সর্বশেষ সংবাদ-
কালিগঞ্জে পুকুরের পানিতে দুই শিশুর মৃত্যুদেবহাটায় ৪০ জন উপকার ভোগীর মাঝে ছাগল বিতরণদেবহাটার সরকারি কর্মকর্তা-সুধীজনদের সাথে ডিসির মতবিনিময়সাতক্ষীরার ১৮৫টি ভোটকেন্দ্রের স্কুল সংস্কারে বরাদ্দ প্রায় ৬৪ লাখ টাকাসাতক্ষীরা জেলা রোভারের ৪১ তম কোর্স ফর রোভারমেট এর মহাতাঁবু জলসাশ্যামনগরে বুনো শাকের রান্না প্রতিযোগিতাসাতক্ষীরায় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে রাস্তা সংস্কার কার্যক্রমের উদ্বোধনতারেক রহমানের জন্মদিনে সাতক্ষীরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ছাত্রদলের শিক্ষা উপকরণ বিতরণদেবহাটায় উপজেলা মাসিক আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভামহেশ্বরকাটি বাজারে বিএনপির প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের লিফলেট বিতরণ

চারিদিকে ইসরায়েলের নিন্দা, মুখ খোলেনি সৌদি!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: জেরুজালেমে মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তরকে কেন্দ্র করে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ৬১ ফিলিস্তিনি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরান। এছাড়া রাশিয়া ও চীনও গত মঙ্গলবার জাতিসংঘে নিন্দা জানিয়েছে।

নিরাপত্তা পরিষদের ওই বৈঠকে ফিলিস্তিন ও মধ্যপ্রাচ্য ইস্যুতে জাতিসংঘের নীরবতার কড়া সমালোচনা জানায় ফ্রান্স। চলমান উত্তেজনায় সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাজ্য।

এদিকে, নিরাপত্তা পরিষদের এ বৈঠকে গাজায় হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় ইরান ও হামাসকে দায়ী করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতিই এ সংকটের একমাত্র সমাধান।

পরে জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর ইসরায়েলের কড়া সমালোচনা করেছে। দপ্তরের মুখপাত্র রুপার্ট কোলভিল জেনেভায় বলেছেন, কেউ সীমান্তের দিকে এগিয়ে আসছে বলে তাদের গুলি করে মারতে হবে? তবে ফিলিস্তিনিদের হত্যার ব্যাপারে মুখ খোলেনি সৌদি আরব।

এরই মধ্যে ইসরায়েলে নিযুক্ত দূতাবাস জেরুজালেমে স্থানান্তর করেছে গুয়েতেমালা। মার্কিন দূতাবাস তেল আভিভ থেকে জেরুজালেমে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার একদিন পর জেরুজালেমে নিজেদের দূতাবাস উদ্বোধন করেছে গুয়েতেমালা।

জেরুজালেমে দূতাবাস উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং গুয়েতেমালার প্রেসিডেন্ট জিমি মোরালেস উপস্থিত ছিলেন।

এর অাগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত মোতাবেক গত সোমবার জেরুজালেমে দূতাবাসের উদ্বোধন করা হয়। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গাজা সীমান্তে বিক্ষোভ করে কয়েক হাজার ফিলিস্তিনি।

ফিলিস্তিনিদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে গুলি, কাঁদানে গ্যাস ও ড্রোন দিয়ে আগুনের গোলা ছুঁড়ে মারে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে অন্তত ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত এবং দুই হাজার সাতশর বেশি মানুষ আহত হন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ

ন্যাশনাল ডেস্ক: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ বৃহস্পতিবার (১৭ মে)। দীর্ঘ নির্বাসন শেষে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি বাংলার মাটিতে ফিরে আসেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নির্মমভাবে নিহত হন। তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রবাসে থাকায় ঘাতকদের হাত থেকে রেহাই পান।

জাতির ইতিহাসের এ বিষাদময় ঘটনার সময় স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার কর্মসূত্রে স্বামী ও বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে জার্মানিতে অবস্থান করছিলেন শেখ হাসিনা। পরে দীর্ঘ প্রবাসজীবন শেষে ভারত হয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে মাতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তন করেন তিনি।

শেখ হসিনার অনুপস্থিতিতে ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে তাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। এরপর ১৭ মে দেশে ফেরার পর শেখ হাসিনাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানানোর জন্য ঝড়-বৃষ্টি উপেক্ষা করে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ হাজির হন।

শেখ হাসিনার ৩৬তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এ ছাড়া দলের উপকমিটি, অঙ্গসংগঠন, ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠনসহ সহযোগী সংগঠনও নানা কর্মসূচি পালন করছে।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বাণী দিয়েছেন। গতকাল দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, ১৯৭৫ থেকে দীর্ঘ ৬ বছর নির্বাসন শেষে ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা বাংলার মাটিতে ফিরে আসেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ উপলক্ষে এক বিবৃতিতে দেশ ও জাতির কল্যাণে, গণতন্ত্রের উন্নয়নে এবং আধুনিক ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ায় অসামান্য অবদান রাখার জন্য শেখ হাসিনার সুন্দর জীবন ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন। একই সঙ্গে দেশব্যাপী দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী, ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সব স্তরের নেতাকর্মী, সমর্থক-শুভানুধ্যায়ী এবং দেশের সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রতিদিন দই খেয়েই দেখুন!

স্বাস্থ্য ডেস্ক: সম্প্রতি জার্নাল অব নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুসারে নিয়মিত দই খাওয়া শুরু করলে দেহে প্রদাহের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হার্টের কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা যেমন কমে, তেমনি পেটের রোগ, আর্থ্রাইটিস এবং অ্যাস্থেমার মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও হ্রাস পায়।

দই খেলে আরও যে উপকার পাওয়া যায় …

ওজন হ্রাস পায় : প্রতিদিন দই খাওয়া শুরু করলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ওজন হ্রাসের প্রক্রিয়া এতটাই জোর কদমে চলতে থাকে যে দেহের ইতি-উতি মেদ জমার আশঙ্কা যায় কমে। অতিরিক্তি ওজনরে কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে নিয়মিত দু-কাপ করে দই খেতে ভুলবেন না যেন!

ক্যান্সারের মতো রোগকে দূরে রাখে : দইয়ে উপস্থিত ল্যাকটোব্যাসিলাস এবং স্ট্রেপটোকক্কাস থ্রেমোফিলাস নামক দুটি ব্যাকটেরিয়া শরীরের ক্যান্সার সেলের জন্ম আটকে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।

হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : দইয়ে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা পাকস্থলিতে হজমে সহায়ক ভাল ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সেই কারণেই তো বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের সমস্যা কমাতে দই খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। পেপটিক আলসার হওয়ার পিছনে দায়ি এইচ পাইলোরি নামক ব্য়াকটেরিয়াকে মেরে ফলতেও দইয়ের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।

স্ট্রেসের মাত্রা কমে : দই খাওয়ার পর আমাদের মস্তিষ্কের অন্দরে এমন কিছু পরিবর্তন হয় যে মানসিক চাপ এবং অ্যাংজাইটি কমতে শুরু করে। বর্তমান সময়ে যেসব মারণ রোগগুলির কারণে সব থেকে বেশি সংখ্যক মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, তার প্রায় সবকটির সঙ্গেই স্ট্রেসের যোগ রয়েছে। নিয়মিত দই খাওয়ার প্রয়োজনয়ীতা যে বেড়েচে, সে বিষযে কোনও সন্দেহ নেই।

হার্টের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় : রক্তে খারাপ কোলেস্টরল বা এল ডি এল-এর মাত্রা কমানোর পাশাপাশি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয় দই। নিয়মিত এই দুগ্ধজাত খাবারটি খেলে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় থাকে না বললেই চলে। পরিবারে যদি কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজের ইতিহাস থাকলে দইকে সঙ্গ ছাড়ার ভুল কাজটি করবেন না যেন!

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : দইয়ে উপস্থিত উপকারি ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করার পর রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে দেয় যে সংক্রমণ থেকে ভাইরাল ফিবার, কোনও কিছুই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। ফলে সুস্থ জীবনের পথ প্রশস্ত হয়।

দুধের আদর্শ বিকল্প বলা যেতে পারে : এমন অনেকই আছেন যারা একেবারে দুধ খেতে পারেন না। কারও গন্ধ লাগে, তো কারও বমি পায়। এই ধরনের সমস্যাকে ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স বলা হয়। দুধ থেকে দই হওয়ার সময় ল্যাকটোজ, ল্যাকটিক অ্যাসিডে রূপান্তরিত হয়ে যায়। ফলে দই খেলে না গা গোলায়, না বমি পায়।

ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় : দইয়ে পরিমাণ মতো বেসন এবং অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে যদি মুখে লাগাতে পারেন তাহলে ত্বক নিয়ে আর কোনও চিন্তাই থাকে না। দইয়ে থাকা জিঙ্ক, ভিটামিন ই এবং ফসফরাস এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পলন করে থাকে। এই ফেস প্যাকটি সপ্তাহে কম করে ২-৩ বার লাগালে দারুন উপকার মেলে।

হাড়ের জন্য খুব উপকারি : দুধের মতো দইয়েও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়াম। এই দুটি উপাদান দাঁত এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। বুড়ো বয়সে গিয়ে যদি অস্টিওআর্থ্রাইটিসের মতো রোগ আক্রান্ত হতে না চান, তাহলে এখন থেকেই নিয়মিত দই খাওয়া শুরু করুন। এমনটা করলে দেখবেন উপকার মিলবেই মিলবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সন্দেহভাজন শীর্ষ দুর্নীতিবাজদের তালিকা করবে দুদক

ন্যাশনাল ডেস্ক: দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) শীর্ষ সন্দেহভাজন দুর্নীতিবাজদের একটি তালিকা তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। কমিশনের গোয়েন্দা ইউনিট এই তালিকা তৈরি করবে, যার মাধ্যমে বছর শেষে বিভিন্ন সেক্টরের দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে তাদের দুর্নীতি কার্যকরভাবে প্রমাণ করা যাবে।

দুদকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, দুর্নীতি দমন কার্যক্রমকে জোরদার করা এবং শীর্ষ সন্দেহভাজন অসাধু ব্যক্তিদের মোকাবেলা করার জন্য এর সক্ষমতা শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কমিশন এক বছরব্যাপী কৌশলগত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

২০১৮ সালের কৌশলগত কর্মপরিকল্পনার আওতায় কমিশন বিভিন্ন সরকারি বিভাগ, সংস্থা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সবচেয়ে দুর্নীতিবাজদের চিহ্নিত করে শীর্ষ সন্দেহভাজন অসাধু ব্যক্তিদের তালিকা প্রস্তুত করবে।

দুর্নীতি পর্যবেক্ষণ শাখা ইতোমধ্যে ২৫টি প্রাতিষ্ঠানিক টিম গঠন করেছে, যারা বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও সংস্থার সন্দেহভাজন অসাধু ব্যক্তিদের দুর্নীতি প্রমাণে তদন্ত করেছে। বর্তমানে ২৫টি বৃহৎ সরকারি প্রতিষ্ঠানে ২৫টি টিম ওইসব প্রতিষ্ঠানকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

সরকারি সূত্র জানায়, এসব টিম ওইসব প্রতিষ্ঠানের সন্দেহভাজন বড় দুর্নীতিবাজদের নাম তালিকাভুক্ত করবে এবং যাচাই-বাছাই করে শীর্ষ অসাধু ব্যক্তিদের চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করবে।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মুনির চৌধুরী বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকরভাবে লড়াইয়ের জন্য কমিশন ইতোমধ্যে কমিশনের পরিচালক মীর জয়নাল আবেদিন শিবলীকে প্রধান করে একটি গোয়েন্দা ইউনিট গঠন করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
খুলনা সিটি নির্বাচনে দায়িত্ব অবহেলায় ওসি প্রত্যাহার

খুলনা সিটি নির্বাচনে দায়িত্ব অবহেলার কারনে লবনচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলামকে পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করা হয়েছে। বুধবার রাতে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে তাকে প্রত্যাহার করা হয়। তবে ওই থানায় এখনো নতুন ওসি নিয়োগ দেয়া হয়নি।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র সহকারি পুলিশ কমিশনার সোনালী সেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, গত ১৫ মে সিটি নির্বাচনে ৩১নং ওয়ার্ডে বিভিন্ন কেন্দ্রে পুলিশের উপস্থিতিতে কেন্দ্র দখল ও জাল ভোটের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে দু’টি কেন্দ্রের ফলাফল নির্বাচন কমিশন থেকে স্থগিত করা হয়। ওই ঘটনার জের ধরে লবনচরা থানার ওসিকে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
গণমাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের মর্যাদা হানিকর দৃশ্য প্রচার করা যাবে না

প্রতিবন্ধীদের শারীরিক ও মানসিক অক্ষমতা বা দৈহিক আকারকে কটাক্ষ করে বা তাদেরকে নিয়ে হাসি তামাশামূলক বা তাদের মর্যাদা হানিকর দৃশ্য বা বক্তব্য সংবলিত কোন অনুষ্ঠান ও বিজ্ঞাপন বা সংবাদ প্রচার না করার আহ্বান জানিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়।

গত ১৩ মে জারিকৃত এক পত্রে তথ্য মন্ত্রণালয় এ আহ্বান জানায়।

কোনো অনুষ্ঠান, বিজ্ঞাপন বা সংবাদে প্রতিবন্ধীদের শারীরিক ও মানসিক অক্ষমতা বা দৈহিক আকারকে কটাক্ষ করে বা তাদের নিয়ে হাসি তামাশামূলক বা তাদের মর্যাদা হানিকর বক্তব্য বা দৃশ্য প্রচার ‘জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা ২০১৪’ এর অনুচ্ছেদ ৩.৬.৩, ৪.৩.৪ ও ৫.১.৩ এর পরিপন্থী বলে তথ্য মন্ত্রণালয়ের পত্রে উল্লেখ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জেনে নিন কীভাবে ঘুমানো উচিত

একটু খানি শান্তির ঘুমের জন্য আমরা কত কিছুই না করে থাকি। এজন্য পরিষ্কার বালিশের কভার, বিছানার চাদর, শোবার আগে গোসল করে ঘুমানো, ঘুমানো আগে মোবাইল সাইলেন্ট মুডে রাখা যাতে করে কোনোভাবে ফোনের আওয়াজে ঘুম না ভেঙ্গে যায়- এইসব কিছু করার পরেও আপনার যে শান্তিপূর্ণ ঘুম হবে সেটা নিশ্চিত নয়।

জেনে নিন কিভাবে শোবার অবস্থানের উপর ঘুম নির্ভরশীল-

১. ঘুমানোর জন্য সব থেকে সঠিক অবস্থান হল শবাসনে শোয়া। এই অবস্থানে ঘুমালে পিঠের ব্যথা কমে যায় এবং খুবই আরামের ঘুম হয়। কিন্তু এই অবস্থানে ঘুমান মাত্র ৮ শতাংশ মানুষ।

২. আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ‘ন্যাশানাল স্লিপ ফাউন্ডেশন’-এর একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, যে কোনো একটি দিক করে শুলে কাঁধ, নিতম্বের হাড় এবং কোমড়ে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ এভাবেই ঘুমিয়ে থাকেন।

৩. এ নিয়ে আন্তর্জাতিক মনরোগ বিশেষজ্ঞ সেলবি হ্যারিস জানান, কেউ যদি একদিক ফিরে বাংলা বর্ণ ‘দ’ এর মতো ঘুমান, তাহলে সব সময় একটি নেকপিলো, এবং পায়ের মাঝে একটি বালিশ রাখুন, এতে ব্যথা হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকবে না।

৪. কখনোই উপুড় হয়ে শোবেন না। এতে পাকস্থলীর উপর চাপ পড়ে। শুধু তাই নয়, এতে করে সারা শরীরে ব্যথা হতে পারে। এই অবস্থানে কখনো ঘুমাবেন না বা ঘুমানো ঠিক নয়।

৫. এছাড়াও মাথা নিচু করে, ভাঙা চোরা বিছানায় শুলে শরীর ব্যথা হতে পারে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নেপালে ফের বিমান বিধ্বস্ত

গত ১২ মার্চ নেপালের কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয় বাংলাদেশের বেসরকারি বিমান ইউএস-বাংলা। সেই ঘটনায় ২৬ বাংলাদেশিসহ ৫১ জন নিহত ও ২০ জন আহত হয়। এর রেশ না কাটতেই আবারো নেপালে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। বুধবার (১৬ মে) এ দুর্ঘটনা ঘটে।

কাঠমান্ডু পোস্ট তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নেপালে পণ্যবাহী একটি কার্গো বিমান বিধ্বস্তে অন্তত দুইজনের প্রাণহানি ঘটেছে। দেশটির হুমলার বাহুন খারকা এলাকায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত দু’জনই পাইলট ছিলেন।

নেপালের বেসামরিক বিমান কর্তৃপক্ষের উপ-মহাপরিচালক রাজন পোখারেল বলেছেন, বিধ্বস্ত বিমানটি মাকালু এয়ারের। হুমলার বাহুন খারকা এলাকার সিমিকোট পাসে পণ্যবাহী এই বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।

তিনি বলেন, বিমানটি ১২ হাজার ৮০০ ফুট উপর দিয়ে উড়ছিল। এক ইঞ্জিনবিশিষ্ট বিমানটি হুমলা জেলার সিমিকোটে যাওয়ার উদ্দেশে সুরখেত থেকে উড্ডয়ন করেছিল।

কাঠমান্ডু পোস্ট বলছে, সুরখেত থেকে পণ্যবাহী ওই বিমান স্থানীয় সময় বুধবার সকাল ৬টা ১২ মিনিটে যাত্রা শুরু করে। সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে সিমিকোটে অবতরণের কথা ছিল বিমানটির। পণ্যবাহী এই বিমানের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায় স্থানীয় সময় সকাল ১১টার পরে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest