সর্বশেষ সংবাদ-
পণ্যগ্রাফি নিয়ন্ত্রন আইনের মামলার আসামীদের গ্রেফতারের দাবিতে প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের বিবৃতিসাতক্ষীরায় গৃহবধু গণধর্ষণের মামলার আসামী গ্রেপ্তারআশাশুনি বাজারের পাশে বসবাসকারীরা নদী ভাঙ্গনে উদ্বিগ্ন: ইউএনওর পরিদর্শণসাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলায় ৩৩ জনের জামিনসাংবাদিকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ছয় দিন, থানার সামনেই প্রকাশ্যে ঘুরছেন আসামিরাভারতীয় পর্ন ভিডিওতে সাংবাদিকের ছবি জুড়ে ব্লাকমেইল করে চাঁদা দাবিকালিগঞ্জে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দূধর্ষ ডাকাতিজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে সাতক্ষীরায় এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণভোমরার ইউপি চেয়ারম্যানকে ৪৮ ঘন্টা সময় বেঁধে দিলেন ইউনিয়নবাসীআশাশুনিতে শহীদের স্মরণে দুঃস্থদের মাঝে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৪০০ পাউন্ড ওজন কমিয়েছেন এই দম্পতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের তেরে হাউত এলাকার বাসিন্দা লেক্সি রিড ও ড্যানি রিড দম্পতি।

সম্প্রতি এ দম্পতি নিজেদের প্রচেষ্টায় প্রায় ৪০০ পাউন্ড ওজন কমিয়ে সাড়া ফেলে দিয়েছেন।

জানতে চাওয়া হলে এবিসি নিউজকে লেক্সি রিড (২৭) বলেন, ‘দম্পতি হিসেবে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে আমরা অনেক সহযোগিতা পেয়েছি। যেদিন শরীরচর্চা করতে আমাদের খারাপ লাগে সেদিন একে অন্যকে জিমে যেতে উৎসাহ দিই। ‘

এছাড়া আমরা একসঙ্গে খাবার তৈরি করতাম। ধীরে ধীরে আমরা আমাদের খাবারের লাগাম টেনে দিই। আর দিন দিন আমাদের ওজন হ্রাস পেতে থাকে।

এ দম্পতি যখন শরীরের ওজন কমানোর মিশন শুরু করেন। তখন লেক্সি রিডের ওজন ছিল ৪৮৫ পাউন্ড। আর ড্যানি রিডের ২৮০ পাউন্ড। কিন্ত বর্তমানে লেক্সির ওজন ১৮২ পাউন্ড।
আর ড্যানির ওজন ১৯১ পাউন্ড।

লেক্সি বলেন, ‘অবিশ্বাস্য, আমি কখনোই এরকম ফলাফল পাব আশা করিনি। আমি শুধু সুস্থ থাকতে চেয়েছি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
‘মিথ্যা’ স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ ফরহাদ মজহারের

চাপ দিয়ে ও মারধর করে তার কাছ থেকে ‘মিথ্যা’ স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন কবি-প্রাবন্ধিক ফরহাদ মজহার। ‘নিখোঁজ’ থেকে ফেরত আসার দীর্ঘদিন পর শনিবার প্রথম গণমাধ্যমের সামনে এসে এ অভিযোগ করেন তিনি। ফরহাদ মজহারের শ্যামলীর বাসায় এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে তার স্ত্রী ফরিদা আক্তারও উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় ফরহাদ মজহার বলেন, ‘সেদিন তাকে উদ্ধার করার ক্ষেত্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী অসামান্য ভূমিকা রেখেছে। পরে ঘটনা আড়াল করার চেষ্টা তাদের সাফল্যকে ম্লান করে দিচ্ছে। ‘

‘গুম’ করার উদ্দেশ্যেই তাকে ধরে নেয়া হয়েছিল বলে দাবি করে তিনি বলেন, ‘সেখান থেকে উদ্ধারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী জোরাল ভূমিকা রেখেছে, তবে পরে চাপ দিয়ে ও মারধর করে আমার কাছ থেকে ‘মিথ্যা’ স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আমি নাটক করিনি, আমাকে যা বলা হয়েছে, তাই করেছি। আদালতে দেয়া জবানবন্দি আমার না। আমাকে যা লিখে দেয়া হয়েছে, আমি তাই আদালতে দিয়েছি।’

মিথ্যা তথ্য দিয়ে মামলা করায় গত বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) ফরহাদ মজহার দম্পদির বিরুদ্ধে প্রসিকিউশন মামলার অনুমতি দিয়েছেন ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত। আদালতের অনুমতি অনুযায়ী রাজধানীর আদাবর থানায় মামলাটি দায়ের করবেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।

এ মামলা হওয়ার আগেই হঠাৎ সংবাদ সম্মেলন ডাকেন ফরহাদ মজহার। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমি শুধু আমার একার জন্য বসিনি। দেশে যারা গুম হয়েছে, তাদের জন্যও আপনাদের সঙ্গে বসেছি।’

বিচারাধীন বিষয়ে প্রশ্ন না করার অনুরোধ জানিয়ে ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আমাকে প্রশ্ন করবেন না। আমি চাই, বিচার স্বাধীন গতিতে চলুক। আমাকে গুম করা হয়েছিল। আমি একজন ভিকটিম। অথচ আমাকে মামলার আসামি করা হয়েছে।’

নিজের সেদিনের অবস্থা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘শারীরিক ও মানসিকভাবে বিধ্বস্ত অবস্থায় আমাকে আদাবর থানায় নিয়ে আসা হয়। প্রতিশ্রুতি দিয়েও আমাকে আমার পরিবারের কাছে যেতে দেয়া হয়নি। অনেকক্ষণ থানায় বসিয়ে রেখে ডিবি অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। ডিবি অফিসে বিধ্বস্ত অবস্থায় আমাকে জেরা ও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়ার জন্য একটি লিখিত কপি দিয়ে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে পাঠানো হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি প্রচণ্ড বিভ্রান্ত অবস্থায় আদলতকে বলতে পারি যে, আমার শারীরিক ও মানসিক অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। আমার ভীতি ও ট্রমা এখনও কাটেনি। ডিবি অফিস আমাকে দিয়ে যা লিখে নিয়েছে, আমি তাই আপনাকে দিচ্ছি। এরপর তার (আদালত) অনুমতি নিয়ে তার (বিচারক) কক্ষের একটি সোফায় আমি এলিয়ে পড়ি।’

আপনি মামলা থেকে বাঁচতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছেন কি-না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে এ তিনি বলেন, ‘আমার নিজের জন্য নয়। দেশে যারা গুম হয়েছে, তাদের জন্য। আমি ফিরে এসেছি। তারা এখনও ফেরেনি।’

উল্লেখ্য, গত ৩ জুলাই ভোরে শ্যামলীর রিং রোডের ১নং হক গার্ডেনের বাসা থেকে বের হওয়ার পর ‘নিখোঁজ’ হন ফরহাদ মজহার। পরে স্ত্রীকে নিজের মোবাইল ফোনে জানান, কে বা কারা তাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তাকে মেরেও ফেলা হতে পারে। সন্ধ্যা পর্যন্ত ছয়বার কল করে ৩৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।

নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী তাৎক্ষণিক উদ্যোগ নিয়ে মোবাইল ট্র্যাকিং করে তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয় এবং ১৯ ঘণ্টা পর যশোরের অভয়নগরে হানিফ পরিবহনের বাস থেকে তাকে উদ্ধার করে পুলিশ।

ফরহাদ মজহারের নিখোঁজের ঘটনায় ওই দিন রাতেই স্ত্রী ফরিদা আক্তার বাদী হয়ে আদাবর থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলা নং- ০৪। এর আগে তিনি জিডি করেছিলেন। জিডি নং- ১০১।

https://www.facebook.com/farhadmazhar/videos/vb.718000741/10156008194525742/?type=2&video_source=user_video_tab

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ক্রিকেটারদের ওপরই সব দায় চাপালেন হাথুরু

তিনি এসেছেন আজ সকালে। যে কাজে এসেছেন, তা মোটামুটি শেষ। এরই মধ্যে দু’বার কাছাকাছি এলেও সকাল এবং দুপুরে বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সাথে সাক্ষাত হয়নি তার। সেটাও অবশেষে হয়ে গেছে ঘণ্টা কয়েক আগে। তবে কি কাল রোববারই দেশে ফিরে যাবেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে?

তা বলতে পারছেন না সংশ্লিষ্ট কেউ। গায়ে সাবেক কোচের তকমা লেগে গেছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের সাথে তার সব রকম সম্পর্ক চুকে-বুকে গেছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে অধ্যায় এখন অতীত। তার এবারের আসাটা মূলতঃ নিজের গরজে। বিসিবির ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট’ নেয়া আর দেনা-পাওনা চুকিয়ে ফেলা। তারপরও তার আসা-থাকার সমুদয় খরচ বিসিবিই বহন করছে। তাই হাথুরু কবে যাবেন নাকি যাবেন না- এ খবরটা বিসিবির কর্তাদেরই জানার কথা।

কিন্তু হাথুরুসিংহে ঠিক কবে যাবেন? বিসিবির কর্তাদের কেউ তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না। তার ফেরা নিয়ে দু’রকম কথা শোনা যাচ্ছে- এক পক্ষ বলছে তিনি রোববার ফিরে যাবেন। আবার অন্য পক্ষ জানাচ্ছে সোমবারও যেতে পারেন হাথুরু।

তবে যেদিনই যান না কেন, বিদায় বেলায়ও বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের ওপর সব দায় দায়িত্ব চাপিয়ে যাচ্ছেন হাথুরুসিংহে। বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপন এবং পরিচালক জালাল ইউনুস-আকরাম খান এবং প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দীন চৌধুরী সুজনের সাথে বৈঠকে সন্ধ্যার পর হোটেল র্যাডিসন ব্লুতে বসে অনেক কথাই বলেছেন হাথুরুসিংহে। সেখানে অনেক কথার ভীড়ে তার পদত্যাগের প্রকৃত কারণও উঠে এসেছে।

বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন  র্যাডিসন হোটেলে উপস্থিত সাংবাদিকদের সাথে আলাপে সে বিষয়গুলোও তুলে ধরেছেন। সাবেক কোচ হাথুরুসিংহের সাথে তার নিজের এবং বোর্ডের কয়েকজন, শীর্ষ কর্তার কথা-বার্তা মিডিয়ার সামনে তুলে ধরে পাপন যা বলেন, তার সারমর্ম হলো বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের বিশেষ কওে, সিনিয়র ক্রিকেটারদের আচরণে যারপরনাই অসন্তুষ্ট হাথুরুসিংহে। তাদের আচরণ এবং মানসিকতা তার ভাল লাগেনি। যা নিয়ে তিনি রীতিমত অসন্তুষ্ট।

বিশেষ করে সাকিব আল হাসানের মত অতি নির্ভরযোগ্য ক্রিকেটার দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে না গিয়ে বিশ্রামে কাটাবে- এটা নাকি হাথুরু মোটেই মেনে নিতে পারেননি। তার কাছে সাকিবের আচরণ ও বিশ্রাম নেবার সিদ্ধান্তটাকে দেশের চেয়ে ব্যক্তি স্বার্থ বড় করে দেখার মতই মনে হয়েছে।

হাথুরুর পদত্যাগের কারণ সম্পর্কে মিডিয়াকে বিসিবি প্রধান বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা সফরটা নিয়ে প্রথম থেকেই হাথুরুর একটা অসন্তুষ্টি ছিল। এখানে খেলোয়াড়দের মানসিকতা নিয়েও তার একটা সমস্যা ছিল। এটা যে ছিল না, তা তো না। উদাহরণ হিসেবে, এই যে সাকিব টেস্ট খেলতে যাবে না এটাও সে মেনে নিতে পারেনি। সে একটু ভিন্ন ধরনের। আমাদের মতো সবাই তো একরকম হয় না। তার কথা, কেন খেলবে না। এমন একটা গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার দেশের জন্য কেন খেলবে না? এতবড় একটা গুরুত্বপূর্ণ সময়। তারপর আরও বদলি। স্বাভাবিকভাবে আমাদের সাথে যে কথাগুলো বলতে পারতো, সে কথাগুলো হয়নি এখানে। একটা কমিউনিকেশন গ্যাপ ছিল। প্লাস ওখানে আরও কিছু ঘটনা ঘটেছিল। সবকিছু মিলে একটা সময় তার মনে হয়েছে যে, এ ধরনের দলকে আমার করার কিছু নাই, আমার আর দেয়ার কিছু নেই। যা দেয়ার ছিল, আমি দিয়েছি। এখন আর এই দলকে আমার দেয়ার কিছু নাই। তাই আমার এখান থেকে চলে যাওয়াই ভালো। সে ভেবেছে যে, এখন আমার এখানে থাকার দরকার নেই। কারণ সে মনে করেছে, যেভাবে চলছে এভাবে চললে সে আর বাংলাদেশকে সামনে নিয়ে যেতে পারবে না।’

এদিকে হাথুরু সকালে আসলেও একই হোটেলে তিন ফরম্যাটের অধিনায়ক ও কোচিং স্টাফদের সাথে আলোচনা করতে র্যাডিসনে গিয়েও দুপুরে দেখা করেননি বিসিবি প্রধান। সন্ধ্যার ঘণ্টা খানেক পর তিনি র্যাডিসনে গিয়ে হাথুরুরর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। তার ভাষায়, সে সময় অনেক্ষণ কথা হয়েছে। তখনই নাকি হাথুরু তার কাছে ওপরের কথা গুলো বলেছেন।

এগুলো জানিয়ে নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘হ্যাঁ, আমাদের সাথে এবার এটাই প্রথম দেখা। বেসিক্যালি আজকে অনেকক্ষণ ধরেই কথাবার্তা হয়েছে। তখন আমাদের সিইও ছিল। সুজন (খালেদ মাহমুদ), জালাল ভাই, (আইএইচ) মল্লিক ছিল। ওরা সবাই মিলে যে আনুষ্ঠানিক বিষয়গুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে আলাপ আলোচনা করেছে। যা যা কাগজপত্র ছিল ওগুলো ওরা সবকিছু শেষ করেছে। ঠিক করেছে অন্তত, কোনটা কখন করবে।’

হাথুরুর সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয় সম্পর্কে পাপন বলেন, ‘আমার ব্যাপারটা ছিল একেবারেই সৌজন্য সাক্ষাৎ। যেহেতু বাংলাদেশে এসেছে, সেও চাচ্ছিল আমার সাথে দেখা করতে। প্রথমে একবার ভেবেছিলাম হয়তো দেখা হবে না। তারপর ভাবলাম, ঠিক আছে এতদিন ছিল আমাদের সাথে একবার দেখা করাই উচিত। সে কারণেই একটা সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য এসেছিলাম।’

পদত্যাগের কারণ সম্পর্কে হাথুরুর ব্যাখ্যা তার অনেকটাই জানা ছিল- মন কথা জানিয়ে পাপন আরও বলেন, ‘এগুলো যে জানতাম না এরকম বলা ভুল হবে। এগুলো সবই জানা, জানি না যে তা নয়। সে কয়েকটা কথা বলেছে। আমাদের বাংলাদেশের ক্রিকেটকে সামনে এগিয়ে নেয়ার জন্য সে যেটা মনে করে, আমাদের এখন কী কী করণীয়। একটা লেভেলে তো আমরা উঠে এসেছি। এরপর যদি আমরা সামনে যেতে চাই, তাহলে কী কী করা উচিত বা কী কী প্রতিবন্ধকতা আছে এগুলো দূর করা বা আমাদের দেখা উচিত। যেমন ধরুন, কোনো প্লেয়ার নিয়ে যদি কথা উঠে, সে বলেছে এ প্লেয়ার তো ১০ বছর ধরে তোমাদের সাপোর্ট দিয়ে এসেছে, তোমরাও দিয়ে এসেছ। একটা প্লেয়ারের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশন নিলে তো তার কোনো সুরাহা হচ্ছে না। ওর কাছ থেকে সেরাটা নিতে হবে। আমি একটা উদাহরণ হিসেবে বলছি। তাই ও যে জিনিসটা বলেছে যে, কোথায় কি ধরনের মানসিকতা, মাইন্ডসেটের ঘাটতিগুলো আছে, এগুলোকে যদি আমরা উতরাতে পারি, সে বিশ্বাস করে যে বাংলাদেশ আরও উপরে যাবে। তবে দক্ষিণ আফ্রিকায় আমাদের পুরো খেলা, পারফরম্যান্স, মাইন্ডসেট নিয়ে সে অত্যন্ত হতাশ। সে কখনো চিন্তাই করতে পারে না বাংলাদেশ এ ধরনের একটা খেলা খেলতে পারে। তার ভাবনাতেই ছিল না।’

এর বাইরে হাথুরসিংহের উপলব্ধির কথা জানতে চাওয়া হলে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘হাথুরু তার ফাইন্ডিংসগুলোও দিয়েছে। অনেকগুলো ফাইন্ডিংস আছে। আমরা এগুলো দেখবো। আমাদেরকে বলে দিয়েছে। মুখে অনেক কিছু বলেছে। রিপোর্টও দিচ্ছে। দিয়েছে, আরও দিচ্ছে। এটা তো শেষ না। আমাদের এখানে আরও কয়েকদিন লাগবে। আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তুমি তো ২০ তারিখে জয়েন করছো শ্রীলঙ্কায়। সে বললো না, এটা বোধহয় কমিউনিকেশনের গ্যাপ। আমার জানা নেই। ২০ তারিখ জয়েন করছি না। এ মাসটা আছি। এটাই ও বলেছে। এর মাঝে আমি, আমার যা যা জানা তোমাদের দিব। তোমরা এটা দেখ, দেখে এমন কিছু করো না যে এটা ক্রিকেটার বা ক্রিকেটের ক্ষতি হয়। হুট করে কোনো সিদ্ধান্ত নিও না। এগুলো তোমাদের জানার জন্য বলছি। এগুলো সব দেশেই হয়তো থাকে। এমন কিছু না যে, খুব সিরিয়াস কিছু; কিন্তু এটা যদি দূর করা যায়, তাহলে আমাদের জন্য অনেক ভালো হবে। এটাই সে বলতে চাচ্ছে।’

বিসিবি সভাপতির শেষ কথাগুলোতে আছে বড় ইঙ্গিত। তার মানে ক্রিকেটারদের কারো কারো সম্পর্কে নিশ্চয়ই বড় ধরননের অভিযোগ ও নেতিবাচক রিপোর্ট দিয়ে যাবেন হাথুরু। সেটা যে মুশফিক ও সাকিবের বিপক্ষে- তা কি আর নতুন করে বলার অবকাশ আছে?

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে রাতারাতি গড়ে উঠছে ভুঁইফোড় অবৈধ ক্লিনিক

শ্যামনগর থেকে : সাতক্ষীরার শ্যামনগরে একের পর এক গড়ে উঠছে ভুঁইফোড় ক্লিনিক। যেখানে নেই কোন এম বি বি এস ডাক্তার। গ্রাম্য ডাক্তারদের জোটগতভাবে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠছে ক্লিনিকগুলো। এ যেনো চিকিৎসার নামে মানুষ ঠকানোর হলি খেলা। সুচিকিৎসার নামে অসুস্থ মানুষদের জবাই করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। অথচ প্রসাশানিক ভাবে কোন আইনগত ব্যবস্থা নেই। এসকল ক্লিনিক ব্যবসায়ী নামধারী প্রতারকদের অবৈধ ক্লিনিকের প্রাথমিক লাইসেন্স দেওয়া নিয়ে উঠেছে নানা গুঞ্জন। একটি ক্লিনিক বৈধভাবে চলতে গেলে তার প্রথম শর্ত হলো স্বাথ্যসম্মত একটি বিল্ডিং ও উন্নত মানের যন্ত্রপাতি থাকা সহ সার্বক্ষণিক একজন এম বি বি এস ডাক্তার ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দুই জন নার্স থাকতে হবে। অথচ রাতারাতি গড়ে ওঠা ওই সকল ক্লিনিক গুলোর উপরের কোন টাই নেই।
তথ্যানুসন্ধানে দেখা গেছে, শ্যামনগর উপজেলার প্রাণকেন্দ্রের বাবলা তলা মোড় সংলগ্ন এলাকায় হঠাৎ করে ক্লিনিকের অনুপযোগী একটি বিল্ডিং ভাড়া নিয়ে কালিগঞ্জের নাইম ক্লিনিকের পরিত্যক্ত কিছু যন্ত্রপাতি ও আসবাবপত্র ক্রয় করে শ্যামনগরের মামুন মাস্টার, গ্রাম্য ডাক্তার আব্দুল আজিজসহ কতিপয় ব্যক্তি ন্যাশনাল হাসপাতাল ডায়াগ্রোনিক সেন্টার নামের একটি ক্লিনিকের কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে।
ইতিমধ্যে অবৈধ ক্লিনিক ব্যবসা চালাতে তারা সকল প্রস্তুতি গ্রহন করেছেন। দুই এক দিনের মধ্যেই ওই কসায় খানায় কাটাকটি শুরু হবে। সুন্দরবন উপকুলীয় এলাকার সাধারণ মানুষের একমাত্র ভরসা শ্যামনগর হাসপাতালের ডাক্তার সংকটের কারনে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তারা। সরকারি হাসপাতালের সার্জনরা তাদের দায়িত্বে অবহেলা করে এসমস্ত ভুঁইফোড় ক্লিনিকে মানুষ ঠকানোর কাজে রীতিমত ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। দীর্ঘ দিন হাসপতালে প্রয়োজনীয় ডাক্তার না থাকার কারণে সাধারণ রোগীরা স্বাস্থ্য সেবা পাচ্ছেনা। দুই একজন ডাক্তার থাকলেও তারাও ক্লিনিক ব্যবসার সাথে জড়িয়ে পড়েছে। আর এ কারনেও গড়ে ওঠছে একের পর এক অবৈধ ক্লিনিক। বেপরোয়া হয়ে পড়েছে স্বাথ্য সেবা দেয়ার নামে এক শ্রেণির ক্লিনিক প্রতারকরা। শ্যামনগরের সচেতন মহল অবৈধ ক্লিনিক ব্যবসায়ীদের লাগাম টানতে সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ও জেলা প্রসাশনসহ শ্যামনগর উপজেলা প্রসাশনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস উপলক্ষে সব্যসাচী আবৃত্তি সংসদের আলোচনা সভা

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস উপলক্ষে নিবেদিত কবিতা পাঠ, আবৃত্তি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সব্যসাচী আবৃত্তি সংসদের আয়োজনে সন্ধ্যা ৭টায় মর্নিং সান প্রি-ক্যাডেট স্কুলে এ আলোচনা অনুষ্ঠি হয়। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সব্যসাচী আবৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান ছট্টু। হেনরি সরদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, তৃপ্তি মোহন মল্লিক। দিলরুবা রোজের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা ওয়ার্কাস পার্টির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য এড. ফাহিমুল হক কিসলু। বক্তব্য রাখেন, মঞ্জরুল হক, মিলি আফরোজ, নিশিকান্ত, সায়েম ফেরদৌস মিতুল। কবিতা পাঠ করেন, নুরুজ্জামান সাহেব, শুভ্র আহমদে, স.ম তুহিন, শেখ আমিনুর রহমান কাজল, নাজমুল হক পল্টু, পলাশ রহমান, মুন্না প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ইউনুস আলী নাটক পরিবেশন করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আবাহনী মাঠ মাতাবেন বিদ্যা বালান

বালানকে দেখা হয়েছে ঢের। বলিউড ছবি কিংবা টেলি পর্দার এ নায়িকাকে এবার সামনাসামনি দেখার মওকা আসছে ঢাকার দর্শকের জন্য। আর তা ঘটতে যাচ্ছে ১৯ জানুয়ারি।

বিনোদনভিত্তিক স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল হ্যাপিনেস-এর উদ্বোধনে তিনি ঢাকায় পা দেবেন। জাঁকজমকপূর্ণ এ অনুষ্ঠানটির প্রধান আকর্ষণ তিনি। এটি হবে ধানমন্ডির আবাহনী মাঠে।
বিষয়টি জানিয়েছেন চ্যানেলটির চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম মিন্টু। বেশ কিছুদিন ধরেই টিভিটির কারিগরি প্রস্তুতি চলছিল। শনিবার (৯ ডিসেম্বর ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এ তথ্য দেন তিনি।
জহিরুল ইসলাম মিন্টু বলেন, ‌‘অত্যন্ত জমকালোভাবে এটি করতে চাই। তাই ১৯ জানুয়ারি ধানমন্ডির আবাহনী মাঠটি আমরা বেছে নিয়েছি।’
তিনি জানান, শুধু বিদ্যাই নন, অনুষ্ঠানে কলকাতার গায়ক নচিকেতা ও অভিনেত্রী শুভশ্রীসহ আরও অনেকে উপস্থিত থাকবেন।
উল্লেখ্য, বিদ্যা বালান বলিউড চলচ্চিত্রে প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি বাংলা, তামিল, মালয়ালম ও হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তরুণ বয়সেই চলচ্চিত্রের সাথে তার সম্পৃক্ততা ঘটে এবং ১৯৯৫ সালে ‘হাম পাঞ্চ হিন্দি সাইটকম’-এর মাধ্যমে তার আগমন।
‘‘নো ওয়ান কিলড জেসিকা’, ‘দ্য ডার্টি পিকচার’, ‘কাহানি’খ্যাত এ তারকা ২০১৪ সালে ভারত সরকার কর্তৃক দেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পদক পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি দেশটির সেন্ট্রাল বোর্ড অব ফিল্ম সার্টিফিকেশনেরও (সেন্সর বোর্ড) সদস্য।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বাল্যবিবাহ নিরোধ কার্যক্রমে তৃণমূল পর্যায়ের সম্পৃক্ততা ও দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা

তোষিকে কাইফু/তরিকুল ইসলাম লাভলু : বাল্য বিবাহ সমাজের নিরব ঘাতক। স্বাস্থ্যর উন্নতি, পরিবার, সমাজ তথা দেশের উন্নয়নে সবার আগে বাল্যবিবাহ নিরোধ করা জরুরী। এজন্য প্রয়োজন দেশের প্রতিটি গ্রামে-গ্রামে কমিটি গঠন করে প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। একই সাথে নতুন প্রজন্মকে এ বিষয়ে সচেতন করে গড়ে তুলতে হবে।
শনিবার সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে জাতীয় সংসদ ও ইন্টার-পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) ও সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় বাল্যবিবাহ নিরোধ কার্যক্রম তৃণমূল পর্যায়ে সম্পৃক্ততা ও দক্ষতা উন্নয়ন শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব আইইএম গোলাম কিবরিয়ার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা-৩ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্জ অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ইন্টার পার্লামেন্টরি ইউনিয়ন হেল্থ এ্যাডভাইসরি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট সিরাজগঞ্জ সদর আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ হাবিবে মিল্লাত এমপি, সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, সাতক্ষীরা-৪ আসনের সংসদ সদস্য এস. এম জগলুল হায়দার, সাতক্ষীরা সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য রিফাত আমিন, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দীন, পুলিশ সুপার মোঃ সাজ্জাদুর রহমান, মোঃ মোস্তাক গাওছুল হক (বিপিএস), প্রফেসর বায়োজিদ খুরশিদ রিয়াজ(পরিচালক নিক্সন।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, বর্তমান সরকার দেশনেত্রী শেখ হাসিনার সরকার নারী শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বাল্য বিবাহকে রোধ করে দেশের উন্নয়নে নারীদের অংশগ্রহণে দেশকে উন্নতশীল দেশে উন্নত করার স্বপ্ন দেখেন। এজন্য তিনি বাল্যবিবাহ নিরোধ কার্যক্রমে তৃণমূল পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, উদ্বুদ্ধকরণ ও দক্ষতা উন্নয়নে নারীদের এগিয়ে আশার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বক্তারা আরোও বলেন, বাল্য বিয়ে সমাজের নিরব ঘাতক, বাল্য বিয়ে দিলে গর্ভধারনে মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যু উভয় সংকট দেখা দেয়, শিশু ও মা দু’জনেই পুষ্টিহীনতায় ভোগে। আর পুষ্টিহীন শিশু সমাজ ও দেশের জন্য ক্ষতি ও দেশের উন্নয়নের প্রতি বাঁধা। স্বাস্থ্যও উন্নতি, পরিবার, সমাজসহ দেশের উন্নয়নে সবার আগে বাল্যবিবাহ নিরোধ করা জরুরী। এজন্য দেশের প্রতিটি গ্রামে বাল্য বিবাহ নিরোধে নতুন প্রজন্মকে এ বিষয়ে সচেতন করে গড়ে তুলতে হবে।
কর্মশালায় মুক্ত আলোচনায় বক্তারা বাল্য বিবাহ রোধে করণীয় বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করেন। অনুষ্ঠান শেষে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আগত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বাল্যবিবাহ রোধে করনীয় শীর্ষক এক রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিজয়ীদেরও মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা জেলা সিভিল সার্জন তওহীদুর রহমান, কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যন আলহাজ্জ শেখ ওয়াহেদুজ্জামান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মাঈনউদ্দীন হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (কালিগঞ্জ সার্কেল) মীর্জা সালাউদ্দীন, সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ সদস্য এস.এম আসাদুর রহমান সেলিম ও শাহানাজ পারভীন মিলি, বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকবৃন্দ, ইমামবৃন্দ, ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দ ও সুধীবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
নৌ মন্ত্রণালয়ের ভা. সচিব আব্দুস সামাদের ভোমরা স্থলবন্দর পরিদর্শন

নিজস্ব প্রতিবেদক : নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আব্দুস সামাদ ভোমরা স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন। শনিবার দুপুরে তিনি ভোমরা স্থল বন্দরের জিরো পয়েন্ট, কাস্টস্রে কার্যালয় ও বন্দর কর্তৃপক্ষের কার্যালয়সহ ইয়ার্ড, স্কেল রোড-আনলোড এলাকা ঘুরে দেখেন।

পরে তিনি বন্দর কর্তৃপক্ষের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে কাস্টমস কর্মকর্তাবৃন্দ, বন্দর কর্তৃপক্ষের অফিসারবৃন্দ, সিএন্ডএফ কর্মকর্তা ও আমদানিকারক ওরপ্তানিকারকদের সাথে ভোমরা বন্দরের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।

আলোচনা সভায় সমস্যা ও সম্ভাবনার উপর বক্তব্য রাখেনে, কাস্টমসের পক্ষে ভোমরা স্থল বন্দরের সহকারী কমিশনার মোঃ রেজাউল হক, বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক আব্দুল জলিল, সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি কাজী নওশাদ দেলোয়ার রাজু, সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাছিম।
সচিব পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ভোমরা বন্দরের সমস্যা ও সম্ভাবনার দিক ঘুরে দেখে সন্তাষ প্রকাশ করে বলেন, আমদানি-রপ্তানির গতি বাড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। রাস্তা ও ব্রিজ সংস্কারসহ নতুন ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণের লক্ষ্যে জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা নেয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest