সর্বশেষ সংবাদ-
দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশপ্রাণসায়ের খাল বাঁচাতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন ও সমাবেশদিনে ভোট, রাতে নয় আমার ভোট আমি দেব : আফরোজা আব্বাস অন্যায় কাজে কাউকে প্ররোচিত করবো না, উন্নয়নই হবে মূল লক্ষ্য : সাবেক এমপি হাবিবশোভনালীতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিরাপদ অভিবাসন ডেস্ক উদ্বোধনআশাশুনির গোয়ালডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানববন্ধনজবাবদিহিতা ও মানবাধিকার সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে গোলটেবিল সভাতালায় টিআরএম কার্যক্রমের বকেয়া ক্ষতিপূরণের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলনপুজামণ্ডপে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে ব্যবস্থা: সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারজলবায়ু পরিবর্তনে মানবাধিকার নিশ্চিতকরণে শ্যামনগরে এনগেজ প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা

৭৫ শতাংশ পাসপোর্ট ভেরিফিকেশনে ঘুষ নিচ্ছে পুলিশ

পাসপোর্ট তৈরিতে ভেরিফিকেশনের সময় শতকরা ৭৫ দশমিক ৩ জন গ্রাহকের কাছ থেকে এসবি (স্পেশাল ব্রাঞ্চ) পুলিশ ঘুষ বা নিয়ম-বহির্ভুত অর্থ নিচ্ছে বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)। তাদের এক গবেষণায় এ তথ্য ওঠে এসেছে।
সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

এসময় বলা হয়, পুলিশ ভেরিফিকেশনের নামে ঘুষ বা নিয়ম-বহির্ভুত অর্থ হিসেবে গড়ে একজন সেবাগ্রহীতার কাছ থেকে ৭৯৭ টাকা আদায় করে।

বিস্তারিত আসছে…

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফের উ. কোরিয়ার নাকের ডগায় সামরিক মহড়া চালাল যুক্তরাষ্ট্র!

উত্তর কোরিয়াকে চাপে রাখতে ফের পিয়ংইয়ংয়ের নাকের ডগায় সামরিক মহড়া চালাল যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া।

স্বাভাবিকভাবেই এ ধরনের পদক্ষেপে ক্ষেপে গিয়ে যা কিছু একটা করার চেষ্টা করে থাকে উত্তর কোরিয়া।
এবার তারা কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখাবে? আবার কি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাবে নাকি অন্য কিছু করে দেখাবে?

উত্তর কোরিয়ার ওপর জাতিসংঘের নতুন নিষেধাজ্ঞার জবাবে প্রশান্ত মহাসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের গুয়াম দ্বীপের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালানোর হুমকি দেয় দেশটি। কিন্তু গত সপ্তাহে হামলার পরিকল্পনা স্থগিত করেন কিম জং-উন। কিন্তু তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের আচরণের ওপর নজর রাখছেন তারা।

যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার বাৎসরিক সামরিক মহড়া বন্ধের জন্য উত্তর কোরিয়া আহ্বান জানানোর পরও তা স্থগিত না করায় নিন্দা জানিয়েছে কিম জং-উনের প্রশাসন। ওয়াশিংটনের দাবি, ধরনের দিক থেকে এটি আত্মরক্ষামূলক সামরিক মহড়া। কিন্তু উত্তর কোরিয়ার দাবি, এটি তাদের বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালানোর প্রস্তুতিমূলক মহড়া।

সম্প্রতি চীন ও রাশিয়া বলেছে, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বন্ধের বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রকে সামরিক মহড়া বন্ধ রাখতে হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ জোসেফ ডানফোর্ড বলেছেন, যেকোনো পর্যায়ে সমঝোতার জন্য তাদের সামরিক মহড়া বন্ধের পরিকল্পনা নেই।

রোববার উত্তর কোরীয় সরকারের সংবাদপত্র রোডোং সিনমুনের এক সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, ‘এই মহড়া কোরীয় উপদ্বীপের পরিস্থিতি আরো খারাপ পর্যায়ে নিয়ে যাবে এবং এমন এক পরমাণু যুদ্ধ বাঁধিয়ে দেবে, যা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। ’

যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া প্রতিবছর দুইবার যৌথ সামরিক মহড়া চালায়। ব্যাপকসংখ্যক সেনা ও সামরিক সরঞ্জাম থাকে মহড়া দুটিতে।

প্রতি বসন্তে কয়েক সপ্তাহ ধরে ‘ফোয়াল ইগল/কি রিজলভ’ শীর্ষক সামরিক মহড়া হয়ে থাকে। আর হেমন্তে কয়েক দিন ধরে ‘উলচি-ফ্রিডম গার্ডিয়ান’ নামে সামরিক মহড়া হয়ে থাকে। এবার সোমবার থেকে আগামী ১০ দিন ধরে স্থল, জল ও আকাশে এ মহড়া চলবে। এ ছাড়া সন্ত্রাসী হামলা মোকাবিলার প্রস্তুতি নিয়েও মহড়া হবে।

উলচি-ফ্রিডম গার্ডিয়ান সামরিক মহড়ায় দক্ষিণ কোরিয়া ৫০ হাজার সেনা মোতায়েন করে থাকে এবং যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ হাজার ৩০ হাজার সেনা এতে অংশ নেয়। কোনো কোনোবার অন্য মিত্রদেরও এ মহড়ায় ডাকা হয়। গত বছর এ মহড়ায় অংশ নেয় যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, ডেনমার্ক, ফিলিপাইনসহ নয়টি দেশের সেনারা।

দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭৬ সাল থেকে উলচি-ফ্রিডম গার্ডিয়ান নামে যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়ে আসছে। কোরিয়ার সপ্তম শতকের সামরিক নেতা ‍উলচি মুনডেয়কের নামে এ মহড়ার নামকরণ করা হয়েছে। ওই শতকে চীনের একটি আগ্রাসন প্রতিহত করেছিলেন উলচি।

বছরের প্রথম দিকে ফোয়াল ইগল-কি রিজলভ মহড়ার সময় উত্তর কোরিয়া পরমাণু যুদ্ধের হুমকি দিলেও শেষ পর্যন্ত ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তাদের হুমকি শেষ হয়। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, ১৯৫৩ সালে সামরিক চুক্তির আওতায় প্রতিরক্ষামূলক এই মহড়া করে থাকে তারা।

২০১৫ সালে উলচি-ফ্রিডম গার্ডিয়ান মহড়ার পর সীমান্তে উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার সেনারা গোলাগুলিতে লিপ্ত হয়। সেবার কোনো প্রাণহানি হয়নি। তবে এ ধরনের কোনো মহাড় মানতে নারাজ পিয়ংইয়ং। তা ছাড়া এবার এমন সময় এ মহড়া হচ্ছে, যখন তাদের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এখন দেখার বিষয়, উত্তর কোরিয়া শেষ পর্যন্ত কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
কমল হাসান কন্যা শ্রুতি হাসানের অশ্লীল ছবি ফাঁস!

কমল হাসানের কন্যা শ্রুতি হাসান৷ সিনেপর্দায় তার ইমেজটা বেশ দুষ্টু-মিষ্টি৷ কিন্তু আইটেম নাম্বারে নাচতে এসে সেই পুরানো ইমেজে পড়ল, নতুন ছাপ৷ তামিল ছবি ‘ইয়েবাড়ু’র জন্য একটি আইটেম গানে অংশ নেন শ্রুতি৷ অশ্লীলতার কারণে সেই আইটেম নাম্বারে পড়ে সেন্সরের কাঁচি৷ কিন্তু সেই ছবিই রাতারাতি ছড়িয়ে পড়ে ইন্টারেনেটে৷

রামচন্দ্র তেজা ও এমি জ্যাকশন অভিনিত এই ছবি বক্স অফিসে ঢাহা ফেল করলেও, শ্রুতির এই আইটেম নাম্বার হয়েছিল হিট৷ কিন্তু সেন্সরের কারণে ছবি থেকে গানটি সরিয়ে নিতে বাধ্য হলে, ছবির ব্যবসায় আর হ্রাস পড়ে৷ শেষমেশ ছবির ব্যবসাকে উসকে দিতে প্রযোজকের তুরুপের তাস হয়ে উঠেছে শ্রুতির ছবি? উত্তর পাওয়া যায়নি এই প্রশ্নের৷ ছবি নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ শ্রুতি হাসানও৷

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্যাটকো মামলা চলবে

গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার বৈধতা নিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা লিভ টু আপিল খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর ফলে বিচারিক আদালতে মামলাটি চলতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

আজ সোমবার সকালে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহার নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ আপিল খারিজ করেন।

আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশিদ আলম খান।

গতকাল রোববার এ মামলার শুনানি শেষে রায়ের দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।

২০১৬ সালের ১০ মে গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন খারিজ করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

২০১৫ সালের ৫ আগস্ট গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন খারিজ করে দেন বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান ও বিচারপতি আবদুর রবের বেঞ্চ। একই সঙ্গে আদেশের অনুলিপি বিচারিক আদালতে পৌঁছানোর দুই মাসের মধ্যে খালেদা জিয়াকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়।

২০১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ পায়। এরপর ৫ এপ্রিল বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জানান খালেদা জিয়া। পরে তিনি জামিন পান।

অভিযোগপত্র দাখিলের পর মামলাটি বর্তমানে ঢাকার বিশেষ জজ আদালতে এখন অভিযোগ গঠন পর্যায়ে রয়েছে বলে জানান ব্যারিস্টার খোকন।

সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় খালেদার বিরুদ্ধে গ্যাটকোসহ তিনটি মামলা হয়। আদালতের স্থগিতাদেশে আটকে যাওয়ার দীর্ঘদিন পর মামলাগুলো সচল করার উদ্যোগ নেয় দুদক।

খালেদা জিয়া, তাঁর ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর গ্যাটকো দুর্নীতি মামলা দায়ের করেন দুদকের উপপরিচালক গোলাম শাহরিয়ার চৌধুরী।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গ্যাটকোকে ঢাকার কমলাপুর আইসিডি ও চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের কাজ পাইয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের ১৪ কোটি ৫৬ লাখ ৩৭ হাজার ৬১৬ টাকার ক্ষতি করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ঘুমানোর অন্তত: তিন ঘন্টা আগে রাতের খাবার খান

আমাকে একটি ফিটনেস টিপস দিতে বললে আমি প্রথমেই কি টিপস দেই জানেন? পরামর্শ দেই যে: রাতের খাবার ঘুমানোর অন্তত: তিন ঘন্টা আগে খাবেন|

আমরা বাঙালিরা সাধারণতঃ ঘুমাতে যাবার আগে, রাত ১০-১১ টায় রাতের খাবার খেয়ে অভ্যস্ত| তাই না? রাতের খাবার খেয়েই আমরা দেই ঘুম| কোনো নড়া চড়া নেই, কেউ আবার খেয়েই শুয়ে শুয়ে রাত জেগে টিভি দেখে, কম্পিউটারে কাজ করে|এতে কোনো শারীরিক কাজ কর্ম কিন্তু হয় না|এটা যে কত খারাপ তা বলার অপেক্ষা রাখে না|গবেষনায় দেখা গেছে, রাতে দেরি করে খেলে হার্টের সমস্যা,ওজনাধিক্য,ডায়বেটিসের সমস্যা দেখা দেয়|

বাইরের দেশগুলোতে কিন্তু এর উল্টোটি দেখা যায়| ওখানে রাতের খাবার ৭ টার মধ্যে খাওয়া হয়|অনেকে দিনের আলো থাকতেই রাতের খাবার শেষ করে|তাইতো ওরা এতো ফিট ও কর্মঠ|

রাতের কেন খাবার তাড়াতাড়ি খাবেন?

ভরা পেটে খেয়েই শুয়ে পড়লে বা রাতের খাবার দেরি করে খেলে এর পরে আমাদের আর কোনো শরীরক কাজ হয় না| ফলে খাবারের ক্যালোরি আমাদের শরীরে ফ্যাট হিসাবে জমা হয়| খাবারগুলোও ঠিক মতো হজম হয় না|ফলে ওজন বেড়ে যেতে পারে|
কিন্তু আপনি যদি ঘুমানোর অন্তত: তিন ঘন্টা আগে খাবার খান, তাহলে ঠিক মতো খাবার হজম হবে| কারণ আপনার কাজের মাধ্যমেই খাবার সঠিক ভাবে হজম হবে ঘুমানোর আগেই| আর ভারি খাবার হজম হতে অন্তত: তিন ঘন্টা তো লাগেই|
ভাবছেন রাতে ঘুমানোর তিন ঘন্টা আগে খেলে রাতে ক্ষুধা পাবে, ফলে ঘুমাতে পারবেন না? কিন্তু তা নয়| একটু ক্ষুধা ভাব আপনার শরীরকে ফ্যাট ক্ষয় করার প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাবে, শরীরের সঞ্চিত ফ্যাট বার্ন হবে, ওজন কমবে| সকালে ক্ষুধা লাগবে, ফলে আপনি সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠতে পারবেন|ভালো মতো নাস্তা করে কাজে যেতে পারবেন|এই প্রক্রিয়াকে বলে রাতে রোজা রাখা| ওজন ঠিক রাখতে বা কমাতে, রাতে নাহয় রোজা রাখলেন|
এই হেলদি লাইফস্টাইলের অভ্যাস করলে আমাদের দেহের পরিপাকতন্ত্রের বিশ্রামও হয়। কারণ, সারাদিন খাবার হজম করতে পরিপাকতন্ত্র অনেক পরিশ্রম করে। রাতের তাড়াতাড়ি খাবার খাওয়া শেষ করলে পরিপাকতন্ত্রকে বিশ্রাম করার সুযোগ দেয়া যায়।
রাতের খাবার ঘুমানোর তিন ঘন্টা আগে খেলে রাতে পরিপাকতন্ত্র যেহেতু বিশ্রামের সুযোগ পায়, তাই তখন ঘুমও ভাল হবে।
গবেষণায় দেখা গেছে যারা দেরি করে রাতের খাবার খায় তাদের ৫৫% এর মাঝে হৃদরোগ হবার ঝুঁকি থাকে। তাই রাতের খাবার তিন ঘন্টা আগে খেলে হৃদরোগের সম্ভাবনা থেকে মুক্ত থাকা যায়।
একটানা অনেক দিন যদি বেশি রাতে না খাওয়া হয়, তাহলে তা হৃদরোগী এবং স্থূলতার সমস্যা যাদের আছে তাদের জন্য বেশ উপকারি। কারন এই অভ্যাস ghrelin নামক ক্ষুধার হরমোনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, ফলে ক্ষুধা কম লাগে। কারণ, দেখা গেছে এই হরমোন অধিকাংশ সময় স্থূল মানুষদের মধ্যে অকার্যকর থাকে।
রাতের খাবার ঠিক সময়ে খেলে তা দেহ থেকে বিষাক্ত পদার্থ বা টক্সিন বের করে দিতে পারে|রোজা রাখলে শরীর যেভাবে টক্সিন বের করে সেভাবে|
রাতে তাড়াতাড়ি খেলে সঠিক সময়ে কম ক্ষুধা নিয়ে খাওয়া হতে পারে, ফলে কম খাওয়া হলে, এটি ইন্সুলিনের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

খাদ্যের ক্যালরি এবং আমাদের শরীরে এর প্রভাব জানতে ক্লিক করুন|

রাতের খাবার দেরি করে খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে?

খাবার ঠিক মতো হজম হবে না, পুরোটাই ফ্যাট হিসাবে সঞ্চিত হয়ে ওজন বাড়াবে
হজমের সমস্যা, যেমন: বুক জ্বালা পোড়া, গ্যাস, ঢেকুর, হজমের সমস্যা, মাথাব্যথা, ফুসফুসে প্রদাহ ইত্যাদি হতে পারে|
অনেক দিন ধরে এরকম অনিয়ম হলে খাদ্যনালির ক্যানসারও হতে পারে বেল ধারণা করা হয়। কারণ, অ্যাসিডিটি সমস্যার জন্য রোগীরা সাধারণত যেসব ওষুধ সেবন করেন, সেগুলো বেশি দিন ব্যবহার করলে ক্যানসারের হতে পারে।
ওজন বেশি হলে হার্টের সমস্যা, ডায়বেটিসের সমস্যা ও নানাবিধ শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়|

তাই উপরোক্ত কারণগুলোর জন্যে রাতের খাবার ঘুমানোর অন্তত: তিন ঘন্টা আগে খান|আপনার স্বাস্থ্য আপনারই হাতে|এই একটি হেলদি লাইফস্টাইল আপনাকে দিতে পারে ফিট, মেদ বিহীন স্বাস্থ্য| তাই দেরি না করে আজই শুরু করুন এই হেলদি লাইফস্টাইল| আমাদের সবারই উচিত নিজের ও পরিবারের সবার স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেয়া|

তাই এই ফিটনেস টিপসটি সবার সাথে শেয়ার করে সবার উপকার করুন|

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
লিভ টুগেদার করছেন ইলিয়ানা!

সাম্প্রতিক সময়ে ‘বাদশাহো’ ছবি দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছেন ইলিয়ানা। এ ছবি নিয়েই একটি ভারতীয় মিডিয়াকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন এ নায়িকা। আর এখানে একটি বিস্ময়কর মন্তব্যের মাধ্যমে বোমা ফাটিয়েছেন তিনি।

নিজের ব্যক্তিগত সম্পর্ক ও প্রেমিক সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেছেন, বিয়ে ও লিভ টুগেদারের তিনি কোনো পার্থক্য দেখেন না। তার এমন বক্তব্যে হইচই পড়ে গেছে বলিপাড়ায়। এই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি কখনোই মিডিয়া এবং আমার ব্যক্তিগত জীবনকে এক করি না। তবে এ বিষয়ে বলতেই আমার কোন দ্বিধা নেই। আমার প্রেমিক সম্পর্কে মোটামুটি সবাই জানেন। তার নাম এন্ড্রু নিবোন। সে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক। আমরা খুব ভালো আছি একসঙ্গে।

তাহলে বিয়ে করছেন না কেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে ইলিয়ানা বলেন, বলতে দ্বিধা নেই এন্ড্রুর সঙ্গে আমি থেকেছিও। যেটাকে বলা হয় লিভ টুগেদার। আসলে আমি মনে করি বিয়ে ও লিভ টুগেদারের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। তারপরও বিয়ে যেহেতু একটি রীতি। সেটাতো করতেই হবে। তবে এখনই নয়, সময় হলে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
টাকা দিলেই মেলে সরকারি চাকরি!

টাকা দিলেই এখন নিয়োগ পাওয়া যায়! সে যে ধরনের চাকরিই হোক না কেন। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী থেকে শুরু করে আধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দফতরি বা পিওন পদে চাকরির জন্যও ঘুষ দিতে হয়? আর এই ঘুষের রেট এমন পর্যায়ে গেছে যা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। এসব কারণে চাকরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মেধাবী শিক্ষার্থীরা। টাকা দিয়ে বেশিরভাগ চাকরি মিলছে, জঙ্গি-জামায়াত শিবিরের। টাকার নেশায় ‘জামায়াত না জঙ্গি জিজ্ঞেসে কোনজন’।

তবে রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক বিষয় হলো জঙ্গি-জামায়াতও ঘুষ দিয়ে ঢুকে যাচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীতে। অস্ত্র নিয়ে তারা দায়িত্ব পালন করছেন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আশপাশে। ঘুষের কারণে এদের পরিচয়ও বদলে যাচ্ছে, হয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের লোক। গ্রামের বাড়িতে যে পুলিশ ভেরিফিকেশন হয়, সেখানেও এক-দুই হাজার টাকায় পরিচয় বদলে ফেলা যায়। টাকা দিলে আওয়ামী লীগ সমর্থক আর টাকা না দিলে আওয়ামী লীগ সমর্থক পরিবারের সদস্যরাও হয়ে যাচ্ছেন জামায়াত-বিএনপি বা জঙ্গি গ্রুপের সদস্য।

পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক বলেন, ‘পুলিশ ভেরিফিকেশনে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকবে তারা নির্বাচিত হলেও আমরা তাদের বাদ দেই। আর মাদকাসক্ত হলে নিয়োগের আগে যে মেডিক্যাল পরীক্ষা হয় সেখানে ধরা পড়ে। এ ধরনের কেউ ধরা পড়লে তাদেরও বাদ দেওয়া হয়। বর্তমানে যারা কর্মরত আছেন তাদের মধ্যেও কেউ যদি মাদকাসক্ত হন তাহলে ধরা পড়লে তাদের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর ব্যবস্থা নেই।’

একজন নামকরা মনোরোগ বিজ্ঞানীর সঙ্গে আলাপকালে তিনি জানালেন আরো ভয়ঙ্কর তথ্য। তিনি বলেন, ‘বিপুল পরিমাণ টাকা ঘুষ দিয়ে চাকরি নেওয়া শিক্ষার্থীদের অনেকেই মনে করেন দ্রুতই তার টাকা উঠে যাবে। কিন্তু এক-দুই বছরে যখন টাকা তুলতে পারছেন না, তারা তখন মানসিক বিষাদে ভোগেন। এর থেকে অনেকে নেশার জগতে চলে যাচ্ছেন। আর ইয়াবা সহজলভ্য হওয়ায় এতেই আসক্ত হচ্ছেন অনেক ভালো পরিবারের ছেলে। তবে আশঙ্কার কথা হলো, এমন আসক্ত কয়েকজন আমার সঙ্গে দেখা করেছে। তারা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করেন। মানসিক অবসাদে ভোগা এই লোকগুলো যে কোন সময় কিছু ঘটিয়ে ফেলতে পারে। কারণ নেশাগ্রস্ত ব্যক্তিদের হিতাহিত জ্ঞান থাকে না, তারা বিবেকহীন নিষ্ঠুর প্রকৃতির হয়।’

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অতি সম্প্রতি আওয়ামী লীগের একজন স্থানীয় নেতার ছেলেকে পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্টে জামায়াত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। কারণ ওই আওয়ামী লীগ নেতা স্থানীয় পুলিশ সদস্যের চাহিদা মতো টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। ওই নেতার বক্তব্য ছিল এমন- আমরা আওয়ামী লীগ করি, আমাদের মাধ্যমেই আজ আওয়ামী লীগ এই জায়গায়। এর জন্য আমরা জেল খেটেছি, নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। এখন ছেলের যোগ্যতা দিয়ে চাকরি হবে তার জন্য পুলিশকে ঘুষ দিতে হবে- এটা কেমন কথা। আর ৫০ হাজার – এক লাখ হলে কথা ছিল। এখন পুলিশের কনস্টেবল পদে চাকরি নিতেও ১০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়। এসআই বা সার্জেন্ট পদে ঘুষের পরিমাণ ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা। এই টাকা আমরা কিভাবে দেব? অবৈধ উপার্জন ছাড়া দুই তিন একর জমি বেঁচেও তো টাকার জোগাড় হবে না। ফলে যাদের টাকা আছে তারা চাকরি পাচ্ছে। আর পদ-পদবি থাকার পরও আমরা হয়ে যাচ্ছি জামায়াতের লোক। এভাবে তো দিনের পর দিন চলতে পারে না, সরকারকে অবশ্যই এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।

সরকারের প্রশাসনে, দফতর-অধিদফতরের সর্বত্রই এখন চলছে একচেটিয়া ঘুষের রাজত্ব। ঘুষের বাড়তি টাকা ছাড়া কোথাও কোনো কাজ হচ্ছে না। সরকারি সব সেক্টরেই নিয়োগ, বদলি, পোস্টিং- প্রতিটি ক্ষেত্রেই লাখ লাখ টাকা লেনদেন এখন খোলামেলা ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সারা দেশে পুলিশ কনস্টেবল ও সাব-ইন্সপেক্টর পর্যায়ে নিয়োগ নিয়ে জেলায় জেলায় ঘুষের যে মেলা বসে তা নজিরবিহীন। ঘুষ লেনদেন ও ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে অনেক জেলায় এসপি ও এমপিদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। শুধু নিয়োগ নয়, লোভনীয় স্থানে পোস্টিং পাওয়ার ক্ষেত্রেও রয়েছে আলাদা রেট। এখন আর ঘুষ নিতে কেউ রাখ-ঢাক করেন না।

এসব অনিয়ম, ঘুষ আর দুর্নীতির কারণে অনেক তরুণ মেধাবী সরকারি চাকরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। প্রভাবশালীদের তদবিরের স্তূপ এখন নিয়োগদানকারী কর্তৃপক্ষের টেবিলে। মন্ত্রণালয় ও সংস্থায় নিয়োগ নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। এই পরিস্থিতিতে জনবল নিয়োগে আলাদা কর্তৃপক্ষ গঠনের দাবি জোরালো হয়ে উঠছে। মাঝে মধ্যে সচিব সভায় নিয়োগে আলাদা কর্তৃপক্ষ গঠন নিয়ে আলোচনা হলেও তা কথার কথাই থেকে যাচ্ছে।

একজন বিশ্লেষক বলেন, ছোট বা বড় যে চাকরিই হোক যোগ্যতার ভিত্তিতে হওয়া উচিত। তা না হলে সমাজে বৈষম্য ও অসন্তোষ বাড়বে। চাকরির ক্ষেত্রে জঙ্গি-জামায়াত শিবিরের সংখ্যা হয়ে পড়বে সর্বাধিক। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের চাকরি প্রত্যাশীদের অভিযোগ থেকে জানা গেছে, সরকারি নিয়োগে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় প্রথম হয়েও অনেক ক্ষেত্রে চাকরি মিলছে না। অর্থ দিলেই মিলছে। এটি এখন ওপেন সিক্রেট। নিয়োগ-ঘুষ বাণিজ্য আগের সরকারের আমলেও ছিল। সেখানে জামায়াত-শিবির, বিএনপি ছাড়া আওয়ামী লীগ সমর্থক বা এর অঙ্গ সংগঠনের সদস্যদের
চাকরি পাওয়া ছিল দুঃসাধ্য।

সূত্র: ইত্তেফাক, 22/08/2017

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
স্বস্তির জয়ে লা লিগা শুরু বার্সেলোনার

প্যারিস সেন্ত জার্মেইতে নেইমার গেলেন। তার অভাব ভালোভাবে বার্সেলোনা টের পেয়েছিল স্প্যানিশ সুপার কাপে। তাদের ত্রিফলা আক্রমণ ভেঙে পড়ার প্রভাব পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে দুই লেগে। ৩-১ ও ২-০ গোলে বার্সা হেরে যায় এল ক্লাসিকো। তাই লা লিগা ছিল তাদের স্বস্তি ফেরানোর মঞ্চ। স্বস্তি ফিরেছেও, লিওনেল মেসির দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে অনুপ্রাণিত বার্সেলোনা ২-০ গোলে হারিয়েছে রিয়াল বেতিসকে।

রবিবার ন্যু ক্যাম্পে শুরু হয়েছিল বার্সেলোনার লা লিগা শিরোপা পুনরুদ্ধারের লড়াই। গত বৃহস্পতিবার বার্সেলোনা শহরে ভ্যান হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু হয় এ ম্যাচ। এক মিনিটের নীরবতা পালন করেছিল দুই দল। স্বাগতিক খেলোয়াড়দের জার্সিতে ছিল না কোনও নাম, ছিল ‘বার্সেলোনা’ লিখা। এমন আবেগের এক ম্যাচে সব প্রত্যাশার চাপ ছিল মেসির ঘাড়ে। এদিন যে ছিলেন না ইনজুরি আক্রান্ত লুই সুয়ারেস। আর্জেন্টাইন তারকা সব চেষ্টা করে গেছেন জাদুকরী পারফরম্যান্স দিয়ে। কিন্তু গোলমুখ খুলতে পারেননি। বেতিসের রক্ষণে ঢুকে কয়েকবার লক্ষ্যে শট নিলেও ভাগ্য সহায় হয়নি তার। কখনও প্রতিপক্ষের গোলরক্ষক, কখনও বা গোলপোস্ট তার জন্য প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছিল। তবে সবচেয়ে স্বস্তির বিষয় তার দল জিতেছে।

অবশ্য ৩৫ মিনিটে বার্সেলোনার এগিয়ে যাওয়ার পেছনে কিছুটা হলেও অবদান ছিল মেসির। পাঁচবারের ব্যালন ডি’অরজয়ী ডিবক্সের বাইরে থেকে পাস দেন দেউলোফুকে, এর পর এগিয়ে যান গোলপোস্টের বেশ কাছে। দেউলোফু তার দিকে বল বাড়িয়ে দেন, কিন্তু মাঝ পথে এলিন টোস্কার বাঁপায়ের টোকায় বল জড়িয়ে যায় জালে। যে গোল হতে পারতো মেসির, সেটা হয়ে যায় আত্মঘাতী। এর আগের মিনিটেই মেসির বাঁপায়ের ফ্রিকিক ব্যাকপোস্টে লেগে ফিরে যায়। চার মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করে স্বাগতিকরা। প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারের কঠিন চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করে দেউলোফু ডানপ্রান্ত থেকে বল বাড়িয়ে দেন সার্জি রবার্তোকে। জোরালো শটে লক্ষ্যভেদ করেন রবার্তো। ওই দুই গোলেই মীমাংসা হয় ম্যাচের ফল।

৫৯ মিনিটে মেসি নাম লিখতে পারতেন গোলদাতার খাতায়। তার দুর্দান্ত শট আবার গোলপোস্টে লেগে ব্যর্থ হয়। ৭১ মিনিটে তার ফ্রিকিক চলে যায় ক্রসবারের কয়েক ইঞ্চি উপর দিয়ে। ম্যাচে তৃতীয়বার মেসির শট গোলপোস্টে লাগে ৮১ মিনিটে। ১৬ গজ দূর থেকে নেওয়া তার শট বাতাসে ভেসে গিয়ে লাগে পোস্টের বেশ উপরে। এমন সব সুযোগ নষ্ট করার পরও মেসির মুখে ছিল হাসি। কারণ তার কাছে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের চেয়ে তো দল সবার আগে!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest