সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় প্রতিপক্ষের হামলায় জখম-২সখিপুরে জামায়াতের এমপি প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের পথসভাসাতক্ষীরায় বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশনের তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণনানা আয়োজনে সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস উদযাপনজাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রয়োজন: সাতক্ষীরায় নবাগত এসপিআশাশুনির আনুলিয়া ও কাপসন্ডায় সড়ক নির্মান কাজে দুর্নীতির অভিযোগবাঁশদহে স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়াকেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতাদের বিরুদ্ধে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তথ্য প্রচার’: সাতক্ষীরা শহর ছাত্রদলের নিন্দাসাতক্ষীরার আপন প্রেসিডেন্ট’স স্কাউট এ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেমুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিগাঁথা দেবহাটা মুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও বাড়ছে পুলিশের পদচারণা

দেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনে সাফল্যের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও বাংলাদেশ পুলিশের পদচারণা বাড়ছে। বাংলাদেশি পুলিশের জঙ্গি দমনের অভিজ্ঞতাও জানতে আগ্রহী অনেক দেশ।গত মার্চে ঢাকায় চিফ অব পুলিশ কনফারেন্সের পর আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলও তাদের আঞ্চলিক অফিস ঢাকায় করার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে। বৃহত্তম উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থা জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) পুলিশের উন্নয়নে কাজ করার আশ্বাস দিয়েছে। ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম তথা সাইবার ক্রাইম, হিউম্যান ট্রাফিকিং, ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদসহ বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা করছে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশ। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের অংশ হিসেবে বর্তমানে ৮টি দেশে পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন। ভারত ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক চুক্তি (এমওইউ) করার কাজ এগিয়ে চলেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

পুলিশ সদর দফতর সূত্রে জানা গেছে, সারাবিশ্বের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গবেষণা ও পর্যালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ‘গাললপ পুল’। সংস্থাটির ‘গ্লোবাল ল’ অ্যান্ড অর্ডার রিপোর্ট-২০১৫’ অনুযায়ী, সিঙ্গাপুর ৮৯ পয়েন্ট নিয়ে সারাবিশ্বে প্রথম স্থানে অবস্থান করছে। শ্রীলঙ্কা ৭৯ পয়েন্ট নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম ও বাংলাদেশ ৭৮ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। এরপর যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের ৭৭, অস্ট্রেলিয়া ৭৭, ফ্রান্স ৭৫ এবং ভারত ৬৭ পয়েন্ট রয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের থেকে এগিয়ে আছে।

পুলিশ সদর দফতরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, বিশ্বায়নের এই যুগে বাংলাদেশ বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন কোনও জনপদ নয়। কাজেই বৈশ্বিক নিরাপত্তার সঙ্গে বাংলাদেশের নিরাপত্তার বিষয়টিও জড়িত। জঙ্গিবাদ এখন সারাবিশ্বের সমস্যা। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। একটি ক্ষুদ্র অংশ দেশে ইসলামের নামে নাশকতা ও সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে বিচ্ছিন্নভাবে দেশি-বিদেশি ও ভিন্ন মতালম্বীদের হত্যা ও মসজিদেও হামলা করে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায়। সেদিক থেকে পুলিশ জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব অর্জন করতে পেরেছে। বাংলাদেশের সেই দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা নিতে চায় অনেক দেশ।

বর্তমানে জাতিসংঘ সদর দফতরসহ দারফুর,হাইতি,কঙ্গো,মালি,দক্ষিণ সুদান, লাইবেরিয়া,থাইল্যান্ড ও শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের ৯৬৫ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যাত্রা শুরু করে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ পুলিশের ১৭ হাজার ৮৮২ জন সদস্য মিশন সম্পন্ন করেছেন। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় জীবন উৎসর্গ করেছেন ২০ জন পুলিশ সদস্য।

বাহিনীর দক্ষতা উন্নয়নে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন ও জাপানের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার (জাইকা)কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে পুলিশ সদর দফতর। তারা পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা দেবে বলে আশ্বাস দিয়েছে। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ার অপপ্রচার ও প্রপাগান্ডা রোধ করার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে।

আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোল ও বাংলাদেশ পুলিশের সহযোগিতায় গত ১২-১৪ মার্চে ঢাকার হোটেল সোনারগাঁওয়ে প্রথমবারের মতো জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস এবং আন্তঃদেশীয় অপরাধ দমনে দক্ষিণ এশিয়া ও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর পুলিশ প্রধানদের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদসহ আঞ্চলিক যেকোনও বিষয়ে সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করার অঙ্গীকার করা হয়।ওই সম্মেলনে আফগানিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, ভুটান, ব্রুনাই, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, দক্ষিণ কোরিয়া, শ্রীলঙ্কা ও ভিয়েতনামসহ ১৪টি দেশের পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানরা ছাড়াও শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া ইন্টারপোল, ফেসবুক, ইন্টারপোল গ্লোবাল কমপ্লেক্স ফর ইনোভেশন (আইজিসিআই), যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই), আসিয়ানাপোল, ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ট্রেনিং অ্যাসিসট্যান্স প্রোগামসহ (আইসিআইটিএপি) বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন।

পুলিশ সদর দফতরের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ইন্টারপোলের মাধ্যমে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি), সিআইডি, এসবি, ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌ পুলিশ ও পিবিআই’র কর্মকর্তাদের ট্রেনিং, ওয়ার্কশপ ও সেমিনারে অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে পুলিশ স্টাফ কলেজকে সম্পৃক্ত করার বিষয়েও কাজ চলছে।

পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (কনফিডেন্সিয়াল)মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পুলিশের অর্জন এখন অনেক। দিন দিন এর পরিধি বাড়ছে। মালেয়েশিয়ার সঙ্গে অ্যান্টি-টেরোরিজম ও মানবপাচার, প্রবাসী শ্রমিকদের আইনগত সহায়তা প্রদান,মিয়ানমারের সঙ্গে মাদক বিশেষ করে ইয়াবা চোরাচালান ও রোহিঙ্গা ইস্যু এবং বর্ডার এলাকায় পেট্রোল ডিউটি আরও বাড়নোর বিষয়েও দ্বিপাক্ষীয় আলোচনা চলছে।অক্টোবরের মধ্যে তাদের সঙ্গে এমওইউ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের চুরি যাওয়া অর্থ ফেরত আনতে ও এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারে শ্রীলঙ্কা, চীন ও ভিয়েতনামসহ সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা চলছে। বিদ্রোহী দমনে বাংলাদেশ পুলিশের সঙ্গে শ্রীলঙ্কা পুলিশের অভিজ্ঞতা বিনিময় এবং পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, চীনের সঙ্গে আলোচনাকালে গোয়েন্দা তথ্য, সাইবার ক্রাইম, অর্থনৈতিক ক্রাইম, ফরেনসিক ইনভেস্টিগেশন এবং বিশেষায়িত অপরাধ সম্পর্কে বাংলাদেশের পুলিশ অফিসারদের আরও অধিকতর প্রশিক্ষণ ও কর্মশলার আয়োজন সংক্রান্ত বিষয়ে গুরুত্ব পায়। খুব শিগগিরই চীনে একটি আন্তর্জাতিক পুলিশ কনফারেন্সে যোগদান করবো। দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সাইবার ও ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইমসহ বিভিন্ন বিষয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদের লিডারশিপ কোর্সসহ সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় কারিগরি সহোযোগিতা প্রদানের বিষয়েও আলোচনা চলছে। তাদের সঙ্গেও এমওইউ করার বিষয়টি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। জাতিসংঘের ড্রাগস অ্যান্ড ক্রাইমসের (ডিসি) সঙ্গে কাজ চলছে। পুলিশের দক্ষতাসহ ক্যাপাসিটি বিল্ডিং বাড়াতে জাইকার সঙ্গে কথা হচ্ছে।’

সাইবার অপরাধীরা অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে। জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পড়া তরুণদের ৮০ শতাংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রান্ত হয়ে জঙ্গিবাদে জড়িয়েছে। দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টায় ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বাংলাদেশ পুলিশের ওয়ার্কিং রিলেশন তৈরি হয়েছে বলেও জানান মনিরুজ্জামান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরার মুকুন্দপুরে ৪ বছরের শিশু ধর্ষিত, ধর্ষক আটক

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরায় চার বছরের একটি শিশু ধর্ষিত হয়েছে। এ ঘটনায় ধর্ষক ঈছাকে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৫ আগস্ট) বিকেলে সদর উপজেলার মুকুন্দপুর গ্রাম সংলগ্ন বেড়িবাঁধে এ ঘটনা ঘটে।
ধর্ষিতা শিশুর বাবা জানান, বিকেলে সমবয়সী একটি শিশুর সঙ্গে বাড়ির পাশের বেড়িবাঁধে তার মেয়ে খেলা করছিল। এ সময় প্রতিবেশী শামসুর রহমান বুলাইয়ের ছেলে ঈছা তার মেয়েকে তুলে পাশের একটি পাট খেতে নিয়ে ধর্ষণ করে। এরই মধ্যে খেলার সাথী শিশুটি বাড়িতে এসে খবর দিলে পরিবারের সদস্যরা পাট খেত থেকে তাকে জখম অবস্থায় উদ্ধার করে এবং ঈছাকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়।
এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মারুফ আহমেদ ডেইলি সাতক্ষীরাকে জানান, ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য শিশুটিকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ ঈসাকে আটক করেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ক্ষুধা কমাতে যা খাবেন

স্বাস্থ্য ও জীবন : সকলেই চান নিজের ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে। এর জন্য কেউ কেউ ডায়েট কিংবা ব্যায়াম করেন। আর এসবের মাঝে অনেকে আবার না খেয়ে অসুস্থও হয়ে পড়েন। তবে একটু সচেতন হয়ে নিয়ম মতো খাওয়াদাওয়া করলেই আমরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি। এক্ষেত্রে নির্বাচন করতে হবে এমন কিছু খাবার যা ক্ষুধা কমাবে, আবার ওজনকেও নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
১. ওটমিল : শক্তিবর্ধক খাবার হিসেবে পরিচিত হলো ওটমিল। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাকতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালের নাস্তায় এক বাটি ওটমিল খেলে তা সারা দিন শরীরে এনার্জি ধরে রাখে। আবার ক্ষুধাও অনুভূত হয় না। এছাড়া দেহে খারাপ কলেস্টোরলের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে ওটমিল।
২. পেয়ারা : একটি মাঝারি আকারের পেয়ারাতে প্রায় ৫.৫ গ্রাম ফাইবার রয়েছে। এই খাবারটিও আপনাকে দীর্ঘ সময় অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করবে।
৩. আপেল : ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপেলের জুড়ি মেলা ভার। একটি মাঝারি আকারের আপেলে ৪.৪ গ্রাম ফাইবার রয়েছে; যা অনেকটা সময় ধরে পেট ভরা রাখবে। ফলে ক্ষুধাও কম লাগবে। এতে সহজেই ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়া এতে আরও নানা পুষ্টিগুণ রয়েছে, যা দেহকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
৪. কাঠবাদাম : কাঠবাদামে ভালো ফ্যাট এবং প্রোটিন রয়েছে যা দেহকে নানা রোগের হাত থেকে বাঁচায়। মাত্র আধা কাপ কাঠবাদামে রয়েছে ৯ গ্রাম ফাইবার। তাই ক্ষুধা লাগলে একমুঠো কাঠবাদামই খেয়ে নিন। এতে শুধু ক্ষুধাই কম লাগবে না, আবার ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
৫. গাজর : গাজরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, বেটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন রয়েছে। এটি অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকে আপনাকে দূরে রাখার পাশাপাশি ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখবে। কাজেই সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এই খাবারটি রাখার চেষ্টা করুন।
৬. ব্রোকলি : মাত্র এক কাপ সেদ্ধ ব্রোকলিতে পাঁচ গ্রাম ফাইবার রয়েছে, যা অনেকটা সময় আপনাকে নানা ধরনের ফাস্টফুড থেকে বিরত রাখবে। ফলে সহজেই ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়া এতে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
৭. ডাল : স্বাস্থ্যকর উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের মধ্যে ডাল অন্যতম। মাত্র আধা কাপ ডালে ৮ গ্রাম ফাইবার রয়েছে। এই খাবারটিও দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ক্ষুধার উদ্রেক করে না, আবার পেটও ভর্তি রাখে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পুষ্টিগুণে ভরা পেয়ারা

স্বাস্থ্য ও জীবন : পেয়ারায় রয়েছে ভিটামিন সি, ক্যারোটিনয়েডস, ফোলেট, পটাশিয়াম, আঁশ এবং ক্যালসিয়াম। ১০০ গ্রাম পেয়ারায় কমলার চেয়ে চার গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল আছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধক। পেয়ারা পাতার রস ক্যান্সার প্রতিরোধী এবং সংক্রমণ, প্রদাহ, ব্যথা জ্বর, বহুমূত্র, আমাশয় প্রভৃতি রোগে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
পেয়ারাতে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি ও বি। যা আপনার শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। পেয়ারাতে আছে উপকারি ভিটামিন এ। ভিটামিন এ চোখের জ্যোতি বৃদ্ধিতে কাজ করে।
এই ফলটিতে আছে ভিটামিন বি৩ ও বি৬ যা মষ্তিষ্কে রক্ত চলাচল করতে সাহায্য করে। মষ্তিষ্ক সতেজ রাখে। মষ্তিষ্কে রক্ত চলাচল বৃদ্ধির মাধ্যমে মানুষের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। পেয়ারাতে আছে অতিমাত্রায় ভিটামিন সি এবং আয়রণ। এই ভিটামিন সি এবং আয়রণ শরীরে ঠান্ডা জমতে দেয় না। তাই পেয়ারা খেলে খুব সহজেই ঠান্ডা কাশির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। পেয়েরা জ্বর সারাতে খুব ভালো কাজ করে। ত্বকে নেচারাল ক্রিম ও টোনার জেল হিসেবে কাজ করে। পেয়ারা খেলে ত্বক ভেতর থেকে পরিষ্কার করে। ত্বককে যে কোন সমস্যা থেকে রক্ষা করে। কুচকে যাওয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করে ত্বক করে টানটান। পেয়ারায় আছে ভিটামিন এ,বি,সি ও পটাশিয়াম যা ত্বকে এন্টি-অক্সাইড বৃদ্ধি করে। এন্টি-অক্সাইড ত্বক উজ্জ্বল করে ও বয়সের ছাপ দূর করে।
পেয়ারা রক্ত থেকে কলেস্ট্রোল দূর করে। অতিরিক্ত কলেস্ট্রোল দূর করার মাধ্যমে উচ্চরক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করে। পেয়ারায় বিদ্যমান হাই-ফাইবার রক্তের চিনি কমানোর মাধ্যমেও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। থাইরয়েডের জন্য উপকারি কপারের খুব ভালো উৎস হচ্ছে পেয়ারা। কপার আমাদের দেহের খুব গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থি যা দেহের হরমোন ও অর্গান সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করে। আর কপার দেহের হরমোন উৎপাদন ও শোষণকে নিয়ন্ত্রণে সাহায্য এবং এর পটাশিয়াম ও শক্তিশালী প্রদাহনিরামক গুণাগুণ থাইরয়েডের কাজকে উন্নত করতে সহায়তা করে। তাই থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যা দূর করার জন্য পেয়ারা ও পেয়ারা পাতাকে খাদ্য তালিকার গুরুত্বপূর্ণ অংশ করে নিতে হবে।
পেয়ারা ক্যান্সারের জীবাণুর বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিক পালন করে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা পেয়ারা খায় তাদের ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা ৩০ ভাগ কম থাকে। বিশেষ করে নারীদের স্তনের ক্যান্সার প্রতিরোধে পেয়ারা অনেক কার্যকর। যারা পেয়ারা খান তাদের ডায়েবেটিকস হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। যারা ডায়েবেটিকস রোগে আক্রান্ত তারা রোজ একটি করে পেয়ারা খেলে তাদের ডায়েবেটিকস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
পেট ভালো রাখতে পেয়ারা খাওয়া যেতে পারে। পেয়ারায় রয়েছে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট ও অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল প্রপার্টিস। যা ডায়ারিয়াতে বেশ ভালো কাজ দেয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
পেঁয়াজের জাদু

স্বাস্থ্য ও জীবন : রূপচর্চা থেকে শরীরকে সুস্থ রাখাতেও তো পেঁয়াজের জুড়ি মেলা ভার। কোনও কোনও ক্ষেত্রে তো শুধু হাতের তালুতে পেঁয়াজ ঘষলেই ঘটে যায় নাকি মিরাকল। পেঁয়াজের রসে হলুদ মিশিয়ে তা ত্বকে লাগালে, ত্বকের দাগ ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায়। ফিরে আসতে হারানো উজ্জ্বলতা। পেঁয়াজকে মনে করা হয় প্রাকৃতিক ব্যাথানাশক। পেঁয়াজ খেলে মাসিকের ব্যথাতেও উপশম হয়।
আবার ঠা-ায় সর্দি বা গরমে নাক থেকে রক্তপাত বন্ধে পেঁয়াজের গন্ধই বোধ হয় ম্যাজিকের কাজ করে। গলার ব্যথাতেও নাকি পেঁয়াজ ফোটানো পানি খেলে আরাম পাওয়া যায়। মশা বা মৌমাছি কামড়ালে সে স্থানে ঘষলে পেঁয়াজের মধ্যে থাকা সালফার এই চুলকানি বন্ধ করে স্বস্তি দেয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
হিন্দি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হতে যাচ্ছেন মম

ছোট পর্দা ও বড় পর্দার তারকা জাকিয়া বারি মম এবার হিন্দি ছবিতে অভিনয় করবেন। ছবির নাম এখনো ঠিক হয়নি। পরিচালনা করবেন ফয়সাল সাইফ। এবার ঈদের পর এই ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হতে যাচ্ছেন মম।

গত ২৩ আগস্ট বুধবার নিজের ফেসবুক পেজে নতুন ছবির কথা জানিয়ে একটি পোস্টার পোস্ট করেছেন মম। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘একটি ভালো খবর। নতুন ছবি। ফার্স্ট লুক।’

আজ ২৫ আগস্ট শুক্রবার দুপুরে মম বলেন, ‘আমার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আমি মৌখিকভাবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে কাগজে-কলমে চুক্তি হতে একটু দেরি হচ্ছে। তাই ঈদের পর ভারত যাচ্ছি, সেখানে চুক্তিবদ্ধ হব। গল্প পাঠানো হয়েছিল। পছন্দ হয়েছে আমার। আর সব কিছু ঠিক থাকলে ছবিটির শুটিং শুরু হবে ডিসেম্বরে।’

ছবিটির গল্প তৈরি হচ্ছে জনপ্রিয় নির্মাতা ঋতুপর্ণ ঘোষের ওপর ভিত্তি করে। এ প্রসঙ্গে মম বলেন, ‘এমন একটি গল্পের ছবিতে কাজ করব, বিষয়টি অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। গল্পের কাহিনী নারীকেন্দ্রিক। এ ছবির মূল নায়ক বা নায়িকা বলতে আমিই। আর ফয়সাল সাইফ আমাকে ভাষার চেয়ে অভিনয়ের ব্যাপারে বেশি জোর দিতে বলেছেন।’

আনিসুর রহমান মিলনের বিপরীতে ‘স্বপ্নবাড়ি’ নামে একটি ছবির কাজ শেষ করেছেন মম। ছবিটি পরিচালনা করেছেন তানিম রহমান অংশু। এদিকে মমর নতুন ছবির পরিচালক ফয়সাল সাইফ এর আগে বাংলাদেশের নিরবকে নিয়ে ‘শয়তান’ নামে একটি ছবি নির্মাণ করেছেন

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
স্টোকস বীরত্বের পর শুরুতে নড়বড়ে উইন্ডিজ

ক্যারিবীয় বোলাররা ১১ বছর আগে এমন বোলিং করেছিলেন। এতদিন বাদে এসে একই ইনিংসে একসঙ্গে ৪ উইকেট পাওয়ার স্মৃতি স্মরণ করালেন দুই বোলার শ্যানন গ্যাব্রিয়েল এবং কেমার রোচ। এমন দাপুটে বোলিংয়ের দিনে বেন স্টোকস শতক হাঁকিয়ে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ইংলিশদের মান বাঁচিয়েছেন। ২৫৮ রানে ইনিংস শেষ করেছেন তারা। ব্যাট করতে নেমে ১১ রানের মাথায় ফিরে গেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনার কাইরন পাওয়েল।

আগে ব্যাট করতে নেমে ধারাবাহিকভাবে উইকেট হারাতে থাকে ইংল্যান্ড। জো রুট ৫৯ রানের ইনিংস খেলে দলকে পথে রাখার চেষ্টা করেন। সবচেয়ে বেশি টেস্ট ম্যাচে পঞ্চাশ বা তার বেশি রানের ইনিংস খেলার রেকর্ড ছুঁয়ে থেমে যান রুট। টানা ১২ টেস্টে পঞ্চাশ স্পর্শ করেন তিনি। এর আগে এবি ডি ভিলিয়ার্সের এই কীর্তি ছিল।

গত অক্টোবরে বাংলাদেশের বিপক্ষে মিরপুর টেস্ট দিয়ে শুরু হয়েছিল রুটের এই যাত্রা। চলছে এখনও।

এবি ডি ভিলিয়ার্সের টানা ফিফটি ছিল ২০১২ সালের নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পার্থ টেস্ট থেকে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেই পোর্ট এলিজাবেথ টেস্ট পর্যন্ত।

ডি ভিলিয়ার্সের এই রেকর্ড ছোঁয়ার খুব কাছে গিয়েছিলেন মুমিনুল হক। কিন্তু বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটসম্যান থেমে যান টানা ১১টিতেই। টানা ১১ টেস্টে পঞ্চাশ ছোঁয়ার কীর্তি আছে আরও তিনজনের- ভিভ রিচার্ডস, গৌতম গম্ভীর ও বিরেন্দর শেবাগের।

রুটের এই রেকর্ডের দিনে দাঁড়িয়ে যান অলরাউন্ডার বেন স্টোকস। প্রায় একাই দলকে টেনে নিয়ে যান। ৯৮ রানে জীবন পাওয়ার পর শতকে পৌঁছান। ১২২ বল খেলে এই রান করেন তিনি। পরে আর দুই বল খেলেই বিদায় নেন।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ পাওয়েলের উইকেট হারিয়ে ১৯ রান তুলে দিন শেষ করেছে। ক্রেইগ ব্রেথওয়েট (১৩) এবং নাইট-ওয়্যাচম্যান দেবেন্দ্র বিশু (১) দ্বিতীয় দিন শুরু করবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
মুক্তামনি অনেক পড়বে, ডাক্তার হবে

ডেস্ক রির্পোট : ‘আমার মুক্তামনি অনেক ডাক্তারের কাছে গ্যাছে। অনেক ডাক্তার তারে দ্যাখছে। সে বলে বাবা আমিও ডাক্তার হমু।’ বিরল রোগে আক্রান্ত মুক্তামনির বেঁচে থাকার আশা ছেড়েই দিয়েছিলেন তাঁর বাবা ইব্রাহীম হোসেন। চিকিৎসকদের আপ্রাণ চেষ্টায় এখন পর্যন্ত অনেকটাই সুস্থ মুক্তামনি। আর এ নিয়ে ইব্রাহীমের কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। মেয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি গেলে স্কুলে পাঠাবেন আবার? -এ প্রশ্ন করাতে ইব্রাহীম হোসেন বলেন, ‘পাঠাব মানে? আমার মেয়ে মুক্তামনি অনেক পড়বে। সে বলছে, সে ডাক্তার হবে।’ ১২ বছর বয়সি মুক্তামনির বাড়ি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কামারবায়সা গ্রামে। দেড় বছর বয়সে তার ডান হাতে একটি টিউমারের মতো হয়। এরপর তা ছড়িয়ে পড়ে পুরো ডান হাতে। হাতটি ফুলে যায়। একপর্যায়ে দুর্গন্ধও বের হতে থাকে।

গত ১১ জুলাই মুক্তামনিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মুক্তামনির জন্য গঠিত আট সদস্যের মেডিকেল বোর্ড জানায়, মুক্তামনি বিরল রোগে আক্রান্ত। রোগটির নাম ‘হাইপারকেরাটোসিস’। গত মাসে সাতক্ষীরা থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য মুক্তামনিকে সরকারি উদ্যোগে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিরল রোগে আক্রান্ত শিশুটির খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর সরকারের পক্ষ থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসার খরচ বহনের কথা জানান। ইব্রাহীম এলাকায় একটি দোকান চালান। ওই দোকানেই চলে সংসার। মুক্তামনির একজন যমজ বোন আছে। ওর নাম হীরামনি। ওদের ছোট এক ভাইও আছে। এক বছর তিন মাস বয়সি ওই ভাইয়ের নাম আল আমিন। ইব্রাহীম জানান, জন্মের দেড় বছর বয়সে ওই সমস্যাটা ধরা পড়ে। ডান হাতটা ধরলে ব্যথা পেত মুক্তামনি। এর পর স্থানীয় এক চিকিৎসককে দেখানো হয়। তাঁর পরামর্শে খুলনায় নিয়ে যাওয়া হয়। তখন বলা হয়, হাড়ে সংক্রমণ হয়েছে। এ সময় একাধিক চিকিৎসক দেখানো হলেও কোনো সুফল পাচ্ছিলেন না ইব্রাহীম। গত দুই বছর আগে সেন্টার ফর দ্য রিহ্যাবিলিটেশন অব দ্য প্যারালাইজড এ (সিআরপি) নিয়ে যাওয়া হয় মুক্তামনিকে। আশা ছেড়েই দিয়েছিলেন ইব্রাহীম। মুক্তামনির কাগজপত্র সিঙ্গাপুরে পাঠান বার্ন ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন। ওই দেশের একটি হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে কথাও হয়। তবে সিঙ্গাপুরের ওই হাসপাতাল মুক্তামনির অস্ত্রোপচার করায়নি, ওদের ভাষায়, তা সম্ভব না।
ওই চ্যালেঞ্জই নিয়েছে বার্ন ইউনিট। সামন্তলাল সেন জানান, চিকিৎসকদের ২৯ জনের একটি দল অস্ত্রোপচারে অংশ নেয়। এখন সুস্থ আছে মুক্তামনি।

ইব্রাহীম জানান, স্থানীয় মির্জানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে মুক্তামনি। ইব্রাহীম বলেন, ‘ডান হাতটা ঢেকেই স্কুলে যেত মুক্তামনি। কিন্তু একবার এক শিক্ষক ওর ডান হাতে ধরে চাপ দেন। এতে প্রচ- ব্যথা পায় মুক্তামনি। এরপর থেকে ওর স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেই।
মুক্তামনি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরবে -এ আশ্বাস দিয়েছেন চিকিৎসকরা। কী করবেন তখন? ইব্রাহীম বলেন, ‘মেয়েটা আমার বড় দুঃখী, কোনো সাধ আহ্লাদ করতে পারেনি। ওকে নিয়ে ঘুরব, ও যে যে জায়গায় যেতে চায় সেখানে নিয়ে যাব।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest