সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার ৪টি সংসদীয় আসনে বিএনপির ২ বিদ্রোহী প্রার্থীসহ ২৯ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিলসাতক্ষীরা-০১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আ’লীগ নেতা মুজিবের মনোনয়ন জমাসাতক্ষীরা জেলা কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশনের ফলাফল প্রকাশExploring the Flavorful Journey of Ground Beef Enchiladasজেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনচোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ কাটিয়া রেজিস্ট্রি অফিসপাড়ার বাসিন্দারা : মিথ্যা মামলার অভিযোগসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতার মৃত্যুতে শােকসাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা: আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগশ্যামনগরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ভারতীয় মদ জব্দআশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনা

1470464455নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা জেলাব্যাপী পুলিশের বিশেষ অভিযানে জামায়াতের একজন কর্মীসহ ৩৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার বিকাল থেকে আজ সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় ৮০ বোতল ফেনন্সিডিল ও ৩৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ১৬ জন, কলারোয়া থানা ০৫ জন, তালা থানা ০৫ জন, কালিগঞ্জ থানা ০২ জন, শ্যামনগর থানা ০২ জন, আশাশুনি থানা ০৩ জন, দেবহাটা থানা ০২ ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ০৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশর বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dTLsHB_3নিষিদ্ধের তালিকায় শুধু বিধিনিষেধ নয়। অনেক সময় ভাল ভাল বিষয়ও নিষেধের আড়ে পড়ে। তাই বলে কি খাবারও?

বিশ্বের কয়েকটি দেশে কিছু খাবারের উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তাই, এই তথ্যটি আপনার কাজে আসবে, বিশেষ করে যখন আপনি সেই স্থানগুলিতে ভ্রমণ করবেন।

১। সমুচা: সমুচা নিষিদ্ধ সোমালিয়ায়। এই মজাদার খাবারটি নিষিদ্ধ হওয়ার কারণটিও বেশ অদ্ভুত। সমুচার চেহারার সাথে দেশটির সন্ত্রাসী গোষ্টী ‘আল-শাবাব’-এর চিহ্নের সঙ্গে মিলে যায়। এ কারণেই ২০১১ সালেসোমালিয়ায় এটি নিষিদ্ধ করা হয়।

২। টমেটোর সস: সব সুস্বাদু খাবার খাওয়ার জন্য ফ্রান্সে খাদ্যদ্রব্যগুলি পছন্দের তালিকায় সবার উপরে। খাবারের স্বাদ যাতে নষ্ট না হয়ে যায় সে কারনে ফ্রান্সের সরকার ২০১১ সালে টমেটো কেচাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। আর এটি ফ্রান্সের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে টমেটো কেচাপ নিষিদ্ধ।

৩। কিন্ডার জয়: চকলেট বাচ্চাদের পছন্দের খাবার হলেও, এর বেশ কিছু স্বাস্থ্যগত ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। বিশাল আকারের চকলেট কিন্ডার এগস নিষিদ্ধ যুক্তরাষ্ট্রে। মূলত স্বাস্থ্যগত সচেতনতার জন্যই ১৯৩৮ সালে এটি নিষিদ্ধ করা হয়। কারন সরকার মনে করে, এই বিশাল আকৃতির চকলেট বাচ্চাদের স্বাস্থ্যর জন্য বেশ ক্ষতিকর।

৪। চুইংগাম: চুইংগাম সিঙ্গাপুরে নিষিদ্ধ। কারন সিঙ্গাপুর পরিষ্কার পরিচ্ছনাতার জন্য বিখ্যাত একটি দেশ। মানুষ চুইংগাম চিবুনোর পর তা যেখানে সেখানে ফেলে পরিবেশ নোংরা করে বিধায় এটি ১৯৯২ সালে সিঙ্গাপুরে নিষিদ্ধ করা হয়।

৫। কাঁচা দুধ: যুক্তরাষ্ট্রের ২২টি রাজ্যে ও কানাডায় কাঁচা দুধ ও ডেইরি পণ্য বিক্রি করা নিষিদ্ধ। এই নিষেধাজ্ঞাটির প্রকৃত কারণ হল এই পণ্যগুলিতে উপস্থিত যেসব কীটনাশকগুলি থাকে, সেটা লিস্টারিয়াসিস, ই-কোলি এবং খাদ্য বিষক্রিয়া হতে পারে।

৬। হ্যাগিস: স্কটল্যান্ডের বিখ্যাত এ খাবারটি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ। এটি মূলত ভেড়ার হৃৎপিণ্ড, লিভার ও ফুসফুসের সঙ্গে বিভিন্ন মসলা মিশিয়ে তৈরি করা হয়। আপনি যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই এটি সম্পর্কে জানা উচিত। যে হ্যাগিস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অবৈধ খাদ্য।

৭। গরুর মাংস: ভারতে বসবাসরত মানুষের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে, একটি গরু বধ করা এবং ধর্ষণ করা একটি অপরাধমূলক কাজ। তাই ভারতের বহু স্থানে ধর্মীয় কারণে গরুর মাংস নিষিদ্ধ। সূত্রঃ টাইমস অব ইন্ডিয়া।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

2EEk3b_happyবিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে বলিউডের কিং শাহরুখ খানের, এই খবরই এখন দাবানলের মত ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল নেটওয়ার্কে। প্যারিসে বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে কিং খানের।

শুধু তাই নয়, ফ্রান্সের সিভিল এভিয়েশন অথরিটি নাকি শাহরুখ খানের মৃত্যুর খবর নিয়ে একটি বিবৃতিও প্রকাশ করেছে, এই খবর ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয়েছে হৈ হট্টগোল। তবে এই খবরের সত্যতা নিয়ে যে কেবল ধন্দই রয়েছে তাই নয়, শাহরুখ খানের মৃত্যুর ভুয়ো খবর ছড়িয়ে পড়া নিয়ে সোশ্যাল মাধ্যমেই নিন্দার ঝড় উঠেছে। টুইটার থেকে ফেসবুক সব জায়গাতেই এই খবর এবং তার নিন্দা।

উল্লেখ্য এর আগেও নানান সময়ে নানান সেলিব্রিটিদের মৃত্যুর ভুয়ো খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। এবার এই ‘ধাপ্পাবাজি’র খবরের শিকার হলেন স্বয়ং বলিউডের কিং শাহরুখ খান। খবর-২৪ঘন্টা

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

KNo0nv_sunnyবলিউড অভিনেত্রী সানি লিওন ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার মুখ থেকে ফিরে এলেন। ফিরে এলেন তাঁর স্বামী ড্যানিয়েল ওয়েবার এবং ট্রুপের অন্য সদস্যরাও। সানি নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও প্রকাশ করে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির কথা জানিয়েছেন। তবে সকলেই অক্ষত বলেও জানিয়েছেন সানি লিওন।

নিজের টুইটার হ্যান্ডলে সানি লিওন গতকাল বুধবার লিখেছেন, বিধাতাকে ধন্যবাদ যে আমরা সকলে বেঁচে আছি। তিনি জানিয়েছেন খারাপ আবহাওয়ার কারণে তাঁদের প্রাইভেট ফ্লাইট দুর্ঘটনার মুখে পড়তে চলেছিল। খুব অল্পের জন্য বিমানটি রক্ষা পেয়েছে এবং ভয়ঙ্কর একটি ঘটনা এড়ানো গিয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। সানির সঙ্গে তাঁর স্বামী ড্যানিয়েল ছিলেন। ছিলেন অন্য টিম মেম্বাররাও। বিমানটি দুর্ঘটাগ্রস্ত হলে সকলেরই প্রাণসংশয় হতে পারত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

cVUJrs_Dorshanআজ (১লা জুন) বৃহস্পতিবার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে রাজধানীর বনানীর একটি অভিজাত হোটেলে দুই তরুণী ধর্ষণের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট। গতকাল (৩১ মে) বুধবার রাতে সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ড. সোহেল মাহমুদ। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে কি এসেছে, তা জানাতে রাজি হননি ড. সোহেল।

তিনি সাংবাদিকদের জানান, ময়নাতদন্তের সবকটি রিপোর্ট তিনি হাতে পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট মেডিক্যাল বোর্ডের উপস্থিতিতে এ রিপোর্ট পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

উল্লেখ্য, গত ২৮ মার্চ রাজধানীর বনানীর ‘দ্য রেইন ট্রি’ হোটেলে সাফাত আহমেদ নামে এক বন্ধুর জন্মদিনে যোগ দিতে গিয়ে অপরাপর বন্ধুদের সহায়তায় ধর্ষণের শিকার হন ওই দুই তরুণী। তাদের অভিযোগ, সাফাত আহমেদ ও তার বন্ধুদের যোগসাজশে অস্ত্রের মুখে তাদের ধর্ষণ করা হয়।

পরে দুই তরুণীর বাসায় সাফাতের দেহরক্ষী পাঠিয়ে তাদের ভয়ভীতি দেখানো হয় বলেও মামলায় বলা হয়। ধারণ করা ওই ভিডিওচিত্র অনলাইনে ছেড়ে দেয়ার হুমকির মধ্যেই তরুণীরা ঘটনার এক মাসেরও বেশি সময় পর আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে আলোচনা করে তারা মামলার সিদ্ধান্ত নেন বলে জানান তারা।

এর আগে দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলার প্রধান আসামি সাফাত আহমেদ ও সাদমান সাকিফ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। দুই তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করেছেন প্রধান আসামি সাফাত আহমেদের গাড়িচালক বিল্লাল। চার দিনের রিমান্ড শেষে বিল্লালকে আদালতে হাজির করা হলে তিনি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে ঘটনার বর্ণনা দেন। আলোচিত আসামি নাঈম আশরাফ ওরফে মোঃ আবদুল হালিমকে সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Tala Picture 31.05.17তালা প্রতিনিধি  : তালার খেশরা ইউনিয়নের এক ইউপি সদস্য এবার নিজ অর্থায়নে যথাক্রমে ৩কি: মি: ও ৩শ’ফুট দু’টি রাস্তা নির্মাণ করে অনন্য নজির স্থাপন করেছেন। এজন্য এলাকাবাসী রীতিমত সাধুবাদ জানিয়েছেন তাকে। এলাকাবাসী জানান, তালা উপজেলার ১০নং খেশরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সামছুল হক হরিহরনগর পাকুড়িয়া নদীর বুক চিরে স্থাপিত আশাশুনি অভিমুখে প্রায় ৩ শ’ফুট মাটির রাস্তা স্কেভটর মেশিন দ্বারা সম্পূর্ণ নিজ অর্থায়নে নির্মাণ করে এবার একই গ্রামের আনছার গাজীর বাড়ি থেকে পাকুড়িয়া নদীর পাশ দিয়ে মালোপাড়া পর্যন্ত প্রায় ৩ কি:মি: রাস্তা নির্মাণের কাজ শুরু করেছেন। রাস্তা দুটি নির্মিত হলে বিস্তীর্ণ জনপদের বঞ্চিত মানুষের পাশাপাশি পাশ্চাত্য ৪ উপজেলার লক্ষ লক্ষ মানুষের যাতায়াতে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে।
এলাকাবাসী আরো জানান, সামছুল হক এবার নিয়ে দু’বার ইউপি নির্বাচনে ব্যাপক জনসমর্থনে সদস্য নির্বাচিত হয়ে সাধারণ ওয়ার্ডবাসীর সুখে-দুঃখে পাশে রয়েছেন। জনসেবার মহান ব্রত নিয়ে নির্বাচিত হয়ে রাত-দিন ছুঁটে চলেছেন ওয়ার্ডের এ-প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত।
এব্যাপারে হরিহরনগরের ছাত্তার গাজী, মো: মোনতাজ মোড়ল, আলাউদ্দীন মোড়ল, শরিফুল শেখ, মা: ইদ্রীস আলীসহ এলাকবাসী জানান, সামছুল হকের মত জনপ্রতিনিধি পেয়ে তারা যারপর নেই খুশি। সরকারি-বেসরকারি সব সুযোগ সুবিধা সকলের মধ্যে সুষ্ঠুভাবে বণ্টন করে সংকুলান না হলে তিনি প্রায়ই নিজ অর্থায়ন করেন বিভিন্ন প্রকল্পে। যার সূত্র ধরে এবার তিনি স্কেভটর দিয়ে নিজ অর্থায়নে দু’টি রাস্তা নির্মাণ করে এলাকাবাসীর মাঝে নিজেকে মেলে ধরেছেন ভিন্ন ইমেজে। তিনি সকলের কাছে আশীর্বাদ প্রার্থী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

O2j5HA_18813873এমন অনেকেই আছেন যারা, ঠান্ডার সময় ছাড়াও গরম জলে স্নান করেন। কিন্তু এমন অভ্যাস শরীরের জন্য ভাল কিনা সে সম্পর্কে খোঁজ রাখেন? প্রায় ৮০ শতাংশই গরম জল বা ঠান্ডা জলের স্নান করার উপকারিতা বা আপকারিতার কথা না জেনে কেবল অন্ধের মতো কাজটি করে থাকেন। সুস্থ থাকতে ছোট ছোট বিষয়ের উপর নজর রাখাটা একান্ত প্রয়োজন।

১। একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে প্রচন্ড ঠান্ডায় গরম জলে স্নান করলে হঠাৎ করে হার্টের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। শুধু তাই নয়, এমনটা করলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনাও বাড়ে। তাই যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা ভুলেও গরম জলে স্নান করবেন না।

২। গরম জলে স্নান করলে ত্বকের আদ্রতা হারিয়ে যায়। ফলে স্কিন রুক্ষ হতে শুরু করে। এবং ধীরে ধীরে ত্বকের সৌন্দর্য হ্রাস পেতে থাকে।

৩। সম্প্রতি এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ঠান্ডা জলে স্নান করলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। ফলে নানাবিধ সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে হ্রাস পায়। মদ্যপান করার পরে ভুলেও গরম জলে স্নান করবেন না। ফলে হার্টের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।

৪। গরম জলে স্নান করার সময় রক্ত চাপে পরিবর্তন হতে শুরু করে। ফলে এই সময় সারা শরীরে রক্তের সরবরাহ ঠিক রাখার পাশাপাশি ব্লাড প্রেসার স্বাভাবিক রাখতে হার্টকে বেশি বেশি করে কাজ করতে হয়। এর ফলে যাদের হার্টের রোগ আছে তাদের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।

৫। গরম জলে স্নান করার কারণে অনেকেরই হঠাৎ করে বমি হওয়া এবং মাথা ঘুরে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। গরম জল শরীরে পরা মাত্র রক্তচাপে হেরফের হতে শুরু করে। ফলে শরীরের কর্মক্ষমতা কমে গিয়ে এই সব লক্ষণগুলি দেখা দিতে থাকে। সূত্রঃ বোল্ড স্কাই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

NaOI3n_32ন্যাশনাল ডেস্ক : নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ঢাকাকে দুটিভাগে ভাগ করে অবশেষে ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা মহানগর বিএনপির নতুন কমিটি। নতুন কমিটি পেয়ে চাঙ্গা নেতাকর্মীরা। তাদের দাবি অন্তরালে নয়, নেতাদের চান মিছিলের সামনে, মাঠে, রাজপথে। মহানগরের নেতৃত্ব, কর্তৃত্ব, প্রভাব বিস্তারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার দীর্ঘ দিনের অম্লমধুরতার কথা জানেন সকল রাজনৈতিক সতেচন মানুষ।

এই কমিটির মাধ্যমে প্রথমবারের মত বিএনপির রাজনীতিতে অবসান ঘটলো দীর্ঘদিন ধরে থাকা আব্বাস খোকা যুগের। বিএনপির আন্দোলন সংগ্রামে ব্যর্থতার দায় ও এসেছে এই দুই হেগেটের উপর। লড়ছেন অনেকগুলো মামলা। করেছেন কারাভোগ। অসুস্থ হয়ে সাদেক হোসেন খোকা এখন আমেরিকায়। আর মির্জা আব্বাস কিছু সময় অন্তরালে, কখন আদালতে হাজিরা কখনও দলীয় অনুষ্ঠানে।

দলের নেতাকর্মীরা বলছেন, এর আগে দলের গুরুত্বপূর্ণ দুই নেতা সাদেক হোসেন খোকা ও মির্জা আব্বাস এ ক্ষেত্রে কার্যত ব্যর্থ হয়েছেন। বর্তমান প্রেক্ষাপট, অপেক্ষাকৃত তরুণ নেতৃত্ব এবং নবগঠিত কমিটি নিয়ে কিছু সংখ্যক নেতাকর্মীর হতাশার কারণে শেষ পর্যন্ত এই কমিটি কতটুকু সফল হবে, তা নিয়ে অনেকে সন্দিহান।

সংগঠন গোছানো এবং নেতাকর্মীদের নিয়ে মাঠে নামতে পারা হবে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির নতুন নেতৃত্বের প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন নেতৃত্ব নিয়ে এখনও কোন হতাহত বা সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি। নেতাদের আসা তরুণ নেতৃত্ব সাফল্য আনবে আন্দোলন সংগ্রামে।

এ বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, নতুন কমিটিতে পরীক্ষিত সৈনিকদের স্থান দেয়া হয়েছে। কমিটির অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তরুণরা অগ্রাধিকার পেয়েছে। শুধু তাই নয়, যেসব পদ এখনো শূন্য আছে সেখানেও কাউকে নেয়ার সুযোগ থাকবে। সব দিক থেকে এই কমিটি ভালো হয়েছে বলে আমি মনে করি।

তিনি আরও বলেন, দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করার ক্ষেত্রে যে আন্দোলন, সংগ্রাম দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে চলছে সেটাকে তারা এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমরা প্রত্যাশা করছি যে তারা সফলভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।

স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, নানা প্রতিকূলতার মধ্যে ঢাকা মহানগরের এই কমিটি হয়েছে। আমি মনে করি, ভালো কমিটি হয়েছে। নবীন-প্রবীণদের সমন্বয়ে এই কমিটি আগামী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেবে বলে আমার বিশ্বাস।

দক্ষিণের সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান হোসেল বলেন, আমরা সবাই মিলে একত্রে কাজ করবো। এখানে কোনো ক্ষোভ থাকবে না। কারো দুঃখ থাকবে না। এ দেশের ১৬ কোটি মানুষের যে প্রত্যাশা ঢাকা মহানগর বিএনপির কাছ থেকে। সে প্রত্যাশা পূরণ করতে আমরা বদ্ধপরিকর এবং ইনশাআল্লাহ আমরা সেই প্রত্যাশা পূরণে সফল হবই হব। তা ছাড়া যারা পদ পায়নি তাদের এখনো সুযোগ আছে। সে ব্যাপারে বিবেচনা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

উত্তরের সভাপতি সাবেক কমিশনার এম এ কাইয়ূম বিদেশি নাগরিক সিজার তাবেলা হত্যা মামলার আসামি হয়ে দীর্ঘদিন থেকে বিদেশে অবস্থান করছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে শারীরিকভাবে উপস্থিত না থেকেও নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা বা দিক নির্দেশনা দেওয়া কঠিন কিছু নয়। তার সঙ্গে নেতাকর্মীদের নিয়মিত যোগাযোগ আছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে তাদের মূল চ্যালেঞ্জ মানুষের ভোটের অধিকারের আন্দোলন সফল করা বলেও জানিয়েছেন তিনি।

প্রায় দুই দশক ধরে ঢাকা মহানগর বিএনপির রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস এবং সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকা। ১৯৯৬ সালে খোকা মহানগর বিএনপির নেতৃত্বে আসেন। সর্বশেষ ২০১১ সালে ১৪ মে তাকে আহ্বায়ক করে কমিটি হয়। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহতের আন্দোলনে এই কমিটির ভূমিকা নিয়ে দলে প্রশ্ন ওঠে। কারণ ঢাকায় নেতাকর্মীদের মাঠে দেখা যায়নি। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও ঢাকা কমিটিকে ব্যর্থ বলেছিলেন।

এ অবস্থায় ২০১৪ সালের ১২ মার্চ সংবাদ সম্মেলন করে মহানগরের পদ ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন সাদেক হোসেন খোকা। ওই বছরের ১৮ জুলাই খোকার রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী মির্জা আব্বাসকে আহ্বায়ক ও হাবিব উন নবী খানকে সদস্যসচিব করে নতুন কমিটি করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest