ভারতের বিপক্ষে ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে সমতা এনেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সফরকারী ভারতের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে জয় পেয়েছে প্রোটিয়ারা।
তাতে তিন ম্যাচ সিরিজের সমতায় ফিরলো স্বাগতিকরা।
সেঞ্চুরিয়ানে টস জিতে সফরকারীদের ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান প্রোটিয়া অধিনায়ক জে পি ডুমিনি। শুরুটা ভালো হয়নি টিম ইন্ডিয়ার। ব্যাট হাতে ব্যর্থ রোহিত শর্মার বিদায়ের পর ব্যক্তিগত ২৪ রানে বিদায় নেন আরেক ওপেনার শেখর ধাওয়ান। এরপর মাত্র ১ রানে বিদায় নেন টেস্ট ও ওয়ানডে দুই ফরম্যাটের র্যাকিংয়ে শীর্ষে থাকা ব্যাটিং জিনিয়াস বিরাট কোহলি। তাতে ৪৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে ভারত।
এ অবস্থায় ক্রিজে নামা মনিষ পান্ডে সুরেশ রায়নার সঙ্গে জুটি বেঁধে দলীয় স্কোর নিয়ে যান ৯০ রানে। রায়নার ব্যাট এদিন হাসলেও (২৪ বলে ৩১) তা বড় স্কোরের দিকে টেনে নিতে পারেননি। দলীয় ৯০ রানে রায়নাকে হারিয়ে ব্যাট হাতে মাঠে নামেন ‘মি. কুল’ ধোনি।
শিরোনাম
আপডেট : ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ০৬:৪৫
ভারতের বিপক্ষে ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে সমতা এনেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সফরকারী ভারতের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে জয় পেয়েছে প্রোটিয়ারা।
তাতে তিন ম্যাচ সিরিজের সমতায় ফিরলো স্বাগতিকরা।সেঞ্চুরিয়ানে টস জিতে সফরকারীদের ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান প্রোটিয়া অধিনায়ক জে পি ডুমিনি। শুরুটা ভালো হয়নি টিম ইন্ডিয়ার। ব্যাট হাতে ব্যর্থ রোহিত শর্মার বিদায়ের পর ব্যক্তিগত ২৪ রানে বিদায় নেন আরেক ওপেনার শেখর ধাওয়ান। এরপর মাত্র ১ রানে বিদায় নেন টেস্ট ও ওয়ানডে দুই ফরম্যাটের র্যাকিংয়ে শীর্ষে থাকা ব্যাটিং জিনিয়াস বিরাট কোহলি। তাতে ৪৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে ভারত।
এ অবস্থায় ক্রিজে নামা মনিষ পান্ডে সুরেশ রায়নার সঙ্গে জুটি বেঁধে দলীয় স্কোর নিয়ে যান ৯০ রানে। রায়নার ব্যাট এদিন হাসলেও (২৪ বলে ৩১) তা বড় স্কোরের দিকে টেনে নিতে পারেননি। দলীয় ৯০ রানে রায়নাকে হারিয়ে ব্যাট হাতে মাঠে নামেন ‘মি. কুল’ ধোনি।
মূলত এরপরই পাল্টে যায় ভারতের ইনিংসের ব্যাটিং চিত্র। একপ্রান্তে ধোনি অপর প্রান্তে মনিষ পান্ডে সপাটে ব্যাট চালাতে থাকলে সফরকারীদের সংগ্রহ তরতর করে বাড়তে থাকে। তাকে ৪ উইকেট হারিয়ে স্কোর দাঁড়ায় ১৮৮ রানে।এরপর জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৩৮ রানেই দুই ওপনারকে খোয়ায় স্বাগতিকরা। এদিন ক্রিজে এসেই তাণ্ডব চালাতে শুরু করেন ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্ট খেলতে নামা ডানহাতি ব্যাটসম্যান হেনরিক ক্লাসেন। মাত্র ৩০ বলে ৭ ছক্কা ও ৩ চারে ৬৯ রানে তিনি যখন সাজঘরে ফেরেন তখন প্রোটিয়াদের জয়ের পথটা অনেকটা সুগম হয়ে যায়।
অপরপ্রান্তে দায়িত্ব নিয়ে ব্যাট চালাচ্ছিলেন অধিনায়ক ডুমিনি। পরে মিলার দ্রুত সাজঘরে ফিরলে বেহারডিনকে নিয়ে বাকি কাজটা সারেন ডুমিনি। ৩ ছক্কা ও ৪ চারে ৪০ বলে অপরাজিত ৬৪ রানে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যখন ড্রেসিংরুমে ফেরেন তখনও ইনিংসের ৮ বল বাকি। তাতে ৬ উইকেটের দাপুটে জয় তুলে নেয় স্বাগতিকরা।
আগামী রবিবার কেপ টাউনের নিউল্যান্ডসে হবে তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি।



রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১


সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার দুপুরে কলেজের হলরুমে কলেজের অধ্যক্ষ মো. জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন চীফ ইন্সট্রাক্টর ইঞ্জিনিয়ার মশিউর রহমান, মো. ফেরদৌস আরেফিন, ইন্সট্রাক্টর মো. মাহবুবর রহমান, মো. শরিফুল ইসলাম, মো. আব্দুস সালাম প্রমুখ। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইন্সট্রাক্টর রঞ্জন কুমার সরকার, মোস্তফা বাকি বিল্লাহ, জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর মো. মাসুদ রানা, মো. অজিহার রহমান, বিষ্ণুপদ পাল, মো. হাবিবুল্লাহ প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহনকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয় এবং ভাষা শহিদ ও স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এসময় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ইন্সট্রাক্টর মো. আনিছুর রহমান।
ক্ষা অফিসার এস.এম আব্দুল্লাহ আল-মামুন। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক উম্মে হাবিবা, আনিছুর রহমান, রীণা রাণী নন্দী, সুহেলী সুলতানা, মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ, মো. মনিরুজ্জামান, দিপা সিন্ধু তরফদার প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহনকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয় এবং ভাষা শহিদ ও স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এসময় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
দিবস-২০১৮ উপলক্ষে সাতক্ষীরা টাউন গালস্ হাইস্কুলের আয়োজনে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে বিদ্যালয়ের হলরুমে প্রধান শিক্ষক নাছরিন বানু’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো. আলমগীর কবির। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সহকারি প্রধান শিক্ষক অসীম কুমার মন্ডল, সহকারি শিক্ষক উজ্জল কান্তি শর্মা, রোকনুজ্জামান, শেখ আলমগীর রহমান, মানজুরুর রব, হীরা লাল সরকার, ইমাম উদ্দিন আহম্মেদ, সিদ্দিকুজ্জামান, ইউনুছ আলী, মাসুমা আক্তার, সন্ধ্যা মন্ডল, রাজিয়া সুলতানা প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহনকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয় এবং ভাষা শহিদ ও স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এসময় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সহকারি শিক্ষক মো. আফজাল হোসেন।
লরুমে অধ্যক্ষ মাওলানা মো. আব্দুল মজিদ সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রভাষক মনিরুল ইসলাম, আনারুল ইসলাম, নুর আহম্মদ, নাসির উদ্দিন প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহনকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয় এবং ভাষা শহিদ ও স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন আহছানিয়া জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম জিয়া। এসময় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নবজীবন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ শেখ রফিকুল ইসলাম, উপাধ্যক্ষ মীর মো. ফকরউদ্দিন আলী আহম্মেদ, টেক্সটাইলস্ ও গার্মেন্টস্ ডিজাইন বিভাগীয় প্রধান দেব কুমার মন্ডল, কম্পিউটার দ্বিতীয় পর্ব মারিয়া সুলতানা, ইলেকট্রিক্যাল দ্বিতীয় পর্ব নীলয় ঘোষ, নবজীবন ইন্সটিটিউটের সহকারি শিক্ষক মো. মোশারফ হোসেন, পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ইলেকট্রিক্যাল বিভাগীয় প্রধান নার্গিস খানম, পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সিভিল বিভাগীয় প্রধান দেব দাস মাঝি প্রমুখ।