সর্বশেষ সংবাদ-
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা -অগ্নি সংযোগের প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনবিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যানল স্টুডেন্টস ফোরামের নির্বাচন সম্পন্নসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৯০ দশক ছাত্রদলের দোয়াশ্যামনগরে ঘের ব্যবসায়ীকে কুপি×য়ে হত্যা : আ×টক ৯সাতক্ষীরায় প্লাস্টিক “অদল-বদল” ক্যাম্পেইনহাদির মৃত্যুতে সাতক্ষীরায় গায়েবানা জানাজাসাতক্ষীরার সাবেক পিপি লতিফের ৪ দিন : ছেলে রাসেলের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরসাতক্ষীরায় মুন্ডা সম্প্রদায়ের নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রকল্প সমাপনীতালায় আলাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

বুধবার ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনের ৭৫তম বর্ষপূর্তি। এই দিনে ‘বিজেপি ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনের ডাক দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেস দলের সভাপতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার কলেজ মাঠে দাঁড়িয়ে মমতা এ ডাক দেন। মমতা বলেন, ‘বিজেপিশাসিত কেন্দ্রীয় সরকারের একের পর এক জনবিরোধী নীতির ফলে চূড়ান্ত দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন আজ সাধারণ মানুষ। ভারতে জিএসটি (পণ্য পরিষেবা কর) চালু করার ফলে মানুষ ঠিকমতো ওষুধ পাচ্ছেন না। ওষুধ কিনতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ।’

মমতা বলেন, ‘এর আগে কেন্দ্রীয় সরকারের নোট বাতিলের সিদ্ধান্তে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন দেশের কৃষকরা। নোট বাতিলের ফলে বেকারদের সমস্যা বেড়েছে। কেন্দ্রীয় মোদি সরকারের হাতে বিপন্ন গণতন্ত্র। দিল্লিতে বসে তাঁরা ভারত ভাগের উসকানি দিচ্ছে।’

মমতা আরো বলেন, ‘ভারত ভাগের এ খেলা বরদাশত করা হবে না। বাংলা কখনোই মাথা নোয়াবে না।’

পশ্চিমবঙ্গে পাহাড় ও সমতলে কেন্দ্র সরকার দুই ধরনের কথা বলছে বলেও অভিযোগ তোলেন মমতা। তিনি কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের পাশাপাশি বামদের আক্রমণ করে বলেন, বাম এবং বিজেপির আঁতাতে বাংলা ভাগের উসকানি দেওয়া হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

অনেকেই আছেন যাদের অল্পবয়সেই চুল পাকা শুরু করেছে। সাধারণত মাথার চামড়ায় পর্যাপ্ত ভিটামিন ও মিনারেলের অভাবে চুল পাকে।
এছাড়া পরিবেশদূষণ, ভেজাল প্রসাধনী, ক্ষতিকর খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদি বিভিন্ন কারণেও অকালেচুল পাকতে পারে। অনেকের আবার বংশগত কারণেও চুল সাদা হয়ে যায় সময়ের আগেই। তবে এ থেকে মুক্তির উপায় আছে। ঘরে বসেই আপনি পাকা চুল সমস্যার সমাধান করতে পারেন। চলুন জেনে নেই কীভাবে।

১. পাকা চুল বৃদ্ধি হওয়া কমানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হচ্ছে পর্যাপ্ত আয়োডিন গ্রহণ করা। শুধুমাত্র লবণই আয়োডিনের একমাত্র উৎস নয়; কলা, গাজর ও বিভিন্ন ধরনের মাছ আয়োডিনের ঘাটতি পূরণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

২. নিয়মিত নারকেল তেল ব্যবহার করুন। এটি চুলের যাবতীয় ক্ষতি এবং পাকা চুল থেকে দূরে রাখবে আপনাকে।

৩. আদা এবং মধু একসাথে মিশিয়ে খান রোজ। নিয়ম করে খাবেন, দিনে ১ বার। এটি পাকা চুল সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।

৪. চায়ের লিকারের সাথে লবণ মিশিয়ে চুলে লাগালে পাকা চুল কমে আসে। এক কাপ রঙ চা ও এক চা-চামচ লবন একসাথে মিশান। চা কিন্তু ঠাণ্ডা হতে হবে। এবার চুলে ও চুলের গোঁড়ায় ভালভাবে লাগান। এক ঘণ্টা রাখুন এভাবে। পরিষ্কার পানিতে চুল ধুয়ে ফেলুন। শ্যাম্পু করবেন না।

৫. কেরাটিন নামক এক ধরনের প্রোটিন দিয়ে আমাদের চুল গঠিত। তাই প্রোটিনযুক্তখাবার খেয়ে পাকা চুল সমস্যার সমাধান করতে পারেন।

৬. যতটা সম্ভব মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। আনন্দে থাকুন।

৭. ভিটামিন এ, বি-১২, আয়রন, কপার এবং জিংক পাকা চুল প্রতিরোধে সহায়তা করে। মাংস, মাছ, বাদাম ইত্যাদিতে এসব ভিটামিন পাওয়া যায়।

৮. নিম তেল চুলে এবং মাথার ত্বকে লাগান।

৯. চুলে মেহেদি পাতা বেটে লাগান। উপকার পাবেন।

১০. আয়ুর্বেদিক ঔষধ ব্যবহার করে দেখতে পারেন। কিন্তু সেটা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিতর্কিত ডোকলাম নিয়ে চীন ও ভারতের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। দু’টি দেশই নিজের জায়গায় অনড়, চলছে পাল্টাপাল্টি হুমকি।
আর তারই জের ধরে এবার চীনের এক সংবাদপত্রের সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, চীন এবং ভারতের মধ্যে যুদ্ধের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে।

এ ব্যাপারে চীনের সরকারি মুখপত্র গ্লোবাল টাইমসের পক্ষ থেকে আরও একবার হুমকি দিয়ে বলা হয়, ভারত ডোকালাম থেকে সেনা না সরালে যুদ্ধ অবশ্যম্ভাবী।

প্রসঙ্গত, সিকিমে চলমান সমস্যায় চীন নেপালের সমর্থন চাইলে দেশটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, নেপাল কোনো পক্ষেই নেই। এ ব্যাপারে নেপালের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী কৃষ্ণ বাহাদুর মহারা জানিয়েছেন, ভারত-চীন তাদের সমস্যা সমাধানে কূটনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করুক। তবে নেপাল কোনো দলেই নেই।

কৃষ্ণ বাহাদুর মহারা আরও জানিয়েছেন, নেপাল চায় না তাকে এই ইস্যুতে টেনে আনা হোক। কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে নেপালকে টেনে আনা হলেও, নেপাল যে এই বিষয়ের সঙ্গে যুক্ত নয় তা স্পষ্ট করে দেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ফুটবল বিশ্বের আলোচনার কেন্দ্রে এখন নেইমার। বার্সা ছেড়ে তার ফরাসি ক্লাব প্যারিস সেইন্ট জার্মেইতে যোগ দেয়া নিয়ে ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
ফরাসিদের মধ্যে যখন চলছে অন্যরকম এক উৎসব, তখন কাতালান সমর্থকদের মনে জ্বলছে ক্ষোভের আগুন। আর তারই জের ধরে এবার নেইমারের মৃত্যুই চেয়ে বসলেন বার্সা সমর্থকরা!

গত সোমবার ন্যু ক্যাম্পে ব্রাজিলের ক্লাব শাপেকোয়েন্সকে ৫-০ গোলে হারায় বার্সেলোনা। এই ম্যাচ জিতে গাম্পার ট্রফিটাও জিতে নেয় কাতালান ক্লাবটি। এদিন গ্যালারি থেকে ভেসে আসে ‘নেইমার তুমি মরো…নেইমার তুমি মরো’ স্লোগান। তবে ব্রাজিল তারকার প্রতি বার্সা সমর্থকদের এমন আচরণকে মোটেই ইতিবাচকভাবে দেখেনি ফুটবলপ্রেমীরা।

প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন আগে বার্সাভক্তরা ন্যু ক্যাম্পের বাইরে নেইমারকে বিশ্বাসঘাতক ও ভাড়াটে সম্বোধন করে পোস্টার লাগিয়েছিল। নেইমারের ছবি সম্বলিত সেই পোস্টারে লেখা ছিল, ‘ওয়ান্টেড : বিশ্বাসঘাতক, ওয়ান রেডস। ভাড়াটেদের অবশ্যই যেতে হবে। বার্সেলোনা কেবল সেইসব খেলোয়াড়দের যারা শার্টকে ভালোবাসে। ’

তবে বার্সাভক্তদের এমন আচরণ নতুন কিছু নয়। এর আগে বার্সেলোনা থেকে রিয়াল মাদ্রিদে যাওয়ার পর পর্তুগিজ কিংবদন্তি লুইস ফিগোও বার্সার সমর্থকদের হাতে নাস্তানাবুদ হন। তাঁর দিকে শূকরের মাথা ছুড়ে মারেন ন্যু ক্যাম্পের সমর্থকরা।

এদিকে, বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যমে নেইমারের প্রতি এমন আচরণকে বার্সা সমর্থকদের ‘অসুস্থ মানসিকতা’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধে চিরতা খুবই কার্যকর। ৪০টিরও বেশি রাসায়নিক উপাদান চিরতা থেকে শনাক্ত করা হয়েছে।

বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে সব উপাদানের বেশির ভাগেরই জৈব রাসায়নিক কার্যকারিতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। ইউনানী চিকিৎসা অনুযায়ী চিরতা হৃৎপিণ্ড ও যকৃতের সবলকারক, চোখের জ্যোতিবর্ধক ও জ্বর রোগে বিশেষ উপকারী। এছাড়া, হাঁপানিতে এর ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মোতাবেক চিরতা স্নিগ্ধকারক, হজমকারক, চুরোগনাশক ও লিভার রোগ উপশমকারী।

চিরতার লোকায়তিক প্রয়োগ

১. প্রচণ্ড বমিতে: পিত্তজ্বরে বা ঘন ঘন বমি হচ্ছে যেটা তিতা ও কিছুটা জ্বর আছে এবং পেটে কিছুই থাকছে না, সেক্ষেত্রে ২ কাপ গরম পানিতে ৫ গ্রাম চিরতা একটু থেঁতো করে ভিজিয়ে রাখতে হবে। ২-৩ ঘণ্টা বাদে ওটা ছেঁকে অল্প করে খেতে হবে তাহলে এ সমস্যা দূর হবে।

২. ইনফুয়েঞ্জায়: ৫ থেকে ১০ গ্রাম চিরতা ৪ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে ২ কাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে সকালের দিকে অর্ধেকটা এবং বিকালের দিকে অর্ধেকটা খেতে দিতে হবে।

৩. ডায়াবেটিসে: ডায়াবেটিস নানা ধরনের হতে পারে। তবে যে ধরনেরই হোক না কেন ৫০০ মিলিগ্রাম চিরতা চূর্ণ ও ২ গ্রাম ছোট গোচূর্ণ একসাথে মিশিয়ে সকালে ও বিকালে পানিসহ দু’বার খেতে হবে। তাহলে এই রোগ প্রশমিত হবে।

৪. রক্তপিত্তে: এই সমস্যায় ৪ বা ৫ গ্রাম চিরতা দেড় বা দু’কাপ ঠাণ্ডা পানিতে ঘণ্টাখানিক ভিজিয়ে রেখে ৩-৪ বার খেতে হবে।

৫. ক্রিমির উপদ্রবে: পেটের ওপরের অংশে মোচড়া দিয়ে ব্যথা যা সাধারণত ২ থেকে ৮ বছরের বালক বালিকাদেরই বেশি হয়; এক্ষেত্রে ২৫০ থেকে ৫০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত চিরতা অল্প মধু অথবা একটু চিনি মিশিয়ে খেতে দিতে হবে। এর ফলে ক্রিমির উপদ্রবজনিত পেটে ব্যথা সেরে যাবে।

৬. নবপ্রসূতার স্তন্য শোধনে: অনেক সময় দেখা যায়, নবপ্রসূতার শরীরে জ্বর জ্বর ভাব, জড়তা, এসিডিটি প্রভৃতি দেখা দেয়। এই মায়ের বুকের দুধ খেয়ে সন্তানের পেটফাঁপা, বমি, সাদা বা সবুজ ধরনের পায়খানা প্রভৃতি দেখা দেয়। এক্ষেত্রেও ৪ বা ৫ গ্রাম চিরতা ২ কাপ ঠাণ্ডা পানিতে ৩-৪ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে সেটা ছেঁকে খেলে মায়ের স্তন্য দোষের সংশোধন হবে।

৭. প্রবল হাঁপানিতে: একজিমার সাথে যাদের হাঁপানি অথবা অর্শ্বে রক্তপড়া বন্ধ হওয়ায় হাঁপানি প্রবলাকার ধারণ করেছে, এমনটি হলে আধা গ্রাম চিরতা চূর্ণ ৩ ঘণ্টা অন্তর ২-৩ বার মধুসহ চেটে খেতে হবে। ফলে হাঁপানির প্রকোপটা কমে যাবে।

৮. গর্ভাবস্থায় বমিতে: গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে বমির উদ্রেক হয়। এ ক্ষেত্রে চিরতা চূর্ণ ১ গ্রাম করে চিনির পানি দিয়ে খেলে ওই বমি হওয়াটা বন্ধ হয়ে যায়।

বাহ্য প্রয়োগ

১. চুল পড়া রোধে: হয়তো কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না চুল পড়ে যাচ্ছে সে ক্ষেত্রে ২-৩ গ্রাম চিরতা ১ কাপ গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সেই পানিটা ছেঁকে মাথা ধুলে চুল ওঠা কমে যাবে। তবে ১ দিন পরপর ৩-৪ দিন ধুতে হবে। এছাড়াও ২৫ গ্রাম চিরতা ফুল ২০০ গ্রাম নারকেল তেলে ভেজে ওই তেল মাথায় ব্যবহারে খুসকিসহ মাথায় ফুসকুড়ি ওঠা বন্ধ হয়।

২. পচা ঘায়ে: যেসব পচা ঘা সহজে সারছে না সেসব ঘায়ের ক্ষেত্রে ১০ গ্রাম চিরতা রাতে ১ কাপ বা গ্লাস গরম পানিতে ভিজিয়ে পরের দিন সে ঘা ধুলে ২-৩ দিনে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

৩. যেকোনো চুলকানিতে: ২০ গ্রাম চিরতাকে অল্প পানি দিয়ে ছেঁকে লোহার কড়াইতে সরষের তেল গরম করে তাতে ভাজতে হবে যেন পুড়ে না যায়। এরপর ওটাকে নামিয়ে ছেঁকে অল্প অল্প করে নিয়ে চুলকানিতে ঘষে লাগালে ২-৩ দিনের মধ্যে উপশম হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

সরকারি চাকরি ও কলেজগুলোতে কোটার দাবিতে ৮ লাখ মারাঠি বিক্ষোভকারী মুম্বাইয়ের রাস্তায় নেমেছে। এসময় তারা ট্রাফিক ও রেলযোগাযোগ বন্ধ করে দেয়।
মারাঠা সম্প্রদায়ের সকল বয়সের মানুষ জাফরান রংয়ের পতাকা উড়িয়ে রাস্তায় ক্ষোভ প্রকাশ করে।

এ ব্যাপারে এনডিটিভির খবরে বলা হয়, বুধবার মুম্বাইয়ে এতো বিশাল জনসমাবেশের কারণে শহরে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়, আন্তঃনগর ট্রেন চলাচলও বন্ধ হয়ে যায়। এদিকে জানা যায়, সম্ভাব্য কোন আপত্তিকর ঘটনা এড়াতে ১০ হাজার পুলিশকে প্রস্তুত রাখা হয়েছিলো।

উল্লেখ্য, গত বছর থেকে শুরু হওয়া এই আন্দোলনের এটা হলো মারাঠীদের ৫৭তম বিক্ষোভ। মারাঠা সম্প্রদায় তাদের দাবি দাওয়া আদায়ের জন্য এসব ক্ষোভ জানিয়ে আসছেন। শহরের ৪০০ স্কুল বন্ধসহ বিভিন্ন ছোট ছোট চাকরিজীবীরা তাদের কর্মস্থলে যাওয়া বন্ধ রেখেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আমরা প্রায়ই জিনিসপত্র রেখে ভুলে যাই কোথায় রেখেছিলাম, কিংবা কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, তারিখ ভুলে যাই। এমন ঘটনা হরহামেশাই আমাদের সাথে ঘটে।
তবে এই ভুলে যাওয়া রোগের সমাধান আছে। দরকার শুধু একটু সচেতনতা ও সতর্কতার। কিছু খাবার আছে যা আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী। তবে আর দেরি না করে চলুন জেনে নেই সে খাবারগুলো সম্পর্কে।

১. তৈলাক্ত মাছ খাওয়া মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধির পক্ষে বিশেষ উপকারি। স্যামন, সার্ডিন, টুনা, ম্যাকরেল প্রভৃতি মাছ নিয়মিত খাওয়া উচিৎ।

২. ভিটামিন বি, বি৬, বি১২ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া বিশেষ প্রয়োজন। মাছ, মুরগির মাংস, ডিম এবং শাক জাতীয় খাবারে এর পরিমাণ খুবই বেশি।

৩. ব্লুবেরী ও টমেটো মস্তিষ্কের সক্রিয়তা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। টমেটোতে রয়েছে লাইকোপেন; যা খুবই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। নিয়মিত খাবারের সঙ্গে সালাদ হিসেবে টমেটো খেলে তা মস্তিষ্কের পক্ষে বিশেষ উপকারী।

৪. শস্য জাতীয় খাবার, বাদাম (বিশেষত আখরোট), ব্রকলি, কুমড়ার বীজ মস্তিষ্কের বিকাশের ক্ষেত্রে বিশেষ উপকারী।

৫. সবুজ পাতার শাক স্পিনাচে রয়েছে ফোলেট যা চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়ায়, স্মৃতিশক্তি উন্নত করে। তাই প্রতি বেলা স্পিনাচ স্যুপ পান করার ব্যাপারে জোড় দেন ‘পাওয়ার ফুডস ফর ব্রেইন’ এর লেখক নীল বারনার্ড।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রযুক্তি প্রতিনিয়তই উন্নত হচ্ছে। সেই সাথে আমাদের জীবন হয়ে উঠছে আরামদায়ক ও জাঁকজমকপূর্ণ।

কিন্তু বিজ্ঞানের এই আশির্বাদই কখনো কখনো ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটায়। হেডফোন হচ্ছে তেমনই একটি প্রযুক্তি যার বেশকিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। ছোট্ট এই গেজেটটি ছোট-বড় সবাই ব্যবহার করলেও এর পার্শ প্রতিক্রিয়া বা ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। তাহলে আর দেরি না করে চলুন জেনে নেই হেডফোনের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে।

১. শ্রবণ জটিলতা
যখন আপনি হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার করেন তখন সরাসরি অডিও আপনার কানে যায়। ৯০ ডেসিবেল বা তার বেশি মাত্রার শব্দ যদি আপনার কানে যায় তাহলে শ্রবণ জটিলতা ঘটাতে পারে এবং এমনকি আপনি চিরতরে আপনার শ্রবণ ক্ষমতা হারাতেও পারেন। এছাড়া ১০০ ডেসিবলের উপর মাত্র ১৫ মিনিট এয়ারফোন ব্যবহার করলে শ্রবণশক্তি নষ্ট হতে পারে।

২. বাতাস প্রবেশে বাধা
বর্তমানে কিছু এয়ারফোনে চমৎকার শব্দ পাওয়া গেলেও তার স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। এসব এয়ারফোন এয়ারক্যানেল পর্যন্ত প্রবেশ করানো হয়। এতে কানের ভিতর বায়ু প্রবেশ করতে পারে না। যার ফলে ইনফেকশনের সম্ভাবনা আরো বেশি হয়।

৩. কানে ব্যাথা
যারা অতিরিক্ত হেডফোন ব্যবহার করেন তারা সাধারনত এর সমস্যায় ভুগেন। মাঝে মাঝে কানের ভেতরে ভোঁ ভোঁ আওাজ হয়ে থাকে। এটিও কিন্তু ক্ষতির লক্ষণ।

৪. কানে ইনফেকশন বা প্রদাহ
একটি হেডফোন একজনেরই ব্যবহার করা উচিৎ। কিন্তু আমরা একটি এয়ারফোন একাধিক ব্যক্তি, বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করে থাকি। এতে কানে ইনফেকশনের সম্ভাবণা থাকে। কারণ এয়ারফোনের মাধ্যমে একজনের কানের জীবাণু অন্যজনে বাহিত হয়। সুতরাং এখন থেকে এয়ারফোন শেয়ার করবেন না। করলে অবশ্যই ব্যবহারের পূর্বে জীবাণুনাশক ব্যবহার করে নিবেন।

৫. শ্রবণশক্তির জড়তা
কিছু সমীক্ষায় জানা যায়, যারা এয়ারফোন ব্যবহার করে উচ্চ শব্দে মিউজিক শোনেন তাদের কানে জড়তা চলে আসে। এই জড়তা স্বাভাবিক হলেও দীর্ঘ সময় উচ্চস্বরে মিউজিক বাজালে শ্রবণশক্তিও হারাতে পারেন।

৬. মস্তিষ্কের উপর খারাপ প্রভাব
হেডফোনের দ্বারা সৃষ্ট ইলেক্ট্রম্যাগনেটিক তরঙ্গ আপনার মস্তিষ্কের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। আর যারা ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহার করেন তারা আরো বেশি ঝুঁকিতে আছেন। কান সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে যুক্ত। তাই হেডফোন সরাসরি আপনার মস্তিষ্কে আঘাত হানে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest