সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে শহীদের স্মরণে দুঃস্থদের মাঝে জামায়াতের খাবার বিতরণদেবহাটায় বিয়ের প্রলোভনে কলেজ শিক্ষার্থীর সাথে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগে থানায় মামলাস্বৈরাচার ঠেকিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার এনসিপিরসাতক্ষীরায় দ্রুতগামী পিকআপের চাপায় ভ্যান চালকের মৃত্যুকোন সাংবাদিক যেন হয়রানির শিকার না হয়–সাতক্ষীরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিব দীর্ঘদিন কাজ করেও সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি বিআরটিএ’র সীল মেকানিকদেররাষ্ট্রপতির ক্ষমার আগে ভুক্তভোগী ও পরিবারের মতামত নেওয়ার প্রস্তাবতালায় ‘পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিতভোমরায় জামায়াতের হুইল চেয়ার বিতরণসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে ইটাগাছা এলাকা পরির্দশনে সদর ইউএনও

ওয়াহ্‌হাব মিঞাই হচ্ছেন প্রধান বিচারপতি

দেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা। আজ-কালের মধ্যেই সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এ নিয়োগ চূড়ান্ত করবেন বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র। গত বছর ২ অক্টোবর থেকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন আপিল বিভাগের এই জ্যেষ্ঠ বিচারপতি। চলতি বছর ১০ নভেম্বর অবসরে যাবেন বিচারপতি ওয়াহ্হাব মিঞা।

সূত্রগুলো জানায়, ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই রাষ্ট্রপতি বঙ্গভবনে দেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন। এরই মধ্যে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুসারে প্রধান বিচারপতির নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।

প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়ে বিচার বিভাগ-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালনরত বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা চলতি বছরের নভেম্বরেই অবসরে যাবেন। তিনিই আপিল বিভাগের বিচারপতিদের মধ্যে কর্মে প্রবীণ। পদত্যাগী প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বিরুদ্ধে দুর্নীতিসহ ১১ অভিযোগের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিজ্ঞপ্তির বিষয়েও তিনি ভূমিকা পালন করেছেন। এ ছাড়া জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে অন্য কাউকে প্রধান বিচারপতি করা হলে বিচারপতি ওয়াহ্হাব মিঞাও পদত্যাগ করতে পারেন। প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি ওয়াহ্হাব মিঞাকে নিয়োগের বিষয়ে এসব বিষয় বিবেচনায় রাখা হতে পারে বলে জানায় সূত্রটি।

প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সংবিধান অনুসারে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়টি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রপতির এখতিয়ার। রাষ্ট্রপতিই প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেবেন। রাষ্ট্রপতির নির্দেশ অনুসারেই আইন মন্ত্রণালয় গেজেট প্রকাশ করবে। শিগগিরই প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হতে পারে বলেও জানান আইনমন্ত্রী।

সুপ্রিম কোর্টের তথ্যনুসারে, আপিল বিভাগে বর্তমানে পাঁচজন বিচারপতি কর্মরত আছেন। চাকরিবিধি অনুসারে তাদের অবসরের বয়সসীমা ৬৭ বছর। সে হিসেবে বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা চলতি বছরের ১০ নভেম্বর অবসরে যাবেন। জামালপুরের প্রয়াত আবদুস সাত্তার মিঞা ও প্রয়াত সৈয়দা তাহেরা বেগমের ঘরে ১৯৫১ সালের ১১ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন আপিল বিভাগের এই জ্যেষ্ঠ বিচারপতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে ময়মনসিংহ জেলা বার ও ঢাকা জেলা বারে আইন পেশা শুরু করেন তিনি। বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা ১৯৭৬ সালের ২ নভেম্বর হাই কোর্টে এবং ১৯৮২ সালের ১৪ জানুয়ারি আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর তিনি হাই কোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। পরে ২০১১ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তাকে আপিল বিভাগে বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে ১৯৮২-৮৩ মেয়াদে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সহ-সম্পাদক এবং ১৯৮৮-৮৯ ও ১৯৮৯-৯০ মেয়াদে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।

গত বছর ১ আগস্ট উচ্চ আদালতের বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে নিয়ে করা ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় প্রকাশিত হয়। এ রায়ে প্রধান বিচারপতির দেওয়া বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ নিয়ে ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ করে আসছিলেন মন্ত্রী, দলীয় নেতা ও সরকারপন্থি আইনজীবীরা। তারা প্রধান বিচারপতির পদত্যাগের দাবিও তোলেন। সমালোচনার মধ্যেই ১ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা হঠাৎ করে এক মাসের ছুটির কথা জানিয়ে চিঠি দেন। পরদিন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্্হাব মিঞাকে সংবিধানের ৯৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হয়।

ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি নিয়োগের পর আইনমন্ত্রী জানান, প্রধান বিচারপতি ক্যান্সারে আক্রান্ত। এ কারণ উল্লেখ করে তিনি ছুটির আবেদন জানিয়েছেন। পরে ১৩ অক্টোবর রাতে অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধান বিচারপতি। দেশ ছাড়ার আগে প্রধান বিচারপতি তার বাসভবনের সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি অসুস্থ নই। বিচার বিভাগের স্বার্থে আবার ফিরে আসব। ষোড়শ সংশোধনী নিয়ে একটি মহল প্রধানমন্ত্রীকে ভুল বুঝিয়েছেন।’ তিনি একটি লিখিত বিবৃতিও সাংবাদিকদের দিয়ে যান। পরদিন ১৪ অক্টোবর এস কে সিনহার বিরুদ্ধে দুর্নীতিসহ ১১টি অভিযোগ তুলে ধরে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। পরে ১০ নভেম্বর সিঙ্গাপুরে বসেই পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে বিচারপতি সিনহা কানাডায় চলে যান। পরদিন পদত্যাগপত্রটি রাষ্ট্রপতির দফতরে পৌঁছায়। ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি ওই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রিজনভ্যানে হামলা : গয়েশ্বরসহ ৮শ’ জনের বিরুদ্ধে মামলা

রাজধানীর হাইকোর্ট এলাকায় পুলিশের প্রিজনভ্যানে হামলা ও ছাত্রদলের দুইকর্মীসহ তিন নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার দিনগত মধ্যরাতে শাহবাগ থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) রহিদুল ইসলাম ও এসআই চম্পক বাদি হয়ে শাগবাগ থানা পৃথক দুটি এবং রমনা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মহিবুল্লাহ রমনা থানায় আরও একটি মামলা দায়ের করেন।

থানা সূত্রে জানা গেছে, মামলা দুইটিতে সরকারি কাজে বাধা দান, পুলিশের ওপর হামলা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্ট, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিঘ্নসহ বেশ কয়েকটি ধারা জুড়ে দেয়া হয়েছে।

দায়ের করা উভয় মামলার এজাহারে হামলার নির্দেশদাতা হিসেবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতসহ বিএনপির শীর্ষ নেতাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাত আরও সাত থেকে আটশ’ বিএনপি নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার হাইকোর্ট সংলগ্ন মাজার গেটের সামনে পুলিশের প্রিজনভ্যান ভেঙে তিন নেতাকে ছিনিয়ে নিয়েছে বিএনপি কর্মীরা। এ সময় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার হাজিরাকে কেন্দ্র করে হাইকোর্ট এলাকায় দলটির নেতাকর্মীরা জড়ো হয়েছিলেন। এ সময় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা ওবায়দুল হক নাসির (৪০), সোহাগ মজুমদার (৩৮) ও মিলন (৩৮) নামের তিনজনকে আটক করে প্রিজনভ্যানে রাখে পুলিশ।

হাজিরা শেষে বিএনপি চেয়ারপারসন বাসায় ফেরত যাওয়ার পথে একদল বিএনপিকর্মী ওই প্রিজনভ্যানে ভাঙচুর চালিয়ে আটক নেতাদের ছিনিয়ে নিয়ে যায়।

এদিকে, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে গত রাতে রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাত পৌনে ৯টার দিকে গুলশান পুলিশ প্লাজার সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

এছাড়া বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলামকেও তার শান্তিনগরের বাসা থেকে মঙ্গলবার দিনগত রাত ১২টার দিকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) আটক করেছে বলে বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
এমবাপের লাল কার্ডের দিনে ফাইনালে পিএসজি

একজন কম নিয়েই লিগ টানা চতুর্থবারের মত লিগ ওয়ানের শিরোপা ধরে রাখার লড়াইয়ের আসল মঞ্চে উঠে গেল প্যারিস সেইন্টা জার্মেইন (পিএসজি)। মঙ্গলবার রাতের সেমি-ফাইনালে অষ্টম স্থানে থাকা রেনকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে উনাই এমেরির শিষ্যরা। শেষ দিকে মারাত্মক ফাউল করে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন কিলিয়ান এমবাপে। ফরসি জায়ান্টদের হয়ে গোল তিনটি করেছেন তমাস মুনিয়ে, মার্কিনিয়োস এবং জিওভানি লো সেলসো।মঙ্গলবার রাতের ম্যাচে পিএসজির একাদশে ছিলেন না উরুগুয়ের তারকা এডিনসন কাভানি। তাকে ছাড়াই এই নিয়ে টানা পঞ্চমবারের মত ফরাসি লিগ কাপের ফাইনালে উঠল উনাই এমেরির দল। সর্বশেষ ২০১২ সালে এই প্রতিযোগিতায় হেরে যাওয়া দলটি গত চার আসরেই শিরোপা জিতেছে। ফাইনালে ওঠার এই ম্যাচে অবশ্য সতীর্থের গোলে অবদান রেখেছেন ব্রাজিল সুপারস্টার নেইমার।রেনর মাঠে স্বাগতিকরাই শুরু থেকে আক্রমণ করার চেষ্টা করে যাচ্ছিল। বল দখলে রাখা কঠিন হয়ে যাচ্ছিল পিএসজির জন্য। এরই মাঝে ২৪তম মিনিটে একক নৈপুণ্যে দলকে এগিয়ে দেন ফরাসি ডিফেন্ডার মুনিয়ে। একাই কয়েকজনকে কাটিয়ে দারুণ ক্ষিপ্রতায় ভলিতে দূরের পোস্ট দিয়ে বল জালে পাঠান তিনি।৫৩তম মিনিটে মাঝমাঠ থেকে মার্কো ভেরাত্তির দারুণ ক্রস নেইমার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে পাঠিয়ে দেন আনহেল ডি মারিয়াকে। গোলকিপার চেষ্টা করেও আর্জেন্টাইন তরুণ তুর্কির আক্রমণ ঠেকাতে পারেননি। স্কোর দ্রুতই ২-০ হয়ে যায়। পাঁচ মিনিট পর ডি-বক্সে ডি মারিয়ার ছোট পাস ধরে একটু এগিয়ে কোনাকুনি শট নেন আরেক আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার লো সেলসো। মজার ব্যাপার হলো, বলটি গোলকিপারের পায়ে লেগে জালে জড়ায়। পিএসজির জার্সিতে প্রথম গোল হয়ে যায় সেলসোর।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১৫ শিক্ষার্থীকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।

জালিয়াতি সম্পৃক্ততা প্রমাণিত হওয়ায় এর আগে গত ৪ জানুয়ারি ওই ১৫ ছাত্রকে স্থায়ী বহিস্কারের সুপারিশ করেছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটি। ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বহিষ্কারের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, ছাত্রত্ব বাতিল হওয়া ১৫ জনের মধ্যে ১২ জন প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। অন্য তিনজন বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থী।

এর মধ্যে ২০১১-১২ সেশনের দুই জন, ২০১৩-১৪ সেশনের ১ জন এবং ২০১৬-১৭ সেশনের একজন রয়েছে।

জালিয়াত চক্রের অন্যতম হোতা স্থায়ীভাবে বহিষ্কৃতরা তিনজন হলো- ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী নাভিদ আনজুম তনয় (২০১১-১২), পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মহিউদ্দীন রানা (২০১১-১২), ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মামুন (২০১৩-১৪)। এই তিন জন জালিয়াত চক্রের মাস্টার মাইন্ড হিসেবে কাজ করতো। রানা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক ছিল। ঘটনার পর তাকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৬-১৭ সেশনের বহিষ্কৃতরা হলো- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের নাহিদ ইফতেখার, বিশ্ব ধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের মো. আজিজুল হাকিম, মনোবিজ্ঞান বিভাগের বায়েজীদ, সংস্কৃত বিভাগের প্রসেনজিৎ দাস, স্বাস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের ফারদিন আহমেদ সাব্বির, অর্থনীতি বিভাগের রিফাত হোসাইন, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের রাফসান করিম, বাংলা বিভাগের আখিনুর রহমান অনিক, ইতিহাস বিভাগের টিএম তানভীর হাসনাইন, শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের মুন্সী সুজাউর রহমান এবং পালি ও বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগের নাজমুল হাসান নাঈম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘ডিজিটাল গুপ্তচর’ শব্দ নিয়ে বিব্রত সরকার

বর্তমান সরকারের ১৭১তম মন্ত্রিপরিষদে সোমবারের (২৯ জানুয়ারি) নিয়মিত বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮’-এর ৩২ ধারায় বর্ণিত ‘গুপ্তচর’ শব্দ নিয়ে বিব্রত সরকারের নীতি-নির্ধারণী মহল। বিষয়টি নিয়ে তারা অনেকটা বিব্রত। অনেকেই প্রকাশ্যে মন্তব্য করতে না চাইলেও নিজেদের মধ্যে অনুষ্ঠিত আলোচনায় বিষয়কে ‘ডিজিটাল গুপ্তচর’বৃত্তি নামে অভিহিত করেছেন। সরকারি প্রশাসনের সর্বোচ্চ দফতর বাংলাদেশ সচিবালয়ে মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) মন্ত্রী, সচিবসহ উচ্চপদ্স্থ একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপকালে এমন তথ্য জানা গেছে।

সোমবার অনুমোদিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮’-এর ৩২ ধারায় বর্ণিত তথাকথিক ‘গুপ্তচর’ বা এ আইনের অন্য যেকোনও বিষয় সম্পর্কে মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও মন্ত্রী বা সচিব প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেননি।  তবে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ও আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্ব-স্ব মন্তব্য উপস্থাপন করেছেন। তবে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের কাছে এ আইন ও আইনে বর্ণিত ‘গুপ্তচর’ সম্পর্কে জানতে চাইলেও তারা অনেকেই এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন। আবার অনেকেই এর যেনতেন ব্যাখ্যা দিয়ে সাংবাদিকদের সন্তুষ্ট করারও চেষ্টা করেছেন। কেউ কেউ বলেছেন, এমন বিতর্কিত বিষয়ে মন্তব্য না করাই ভালো।

সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে অবস্থিত এক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতর। এ নিয়ে প্রকাশ্যে মন্তব্য করা উচিত হবে না।’ তিনি বলেন, ‘‘গুপ্তচর শব্দটি আগেও শুনেছি। এবার শুনলাম নতুন করে শুনলাম ‘ডিজিটাল গুপ্তচরে’র গল্প কাহিনি।’’

এদিকে সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনের এক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব পদমর্যদার একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে সরকারের নীতি-নির্ধারকরা অনেকটাই বিব্রত পরিস্থিতিতে পড়েছেন বলে মনে হয়। হয়তো এই অবস্থা কেটে যাবে।’ তবে কিছুটা সময় লাগবে বলে জানান ওই কর্মকর্তা। তিনি আরও বলেন, ‘রাতের টক শো-তে অনেককেই দেখেছি, যেনতেন ব্যাখ্যা দিয়ে সাংবাদিকদের কাছ থেকে পার পাওয়ার চেষ্টা করেছেন।’

মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষ ঢাকা চেম্বারের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। এ সময় ওই বৈঠকে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদিকরাও উপস্থিত ছিলেন। সরকারের নীতি-নির্ধারক হিসেবে তার কাছে জানতে চাওয়া হয় এ সম্পর্কে। এ সময় তিনি বলেন, ‘আপনারা (সাংবাদিকরা) গণমাধ্যমে যেভাবে বিভিন্ন সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করেন, তাতে তাদের মান-ইজ্জত থাকে না। তাদের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়। তারা তো জনপ্রতিনিধি। এ আইনের বলে এখন হয়তো এমন পরিস্থিতি থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে।’ তবে তিনি আশঙ্কা ব্যক্ত করে বলেন, ‘আইন করা হলেও আমার বিশ্বাস আপনাদের (সাংবাদিক) ঠেকানো যাবে না।’

বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮’ অনেক চিন্তা-ভাবনা করেই করা হয়েছে। অনুমোদনের আগে এ আইনটি নিয়ে নিজেদেও মধ্যে চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে এ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। আগের আইসিটি অ্যাক্টটি বিএনপির সময়ে করা ছিল। যেখানে অনেক বিষয় অস্পষ্ট ছিল। নতুন আইনে বিষয়গুলো আরও স্পষ্ট করা হয়েছে।’

এদিকে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক সচিবালয়ে সাংবাদিকদের কাছে বলেন, ‘আমি এ আইন নিয়ে আর কী বলবো? কারণ আইনটি তো আমি করিনি। আইনটি চূড়ান্ত করেছে আইসিটি মন্ত্রণালয়।’ পরে অবশ্য তিনি বলেন, ‘কম্পিউটারে সংঘটিত অপরাধগুলোকে আইনের আওতায় আনতেই এ আাইন করা হয়েছে। যা আগে ছিল না। কোনও কম্পিউটারে যদি লিগ্যাল কিছু পাওয়া যায় এবং তা যদি সত্য হয় তাহলে তা কোনও অপরাধ হবে না বলে আমি মনে করি। সাংবাদিকরা সত্য প্রকাশ করলে তা গুপ্তচরবৃত্তি হবে না। তিনি বলেন, ‘‘যদি সাংবাদিকরা কোনও অবৈধ ঘটনা প্রকাশ করেন, তবে সেটি ‘গুপ্তচরবৃত্তি’ বা অপরাধ হবে না।’’

এ সময় আনিসুল হক বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে উল্লিখিত সংজ্ঞায়িত অপরাধ না করলে এ আইনের মাধ্যমে কেউ হয়রানি হবেন না। এ আইনে কারও বাক-স্বাধীনতা হরণ করা হয়নি। ফলে কারও বাক-স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও চান, এই আইনের মাধ্যমে যেন কেউ হয়রানির শিকার না হন। সে কারণেই ৫৭ ধারা বিলুপ্ত করা হয়েছে। আমি মনে করি, আইসিটি অ্যাক্টের ৫৭ ধারায় বাক-স্বাধীনতা কিছুটা ক্ষুণ্ন হয়েছে। ৫৭ ধারার অপব্যবহার হচ্ছিল, আমরা সেটি বন্ধ করার কমিটমেন্ট করেছিলাম। আমরা সেটিই বাস্তবায়ন করেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘গুপ্তচরবৃত্তি একটি অপরাধ। এটি আগেও ছিল, এখনও আছে। এটি নতুন করে বলার কিছু নেই। জাতির জনককে হত্যা করা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কটাক্ষ করা হয়েছে। কিন্তু তাদের আইনের আওতায় আনা যায়নি। এখন ডিজিটাল আইনের মাধ্যমে তাদের আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আইসিটি অ্যাক্টের ৫৭ ধারা অস্পষ্ট ছিল। যেখানে সর্বনিম্ন সাজা ছিল সাত বছর। নতুন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে অপরাধগুলোকে স্পষ্ট করে সাজা কম বেশি করা হয়েছে। অপরাধগুলোকে পরিষ্কার করে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।’

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি কেন করা হলো সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আগের অনেক অপরাধের বিচার পেনাল কোডে করা হতো। কিন্তু কম্পিউটার ব্যবহার করে করা সেই একই ধরনের অপরাধগুলোর বিষয়টি আইনে স্পষ্ট ছিল না। তাই কম্পিউটার ব্যবহার করে করা অপরাধের বিষয়গুলোকে নতুন আইনে স্পষ্ট করা হয়েছে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রানার মোটর সাইকেলের সার্ভিস ক্যাম্প উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরায় দুইদিন ব্যাপি রানার মোটর সাইকেলের ধামাকা সার্ভিস ক্যাম্প উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে শহরের পানসি রেস্তোরা সংলগ্ন নুর মহলে রানার অটোমোবাইল কাস্টমার কেয়ারের আয়োজনে ও ভেনাস অটোর্স এর সহযোগিতায় রানার অটোমোবাইলস লিমিটেডের সাউথ ওয়েস্ট জোনের জোনাল বিজনেন্স হেড মো. মারুফ হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে ফিতা এ ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি নাছিম ফারুক খান মিঠু। এ ক্যাম্প থেকে রানার মোটর সাইকেল গ্রাহকদের মাঝে বিনামূল্যে সার্ভিস, নতুন মোটর সাইকেল এর প্রদর্শণী, বিনামূল্যে ইঞ্জিন ওভার হোলিং, ইঞ্জিনওয়েল চেকআপ, ওয়াসিং এন্ড পলিশ, বডি পার্টস এক্সচেঞ্জ, মোটরসাইকেল একচেঞ্জ, ইঞ্জিনওয়েল ও স্পেয়ার পার্টর্সের উপর ১০% মূল্য ছাড় এবং নতুন মোটর সাইকেল ক্রয়কালে ৮ হাজার টাকা মূল্য ছাড় ও রানার মোটলাইফ জ্যাকেট ফ্রি, এছাড়া প্রতিদিন ৩৫ জন ক্রেতার মধ্যে ১ জন ভ্যগ্যবান বিজয়ী ক্রেতাকে ১টি গোল্ডেন কয়েন উপহার দেওয়া হবে। বিনামূল্যে ড্রাইভিংসহ ইত্যাদি সুবিধা মোটরসাইকেল গ্রাহকদের মাঝে সেবা প্রদান করছে এ প্রতিষ্ঠানটি। দুইদিন ব্যাপি রানার মোটর সাইকেলের ধামাকা সার্ভিস ক্যাম্প উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় ডিলার ও রানার অটোমোইলর্সের পরিচালক মো. জহুরুল আলম, সাউথ জোন জোনাল সার্ভিস ম্যানেজার মো. ইব্রাহিম খলিল ও ক্যাম্প ব্যবস্থাপনায় মো. আল-আমিন প্রমুখ। এসময় মোটরসাইকেল ব্যবসায়ী ও ক্রেতা এবং সেবা গ্রহনকারীরা উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলারোয়ায় ইয়াবাসহ এক ব্যক্তি আটক

কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়া উপজেলার খোরদো ক্যাম্প পুলিশ ২৪পিচ ইয়াবাসহ আনিছুর রহমান (৩৮) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে। সে উপজেলার দেয়াড়া ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামের মৃত সুরত আলীর ছেলে। খোরদো পুলিশ ক্যাম্প’র আই.সি হাসানুজ্জামান রিপন সাংবাদিকদের জানান- সোমবার (২৯ জানুয়ারি) রাত পৌনে ৮টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আনিছুরকে আটক করা হয়। সেসময় তার দেহ তল্লাশী করে ২৪পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে পুলিশ। রাতেই ইয়াবাসহ আটক আনিছুর রহমানকে কলারোয়া থানায় সোপর্দ করা হয়। এ ব্যাপারে থানায় মামলা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালায় জাতীয় ছাত্র সমাজের নব নির্বাচিত কমিটিকে সংবর্ধনা

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জাতীয় ছাত্র সমাজ সাতক্ষীরা জেলা শাখার নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দকে তালা সদর ইউনিয়ন জাতীয় ছাত্র সমাজ ও এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে তালার মাঝিয়াড়াস্থ বাজার প্রাঙ্গণে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তালা সদর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ড জাপা সভাপতি আনসার আলীর সভাপতিত্বে ও তালা সরকারি কলেজ ছাত্র সমাজের সদস্য সচিব হাসান আলী বাচ্চুর পরিচালনায় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা জাপার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ সিরাজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা জাপার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মীর কাইয়ুম ইসলাম ডাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, জাপা নেতা আবুল বাসার, আব্দুর রশিদ সরদার, ঈমান আলী, আব্দুস সবুর খাঁ, আইয়ুব আলী, শেখ আব্দুস সালাম, রেজাউল ইসলাম, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জুলফিক্কার আলী, ইসলামকাটি ইউনিয়ন জাপার সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ ছাত্র সমাজের সভাপতি আলীম আল রাজি রাজ, ছাত্র সমাজ নেতা রিমন, রনি, কালিগঞ্জ ছাত্র সমাজের সদস্য সচিব শওন, তালা উপজেলা ছাত্র সমাজের সাধারণ সম্পাদক মো. ইউনুচ আলী, তালা সদর ইউনিয়ন ছাত্রসমাজ সভাপতি মিঠু, যুব সংহতির ওয়ার্ড সভাপতি মতিয়ার সরদার, যুব সংহতি নেতা বাহারুল ইসলাম, নেয়ামত আলী মোড়ল, আব্দুল লতিফ। অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন জেলা ছাত্রসমাজের নব-নির্বাচিত কমিটির সভাপতি কায়সারুজ্জামান হিমেল, সাধারণ সম্পাদক আকরামুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক রোকনুজ্জামান সুমন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest