা নিয়েও আমাদের শ্রমিকদের শোষণ করবেন, চাকরিচ্যুত করবেন তা মেনে নেয়া যায় না। তাই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভারতে তীব্র তাপদাহে ২০০ মানুষের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: তীব্র তাপদাহে পুড়ছে ভারতের দিল্লি, হায়দরাবাদ, লক্ষ্ণৌ ও আহমেদাবাদ। এ মাসে প্রচন্ড গরমে মারা গেছে প্রায় দুইশো মানুষ। জুন পর্যন্ত গরমের তীব্রতা স্থায়ী হবে বলে পূর্বাভাস রয়েছে। এসব রাজ্যের মানুষকে সতর্ক করেছে প্রশাসন।

সম্প্রতি ভারতের উত্তর প্রদেশ, রাজস্থানসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে ধূলিঝড় আর বজ্রবৃষ্টিতে মারা গেছে দেড়শো মানুষ।

এবার উত্তরাঞ্চলে শুরু হয়েছে তাপদাহ। কয়েকটি রাজ্যে ৪০ থেকে ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিরাজ করছে। আদ্রতার পরিমাণ বেশি হওয়ায় বিপর্যস্ত জনজীবন। তাপদাহে পুড়ে যাচ্ছে ক্ষেতের ফসল, মারা যাচ্ছে বন্যপ্রাণীও। প্রচণ্ড গরমে ব্যাঙ্গালুরুতে দেখা দিয়েছে পানির সংকট।

গরমে পানি শূন্যতা, আমাশয়, ডায়রিয়া ও হিটস্ট্রোকসহ নানা কারণে মহামারী দেখা দেওয়ার আশংকা করছেন চিকিৎসকরা। এ পরিস্থিতিতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে ভারতের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা। সুপেয় পানি ও হাসপাতালে জরুরি ব্যবস্থা করা এবং জনগণকে সচেতন করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এরই মধ্যে ৩০টি ডপলার রাডার বসিয়েছে ভারতের আবহাওয়া বিভাগ। যেগুলো দুর্যোগের দুই থেকে তিন ঘণ্টা আগে সতর্কবার্তা দেবে।

প্রসঙ্গত, গত বছর থেকেই বিজ্ঞানীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছেন জলবায়ু পরিবর্তন ও বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে দক্ষিণ এশিয়ায় ২১০০ সালের মধ্যে কোটি কোটি মানুষ মারা যাবে। তারই প্রাথমিক নমুনা হয়তো এই তাপদাহ ও মৃত্যুর ঘটনা। ২০১৩ সাল থেকেই ভারতে তীব্র তাপদাহে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর ঘটনা শুরু হয়েছে। ২০১৫ সালে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছে।

গত মাসে পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের নবাবশা শহরে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা বিশ্বের ইতিহাসে এপ্রিল মাসে পৃথিবীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হতে পারে এটা।

৪ আগস্ট ২০১৭ তারিখে,‘সায়েন্স অ্যাডভান্সেস’ সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন ৮০ বছর পর দক্ষিণ এশিয়ায় যে গরম পড়বে তা মানুষের বেঁচে থাকার সহ্যসীমা অতিক্রম করতে পারে। তাতে লাখ লাখ মানুষ মারা যেতে পারে কিংবা এলাকাছাড়া হতে পারে। বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ার সঙ্গে ওই সময় আর্দ্রতার মাত্রা বেড়ে এমনটা ঘটবে।

ওই সময় সারা বিশ্বেই এই পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও দক্ষিণ এশিয়ার ৩০ শতাংশ মানুষের জন্য এ হুমকি প্রবল। বিশেষ করে বাংলাদেশ, ভারতের উত্তরাঞ্চল ও পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ এই ঝুঁকির মধ্যে থাকবে।

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, কার্বন নিঃসরণের হার না কমানো হলে দক্ষিণ এশিয়ার অধিকাংশ অঞ্চলে ওয়েট বাল্ব তাপমাত্রার সীমা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যেতে পারে। বিশেষ করে গঙ্গা অববাহিকা, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, বাংলাদেশ, চীনের পূর্ব উপকূল, শ্রীলঙ্কার উত্তরাঞ্চল এবং পাকিস্তানের সিন্ধু অববাহিকায় ওয়েট বাল্বে তাপমাত্রার সীমা চরমে পৌঁছাতে পারে।

মানবজাতির জন্য এই ‘ওয়েট বাল্ব’ রিডিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মানুষের শরীরের ভেতরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হলো ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর শরীরের ত্বকের তাপমাত্রা থাকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে দেখা যায়, ত্বকের বাইরের তাপমাত্রা কম। এটি কম হওয়ার কারণ শরীরের ভেতরের ‘বিপাকক্রিয়াজনিত তাপ’ (মেটাবলিক হিট) ঘামের মাধ্যমে বাষ্প হয়ে বের হয়ে যায়। কিন্তু বাতাসে যদি ওয়েট বাল্ব টেম্পারেচার বা আর্দ্রতাজনিত তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা এর বেশি হয়ে যায়, তাহলে শরীর থেকে তাপ বের হওয়ার হার দ্রুত কমতে থাকবে। কারণ ত্বকের তাপমাত্রা ও আর্দ্রতাজনিত তাপমাত্রা তখন সমপরিমাণ হয়ে যাবে। এমনটি ঘটলে ছয় ঘণ্টার মধ্যে একজন সুস্থ মানুষও মারা যেতে পারে, যেটিকে হিটস্ট্রোক বলে। এর কারণ আর্দ্রতাজনিত তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছার অর্থ হলো মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার সর্বোচ্চ সীমা। এ ছাড়া আর্দ্রতাজনিত তাপমাত্রার ক্ষেত্রে ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসকেই বিপজ্জনক মাত্রা বলে মনে করা হয়।

এ যাবৎকালে বিশ্বে তাপমাত্রার রেকর্ডের ইতিহাসে ওয়েট বাল্ব বা আর্দ্রতাজনিত তাপমাত্রার সীমা ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করার ঘটনা খুবই বিরল। ২০১৫ সালে ইরানে তা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি পৌঁছেছিল। আর ওই বছরের গ্রীষ্মকালে ভারত ও পাকিস্তানে তীব্র দাবদাহে সাড়ে তিন হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।

বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এই আশঙ্কা দূর করতে হলে প্যারিস জলাবায়ু চুক্তি মেনে চলতে হবে, যাতে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির পরিমাণ ২ ডিগ্রির নিচে রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এক হাজার মণ আম ও ৪০ টন খেজুর ধ্বংস

ন্যাশনাল ডেস্ক: কৃত্রিমভাবে আম পাকানোয় ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদান করেছে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। সেই সঙ্গে এক হাজার মণ আম ও ৪০ টন খেজুর জব্দের পর ধ্বংস করা হয়।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে র‍্যাব সদর দপ্তর এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সারওয়ার আলম এবং র‌্যাব-১০ এর পরিচালনায় বিএসটিআই’র ফিল্ড অফিসার মোঃ সহিদুল ইসলাম ও ফরহাদ হোসেনদের সহযোগিতায় বিএসটিআই এর মিনিল্যাব, মেজারিং ডিভাইস স্থাপন করতঃ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমানের সমন্বয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

অভিযান পরিচালনা কালে সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন জেলা হতে অপরিপক্ক কাঁচা আম নিয়ে এসে আমের ঝুড়িতে মাত্রাতিরিক্ত ক্ষতিকারক ইথোফেন, কার্বাইড ও অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান দিয়ে পাকানো হচ্ছে। এছাড়াও ক্ষতিকারক অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান দিয়ে দ্রবণ তৈরি করে আমের ঝুড়িতে স্প্রে করে আম দ্রুত পুরোপুরি হলুদ রং ধারণ পূর্বক পাঁকানোর ব্যবস্থা করে যা শিশু ও জন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।

যাত্রাবাড়ী ফলের আড়তের মোট ৯টি ফলের দোকানে অভিযান পরিচালনা করে সর্বমোট ১০০০ টন কেমিক্যাল যুক্ত অপরিপক্ক আম জব্দ করতঃ ফলের আড়তের সামনে পাকা রাস্তার উপর জন সম্মুখে সে সব আম বুলডোজার দ্বারা ধ্বংস করা হয়।

যে সকল কেমিক্যাল ব্যবহার করে ফল পাকানো হয় সে সব রাসায়নিক বোতলের গায়ে সতর্কীকরণ লেখা থাকে ‘ফল পাকানোর কাজে ব্যবহার নিষিদ্ধ’। গুদামজাতকৃত খেজুরে কোন ধরণের কেমিক্যাল এর উপস্থিতি পাওয়া না গেলেও মেয়াদোর্ত্তীর্ণ হওয়ায় প্রায় ৪০ টন খেজুর জব্দ পূর্বক জনসম্মুখে ধ্বংস করা হয়।

র‌্যাবের বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সারওয়ার আলম আটককৃতদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে দোষী সাব্যস্ত করে ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড ও ১টি ফলের আড়তের মালিককে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে তাঁতীলীগের একাংশের র‌্যালি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ তাঁতীলীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার একাংশের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কাটিয়া টাউন বাজারে সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের নিজস্ব কার্যালয়ে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনাসভা ও র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনাসভায় সভাপতিত্ব করেন, সাতক্ষীরা জেলা তাঁতীলীগের সাবেক সভাপতি মীর আজহার আলী শাহীন। প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক জহিরুল ইসলাম নান্টু। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের সাতক্ষীরা জেলা শাখা সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ হাসান ইমাম, পৌর তাঁতীলীগের সভাপতি নুর জাহান সাদিয়া, সাধারণ সম্পাদক শেখ ফিরোজ হোসেন, সৈয়দ ইমাম হোসেন, পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক এড. নজরুল ইসলাম, কাজী ওবায়েদ, আলমগীর খান, হুমায়ন কবীর, ৩নং ওয়ার্ড দেলওয়ার হোসেন, আজিজুল ইসলাম, নুর ইসলাম, ৮নং ওয়ার্ড আকাশ হোসেন, পৌর তাঁতীলীগের সম্পাদিকা সাহিদা বেগম ময়না, সাংবাদিক মাসুদ আলী, নেতা নুর ইসলামসহ নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest