সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার চারটি আসনই ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে – হাবিবুল ইসলামসাতক্ষীরা সদরের দত্তবাগ টাইগার ক্লাবের নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধনজাতীয় সংহতি দিবস,এই দিনে বিভাজন নয়, ঐক্যের আহবান -কাজী আলাউদ্দিনসাতক্ষীরা-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনকে বিজয়ী করতে গণমিছিলতরুণদের উদ্ভাবনী উদ্যোগকে উৎসাহিত সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রীন ইনোভেশন ফেয়ারExplorez les avis des utilisateurs sur gtbet et rejoignez la communautéΕξερευνήστε τις καλύτερες στρατηγικές καζίνο στο gtbet για μεγαλύτερα κέρδηCome registrarsi su Nixbet e iniziare a vincere in pochi passiদেবহাটায় কিশোর-কিশোরী ও যুবকদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে খেলাধুলার আয়োজনগণমানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান নলতা হাসপাতাল হুমকির মুখে :রক্ষার দাবি

কোয়েলের বদলে জয়া

কোয়েলের বদলে জয়া

কর্তৃক Daily Satkhira

দুই বছর আগে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন জয়া আহসান। তারও ১৫ বছর আগে লেখা হয়েছিল ‘কণ্ঠ’ ছবির গল্প। চিত্রনাট্য ও সংলাপ তৈরিতেই এত সময় নিয়েছেন পরিচালকদ্বয়—নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখার্জি। অবশেষে মার্চে শুরু হতে যাচ্ছে ছবিটির শুটিং। তবে পুরো কাস্টিং এখনো চূড়ান্ত হয়নি। আগে জানা গিয়েছিল, ছবির প্রধান পুরুষ চরিত্র করবেন শিবপ্রসাদ মুখার্জি নিজেই, প্রধান নারী চরিত্রে জয়া আহসান ও কোয়েল মল্লিক। ছবিতে শিবপ্রসাদ ক্যান্সারে আক্রান্ত রেডিও জকি, জয়া স্পিচ থেরাপিস্ট আর কোয়েল হবেন শিবপ্রসাদের স্ত্রী। কিন্তু শুটিং শুরুর ঠিক আগে আগে জানা গেল, ছবিতে নেই কোয়েল মল্লিক। তাঁর বদলে অভিনয় করবেন পাওলি দাম। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানাল নতুন খবর, স্পিচ থেরাপিস্টের চরিত্রে শুরুতে অভিনয় করার কথা ছিল কোয়েল মল্লিকেরই। কিন্তু অডিশনে জয়া আহসানের কণ্ঠে জয় গোস্বামীর ‘মালতিবালা বালিকা বিদ্যালয়’ কবিতা শুনে মুগ্ধ হন পরিচালকদ্বয়। এমন কণ্ঠই দরকার তাঁদের ছবিতে। জয়া যোগ হওয়ার পর শিবপ্রসাদের স্ত্রীর চরিত্রটি পেলেন কোয়েল। সে চরিত্রটিই এখন করবেন পাওলি দাম—জয়ার নতুন ‘কণ্ঠ’সঙ্গী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নির্বাচন বর্জন করলেও বিএনপিকে কোন ছাড় দেবে না আ. লীগ

অনলাইন ডেস্ক: সব দলের অংশগ্রহণে পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি সত্ত্বেও চলমান রাজনৈতিক লড়াইয়ে বিএনপিকে সাংবিধানিক ও আইনগতভাবে কোনো ছাড় দেবে না আওয়ামী লীগ। খালেদা জিয়া নির্বাচনে অযোগ্য বিবেচিত হলে তাঁর দল বিএনপি যদি নির্বাচন বর্জন করার ঘোষণাও দেয়, তাতেও টলবে না ক্ষমতাসীন দল। সাজার কারণে বিএনপিপ্রধান নির্বাচনে অযোগ্য বিবেচিত হলে বিষয়টি আদালতের বলে নিজেদের দায় এড়াবে ক্ষমতাসীনরা। আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় পাঁচ বছরের সাজা পেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দীন রোডে পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার বিচারকাজও শেষ হওয়ার পথে। আগামী মার্চ বা এপ্রিলে ওই মামলার রায় হতে পারে। তাতেও খালেদা জিয়ার সাজা হতে পারে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। খালেদা জিয়া উচ্চ আদালতে আপিল করে সাজা স্থগিত না করাতে পারলে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।

খালেদা জিয়া নির্বাচনে অযোগ্য বিবেচিত হলে এবং সে ক্ষেত্রে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করার ঘোষণা দিলে কী হবে, সে আলোচনা এখন আওয়ামী লীগের অন্দর মহলে মুখ্য হয়ে উঠেছে। আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা জানান, খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচন নয়—এমন ঘোষণা দিয়ে বিএনপি জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। ঢাকায় আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা থেকে শুরু করে সাতক্ষীরা ও ময়মনসিংহের সংঘর্ষের ঘটনা সে ইঙ্গিতই বহন করে বলে তাঁরা মনে করেন। তাঁরা বলেন, দুর্নীতিবাজের তকমা ঢাকতে শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিলে আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকবে না। ওই বিবেচনা থেকেই আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষপর্যায়ের নেতারা এরই মধ্যে বিএনপির বিরুদ্ধে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভণ্ডুল করার পাঁয়তারার অভিযোগ করেছেন।
তবে বিএনপি যে অবস্থানই নিক না কেন, আওয়ামী লীগ তা আমলে নেবে না বলে জানিয়েছেন দলটির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা।
গত ৫ ফেব্রুয়ারি ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১৪ দলের বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, অসাংবিধানিক যেকোনো দাবি প্রতিহত করা হবে। বিভিন্ন অজুহাতে বিএনপি-জামায়াত জোট নির্বাচন ভণ্ডুল করে একটা অসাংবিধানিক সরকার ক্ষমতায় আনতে চায়। তারা নানা রকম বিভ্রান্তিকর কথা বলে। সংসদ ভেঙে দেওয়াসহ নানা সময়ে বিভিন্ন অযৌক্তিক দাবি করছে। মূলত এগুলো নির্বাচন ভণ্ডুলের চেষ্টা। তাদের এই অশুভ তৎপরতার বিরুদ্ধে ১৪ দল মাঠে থাকবে।
মোহাম্মদ নাসিম গতকাল শনিবার কালের কণ্ঠকে বলেন, সংবিধান অনুযায়ী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সংবিধানের বাইরে বিএনপির কোনো দাবি মানা হবে না।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, খালেদা জিয়া দুর্নীতি করে জেলে গেছেন। এটা সম্পূর্ণ আদালতের বিষয়। তিনি নির্বাচন করতে পারবেন কি পারবেন না সেটি আদালত ও নির্বাচন কমিশন নির্ধারণ করবে। তবে কোনো দুর্নীতিবাজের জন্য একটি দল নির্বাচনে না যাওয়ার মতো কোনো আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তাদের উচিত আদালতের রায়ের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এখনই নেতৃত্ব পরিবর্তন করা। তিনি আরো বলেন, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। সংবিধান মোতাবেক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ ব্যাপারে বিএনপিকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।
তবে বিএনপি নির্বাচনে না এলে সারা দেশে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ হবে আওয়ামী লীগই—এমনটাই মনে করেন দলটির শীর্ষপর্যায়ের নেতারা। প্রায় প্রতিটি আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের প্রতিদ্বন্দ্বী হবেন দলের ‘বিদ্রোহীরা’। শুধু অভ্যন্তরীণ এই সংকট নয়, আন্তর্জাতিক মহলের কাছে একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের আয়োজন করাটা হবে তাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। বিএনপিকে ছাড়া ৫ জানুয়ারির নির্বাচন করতে গিয়ে গত চার বছরে তারা বিষয়টি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। এ নিয়ে বিভক্ত আন্তর্জাতিক মহলকে সামলাতে গলদঘর্ম হতে হয়েছে সরকারকে। তাই বিএনপির সমর্থক বিশাল জনগোষ্ঠীকে বাইরে রেখে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পুনরাবৃত্তিতে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের মধ্যে উৎকণ্ঠা রয়েছে। আবার খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি নির্বাচনে এলে নিজেদের ভরাডুবির আশঙ্কাও আছে আওয়ামী লীগ নেতাদের। এ অবস্থায় পুনরায় ক্ষমতায় যাওয়া নিশ্চিত করতে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করুক—এমন প্রত্যাশা করার মতো নেতাকর্মীর সংখ্যাও আওয়ামী লীগে কম নয়।
আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম অবশ্য বলেন, ‘গতবার বিএনপি নির্বাচনে আসেনি, এটা তাদের নিজেদের সিদ্ধান্ত ছিল। বিষয়টি আন্তর্জাতিক মহলকে বোঝাতে আমাদের খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি। এবার তারা নির্বাচনে না এলে কিভাবে বিশ্বকে সামাল দেব তা সময় বলে দেবে। তবে বিএনপি যে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন, এটা পশ্চিমা বিশ্বের একাধিক আদালত বলেছেন। আর বিএনপির শীর্ষপর্যায়ের নেতারা দুর্নীতিবাজ, সেটিও বিশ্ববাসীর কাছে প্রমাণিত।
৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পরদিন জাতিসংঘ মহাসচিবের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, একপক্ষীয় এবং নিম্ন অংশগ্রহণের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রাণহানি ও সহিংসতার ঘটনায় মহাসচিব দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, বিবদমান পক্ষগুলো কোনো ধরনের মতৈক্যে পৌঁছতে ব্যর্থ না হলে একটি শান্তিপূর্ণ, সবার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব হতো।

সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিশ্বের ক্ষুদ্রতম আন্তর্জাতিক সেতু

দুটি দ্বীপ, দুটি দেশ। অপূর্ব সুন্দর এক স্থান। আর তাদের মধ্যে যাতায়াতের জন্য ছোট একটি সেতু। এটিই বিশ্বের ক্ষুদ্রতম আন্তর্জাতিক সেতু।

আন্তর্জাতিক সীমারেখা বলে দিচ্ছে দুটো দ্বীপ পড়ে দুই দেশে। একদিকে আমেরিকা অন্যদিকে কানাডা। দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সীমানায় এক অভিনব স্থান জ্যাভিকন আইল্যান্ডস।

সেন্ট লরেন্স নদীর মধ্যে পড়ে জ্যাভিকন আইল্যান্ডস নামে দুটো দ্বীপ। বড়টার মধ্যে একটা বাড়ি আছে, সেটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে। আর ছোট দ্বীপটা নিঝুম, সেখানে কেউ থাকে না। এই দ্বীপ পড়ছে কানাডায়। দুটি দ্বীপের মধ্যে যাতায়াত করার জন্য ৩২ ফুটের একটি সেতু আছে। অনেকে তথ্য ঘেঁটে বলেছেন, বিশ্বের ক্ষুদ্রতম আন্তর্জাতিক সেতু হল এটি।

এই দুই দ্বীপ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। উনিশ শতক থেকে বারে বারে উঠে এসেছে জ্যাভিকন দ্বীপের কথা। পুরনো ছবিতে দেখা গেছে, দুই দ্বীপের মধ্যে উড়তে থাকা আমেরিকা ও কানাডার পতাকা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
২০১৮ সালের মধ্যে শ্যামনগর শতভাগ বিদ্যুতায়িত হবে -এমপি জগলুল হায়দার

মাহফুজুর রহমান তালেব: শনিবার বিকালে শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন পরিষদে রসের মেলা-২০১৮ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য পিঠা-পুলি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা-০৪ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য এস.এম জগলুল হায়দার।
বুড়িগোয়ালিনী ইউ.পি চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি জগলুল হায়দার আওয়ামীলীগ সরকারের দীর্ঘ ৯ বৎসরের উন্নয়ন চিত্রের উপর আলোকপাত করেন, তিনি তার বক্তব্যে বলেন, একদিকে সততার রাজনীতি দেখছি। অপরদিকে দুর্নীতি, জ্বালাও পোড়াও রাজনীতি, বিএনপির অপরাজনীতি। তিনি বলেন, আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলে মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটে। দেশের উন্নয়ন দূর্বার গতিতে এগিয়ে যায়। আর বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে দেশ দুর্নীতিতে ছেয়ে যায়। তিনি বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নে এই প্রথম পিঠা উৎসব অনুষ্ঠানের আয়োজন করায় আয়োজক কমিটিকে ধন্যবাদ জানান এবং গ্রাম বাংলার পুরাতন ঐতিহ্যকে ধরে রাখার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন মডেল ইউনিয়ন হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। সেকারণ এই ইউনিয়নে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড চলমান রয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমি বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছিলাম, তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ২০১৮ সালের মধ্যে শ্যামনগর উপজেলার শতভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ-এর বাতি জ্বলবে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেঁড়ী বাঁধ অতি দ্রুত পুননির্মাণ হবে এব্যাপারে পর্যাপ্ত বরাদ্দ আছে। আমার বিশ্বাস অতি শীঘ্রই আমরা বরাদ্দ পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পাউবোর বেড়ী বাঁধ পুনর্নির্মাণ করতে পারব।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, ইউপি চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডল। ইউপি সদস্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, আ: রউফ, গোলাম মোস্তফা, আ: রসিদ এবং হরেকৃষ্ট মন্ডল। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এমপি জগলুল হায়দারের সহধর্মীনি ফাতেমা হায়দার রওজা, শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ মান্নান আলী, এনজিও ফোরাম সভাপতি লূুফর রহমান, নুরনগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা এবং শ্যামনগর প্রেস ক্লাব ও সুন্দরবন সাংবাদিক ক্লাবের সদস্যবৃন্দসহ বিপুল সংখ্যক নারী-পুরুষ। পরিশেষে তিনি বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের পৃথক ৯টি স্টলসহ মোট ১০টি পিঠা-পুলির ষ্টল ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং ভূঁয়সী প্রশংসা করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জামার্নি থেকে ফেরার পর সাতক্ষীরায় এমপি রবির সংবর্ধনা

মাহফিজুল ইসলাম আককাজ: জার্মানীতে বিশ্ব সন্ত্রাসবিরোধী সংগঠন ওয়ার্ল্ড এন্টি টেরোরিজম ওরগানাইজেশনে বাংলাদেশের পক্ষে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করায় সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবিকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
শনিবার রাতে শহরের মিনি মার্কেট এলাকায় আওয়ামীলীগের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে জেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মকসুমুল হাকিম এর সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সংবর্ধিত অতিথি মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি। এসময় তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের জন্য সবচেয়ে বড় অন্তরায় হল সন্ত্রাস। সন্ত্রাস দমনে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি অনেক দেশের জন্যেই অনুকরণীয় হয়ে থাকবে বলে মনে করেন জার্মান পার্লামেন্টারীর সদস্যরা। জার্মান পার্লামেন্টারীর সদস্যরা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সন্ত্রাসবাদ দমন ও দেশের উন্নয়নকে ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তিনি আরো বলেন, ‘আমি সাতক্ষীরাবাসীর ভালবাসায় সিক্ত, আমি আমার জীবনের সব ভালবাসা দিয়ে সাতক্ষীরাবাসীর সেবা দিয়ে যাব।’
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক ও পিপি এড. ওসমান গনি, প্রচার সম্পাদক শেখ নুরুল হক, সদস্য অতিরিক্ত পিপি এড. আব্দুল লতিফ, ডা. মুনছুর আহমেদ, জেলা পরিষদের সদস্য ওবায়দুর রহমান লাল্টু, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল হক নান্টু, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাদিকুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আসিফ সাহাবাজ, শেখ রিজভী আহম্মেদ, সাতক্ষীরা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ মো. আবু সাঈদ, সাতক্ষীরা আহছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, সেক্রেটারি শেখ আজিজুল হক, সদস্য মীর মহিতুল আলম মহি, সাতক্ষীরা আহছানিয়া মিশন আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আ: মজিদ সিদ্দিকী, জেলা তাঁতীলীগের সভাপতি মীর আজহার আলী শাহীন, জেলা কৃষকলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস.এম রেজাউল ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর মোস্তাক আলী, এপিপি এড. তামিম আহম্মেদ সোহাগ, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কাজী আক্তার হোসেন, আগরদাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান হবি, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মাষ্টার মফিজুর রহমান, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদিকা জ্যোৎন্সা আরা, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদিকা সুলেখা দাস, রুখসানা পারভীন, দপ্তর সম্পাদিকা তহমিনা ইসলাম, সাবেক ছাত্র নেতা মো. নুরে আলম সিদ্দিকী, মিজানুর রহমান, আলমগীর হোসেন, আওয়ামীলীগ নেতা মো. শাহিদুল ইসলাম। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অসুস্থ মুক্তিযোদ্ধার শয্যা পাশে উপজেলা চেয়ারম্যান বাবু

নিজস্ব প্রতিবেদক: অসুস্থ বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী একরামুল হক বাদশা (৭৫) কে দেখতে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে গেলেন সাতক্ষীরা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আসাদুজ্জামান বাবু। কাজী একরামুল হক বাদশা সদর উপজেলার বাশঘাটা এলাকার বাসিন্দা। শনিবার সন্ধ্যায় তিনি তাকে দেখতে যান। এসময় উপস্থিত ছিলেন, পৌর ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ কামরুল হক চঞ্চল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কাজী আক্তার হোসেন, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের যুগ্ম-আহবায়ক মেহেদী আলী সুজয়, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের দপ্তর সম্পাদক খন্দকার আনিসুর রহমান আনিস প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দুর্নীতির রায়ের ফলে বিএনপি নেতাদের মাঝে বিভ্রান্তি !

অনলাইন ডেস্ক: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায়ে বেগম খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হয়েছে। তারেক রহমানসহ অন্য আসামিদের ১০ বছর করে কারাদণ্ড ঘোষণা করা হয়েছে। আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ও সামাজিক অবস্থান বিবেচনা করে তাকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অন্যদের ১০ বছরের কারাদণ্ডই বহাল রাখা হয়েছে। সেইসঙ্গে অর্থদণ্ড হিসেবে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে আসামীদের।

বৃহস্পতিবার (৮ই ফেব্রুয়ারি) ১টা ৪০ মিনিটে রায় শুনতে গুলশানের বাসা থেকে পুরান ঢাকার বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রাসায় স্থাপিত ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতে পৌঁছান বেগম জিয়া। এদিকে সকাল ১০টা ২০ মিনিটে আদালতে পৌঁছান বিচারক ড. আখতারুজ্জামান। এ মামলার অপর তিন আসামি পলাতক রয়েছেন। তারা হলেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান এবং কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী। উল্লেখ্য, ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই দুদক খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এ মামলাটি করে।

সাম্প্রতিক রাজনীতি পর্যালোচনা করলে বিএনপিতে ভাঙ্গনের সুর স্পষ্ট। দলে এখন ৫ মাথা দৃশ্যমান। নেতাকর্মীরা নেতা মানছেন কেউ খালেদা জিয়াকে, কেউ তারেককে, কেউ ফখরুল, কেউবা মওদুদ আবার কেউবা রিজভীকেI দলের ক্রান্তিকালে একতার পরিবর্তে নিজেদের আখের গোছানোর প্রবৃত্তি বিএনপিতে দেখা যাচ্ছে, যা দলের জন্য অশনি সংকেত বলছেন বিশ্লেষকরা। বিএনপি অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য এমনিতেই জনবিচ্ছিন্ন। নির্বাচনে না যাওয়ার মাশুল শেষ হবার আগেই এই অন্তর্দ্বন্দ্ব ও দলীয় কোন্দল বিএনপিকে নাকাল করছে। সামরিক লেবাসে জন্ম নেয়া বিএনপি গণতন্ত্রের পথে ভালভাবে এডজাস্ট করতে পারেনি কখনোই। সামনের কঠিন চ্যালেঞ্জ তারা কিভাবে মোকাবিলা করে সেই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।

দলটির শুভাকাঙ্ক্ষীরা বলছেন, খালেদা জিয়ার ভুল সিদ্ধান্ত ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের কারণে বিএনপি’র ভেতরে অস্থিরতা কাজ করছে। বিএনপির সাম্প্রতিক রাজনীতি, নেতাদের ঐক্য ভাঙার পথে কাজ করছে। বেগম জিয়া কারাগারে যাবার মাত্র একঘণ্টার মধ্যে বিএনপিতে মত বিরোধ প্রকাশ্য আকার নিয়েছে। বিএনপির নেতারা পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন এবং বক্তব্য দিচ্ছেন। অন্যদিকে খালেদার অনুপস্থিতিতে কেউ তারেক জিয়া কে দল প্রধান মানছেন আবার অনেকেই এ ব্যাপারে প্রকাশ্যে আপত্তি তুলছেন।

দলীয় ঘোষণায় বিভ্রান্তির ছাপ স্পষ্ট বিএনপিতে। ৭ ফেব্রুয়ারি সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়া রায় পরবর্তী আন্দোলনের কথা বললেও, মধ্যরাত নাগাদ রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত বিএনপির সিলপ্যাডের একটি ঘোষণায় নেতা কর্মীদের শান্ত থাকতে বলা হয়। দলীয় কমান্ডে বিভক্তি ছড়িয়ে পড়েছে বিএনপিতে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলও দিয়েছেন বিভ্রান্তিকর নির্দেশনা। দলীয় প্রধানের বিপক্ষে গিয়ে তিনি নেতা কর্মীদের ঘরে থাকার নির্দেশ দেন।

দলীয় চেয়ারপারসন ও বিএনপির আনুষ্ঠানিক ঘোষণার ফারাকে বিভ্রান্ত ছিল নেতা কর্মীরা। তারা রায় পর্যন্ত ও পরবর্তীতে কোন দলীয় দিক নির্দেশনা পায়নি। তাহলে কি দলে চেয়ারপারসন বিদ্বেষী মনোভাব গড়ে উঠল? বিএনপির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে।

উদ্ভ্রান্ত দিকনির্দেশনার জন্যই দিকভ্রষ্ট ছিল বিএনপির কর্মীরা। একদিকে জনবিচ্ছিন্নতা, অন্যদিকে দিক নির্দেশনার অভাব বিএনপিকে দাঁড়াতেই দেয়নি ৮ তারিখে। ভবিষ্যতে দলের কর্মপরিকল্পনা কি হয় তা দেখার বিষয়। ৯ তারিখের বিক্ষোভ সমাবেশও ছিল বিক্ষিপ্ত। দলীয় মহাসচিব নেতা কর্মীদের ছেড়ে যখন পলায়ন করে তখন দলের রাজনৈতিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠে। বায়তুল মোকাররমের সামনে তারা ৩-৫ মিনিটের বিক্ষোভ করে, যা ফেলে জিপ নিয়ে চলে যান মির্জা ফখরুল। পরবর্তীতে সেটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। নাশকতা অব্যাহত রাখার প্রয়াসও ছিল বিএনপির। রায় পরবর্তী সহিংসতা তারা দেখিয়েছে। রাস্তায় যানবাহনে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ- এগুলো মিডিয়া ফুটেজে ধরা পড়েছে।

বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বিতর্কের পালে নতুন হাওয়া দিয়েছেন। সরকারি দলের সাথে সখ্যতা গড়ে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে চাচ্ছেন এ নেতা। চতুর্মুখী বিতর্কের পালে আবদ্ধ এখন বিএনপি।

দুর্নীতি দেশের উন্নয়ন ও প্রগতির অন্তরায়। কোন ধরণের দুর্নীতিকেই প্রশ্রয় দেয়ার সুযোগ নেই কারণ তাতে আইনের শাসন প্রশ্নবিদ্ধ হয়। খালেদা জিয়াকে কোন রাজনৈতিক দন্ড দেয়া হয় নাই, দেয়া হয়েছে ক্ষমতার অপব্যবহারের সাজা। এ রায় দুর্নীতির দমনের জন্য, দৃষ্টান্ত কায়েমের জন্য। যে দেশে একজন এত প্রভাবশালীর নিরপেক্ষ বিচার হচ্ছে, সে দেশ বিচারিক কাজে দৃষ্টান্ত আকারে থাকবে।
অনেকেই বলছেন, অন্যায়ের সাজা হওয়া বাঞ্চনীয়। মিথ্যা কখনো সত্যের উপর জয়ী হয় না। প্রভাবশালী খালেদা জিয়ার রায় প্রমাণ করে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। অপরাধকে নিরুৎসাহী করতে এই রায় মাইলফলক আকারে থাকবে এমনটাই প্রত্যাশা সাধারণ জনতার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বিএনপির শীর্ষ নেতারা

দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির উপায় বের করতে দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার সন্ধ্যা ৭টায় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।

বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম কথা বলতে পারেন বলে জানিয়েছেন চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান।

মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী প্রমুখ।

ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাব হোসেন চৌধুরী, বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, মেজর জেনারেল (অব) রুহুল আলম চৌধুরী, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, শওকত মাহমুদ প্রমুখ।

চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদ মো. আবদুল কাইয়ুম, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, গোলাম আকবর খন্দকার, অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, এম এ হক, অ্যাড তৈমুর আলম খন্দকার, আব্দুস সালাম, হাবিবুর রহমান হাবিব, ফরহাদ হোসেন ডোনার প্রমুখ।

যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, মজিবুর রহমান সরোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হারুন অর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন এ্যানি চৌধুরী প্রমুখ।

গুরুতর অসুস্থ থাকায় দলের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান বৈঠকে আসেননি। এবং অসুস্থ থাকায় বৈঠকে উপস্থিত হয়ে চলে যান স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest