সর্বশেষ সংবাদ-
কোটি টাকা চাঁদার দাবিতে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ: সাতক্ষীরার সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ও পিপিসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলাসমাজকে এগিয়ে নিতে হলে নারীকেও এগিয়ে নিতে হবে- সাতক্ষীরার ডিসিসাতক্ষীরার জুলাই যোদ্ধা মোহিনী অদম্য নারী পুরস্কারে ভূষিতসাতক্ষীরায় প্রতিপক্ষের হামলায় জখম-২সখিপুরে জামায়াতের এমপি প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের পথসভাসাতক্ষীরায় বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশনের তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণনানা আয়োজনে সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস উদযাপনজাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন: সাতক্ষীরায় নবাগত এসপিআশাশুনির আনুলিয়া ও কাপসন্ডায় সড়ক নির্মান কাজে দুর্নীতির অভিযোগবাঁশদহে স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া

ডিজেল ও পেট্রল-চালিত গাড়ি নিষিদ্ধ করছে চীন

বিশ্বের সবচেয়ে বড় গাড়ির বাজার চীন ডিজেল ও পেট্রল-চালিত সব ধরনের গাড়ি ও ভ্যানের উৎপাদন ও বিক্রি নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা করছে।

সে দেশের উপ শিল্পমন্ত্রী জানিয়েছেন, এ বিষয়ে প্রাসঙ্গিক গবেষণাও তারা শুরু করে দিয়েছেন – তবে কবে থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে তা এখনও কিছু স্থির হয়নি।

চীনের সরকারি সংবাদ সংস্থা শিনহুয়া-কে শিন গুয়োবিন বলেছেন, ”এই পদক্ষেপের ফলে আমাদের দেশের গাড়ি তৈরি শিল্পে নি:সন্দেহে বিরাট পরিবর্তন আসবে।”

গত বছরেও চীন ২ কোটি ৮০ লক্ষ গাড়ি তৈরি করেছে – যা সারা পৃথিবীর মোট গাড়ি উৎপাদনের প্রায় এক তৃতীয়াংশ।

দূষণ ও কার্বন এমিশন রোখার চেষ্টায় ব্রিটেন ও ফ্রান্স ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছে তারা ২০৪০ সালের মধ্যে সব নতুন ডিজেল ও পেট্রল গাড়ি নিষিদ্ধ করতে চায়।

চীনা মালিকানাধীন গাড়ি োম্পানি ভলভো জুলাই মােই ঘোষণা করেছে, ২০১৯ সাল থেকে তাদের সব নতুন মডেলে একটি বিদ্যুৎচালিত মোটর থাকবে।

ভলভো-র চীনা মালিক সংস্থা গিলি ২০২৫ সালের মধ্যে ১০ লক্ষ ইলেকট্রিক কার বিক্রিরও পরিকল্পনা করেছে।

রেনোঁ-নিসান, ফোর্ড ও জেনারেল মোটর্সের বিশ্বের প্রথম সারির গাড়ি-নির্মাতারা অনেকেই চীনে ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরির প্রচেষ্টায় যুক্ত আছে।

দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে নতুন যে সব বিধিনিষেধ চালু হতে যাচ্ছে, তার আগে আকর্ষণীয় চীনা বাজারের একটা অংশ দখল করার জন্য গাড়ি-নির্মাতারা অনেকেই মরিয়া।

চীন চাইছে, ২০২৫ সালের মধ্যে তাদের দেশে যত গাড়ি বিক্রি হবে তার এক-পঞ্চমাংই যেন হয় ইলেকট্রিক ব্যাটারি কার বা প্লাগ-ইন হাইব্রিড কার।

চীনা মন্ত্রী স্বীকার করেছেন, তাদের পরিকল্পনার ফলে অটোমোবিল শিল্পে একটা ‘উথালপাথাল’ হবে।

চীনেরই পদক্ষেপের ফলে সে দেশে তেলের চাহিদার ওপরেও প্রভাব পড়বে।

এই মুহুর্তে আমেরিকার পরেই দুনিয়ার যে দেশটি সবচেয়ে বেশি পরিমাণ তেল ব্যবহার করে – সেটি হল চীন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ওজন কমান ফল খেয়েই

ওজন কমান ফল খেয়েই

কর্তৃক Daily Satkhira

বাড়তি ওজন সবার জন্যই একটা দারুণ সমস্যা। ওজন কমানোর জন্য একেক জনের কাছে একেক রকম সমাধান। কেউ খাওয়া দাওয়া করেন হিসেব করে কেউ, আবার কেউ একেবারেই খাওয়া কমিয়ে দেন। তাই কিছু বিশেষ ফল আছে যেগুলো পরিমিত পরিমাণে নিয়মিত গ্রহণ করলে পাওয়া যেতে পারে কাঙ্ক্ষিত ফল।

ফল খাওয়ার গুণাগুণ অনেক। এক ফলেই আপনার শরীরে ঢুকবে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, পুষ্টি, ফাইবার। দেহের অতিরিক্ত ওজন ঝরাতেও ফলের জুড়ি মেলা ভার।

কোন কোন ফলে ওজন কমবে তাড়াতাড়ি? জেনে নিন-

– স্ট্রবেরি: ওজন কমানোর ফলের মধ্যে স্ট্রবেরি অন্যতম। এই ফলে প্রচুর নিউট্রিশনের সঙ্গে রয়েছে অল্প মাত্রায় ক্যালোরি। এছাড়াও প্রতিদিন যে পরিমাণ ফাইবার দরকার তা স্ট্রবেরিতে পর্যাপ্ত পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়াও, ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম রয়েছে।

– নাসপাতি: ভিটামিন সি’র অন্যতম বড় একটি উৎস নাশপাতি। ওজন কমানোর জন্য অনেকের কাছে প্রথম পছন্দের ফলও এটি। ফাইবার সমৃদ্ধ এই ফল দীর্ঘ সময়ের জন্য পেটে থাকে। হজম হয় ধীরে ধীরে। এ ছাড়াও শরীরের কোলেস্টেরল মাত্রা ঠিক রাখার জন্য পরিচিত ফল হচ্ছে নাশপাতি।

– কলা: অনেকেই ভাবেন কলা মানেই ফ্যাট। কিন্তু ওজন কমাতে কলা খুব সাহায্য করে। কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পটাশিয়াম, ফাইবার। রয়েছে রোগ প্রতিরোধী শ্বেতসার। যা আসলে দেহের অতিরিক্ত ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে তাই নয়।

– আপেল: যে ওজন কমাতেও অনেক বেশি কার্যকরী একটি খাবার এটি অনেকেই জানেন না। একটি আপেলে ৪-৫ গ্রাম ফাইবার থাকে। তা ক্ষুধার উদ্রেক কমায়। এবং শরীরে জমে থাকা ফ্যাট কাটতে সাহায্য করে।

– ক্যাপসিকাম: ক্যাপসিকামে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি খুব সহজে ও খুব দ্রুত ওজন কমাতে সহায়তা করে। লাল, হলুদ কিংবা সবুজ যে কোন ধরণের ক্যাপসিকাম খেতে পারেন রান্নায় ব্যবহার করে। সব থেকে ভালো উপায় হচ্ছে সালাদে ক্যাপসিকাম খাওয়া। ওজন কমতে বেশ সাহায্য করবে।

– আম: আম খাওয়ার ফলে ওজন কমে এবং ডায়েট থেকে বেশি সুবিধা পায়। এতে অন্যান্য উপাদানের পাশাপাশি আছে ম্যাঞ্জিফেরিন যা শরীরের ফ্যাট কমায় এবং ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে। এক কাপ কাটা আমে আছে ১০০ ক্যালোরি এবং ৩ গ্রাম ফাইবার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রোহিঙ্গাদের জন্য সরকারী আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ কাজ শুরু

রোহিঙ্গাদের থাকার জন্য সরকারীভাবে আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালীতে ২ হাজার একর জমির উপর গড়ে তোলা হচ্ছে সব চেয়ে বড় আশ্রয় কেন্দ্র। আশ্রয় কেন্দ্রে ছাদ বা ঘর নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে শনিবার।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কাজি আব্দুর রহমান জানান, সেখানে বেশ কিছু ঘর নির্মাণ করা হয়। একটি ঘরে ১২ পরিবার থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে গভীর নলকূপ, টয়লটের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খালেদ মাহমুদ জানান, উখিয়া টেকনাফের বাইরে যেন রোহিঙ্গারা যেতে না পারে সে জন্য কক্সবাজার-টেকনাফ ও মেরিন ড্রাইভ সড়কে ৩ টি চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। ছড়িয়ে ছিঠিয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের নতুন আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যেতে কাজ করছে প্রশাসন।

মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করা রোহিঙ্গা শরণার্থীর সংখ্যা এরই মধ্যে সাত লাখ ছাড়িয়েছে। গত ১৫ দিনেই বাংলাদেশে এসেছে প্রায় তিন লাখ শরণার্থী।

এছাড়া রাখাইনে চলমান অভিযানে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সংখ্যা রাতারাতি দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে জানিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সেনাবাহিনীর বহুদিন ধরে চলমান সংঘর্ষ-সহিংসতা সঙ্কট সমাধানে ২০১৬ সালের আগস্টে গঠিত হয় অ্যাডভাইজরি কমিশন অন রাখাইন স্টেট। জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে ওই কমিশন এক বছরের তদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন দলের প্রধান অং সান সু চির কাছে জমা দেয় চলতি বছরের ২৪ আগস্ট।

৬৩ পৃষ্ঠার এই প্রতিবেদন জমা দেয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই ২৪ আগস্ট দিবাগত রাতে ত্রিশটি পুলিশ ও সেনাচৌকিতে রহস্যজনক হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় নিহত হয় নিরাপত্তা বাহিনীর ১২ সদস্য। তারপরই হামলার জন্য রোহিঙ্গা ‘জঙ্গি’দের দায়ী করে জবাব হিসেবে সেনাবাহিনী পুরো অঞ্চলে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে।

সেনাবাহিনীর ওই হামলায় এখনও পর্যন্ত ৪শ’র বেশি মানুষ মারা গেছে, আর প্রাণভয়ে লাখ লাখ রোহিঙ্গা সীমান্ত পেরিয়ে পাড়ি জমাচ্ছে বাংলাদেশে। নৌপথে পালিয়ে আসার পথে নৌকাডুবিতেও বাড়ছে মৃতের সংখ্যা।

আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, আনান কমিশনের রিপোর্ট বাস্তবায়ন না করার উদ্দেশ্যেই মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এই হত্যাকাণ্ড শুরু করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বৃদ্ধের গলায় জুতার মালা পরিয়ে দেয়ার অভিযোগ! পাইকগাছায় ইউপি সদস্য লাঞ্ছিত

পাইকগাছা ব্যুরো : পাইকগাছায় শালিসি সভায় ইউপি সদস্যকে লাঞ্চিত করে পিতা-পুত্রের বিরুদ্ধে এক বয়োঃবৃদ্ধকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী সাবেক ইউপি সদস্য মান্নান মিস্ত্রী ও তার ছেলে শিক্ষক লিন্টুর বিচারের দাবী জানিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার বিকেলে উপজেলার গড়ইখালী ইউনিয়নের উত্তর আমিরপুরের ঈদগাহ মাঠে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, ঈদুল আযহার নামাজ শেষে উপজেলার উত্তর আমিরপুরের ঈদগাহ মাঠে ঈদগাহের সভাপতি আব্দুল মান্নান মিস্ত্রীর কাছে রক্ষিত টাকা-পয়সার হিসাব তুললে মুসল্লীরা জানান, হিসাব দিলে তো ঝামেলা মিটে যায়। এ নিয়ে মুসল্লিরা ও মান্নান মিস্ত্রী এবং তার ছেলে মনিরুজ্জামান লিণ্টু তর্কে জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে পিতা-পুত্র ও মুসল্লী বৃদ্ধ তমেজ হাজরা (৭০) সহ অনেকের মধ্যে হাতাহাতি ও মারামারীর ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ঐ দিন দুপুরে মান্নান মিস্ত্রী ও তার ছেলের নেতৃত্বে ৮/১০ জন যুবক তমেজ হাজরার বাড়ীতে হামলার ঘটনা ঘটে। এ খবর পেয়ে তমেজ ও তার পরিবারের লোকজন অন্য বাড়ীতে আশ্রয় নেয়। এদিকে এ পরিস্থিতিতে উভয়পক্ষের মধ্যে ঐক্য স্থাপনের জন্য বাসাখালীর সুলতান মাহমুদ খোকন ও বাচ্চু সহ এলাকার বিশিষ্ট জনরা শালিসী বৈঠকের আয়োজন করে। এ বিষয়ে খোকন ও বাচ্চু অভিযোগ করেছেন, শুক্রবারের পূর্ব নির্ধারিত শালিসী সভায় স্থানীয় ৮নং ইউপি সদস্য মনোহর চন্দ্র মন্ডল যোগ দিলে মান্নান মিস্ত্রী তাকে গালিগালিজ করে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়। যা ইউপি সদস্য নিজেই এ ঘটনা স্বীকার করেছেন। বয়োঃবৃদ্ধ তমেজ হাজরা সহ শালিসী সভায় উপস্থিত মানুষ জানিয়েছেন, এক পর্যায়ে মান্নান মিস্ত্রী তার ছেলে স্কুল শিক্ষক লিন্টুকে উদ্দেশ্য করে বলেন, তোর কাকা তমেজের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়ে গলায় জুতার মালা পরিয়ে দে। এ ঘোষণা দিয়েই মান্নান মিস্ত্রী নিজেই ঐ বৃদ্ধের গলায় জুতার মালা পরিয়ে দিলে শালিসী সভার লোকজন স্তম্ভিত হয়ে নিরব প্রতিবাদ জানান। এ অভিযোগ সম্বন্ধে মান্নান মিস্ত্রী এ ঘটনার দোষ স্বীকার করেন বলেন, এ নিয়ে লেখালেখির কোন দরকার নেই বলে মন্তব্য করেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত লাঞ্চিত ইউপি মনোহর মন্ডল ও তমেজ হাজরা থানায় অভিযোগের অভিযোগের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দক্ষিণ শ্রীপুরে শ্রমীকলীগের আনন্দ মিছিল

ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, কালিগঞ্জ : জাতীয় শ্রমকিলীগ দক্ষণি শ্রীপুর ইউনয়িন শাখার সন্মলেন প্রস্তুতি কমটিি হওয়ায় বরবিার বকিাল ৪ টায় আনন্দ মছিলি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠতি হয়ছেে । প্রথমে দক্ষণি শ্রীপুর বাজার থকেে মছিলি বরে হয়ে ইউনয়িনে বভিন্নি সড়ক প্রদক্ষণি করে বাজাররে চাননীতে এক আলোচনা সভায় মলিতি হয়। সন্মলেন প্রস্তুতি কমটিরি আহবায়ক ইউ,পি সদস্য মোঃ কামাল হোসনেরে সভাপতত্বিে ও সদস্য সচবি মোঃ আ: খালকে সরদার এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতথিরি বক্তব্য রাখনে দক্ষণি শ্রীপুর ইউনয়িন আওয়ামীলীগরে সভাপতি গোবন্দি মন্ডল। এ সময় বশিষে অতথিি হসিাবে বক্তব্য রাখনে ইউনয়িন আওয়ামীগরে সাধারন সম্পাদক মোঃ আফসার আলী, ইউনয়িন আ’লীগরে যুগ্ন সম্পাদক মোঃ আনছিুর রহমান ,আরশাফ আলী গাজী, ৩ নং ওর্য়াড আ’লীগরে সাধারন সম্পাদক মনোরঞ্জন সরকার, ৫ নং ওর্য়াড আ’লীগরে সভাপতি তপন বশ্বিাস,উপজলো শ্রমকিলীগরে সন্মলেন প্রস্তুতি কমটিরি যুগ্ন আহবায়ক মোঃ আব্দুস সবুর,সদস্য মোঃ তইবুর রহমান,উপজলো ছাত্রলীগরে সহ-সভাপতি শখে শাওন আহমদে সোহাগ,ছাত্রনতো মোঃ বোরহান উদ্দনি,শখে রাসলে, শখে ফাহমি,শখে আফজাল হোসনে,ইউনয়িন যুবলীগরে সাবকে সভাপতি রজোউল ইসলাম রজো,সাধারন সম্পাদক আবু সাঈদ মোড়ল, শ্রমিকনেতা রেজাউল ইসলাম, আনিছুর রহমান ময়না, ইউনয়িন স্বচ্ছোসবেকলীগরে সভাপতি মোঃ সাইফুল ইসলাম রাজু,সাধারন সম্পাদক মোঃ শামীম হোসনে, ইউনয়িন তাতীলীগরে সভাপতি মনরিুল ইসলাম মন,ি ইউনয়িন ছাত্রলীগরে সাধারন সম্পাদক আতাউরজ্জামান জয়,ছাত্রনতো মোঃ জয়নাল আবদেনি,মাসুম বল্লিাহ,বষ্ণিুপুর ইউনয়িন ছাত্রলীগরে সাধারন সম্পাদক শরফিুল ইসলাম সহ ইউনয়িনরে সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনরে বভিন্নি ইউনটিরে নতেৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জেলা আ’লীগ সাধারণ সম্পাদকের সাথে স্বেচ্ছাসেবক লীগের মতবিনিময়

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে রোববার বেলা ২টায় জেলা পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম ও জেলা পরিষদের সদস্যদের সাথে সাংগঠনিক মতবিনিময় করেন সাবেক ছাত্রনেতা ও সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শেখ মারুফ হাসান মিঠু। এসময় নজরুল ইসলাম বলেন, উন্নয়ন ও শান্তির ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আগামী নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে এ বিষয়ে নৌকার স্বপক্ষের সকল শক্তিতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এসময় উপস্থিত ছিলেন, কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদ স্বপন, তালা উপজেলা আওয়ালীগের সাধারণ সম্পাদক বাবু সনৎ কুমার ঘোষ, সাবেক ছাত্রনেতা কামরুজ্জামান সোহাগ, শ্যামনগর আওয়ামীলীগ নেতা আনিছ, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সৈয়দ আমিনুর রহমান বাবু, সদস্য শাহনাজ পারভীন মিলি, মীর জাকির, মহিতুর রহমান, আমিনুল ইসলাম লাল্টু, মাহফুজা রুবি, সাজেদুর রহমান মজনু। এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আবু ছালেক, শেখ ইমরান হাসান বিপ্লব ও জেলা ছাত্রলীগের তথ্য ও গবেণষণা সম্পাদক মোঃ আসিফ শাহবাজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনিতে ওয়াপদার বাঁধে ফাটল: ফান্ডে কোন টাকা নাই- পাউবো’র কর্মকর্তা

আশাশুনি ব্যুরো: আশাশুনির অধিকাংশ এলাকার পাউবো’র বিভিন্ন বেড়ীবাঁধের অবস্থা আশংকাজনক। যে কোন মুহুর্তে ভেঙে হয়ে যেতে পারে এসব হুমকিগ্রস্থ বাঁধগুলি। বাঁধ সংস্কারে পাউবোর কর্মকতাদের গড়িমসির কারনে ইতিমধ্যেই ভাঙ্গনের কবলে পতিত হয়েছে প্রতাপনগর ইউনিয়নের হরিষখালী বেড়ী বাধ। তলিয়ে গেছে শত শত মৎস্যঘের ও ফসলী জমি। আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে হাজার হাজার মানুষ। এদিকে সদরের দয়ারঘাট-জেলেখালী ওয়াপদা বাঁধে ভয়াবহ ফাটল দেখা দিয়েছে। আট ফুট ভেড়িবাঁধের অবশিষ্ট আছে মাত্র দেড়ফুট । সরেজমিনে দেখাগেছে, সদরের জেলেখালী-দয়ারঘাট গ্রামে সুন্দরবন হ্যাচারী সংলগ্ন এলাকায় খোলপেটুয়া নদীর ওয়াপদা ভেড়িবাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে। কার্পেট দিয়ে ঢাকা বাঁধের বিভিন্ন স্থানে ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে দেড়-দু’ফুট করে অবশিষ্ট আছে। দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে যে কোন জোয়ারে ভেঙ্গে যাওয়ার কথা ভেবে স্থানীয় মানুষ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। এসকল বাঁধ নিয়ে পাউবো’র ভূমিকা নিয়ে স্থানীয়দের অভিযোগের শেষ নেই। রবিবার ভাঙ্গন এলাকা উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সেলিম খান, আশাশুনি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সম সেলিম রেজা মিলন পরিদর্শন করেছেন। তবে অভিযোগ পাউবোর কর্মকর্তাদের উপর দীর্ঘদিন এসকল হুমকিগ্রস্ত এলাকার বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করতেও আসেনি। প্লাবনের আশংকায় আতঙ্কিত হয়ে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন এলাকাবাসি। ভাঙ্গন এলাকা ইতিপূর্বে অনেক জেলা প্রশাসক সহ সরকারের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ ভাঙ্গন পরিদর্শন করে অতি দ্রুত বাঁধ সংস্কার সহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আশ্বাস দিলেও তা আজও বাস্তবায়ন হয়নি বলে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থায়ী বাসিন্দারা। সদর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান স.ম সেলিম রেজা মিলন জানান ইতিমধ্যে বাঁধ রক্ষার কাজ শুরু করে দিয়েছি। চেষ্টাকরে যাচ্ছি, জনগণকে সাথে নিয়ে যে কোন মূল্যে বাধ রক্ষা করতে। পাউবোর কর্মকর্তা সুনীল ভক্ত জানান, আগামী কাল থেকে বাধের কাজ শুরু হবে। সময় মত বাধ সংস্কার না করার কারণে মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় বলে স্থায়ী বাসিন্দাদের অভিযোগের বিষয়টি জানতে চাইলে উক্ত কর্মকর্তার বলেন, আমাদের কি করার আছে ফান্ডে কোন টাকা নাই। বিষয়টি আমরা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বার বার অবগিত করেছি। এ ব্যাপারে আতঙ্কিত এলাকাবাসী ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বাঁধটি মেরামত ও স্থায়ী সমাধানের জন্য আশু ব্যবস্থা নিতে আকুল আবেদন জানিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বুধহাটায় ক্লিনিকে ভাংচুর ও ময়লা ফেলার অভিযোগ!

বুধহাটা প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার বুধহাটার জনসেবা ক্লিনিকে গ্লাস ভাংচুর ও অফিসে দুর্গন্ধ ময়লা ঢেলে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানাগেছে, গত কয়েক বছর থেকে শাহিনুর ইসলাম বুধহাটায় রমরমা ক্লিনিক ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। বর্তমানে তিনি বাজারের পার্শ্ববর্তী এলাকায় জমি ক্রয় করে নিজেস্ব বিল্ডিং নির্মাণ করে ক্লিনিক ব্যবসা পরিচালনা করছেন। কিন্তু বর্জ্য ও পানি নিষ্কাশনের জন্য বিন্দু পরিমাণ জায়গা অবশিষ্ট না রেখে বিল্ডিং তৈরি করায় ক্লিনিকের বর্জ্য ও পানি পাশ্ববর্তী প্রতিবেশিদের জন্য দুরাবস্থার কারণ হয়ে দাড়িয়ে ছিল। বিষয়টি শাহিনকে বারবার জানালেও কোন সমাধান না করায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন প্রতিবেশিরা।
এদিকে, বিল্ডিং এর মালিক শাহিনের অভিযোগ, রবিবার সন্ধ্যায় তিনি যখন ক্লিনিকে ছিলেন না, তখন পাশ্ববর্তী পরিমল দাশের স্ত্রী শ্যামলী ও পুত্র বাবু দুর্গন্ধময় ময়লা স্তুপ বালতিতে ভর্তি করে ক্লিনিকের মধ্যে নিয়ে মেঝে ও অফিস কক্ষের মধ্যে ঢেলে দেয়। ফলে রোগিসহ ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ চরম বিপাকে পড়েছে। তিনি আরও বলেন, দু’দিন আগে মৃত নির্মল দাশের পুত্র পিন্টু দাশ ক্লিনিকে দোতলায় থাকা ডাঃ শাহিনের স্ত্রীকে লক্ষ্য করে ঢিল/খোয়া ছুড়লে জানালার গ্লাস ভেঙ্গে যায়। বিষয়টি তিনি ইউনিয়ন পরিষদে অভিযোগ দিলে ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব খোকন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest