সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় জেলা তাঁতীদলের সভাপতি রিপন – সম্পাদক সাহেব আলীআশাশুনিতে এক রাতে ৪ দোকানে দুঃসাহসীক চুরিসাতক্ষীরা সদরে বাঁশদহা সমাজকল্যাণ পরিষদের অফিস উদ্বোধনউত্তর-পশ্চিম কাটিয়া জামে মসজিদের জমি সংক্রান্ত বিষয়ে মামলা : প্রতিবাদে মানববন্ধনআশাশুনিতে কিশোরীকে অপহরনের অভিযোগ: ৮ দিনেও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশশ্যামনগরে কিশোর কিশোরী-যুবদের নিয়ে ফুটবল ম্যাচ ও গ্রামীণ খেলাধুলা  সাতক্ষীরা পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপনী  তালায় হাজরাকাটি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাইউপকূলীয় জীবিকায়নে নতুন দিগন্ত: নবপল্লব প্রকল্পের আওতায় ভেড়া বিতরণমুক্ত সাংবাদিকতা সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার : হৃদয়বার্তা’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বক্তারা

অক্টোবরে নির্বাচনকালীন সরকার

আগামী অক্টোবরে গঠিত হবে নির্বাচনকালীন সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও জোটের গ্রহণযোগ্যরাই মন্ত্রিত্বে থাকবেন। বিএনপিকে রাখা নিয়ে কোনো কিছুই ভাবছে না ক্ষমতাসীনরা। নির্বাচনকালীন প্রশাসনও ঢেলে সাজানো হবে। নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হবে। ওই সরকার শুধু রুটিনমাফিক কাজ করবে এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশনকে সব রকম সহায়তা করবে। দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামের একাধিক নেতা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানতে চাইলে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে। মন্ত্রিসভার আকার ছোট বা বড় হতে পারে। এ এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর আছে।

সূত্রমতে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল রয়েছে দুই মেরুতে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর বিএনপি বলছে, তারা বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর অধীনে নির্বাচনে অংশ নেবেন না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার নয়, সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। ২০১১ সালের ৩০ জুন সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলোপ করে রাজনৈতিক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা রাখা হয়। সে অনুযায়ী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় ছিল। তবে ওই সরকারকে একটি সর্বদলীয় সরকারের রূপ দেওয়া হয়েছিল জাতীয় পার্টি ও অন্যান্য আরও দু-একটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে। বিএনপিকে ওই সরকারে আমন্ত্রণ জানানো হলেও দলটি সাড়া দেয়নি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়ও সংবিধান অনুসারে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হচ্ছে। সর্বদলীয় সরকারের মন্ত্রিসভার প্রধান থাকবেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সরকার গঠন প্রক্রিয়া শুরুর কার্যক্রমও আওয়ামী লীগই করবে। সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী ব্যক্তিরাই এ সরকারের অংশ হবেন এ সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে সরকার। একই সঙ্গে ওই সময়ের মাঠ প্রশাসন থেকে শুরু করে প্রশাসনের উচ্চ পর্যায় পর্যন্ত ঢেলে সাজানো হবে। সূত্রমতে, সংবিধানে সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে দুই ধরনের বিধান রয়েছে। এর একটি হচ্ছে চলমান সংসদের মেয়াদ অবসানের ক্ষেত্রে এবং অন্যটি মেয়াদ পূর্তির আগেই সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে। সংবিধানের ১২৩ (৩) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে- (ক) মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে, এবং (খ) মেয়াদ অবসান ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে।’ সংবিধানের এই বিধান মতে, বর্তমান দশম সংসদের মেয়াদপূর্ণ করলে ২০১৮ সালের ৩১ অক্টোবর থেকে ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারির মধ্যে যে কোনো দিন ভোট হতে হবে। ১২ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের চার বছর পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী ২০১৮ সালের শেষদিকে একাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কীভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে বলা আছে। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের আগে নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হবে। সেই সরকার সর্বতোভাবে নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচন পরিচালনায় সহায়তা দিয়ে যাবে।’

আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের একাধিক সূত্র জানায়, আগামী অক্টোবরেই হবে নির্বাচনকালীন সরকার। কারণ ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই তফসিল ঘোষণা করা হবে। তফসিল ঘোষণার কয়েক দিন আগেই নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হবে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতোই নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভার আকার ছোট করা হবে। গত ডিসেম্বরে ১৪ দলের এক বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম সাংবাদিকদের বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই হবে। এ সময় মন্ত্রিসভার আকার ছোট থাকবে। সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।’

আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক শ. ম. রেজাউল করিম বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকার গঠন প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। এ সরকার নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে বিবেচনা করা হবে। কিন্তু আইনে কোথাও নির্বাচনকালীন সরকারের অস্তিত্ব নেই। প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তে স্বল্প পরিসরে মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার চর্চা করতে গিয়ে কতজন সদস্য রাখবেন বা কবে গঠন করবেন তা আইনে সুনির্দিষ্ট না হলেও তফসিল ঘোষণার পূর্ব মুহূর্তে গঠন করাটাই দীর্ঘদিনের রেওয়াজ। সংবিধানের ৫৫ ও ৫৬ ধারায় প্রধানমন্ত্রীকে এ অধিকার দেওয়া আছে।’

বিএনপিকে নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় রাখা হবে কিনা জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক রেজাউল করিম বলেন, ‘যে কোনো সরকারের টেকনোক্রেট কোটায় মন্ত্রী করার বিধান রয়েছে। এই সুযোগে কাউকে টেকনোক্রেট কোটায় মন্ত্রী রাখবেন কিনা তা নির্ভর করবে প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার ওপর।’ তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিলেও প্রধানমন্ত্রীর উত্তরাধিকার দায়িত্ব গ্রহণ না করা পর্যন্ত বর্তমান প্রধানমন্ত্রীই দায়িত্ব পালন করবেন এটাই সাংবিধানিক বিধান।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের এক প্রভাবশালী প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, ‘সংসদের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলগুলো থেকেই নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হবে। এ ক্ষেত্রে বিএনপির প্রতিনিধি থাকার সুযোগ নেই।’ তিনি বলেন, বিএনপিকে গতবার প্রস্তাব করা হলেও তারা সাড়া দেয়নি। এবার ডাকা হবে না। নিজেদের প্রয়োজনেই তাদের নির্বাচনে আসতে হবে।’

সূত্রমতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হলেও ওই সরকার রুটিনমাফিক দায়িত্ব পালন এবং নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠু নির্বাচনে সার্বিক সহায়তা করবে। সংবিধানের ১২০ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত দায়িত্ব পালনের জন্য যেরূপ কর্মচারীর প্রয়োজন হইবে, নির্বাচন কমিশন অনুরোধ করিলে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশনকে সেইরূপ কর্মচারী প্রদানের ব্যবস্থা করিবেন।’ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাহী বিভাগের সহযোগিতার বিষয়ে সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে সহায়তা করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে।’
সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
চুপড়িয়ায় প্রাইমারি স্কুলে শীতবস্ত্র বিতরণ

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রতিবন্ধী ছাত্র/ছাত্রী ও দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে সদরের আগরদাড়ি ইউনিয়নের চুপড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জন্মভুমি প্রতিবন্ধী ও সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা (জে.পি.এস.ইউ.এস) এর আয়োজনে রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার মো. আজিজুল হক ডেভিট’র সহযোগিতায় আগরদাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান মজনুর রহমান মালি’র সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস, জাতীয় আবৃতি শিল্পী ও কবি বি.এম সিরাজ, কলারোয়া প্রতিবন্ধী স্কুলের পরিচালক মনোয়ারা বেগম, ইন্দ্রিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজাউল করিম, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল হক নান্টু, সদস্য মীর মহি আলম, জেলা তাঁতীলীগের সভাপতি মীর আজহার আলী শাহীন, সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হাসান ও ইউপি সদস্য মো. শরিফুজ্জামান ময়না প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে ৪ শতাধিক অসহায় গরীব শীতার্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম ও তুজুলপুর জেসি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবুল কাশেম।

 

 

 

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলার সমাপনী

কেএম রেজাউল করিম : সরকারের চলমান সাফল্য তুলে ধরতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে উন্নয়ন মেলা ২০১৮ সারাদেশের ন্যায় দেবহাটায় সমাপনি হয়েছে। উপজেলা মুক্তমঞ্চ চত্বর জুড়ে বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার তিনব্যাপী এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়। সমাপনি অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ আল-আসাদের সভাপতিত্বে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাজমুন নাহারের সঞ্চলনায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম খোকন। বক্তব্য রাখেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগের সভাপতি এড. গোলাম মোস্তফা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আফরোজা পারভীন, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুল লতিফ, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা বিষ্ণুপদ, দেবহাটা থানার ওসি (তদন্ত) শরিফুল ইসলাম। এসময় উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সম্পাদক আনোয়ারুল হক, কৃষি কর্মকর্তা জসিমউদ্দীন, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বদরুজ্জামান, এলজিইডি কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম, সমাজসেবা কর্মকর্তা অধির কুমার গাঈন, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল ওহাব, দেবহাটা রিপোর্টাস ক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম, দেবহাটা মডেল হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মদন মোহন পালসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী, শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। উন্নয়ন মেলায় ৫১টি স্টলে অংশ নেওয়া বিভিন্ন সরকারী দপ্তরের মধ্যে একটি বাড়ি একটি খামার প্রথম, কৃষি-সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২য় এবং উপজেলা এলজিইডি অধিদপ্তর ৩য় স্থান লাভ করে। অন্যদিকে, বেসরকারি সংগঠনের মধ্যে বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড ১ম, সাতক্ষীরা উন্নয়ন সংস্থা(সাস)২য় এবং ব্রেকিং দ্যা সাইল্যান্স ৩য় হয়। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে প্রথম, ২য় ও ৩য় এবং সকল স্টল প্রদানকারীদের সম্মানী পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবারে উন্নয়ন মেলা সুন্দর ও মনোমুগ্ধ ভাবে শুরু ও শেষ করায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে দেবহাটা উপজেলাবাসী ধন্যবাদ জানায়। সমাপনি অনুষ্ঠান শেষে মুক্তমঞ্চে মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখতে শত শত নারী-পুরুষ উপস্থিত ছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালা প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির পলাশ সভাপতি, এমরান সম্পাদক

তালা প্রতিনিধি : সহকারী শিক্ষক মো. আব্দুর রব পলাশকে সভাপতি ও খন্দকার এমরান আহম্মেদকে সাধারণ সম্পাদক করে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি (রেজিষ্ট্রেশন নং : ১২০৬৮) তালা উপজেলা শাখার ৪৩সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদকের সুপারিশক্রমে সংগঠনের সভাপতি মো. আব্দুল হান্নান গত ৬ জানুয়ারী ৩/১৮ নং স্মারকে তালা উপজেলা কমিটি অনুমোদন করেন। নব গঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ শনিবার বিকালে তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফরিদ হোসেন ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. অহিদুল ইসলামের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। এসময় কর্মকর্তাবৃন্দ ফুল দিয়ে কমিটির সকলকে বরণ করে নেন। সাক্ষাতকালে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির তালা উপজেলা সভাপতি আব্দুর রব পলাশ, সহ সভাপতি মো. অলিউল ইসলাম, সঞ্জয় কুমার দাশ, মো. গোলাম মোস্তফা, সঞ্জীব কুমার দাশ, ইফতেখারুল ইসলাম, আনজুমান আরা, নাজমা রহমান, সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এমরান আহম্মেদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক বদিয়ার রহমান, সুপ্রিয়া রাণী, মিজানুর রহমান, কলিম উদ্দীন সরদার, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আনিছুর রহমান, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হোসেন (সারসা), বিশ্বজিৎ দাশ, সাকিনা আক্তার, ফারুক হোসেন (তেঁতুলিয়া) অর্থ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম মিন্টু, দপ্তর সম্পাদক শ্রীকান্ত সরদার, প্রচার সম্পাদক শাহনেওয়াজ শাহীন, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. আনিছুজ্জামান, আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মজিদ, প্রকাশনা সম্পাদক পরেশ দত্ত, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ইরানী আক্তার, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাহাফুজুর রহমান, সমাজ কল্যান সম্পাদক আফজাল হোসেন, সমবায় সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান (তেঁতুলিয়া), মিডিয়া সম্পাদক জাকির হোসেন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতি সম্পাদক হুমায়ন কবির, আপ্যাায়ন সম্পাদক মো. হাফিজুর রহমান (তালা), কাব ও স্কাউট সম্পাদক মো. রবিউল ইসলাম, কল্যাণ ট্রাস্ট সম্পাদক মো. মঞ্জুরুল, সদস্য মো. সাজ্জাত হোসেন, জালাল উদ্দীন, আপ্তাবুজ্জামান, রুহুল আমীন, আব্দুল হান্নান, রমেশ ঢালী, উজ্জ্বল কুমার ও তিথি চক্রবর্তী সহ শিক্ষক, সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, এনজিও প্রতিনিধি ও সুশীল সমাজ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে নব গঠিত বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির তালা উপজেলা কমিটির নেতৃবৃন্দকে শুভেচ্ছা সহ অভিনন্দন জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছেন- তালা রিপোটার্স ক্লাবের সভাপতি মীর জাকির হোসেন ও সাধারন সম্পাদক বি.এম. জুলফিকার রায়হান সহ ক্লাবের সকল নেতৃবৃন্দ। এছাড়া অনুরুপ বিবৃতি প্রদান করেছেনম উপজেলার খলিশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দাশ সহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালায় ঘোনা পল্লী মঙ্গল হাইস্কুলে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

তালা প্রতিনিধি : তালা উপজেলার ঘোনা পল্লী মঙ্গল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে বিদ্যমান বৈষম্য দলিত ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নারীদের উন্নয়নে প্রধান অন্তরায়- শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উদ্দীপ্ত মহিলা উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে এবং ইউএনডিপির সহযোগীতায় ১১জানুয়ারী সকালে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় কক্ষে উক্ত প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগীতায় সভাপতিত্ব করেন, ঘোনা পল্লী মঙ্গল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. সহিদুল ইসলাম। অতিথি এবং বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, একই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মফিদুল ইসলাম, বিশ্বনাথ বন্দোপাধ্যায়, অফিস সহকারী মো. আব্দুল হালিম ও উদ্দীপ্ত মহিলা উন্নয়ন সংস্থার প্রজেক্ট অফিসার মো. মুক্তাবিউর রায়হান। প্রতিযোগীতায় পক্ষে অংশগ্রহণ করেন দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী পূজা হালদার, রামপ্রসাদ দাস, আঁখি রাজবংশী, সপ্তম শ্রেণির ফারজানা ইয়াছমিন ও আবুল কালাম আজাদ। এছাড়া বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন, দশম শ্রেণির শেখ আলাউদ্দীন, সুজন মন্ডল, নবম শ্রেণির চায়না খাতুন, মাধবী পাল ও ষষ্ট শ্রেণির ইমন সরদার। মডারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, সহকারী শিক্ষক শেখ রিপন হোসেন। বিতর্ক প্রতিযোগীতায় পক্ষের শাপলা দল বিজয়ী হয় এবং বিপক্ষ দলের দলনেতা চায়না খাতুন প্রধান বক্তা নির্বাচিত হন। প্রতিযোগীতা শেষে বিজয়ী দলকে পুরুস্কার প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জে উন্নয়ন মেলার সমাপ্তি

কালিগঞ্জ ব্যুরো : কালিগঞ্জে তিনদিন ব্যাপি উন্নয়ন মেলার সমাপনি অনুষ্ঠান পুরস্কার বিতরণের মধ্যে দিয়ে সমাপ্তি হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ১১, ১২ ও ১৩ জানুয়ারি এই মেলার অনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয়েছিল। “উন্নয়নের রোল মডেল, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদের মাঠে নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসানের সভাতিত্বে উন্নয়ন মেলার সমাপনি দিনের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার আলহাজ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) নূর আহম্মেদ মাছুম, কৃষি কর্মকর্তা শেখ ফজলুল হক মনি, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম, প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মনোজিৎ কুমার মন্ডল, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শারমিন আক্তার, মৎস্য কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শাহারিয়ার মাহামুদ রঞ্জুসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, শিক্ষক শিক্ষাথী, এনজিও প্রতিনিধি প্রমুখ। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও অগ্রগতির বিভিন্ন দিক তুলে ধরে মেলায় ৪১টি স্টোল প্রদর্শীত হয়। অনুষ্ঠান শেষে পুরস্কার বিতরণ, আতশবাজী প্রদর্শন ও মনোজ্ঞ সাংস্কুতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে উৎসব মুখর পরিবেশে ৩ দিন ব্যাপি উন্নয়ন মেলার সমাপ্তি

শ্যামনগর ব্যুরো : বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আনন্দঘন উৎসব মুখর পরিবেশে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ৩ দিন ব্যাপি উন্নয়ন মেলা-২০১৮’র আনুষ্ঠানিক সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্তমান সরকারের সময় নেওয়া বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের সঙ্গে দেশের প্রান্তিক জনগণসহ আপামর জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে এ উন্নয়ন মেলা। এ মেলায় উপজেলার সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তর, ব্যাংক, বীমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ সরকার নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। এসব সরকারি, আধা-সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার পক্ষ থেকে মেলায় আগত লোকদের সামনে তাদের নিজ নিজ সংস্থার উন্নয়ন কার্যক্রম তুলে ধরেছে। তিন দিনব্যাপী মেলায় ছিল আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমেও দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের নানা দিক তুলে ধরা হয়েছে। ৩৬ টি স্টল শোভা পেয়েছে মেলাতে। মেলাকে কেন্দ্র করে শ্যামনগর উপজেলা চত্ত্বর সাজানো ছিলো বর্ণিলভাবে। অনুষ্ঠিত মেলার প্রতিটি দিনে প্রদর্শিত ৩৫ টি স্টলে উপেেজলা শহর ও গ্রামাঞ্চল থেকে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ,স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, শিশু-কিশোর সহ ব্যাপক নারী দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। উপজেলায় বিগত সময়ের বিভিন্ন মেলা অপেক্ষা চলতি বছরে শুরুতে আয়োজিত উন্নয়ন মেলা-২০১৮’র ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন। উপজেলার প্রত্যেকটি দপ্তর সরকারের উন্নয়ন লক্ষ মাত্রা অর্জনে তাদের নিজস্ব দপ্তরের কার্যক্রম প্রদর্শনীতে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। উপজেলা প্রকৌশলীর স্টল ঘুরে দেখা যায় এক ব্যাতিক্রম ধর্মী কাজ উপজেলা প্রকৌশলী চৌধুরী আসিফ রেজা তিনি নিজে বসেই করছেন, তিনি তার দপ্তরের বিভিন্ন অর্জন, সেবা সর্ম্পকে তাৎক্ষনিক কম্পিউটারাইজড প্রিন্ট বের করে মানুষের কাছে দিতে এবং তিনি সাধারণ মানুষকে বুঝিয়ে বলতে দেখা যায়। উপজেলার বিভিন্ন রাস্তা, কালভার্ট, মেইনটেন্স সহ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন সম্পকে মানুষকে অবহিত করেন। এছাড়া উপজেলার কৃষি ,মৎস্য, শ্যামনগর থানা ,প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর ,শিক্ষা অফিস, সমাজসেবা, সহ বিভিন্ন সরকারি অফিস ব্যাংক, বীমা সহ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারিগন ছুটির দিন গুলোতে ছুটি না কাটিয়ে স্বতস্ফ’র্তভাবে মেলায় অংশগ্রহণ করে তাদের কার্যক্রম প্রদর্শন লক্ষ করা যায়। অনুষ্ঠানে সমাপ্তি পর্বে স্টল প্রদর্শণীতে ১ম হিসাবে উপজেলা কৃষি দপ্তর, ২য় উপজেলার চারটি ইউপি য়োরম্যান, তৃতীয় উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়কে ঘোষনা করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কামরুজ্জামানকে দেখা যায় সাধারণ মানুষের সাথে একেবারেই মিশে গিয়ে বিভিন্ন স্টল সহ বিভিন্ন স্থানে দাড়িয়ে অতি আনন্দের সাধারণ মানুষের সাথে ছবি তুলতে এবং বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখতে। তাকে একেবারই সাধারণ মানুষ হিসাবে মানুষের সাথে তিনদিন মিশে থাকতে দেখা গেছে। সবাই যেন তার পরিবারের মানুষ এমনই মনে হয়েছে অনেকের কাছে। ফুটপথে দাড়িয়ে সাধারণ মানুষ ও উপজেলায় কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারিদের নিয়ে নাড়–ভাজা খেতে দেখা যায়। উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি মেলা উপলক্ষে ১ম দিনে সকাল ৭ঃ৩০ মিনিটে মেলা চত্বরে তার উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। তিনিও একজন অতি সাধারণ মানুষ হিসাবে সকলের কাছে সজ্জন ব্যাক্তি হিসাবে মেলা প্রাঙ্গন থেকে পরিচিতি লাভ করেছে। মেলাকে প্রাণবন্ত করে তুলতে উপজেলার সকল কর্মকর্তা কর্মচারি বৃন্দ সবার কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করতে দেখা যায়। এবারের আনন্দ মেলায় উপজেলার এনজিও-দের মধ্যে এক আত্তিকরন ঘটতে দেখা যায়, তিনটি স্টলকে এক করে একটি স্টল তৈরির মাধ্যমে ছোট বড় মিলিয়ে এক সাথে তাদের কার্যক্রম প্রদর্শন করছেন বলে জানা যায়।এর মাধ্যমেও সকলের সাথে সকলের এক আতœীয়তার বন্ধন তৈরি হয়েছে বলে জানান বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা। মেলায় প্রদর্শিত স্টল, দর্শানার্থীদের লক্ষণীয় আগমন, সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তা কর্মচারিদের সকাল থেকে রাত পর্যন্ত প্রর্দশনী আনন্দমুখর পরিবেশ সৃষ্টিসহ এবারের মেলা শ্যামনগর বাসিকে নতুনত্বের ছোয়ায় স্পর্শ করতে সক্ষম হয়েছে। বছরের শুরুতে আয়োজিত উন্নয়ন মেলা নতুন বছরের সাথে এক নতুন আনন্দ যোগ করেছে। মেলায় আগত শিক্ষার্থী নিশাত তাসনিম বলেন , অন্যান্যবারের চেয়ে এবারের মেলায় বেশী আনন্দ পেয়েছি এবারের সাজসজ্বা মেলায় নতুন আনন্দের মাত্রা যোগ করেছে। মেলাটি উপলক্ষে সরকারি- বেসরকারি কর্মকর্তা কর্মচারি ও সাধারণ মানষের সাথে এক নতুন আত্তিকরণ উপলব্ধি করা গেছে। উন্নয়ন মেলায় ঐতিহ্য, উন্নয়ন, সাহিত্য, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, তথা দেশের সার্বিক উন্নয়ন বিষয়ক চিত্রাঙ্কন, বিতর্ক, কুইজ প্রতিযোগিত ও রচনা ত্রতিযোগিতার পাশাপাশি শ্যামনগর উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্বাবধানে পরিচালিত ১ম দিনে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন বিষয়ে পটগান, ২য় দিনে নাট্য কলা শিল্পিগোষ্টী, এবং সমাপনি দিনে উপজেলা শিল্পকলার সদস্য প্রকৌশলী শেখ আফজালুর রহমানের পরিচালনায় এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তিন দিনের মেলার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামরুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্তিত ছিলেন,১০৮ সাতক্ষীরা-৪ আসনের সংসদ সদস্য এস এম জগলুল হায়দার। তিনি তার বক্তব্যে বর্তমান সরকার উন্নয়ের সেরা সরকার, বর্তমান সরকার ডিজিটাল দেশ বিনির্মানের সরকার , বর্তমান সরকার জনগনের সরকার বলে উল্লেখ করেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি সুজন সরকার, উপজেরা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক সহ উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা কর্মচারি, বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্টানের কর্মকর্তা সুশীল সমাজের মানুষ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পৌর ২নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি নাহিদ, সম্পাদক উজ্জল

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ সাতক্ষীরা পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন শনিবার বিকাল ৪টায় ফুড অফিস মোড়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, শহর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি এস এম জিন্নাহ। সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা শেখ মারুফ হাসান মিঠু। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর মোস্তাক আলী। এছাড়া বক্তব্য রাখেন, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল হক নান্টু, ২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আসাদুজ্জামান, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের নাছির রহমাতুল্লাহ শাহাজাদা, এড. সাঈদুজ্জামান জিকো, অহেদুজ্জামান টিটু, আসিফ শাহবাজ সজিব, এড. মোঃ ফারুক হোসেন, শাহাদাৎ হোসেন, তাজমিনুর রহমান টুটুল, শফি খান, সাইফুল ইসলাম উজ্জল, মোঃ আক্তারুল, বিপ্লব, জীবন, রনি, জাহাঙ্গীর, হযরত, ইব্রাহিম, আশরাফুলসহ নেতৃবৃন্দ। সম্মেলনের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন শহর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি শেখ জাহাঙ্গীর কবির। পরিচালনা করেন, শহর স্বেচ্ছা সেবকলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম। পরে নাহিদ হোসেন কে সভাপতি, মোঃ উজ্জ্বল হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক ও মোঃ জাহাঙ্গীর সরদারকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৩১সদস্য বিশিষ্ট ২নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকলীগের কমিটি গঠন করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest