সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে শহীদের স্মরণে দুঃস্থদের মাঝে জামায়াতের খাবার বিতরণদেবহাটায় বিয়ের প্রলোভনে কলেজ শিক্ষার্থীর সাথে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগে থানায় মামলাস্বৈরাচার ঠেকিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার এনসিপিরসাতক্ষীরায় দ্রুতগামী পিকআপের চাপায় ভ্যান চালকের মৃত্যুকোন সাংবাদিক যেন হয়রানির শিকার না হয়–সাতক্ষীরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিব দীর্ঘদিন কাজ করেও সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি বিআরটিএ’র সীল মেকানিকদেররাষ্ট্রপতির ক্ষমার আগে ভুক্তভোগী ও পরিবারের মতামত নেওয়ার প্রস্তাবতালায় ‘পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিতভোমরায় জামায়াতের হুইল চেয়ার বিতরণসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে ইটাগাছা এলাকা পরির্দশনে সদর ইউএনও

শ্যামনগরে গ্রাম আদালত বিষয়ে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও সভা অনুষ্ঠিত

মনিরুজ্জামান মুকুল : ইউএনডিপি ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এর আর্থিক সহায়তায়, ওয়েভ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ও শ্যামনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয় করন (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায়, গ্রাম আদালত সেবা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শ্যামনগরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল সকাল ১০ টায় শ্যামনগর উপজেলা চত্ত্বর থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কামরুজজামানের নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‌্যালিতে শ্লোগান ছিল “অল্প সময়ে স্বল্প খরচে সঠিক বিচার পেতে চলো যাই গ্রাম আদালতে।” র‌্যালি শেষে সদর ইউনিয়ন পরিষদে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়কারী মোঃ আব্দুল করিম ও গ্রাম আদালত সহকারী নুরজাহান এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় আলোচনা সভায় প্যানেল চেয়ারম্যান রাম কৃষ্ণ মন্ডলের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, ইউপি সদস্য দেলোয়ারা বেগম, বেবী নাসরিন, মলয় কুমার গায়েন, শক্তি শেখর চক্রবর্তী প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কলেজ পরিদর্শনে গিয়ে ক্লাস নিলেন খুলনার জেলা প্রশাসক

পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি : খুলনা জেলা প্রশাসক মোঃ আমিন উল আহসান একজন সফল প্রশাসক। প্রশাসনিক কাজের জন্য তিনি মাঝে মধ্যে বিভিন্ন উপজেলা সফর করে থাকেন। আর সফরসূচির মধ্যে প্রশাসনিক কার্যক্রমের পাশাপাশি থাকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের বিষয়টি। এমনি এক সফরে গত মঙ্গলবার সকালে ডিসি আমিন উল আহসান সফর করেন পাইকগাছা উপজেলা। দিনভর নানা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের পাশাপাশি দুপুরের দিকে তিনি পরিদর্শন করেন উপজেলা সদরের ঐতিহ্যবাহী নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ফসিয়ার রহমান মহিলা মহাবিদ্যালয়। কলেজ পরিদর্শনকালে তিনি অবতীর্ণ হন শিক্ষকের ভূমিকায়। হঠাৎ প্রবেশ করেন দ্বাদশ শ্রেণির কক্ষে। পদার্থ বিজ্ঞান বিষয়ে এসময় পাঠদান করাচ্ছিলেন প্রভাষক আব্দুল আলীম। প্রভাষকের পাঠদানের ফাঁকে ডিসি আমিন উল আহসান শিক্ষকের ভূমিকায় পাঠদান করান শিক্ষার্থীদের। এসময় তিনি দেশের নারী শিক্ষার অগ্রগতি তুলে ধরে ভবিষ্যৎ স্বপ্ন নিয়ে কথা বলেন ছাত্রীদের সাথে। নারীদের সুযোগ-সুবিধা ও বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নারীর অবদানের কথা তুলে ধরে তিনি প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে যোগ্য নাগরিক হিসাবে গড়ে তুলতে আমিও পারবো, এই প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। তিনি প্রতিযোগিতাময় বিশ্বে নিজেকে যোগ্য করে তুলতে পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি তথ্য ও বিজ্ঞান ও অন্যান্য বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের জন্য শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন। এসময় ডিসি’র মত একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাকে শিক্ষকের ভূমিকায় পেয়ে নানাভাবে উৎসাহিত হন কলেজের শিক্ষার্থীরা। সহকারী অধ্যাপক সেখ রুহুল কুদ্দুস জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসকের মত একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা সেদিন যেভাবে শিক্ষার্থীদেরকে শিক্ষকের ভূমিকায় পরামর্শ দিয়েছেন এতে শিক্ষার্থীরা ব্যাপক উৎসাহিত হয়েছে। ওই সময় স্যারের পরামর্শ শুনে এক শিক্ষার্থী ভবিষ্যতে প্রকৌশলী হওয়ারও ইচ্ছা পোষন করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শেষ ম্যাচে বিশাল জয় বাংলাদেশের

শুরুটা হয়েছিল স্বাগতিক তাজিকিস্তানকে গোলশূন্য রুখে দিয়ে। এএফসি অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবলের বাছাই পর্বে বাংলাদেশের শেষটাও হলো দুর্দান্ত। বুধবার শেষ ম্যাচে লাল-সবুজের দল ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে শ্রীলঙ্কাকে। দুই গোল করেছেন মাহবুবুর রহমান সুফিল, একটি করে গোল বিশ্বনাথ ঘোষ ও রিয়াদুল হাসান রাফির।

চারটি গোলই হয়েছে প্রথমার্ধে। দুশানবের হিসোর সেন্ট্রাল স্টেডিয়ামে ম্যাচের ‍শুরু থেকে প্রাধান্য বিস্তার করে খেলা বাংলাদেশের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি শ্রীলঙ্কা। ১৩ মিনিটে ডিফেন্ডার বিশ্বনাথের গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। ২০ মিনিটে রাফি দ্বিগুণ করেন ব্যবধান।

বাকি দুই গোলই সুফিলের। মালদ্বীপের বিপক্ষে শেষ মুহূর্তে গোল করে জয় এনে দেওয়া এই ফরোয়ার্ড ৩৮ মিনিটে ৩-০ করেন স্কোরলাইন। আর বিরতির ঠিক আগে তার দ্বিতীয় গোলে নিশ্চিত হয়ে যায় জয়।

প্রথমার্ধে চার গোলে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশ বিরতির পর অনেক চেষ্টা করেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি। আর কোনও গোলের দেখা পাননি সুফিল-জাফর ইকবালরা।

চার ম্যাচে দুই জয় এবং একটি করে ড্র ও হার নিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭ পয়েন্ট। বাছাই পর্বের ‘বি’ গ্রুপে তাই রানার্সআপ হওয়া প্রায় অসম্ভব মাহবুব হোসেন রক্সির শিষ্যদের জন্য। দিনের পরের ম্যাচে উজবেকিস্তান ৮ গোলের ব্যবধানে তাজিকিস্তানকে হারালেই গ্রুপে দ্বিতীয় হতে পারবে বাংলাদেশ।

তাজিকিস্তান মিশন শেষ হলো ভালোভাবেই। স্বাগতিক দলকে রুখে দেওয়া আর শক্তিশালী উজবেকিস্তানের সঙ্গে দারুণ লড়াইয়ের সুখস্মৃতি আগামী দিনে তরুণ ফুটবলারদের নিশ্চয়ই অনুপ্রাণিত করবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের কুখ্যাত মাহাবুবের অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্ত সম্পন্ন

আসাদুজ্জামান : সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবর রহমানের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। তিনি মুক্তিযোদ্ধা চেয়ারম্যান স. ম আব্দুর রউফ কমপ্লে¬ক্স ও এতিমাখানা পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হিসেবে সেখানে প্রচুর অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছেন। এছাড়া তিনি তার চাকরি ও বদলি সংক্রান্ত বিষয়েও নানা অনিয়ম দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন। এ সব ব্যাপারে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের খুলনা বিভাগীয় পরিচালক হোসেন আলী খোন্দকার বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে তদন্ত করেন।
তদন্তকালে অভিযোগের পক্ষে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাড. সত্যরঞ্জন মন্ডল, জেলা পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য অ্যাড. শাহানাজ পারভিন মিলি, মাহাফুজা সুলতানা রুবি সাক্ষ্য দেন। এ ছাড়া তদন্ত কর্মকর্তার সামনে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ নজরুল ইসলাম, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী এএনএম মঈনুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য ওবায়দুর রহমান, মহিতুর রহমান, সৈয়দ আমিনুর রহমান বাবু সাক্ষ্য দেন।
জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এসএম মাহাবুবর রহমান আত্মপক্ষ সমর্থন করে তার বক্তব্য উপস্থাপন করেন। বক্তব্য উপস্থাপনকালে মাহাবুবর রহমান তার শিক্ষাগত যোগ্যতা ইন্টারমিডেট এটা অস্বীকার না করেই ১০ বছরের অভিজ্ঞতাকে পদোন্নতির জন্য যথেষ্ট বলে দাবি করেন। জালালপুরে বদলীর আদেশের বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে স্টে চাননি বরং সেখানে যোগদান না করতে পারায় বেতন ভাতা যাতে সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ থেকে পেতে পারেন সেজন্য আবেদন করেছিলেন বলে জানান। এ ছাড়াও তিনি জেলা পরিষদের অন্তর্ভুক্ত না হওয়া জমিতে আব্দুর রউফ কমপে¬ক্স ও এতিমখানার ভবন নির্মাণের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, গত ১৯ ফেব্রুয়ারির প্রতিবেদনে শিক্ষক কর্মচারির বেতন ও শিক্ষার্থীদের বোর্ডিং খরচ বাবদ যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে তা সঠিক নয়। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ মোতাবেক তিনি যে কোন কাজ করতে রাজি আছেন বলে দাবি করেন। তবে তিন বারের বদলী সংক্রান্ত আদেশগুলো তিনি হয়রানিমূলক বলে দাবি করেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের ষাঁটলিপিকার থেকে প্রশাসনিক কর্মকর্তা হয়ে এসএম মাহাবুবর রহমান একই স্থানে ২৭ বছর কাজ করার সুবাদে প্রভাব খাটিয়ে তিনি তার বাবার নামে মুক্তিযোদ্ধা চেয়ারম্যান স.ম আব্দুর রউফ কমপে¬ক্স ও এতিমখানা তৈরি করে সভাপতি হয়ে জেলা পরিষদ থেকে নেওয়া ও প্রকল্প বরাদ্দ বাবদ কয়েক কোটি টাকা শিক্ষক- কর্মচারিদের বেতন, শিক্ষার্থীদের বোর্ডিং খরচ ও অবকাঠামো উন্নয়নের নামে বেআইনিভাবে অপচয় করছেন মর্মে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য গত ৮ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরকে লিগ্যাল নোটিশ দেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাড. সত্যরঞ্জন মন্ডল। বিষয়টি অবগত হওয়ার পর গত ২৪ অক্টোবর ওই প্রতিষ্ঠান ও জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এসএম মাহাবুবর রহমানের বিরুদ্ধে তদন্ত করার জন্য ওই দপ্তরের খুলনা বিভাগীয় পরিচালককে নির্দেশ দেন। এ চিঠি পাওয়ার পর খুলনা বিভাগীয় পরিচালক হোসেন আলী খোন্দকার গত ২৪ অক্টোবর এক চিঠিতে আব্দুর রউফ কমপ্লে¬ক্স ও এতিমাখানার ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত অনিয়মে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, দলিলপত্রাদিসহ ৮ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৯টায় উপস্থিত হয়ে তদন্ত কাজে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ করেন। সে অনুযায়ি বুধবার এ তদন্ত হয়। পরবর্তীতে তদন্তকারি কর্মকর্তা ধুলিহরে মুক্তিযোদ্ধা চেয়ারম্যান স.ম আব্দুর রউফ কমপ্লে¬ক্সে ও এতিমখানার কার্যক্রম পরিদর্শন ও সেখানকার অভিযোগ সম্পর্কে তথ্য অনুসন্ধান করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনি শেখ রাসেল শিশু-কিশোর পরিষদ’র কমিটি: দিবাকর সভাপতি, বাবলু সম্পাদক

মো: বশির আহমেদ : শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ আশাশুনি উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়েছে। বুধবার সংগঠনের জেলা সবাপতি রাশেদুজ্জামান রাশি ও সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক পত্রে কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটির নেতৃবৃন্দরা হলেন, সভাপতি- দিবাকর সেন, সহ-সভাপতি- মো: তানজিল হোসেন পলাশ, সহ-সভাপতি- মো: উজ্জ্বল মাহমুদ, সহ-সভাপতি- মো: আশরাফুজ্জামান, সহ-সভাপতি- মো: আবুল হাসান, সহ-সভাপতি- শ্রী মনোরঞ্জন বাইন,সাধারণ সম্পাদক-এস. এম. শহিদুজ্জামান বাবলু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক- শ্রী প্রান্ত মন্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদ- মো: আবু ত্বোহা, প্রচার সম্পাদক- মো: মোসলেম আলী, সহ-প্রচার সম্পাদক- মো: আলমগীর হোসেন, দপ্তর-সম্পাদক- মো: ইয়াছিন আরাফাত, সহ-দপ্তর সম্পাদক- মো: মিল্টন সানা, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক- সৌমিত্র শেখর বাপী, সহ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক- মো: জাহিদ হোসেন, ক্রীয়া সম্পাদক- মোঃ আব্দুলাহ আল মুজাহিদ, সহ-ক্রীয়া সম্পাদক- জাহিদ হোসেন, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- ধ্রব ঢালী, সহ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- তুহিন আলম, তথ্য ও গবেষণা বিষায়ক সম্পাদক- তরিকুল ইসলাম, সহ তথ্য ও গবেষণা বিষায়ক সম্পাদক- আদিয়াত হোসেন, বিজ্ঞান, চারু ও চারুকলা সম্পাদক, অনুপম মন্ডল, সহ বিজ্ঞান, চারু ও চারুকলা সম্পাদক- রবিণ রায়, অর্থ সম্পাদক- অবিনাশ সরকার, সহ অর্থ সম্পাদক- শংকর মন্ডল, সাহিত্য সাংস্কৃতিক সম্পাদক- মো: আল মুজাহিদ, সহ সাহিত্য সাংস্কৃতিক সম্পাদক- মো: তুহিন আলম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক- মজিদা খানম, সহ মহিলা বিষায়ক সম্পাদক- পলাশি সরকার, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক- মো: মুহাসিন আলী, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক- বিকাশ মন্ডল, শিক্ষা ও পাটচক্র- মো: মিজানুর রহমান, সহ-শিক্ষা ও পাটচক্র- দিপংকর মিশ্র, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক- মো: মিজানুর রহমান (মুক্তিযোদ্ধা সন্তান), সহ- মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক- অলিউর রহমান, পরিবেশ ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক- মো: মঈনুল ইসলাম, সহ পরিবেশ ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক- মো: রফিকুল ইসলামসহ ৩০ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি আগামী ২ বছর বলবৎ থাকবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তাসকিন জাদুতে ভাইকিংসের প্রথম জয়

একটা ওভারেই পাল্টে গেল ম্যাচের চিত্র। যখন ১৩তম ওভারের শেষ ৩ বলে ম্যাচের লাগাম চলে আসে চিটাগং ভাইকিংসের হাতে। তাসকিন আহমেদের জাদুকরী বোলিংয়ে শেষ পর্যন্ত জয়ের হাসি নিয়েও মাঠ ছেড়েছে ভাইকিংস। রংপুর রাইডার্সকে ১১ রানে হারিয়ে পেয়েছে তারা চলতি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম জয়। লুক রনকির ঝোড়ো হাফসেঞ্চুরিতে (৩৫ বলে ৭৮) ভাইকিংস ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে করে ১৬৬ রান। জবাবে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতা তাসকিনের বোলিং তোপে ৮ উইকেটে ১৫৫ রান পর্যন্ত যেতে পেরেছে রংপুর।

জনসন চার্লস (১) শুরুতেই আউট হয়ে গেলে চাপে পড়ে যায় রংপুর। জিয়াউর রহমান (৪ বলে ১১) ও মোহাম্মদ মিথুন (১৫ বলে ২৩) ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে আশা জাগিয়েও পারেননি। এমন শুরুর পরও রবি বোপারা ও শাহরিয়ার নাফীসের ব্যাটে জয়ের পথেই এগোচ্ছিল রংপুর। কিন্তু ১৩তম ওভারে তাসকিন পাল্টে দিলেন হিসাব। দুর্দান্ত ইয়র্কারে নাফীসকে (২৬) বোল্ড করার পরের বলেই সলিমুল্লাহ শেনওয়ারিকে প্যাভিলিয়নে ফেরান শূন্য রানে। পরের বলে আবার রান আউটে ফেরান এই পেসার ৩৮ রান করা বোপারাকে।

৩ বলে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের পথ থেকে তখনই ছিটকে যায় রংপুর। শেষ পর্যন্ত পারেনি তারা। থিসারা পেরেরা (১১), মাশরাফি বিন মুর্তজা (১৩), লাসিথ মালিঙ্গা (১৪*) ও সোহাগ গাজী (১১*) চেষ্টা করেও হয়েছেন ব্যর্থ।

ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতা তাসকিন ৩১ রানে পেয়েছেন ৩ উইকেট। আর লুইস রিস নিয়েছেন দুটি উইকেট।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত ডিআইজি হলেন ৩৩ জন এসপি

অতিরিক্ত উপমহাপুলিশ পরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) পদে বিসিএস ক্যাডারের ৩৩ জন পুলিশ কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়েছেন।

আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ জারি করা হয়।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন স্বাক্ষরিত এই প্রজ্ঞাপনে অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা হলেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম, ডিএমপির উপকমিশনার মো. হারুন-অর-রশিদ, ডিএমপির উপকমিশনার শেখ নাজমুল আলম, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি গাজী মো. মোজাম্মেল হক, ডিএমপির উপকমিশনার মহা. আশরাফুজ্জামান, এসবির বিশেষ পুলিশ সুপার এ জেড এম নাফিউল ইসলাম, ডিএমপির উপকমিশনার মোহাম্মদ আবুল ফয়েজ, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান, ডিএমপির উপকমিশনার ইমাম হোসেন, নরসিংদীর পুলিশ সুপার আমেনা বেগম, এসপিবিএনের পুলিশ সুপার মো. হায়দার আলী খান, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি মো. মনিরুল ইসলাম, এসবির বিশেষ পুলিশ সুপার মো. আজাদ মিয়া, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি মো. মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া, ডিএমপির উপকমিশনার বেগম আতিকা ইসলাম, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি মো. রুহুল আমিন, এসএমপির উপকমিশনার বাসুদেব বণিক, সিএমপির উপকমিশনার মো. সুজায়েত ইসলাম, ডিএমপির উপকমিশনার মো. মোজাম্মল হক, শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. রফিকুল হাসান গনি, মানিকগঞ্জের পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি মো. রফিকুল ইসলাম, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) অতিরিক্ত পরিচালক (পুলিশ সুপার) মো. মনির হোসেন, আরএমপির উপকমিশনার এ কে এম নাহিদুল ইসলাম, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি মো. মনিরুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, মাগুরার পুলিশ সুপার মো. মুনিবুর রহমান, পুলিশ সুপার (হাইওয়ে, কুমিল্লা অঞ্চল) পরিতোষ ঘোষ, নড়াইলের পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম, পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মো. মজিদ আলী, ডিএমপির উপকমিশনার জয়দেব কুমার ভদ্র, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি কাজী জিয়া উদ্দিন ও বগুড়ার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দুর্নীতি মামলায় ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার ৪ বছরের কারাদণ্ড

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদাকে চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই মামলায় তার স্ত্রী সিগমা হুদার কারাগারে থাকাকালীন সময়কে সাজা বলে গণ্য করে তিন বছরের কারাদণ্ড থেকে বাকিটা মওকুফ করেছেন।

বিচারিক আদালতের দেয়া সাত বছরের কারাদণ্ডের সাজা কমিয়ে বুধবার এ রায় দেন বিচারপতি ভবানী প্রসাদ সিংহ ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ। একই সঙ্গে দুই কোটি ৪০ লাখ টাকা জরিমানা বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দেন আদালত। এছাড়া ৪৫ দিনের মধ্যে নাজমুল হুদাকে আত্মসমর্পণেরও নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান। নিজের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest