সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশপ্রাণসায়ের খাল বাঁচাতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন ও সমাবেশদিনে ভোট, রাতে নয় আমার ভোট আমি দেব : আফরোজা আব্বাস অন্যায় কাজে কাউকে প্ররোচিত করবো না, উন্নয়নই হবে মূল লক্ষ্য : সাবেক এমপি হাবিবশোভনালীতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিরাপদ অভিবাসন ডেস্ক উদ্বোধনআশাশুনির গোয়ালডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানববন্ধনজবাবদিহিতা ও মানবাধিকার সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে গোলটেবিল সভাতালায় টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলনপুজামণ্ডপে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে ব্যবস্থা: সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারজলবায়ু পরিবর্তনে মানবাধিকার নিশ্চিতকরণে শ্যামনগরে এনগেজ প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা

ডিএনসিসি নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট, আদেশ বুধবার

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) নির্বাচন স্থগিত চেয়ে করা রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে। শুনানি শেষে আগামীকাল বুধবার আদেশের দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি জাফর আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বেঞ্চ এই দিন নির্ধারণ করেন।

এর আগে মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে উত্তর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদন করেন ভাটারা ও বেরাইদ ইউনিয়নের দুই চেয়ারম্যান।

আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেসুর রহমান।

আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উপনির্বাচন হবে। একই দিনে উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নবগঠিত ৩৬টি সাধারণ ও ১২টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদেও ভোটগ্রহণ করা হবে। গত ৯ জানুয়ারি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় আগামী ১৮ জানুয়ারি। আর মনোনয়নপত্র বাছাই ২১ ও ২২ জানুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৯ জানুয়ারি।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে উপনির্বাচনের ৫৪টি ওয়ার্ডে সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা এক হাজার ৩৪৯, ভোটকক্ষ সাত হাজার ৫১৬টি, মোট ভোটার ২৯ লাখ ৪৮ হাজার ৫১০। আর উত্তর সিটি করপোরেশনের উপনির্বাচনে ১৮টি সাধারণ ওয়ার্ডে মোট ভোটার ৫ লাখ ৭১ হাজার ৬৮৪।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পরাজয় পিছু ছাড়ছে না পাকিস্তানের

এশিয়ার দলগুলোর জন্য নিউজিল্যান্ড কেন যেন বরাবরই অজেয়। সফরে যাওয়ার আগের প্রাপ্তিগুলোও মিশিয়ে যায় হিমশীতল বাতাসে। সেই তালিকায় ব্যতিক্রম নয় পাকিস্তানও। স্বাগতিকদের বিপক্ষে চতুর্থ ওয়ানডেতে পরাজিত হয়ে সরফরাজের দল দাঁড়িয়ে তাই হোয়াইটওয়াশের দ্বারপ্রান্তে।

হ্যামিলটনে মাঠে নামার আগে পাকিস্তানের সঙ্গী হয়েছিল তৃতীয় ম্যাচে মাত্র ৭৪ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার দুঃসহ স্মৃতি। চতুর্থ ম্যাচে হেরে গেলেও সেটা অবশ্য ততটা নির্মম ছিল না। আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল ৮ উইকেটে ২৬২ রান। জবাবে ২৫ বল হাতে রেখে ৫ উইকেট হারিয়েই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় কিউইরা। তুলে নেয় ৫ উইকেটের সহজ জয়।

মার্টিন গাপটিল আর মুনরোর ব্যাটে সহজ হয়ে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ডের জয়ের রাস্তা। উদ্বোধনী জুটিতে এই দুইজন সংগ্রহ করেন ৮৮ রান। তবে নাটকের শুরুটা হয় এরপরেই।

মাত্র ১১ রানের ব্যবধানে স্বাগতিকরা হারিয়ে বসে ৪ উইকেট! এর মধ্যেই তিন উইকেটই তুলে নেন লেগ স্পিনার শাদাব খান। অধিনায়ক কেইন উইলিয়ামসন ইনিংসটা মেরামতের কাজ শুরু করেন হেনরি নিকোলাসকে সঙ্গে নিয়ে।

৫৫ রানের জুটি গড়ে সাজঘরে পথে হাঁটতে হয় উইলিয়ামসনকেও। এরপরে মাঠে নেমেই পাকিস্তানি বোলারদের উপর রীতিমত টর্নেডো বইয়ে দেন কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম।

ম্যাচ জিতিয়ে গ্র্যান্ডহোম যখন মাঠ ছাড়ছেন নামের পাশে তখন জ্বলজ্বল করছে ৪০ বলে ৫ ছয় আর ৭ চারে গড়া ৭৪ রানের অপরাজিত ইনিংস। সাথে নিকোলাসও দেখা পান অর্ধশতকের। ১০৯ রানের জুটি গড়ে দু’জন মিলে নিউজিল্যান্ডকে এনে দেন পাঁচ উইকেটের জয়।

এর আগে দিবা-রাত্রির ম্যাচে প্রথম ব্যাটিংয়ে নেমেই যেন আগের ম্যাচের ‘জুজু’ ভর করেছিল টিম পাকিস্তানের উপরে। ১১ রান তুলতেই নেই ২ উইকেট! ফখর জামান আর হারিস সোহেলের ব্যাট আপাতত রক্ষা করেছিল পাকিস্তানকে।

৮৬ রানের জুটি গড়ে দলের পায়ের নিচের মাটি এনে দেয়ার পাশাপাশি দু’জনই দেখা পেয়েছেন অর্ধশতকের। আর সেই শক্ত ভিতকেই কাজে লাগিয়ে মোহাম্মদ হাফিজ উইলোতে এঁকেছেন ৮১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। ৮০ বলের ইনিংসটা হাফিজ সাজিয়েছেন ৪ ছয় আর ৫ চারে। সাথে কাপ্তান সরফরাজের ঝড়ো ৫১ রান পাকিস্তানকে পার করে দেয় আড়াইশ’র ঘর।

আগের ম্যাচেই পাকিস্তানকে গুঁড়িয়ে দেয়া ট্রেন্ট বোল্ট এ ম্যাচে বল হাতে গুনেছেন ১০ ওভারে ৭৩ রান, উইকেট ১টি। টিম সাউদির ঝুলিতে পুরেছেন ৩ উইকেট। কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম ঘোষিত হয়েছেন ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ হিসেবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশ্বাস পেয়ে অনশন ভাঙলেন মাদরাসা শিক্ষকরা

দাবি পূরণের আশ্বাস পেয়ে অনশন ভাঙলেন ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষকরা। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আট দিন অবস্থান ও আট দিন অনশন করেন তারা। আজ মঙ্গলবার রাজধানী ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বেলা দুইটায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব মো. আলমগীর অনশনস্থলে গিয়ে শিক্ষকদের অনশন ভাঙতে বলেন।

পরে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতির সভাপতি কাজী রুহুল আমিন চৌধুরী অনশন ভাঙার ঘোষণা দিলে সচিব এবং তার সঙ্গে থাকা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মাদ্রাসাশিক্ষকদের পানি ও শরবত পান করিয়ে অনশন ভঙ্গ করান।

দুপুরে আন্দোলনরত শিক্ষকদের কাছে গিয়ে আলমগীর হোসেন বলেন, আমরা ইতোমধ্যে আপনাদের তথ্য সংগ্রহ করে মন্ত্রী বরাবর পাঠিয়েছি। মন্ত্রী আশ্বস্ত করেছেন আপনাদের দাবি মেনে নিয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তাই আপনারা আন্দোলনে প্রত্যাহার করে বাড়ি ফিরে যান এবং পাঠদানে মনযোগী হন।

এর আগে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক সমিতির মহাসচিব কাজী মোখলেছুর রহমান জানান, বেলা পৌনে ১টায় শিক্ষামন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে পুল ভবনে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগে শিক্ষক প্রতিনিধিদলের বৈঠক হয়েছে। ‍তারা বলেছেন, আমাদের দাবির বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে গেছে, অর্থমন্ত্রীও আশ্বাস দিয়েছেন, এই অবস্থায় কর্মসূচি প্রত্যাহার করতে বলেছেন।

উল্লেখ্য, মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত সব স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসার এমপিওভুক্তির দাবিতে গত ১ জানুয়ারি থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষকেরা। এরপর ৮ জানুয়ারি থেকে তারা আমরণ অনশন শুরু করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মুস্তাফিজকে দলে ভেড়াতে চায় মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স!

বিশ্বের অন্যতম জমজমাট ক্রিকেট লিগ আইপিএল। আগামী এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এর একাদশ আসর। আর এবারের আসরকে সামনে রেখে নতুন করে নিলাম ডেকেছে আইপিএল আয়োজক কর্তৃপক্ষ। আগামী ২৭ ও ২৮ জানুয়ারি ব্যাঙ্গালুরুতে আইপিএলের এ নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে ১১২২ জন ক্রিকেটার নিলামে উঠবেন।

অার সেখানে বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণ করছেন আট ক্রিকেটার। যার মধ্যে রয়েছেন সাকিব, তামিম, মুস্তাফিজ, সাব্বির, লিটন, মাহমুদউল্লাহ, মেহেদী হাসান মিরাজ ও আবুল হাসান রাজু।

আর এবার বাংলাদেশের কাটার মাস্টার মুস্তাফিজকে কিনতে চায় মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। এমনটাই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। এ আসরে প্রতিটি দলকেই প্রায় নতুন করে দল সাজাতে হচ্ছে। পাঁচজন খেলোয়াড় ধরে রাখার নিয়ম থাকলেও অধিকাংশ দলই তিনজন করে রেখে বাকিদের ছেড়ে দিয়েছে। টাইগার তারকা মুস্তাফিজকেও ছেড়ে দিয়েছে তার দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ।

গত আসর গুলোতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে মাঠ মাতিয়েছিলেন কাটার মাস্টার মুস্তাফিজ। আইপিএলে নিজের প্রথম আসরে দলের শিরোপা জয়ে রাখেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। নির্বাচিত হন সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়। কিন্তু গত আসরে বল হাতে বিবর্ণ ছিল এ বাঁহাতি পেসারের পারফরম্যান্স। নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে না পারায় মাত্র এক ম্যাচে মাঠে নামেন এই তারকা। এবারের নিলামের মুস্তাফিজের ভিত্তি মূল্য ধরা হয়েছে ১ কোটি থেকে।

এদিকে বাংলাদেশের আরেক খেলোয়াড় সাকিব আল হাসানকে ছেড়ে দিয়েছে শাহরুখের কলকতা নাইট রাইডার্স। তাই এবার আসরে সাকিবকেও নিলামে তোলা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
অতিমাত্রার বাণিজ্যের কারণে পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ স্থগিত !

অনলাইন ডেস্ক: অতিমাত্রার বাণিজ্যের কারণেই স্থগিত করা হয়েছে পুলিশের কনস্টেবল পদে লোক নিয়োগ। একের পর এক বাণিজ্যের খবরে সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকদের বিরক্তির কারণেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র। গতকাল পুলিশের মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) পক্ষে পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক মনিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি বার্তায় এ তথ্য জানা যায়। এতে উল্লেখ করা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত থাকবে।
সূত্র বলছে, পুলিশে কনস্টেবল পদে লোক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকেই দেশের বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয় এই বাণিজ্য। একেকজন কনস্টেবলের জন্য ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা করে অগ্রিম নেওয়া হচ্ছিল। অনেক এলাকায় অর্ধেক টাকা নিয়োগের আগে, বাকি অর্ধেক নিয়োগ পাওয়ার পর এমন অলিখিত চুক্তির ভিত্তিতে চলছিল অর্থ আদায়। বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় এমপি ও মন্ত্রীদের পক্ষ থেকে প্রার্থী সংগ্রহ এবং বাণিজ্যের টাকা সংগ্রহের জন্য নিয়োগ করা হয়েছিল একাধিক বিশ্বস্ত এজেন্ট। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সরকারের এমপি-মন্ত্রীরাও জড়িয়েছিলেন এই নিয়োগ-বাণিজ্যে। বাণিজ্যের বিষয়টি রীতিমতো ওপেন সিক্রেট হয়ে পড়েছিল।
অন্য একটি সূত্র বলছে, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মাধ্যমে বাণিজ্যের একটি ভাগ সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের একটি অংশে পৌঁছে যাচ্ছিল। তবে কনস্টেবল নিয়োগে এমপি-মন্ত্রীদের ‘ডিও’ লেটার বাণিজ্যের বিষয়টি এরই মধ্যে অবহিত হয়েছিল সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক মহল। একের পর এক এ ধরনের খবরে রীতিমতো বিরক্তি প্রকাশ করেন তারা। এ বিষয়টি অবহিত করা হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হককে।
এ বিষয়ে সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘আগে কি তদবির ছিল না? তবে গত কয়েক বছরে পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে নানা ধরনের কথা ওঠার কারণে এ বাহিনীর সাবেক প্রধান হিসেবে খুব বিব্রত বোধ করি। একটি ছেলে যখন টাকা দিয়ে নিয়োগ পাবে, তার প্রথম টার্গেটই হবে কীভাবে বিনিয়োগকৃত টাকাটা ওঠাবে। ৩০ থেকে ৩৫ বছরের চাকরিজীবনে সাধারণ মানুষ তার কাছ থেকে যন্ত্রণাই পাবে। তবে কয়েকটা জেলার এসপিরা যথেষ্ট স্বচ্ছতার সঙ্গেই তাদের কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন। তাদের কাছ থেকে জনগণ সহায়তাও পাচ্ছে।’ তিনি বলেন, পুলিশের উচ্চপর্যায়ের অনেক কর্মকর্তাই সরকারের নীতিনির্ধারক পর্যায়ে নিয়োগসহ বিভিন্ন মৌলিক সমস্যা নিয়ে কথা বলেন না। তবে তারা নিজেদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলেন। এ কারণে এসব সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করছে।
প্রায় একই কথা বলেন আরেক সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ হাদিস উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক চাপ কোন সময় ছিল না! নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক চাপ থাকলেই কি সংশ্লিষ্ট এসপিকে তা শুনতে হবে? নৈতিকতার শক্তি থাকলে তিনি তা অগ্রাহ্য করবেন এটাই নিয়ম। এতে করে সরকারের ইমেজই বাড়বে। ওই জেলায় না থাকলে সমস্যা কী। সর্বোচ্চ অন্য জেলায় বদলি হতে পারেন এই তো!’ নিজের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, ‘আমি নিজেও ঢাকা জেলার এসপি ছিলাম। তৎকালীন এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর তদবির না শোনার কারণে আমাকে অন্যত্র বদলি হতে হয়েছিল। তবে আমি আমার তৎকালীন আইজিপি স্যারের কাছে কৃতজ্ঞ, তিনি ওই মন্ত্রীর কথা অনুযায়ী তত্ক্ষণাৎ আমাকে বদলি করেননি। করেছিলেন ছয় মাস পর।’ হাদিস উদ্দীন বলেন, নিয়োগের বিষয়টি মনিটরিংয়ের জন্য পুলিশ সদর দফতরের পক্ষ থেকে উচ্চ একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করে দেওয়া উচিত। প্রয়োজনে তারাই পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন জেলায় নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এতে করে সংশ্লিষ্ট জেলার এসপিরা কোনো চাপে থাকবেন না।

সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ক্যান্সার থেকে বাঁচতে চাইলে নিয়মিত আদা খান

সম্প্রতি প্রকাশিত একটি গবেষণা পত্রে এমনটা দাবি করা হয়েছে যে, নিয়মিত অল্প করে আদা খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং জিঞ্জেরল নামক দুটি উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা ক্যান্সার রোগকে ধারে কাছেও ঘেঁষতে দেয় না। আসলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে উপস্থিত টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। ফলে দেহের অন্দরে ক্যান্সার সেল জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়।

শীতের সময় পিঠের ব্যথা খুবই কমন একটি সমস্যা। সেই সঙ্গে জয়েন্ট পেইন তো আছেই। আর যদি বয়স ৫০ পেরিয়ে গিয়ে থাকে, তাহলে তো কথাই নেই! সেক্ষেত্রে ব্যথা যেন প্রতিদিনের সঙ্গী হয়ে ওঠে। এমন পরিস্থিতিতে আদা কষ্ট কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আসলে আদায় উপস্থিত বেশ কিছু উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর প্রদাহ বা ইনফ্লেমেশন এত মাত্রায় কমিয়ে দেয় যে কোনো ধরনের ব্যথা কমতে সময়ই লাগে না। শুধু তাই নয়, আর্থ্রাইটিসের ব্যথা কমাতেও এই প্রাকৃতিক উপাদানটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

প্রসঙ্গত, বেশ কিছু দিন আগে একদল বিজ্ঞানী আদার উপর একটি গবেষণা চালাচ্ছিলেন। সে সময় তারা খেয়াল করেছিলেন আদা খাওয়া মাত্র আমাদের শরীরে স্যালিসাইলিক অ্যাসিড নামে একটি উপাদান তৈরি হতে শুরু করে, যা শরীরের প্রতিটি কোণায় পৌঁছে গিয়ে যন্ত্রণা কমাতে ব্যাপকভাবে সাহায্য করে থাকে। এই কারণেই তো আর্থ্রাইটিস রোগীদের নিয়মিত আদা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।

নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে যে শুধু বডি পেইন এবং ক্যান্সারের মতো রোগ থেকেই দূরে থাকা সম্ভব হয়, এমন নয় কিন্তু! সেই সঙ্গে আরো অনেক উপকার পাওয়া যায়। যেমন…

১. ডায়রিয়ার মতো রোগের প্রকোপ কমায়
শীতকাল মানেই জমিয়ে খাওয়া-দাওয়া! আর কব্জি ডুবিয়ে খেতে খেতে এক সময় গিয়ে পেট ছেড়ে দেওয়াটাও খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। তাই তো এই শীতে ঝাল-মশলা দেওয়া খাবার খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত যদি অল্প করে আদা খেতে পারেন, তাহলে শুধু ডায়রিয়া নয়, কোনো ধরনের পেটের রোগেই আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

২. পেশীর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
সারা সপ্তাহ দৌড়-ঝাঁপ করে কাজ করতে করতে সপ্তাহান্তে আমাদের শরীরের প্রায় প্রতিটি পেশীই বেশ ক্লান্ত হয়ে পড়ে। এই সময় তাদের চাঙ্গা করার জন্য কী করা যেতে পারে? কিছুই নয়, এমন পরিস্থিতিতে এক গ্লাস আদা-জল পান করে ফেলুন। এমনটা করলে দেখবেন নিমেষে শরীর চাঙ্গা হয়ে উঠবে। আসলে আদা, পেশীর কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই কারণেই তো বডি বিল্ডারদেও আদা- জল খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

৩. ডায়াবেটিস রোগকে দূরে রাখে
নিয়মিত আদার সঙ্গে অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে পান করার অভ্যাস করলে একদিকে যেমন কিডনির কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, তেমনি শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি দূর হতে শুরু করে। এই খনিজটি ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা এত মাত্রায় বাড়িয়ে দেয় যে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগে না।

৪. ওজন হ্রাস করে
অতিরিক্ত ওজনের কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে আজ থেকেই আদা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন দারুন উপকার মিলবে! আসলে আদার অন্দরে থাকা একাধিক উপকারি উপাদান ক্ষুধা কমিয়ে দেয়। ফলে খাওয়ার পরিমাণ কমতে থাকে। সেই সঙ্গে শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত মেদও ঝরতে শুরু করে। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে আসতে একেবারেই সময় লাগে না।

৫. জ্বরের চিকিৎসায় কাজে আসে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তোলার মধ্য দিয়ে জ্বর এবং সংক্রমণের মতো শারীরিক সমস্যার প্রকোপ কমাতে এই প্রাকৃতিক উপাদানটি বিশেষ ভূমিকা পলন করে থাকে। তাই তো সারা শীতকাল জুড়ে বাচ্চাদের নিয়মিত আদা জল খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা।

৬. হাড়কে শক্তপোক্ত করে
যুক্তরাষ্ট্রের মায়ামি ইউনির্ভাসিটির গবেষকদের করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে এই প্রাকৃতিক উপাদানটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে দেহের অন্দরে প্রদাহ কমানোর মধ্যে দিয়ে অ্যার্থ্রাইটিসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে আদার শরীরে থাকা জিঞ্জেরল নামক এটি উপাদান বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৭. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়
আদায় উপস্থিত রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন, যা ত্বকের অন্দরে জমে থাকা টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। সেই সঙ্গে কোলাজেনের উৎপাদনও বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকের সৌন্দর্য বাড়তে শুরু করে। প্রসঙ্গত, এই মশলাটিতে থাকা ভিটামিন এ এবং সি চুলের সৌন্দর্য বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই ত্বকের উপর বয়সের ছাপ না পড়ুক, এমনটা যদি চান, তাহলে নিয়মিত আদা খেতে ভুলবেন না যেন!

৮. ব্রেন পাওয়ার বাড়ায়
একাধিক গবেষণায় একথা ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়ে গেছে আদায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং উপকারি ভিটামিন, সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে বয়সের সঙ্গে সঙ্গে যাতে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে না যায়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই স্মৃতিশক্তি বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে বুদ্ধিরও বিকাশ ঘটে চোখে পড়ার মতো।

৯. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে
বেশ কিছু কেস স্টাডি করে দেখা গেছে নিয়মিত সকাল বেলা যদি এক গ্লাস করে আদা জল পান করা যায়, তাহলে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে পাঁচক রসের ক্ষরণ বেড়ে যেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের সমস্যা কমতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, গর্ভাবস্থায় সকাল সকাল যদি এই পানীয়টি খাওয়া শুরু করতে পারেন, তাহলে মর্নিং সিকনেসের মতো সমস্যা একেবারে কমে যায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
স্মৃতিশক্তি নষ্ট করতে পারে যে ৫টি খাবার

শারীরিক তৎপরতার মতো খাদ্যও সুস্বাস্থ্য এবং সুস্থ থাকার জন্য জরুরি। এমনকি আমাদের মস্তিষ্কেরও ধারালো এবং সক্রিয় থাকার জন্য পুষ্টি উপাদান জরুরি। তথাপি বাজে খাদ্যাভ্যাস আমাদের মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো অ্যালঝেইমার বা স্মৃতিভ্রংশ রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস বদলে ফেলে এবং কিছু অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে চললেই আপনি স্মৃতি হারানোর ঝুঁকি থেকে বাঁচতে পারেন। আর খাদ্য তালিকায় এমন সব খাদ্য যুক্ত করতে হবে যেগুলো স্মৃতিশক্তি বাড়াবে। কারণ স্মৃতি শক্তি কমে গেলে ঘুমের ব্যাঘাত হওয়া এবং অবসাদে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। এখানে রইল এমন পাঁচটি খাদ্যের তালিকা যেগুলো স্মৃতিশক্তি নষ্ট করতে পারে।

১. টুনা মাছ
টুনা মাছে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং এটি সার্বিক স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। তবে পরিমিত পরিমাণে খেলেই শুধু তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে। সপ্তাহে মাত্র দুবার টুনা মাছ খাওয়া উচিত। অথবা শুধু শরীরচার্চার পরেই টুনা মাছ খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত টুনা মাছ খেলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে। কেননা এতে আছে উচ্চমাত্রায় পারদ। পারদ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে। টুনার বদলে স্যামন জাতীয় মাছ খেলে বেশি উপকারীতা পাওয়া যাবে।

২. সয়া
যে কোনো রুপে সয়া খেলে, হোক তা টফু বা সয়া সস, তা উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি করে। এতে আছে উচ্চ মাত্রার লবণ এবং সোডিয়াম যা মস্তিষ্কের জন্য বেশ ক্ষতিকর। এ থেকে এমনকি হাইপারটেনশনও হতে পারে। যা থেকে মস্তিষ্কে রক্তচাপ কমে গিয়ে স্মৃতিভ্রংশ বা সাংগঠনিক দক্ষতা কমে যাওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

৩. অ্যালকোহল
অ্যালকোহল পানের ফলে আপনার মস্তিষ্কে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর কোনো প্রভাব পড়তে পারে। এমনকি সামান্য অ্যালকোহল পানের ফলেও আপনার মস্তিষ্কের কোষগুলো দূর্বল হয়ে পড়তে পারে এবং স্মৃতিভ্রংশ হতে পারে।

৪. কমলার জুস
কমলার জুস রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে জড়িত। যা নানা কারণে স্বাস্থ্যকর নয়। রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে জ্ঞানীয় দক্ষতায় অকার্যকারিতা দেখা দিতে পারে। এর ফলে আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের সক্ষমতা হারাতে পারেন বা আপনার যুক্তি-দক্ষতা অথবা সুসংগঠিতভাবে কাজ করার সক্ষমতাও কমে যেতে পারে।

৫. সাদা চাল
এটি আপনার মানসিক ফাংশনে সমস্যা তৈরি করতে পারে। কেননা এতে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা অনেক বেশি। এ থেকে মানসিক অবসাদে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়তে পারে। আপনি চাইলে এর বদলে গমজাতীয় খাদ্য খেতে পারেন যা খেতেও সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকরও বটে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পৌর ৫নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি তুহিন সম্পাদক শরীফ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: পৌর ৫নং ওয়ার্ড যুবলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ পৌর শাখার সভাপতি মনোয়ার হোসেন অনু, সাধারণ সম্পাদক তৌহিনুর রহমান তুহিন স্বাক্ষরিত এক পত্রে ৩১সদস্য বিশিষ্ট পৌর ৫নং ওয়ার্ড যুবলীগের কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটির নেতৃবৃন্দরা হলেন, সভাপতি মেহেদী হাসান তুহিন, সহ-সভাপতি ফয়সাল হক আকাশ, ফারদিন ইসলাম তুষার, মাফিজুল ইসলাম, কাজল সরদার, মিজানুর রহমান, আব্দুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান শরীফ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম রাজা, নাসির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সোহনুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক আমিনুর রহমান সবুজ, প্রচার স¤পাদক ফিরোজ হোসেন, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক বাসার হোসেন, ক্রীড়া সম্পাদক রিপন ইসলাম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ইউসুফ আলী, অর্থ সম্পাদক মুরাদ হোসেন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক পারুল বেগমসহ ১০জন সদস্য।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest