সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার চারটি আসনই ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে – হাবিবুল ইসলামসাতক্ষীরা সদরের দত্তবাগ টাইগার ক্লাবের নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধনজাতীয় সংহতি দিবস,এই দিনে বিভাজন নয়, ঐক্যের আহবান -কাজী আলাউদ্দিনসাতক্ষীরা-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনকে বিজয়ী করতে গণমিছিলতরুণদের উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহিত সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রীন ইনোভেশন ফেয়ারExplorez les avis des utilisateurs sur gtbet et rejoignez la communautéΕξερευνήστε τις καλύτερες στρατηγικές καζίνο στο gtbet για μεγαλύτερα κέρδηCome registrarsi su Nixbet e iniziare a vincere in pochi passiদেবহাটায় কিশোর-কিশোরী ও যুবকদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে খেলাধুলার আয়োজনগণমানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান নলতা হাসপাতাল হুমকির মুখে :রক্ষার দাবি

শ্যামনগরে বৈশাখী অনুষ্ঠানে স্কুল শিক্ষিকাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান চলাকালে প্রাইমারী স্কুল শিক্ষিকাকে শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ উঠেছে এক বখাটের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে শ্যামনগর উপজেলার কাশিমাড়ী ইউনিয়নের ৫৭ নং জয়নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এ বিষয়ে অভিযুক্ত ওই বখাটে যুবকের বিরুদ্ধে তদন্ত পূর্বক সুষ্ঠু বিচার দাবি করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছেন বিদ্যালয়ের এসএমসির সদস্যবৃন্দ।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, পহেলা বৈশাখে বিদ্যালয় পর্যায়ে র‌্যালী পরিচালনা কালে সহকারী শিক্ষিকা ফাতিমা আক্তারের হাত ধরে টানাটানি করে শ্লীলতা হানি ঘটনায় কাশিমাড়ী গ্রামের মৃত এন্তাজ আলী সরদারের বখাটে ছেলে বিল্লাল সরদার।
এমতাবস্থায় বিদ্যালয়ের এসএমসির সদস্যদের গৃহীত পদক্ষেপের ফলে শিক্ষিকার হাত ছেড়ে অভিযুক্ত বিল্লাল সরদার পালিয়ে যায়।
শিক্ষিকার উপর এমন ঘৃন্য কর্মকাণ্ডের শাস্তি প্রদান পূর্বক যথাযথ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করেছেন এলাকার শিক্ষানুরাগী সচেতন মহল। পহেলা বৈশাখের র‌্যালিতে একজন শিক্ষিকাকে শ্লীলতাহানি করেও বিল্লালকে গ্রেফতার না করায় হতাশ হয়েছেন এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী জানায়, উক্ত বিল্লাল মাদক সেবক, মাদক ব্যবসা, চুরি, ডাকাতিসহ একাধিক অপকর্মের হোতা। ইতোপূর্বে মটর সাইকেল চুরির অপরাধে সাবেক চেয়ারম্যান গাজী আব্দুল হামিদ তাকে জেলা হাজতে প্রেরণ করেন। কাশিমাড়ী ইউপিচেয়ারম্যান এস.এম আব্দুর রউফ এঘটনা সত্যতা স্বীকার করে বলেন। ইতোমধ্যে স্কুলের পক্ষ থেকে থানায় অবহিত করা হয়েছে। আমরাও তার শাস্তি চাই।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সহ-সভাপতি রাজগুল বাহার বলেন, বর্তমান সময়ে এধরনের ঘটনার আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সাথে সাথে তার দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করছি।
অভিযুক্ত বিল্লাল সরদারের ব্যবহৃত ০১৭৪৩৫০১০১৩ মোবাইলে রোববার সন্ধ্যায় ৭টার দিকে বার বার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ না করায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে শিক্ষিকাকে শ্লীলতা হানির ঘটনায় আজ সোমবার কাশিমাড়ী বাজারে মানববন্ধন কর্মসূচির ডাক দিয়েছে এলাকাবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরার যুদ্ধাপরাধী খালেক, বাকী, রোকন ও টিক্কার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

অনলাইন ডেস্ক: একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল খালেক মণ্ডল ওরফে জল্লাদ খালেক, কুখ্যাত রাজাকার আব্দুল্লাহিল বাকী, আলবদর কমান্ডার পলাশপোলের খান রোকনুজ্জামান ওরফে কসাই রোকন ও বৈকারীর জহিরুল ইসলাম ওরফে টিক্কা খানসহ চারজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে।
রোববার (১৫ এপ্রিল) রাষ্ট্রপক্ষের প্রথম সাক্ষী প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতা যুদ্ধে অপারেশন জ্যাকপটের যোদ্ধা ইমাম বারীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য সোমবার (১৬ এপ্রিল) দিন ঠিক করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
সাক্ষ্যগ্রহণের আগে এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ সূচনা বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
এর আগে গত ৫ মার্চ এসব আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেওয়া হয়।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর ছিলেন জেয়াদ আল মালুম ও রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামি খালেক মণ্ডলের পক্ষে মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন ও অপর আসামি সাতক্ষীরার রাজাকার কমান্ডার আব্দুল্লাহ হেল বাকীর পক্ষে অ্যাডভোকেট আব্দুস সাত্তার পালোয়ান শুনানি করেন।
পলাতক দুই আসামির পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী গাজী এমইএইচ তামিম।
গত বছরের ১৯ মার্চ এ মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়। চার আসামির মধ্যে খালেক মণ্ডল গ্রেফতার, কমান্ডার আব্দুল্লাহ হেল বাকী শর্তসাপেক্ষে জামিনে রয়েছেন। বাকি দুই আসামি খান রোকনুজ্জামান ও জহিরুল ইসলাম টেক্কা খান পলাতক।
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, আটক, নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের সাতটি অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ৬ জনকে হত্যা, ২ জনকে ধর্ষণ, ১৪ জনকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ।
২০১৫ সালের ১৬ জুন ভোরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার খলিলনগর মহিলা মাদ্রাসায় নাশকতার উদ্দেশে কয়েকজন সহযোগীকে নিয়ে গোপন বৈঠকের অভিযোগে আব্দুল খালেক মণ্ডলকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ওই বছরের ২৫ আগস্ট খালেক মণ্ডলের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের তিনটি মামলার মধ্যে শহীদ মোস্তফা গাজী হত্যা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখান ট্রাইব্যুনাল।
শিমুলবাড়িয়া গ্রামের রুস্তম আলীসহ পাঁচজনকে হত্যার অভিযোগে ২০০৯ সালের ২ জুলাই খালেক মণ্ডলের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন শহীদ রুস্তম আলীর ছেলে নজরুল ১৭ মার্চ দুপুর দেড়টার দিকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলিপুর ইউনিয়নের বুলারাটী গ্রামের বা‌ড়ি থেকে আব্দুল্লাহ-হেল বাকীকে গ্রেফতার করা হয়। ১৯ মার্চ হাজির করা হলে ঢাকায় থাকা ও ধার্য দিনে হাজিরের শর্তে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম আব্দুর রউফের হেফাজতে ১০৩ বছর বয়স্ক বাকীকে জামিন দেওয়া হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কর অঞ্চলে বকেয়া রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যে বৈশাখ উৎসব

নিজস্ব প্রতিবেদক : “জ্ঞান ভিত্তিক আলোকিত সমাজ বিনির্মাণের মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কৃতির বিকাশ” প্রতিপাদ্য নিয়ে কর অঞ্চলে বকেয়া রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যে বৈশাখ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর অঞ্চল খুলনার সাতক্ষীরা সার্কেল-১৩ এর আয়োজনে এ উৎসবে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। কর্মসূচির মধ্যে ছিলো ১৫ এপ্রিল সকলকে নিয়ে উৎসব মুখর পরিবেশে রাজস্ব হালখাতা, করদাতাগণের নিকট হতে বকেয়া রাজস্বের চালান ও পে-অর্ডার গ্রহণ এবং সুধীজনকে বই উপহার দেয়া, বৈশাখী উৎসবের ঐতিহ্য অনুযায়ী আপ্যায়ন, বাঙালি ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে আয়কর অফিসগুলো সজ্জিত করণ, আগত অতিথিবৃন্দকে অভ্যর্থনা ও সম্মান জানানো, উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগিয়ে এ উৎসবে নতুন মাত্রা যোগের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ। রোববার সকাল ৯ টা থেকে উৎসবটি শুরু হয়ে বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলে। এ দিনে সাতক্ষীরা সার্কেল-১৩ এর সাতক্ষীরা শাখায় ৮লক্ষ ১৫ হাজার টাকা এবং কালিগঞ্জ শাখায় ১লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা বকেয়া রাজস্ব আদায় হয়েছে বলে জানাগেছে। উৎসবে আগত করদাতাগণকে উপহার সামগ্রি প্রদান করেন, সাতক্ষীরা সার্কেল-১৩ এর উপ-কর কমিশনার মোঃ শামসুজ্জামান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মুক্তিযোদ্ধা ইনামুল হক বিশ্বাসের মৃত্যু ॥ জেলা আওয়ামীলীগের শোক

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ও জেলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ইনামুল হক বিশ^াস আর নেই (ইন্নালিল্লাহি… রাজেউন)। রোববার বেলা সাড়ে ১২টায় খুলনার শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবত ডায়াবেটিস, হার্ট ও কিডনীজনিত রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি এক ছেলে, এক মেয়ে ও স্ত্রীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বাদ এশা জানাযা নামাজ শেষে শহরের কামালনগর কবরস্থানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাকে দাফন করা হবে। তিনি সাতক্ষীরা শহরের মুনজিতপুর এলাকার মৃত ইমান আলী বিশ্বাসের ছেলে। তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এদিকে বিশিষ্ট মুক্তিযুদ্ধা সংগঠক সাবেক জেলা কমান্ডার আকস্মিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সমবেদনাজ্ঞাপন করেছেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সকল নেতৃবৃন্দ যথাক্রমে সভাপতি মুনসুর আহমেদ, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা: আ.ফ.ম রুহুল হক এমপি, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি, সাবেক এমপি একে ফজলুল হক, আবুল খায়ের, সাবেক এমপি ডা: মোখলেছুর রহমান, এড. এস এম হায়দার, জেলা সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র, শেখ সাহিদ উদ্দিন, আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. ওসমান গণি, কৃষি সম্পাদক সরদার মুজিব, তথ্যগবেষণা সম্পাদক সৈয়দ হায়দার আলী তোতা, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক এড. আজহারুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, প্রচার সম্পাদক শেখ নুরুল হক, বন ও পরিবেশ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক এড. গোলাম মোস্তফা, শিক্ষা সম্পাদক শফিউল আযম লেলিন, যুব ক্রীড়া সম্পাদক শেখ আব্দুল কাদের, শিল্প বাণিজ্য সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুল গণি, সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ, আলহাজ্ব আসাদুজ্জামান বাবু, অধ্যক্ষ জাফরুল আলম বাবু, উপ- দপ্তর সম্পাদক জে এম ফাত্তাহ, উপ-প্রচার সম্পাদক অধ্যাপক প্রণব ঘোষ বাবলু, কোষাধ্যক্ষ আসাদুল হক, সাবেক এমপি ইঞ্জিনিয়ার শেখ মুজিবুর রহমান প্রমুখ। অনুরূপ শোক জানিয়েছেন, শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি স ম জগলুল হায়দার এমপি, সাধারণ সম্পাদক আতাউল হক দোলন, কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব শেখ ওহেদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক সাঈদ মেহেদী, আশাশুনি উপজেলার সভাপতি এ বিএম মোস্তাকিম, সাধারণ সম্পাদক এড. শহীদুল ইসলাম পিন্টু, দেবহাটা উপজেলার সভাপতি মুজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, কলারোয়া উপজেলার সভাপতি ফিরোজ আহমেদ স্বপন, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু, তালা উপজেলার সভাপতি শেখ নূরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ঘোষ সনৎ কুমার, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার সভাপতি এস এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু সায়ীদ, সাধারণ সম্পাদক শাহাদত হোসেন, সদস্য এড. শাহানাজ পারভীন মিলি, মমতাজুন নাহার ঝর্না, কোহিনুর ইসলাম, মীর মোশাররফ হোসেন মন্টু, ডা. মিজানুর রহমান, ডা.মুনসুর আহমেদ, অনুরুপ শোকজ্ঞাপন করেছেন জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভানেত্রী বেগম রিফাত আমীনএমপি, সাধারণ সম্পাদিকা পৌর কাউন্সিলর জ্যোস্না আরা, পৌর মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বেগম নাদিরা আলী ও সাধারণ সম্পাদিকা রেবেকা পারভীন রিক্তা প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সুরক্ষা আইনের দাবিতে মানববন্ধন


নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরায় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান অক্ষুণœ রাখা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সুরক্ষা আইনের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা শহরের নিউ মাকের্ট মোড়স্থ শহীদ স ম আলাউদ্দিন চত্বরে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোশারফ হোসেন মশুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবু আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আবু বক্কর সিদ্দিক, সদর উপজেলা কমান্ডার হাসানুজ্জামান, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সদস্য সচিব লায়লা পারভীন সেঁজুতি, গোলাম ফারুক, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, কোটা বাতিলের নামে যে আন্দোলন হয়েছে, ঢাবি ভিসির বাড়িতে হামলার ঘটনার মধ্যদিয়ে তা স্বাধীনতা বিরোধীদের ষড়যন্ত্র বলে পরিষ্কার হয়েছে। একইভাবে কোটা বাতিলের আন্দোলনে নানাভাবে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কটাক্ষ ও অসম্মান করা হয়েছে, যা স্বাধীন বাংলাদেশে কাম্য নয়।
বক্তারা বাংলাদেশের সূর্য সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান অক্ষুণœ রাখা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি রাজাকারদের সন্তানদের বাংলাদেশের সকল চাকুরিতে অযোগ্য ঘোষণার দাবি জানান।
পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ করে জেলা কালেক্টরেট চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় ‘স্বাধীন বাংলায়, রাজাকারের ঠাই নাই,’ ‘স্বাধীনতার শুত্রুরা হুশিয়ার সাবধান,’ ‘স্বাধীনতা বিরোধীদের সরকারি সুযোগ-সুবিধা বাতিল কর, করতে হবে,’ ‘একাত্তরের হাতিয়ার, ‘গর্জে ওঠো আরেক বার’ প্রভৃতি স্লোগানে প্রকম্পিত হয় রাজপথ।
পরে ছয় দফা দাবি সংবলিত একটি স্মারকলিপি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পেশ করা হয়।
স্মারকলিপিতে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান অক্ষুণœ রাখা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সুরক্ষা আইন পাস, কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে যারা ঢাবি ভিসির বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করা, কোটা নয়, পৃথক পরীক্ষার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান-সন্তানাদিদের চাকুরির ব্যবস্থা করা, স্বাধীনতাবিরোধী ও রাজাকারদের পরিবারের সদস্যদের সকল প্রকার সরকারি সুযোগ-সুবিধায় অযোগ্য ঘোষণা করা, পিছিয়ে পড়া এলাকা, নারী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও প্রতিবন্ধীদের জন্য পৃথক নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহণ ও চাকরির ভাইভা বোর্ডে স্বাধীনতাবিরোধীদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি জানানো হয়েছে।

১৫.৪.১৮

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মামলার জট কমছে সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলার জট খুলতে শুরু করেছে। এই আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায় বহু মামলা পড়ে থাকায় অস্বস্তিতে ছিল বাদি ও বিবাদি উভয় পক্ষ। এখন জট খুলতে শুরু করায় তারা রয়েছেন বেশ স্বস্তিতে।
আদালত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে ২০১৬ সালের ১২ জুলাই এই আদালতের বিচারক মো. জিয়াউল হক অন্যত্র বদলি হন। এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ে এই আদালতে বাড়তি দায়িত্ব পালন করেন জেলা ও দায়রা জজ জোয়ার্দার মো. আমিরুল ইসলাম এবং জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম। কিন্তু একই সাথে দুটি আদালতের কার্যক্রম সামলানো তাদের পক্ষে খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে মামলার সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে থাকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এই আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা যখন প্রায় তিন হাজার তখন বিচারক (জেলা জজ) হিসাবে নিয়োগ পান হোসনে আরা আক্তার। তিনি ২০১৭ এর নভেম্বরে যোগদান করলেও শুরু হয় এক মাসের ছুটি। ফলে ২০১৮ এর জানুয়ারি থেকেই তার কার্যক্রম শুরু হয়। এ সময় মামলার সংখ্যা ছিল ২৮৪৫ টি।
আদালতের পিপি এড. জহুরুল হায়দার জানান নুতন বিচারক যোগদানের পর গত জানুয়ারি মাসে ১৩৬ টি, ফেব্রুয়ারিতে ২০২ টি এবং মার্চে ৯৯ টিসহ ৪৩৭ টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। এ সময় সাক্ষ্য গ্রহন করা হয়েছে প্রায় চার শ’ জনের । তিনি বলেন মাত্র তিনমাসে মামলার সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে ২৪০৮ টিতে । এই ধারা চলতে থাকলে দ্রুততার সাথে আরও বহু মামলা নিষ্পত্তি হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। এতে সংশ্লিষ্টদের ভোগান্তিও হ্রাস পাবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরার বধ্যভূমিগুলো সংরক্ষণ ও ১০০ একর খাস জমি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বরাদ্দের দাবিতে স্মারক লিপি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরার গণকবর, বধ্যভূমিগুলো উদ্ধার পূর্বক সংরক্ষণ ও সাতক্ষীরা পৌরসভাধীন খড়িবিলা বিল আবাদানীর ১০০ একর খাস জমি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বরাদ্দের দাবিতে নাগরিক আন্দোলন মঞ্চ সাতক্ষীরা’র পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক মোঃ ইফতেখার হোসেনের এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারক লিপি প্রদান করা হয়েছে। রোববার সকাল ১০টায় নাগরিক আন্দোলন মঞ্চ, সাতক্ষীরার স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, নাগরিক আন্দোলন মঞ্চের আহবায়ক এড. ফাহিমুল হক কিসলু, বীরমুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক অধ্যক্ষ সুভাষ সরকার, সাংবাদিক কল্যাণ ব্যানার্জী, নাগরিক আন্দোলন মঞ্চের যুগ্ম আহবায়ক সুধাংশু শেখর সরকার, ওবায়দুস সুলতান বাবলু, নিত্যানন্দ সরকার, চারুশিল্পী এম এ জলিল, নাগরিক আন্দোলন মঞ্চ’র সদস্য সচিব আলীনুর খান বাবুল, এড. মুনির উদ্দিন, রওনক বাসার, লোকী ইকবাল প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দ স্মারকলিপিতে উল্লেখ্য করেন, ১৯৭১ সালের ২০ এপ্রিল খুলনা, বাগেরহাট, ৯৬ গ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত ৬০০-৭০০ নির্যাতিত মানুষ ভারতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নেয়। পরদিন সন্ধ্যায় পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা স্কুলের পিছনে দীনেশ কর্মকারের বাড়িতে গিয়ে তাদের নৃশংসভাবে হত্যা করে। বর্তমানে ওই স্থানে বধ্যভূমির কোনো চিহ্ন নেই। দীনেশ কর্মকার তার পৈত্রিক জমি বিক্রি করে ভারতে চলে গেছেন। এই পুকুর ও ডোবার অংশটুকু চলে গেছে জনৈক ব্যক্তির দখলে। বর্তমানে সেখানে বিল্ডিং নির্মাণের কাজ চলছে।
সাতক্ষীরা-কালিগঞ্জ সড়কের বাঁকাল ব্রিজ ছিল পাক হানাদারদের আর একটি হত্যাযজ্ঞের স্থান। মুক্তিকামী বাঙালিদের ধরে নিয়ে হত্যা করে নিচে ফেলে দিত। এ অংশটুকু এখন এক প্রভাবশালীর দখলে চলে গেছে।
এছাড়া সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভাড়ুখালী-মাহমুদপুর স্কুলের পেছনের পুকুর থেকে স্বাধীনতার পর উদ্ধার করা হয় কয়েকশত মানুষের কঙ্কাল ও মাথার খুলি। সাতক্ষীরায় দ্বিতীয় বৃহৎ গণকবর হিসেবে এটি চিহ্নিত হলেও এখন এর কোনো অস্তিত্ব নেই। এছাড়া সাতক্ষীরা সদরের ঝাউডাঙ্গায় স্বাধীনতা লাভের কয়েক সপ্তাহ আগে ভারতে যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা করা হয় শত শত বাঙালি নারী, পুরুষ ও শিশু শরণার্থীকে। পরে তাদের গোবিন্দকাটি খালপাড় ও রূপালী ব্যাংকের পেছনে গণকবর দেয়া হয়। এসব গণকবরগুলোরও কোনো চিহ্ন নেই। শহরের সুলতানপুর পালপাড়া খালের ধারে হত্যা করা হয় সুরেন, নরেন ও কেষ্টপদ নামে তিন মুক্তিকামী যুবককে।
গত ৯ বছর ধরে মহাজোট সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকলেও এখানকার গণকবর এবং বধ্যভূমিগুলো সংরক্ষণ ও স্মৃতিসৌধ নির্মাণে কোনো ভূমিকা রাখতে দেখা যায়নি। নতুন প্রজন্মসহ অনেকে জানেনা মুক্তিযুদ্ধের ওই ইতিহাসের কথা। এসকল গণকবর ও বধ্যভূমি সংরক্ষণের ব্যাপারে সরকারিভাবে আজও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
বর্তমানে ইতিহাস গাঁথা ওই সব গণকবর ও বধ্যভূমিগুলো চলে গেছে বিভিন্ন ব্যক্তির দখলে। সাতক্ষীরার গণকবর ও বধ্যভূমির বিষয়টি বর্তমান প্রজন্মের কাছে একটি প্রশ্নবোধক চিহ্নের মতো। আর বধ্যভূমির বিষয়গুলো যেন নতুন প্রজন্মের কাছে অস্পষ্ট হয়ে গেছে।
এদিকে সম্প্রতি সাতক্ষীরা পৌরসভাধীন ৭নং ওয়ার্ডের পলাশপোল মৌজার খড়িবিলা বিল আবাদানির ১০০ একর সরকারি খাস সম্পত্তি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন কর্তৃক উদ্ধার করা হয়েছে। উক্ত খাস জমি সাতক্ষীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য বরাদ্দ রাখার আহ্বান জানাচ্ছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্র“তি প্রতিটি জেলায় একটি করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা। ইতোমধ্যে অনেক জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। অথচ এখনো দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষাগ্রহণের জন্য সুদুর রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রামে যেতে হয়। যা এ অঞ্চলের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য অত্যন্ত ব্যয় বহুল ও কষ্টসাধ্য। তাই সাতক্ষীরায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হলে সাতক্ষীরাসহ দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি পূরণ হবে বলে মনে করেন নেতৃবৃন্দ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরের নুরনগরে চড়ক পড়তে গিয়ে নিহত-০১

পলাশ দেবনাথ নুরনগর : শ্যামনগর উপজেলার নুরনগরের কাটাখালী গ্রামে চড়ক পড়তে গিয়ে রামপ্রসাদ বিশ্বাস (২৫) নামে এক জন নিহত হয়েছে। সে নুরনগর ইউনিয়নের কুলতলী গ্রামের পরিতোষ বিশ্বাসের এক মাত্র পুত্র। শনিবার সন্ধ্যায় এঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় কাটখালী গায়েন পাড়ায় বিগত তিন শত বছর ধরে হিন্দু ধর্মের বিশেষ পূজা ,মহাদেব পূজা হিন্দু রিতি অনুযায়ী চলে আসছে। আর এরই অংশ বিশেষ চড়ক পূজায় তাড়া থেকে ঝাপ দিতে গিয়ে (ব্লাক) নামক এক ধরনের লোহার পাত কপালে ঢুকে প্রচুর রক্ত ক্ষরনের কারনে মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা। এঘটনার সাথে সাথে স্থানীয় লোকজন এবং তার পরিবারের সদস্যরা প্রথমে শ্যামনগর হাসপাতালে নিয়ে গেলে রোগীর অবস্থা খারাপ দেখে তারা সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। এরপর সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে খুলনা ২৫০শয্যা হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। রোববার বেলা ১১টার দিকে পথিমধ্যে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে তার স্বজনরা। উক্ত চড়ক পূজায় এবছর প্রায় ৫০জনের বেশি সন্ন্যাসি অংশ গ্রহন করে, এর মধ্যে রামপ্রসাদ বিশ্বাস ও অন্যান্য সন্ন্যাসিরা একের পর এক তাড়া থেকে ঝাপ দিতে থাকে একপর্যায় তার পালা আসলে সে সর্বোচ্চ স্থান থেকে ঝাপ দেওয়ার কথা বললে তাকে নিষেধ করা হয় এবং নিচের স্থান থেকে ঝাপ দিতে বলা হয় কিন্তু সে সকলকে অমান্য করে উপরে উঠে ঝাপ দেওয়ার প্রস্তুতি নেয়। এসময় দর্শনার্থীদের ভাষ্যমতে সে কাপতে থাকে এবং বাতাসের প্রচন্ড বেগ থাকায় এই দূর্ঘটনা ঘটেছে। এখবর পেয়ে বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট এবং পূজা উৎযাপন পরিষদের শ্যামনগর ও সাতক্ষীরাস্থ নেতৃবৃন্দ সেখানে যান এবং ধর্মীয় কাজে মৃত্যু বরন কারী রামপ্রসাদের মরদেহ তার পিতা মাতার কাছে প্রদান করার ব্যাবস্থা করতে সহযোগীতা করেন। সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত রামপ্রসাদের মরদেহ সাতক্ষীরা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এবং সকল আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর কাজ চলছে বলে জানা গেছে। রামপ্রসাদের অকাল মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া বিরাজ করছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest