সর্বশেষ সংবাদ-
কোন সাংবাদিক যেন হয়রানির শিকার না হয়–সাতক্ষীরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিব দীর্ঘদিন কাজ করেও সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি বিআরটিএ’র সীল মেকানিকদেররাষ্ট্রপতির ক্ষমার আগে ভুক্তভোগী ও পরিবারের মতামত নেওয়ার প্রস্তাবতালায় ‘পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিতভোমরায় জামায়াতের হুইল চেয়ার বিতরণসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে ইটাগাছা এলাকা পরির্দশনে সদর ইউএনওপ্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদসাতক্ষীরায় শিক্ষার্থীদের জন্য ছাত্রদল নেতার ব্যতিক্রমী উদ্যোগ !জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আশিকুর রহমানের পিতার মৃত্যুখুলনার নাছিরপুর খাল উন্মুক্ত হলো: ২০ গ্রামের মানুষের উচ্ছ্বাস উল্লাস

তরমুজ বীজের নানা গুণ

গরম পড়তে শুরু করেদিয়েছে। আর এই গরমে শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে তরমুজের জুড়ি মেলা ভার। এটা অবশ্য সবারই জানা। তরমুজ খাওয়ার সময় বীজ ফেলে দেয়, এমন অনেকেই আছে।

কিন্তু আপনি জানেন কি, তরমুজের বীজের কত গুণ? মরণ ব্যাধি থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে এই তরমুজ বীজ।

এ বিষয়ে গবেষকদের দাবি, তরমুজ বীজে এমন এক রাসায়নিক থাকে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

এছাড়া তরমুজের বীজে থাকা লাইসিন নামক উৎসেচক ডায়াবেটিস বা মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই যতটা সম্ভব তরমুজের বীজ না ফেলেই খাওয়া উচিত, যাতে করে ডায়াবেটিস মতো রোগ গুলো নিয়ন্ত্রণে রাখতে অত্যন্তম কার্যকর ভূমিকা রাখে।

তাছাড়া তরমুজের বীজে ক্যালোরির মাত্রা অত্যন্ত কম। তরমুজ বীজে রয়েছে- ম্যাগনেশিয়াম, লোহা ও ফোলেট, যা গর্ভবতী নারীদের জন্য বিশেষ উপকারী।

তবে এ সবই থাকে তরমুজের বীজের খোলের নীচে থাকা অভ্যন্তরীণ অংশে।

ফলে তরমুজের বীজ চিবিয়ে খেলেই এটার সম্পূর্ণ উপকার পাওয়া যেতে পারে। কেননা, প্রাণীর পরিপাকতন্ত্র সাধারণত বীজের ওপরের কঠিন খোল হজম করতে পারে না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রধানমন্ত্রীর বিমানে ত্রুটি; ১১ জনকে অব্যাহতি, ৩ জনের বিরুদ্ধে নতুন মামলা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী উড়োজাহাজে যান্ত্রিক ত্রুটির ঘটনায় গ্রেপ্তার ১১ বিমান কর্মকর্তার মধ্যে তিন জনের বিরুদ্ধে কর্তব্যে অবহেলার অভিযোগে নতুন করে মামলার আদেশ দিয়েছে আদালত। ওই ঘটনায় করা রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার মামলা থেকে ১১ আসামির সবাইকে অব্যাহতি দিয়ে বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা এই আদেশ দেন বলে রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত কৌসুঁলি তাপস পাল জানিয়েছেন।

নতুন মামলায় আসামি হবেন- বিমানের প্রকৌশলী নাজমুল হক, টেকনিশিয়ান সিদ্দিকুর রহমান, জুনিয়ার টেকনিশিয়ান শাহ আলম।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী তাপস গণমাধ্যমকে বলেন, রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার মামলা থেকে ১১ আসামির সবার অব্যাহতির আবেদন গ্রহণ করে এই তিনজনের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ২৮৭ ধারায় মামলা করতে তদন্ত কর্মকর্তাকে অনুমতি দিয়েছে আদালত।

২০১৭ সালের ৭ ডিসেম্বর ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের বিমানবন্দর থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখায় ১১ আসামির অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেন মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিসিটি) ইউনিটের পুলিশ পরিদর্শক মাহবুবুল আলম।

পাশাপাশি চূড়ান্ত প্রতিবেদনে সিদ্দিকুর, নাজমুল ও শাহ আলমের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ২৮৭ ধারায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশন মামলার অনুমতি চান তদন্ত কর্মকর্তা।

দন্ডবিধির ২৮৭ ধারায় যন্ত্রপাতি নিয়ে অবহেলামূলক আচরণের সাজার কথা বলা হয়েছে। অআমলযোগ্য এ অপরাধে আসামি দোষী সাব্যস্ত হলে ছয়মাস পর্যন্ত যে কোনো মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা একহাজার টাকা পর্যন্ত যে কোনো পরিমাণ অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন।

প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী উড়োজাহাজে যান্ত্রিক ত্রুটির ঘটনায় রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার মামলার সব আসামি জামিনে রয়েছেন। এদের মধ্যে নাজমুল হাই কোর্ট থেকে এবং বাকি ১০ জন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন।

ওই ঘটনায় বিমানের এই কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নেওয়া হয়, চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল সবাইকে ওই ঘটনায় বিমানের এই কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নেওয়া হয়, চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল সবাইকে এই মামলায় বুধবার অব্যাহতি পাওয়া বাকি ৮ জন হলেন- বিমানের প্রধান প্রকৌশলী (প্রডাকশন) দেবেশ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী (কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স) এসএ সিদ্দিক, প্রধান প্রকৌশলী (মেইনটেন্যান্স অ্যান্ড সিস্টেম কন্ট্রোল) বিল্লাল হোসেন, প্রকৌশল কর্মকর্তা এসএম রোকনুজ্জামান, সামিউল হক, লুৎফর রহমান, মিলন চন্দ্র বিশ্বাস ও জাকির হোসাইন।

২০১৬ সালের ২৭ নভেম্বর হাঙ্গেরি যাওয়ার পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বোয়িং ৭৭৭ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তুর্কমেনিস্তানের রাজধানী আশখাবাতে জরুরি অবতরণ করে। ত্রুটি মেরামত করে সেখানে চার ঘণ্টা অনির্ধারিত যাত্রাবিরতির পর ওই উড়োজাহাজেই প্রধানমন্ত্রী বুদাপেস্টে পৌঁছান।

ওই বছরের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ বিমানের ছয় কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। ১৪ ডিসেম্বর বরখাস্ত হন বিমানের তিন প্রকৌশলীও।

ওই ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর তাদের তদন্ত প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়, যাতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তাদের গাফিলতিতে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিয়েছিল বলে বলা হয়।

এরপর ২০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিমানের প্রধান প্রকৌশলীসহ নয়জনকে আসামি করে ওই মামলা করেন বিমানের পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যাটেরিয়েল ম্যানেজমেন্ট) উইং কমান্ডার (অব.) এমএম আসাদুজ্জামান।

১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ (গ) ধারায় করা ওই মামলার এজাহারে বলা হয়, বিভাগীয় তদন্তে এই কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ‘পরস্পর যোগসাজশে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে যন্ত্রপাতি নিয়া অবহেলামূলক আচরণ করতঃ অন্তর্ঘাতমূলক কার্যক্রম করার প্রমাণ পাওয়া গেছে।’

তবে গত বছর ৭ ডিসেম্বর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে জমা দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনে আসামিদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে অন্তর্ঘাতমূলক কার্যক্রমের অভিযোগের সত্যতা না পেয়ে সবার অব্যাহতির আবেদন করা হয়েছিল।

চূড়ান্ত প্রতিবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর সফরে নিয়োজিত উড়োজাহাজটির অয়েল প্রেসার সেন্সর পরিবর্তনের কাজটি করেন সিদ্দিকুর রহমান এবং সহযোগিতা করেন মেকানিক শাহ আলম। ওই সময় প্রকৌশলী নাজমুল হক পরীক্ষার জন্য তিনবার ভেতরে প্রবেশ করেন। তবে তিনি তদন্ত কমিটির কাছে একবার ভেতরে যাওয়ার কথা স্বীকার করেন। ফলে নাজমুল হকের আচরণ সন্দেহজনক মনে হয়। তবে তদন্ত ও সাক্ষ্য প্রমাণ এবং ঘটনার পারিপার্শ্বিকতায় তদন্ত কমিটিগুলোর প্রতিবেদনের আলোকে মামলার ঘটনায় নাশকতা, আত্মঘাতী ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের কোনো উপাদান পাওয়া যায়নি।

উড়োজাহাজে শত শত মানুষ ভ্রমণ করে বলে এর রক্ষাণাবেক্ষণের কাজে নিয়োজিতদের বেশি মনোযোগী ও সতর্ক থাকা উচিত ছিল উল্লেখ করে প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটলে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতির ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ত।

‘মামলার সার্বিক তদন্তে এজাহারনামীয় আসামিদের বিরুদ্ধে নাশকতা, আত্মঘাতী ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। তাই মামলার দায় থেকে তাদের অব্যাহতি প্রার্থনা করছি,’ বলা হয় চূড়ান্ত প্রতিবেদনে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
৮ শীর্ষ বিএনপি নেতার তথ্য চেয়ে ব্যাংকগুলোতে দুদকের চিঠি

বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের আট নেতাসহ ১০ জনের ১২৫ কোটি টাকার ‘সন্দেহজনক’ লেনদেনের অভিযোগ তদন্তের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর কাছে তথ্য চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার এই চিঠি পাঠানো হয়েছে জানিয়ে দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা সামসুল আলম সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা তাদের বিভিন্ন সময়ের লেনদেনের স্টেইটমেন্ট চেয়েছি।’

দুদকের এই তদন্ত নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা চলছে। বিএনপি নেতারা অভিযোগ করেছেন, নির্বাচনের বছর ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে হয়রানির লক্ষ্যে’ দুদককে দিয়ে এই কাজ করাচ্ছে সরকার।

তবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সেই অভিযোগ নাকচ করে বলেছেন, দুদকের কাজে সরকারের কোনো ‘হস্তক্ষেপ নেই’।

সোমবার দুদকের উপ-পরিচালক ঋত্বিক সাহা স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে বিএনপি নেতাদের ‘সন্দেহজনক’ লেনদেন অনুসন্ধানের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, ‘৩০ দিনে তাদের একাউন্ট থেকে মানিলন্ডারিং ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ‌্যমে ১২৫ কোটি টাকা লেনদেনসহ জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ।’

এই নেতারা হলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, এম মোরশেদ খান, যুগ্ম-মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও নির্বাহী সদস্য তাবিথ আউয়াল।

একই অভিযোগ আসায় মোরশেদ খানের ছেলে ব্যবসায়ী ফয়সাল মোরশেদ খান এবং ঢাকা ব‌্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমানের বিষয়েও অনুসন্ধান করবে দুদক।

পাশাপাশি তাদের সবার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগও অনুসন্ধান করবে দুদক।

অনুসন্ধানের জন‌্য দুদক উপ-পরিচালক মো. সামছুল আলমের নেতৃত্বে দুই সদস‌্যের অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়েছে। দলের অন্য সদস‌্য হলেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সালাহ উদ্দিন।

দুদকের এক কর্মকর্তা বলেন, বিএনপির ওই নেতারা এইচএসবিসি ব‌্যাংক, স্ট‌্যান্ডার্ড চাটার্ড ব‌্যাংক, ডাচ বাংলা ব‌্যাংক, ন‌্যাশনাল ব‌্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব‌্যাংক, আরব বাংলাদেশ ব‌্যাংক ও ঢাকা ব‌্যাংকসহ বিভিন্ন বেসরকারি ব‌্যাংকের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে বিদেশে টাকা পাচারসহ বিভিন্ন নাশকতায় অর্থ লেনদেন করে যাচ্ছেন বলে একটি অভিযোগ দুদকে আসে।

বাংলা ইনসাইডার নামে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশের পর দুদকের তদন্তে নামা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি নেতারা।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘বাংলা ইনসাইডারের মতো আওয়ামী লীগ ২৫টি পোর্টাল করেছে মিথ্যা নিউজ প্রচারের জন্য। ইতোমধ্যে প্রতিনিয়ত এই মিথ্যা অপপ্রচার আপনারা দেখতে পারছেন। আগামীতে এরকম মিথ্যাচার আরও দেখবেন।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ইউটিউবের সদর দপ্তরে হামলাকারী নারীর পরিচয় প্রকাশ

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় ইউটিউবের সদর দপ্তরে হামলা চালানো নারীর পরিচয় প্রকাশ করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছ, তার নাম নাসিম আগদাম।

পুলিশ জানিয়েছ, ইউটিউবের একজন কনটেন্ট মেকার ছিলেন নাসিম আগদাম।ইউটিউবের বিরুদ্ধে নাসিমের ক্ষোভ ছিল।

পুলিশ জানায়, নাসিমের অভিযোগ-ইউটিউব তার প্রতি বিরূপ আচরণ করছে। তার পোস্ট করা ভিডিওর কন্টেন্ট সীমাবদ্ধ করে পেজের ভিউ কমিয়ে দিচ্ছে। ভিডিওর জন্য তাকে অর্থ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে ইউটিউব। এই অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতেই ইউটিউবের সদর দপ্তরে হামলা চালান তিনি।

প্রসঙ্গত, ৯ মিলিমিটারের একটি হ্যান্ডগান নিয়ে ইউটিউবের সদর দপ্তরে হামলা চালান নাসিম। তিনজনকে গুলি করার পর নিজের অস্ত্র দিয়েই আত্মঘাতী হন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় আউশ মৌসুমে বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরন

দেবহাটা ব্যুরো ॥ দেবহাটায় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের আয়োজনে ২০১৮-১৯ মৌসুমের প্রনোদনা কর্মসূচীর আওতায় আউশ ধান উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বুধবার সকাল সাড়ে ১১ টায় উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে কৃষকদেরকে বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ-আল আসাদ। উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মিসেস নাজমুন নাহারের সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দেবহাটা উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলহাজ¦ আব্দুল গনি। বিশেষ অতিথি ছিলেন দেবহাটা উপজেলা আঃলীগের সভাপতি নওয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ¦ মুজিবর রহমান, উপজেলা আঃলীগের সাধারন সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফরোজা পারভিন ও উপজেলা আঃলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন রতন। শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ জসিমউদ্দীন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ বদরুজ্জামান, উপজেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বিঞ্চুপদ বিশ^াস, দেবহাটা সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবু বকর গাজী, পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা ইসরাঈল হোসেন, উপজেলা আঃলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক আনোয়ারুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের বাছাইকৃত ২শত জন কৃষককে আউশ ধানের বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরন করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরার মেয়ে সাবিনার কাছে হার বৃটিশ ফুটবলারের!

ডেস্ক রিপোর্ট: ইন্ডিয়ান উইমেনস লিগে তামিলনাড়ু সিথু এফসির হয়ে দারুণ করছেন বাংলাদেশের জাতীয় নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাতক্ষীরার মেয়ে সাবিনা খাতুন। প্রথম ম্যাচে বদলি হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন। পরের দুই ম্যাচেই একাদশে। প্রথম একাদশে নেমে তো টানা গোলই পেলেন। সিথুর প্রথম একাদশে সাবিনা নিজের জায়গা করে নিয়েছেন লড়াই করেই। লড়াইয়ে তিনি পেছনে ফেলেছেন টটেনহামে খেলা খেলোয়াড়কে!
ইংলিশ ক্লাবে খেলা সেই ফুটবলার হলেন তানভি হ্যানসন। তিনি অবশ্য ভারতীয়ই। দিল্লির মেয়ে তানভি ২০১১ সালে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান। টটেনহামের জার্সিতে খেলেন ২০১৩ সালে। টানা দুই মৌসুম ‘স্পার’দের নারী দলে খেলার পর নাম লেখান ফুলহামে। এরই মধ্যে ব্রিটিশ নাগরিকত্বও পেয়ে যান। ইন্ডিয়ান উইমেন্স লিগে তানভি খেলছেন বিদেশি খেলোয়াড়ের কোটাতেই।
এই লিগের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি ম্যাচে ১৮ সদস্যের দলে থাকতে পারবেন দুজন আর একাদশে খেলতে পারবেন একজন বিদেশি। প্রথম ম্যাচে হ্যানসনের বদলি হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন সাবিনা। অল্পক্ষণের সুযোগেই বাজিমাত। কেননা এর পরে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি সাবিনাকে।

সাতক্ষীরার এই ফুটবলার গেল নভেম্বরে পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত সাফ মহিলা ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে চার ম্যাচে চার গোল করেছিলেন। চার গোলের দুটি করেছিলেন মালদ্বীপের বিপক্ষে।
সাবিনার কাছে হার মেনে খেলতে না পারলেও মাঠের বাইরে দুজন খুব দোস্তি। তানভি সাবিনাকে দিয়েছেন বড় সার্টিফিকেট, ‘একজন সতীর্থ হিসেবে সাবিনা খুবই ভালো একজন মেয়ে। মাঠের বাইরে তার সঙ্গে আমার সম্পর্কটা চমৎকার। ওর খেলার প্রশংসা তো করতেই হয়। সে খুবই মেধাবী এবং অভিজ্ঞ। নিচে নেমে এসে ভালো আক্রমণ তৈরি করতে পারে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সচিব হলেন সাতক্ষীরার সাবেক ডিসি আব্দুস সামাদসহ ৬ কর্মকর্তা

ডেস্ক রিপোর্ট: সরকারের সচিব পদে ছয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ভারপ্রাপ্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী এসব কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে তাদের পদায়ন করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বুধবার (০৪ এপ্রিল) এক আদেশে এসব কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে রেওয়াজ অনুযায়ী ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) করে। আলাদা আদেশে তাদের আগের দপ্তরেই পদায়ন করা হয়েছে।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব আফরোজা খান, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আবদুস সালাম, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আনিসুর রহমান এবং অর্থ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরীকে সচিব করা হয়েছে।
এছাড়া দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. শামসুল আরেফিন এবং ভারপ্রাপ্ত সচিবের পদমর্যাদায় কর্মরত জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমির মহাপরিচালক নাসরিন আক্তারকে সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতি কর্তৃক ঘোষিত ২১ জন টাউট

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : এ্যাডভোকেট লাইসেন্স না পেয়ে বিভিন্ন সময় সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন প্রান্তে এ্যাডভোকেট পরিচয় দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ায় সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির কার্য্যনির্বাহী কমিটির ০২এপ্রিল২০১৮ ইং তারিখের মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এবং আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাডঃ এম, শাহ আলম এবং সাধারণ সম্পাদক এ্যাড মোঃ ওসমান গণি স্বাক্ষরিত ২১ জন টাউটের নামের তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে এবং সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির ১নং ভবনের বিল্ডিংয়ে ২১ জনের নাম, পিতার নাম, গ্রাম, পোস্ট, থানা, জেলা উল্লেখ পূর্বক জনসাধারণকে জানানো হয়েছে। উক্ত ২১ জনের টাউট তালিকায় দেখা যায় নারগিস পারভিন, পিতা- নুরুল ইসলাম সাং- সোনাবাড়িয়া, থানা- কলারোয়া, পরিমল কুমার মন্ডল, পিতা- সুরেন্দ্র নাথ মন্ডল, সাং- নলতা, থানা-তালা, অসীম কুমার দাস, পিতা- কদমলাল দাস, সাং- আটারোই, থানা- তালা, রুহুল আমীন, পিতা- আলহাজ্ব মোঃ আব্দুস ছাত্তার, সাং- শিমুল বাড়ীয়া, থানা- সাতক্ষীরা, ইশার আলী, পিতা- আজিজ গাজী, সাং খরিয়াটি, থানা- আশাশুনি, শেখ মাহাবুবর রহমান জয়নাল, পিতা- শেখ ওমর আলী, সাং- পলাশপোল, থানা, সাতক্ষীরা, আব্দুর রশিদ, পিতা- সুন্দর আলি ঢালী, সাং- গোবিন্দপুর, থানা- শ্যামনগর, আবিদুল হক মুন্না, পিতা- মৃত ইমান আলী, সাং- রসুলপুর, থানা- সাতক্ষীরা,রাশিদুজ্জামান সুমন, পিতা- শেখ আব্দুস সবুর, সাং- দক্ষিন কাটিয়া, থানা- সাতক্ষীরা,আজিজুল ইসলাম খান, পিতা- আমজাদ আলী খান, সাং শাহাজাদপুর, থানা- তালা রওশনারা, পিতা- আরশাদ আলী, সাং- গোবিন্দপুর, থানা- শ্যামনগর, গনেষচন্দ্র ঘোষ, পিতা- মৃত গৌর, সাং- পূর্ব নারায়নপুর, থানা-কালিগঞ্জ, মুকুল হোসন, পিতা- মোক্তার আলী, সাং- উত্তর ভাদিয়ালী, থানা- কলারোয়া মোঃ সুজাম উদ্দিন, পিতা- মোঃ কোফিল উ্িদ্দন, সাংÑ মাগুরাডাঙ্গা, থানা- তালা, বিপ্লব, পিতা- সুধীর মন্ডল, সাংÑ মাগুরাডাঙ্গা, থানা- তালা, জি,এম, ফিরোজ আহমেদ, পিতা- তৈয়বুর আলী, সাংÑ শ্রীফলকাটি, থানা- শ্যামনগর, স্যামুয়েল ফেরদৌস পলাশ, পিতা- মৃত আহাদ আলী, সাং- গোবরদাড়ী, (কাশেমপুর), থানা- সাতক্ষীরা, এ,বি,এম, হাবিব রনি, পিতা- আব্দুল্লাহ, সাং- পলাশপোল, থানা- সাতক্ষীরা, মনির হোসেন, পিতা- আব্দুল মান্নান গাজী, সাং- শৈলখালি, থানা- শ্যামনগর, নুর আলম সিদ্দিক (আলম), পিতা- মোঃ নুর হোসেন, সাং- পুরাতন সাতক্ষীরা থানা- সাতক্ষীরা, মোঃ লিয়াকাত আলী, পিতা- মোঃ ফজলুল হক গাজী, সাং- মানিকপুর, পোষ্ট- নুর নগর, থানা- শ্যামনগর সর্বজেলা- সাতক্ষীরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest