সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় পাখিমারা টিআরএমের বকেয়া ৪৮ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবিতে স্মারকলিপিকালিগঞ্জের সাবেক সমাজসেবা অফিসার শহিদুরের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর নামে বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগসাতক্ষীরায় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন: ভোলা জেলাকে ৪-১ গোলে হারাল সাতক্ষীরাদেবহাটার নোড়ারচকে নাটক সাজিয়ে অস্ত্র মামলায় বৃদ্ধাকে গ্রেফতার করানোর অভিযোগসাতক্ষীরায় সংলাপ বক্তারা: আগামী নির্বাচনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রæতি চায়হাসানের পরিবারের দাপট অব্যাহত: পাটকেলঘাটায় মানববন্ধনে প্রকাশ্য হামলাচতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুরসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণশ্যামনগরে কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পদেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশ

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে শামছুদ্দিন (৪৮) নামের এক জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) কর্মকর্তার মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনার পর দিবাগতর রাত ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

মানিকগঞ্জ জেলার ঘিওর উপজেলার খবির দর্জীর ছেলে শামছুদ্দিন ঢাকার সেগুন বাগিচা এলাকায় থাকতেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ বক্সের ইনচার্জ (এসআই) বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, শামছুদ্দিন এনএসআইয়ের জুনিয়র অফিসার হিসাবে কাজ করতেন। বিকালে গুলিস্তান থেকে টঙ্গীর উদ্দেশ্যে একটি বিআরটিসি বাসে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে। ওই বাসেই অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েন তিনি। পরে তাকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হলে রাত ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া ডেস্ক : কলারোয়া সীমান্তে ফেনসিডিল ও গাঁজাসহ দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে বিজিবি। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বড়ালী সীমান্ত থেকে তাদের আটক করে মাদরা বিওপির বিজিবি সদস্যরা।
আটককৃতরা হলো- কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া ইউনিয়নের হুলহুলিয়া গ্রামের মৃত আ.রশিদের পুত্র আ.রহমান (৩২) ও সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের ছাত্তার মোড়লের পুত্র জোহর আলী (২৩)।
মাদরা বিওপির নায়েক শহিদুল ইসলাম জানান- মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে বড়ালী সীমান্ত থেকে আটক ওই দুই ব্যক্তিকে ২ বোতল ফেনসিডিল ও ১’শ ৩০ গ্রাম গাঁজাসহ আটক করা হয়। আটককৃতদের কলারোয়া থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে কলারোয়া থানায় মামলা হয়েছে বলে জানা গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

‘আমরা আসলে একটা ম্যাজিক রিয়েলিজমের যুগে বাস করছি। ছাগলের মৃত্যুর ওপর নির্ভর করছে মন্ত্রিসভার একজন সদস্যের সম্মান! ভবিষ্যতে এ মামলা শতাব্দীর সেরা তামাশার যুগ হিসেবে আমাদের যুগকে চিহ্নিত করবে- এই আশঙ্কা করছি।’ মঙ্গলবার (১ আগস্ট) রাতে অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট আরিফ জেবতিক ফেসবুকে এই স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

রবিবার (৩০ জুলাই) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের বিতরণ করা ছাগলের মৃত্যু নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ায় এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) আইনের ৫৭ ধারায় মামলা হয়। পরে ওই সাংবাদিককে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্ট্যাটাসটি দিয়েছেন আরিফ জেবতিক। শুধু আরিফ জেবতিক নয়; এমন স্ট্যাটাস দিয়েছেন দেশের আরও অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী। জালাধি রায় নামের অন্য এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘মানুষের সম্মান আর ছাগলের প্রাণ, আহা, কী কায়দায় একত্রে মিলিয়া গেল।’

লেখক মইনুল আহসান সাবের এ ব্যাপারে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ছাগলটা যদি জানত, ৫৭ ধারা এরকম, ও হয়তো না মরে আত্মহত্যা করত।’

সাংবাদিক ও লেখক হাসান শান্তনু লেখেন, ‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর বিতরণ করা ছাগল মারা যাওয়া সংক্রান্ত খবর ফেসবুকে শেয়ারের কারণে এক সাংবাদিককে ৫৭ ধারায় গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ওই সাংবাদিকের নাম আব্দুল লতিফ মোড়ল, তিনি খুলনার স্থানীয় দৈনিক প্রবাহ পত্রিকায় কর্মরত। তাকে গ্রেফতারের বিশেষ কারণ, পুলিশ মনে করে- প্রতিমন্ত্রীর ছাগলও অমরণশীল! প্রতিমন্ত্রীর ছবি ছাড়া শুধু ছাগলের ছবি দেওয়ায় এ গোত্রের প্রাণীদের অপমান করা হয়েছে।’

সংস্কৃতি কর্মী নুহু আব্দুলাহ তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘খোদ ভগবানরাও ভুল করেছেন। ভুল করে নিজের সন্তানের মস্তক ছিন্ন করেছেন। এমনকি, সবচেয়ে বড় দেবতাও। অথচ আমরা মানুষরা এখন এমন ভান করি যেন আমরা ভুল করতেই পারি না! তাই কেউ ভুল ধরিয়ে দিতে এলে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করি! আর এ নীতির সবচেয়ে বড় অস্ত্রের নাম ৫৭ ধারা! মানুষরা সাবধান! কারণ, যারা এ অস্ত্র ব্যবহার করছেন, তারা ভুল করেন না। তারা নিশ্চয় দেবতার চেয়েও বড় দেবতা!’

সাংবাদিক এমদাদুল সুমন লিখেছেন, ‘মরছে ছাগল আর মানহানি হইছে তোর নেতার! তোর নেতা কি ছাগল নাকি।’ এইআর বিপ্লব নামে একজন লিখেছেন, ‘ছাগল, ৫৭ ধারাকে ভয় কর।’

খুলনার স্থানীয় সাংবাদিক তরিকুল ইসলাম ডালিম লেখেন, ‘এরা সাংবাদিক নামের দালাল। সকলে মিলে প্রতিহত করা উচিত।’ এ ব্যাপারে ফেসবুকে মুহাম্মদ নুরুজ্জামান নামে এক ব্যক্তির অভিমত, ‘যেসব সাংবাদিক এখনও ৫৭ ধারার পক্ষে আছেন, তাদের পরিপক্কতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতে পারে, কী বলেন বন্ধুরা।’

শামসুজ্জামান শাহিন নামে একজন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন, ‘সাংবাদিক আব্দুল লতিফ মোড়লের বিরুদ্ধে ৫৭ ধারায় মামলাকারী সুব্রত ফৌজদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে স্পন্দন পত্রিকা কর্তৃপক্ষ।’ এ ব্যাপারে এমএম মাহবুবুর রহমান নামে একজন লেখেন, ‘ওর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।’

এদিকে, বিবিসি বাংলাকে প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ জানিয়েছেন, এ ঘটনায় তার মানহানি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না। তার ভাষ্য, ‘সেটা আমি মনে করি না। আমার কাজ ঠিক থাকলে এতে কিছু আসে যায় না। আমি তো সবগুলি ছাগল দেই নাই। আমি যেটা দিয়েছি সেটা মারা যায় নাই। মারা গেছে অন্য একটা ছাগল।’

প্রসঙ্গত, শনিবার (২৯ জুলাই) সকালে খুলনার ডুমুরিয়ায় প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের পক্ষ থেকে কয়েকটি পরিবারের মধ্যে হাঁস, মুরগি ও ছাগল বিতরণ করা হয়। সেসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। সকালে ছাগল বিতরণের পর রাতে একটি ছাগল মারা যায়। পরের দিন এ সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে সাংবাদিক লতিফ মোড়ল তার ফেসবুক পেজে ‘প্রতিমন্ত্রীর সকালে বিতরণ করা ছাগলের রাতে মৃত্যু’ লিখে একটি পোস্ট দেন। সেখানে প্রতিমন্ত্রীর ছবি ব্যবহার করায় মন্ত্রীর মানহানি হয়েছে বলে দাবি করে লতিফ মোড়লের বিরুদ্ধে মামলা করেন আরেকজন স্থানীয় সাংবাদিক। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) আইনের ৫৭ ধারায় মামলাটি দায়ের করেন যশোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক স্পন্দন পত্রিকার ডুমুরিয়া প্রতিনিধি সুব্রত ফৌজদার। এরপর আব্দুল লতিফ মোড়লকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে তাকে আদালতে হাজির করা হলে আদালতের নির্দেশে কারাগারেও পাঠানো হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শ্যামনগর ব্যুরো : শ্যামনগরের নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আতরজান মহিলা মহা বিদ্যালয়ের আজীবন দাতা সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এম পি একে ফজলুল হকের পুত্র এস এম আতাউল হক দোলন। মঙ্গলবার সকালে শ্যামনগর আতরজান মহিলা মহাবিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাকে আজীবন সদস্য করা হয়েছে। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী তাকে এ সদস্য পদ প্রদান করা হয়েছে বলে ওই কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জি এম আমির হোসেন জানান। তিনি বলেন নবনির্বাচিত সদস্য এস এম আতাউল হক দোলন কলেজের উন্নতিকল্পে এক কালীন নগদ তিন লক্ষ টাকা দান করেছেন। এসময় কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও দলীয় বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আশাশুনি ব্যুরো : সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং এর ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে আশাশুনি উপজেলাবাসী।
আশাশুনি উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে চলছে পল্লী বিদ্যুতের বিরামহীন লোডশেডিং। আর একারণে প্রতিনিয়ত অসুস্থ্য হচ্ছে শিশু, বৃদ্ধসহ সকল শ্রেনীর মানুষ। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে উঠে আসা একাধিক অভিযোগ জানাগেছে সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি প্রতিটি অভিযোগ কেন্দ্রে অভিযোগ করার জন্য একটি করে মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেখেছে সমিতি। কিন্তু পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং শুরু হলে সে মোবাইল নাম্বার আর খোলা পাওয়া যায় না অথবা খোলা থাকলেও তা রিসিভ করার মত কাহকে পাওয়া যায় না। অন্যদিকে বহুবার চেষ্টা করার পর মোবাইল রিসিভ হলেও তাদেও থেকে ভালো ব্যবহার বা সমস্যা সমাধানের কোন সদ উত্তর পাওা যা না। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে জেলার কোথাও আশাশুনির মত ভয়াবহ লোডশেডিং নাই। এখন সচেতন মহলের প্রশ্ন কেন হয় আশাশুনিতে পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং? দিনে অথবা রাতে আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টি নামলেই শুরু হয় লোডশেডিং। কোন কোন দিন সন্ধ্যায় লোডশেডিং শুরু হলে রাতভর চলে এ লোডশেডিং। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার নি¤œ আয়ের দেশগুলোকে ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ। বাংলাদেশের সাদা সোনা রপ্তানির রাজস্ব আদায়ের একটি অন্যতম জেলা সাতক্ষীরা। আর এ জেলা সহ আশাশুনি উপজেলায় যদি এমনি ভাবে লোডশেডিং চলতে থাকে তবে এ উপজেলার কর্মজীবী মানুষ কোনদিন দেশের জন্য উন্নয়ন করতে পারবে না, বলে মনে করছেন শিক্ষিত সমাজ। কেন এত বেশী আশাশুনিতে পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং জানতে চাইলে আশাশুনি পল্লী বিদ্যুতের এজিএম স্বপন কুমার পাল বলেন লোডশেডিং একটি জাতীয় সমস্যা। আমরা সাতক্ষীরার বিনেরপোতা কেন্দ্র থেকে যে পরিমান বিদ্যুৎ পাই, সেরকমই বিদ্যুৎ সরবরাহ করি। দেশের অন্যান্য জেলায় লোডশেডিং এক প্রকার হয়ই না, আশাশুনিতে কেন এত বেশী জানতে চাইলে তিনি বলেন সিডিউল অনুযায়ী আশাশুনির জন্য আমরা ৩ থেকে ৪ মেগাবাইড বিদ্যুৎ পাই। অন্য জেলায় তারা সিডিউল অনুযায়ী যদি বিদ্যুৎ বেশী পায় তবে কেন তাদের লোডশেডিং হবে? সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং এর হাত থেকে রক্ষা পেতে সাতক্ষীরা জেলা প্রসাশকসহ সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন আশাশুনিবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কেএম রেজাউল করিম: দেবহাটায় ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে ও সখিপুর খান বাহাদুর আহছান উল্লা কলেজ ছাত্রলীগের আয়োজনে শোক র‌্যালি বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সখিপুর মোড় চত্বরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ফারুখ হোসেন রতন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান সবুজ, সাধারন সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম হাফিজ, সহ-সভাপতি সাব্বির আহমেদ, খান বাহাদুর আহছান উল্লা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সুমন, সাধারণ সম্পাদক সাগর হোসেন। শোক র‌্যালিতে বিভিন্ন কলেজ ও ইউনিয়ন ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দরা অংশগ্রহণ করে। এসময় ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গ বন্ধুর জীবনাদর্শ ও জাতীয় শোক দিবসের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের এক মুসলিম ছাত্রনেতা বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন। নিহত লাফিকুল ইসলাম আহমেদ আসামের স্বশাসিত বোড়োল্যান্ড এলাকার মুসলিম ছাত্র ইউনিয়ন এবিএমএসইউ-এর সভাপতি ছিলেন। মঙ্গলবার কোকরাঝাড় শহরের খুব কাছে তিতাগুড়ি বাজারে প্রকাশ্যেই অজ্ঞাত বন্দুকধারীরা তার গুলি চালায়।
লাফিকুল ইসলাম আহমেদ বোডাল্যান্ড অঞ্চলের মুসলমানদের স্বার্থ নিয়ে সবসময়ই সরব ছিলেন। কয়েক বছর আগে একের পর এক বোড়ো-মুসলিম দাঙ্গা চলাকালে তিনি ওই অঞ্চলের মুসলমানদের প্রতিনিধিত্বকারী কন্ঠস্বর হয়ে উঠেন। পুলিশ বলছে, লাফিকুল ইসলাম আহমেদ স্থানীয় একটি দোকানে বসলে কিছুক্ষণের মাথায় মোটরসাইকেলে করে দুই বন্দুকধারী এসে তার মাথা লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
দুই বন্দুকধারীরই মাথায় হেলমেট পরা ছিল। হত্যাকান্ডের পরেই সেখানকার মুসলিম ছাত্র ইউনিয়নের সমর্থকরা বিক্ষোভ শুরু করেন। পুলিশ বলছে, কারা এই হত্যাকা- ঘটিয়েছে তা এখনও নিশ্চিত নয়। তবে ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরে এই হত্যাকা- চালানো হয়ে থাকতে পারে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আরাফাত হোসেন লিটন: পারুলিয়ায় মৎস্য অকসন সেন্টার আড়ৎ কমিটির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১০টায় পারুলিয়া সততা হ্যাসারিতে উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পারুলিয়া মৎস্য অকসন সেন্টার আড়ৎ কমিটির সভাপতি রজব আলী মোল্যার সভাপতিত্বে পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও পারুরিয়া বাজার কমিটির সভাপতি সাইফুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন পারুলিয়ায় মৎস্য অকসন সেন্টার আড়ৎ কমিটির উপদেষ্টা আশরাফ আলী সরদার, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব নুর আমিন গাজী, মিজানুর রহমান মিন্নুর, আলহাজ্ব শেখ খোকন, সুপদ ভুইয়া, আরশাদ আলী মোল্যা, শেখ মোনায়েম হোসেন, আব্দুল মাজেদ, সাফায়েত হোসেন বাচ্চু, ইশান, রমজান আলী মোল্যা, বাসারাত, গফুর, কাদের, আলতাব, তপন, মিঠুন, আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম, রাশেদুজ্জামান রাশেদ, বাপ্পি, ফজলুর রহমান, ইদ্রিস আলী, সুমন, আকবর আলী, সেলিম হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ীগণ উপস্থিত থেকে ব্যবসাকে সু-সংগঠিত করার লক্ষে মৎস্য অকসন সেন্টার মালিক সমিতি গঠন করার লক্ষে শ্রী সুপদ ভুইয়াকে সভাপতি, মিজানুর রহমান মিন্নুরকে সহ-সভাপতি, আব্দুর রহমান ইলতুৎ, সাধারণ সম্পাদক শেখ মোনায়েম হোসেন, আব্দুল মাজেদকে কোষাধ্যক্ষ, রজব আলী মোল্যা, নাজমুল হোসেন, জিয়াদ আলী, সাফায়াত হোসেন বাচ্চু, তপন কুমার মন্ডল ও আসাদুজ্জামান আসাদকে সদস্য করে ১১ সদস্য বিশিষ্ঠ কমিটি ঘোষনা করা হয়েছে। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন পারুলিয়ায় মৎস্য অকসন সেন্টার আড়ৎ কমিটির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest