সর্বশেষ সংবাদ-
পুনরায় সচল বৈছাআ, অসম্পূর্ণ কাজ বাস্তবায়নের ঘোষণা দিলেন সাতক্ষীরার আহ্বায়কজাতীয়তাবাদী সাইবার দল সাতক্ষীরা জেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণাসাতক্ষীরায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদের পরিচিতি সভাসীমান্ত প্রেস কাবের সভাপতি ইমন – সম্পাদক লিংকন,সাতক্ষীরায় জেলা তাঁতীদলের সভাপতি রিপন – সম্পাদক সাহেব আলীআশাশুনিতে এক রাতে ৪ দোকানে দুঃসাহসীক চুরিসাতক্ষীরা সদরে বাঁশদহা সমাজকল্যাণ পরিষদের অফিস উদ্বোধনউত্তর-পশ্চিম কাটিয়া জামে মসজিদের জমি সংক্রান্ত বিষয়ে মামলা : প্রতিবাদে মানববন্ধনআশাশুনিতে কিশোরীকে অপহরনের অভিযোগ: ৮ দিনেও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশশ্যামনগরে কিশোর কিশোরী-যুবদের নিয়ে ফুটবল ম্যাচ ও গ্রামীণ খেলাধুলা  

মির্জাপুর বাজারে অবৈধ ইঞ্জিন ভ্যান তৈরির কারখানা, প্রশাসন নিরব

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: পাটকেলঘাটা থানার খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের মির্জাপুর বাজারের বিভিন্ন স্থানে অবৈধ ইঞ্জিন চালিত নছিমন, সমিরন, আছিরন, করিমন, পাগলাঘন্টা কারখানা গড়ে উঠেছে। ঘটে চলেছে প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনা। প্রশাসন জানলেও কোন অদৃশ্য কারনে এসকল অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পাটকেলঘাটার মির্জাপুর বাজারের দুই ধারে ছোটবড় ৭টি ওয়ার্কশপে শিশু শ্রমিক দ্বারা সরকারের কোন অনুমতি ছাড়াই দিনরাত অবৈধ ইঞ্জিন ভ্যান তৈরির কাজ চলছে। এর ফলে একদিকে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, অন্যদিকে আইনের নিয়মনীতি উপেক্ষা করে হোল্ডিং ঝালাই এবং ব্যাপক শব্দ দুষনে পরিবেশ নষ্ট করছে। এ প্রতিবেদকের সাথে কারখানার এক শ্রমিক নাম না প্রকাশ করার স্বার্থে জানায়, আমরা সপ্তায় ১০/১৫টা এবং মাসে ১থেকে দেড়শ ইঞ্জিন ভ্যান বানিয়ে থাকি। এক একটা ইঞ্জিন ভ্যান বানাতে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হয়। আমাদের মালিক নিয়মিত প্রশাসনকে ম্যানেজ করে করার ফলে আমরা ইঞ্জিন ভ্যান তৈরি করলেও আমাদের কোন সমস্যায় পড়তে হয় না। এদিকে পাটকেলঘাটা থানা পুলিশের নাকের ডগায় সরকারের অনুমতি ছাড়াই এ সব অবৈধ নছিমন, করিমন, পাগলা ঘন্টা, ইনজিন ভ্যান তৈরি হলেও প্রশাসনের কোন মাথা ব্যাথা নেই। অবৈধ ইঞ্জিন ভ্যানের চলাচলের কারণে ঘটে চলেছে প্রতিনিয়ত সড়ক দূর্ঘটনা। ইঞ্জিন ভ্যান চলাচলের কারণে বাস মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন সময় অবরোধ ধর্মঘট পালন করলে সাময়িক ভাবে ভ্রাম্যমান আদালত দিয়ে জরিমানা করা হয়। এছাড়া মির্জাপুর বাজারে বেশ কয়েকবার ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এসকল অবৈধ কারখানাগুলোতে সীলগালা করে দিলেও গোপন পথ তৈরি করে ভিতরে অনাসয়ে তাদের অবৈধ কার্যক্রম চালিয়ে যায়। এসব মরণ যন্ত্র দানবের কারনে প্রতি মাসেই উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রানহানির মত বড় দূর্ঘটনা ঘটে চলেছে। এসকল ইঞ্জিনভ্যান তৈরির কারখানায় অধিকাংশ নেই কোন পরিবেশ লাইসেন্স। এক কথায় সককারের সকল নিয়মনীতির প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বীরদর্পে চালিয়ে যাচ্ছে এসকল ইঞ্জিন দানব তৈরির কারখানা। এলাকার সচেতন মহল অবৈধ ইঞ্জিন ভ্যানের শব্দ এবং পরিবেশ দুষনের হাত থেকে বাচার জন্য উর্দ্ধতন মহলের হস্তক্ষেপ কামনাসহ সাথে সাথে এসকল অবৈধ কারখানা আশুবন্ধের জন্য প্রশাসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে জলবায়ু মেলা উদ্বোধন

শ্যামনগর ব্যুরো : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিনিধি হিসাবে জনগণের সেবায় কাজ করে যাচ্ছি। সরকারের উন্নয়নের কর্মকান্ড তৃণমূল পর্যায়ে মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিশ্বের মধ্যে সাতক্ষীরার শ্যামনগর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। আইলার আঘাতে উপকূলীয় জনপথ লন্ডভন্ড হয়ে যায়। জানমালের ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হয়Ñ যা আজও পূরণ হয়নি। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর উচ্চাভিলাসী কর্মকান্ডের ফলে সৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত। দেশের অপূরণীয় ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে ছুটে চলেছেন। উপকূলীয় জনপদের উন্নয়নে ইতিমধ্যে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। পাউবো বেড়িবাঁধ সংস্কারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জলবদ্ধ দূরীকরণে সরকারি খালগুলো উন্মুক্ত করা হবে। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে এ অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রা, কর্মক্ষেত্র, কৃষি ও সুপেয় পানির উপরে ব্যপক প্রভাব পড়েছে। ২ লক্ষাধিক মানুষ কাজের জন্য এলাকা থেকে অন্যত্র পাড়ি জমিয়েছে। আসুন সবাই কাধে কাধ মিলেয়ে হিংসা বিদ্বেষ ভুলে এলাকার উন্নয়নে কাজ করি।
২৪ ডিসেম্বর হতে ২৬ ডিসেম্বর তিন দিনব্যাপী জলবায়ু মেলা রোববার সকাল ১০ টায় উদ্বোধন কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন সংশ্লিষ্ট আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এস এম জগলুল হায়দার। উপাধ্যক্ষ নাজিম উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তেব্যে সিএসআরএল এর কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক মুক্তা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতি এক্ষণে উদ্যোগ না নিলে এ অঞ্চল ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এসময় সকল সরকারি কর্মকর্তা, বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থা, জনপ্রতিনিধি, গণমাধ্যম কর্মী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মুক্তিযোদ্ধা ও সুশীল সমাজসহ বিভিন্ন শ্রেণির পেশাজীবি মানুষ জলবায়ু মেলায় অংশগ্রহণ করেন।
সকাল ৯.৩০ টায় মেলা উপলক্ষ্যে এক শোভাযাত্রা উপজেলা চত্ত্বর থেকে শুরু করে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ করে। বিকাল ৩ টায় মেলায় জলবায়ু পরিবর্তনের উপরে চিত্রাংকন, রচনা ও কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন জলবায়ু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আশেক-ই-এলাহী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় ৮০০ ইয়াবাসহ এক নারী ও নাশকতা মামলায় আটক ৬

দেবহাটা ব্যুরো: দেবহাটা থানা পুলিশের অভিযানে ৮০০ পিচ ইয়াবা সহ ১ মহিলা মাদক ব্যবসায়ী আটক হয়েছে। রবিবার দুপুর ১ টার দিকে দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া এলাকা থেকে ঐ মাদক ব্যবসায়ীকে তার স্বামীর বাড়ি থেকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে দেবহাটা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবহাটা থানার এসআই হাবিবুর রহমান, এএসআই মঞ্জুর-ই মতিন, এএসআই আমজাদ হোসেন ও এএসআই শামীম দক্ষিন কুলিয়া গ্রামের ঐ মহিলার স্বামীর বাড়ি থেকে তাকে আটক করেন। আটককৃত মহিলার নাম আনজুয়ারা বেগম (৫৫)। সে কুলিয়া গাঙআটিপাড়া গ্রামের মৃত খোদাবক্স মোড়লের মেয়ে ও দক্ষিন কুলিয়া গ্রামের মৃত আমিনউদ্দীন গাজীর স্ত্রী। তার বিরুদ্ধে দেবহাটা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। দেবহাটা থানার ওসি কাজী কামাল হোসেন ৮শত পিচ ইয়াবা আটক করার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আটককৃতের বিরুদ্ধে দেবহাটা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। একই সাথে দেবহাটায় পুলিশের অভিযানে জামায়াত কর্মী ও নাশকতা মামলার ৬ জন আসামী আটক হয়েছে। আটককৃতরা হলো উপজেলার কোড়া গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে ইয়াছির আরাফাত ওরফে লিপু (২৭), উপজেলার খলিশাখালী গ্রামের করিম গাজীর ছেলে শাহ আলম (৪৩), একই উপজেলার কোড়া গ্রামের মৃত আব্দুল বারী বিশ^াসের ছেলে আমজাদ হোসেন বিশ^াস (৫০), একই উপজেলার কোড়া গ্রামের খায়রুল ইসলামের ছেলে রবিউল ইসলাম (৩১), একই উপজেলার ঘলঘলিয়া রহিমপুর গ্রামের আব্দুল গফফারের ছেলে শাহিন (৩৭) ও একই উপজেলার উত্তর পারুলিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজের ছেলে মিলন (৩৪)। আটককৃতরা দেবহাটা থানার ইং ২২/১০/১৭ তারিখের এফআইআর নং- ১০/১৭, জিআর নং- ১২২/১৭ ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন মামলার আসামী বলে পুলিশ জানিয়েছে। শনিবার রাতে দেবহাটা থানার এসআই ইয়ামিন আলী, এসআই উজ্জ্বল কুমার দত্ত, এসআই হাবিবুর রহমান, এসআই মাজরিহা হোসাইন, এসআই আলআমিন, এএসআই ইমায়দুল, এএসআই আমজাদ, এএসআই শামীম ও এএসআই মঞ্জুর-ই মতিন তাদেরকে আটক করেন। আসামীদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরন করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কালিগঞ্জের জেলা পরিষদের সেই পুকুরটি এমপি জগলুল হায়দারের পরিদর্শন

কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জ উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের হাগদ্দাহ বিলে জেলা পরিষদের পুকুর লিজ ও পুকুরের পানি নষ্ট হওয়ায় রোববার দুপুরে পুকুরটি পরিদর্শন করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের সংসদ সদস্য এসএম, জগলুল হায়দার। সরেজমিন ও এলাকবাসী জানান, উপজেলার হাড়দ্দহা মৌজায় অবস্থিত জেলা পরিষদের মালিকানাধীন পুকুরটি চলতি বছরের ১১ জুলাই তারিখে সদরের বাজার গ্রামের সুধীর অধিকারির ছেলে সঞ্জয় অধিকারী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে ভুল বুঝিয়ে তার নামে পুকুরটির ইজারা গ্রহণ করে। সেই থেকে ঐপুকুরের পানিতে মাছ চাষের জন্য বিভিন্ন ধরণের কিটনাশক ব্যবহারের ফলে পুকুরের পানি খাওয়া ও ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে। ইউনিয়নের হাড়দ্দাহ, চাকদাহা, চিংড়া, হোসেনপুর, হোগলদাড়া, পাঁচ বাড়িয়া ও বসন্তপুর সাত গ্রামের মানুষ ঐ পুকুরের পানি গৃহস্থলিসহ সকল প্রয়োজন মেটানোর পাশাপশি গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি পালনেও ব্যবহার করে থাকেন। “পানির আপর নাম জীবন” এ কথা ভুলে যেয়ে লিজ গ্রহিতা সঞ্জায় অধিকারী জনগুরুত্বপূর্ণ পুকুরের পানি ব্যক্তিস্বার্থে বিভিন্ন ধরণের কিটনাশক, সার ও অপদ্রব্য মিশায় এবং এলাকবাসি সেই পানি পান করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে এলাকাবাসি বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। অসহায় সাত গ্রামবাসিদের সুপেয় পানির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে এগিয়ে আসেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার ও মথুরেশপুর ইউনিনের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হাকিম। ২৩ ডিসেম্বর বিকেলে জেলা পরিষদের সরকারি ঐ পুকুর পাড়ে পন্টস্যান্ট ফিল্টার সংলগ্ম এলাকায় জনপ্রতিনিধি, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিকসহ শতশত নারী পুরুষ মিলে কলস বালতি হাতে নিয়ে লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করে।
এদিকে দৈনিক আজকের সাতক্ষীরায় সংবাদ প্রকাশিত হলে রোববার সকালে ঘুম থেকে উঠেই পত্রিকা পড়ে কালিগঞ্জÑশ্যামনগর (অংশিক) আসনের এমপি এসএম জগলুল হায়দার ছুটে আসেন চিংড়া বিলের সেই জেলা পরিষদের পুকুর পাড়ে, যেখানে সাত গ্রামের মানুষ একটি পুকুরের পানি খেয়ে জীবন ধারণ করে। তার আসার খবর পেয়ে নারী পুরুষ ছুটে আসে এবং লিজ বাতিলসহ পানির সংকটের কথা বলেন। এসময় তিনি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নজরুল ইসলামের সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এলাকার স্কুল শিক্ষিকা সুমনা ঘোষের কথা বলার সুযোগ দেন। লিজ বাতিলসহ বিষয়টি দ্রুত সমাধন করবেন বলে আশস্ত করেন। একই সাথে এলাকায় বিদ্যুতায়ন করবেন বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
জনগুরুত্বপূর্ণ পুকুরটি পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন মথুরেশপুর ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান গাইন, ধলবাড়িয়া ইউনিয়ন আ‘লীগের সভাপতি সজল মুখার্জী, মথুরেশপুর আ‘লীগের সাবেক সভাপতি শেখ মোখলেছুর রহমান মুকুল, ইউপি সদস্য শেখ আলাউদ্দিন সোহেল, মরিুজ্জামান মনো, ওয়ার্ড আ‘লীগের সভাপতি মোহাব্বত আলী, ওয়ার্ড আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক গুণধর প্রমুখ। হাড়দ্দাহ গ্রামের নূর মোহাম্মদ গাজী, সোনাতন মন্ডল, শ্যামাপদ মন্ডল, ভক্ত মন্ডল, পাগল মন্ডল, শ্যামলী মন্ডল, কল্পনা মন্ডল, বিমলা মন্ডল, অর্চনা মন্ডল, গীতা মন্ডল, ঠাকুরানী মন্ডল, নিরাঞ্জন মন্ডল, মিতা মন্ডলসহ একাধিক গ্রামবাসিদের একটাই দাবি দেশ স্বাধীনের পূর্ব থেকে ভারত সীমান্ত ঘেষা হাড়দ্দহা, চাকদহ, পাঁচবাড়িয়া, চিংড়া, হোসেনপুর, হোগলদাড়া ও বসন্তপুরের একমাত্র সুপেয় পানির অবলম্বন পুকুরটি ইজারা বাতিল করতে হবে। লবণাক্ততা এলাকার সুপেয় পানির পুকুরটি রক্ষায় প্রয়োজনে রাজপথে নামবেন, মানববন্ধন ও সাংবাদিক সম্মেলনসহ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের প্রধান গেট সিলগালা

ইমিগ্রেশনে ঘুষ বাণিজ্য নিয়ে  কাস্টমস ও পুলিশের মধ্যে  হাতাহাতি ও ভবন ভাঙচুরের ঘটনার জেরে কাস্টমস-ইমিগ্রেশন ভবনের মূল প্রবেশ পথ সিলগালা করে দিয়েছে বেনাপোল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

গত  চার দিন ধরে উভয় পক্ষ একে অপরকে অভিযুক্ত করে পাল্টাপাল্টি তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। কাস্টমস সদস্যরা পুলিশের বিচারের দাবিতে রাস্তায় নেমে পথসভা-মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন।

এছাড়া বাণিজ্যিক কাজে বিড়ম্বনা ও যাত্রীদের কাছ থেকে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ এনে বন্দর রক্ষা কমিটি নামে একটি সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও কাস্টমসের বিপক্ষে বিক্ষোভ মিছিল করছে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ইমিগ্রেশন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনে গিয়ে প্রবেশ দ্বারে তালা ঝুলিয়ে সিলগালা অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।

এদিকে কাস্টমস আর ইমিগ্রেশন পুলিশের মধ্যে অভ্যন্তরীণ এই দ্বন্দ্বে ভোগান্তি বেড়েছে যাত্রীদের। বিশেষ করে কাস্টমস সদস্যদের কর্মবিরতিসহ বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে তারা নিয়মিত অফিসে না  বসায় আরো বেড়ে চলেছে এ ভোগান্তি।

চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনে  গিয়ে দেখা যায়, গত শনিবার দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ভারতে ঢুকতে না পারা যাত্রীরা রোববার ফের  ভারতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন।

ভারত ফেরত যাত্রী যশোরের ফজের আলী বলেন, কাস্টমস আর পুলিশের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের মাশুল গুনতে হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। আগে যেখানে আধা ঘণ্টায় দু’পারের সব কাজ শেষ হতো, এখন সেখানে কমপক্ষে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে। পরিবার-পরিজন নিয়ে দুর্ভোগের অন্ত থাকছে না।

যাত্রীরা বলেন, ইদানিং চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন-কাস্টমসে ঘুষ বাণিজ্যে  মারাত্মক হয়রানি বেড়েছে। সামান্য কেনাকাটা আর পাসপোর্টে সমস্যা দেখিয়ে কাস্টমস আর পুলিশ সদস্যরা প্রতিনিয়ত  টাকা আদায় করছে।

বেনাপোল বন্দর রক্ষা কমিটির সভাপতি ওহিদুজ্জামান ওহিদ বলেন, ঘুষ ছাড়া কাস্টমসে কোন কথা নেই। কোন নিয়ম নীতি না মেনে তারা জোরপূর্বক ঘুষ আদায় করে। ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ না করলে আমরা আগামীতে আরো বড় কর্মসূচি দেবো।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর শরীফ জানান, গেট বন্ধ থাকায় বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাদের। বিশেষ করে যাত্রীসেবাসহ প্রয়োজনীয় কাজে গাড়ির ভিতরে নেওয়া যাচ্ছে না। ভবনটি যেহেতু উভয়ের ব্যবহারের জন্য, তাই নির্দিষ্ট কোন কারণ ছাড়া আলোচনা না করে গেটটি বন্ধ করা অযৌক্তিক। আর যাত্রী সেবা বাড়াতে বর্তমানে রাত ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত কার্যক্রম চালু  রয়েছে  বলে জানান তিনি।

কাস্টমস অফিসার্স ইউনিয়ন সভাপতি নজরুল ইসলাম বাঙালি জানান, অভিযুক্ত  পুলিশ সদস্যদের বিচারের দাবিতে  তারা রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে মুখে কালো কাপড় বেঁধে মানববন্ধন করেছেন। উপযুক্ত বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাদের একের পর এক কর্মসূচি  চলতে থাকবে।

বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বলেন, অনিয়ম বন্ধ আর শৃঙ্খলা ফেরাতে উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ওই গেট  সিল করা হয়েছে। পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত আপাতত বন্ধ থাকবে।

বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুজিত জানান, ইমিগ্রেশন এলাকায় যাতে আর কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য তারা সতর্ক রয়েছেন।

বাংলাদেশি পাসপোর্ট যাত্রী শাখাওয়াত হোসেন গত ২০ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ভারত থেকে ফিরে ইমিগ্রেশন পার হওয়ার পথে কাস্টমসে আটকা পড়েন। কাস্টমস সদস্যরা কেনা-কাটার জন্য তার কাছে  ঘুষ দাবি করেন। শাখাওয়াত হোসেন পরে বিষয়টি ইমিগ্রেশন ওসিকে জানান। ওসি তখন কাস্টমস এর রাজস্ব কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানালে ওই কর্মকর্তা শাখাওয়াতকে লাঞ্ছিত করেন ও ওসিকে অপমান করেন। ইমিগ্রেশনের অন্য পুলিশ সদস্যরা প্রতিবাদ করলে কাস্টমস ও পুলিশের মধ্যে হাতাহাতি, ভবন ভাঙচুরসহ অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে।

ওই ঘটনায় যাত্রী কাস্টমসের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ এনে বেনাপোল পোর্ট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আছাদুল ইসলামের ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ^বিদ্যালয়ের খুলনা আঞ্চলিক কেন্দ্রের উপ-আঞ্চলিক পরিচালক মোঃ আছাদুল ইসলাম উপমহাদেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ (আইবিএস) হতে ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তাঁর পিএইচডি অভিসন্দর্ভের শিরোনাম ছিল “Land Suitability Analysis for Sustainable Agricultural Development in Rajshahi District of Bangladesh”।

আসাদুল ইসলাম খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার লালুয়া বাগালী এম. এম. মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে ১৯৮৬ সালে এসএসসি, খুলনার সুন্দরবন আদর্শ কলেজ হতে ১৯৮৮ সালে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ হতে ১৯৯৩ সালে বিএসসি (সম্মান) এবং ১৯৯৪ সালে এমএসসি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তিনি সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নের আটানী বাগালী গ্রামের মৃত মোঃ আবুল হোসেন ও মৃত মোছাঃ জোহরা খাতুনের দ্বিতীয় পুত্র। ব্যক্তি জীবনে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার সানজিদা খাতুন তার সহধর্মিণী এবং দুই পুত্র আলিফ আছাদ সায়ান ও আফিফ আছাদ। তিনি ভবিষ্যতে সাতক্ষীরা জেলার কৃষি, নদী, পরিবেশ, সংস্কৃতি ও জেলার সার্বিক উন্নয়ন নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পাখিনিধন বন্ধে তালায় সচেতনতামূলক সভা

খেশরা(তালা) প্রতিনিধি: রবিবার তালা উপজেলার খেশরা ইউনিয়নের শাহাপুর নিরিবিলি বাজারে পাখিনিধন বন্ধে জনসচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ফরিদ হোসেন এর নিকট দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা’র খেশরা প্রতিনিধি প্রভাষক এস আর আওয়াল এর আবেদনের প্রেক্ষিতে ও খেশরা ইউনিয়নের সব জায়গায় ব্যাপক হারে পাখিনিধন বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান শাহাপুর বাজারে এই জনসচেতনতামূলক সভা করেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তালা থানার ওসি ইন্সপেক্টর হাফিজুর রহমান বলেন, “শুধু মাত্র বেঁচে থাকার আশায় অতিথি পাখিগুলো আমাদের দেশে আসে। আমাদের উচিত তাদের হত্যা নয় অতিথির মত সেবা করা।” যারা এই পাখিগুলো শিকার করছে তাদের ব্যাপারে তিনি সুনির্দিষ্ট তথ্য দেওয়ার জন্য সকলকে নিজের ব্যক্তিগত মোবাইল নং দিয়ে তিনি আরও বলেন, “পাখি শিকারীদের দেখা মাত্রই আপনারা আমাকে যে কোন সময়ে ফোন দিবেন”। তিনি যোগ করেন- “যারা বন্দুক দিয়ে পাখি শিকার করছে প্রয়োজনে উপযুক্ত প্রমাণসাপেক্ষে তাদের বন্দুকের লাইন্সেন্স বাতিল করা হবে।”
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রভাষক এস. আর আওয়াল, খেশরা পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ এসআই গোলাম রসুল, সাংবাদিক এস কে রায়হান, শিক্ষক রাশেদ বিশ্বাস প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পর্নোগ্রাফি মামলার আসামি !

ইয়াবা ও পর্নোগ্রাফির পৃথক মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি হয়েছেন বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সমালোচিত সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদুর রহমান মনির মোল্লা। ইয়াবা ও পর্নোগ্রাফি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ মনিরের বিরুদ্ধে গত শনিবার সংশ্লিষ্ট আদালতের নিবন্ধন কর্মকর্তার কাছে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র জমা দেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর নগরীর রূপাতলীতে মনির মোল্লার দখলে থাকা ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ওজোপাডিকো) রেস্ট হাউজ থেকে মাদক ও পর্নোগ্রাফি উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করলেও মনির মোল্লা প্রভাব খাটিয়ে এজাহার থেকে তার নাম বাদ দিয়েছিলেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. জসিমউদ্দিন গত শনিবার আওয়ামী লীগ নেতা মনির মোল্লাসহ মোট ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দেন। মনির মোল্লাকে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় ৪ নম্বর এবং পর্নোগ্রাফির মামলায় ৩ নম্বর আসামি করা হয়েছে।

অভিযোগপত্রের অপরাপর আসামিরা হলো বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কনস্টেবল সাইফুল ইসলাম, বাকেরগঞ্জের বাসিন্দা জাহিদুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম তালুকদার, আজিজুল হক, নগরীর ব্যাপ্টিস্ট মিশন রোডের নাসির মোল্লা, নাসির খান, সদর উপজেলার চরকাউয়া ইউনিয়নের মিলন মিয়া, কক্সবাজার জেলার বাসিন্দা সৈয়দ মোর্শেদুর রহমান, রত্ন বড়ুয়া, জাহেদ হোসাইন, ঝালকাঠী জেলার রোকসানা বেগম, দিনাজপুর জেলার আব্দুস সালাম ও মো. সোহেল।

তদন্ত কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন জানান, অভিযানের সময় ওজোপাডিকোর’র রেস্ট হাউজ থেকে গ্রেফতার হওয়া আসামিরা আদালতে দেওয়া ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীতে মনির মোল্লার নাম প্রকাশ করে। তারা জানায়, মনির মোল্লা নেপথ্যে থেকে ওই ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন। ওই জবানবন্দীর ভিত্তিতে অভিযোগপত্রে তাকে আসামি করা হয়েছে।

জাহিদুর রহমান মনির মোল্লা নগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হওয়ার পর রূপাতলীতে ওজোপাডিকোর রেস্ট দখল করে সেখানে তার আস্তানা গড়ে তোলে। গত ২২ সেপ্টেম্বর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল ওই আস্তানায় অভিযান চালিয়ে ৪৫২ পিস ইয়াবা এবং পর্নোগ্রাফির সিডিসহ পুলিশ কনস্টেবল সাইফুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রলীগ কর্মী জাহিদুল ইসলাম ও কামরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে। ওই সময়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদুর রহমান মনির মোল্লাকে গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেফতার করলেও অদৃশ্য প্রভাবের মুখে পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া গত ৬ ডিসেম্বর নগরীর রূপাতলী এ. ওয়াহেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর বিএনপি নেত্রী সেলিনা বেগমকে প্রকাশ্যে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ ওঠে মনির মোল্লার বিরুদ্ধে। মনির মোল্লার এহেন বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে বিব্রত এখানকার আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest