সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় পাখিমারা টিআরএমের বকেয়া ৪৮ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবিতে স্মারকলিপিকালিগঞ্জের সাবেক সমাজসেবা অফিসার শহিদুরের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর নামে বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগসাতক্ষীরায় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন: ভোলা জেলাকে ৪-১ গোলে হারাল সাতক্ষীরাদেবহাটার নোড়ারচকে নাটক সাজিয়ে অস্ত্র মামলায় বৃদ্ধাকে গ্রেফতার করানোর অভিযোগসাতক্ষীরায় সংলাপ বক্তারা: আগামী নির্বাচনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রæতি চায়হাসানের পরিবারের দাপট অব্যাহত: পাটকেলঘাটায় মানববন্ধনে প্রকাশ্য হামলাচতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুরসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণশ্যামনগরে কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পদেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশ

প্রথম দিনের দুই শতকের সঙ্গে দ্বিতীয় দিন চার অর্ধশতকে শ্রীলঙ্কার সামনে রানের পাহাড় গড়েছে সফরকারী ভারত। ৯ উইকেটে ৬২২ রানের পাহাড়সম স্কোর গড়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেন ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলি। জবাবে ব্যাট করতে নেমে দিন শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ৫০ রান করেছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা।

আগের দিনে অপরাজিত দুই সেঞ্চুরিয়ান পূজারা ও রাহানে দ্বিতীয় দিনের শুরুটা খুব বেশি ভালো করতে পারেনি। দিনের দ্বিতীয় ওভারেই ব্যক্তিগত খাতায় আর ৫ রান যোগ করে সাজঘরে ফেরেন পূজারা। ২৩২ বলে ১১ চার ও এক ছক্কায় ১৩৩ রান আসে পূজারার ব্যাট থেকে। ১৩২ রান করে লাঞ্চের আগে সাজঘরে ফেরেন রাহানেও।

এরপর দলের হাল ধরেন অশ্বিন, ঋদ্ধিমান সাহা ও রবীন্দ্র জাদেজা। তিনজনই তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। অশ্বিন হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পাশপাশি ২ হাজার রানের মাইলফলকও ছুঁয়েছেন। আর এতেই গড়েন টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে দ্রুততম ২ হাজার রান ও ২৫০ উইকেটের অসাধারণ ‘ডাবল’ অর্জন করেছেন।

অশ্বিনের বিদায়ের পর দলের সংগ্রহটা ছয়শ’তে নিয়ে গেছেন ঋদ্ধিমান, জাদেজা। হেরাথের বলে স্টাম্পড হওয়ার আগে ঋদ্ধিমান করেন ৬৭। আর জাদেজা ৮৫ বলে ৭০ রানে অপরাজিত থাকেন।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভার খেলার সুযোগ পায় শ্রীলঙ্কা। কিন্তু দ্বিতীয় ওভারেই অশ্বিনের বলে লোকেশ রাহুলকে ক্যাচ দিয়ে ফেরে উপুল থারাঙ্গা। দিনের শেষ দিকে আরেক ওপেনার দিমুথ করুনারত্নেকেও (২৫) সাজঘরের পথ দেখান অশ্বিন। তখন ৩৩ রানেই ২ উইকেট নেই শ্রীলঙ্কার। বাকি সময়ে আর কোনো বিপদ হতে দেননি মেন্ডিস ও চান্দিমাল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট : বিরল রোগে আক্রান্ত সাতক্ষিরার শিশু মুক্তা-মনির অপারেশন আজ শনিবার। জানা গেছে, মুক্তামনির হাতে অস্ত্রোপচার দেশেই করা হবে। তার শরীরে রক্তের শূণ্যতা রয়েছে। অপারেশনের পূর্ব থেকে কাল অপারেশনের সময় পর্যন্ত প্রায় চার ব্যাগ রক্তের সাদা অংশ (প্লাটিলেট) প্রয়োজন।
এ বিষয়ে শুক্রবার মুক্তার মা আসমা খাতুন বলেন, ‌’আগামীকাল মুক্তার হাতের অপারেশন করা হবে। আর এজন্যে আজ রাত ২ টা থেকে মুক্তাকে কোনো রকম খাবার খেতে নিষেধ করেছে। ডা. বলেছেন মুক্তার অপারেশনের সময় প্রচুর রক্তের প্রয়োজন হতে পারে।’
অপারেশনের জন্য মুক্তা মানসিকভাবে প্রস্তুত আছে জানিয়ে তিনি বলেন, মুক্তার প্র্রচুর সাহস। ও কিছুতেই ভয় পায়না। অপারেশনের আগে নিজেকে ঠিক রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ইসলামিক গান, দোয়া কালাম পড়ে।
ইনফেকশনের কারণে যদি মুক্তার ডান হাত কেটে ফেলা হতে পারে, তাহলে আপনি কি তা চান? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ডাক্তাররা যা ভালো মনে করবে তাই করুক, যেকোনো মূল্যে আমি আমার মেয়েকে সুস্থ দেখতে চাই’। আমরা অনেক জায়গায় আমার মেয়েকে নিয়ে ঘুরেছি তার মধ্যে থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসায় আমরা খুবই খুশি।সবাই দোয়া করবেন চিকিৎসা শেষে সুস্থ মেয়েকে নিয়ে যেন বাড়ি যেতে পারি।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার ঢামেকের বার্ন অ্যান্ড সার্জারি বিভাগের কনফারেন্স রুমে মুক্তামনির চিকিৎসার করণীয় বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বার্ন ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন জানান, মুক্তামণির বায়োফসি করার প্রয়োজন ছিল। তবে তার রক্তের প্লাটিলেট বারবার কমে যাওয়ার কারণে বায়োপসি নেয়ার প্রক্রিয়ায় বিলম্ব হচ্ছিল। এ কথা জেনে প্রধানমন্ত্রী তার চিকিৎসার ব্যাপারে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন। গত ২৭ জুলাই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের সাথে বোর্ড মিটিং করা হয়।
পরবর্তীতে ই-মেলের মাধ্যমে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতাল জানায়, মুক্তামণির এ রোগটি ভালো হওয়ার মতো নয়। অপারেশন করার মতোও নয়। তারা রোগটির পরীক্ষা-নীরিক্ষার ব্যাপারে সাহায্য করতে পারে কিন্তু মুক্তার রোগের চিকিৎসা করতে পারবে না।
তিনি বলেন, বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে অবহতি করলে তিনি দেশেই অস্ত্রোপচার করতে বলেন। পরবর্তীতে আমরা অস্ত্রোপচারের জন্য ১৩ সদস্যের একটি বোর্ড গঠন করি।বোর্ডের এক সভায় ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সব প্রকারের সতর্কতা অবলম্বন করে আমরা শনিবার মুক্তার বায়োপসি করার সিদ্ধান্ত নেই। মুক্তার জন্য সবাই দোয়া করবেন।
মুক্তার হাতটি কাটা হচ্ছে কি না সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে বোর্ড প্রধান ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের প্রধান অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম বলেন, এই রোগ শুধু চামড়ায় সীমাবদ্ধ নাও থাকতে পারে। মাংসে ছড়িয়ে যেতে পারে। সব কিছু বিবেচনা করেই চিকিৎসা করা হবে। তবে আমরা হাতটি রেখে দেয়ার চেষ্টা করব।
তিনি আরো বলেন, চিকিৎসার অনেকগুলো ধাপ রয়েছে। মুক্তাকে যখন প্রথম ভর্তি করা হয় তখন ওর হাতের দুর্গন্ধের কারণে সেখানে কেউ থাকতে পারত না। গন্ধও কমেছে। এই চিকিৎসা একটি অপারেশনে শেষ হবে না। ছয় থেকে সাতটি অপারেশন লাগবে। তার শরীর স্বাভাবিক রেখেই কিছু মাংস ও চামড়া প্রতিস্থাপন করা হবে। মুক্তামণির ব্যাপারে আমরা যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
জানা গেছে, সিঙ্গাপুর থেকে ই-মেইল আসার পর মুক্তার বাবা-মায়ের সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের চিকিৎসকরা। মুক্তার চিকিৎসা চলাকালীন বিভিন্ন ঝুঁকির কথা তুলে ধরেন তারা। তবে একবারের জন্যও সাহস হারায়নি মুক্তার পরিবার। চিকিৎসকদের শেষ পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেন মুক্তার মা আসমা খাতুন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি মুক্তামনির এই বিরল রোগ নিয়ে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এর পরই তাকে ঢাকায় পাঠিয়ে সরকারি ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসার উদ্যোগ নেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ১১ জুলাই মুক্তামনিকে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সে ৬ তলার কেবিন ব্লকে ৬০৮ নম্বর বেডে চিকিৎসাধীন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

রাজধানীর বনশ্রী এলাকার গৃহকর্মী লাইলি বেগম (২৫) বেতনের পাওনা টাকা আনতে গিয়েই হত্যার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছে তাঁর দুলাভাই নুর ইসলাম।

শুক্রবার সকালে বনশ্রীর ‘জি’ ব্লকের একটি বাসা থেকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় লাইলির লাশ উদ্ধার করা হয়।

নূর ইসলাম জানান, গত ১১ মাস ধরে গৃহকর্তা মঈনউদ্দিনের বাসায় কাজ করছেন লাইলি। সেখানে তাঁর চার মাসের বেতন বকেয়া ছিল। এ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে মঈনউদ্দিনের সঙ্গে ঝগড়া হচ্ছিল তাঁর। সকাল ৭টার দিকে লাইলি পাওনা টাকা নিতে ওই বাসায় যান। এরপর বিবস্ত্র অবস্থায় তাঁর ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়।

লাইলি বেগমের বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি থানার কাশিপুর ইউনিয়নে। তিনি খিলগাঁওয়ের হিন্দুপাড়া এলাকায় থাকতেন। লাইলির লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

ঘটনার পর বাসার গৃহকর্তা মঈনউদ্দিনকে আটক করেছে পুলিশ।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, লাইলির দুই সন্তান আছে। এদের একজনের নাম আতিকুর (৩), অন্যজনের নাম মরিয়ম (৫)।

লাইলির স্বামী নজরুল ইসলাম কুড়িগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আটক হন। বর্তমানে তিনি ভারতের রাজধানী দিল্লির একটি কারাগারে বন্দি আছেন বলে জানা গেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা বর্ষা জানান, লাইলিকে হত্যা করে বিবস্ত্র অবস্থায় ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়। বেতন নিয়ে লাইলি ও গৃহকর্তা মঈনউদ্দিনের মধ্যে ঝামেলা চলছিল।

বর্ষা আরো জানান, এর আগে আরো দুজন গৃহকর্মী এ বাসায় মারা যান। তবে তা প্রকাশ পায়নি। তিনি আরো জানান, প্রায় ছয় মাস আগে এক গর্ভবতী গৃহকর্মীকে মারধর করেন মঈনউদ্দিন।

এদিকে, লাইলির মৃত্যুর পর স্থানীয় বাসিন্দারা বিক্ষুব্ধ হয়ে মঈনউদ্দিনের বাসায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং একই সঙ্গে স্লোগান দিয়ে মঈনউদ্দিনের বিচার দাবি করে। তাঁর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় সংঘর্ষ চলছে। স্থানীয় বাসিন্দারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে পুলিশ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে খিলগাঁও জোনের সহকারী কমিশনার জুঁই ফারজানা জানান, এখনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। লাশের ময়নাতদন্ত করা হবে। ওই প্রতিবেদন এলে বোঝা যাবে তা হত্যা না আত্মহত্যা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ধুলিহর প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের বড়খামার যুব কমিটি গঠন হয়েছে। শুক্রবার জুম্মার নামাজে উপস্থিত মুসল্লীদের সর্বসম্মতিক্রমে ৪৩ সদস্য বিশিষ্ট ত্রি-বার্ষিক কমিটিতে মোঃ রুহুল কুদ্দুস কারিকর সভাপতি ও মোঃ শাহাদাত হোসেন রাজ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছে। কমিটির নির্বাচিত উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা হলেন প্রধান উপদেষ্টা আলহাজ্ব আব্দুল জব্বার কারিকর, উপদেষ্টা মোঃ রেজাউল করিম মিঠু, প্রফেসর মোঃ আব্দুল মান্নান, আলহাজ্ব হাফেজ শামসুর রহমান, শিক্ষক মোঃ হাফিজুল ইসলাম, মোঃ আব্দুর রহিম বাবু ও মোঃ মোজাম্মেল হক। এছাড়া কার্যকারী পরিষদের নির্বাচিত সদস্যরা হলেন সভাপতি মোঃ রুহুল কুদ্দুস কারিকর, সহ-সভাপতি মোঃ ইয়াছিন আলী, মোঃ আবু মুছা (বাবু), মোঃ আবু মুছা, সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহাদাত হোসেন (রাজ), যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম, মোঃ মহিদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক মোঃ সাইদুল ইসলাম সাঈদ, সহ-সাংগঠনিক মোঃ ইয়াছিন আলী, ক্যাশিয়ার মোঃ আনিছুর রহমান, সহঃ ক্যাশিয়ার মোঃ রবিউল ইসলাম, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ছলেমান কারিকর, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মোঃ বেল্লাল হোসেন, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মামুন হাসান, দপ্তর সম্পাদক গ্রাম্য চিকিৎসক মোঃ বিল্লাল হোসেন, সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ সিদ্দীক হোসেন, প্রচার সম্পাদক মোঃ আবুল হোসেন (বাবু), স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক গ্রাম্য চিকিৎসক মোঃ এবাদুল ইসলাম বাবু, আইন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্দুর রউফ (আব্দুল্লাহ), তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ইলিয়াস হোসেন, শিক্ষা ও মানব উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক পলাশ, কার্যকারী সদস্য মোঃ রুহুল কুদ্দুস, মোঃ সুরমান আলি, মোঃ আব্দুর রউফ, মোঃ সেলিম, মোঃ আবুল খায়ের, মোঃ আদম আলি, নুর ইসলাম, নাহিদ হাসান (রনি), মোঃ ইলিয়াস হোসেন, মোঃ রফিকুল ইসলাম, আল-আমিন, মোঃ হারুন-অর-রশিদ, ডালিম হোসেন, মোঃ আরশাদ আলি ও মোঃ নুর আলী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি : বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে কলারোয়ায় এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছে। এ নিয়ে শুক্রবার একদিনে জেলায় ৪ ব্যক্তি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ইলিশপুর-কোটার মোড় এলাকায় যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়কে ওই মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহত শাওন (২৭) যশোর জেলার শার্শা উপজেলার বসতপুর গ্রামের আতিয়ার রহমানের পুত্র।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান- সাতক্ষীরা থেকে ছেড়ে আসা যশোরগামি দ্রুত গতির যাত্রীবাহি বাস (সাতক্ষীরা-জ-০৪-০০৩৩) বিপরীতমুখি মোটরসাইকেল আরোহি শাওনকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায় শাওন। দুমড়ে মুচড়ে যায় বাজাজ সিটি ১০০সিসির মোটরসাইকেলটি (যশোর-হ-১১-৪০-৫৯)। দূর্ঘটনার পরপরই বাসের চালক ও হেলপার বাসটি ফেলে পালিয়ে যায়। কিছু সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যায় যানবাহন চলাচল। নিহত শাওন শার্শার বাগঁআচড়ার বসতপুর বাজারের ফার্নিচার ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে।
খবর পেয়ে কলারোয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ ও ঘাতক বাসটি উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে।
কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব দেব নাথা জানান- নিহতের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘাতক বাসটি প্রাথমিকভাবে শ্রমিক ইউনিয়নের জিম্মায় রাখা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

তালা প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার তালা উপজেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেফতারকৃত শফিকুল ইসলাম তালা উপজেলার দোহার গ্রামের রইচউদ্দিনের ছেলে ও নাংলা ফাযিল মাদ্রাসার ভাইস প্রিন্সিপাল।
পাটকেলঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গ্রেপ্তার শফিকুল ইসলাম পাটকেলঘাটা থানার তৎকালীন ওসি আক্তারুজ্জামানের উপর হামলা মামলার আসামি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

জি.এম আবুল হোসাইন : সদর উপজেলার মাধবকাটি ফুটবল মাঠে উত্তেজনাপূর্ণ ফুটবল টুর্নামেন্ট’র ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে মাধবকাটি বাজার কমিটির আয়োজনে ৪ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’র ফাইনাল খেলায় কাঁচা বাজার ফুটবল একাদশকে ১ – ০ গোলে পরাজিত করে ভ্যারাইটিজ ফুটবল একাদশ চ্যাম্পিয়ন হয়। মুক্তিযোদ্ধা মো. খলিলুর রহমান সানার সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ বিজয়ী দলকে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি এবং পরাজিত দলকে রানার্স আপ ট্রফি প্রদান করেন। অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা আ’লীগের সভাপতি এম.এম শওকত হোসেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি মো. রেজাউল করিম, মাধবকাটি  বাজার কমিটি’র সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবীর লিটু, বাজার কমিটি’র সভাপতি মো. আবুল খায়ের বিশ্বাস, সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম প্রমুখ। খেলায় ম্যাচ সেরা নির্বাচিত হন কাঁচা বাজার ফুটবল একাদশের গোল রক্ষক মো. নাঈম হোসেন। খেলাটি পরিচালনা করেন ম্যাচ রেফারি মো. মনিরুজ্জামান মনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত তারামন বিবির শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য শুক্রবার সকালে তাকে রংপুর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

তারামন বিবির পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই তিনি শ্বাসকষ্ট আর কাশিতে ভুগছেন। বৃহস্পতিবার রাতে তার শরীরের অবস্থার অবনতি হলে রাজীবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর সেখান থেকে আজ সকালে তাকে রংপুর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) পাঠানো হয়েছে।

রাজীবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. দেলোয়ার হোসেন জানান, শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় তাকে দ্রুত রংপুর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

উল্লেখ্য, কুড়িগ্রামের রাজীবপুর উপজেলার কাচারীপাড়া গ্রামে পরিবারের সঙ্গে বসবাস করেন তারামন বিবি। মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১ নং সেক্টরের হয়ে তারামন বিবি মুক্তিবাহিনীর জন্য রান্না, তাদের অস্ত্র লুকিয়ে রাখা, পাকিস্তানি বাহিনীর খবর সংগ্রহ করাসহ সম্মুখযুদ্ধে অংশ নেন। এ কারণে তাকে বীরপ্রতীক খেতাব দেয়া হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest