সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার ৪টি সংসদীয় আসনে বিএনপির ২ বিদ্রোহী প্রার্থীসহ ২৯ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিলসাতক্ষীরা-০১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আ’লীগ নেতা মুজিবের মনোনয়ন জমাসাতক্ষীরা জেলা কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশনের ফলাফল প্রকাশExploring the Flavorful Journey of Ground Beef Enchiladasজেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনচোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ কাটিয়া রেজিস্ট্রি অফিসপাড়ার বাসিন্দারা : মিথ্যা মামলার অভিযোগসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতার মৃত্যুতে শােকসাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা: আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগশ্যামনগরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ভারতীয় মদ জব্দআশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনা

01প্রেস বিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরার প্রথিতযশা সাংবাদিক আবদুল মোতালেব একটি অদর্শের নাম, একটি স্মরণীয় নাম। আবদুল মোতালেব একটি অনুকরনীয় দৃষ্টান্ত, আমাদের চলার পথের এক আলোকরশ্মির নাম আবদুল মোতালেব। প্রয়াত এই সাংবাদিক তার কর্মের মধ্য দিয়ে চিরঞ্জীব হয়ে থাকবেন। তাকে স্মরণে রেখেই আমাদের পথচলা । প্রয়াত এই গুনী সাংবাদিক আবদুল মোতালেব তার জীবদ্দশায় যে সমাজকর্ম করে গেছেন তার মধ্যেই তিনি বেঁচে থাকবেন। তার আদর্শ ও চলার পথ অনুসরন করে নতুন প্রজন্মকে শিক্ষা গ্রহন করতে হবে।
শুক্রবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত আবদুল মোতালেব স্মরণ সভায় এ কথা বলেন আয়োজকরা। তার ১৫ তম মৃত্যু বার্ষিক উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে প্রয়াত এই সাংবাদিকের মাজার জিয়ারত করেন সাতক্ষীরার সাংবাদিকরা। তারা সেখানে তার জন্য দোয়া করেন। অপরদিকে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব হলরুমে আয়োজিত স্মরণ সভায় তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সাংবাদিক বক্তারা বলেন তিনি একাধারে বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি, সাতক্ষীরার প্রথম দৈনিক কাফেলার সম্পাদক এবং সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ অবজারভার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি। জাতীয় কমিটির সদস্য ও কমিশনার হিসাবে তিনি রেড ক্রিসেন্ট ও বাংলাদেশ স্কাউট ব্যক্তিত্ব হিসাবেও সারা দেশে সুনাম অর্জন করেন। সংস্কৃতি চর্চায় মুক্ত উদার এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারনকারী ব্যক্তি হিসাবে আবদুল মোতালেব সারা জেলা চষে বেড়িয়েছেন। জাতীয় ক্ষেত্রে সাতক্ষীরাকে বারবার উপস্থাপন করে তিনি অবহেলিত এই জেলাকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করতে বিরামহীন প্রচেষ্টা চালিয়েছেন্ । একজন শিক্ষানুরাগী হিসাবে আবদুল মোতালেব নারী শিক্ষা সম্প্রসারণ ও স্কুল কলেজ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেছেন। জেলা ও জেলার বাইরেও তিনি নিজ হাতে গড়ে তুলেছেন অগনিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তিনি ছিলেন সাতক্ষীরার সাংবাদিক গড়ার অন্যতম কারিগর। সাতক্ষীরার কোনো সাংবাদিক তার সহযোগিতা ছাড়া নিজেদের পরিচিতি বাড়াতে পারেন নি। তিনি ছিলেন সাতক্ষীরার উন্নয়নের রূপকার। আবদুল মোতালেব ছিলেন একজন পরিশ্রমী ও নিষ্ঠাবান সমাজসেবক। সমাজের এমন কোনো দিক নেই যেদিকে তিনি হাত দেন নি।্ আর তিনি যেখানে হাত দিয়েছেন সেখানেই তিনি ফলিয়েছেন সোনার ফসল। সমাজকর্মের বিরল স্বীকৃতি হিসাবে তিনি বারবার পুরস্কার লাভ করেছেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় এমনিভাবে গড়ে তুলেছেন অগনিত স্কুল কলেজ মাদ্রাসা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য তিনি সরকারের কাছ থেকে জমি আদায় করেছেন। আর এতে চাকুরির সংস্থান করেছেন অগনিত মানুষের। তার কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে আজও চাকুরি করে চলেছেন অনেক মানুষ। তিনি ছিলেন সমাজের নিপীড়িত নিগৃহীত এবং দুর্যোগ কবলিত মানুষের বন্ধু। দুর্যোগপ্রবণ জেলা সাতক্ষীরায় ঝড় বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস হলেই আবদুল মোতালেব তার ত্রাণ বহর নিয়ে ছুটতেন সেখানে। ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের খাবার , বস্ত্র, ওষুধ ও বাস্স্থানের ব্যবস্থা করে দিতেন। রেড ক্রিসেন্টের আদর্শ ও লক্ষ্যকে আবদুল মোতালেবই ফুটিয়ে তোলেন সাধারন মানুষের কাছে। তিনি ছিলেন সকলের কাছে অতি প্রিয় মোতালেব ভাই। পান সুপারিতে লাল হয়ে থাকা তারা সদা হাস্যময় মুখমন্ডল মানুষের মনের সব কষ্ট দুর করে দিতো। তিনি ছিলেন সাহসী, উদ্যমী এবং সকল ক্ষেত্রে অগ্রগামী এক পুরুষ। তার দৃষ্টান্ত তিনি নিজেই।
প্রেসক্লাব সভাপতি এড. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল বারীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় দৈনিক কালের চিত্র সম্পাদক আবু আহমেদ বলেন আবদুল মোতালেব ছিলেন আমাদের পথ প্রদর্শক। তিনি মানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। সাবেক সভাপতি সুভাষ চৌধুরী বলেন আবদুল মোতালেব শুধু সাংবাদিক নন তিনি ছিলেন সমাজের অগ্রদূত। তিনি তার কাজের মধ্যে বেঁচে থাকবেন চিরদিন। প্রথম আলোর কল্যাণ ব্যানার্জি বলেন সাংবাদিক আবদুল মোতালেব সাংবাদিক গড়ার কারিগর হিসাবে কাজ করে গেছেন। তার দৃষ্টান্ত তিনি নিজেই। সাবেক সভাপতি জিএম মনিরুল ইসলাম মিনি বলেন আবদুল মোতালেব ছিলেন একজন নিঃস্বার্থ সমাজদরদী মানুষ। তার সংস্পর্শে যিনি গেছেন তিনিই তার আপন হয়ে উঠতেন। দৈনিক দক্ষিনের মশাল সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহি বলেন তার সাথে আমরা মিলিত হয়ে চারণিক শিল্পী গোষ্ঠী গড়ে তুলেছিলাম। এভাবে তিনি সংস্কৃতির সেবা করে গেছেন। সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বলেন তিনি সাংবাদিকদের দুঃসময়ে এগিয়ে এসে তাকে সাহস যুগিয়েছেন। তিনি ছিলেন আমাদের পথপ্রদর্শক। সাবেক সাধারণ সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপী বলেন আবদুল মোতালেবের দুরদর্শীতার কারণে সাতক্ষীরার সাংবাদিকদের ঠিকানা হয়েছে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব। আমরা তার জন্য দোয়া করি। সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম কামরুজ্জামান বলেন, আবদুল মোতালেব অনুন্নত পিছিয়ে পড়া অচেনা এলাকায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে দেশে শিক্ষার আলো ছড়িয়েছেন। সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান মোজাফফর রহমান বলেন আবদুল মোতালেব আমাদের এলাকায় যেয়ে স্কুল কলেজ গড়ে তুলতে মানুষকে আগ্রহী করতেন। নিজ হাতে বহু স্কুল কলেজের গোড়া পত্তন করেছেন তিনি। দেশ টিভির শরিফুল্লাহ কায়সার সুমন বলেন তিনি ছিলেন আমাদের সমাজের আলোকবর্তিকা বাহক। ছিলেন মৌলবাদী দৃষ্টিভঙ্গির বিপক্ষে। প্রয়াত সাংবাদিক নেতা আবদুল মোতালেবের জ্যেষ্ঠ ছেলে ডা. রফিকুজ্জামান উজ্জ্বল বলেন আমি একজন সন্তান হিসাবে বলতে পারি তিনি ছিলেন এমন একজন বাবা যিনি কেবলমাত্র তার পরিবার নিয়ে ব্যস্ত থাকেন নি। পরিবারের সুখ দুঃখের সব কথা পেছনে ফেলে তিনি কাজ করেছেন সমাজের জন্য, মানুষের জন্য, শিক্ষার জন্য। দুঃস্থদের সেবা দিয়েছেন উদার হস্তে। ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির আবুল কাসেম বলেন তিনি ছিলেন শিক্ষানুরাগী মানুষ। জীবনব্যাপী তিনি শিক্ষায় সেবা দিয়ে অমর হয়ে থাকবেন। দৈনিক যশোরের সেলিম রেজা মুকুল বলেন মোতালেব সাহেব ছিলেন জনদরদী ও নিঃস্বার্থ ব্যক্তি। তিনি জীবনভর শুধু কল্যাণকর কাজই করে গেছেন । দৈনিক মানব কন্ঠের অসীম চক্রবর্তী বলেন আবদুল মোতালেব ছিলেন সাতক্ষীরার উন্নয়নের রূপকার। দৈনিক কাফেলার এম ঈদুজ্জামান ইদ্রিস বলেন আবদুল মোতালেব ছিলেন সাংবাদিকদের গুরু। তিনি হাতে কলমে সাংবাদিকতা শিখিয়েছেন। তার নামে প্রেসক্লাব ভবনের নামকরন করা হোক। বাংলা টিভির আমেনা বিলকিস ময়না বলেন আবদুল মোতালেব নারী শিক্ষায় যে অবদান রেখে গেছেন তার কোনো তুলনা নেই। বাংলা নিউজ টুয়েন্টিফোর ডট কম শেখ তানজির আহমেদ বলেন আবদুল মোতালেবের সাথে ছিল আমাদের পারিবারিক সম্পর্ক। তিনি আজীবন মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন।
স্মরণ সভার সভাপতি সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব সভাপতি এড. আবুল কালাম আজাদ বলেন, আবদুল মোতালেব সাতক্ষীরার মানুষের কাছে একটি অতিপ্রিয় নাম। তার কর্মের ব্যাপ্তি ছিল বহদুর পর্যন্ত। তিনি মানুষের জন্য কাজ করেছেন হৃদয় দিয়ে। তার ভালবাসায় আমরা সবাই সিক্ত। তিনি রেড ক্রিসেন্ট, বাংলাদেশ স্কাউট আন্দোলনের মধ্য দিয়ে দেশ জুড়ে পরিচিতি লাভ করেছিলেন। প্রথিতযশা সাংবাদিক ও সাতক্ষীরার প্রথম দৈনিক কাফেলার সম্পাদক, বাংলাদেশ অবজারভার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি হিসাবেও তিনি নিজে ছিলেন সুপ্রতিষ্ঠিত এক পুরুষ। তার দৃষ্টান্ত তিনি নিজেই বলে উল্লেখ করেন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Attosat-620x330আসাদুজ্জামান : প্রায় দেড় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ থেকে বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার এক কর্মকর্তাকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত ওই কর্মকর্তার নাম নাজমুল হাসান মিন্টু। শুক্রবার দুপুরে কালিগঞ্জ উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামের তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়।
তিনি ওই গ্রামের ডাঃ শামসুর রহমানের ছেলে ও হিউম্যান ইমপ্রুভমেন্ট ফাউন্ডেশন হিপ নামের একটি বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার বিভাগীয় পরিচালক।
ভুক্তভোগী মোঃ ওমর শরিফসহ একাধিক লোকজন জানান, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা হিউম্যান ইমপ্রুভমেন্ট ফাউন্ডেশন হিপের এর বিভাগীয় পরিচালক নাজমুল হাসান মিন্টু দীর্ঘ দিন যাবত সাতক্ষীরা বিভিন্ন উপজেলায় প্রতিনিধি নিয়োগ দিয়ে তাদের মাধ্যমে সাধারন গ্রাহকদের ঘরবাড়ি দেয়ার নামে জন প্রতি ১০ হাজার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নিয়েছেন। এমনিভাবে তিনি জেলার ৭ টি উপজেলা থেকে প্রায় দেড় হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে এ পর্যন্ত সর্বনি¤œ দেড় কোটি আতœসাত করেছেন। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর ওই কর্মকর্তা পালিয়ে তার গ্রামের বাড়ি কালিগঞ্জ উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর নিজ বাড়ি অবস্থান করেন। এক পর্যায়ে শুক্রবার দুপুরে ভুক্তভোগী অর্ধশতাধিক গ্রাহক তার গ্রামের বাড়িতে গিয়ে তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লস্কর জায়াদুল হক এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, প্রায় সাড়ে ৭’ শ গ্রাহকের কাছ থেকে আটক নাজমুল হাসান মিন্টু প্রায় এক কোট টাকা আতœসাত করেছেন। তিনি আরো জানান, তার বিরুদ্ধে প্রতারনার মাধ্যমে টাকা আতœসাৎ করার অভিযোগে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

04খন্দকার আনিসুর রহমান আনিস : ব্যাপক অনিয়মের পর এলাকাবাসীর চাপের মূখে যেনতেন করে তৈরী করা রাস্তার ইট তুলে নিয়ে পুনরায় সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে। পুনরায় শুরু করেছে অনিয়ম। সাতক্ষীরা সদর উপজেলার মাছখোলা ব্রীজ সংলগ্ন দুই পাড়ের মোট ৫‘শ’ মিটার রাস্তায় হয় এ অনিময়।
তবে ঠিকাদার নুরুল ও হামিদ কৌশলে পুনরায় তুলে ফেলা ইট দিয়ে নির্ধারিত জায়গায় রাস্তা সংস্কার’র কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে এলাকাবাসী একাধিক অভিযোগ করেও ঠিকাদার প্রভাবশালী হওয়ায় কোন লাভ হয়নি। স্থানীয় এলাকাবাসী জানায়, সদর উপজেলার মাছখোলা স্বপ্ন মাছখোলা ব্রীজ। সেই স্বপ্ন পূরণ হবার পর ব্রীজের দুই পাশে মোট ৫‘শ’ মিটার মাটির রাস্তার ২৯লক্ষ টাকার হেরিংবনের কাজ শুরু হয়। সদর উপজেলার কাজটি এলজিইডি দেখ ভাল করছেন। কিন্তু কাজে ১নং ইট ও ৯ইঞ্চি বালি দেয়ার কথা থাকলেও ঠিকাদার তা না করে যেন তেন বালি ও ২নং ইট দিয়ে ওই রাস্তার কাজের শেষ নামান।
কিন্তু কাজে ব্যাপক অনিয়ম করায় স্থানীয় এলাকাবাসীর প্রতিরোধে ওই রাস্তার ইট তুলে ফেলতে বাধ্য হয় ঠিকাদার। পুনরায় ভাল মানের সরঞ্জাম দিয়ে কাজ করবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেয় ওই ঠিকাদার। কিন্তু কয়লা ধুলে যায়না ময়লা। তেমনি কাজ করছেন ঠিকাদার নূরুল ও হামিদ। তারা এলজিইডি’র কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে রাস্তার কাজের নামে পুকুর চুরি করছেন ওই দুই ঠিকাদার। সেই যেন তেন বালি ও নি¤œ মানের ইট দিয়ে তিনি কাজের গতি বাড়িয়ে শেষ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এব্যাপারে ঠিকাদার নূরুলের সাথে তার মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, রাস্তার মাটি বসে যাওয়ায় পুনরায় রাস্তার কাজ শুরু করেছি। তবে কাজে সকল অনিয়মের কথা তিনি অস্বীকার করেন। এব্যাপারে এলাকাবাসী কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1408636131.তালা প্রতিনিধি : দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুমের উপর মীর মাহমুদ আলি লাকি কর্তৃক সন্ত্রাসী হামলা, পত্রিকা অফিস ভাংচুর ও ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সহ অফিস স্টাফের নামে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন তালা প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ।
বিবৃতি দাতারা হলেন তালা প্রেসক্লাব’র আহ্বায়ক পণব ঘোষ বাবলু, সদস্য সচিব মোঃ আব্দুল জব্বার, যুগ্ন আহ্বায়ক গাজী জাহিদুর রহমান, এম.এ ফয়সাল, সরদার মশিয়ার রহমান, প্রেস ক্লাবের সদস্য নজরুল ইসলাম, তপন চক্রবতী, সেলিম হায়দার, প্রভাষক ইয়াছিন আলী,  সব্যসাচী মজুমদার বাপ্পী, অর্জন বিশ্বাস, নূর ইসলাম, ইলিয়াস হোসেন,ফিরোজা বেগম শিমু, মোঃ আকবর হোসেন,  শফিকুল ইসলাম, কাজী আরিফুল হক ভুলু, সেকেন্দার আবু জাফর বাবু, মোঃ খলিলুর রহমান, জাহাঙ্গীর হোসেন, প্রভাষক নজরুল ইসলাম, রোকনুজ্জামান টিপু, কাজী লিয়াকাত, আজমল হোসেন জুয়েল, তাজমুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, আছাদুজ্জামন রাজু, সুমন রায় গনেশ, খলিলুর রহমান লিথু, রবিউল ইসলাম, কামরুজ্জামান মিঠু, গোলাম রসূল, শাহিনুর রহমান, সৌমিত্র চক্রবর্তী, মনঞ্জুরুল হাসান, এস. কে রায়হান, জয়দেব গাইন, সুব্রত বিশ্বাস  প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

01আসাদুজ্জামান : সাতক্ষীরায় মেডিকেল কলেজ, ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি, টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার ও যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন এবং শ্যামনগর কলেজ জাতীয়করণসহ বেশ বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে বর্তমান সরকার। কিন্তু সরকারের সব উন্নয়ন কর্মকা- ম্লান করে দিচ্ছে সড়ক-মহাসড়কের বেহাল দশা ও যোগাযোগ ব্যবস্থা। এতে একই সাথে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে সাতক্ষীরার সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্য।
সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, জেলার সাতক্ষীরা-মুন্সীগঞ্জ সড়ক, সাতক্ষীরা-যশোর সড়ক, সাতক্ষীরা-আশাশুনি সড়ক ও সাতক্ষীরা শহরের অধিকাংশ সড়কের পিচ উঠে গিয়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। খানা-খন্দে চলাচলে দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েকগুণ। আর এ দুর্ভোগের জন্য জনপ্রতিনিধিদের অবহেলা ও অপরিনামদর্শিতাকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা। 02
স্থানীয়দের অভিযোগ, জেলার সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে স্থানীয় সংসদ সদস্যরা গত আট বছরে কোন ভূমিকাই রাখেননি।
এর মধ্যে সাতক্ষীরা-৩ আসনের সংসদ সদস্য ডা. আ ফ ম রুহুল হক পাঁচ বছর মন্ত্রী ছিলেন। তার প্রচেষ্টাতেই সাতক্ষীরা পেয়েছে একটি মেডিকেল কলেজসহ অনেক প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে তিনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি। সাতক্ষীরা-মুন্সীগঞ্জ সড়কের বড় অংশ বয়ে গেছে তার সংসদীয় এলাকা দিয়ে। চলাচলের অযোগ্য সড়ক উন্নয়নে তিনি বারংবার সংশ্লিষ্ট বিভাগকে তাগদা দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এ অবস্থা থেকে উত্তরণের কোন নজির চোখে পড়েনি জেলাবাসীর।
তবে, সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সাতক্ষীরা-২ নির্বাচনী এলাকাতেও নেই কোন উজ্জ¦ল দৃষ্টান্ত। সাতক্ষীরা শহরের কদমতলা থেকে বাকাল পর্যন্ত সড়কের বেহাল দশাই তার প্রমাণ। যা সরকারের ভাবমূর্তিকে চরমভাবে প্রশ্নের সম্মুখীন করে তুলেছে।
আর কালিগঞ্জ উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও শ্যামনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত সাতক্ষীরা-৪ নির্বাচনী এলাকার উপর দিয়ে বয়ে চলা কালিগঞ্জ-মুন্সীগঞ্জ সড়কের করুণ অবস্থাই বলে দেয় স্থানীয় জনপ্রতিনিধির ভূমিকা।
জেলা সড়ক ও জনপথ বিভাগের মতে, সাতক্ষীরা-মুন্সীগঞ্জ সড়কের ৬৫ কিলোমিটারের মধ্যে ৮-৯ কিলোমিটার, সাতক্ষীরা সড়ক ও জনপথ বিভাগের আওতাধীন সাতক্ষীরা-যশোর সড়কের ২৭ কিলোমিটারের মধ্যে ৭-৮ কিলোমিটার চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। যদিও বাস্তবে অবস্থা আরও করুণ। আর সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থার এই বেহাল দশার কারণেই বিকশিত হতে পারছে না সাতক্ষীরার সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্প। যদিও একমাত্র সাতক্ষীরা দিয়েই সড়কপথে সুন্দরবন দেখা যায়।
03বউ-বাচ্চা নিয়ে রাজশাহী থেকে সুন্দরবন দেখতে আসা এক শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এই পথে কেউ ভ্রমণে আসে। বউ-বাচ্চা নিয়ে কি যে বিপদে পড়েছি? রাস্তা-ঘাটের যে অবস্থা, আসতে গিয়েই তো সবাই অসুস্থ। ফিরতে পারলে বাচি। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এতো সম্ভাবনাময় একটা জায়গা। অথচ কি বেহাল অবস্থা। এখানকার নেতারা কি করে, প্রশ্ন করেন তিনি।
স্থানীয় একাধিক একজন পর্যটক গাইড নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ভাই যারাই আসে, সবার মুখে একই কথা, রাস্তা ভাল না। আসলেই তো, সড়কের উন্নয়নে গত এক দশকে কোন পদক্ষেপই চোখে পড়ে নি। মাঝে-মধ্যে ইট-পাথর দিয়ে দায়সারাভাবে পট্টি দেওয়া হয়, কিন্তু তা থাকে এক সপ্তাহ।
এ প্রসঙ্গে সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব আলী নুর খান বাবুল বলেন, সাতক্ষীরার একটি সড়কও চলাচলের উপযোগী নেই। এখানকার সংসদ সদস্যরা বিষয়টি দেখেন ওনা, শোনেন ওনা। সরকার জেলায় অনেক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও একমাত্র সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থাই সব উন্নয়ন খেয়ে ফেলছে।
সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থার বর্তমান অবস্থা নিয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ মুনজুরুল করিম বলেন, ভালভাবে সংস্কারে যে পরিমান বরাদ্দ প্রয়োজন, তা নেই। তবে, খুব দ্রুত সাতক্ষীরা-কালিগঞ্জ সড়কের কিছু অংশে রিপেয়ারিংয়ের ৩০ লাখ টাকার কাজ শুরু হবে। আর সাতক্ষীরা-যশোর সড়কের কিছু অংশ পুনর্নির্মাণে নয় কোটি টাকার কাজ শুরু হবে বলে তিনি আরো জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1496299811রমজান মাসে যাঁরা রোজা রাখেন, তাঁদের বেশিরভাগই রোজা শুরুর দিনগুলোতে বদহজমে ভোগেন। রোজার সময় খাওয়ার অভ্যাসের পরিবর্তন হয়। রাতে অল্প সময়ে কয়েকবার খাওয়া হয়। খাদ্যাভ্যাসের এ পরিবর্তন পেটে এসিডিটি তৈরি করে। এখান থেকে দেখা দেয় বদহজম। এ সমস্যা সাধারণত সাময়িক। কিছুদিন পর ঠিক হয়ে যায়। এ ছাড়া আমাদের খাবারের জন্যও হতে পারে বদহজম। তাই সচেতন হলে এ সমস্যা দূর করা যায়।

রোজার সময় ইফতারে ভাজাপোড়া খাবার না হলে অনেকের যেন চলেই না। তাই পেঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, ফ্রাই এসব খান অনেকে। এগুলো কিন্তু বদহজমের অন্যতম কারণ। ইফতারে এগুলো না খেয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে পারেন। ইফতারের খাবার দুই ভাগে ভাগ করুন। মাগরিবের নামাজের আগে ও পরে। খেজুর ও পানি, ফলের জুস দিয়ে ইফতার শুরু করুন। এ সময় পানীয় বেশি পান করুন। পানীয় বলতে কিন্তু কোমল পানীয় নয়। এগুলো পেটের সমস্যা আরো বাড়াবে। মাগরিবের নামাজ পড়ার পর ভারী কিছু, যেমন—রুটি, দই-চিড়া, ভাত ইত্যাদি খেতে পারেন।

অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার খাবেন না। চিপস, নাট এগুলোতে লবণ বেশি থাকে।

একসঙ্গে বেশি পরিমাণে খাবার খাবেন না। এতে করে এসিডিটির সমস্যা বেশি হয়। মিষ্টিজাতীয় খাবার কম খাওয়াই ভালো। আঁশসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। রুটি, ডাল, শাকসবজি, ফলমূল, শিমের বিচি ইত্যাদিতে আঁশ বেশি থাকে।

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পরিমিত বিশ্রাম নিন। আশা করা যায় সমস্যা কমে যাবে। এতেও কাজ না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

লেখক : মেডিকেল অফিসার, ঢাকা মেডিকেল কলেজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1496381477-02নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা থেকে বিপুলসংখ্যক অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।

জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন আজ শুক্রবার সকালে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে রূপগঞ্জের পূর্বাচল ৫ নম্বর সেক্টরে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।

‘সেখান থেকে এখন পর্যন্ত ৬১টি রাইফেল, ৪০টি এসএমজি, দুটি রকেট লঞ্চার, পাঁচটি পিস্তল, ডেটোনেটরসহ বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। বাড়ি ও পাশের লেক থেকে এসব উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।’

পুলিশ কর্মকর্তা আরো জানান, এখনো অভিযান অব্যাহত আছে। এ ব্যাপারে পরে বিস্তারিত আরো জানানো হবে।

এদিকে সকালে লেকের পানিতে নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ডুবুরিরা তল্লাশির জন্য নেমেছেন।

এ ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই ঢাকা থেকে পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) ঘটনাস্থলে রওনা হয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছান স্থানীয় সংসদ সদস্য গাজী গোলাম দস্তগীর বীর প্রতীক।

ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ সদস্যরা উদ্ধার করা অস্ত্র সাজিয়ে রাখছেন। পরে এ ব্যাপারে ব্রিফ করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

kWrV9H_bdস্পোর্টস ডেস্ক: পরাজয় দিয়েই আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি মিশন শুরু হয়েছে বাংলাদেশের। নিজেদের প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ দল। কিন্তু সব হিসাব-নিকেশ বদলে গেলো ম্যাচ শেষে। নিজেদের প্রথম ম্যাচেই ইংল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে।

সকালে লর্ডসের ওভালে টসে হেরে ব্যাটিং করতে নেমে তামিম-মুশফিকের নান্দকীয় ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে এগুতে থাকে বাংলাদেশ। প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সেঞ্চুরির দেখা পান তামিম। ৭৯ রানের ইনিংস খেলেন মুশফিকও। দুইজনের রেকর্ড জুটিতে ৩০৫ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ তবে ম্যাচের আগে খালেদ মাহমুদ সুজন দলকে সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন।

মুশফিক-তামিমের ব্যাটিংয়ে এক সময় ৩৩০-৩৪০ করবে বলে মনে হলেও টানা দুই বলে দুই ব্যাটসম্যানের আউটে বদলে যায় ম্যাচের পরিস্থিতি। বরাবরের মতো ২০-৩০ রান কম করে বাংলাদেশ। আর শেষের দিকে রানের গতি ধীর গতি হওয়াকেই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে দেখছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি মর্তুজা।

“৩০৫ সাধারণত খুবই ভালো সংগ্রহ তবে এই পিচের জন্য এই রান যথেষ্ট ছিল না। রুট খুবই ভালো ব্যাটিং করেছে। তামিম-মুশফিকও অসাধারণ ব্যাটিং করেছে। তবে আমার মতে শেষের দিকে রানের গতি কমে যাওয়াতে ২০-৩০ রান কম হয়েছে আমাদের এবং সেটিই ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দিয়েছে।”

“বোলারদের জন্য দিনটা ভালো ছিল না। মুস্তাফিজ, রুবেলও নিজেদের সেরাটা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। অন্যদিকে সাকিবও নিজের সেরাটা দিতে পারেনি। সবমিলিয়ে বোলারদের জন্য বাজে দিন ছিল এটি, এবং একজন বোলারের ঘাটতি ছিল মনে হচ্ছে। আগামী ম্যাচে অতিরিক্ত বোলার খেলানোর ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা করা হতে পারে।”

ইংলিশ অধিনায়ক ইয়ন মরগ্যান তখনও ক্রিজে সেট হননি। মাশরাফির ওভারে দারুণ এক ক্যাচ লুফে নেন তামিম ইকবাল। তবে পরবর্তীতে রিপ্লেই তে দেখানো হয়েছে বল মাটির সঙ্গে স্পর্শ করেছে। কিন্তু নিজের ক্যাচ নিয়ে পুরোপুরি আত্মবিশ্বাসী ছিলেন তামিম ইকবাল। তবে থার্ড-অ্যাম্পায়ার নট আউটের সিদ্ধান্ত দেন।

এই ব্যাপারে মাশরাফিকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, “আসলে সেটা আমিও ঠিকভাবে লক্ষ্য করিনি। ঐটা থার্ড-আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত ছিল এবং আম্পায়ারের সিদ্ধান্তই শেষ সিদ্ধান্ত।”

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest