সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার ৪টি সংসদীয় আসনে বিএনপির ২ বিদ্রোহী প্রার্থীসহ ২৯ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিলসাতক্ষীরা-০১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আ’লীগ নেতা মুজিবের মনোনয়ন জমাসাতক্ষীরা জেলা কিন্ডার গার্টেন এ্যাসোসিয়েশনের ফলাফল প্রকাশExploring the Flavorful Journey of Ground Beef Enchiladasজেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনচোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ কাটিয়া রেজিস্ট্রি অফিসপাড়ার বাসিন্দারা : মিথ্যা মামলার অভিযোগসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতার মৃত্যুতে শােকসাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা: আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগশ্যামনগরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ভারতীয় মদ জব্দআশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনা

1471421270প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা শেখ মারুফ হাসান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মীর মোস্তাক আলী স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছেন, কলারোয়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি হারুন অর রশিদ চাকরিতে চলে যাওয়ায় সভাপতি পদ শূন্য থাকায় সংগঠনের কার্যক্রমে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
এমতাবস্থায় আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সংগঠনের কার্যক্রমকে গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে নতুন সভাপতি নিয়োগ দেওয়া জরুরি হয়ে পড়ায় বর্তমান কলারোয়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলো, অচিরেই কেন্দ্রিয় ও জেলা নেতৃবৃন্দের সাথে পরামর্শ করে নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1470464455নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা জেলাব্যাপী পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৩৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রবিবার সন্ধ্যা থেকে আজ সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় ১০১ বোতল ফেনন্সিডিল ও চার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ০৮ জন, কলারোয়া থানা ০৬ জন, তালা থানা ০৫ জন, কালিগঞ্জ থানা ০৩ জন, শ্যামনগর থানা ০২ জন, আশাশুনি থানা ০৬ জন, দেবহাটা থানা ০২ ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ০২ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশর বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

00ডি এম রেজাউল করিম : সাতক্ষীরার দেবহাটায়  ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিদ্যুতের খুঁটি ও গাছের সাথে ধাক্কা লেগে ট্রাক মালিক রফিকুল ইসলাম নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ট্রাক হেলপারসহ তিন জন আহত হয়েছেন।
সোমবার সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে দেবহাটা উপজেলার জগন্নাথপুর পানিরকল নামকস্থানে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহত রফিকুল ইসলাম কালিগঞ্জ উপজেলার কাশিমপুর বাজারগ্রামের আরশেদ আলির ছেলে।
দেবহাটা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল কাদের জানান, ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রথমে কারেন্টের খুটি ও পরে গাছের সাথে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই ট্রাক মালিক রফিকুল নিহত হন। এঘটনায় ট্রাক হেলপার ও দুইজন পথচারিসহ তিন জন আহত হয়েছেন। তিনি আরো জানান, নিহতের লাশ সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

R73wSQ_18671268অস্বাস্থ্যকর খাবার এবং পানীয় শিশুদের দাঁতের ক্ষয়রোগের কারণ হতে পারে। উচ্চ মাত্রায় শর্করা সমৃদ্ধ খাবার যা শিশুদের মধ্যে দাঁতের ক্ষয়রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
যেসব শিশুরা বেশি পরিমাণে সোডা পান করে তাদের মধ্যে দাঁতের ক্ষয়রোগ ও মেদবহুলতার প্রবণতা দেখা যায়। এতে শিশুদের পরবর্তী জীবনে, অস্টিওপরোসিস ও ডায়াবেটিসের দিকে ঠেলে দেয়। শিশুদের সেইসব খাবার ও পানীয় এড়িয়ে চলা উচিৎ যা তাদের দাঁতের ক্ষয় করে। আসুন জেনে নেই সেইসব খাবার ও পানীয় গুলোর নামঃ

১। জুসঃ
জুসে প্রচুর পরিমাণে শর্করা রয়েছে যা শিশুদের দাঁতের ক্ষয়রোগের কারণ। চিনি বা শর্করা দাঁতের পক্ষে ক্ষতিকর। যে ব্যাকটিরিয়াগুলি শর্করা খেয়ে থাকে, সেগুলিই দাঁতে ক্যাভিটির সৃষ্টি করে। এই ব্যাকটিরিয়াগুলি মাড়ির ক্ষেত্রেও অস্বস্তির সৃষ্টি করে যা পরে অনেক রকমের মাড়ির রোগ সৃষ্টি করে।

২। সোডাঃ
সোডা পান করলে, দাঁতের এনামেলকে তুলে ফেলতে পারে। মেদবহুলতা ও অসুস্থ দাঁতের সাথে সোডা জড়িত। এটি দাঁতের ক্ষয় ও ক্যাভিটির ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়।

৩। চকলেটঃ
চকলেটে প্রচুর পরিমাণে শর্করা জাতীয় পদার্থে পরিপূর্ণ। এগুলো অনেক সময় ধরে দাঁতে লেগে থেকে, এবং ব্যাকটিরিয়াদের পথ সুগম করে। এই ব্যকটিরিয়াগুলি সুগার খেয়েই বেঁচে থাকে আর পরিবর্তে দাঁতের ক্ষয়রোগ ও মাড়ির রোগ সৃষ্টি করে।

৪। কিশমিশঃ
এটি এমন খাদ্য পদার্থ যা আপনার সন্তানের দাঁতের পক্ষে একদমই নিরাপদ না। এটি সুগারে পরিপূর্ণ এবং সহজেই শিশুর দাঁতের সাথে লেগে যায়, যা শিশুদের দাঁতের ক্ষতি করতে পারে। ব্যাকটিরিয়াগুলি কিশমিশে উপস্থিত চিনির ওপর নির্ভর করে থাকে এবং দাঁতের ক্ষয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1495944465নয় বছরের সাজাভোগের পর বাড়ি ফিরলেন ইন্দোনেশিয়ায় মাদক বহনের দায়ে অভিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক চ্যাপেলে করবি। তিনি ‘গাঞ্জা কুইন’ বা ‘গাঁজার রানী’ হিসেবে সমধিক পরিচিত ছিলেন।

বিবিসি জানায়, যাবজ্জীবন সাজার শাস্তির নয় বছর তিন মাস ২৯ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর শনিবার তাঁকে প্যারোলে মুক্তি দিয়েছে ইন্দোনেশীয় সরকার।

মুক্তি পেয়ে অস্ট্রেলিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে চড়ে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড প্রদেশের রাজধানী ব্রিসবেনে পৌঁছান চ্যাপেলে করবি। সেখানেই তাঁর বাড়ি।

৪৮ বছর বয়সী চ্যাপেলে পেশায় ছিলেন একজন বিউটি থেরাপিস্ট। ২০০৪ সালে ইন্দোনেশিয়ার বালি বিমানবন্দরে সার্ফিং গিয়ারে লুকিয়ে ৪ দশমিক ২ কেজি মারিজুয়ানা (গাঁজাজাতীয় মাদকদ্রব্য) বহনের দায়ে অভিযুক্ত হন তিনি। পরের বছর তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় দেশটির সরকার।

তবে করবি বারবার বলেছেন, তিনি দোষী নন। কেউ তাঁর ব্যাগের সার্ফিংয়ের সরঞ্জামে ষড়যন্ত্র করে মাদক ঢুকিয়ে দিয়েছে। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ার আদালত তাঁর এই দাবি আমলে নেয়নি।

২০০৫ সালে করবির বিরুদ্ধে ইন্দোনেশিয়ার আদালতে সাজা ঘোষণার পর অনেক অস্ট্রেলীয়ই মনে করেছিলেন, কঠোর এই সাজার মাধ্যমে করবির প্রতি অন্যায় করা হয়েছে। এই সাজা ঘোষণা অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে প্রভাব ফেলেছিল।

সাজা পাওয়া চ্যাপেলে করবিকে নিয়ে ২০০৭ সালে অস্ট্রেলিয়ায় একটি তথ্যচিত্র বানান খ্যাতনামা নির্মাতা জ্যানিং হসকিং। ওই তথ্যচিত্রে তাঁকে প্রথম ‘গাঁজা রানী’ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

এদিকে, অস্ট্রেলীয় এই মাদকসম্রাজ্ঞীকে ফেরত পাঠানোর আগে ইন্দোনেশিয়ায় শত শত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। বিবিসির প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, একটি ওড়না দিয়ে মুখ ঢেকে রাখা করবিকে তাঁর বোন সাংবাদিকদের ক্যামেরা থেকে আড়াল করে গাড়িতে তুলছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1495992868পুলিশর উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) পদে রদবদল করা হয়েছে। পাঁচ কর্মকর্তার পদে রদবদল করা হয়।
রোববার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সহকারী সচিব ফারজানা জেসমিন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ওই তথ্য দেওয়া হয়।
জানা যায়, খুলনা মহানগর পুলিশ কমিশনার নিবাস চন্দ্র মাঝিকে ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি, ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে পুলিশ অধিদপ্তরের ডিআইজি, পুলিশ অধিদপ্তরের ডিআইজি (চলতি দায়িত্বে) মো. হুমায়ুন কবিরকে খুলনা মহানগর পুলিশ কমিশনার, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা বিভাগের (এনএসআই) পরিচালক মোশারফ হোসেনকে টেলিকমিউনিকেশনের (টিএন্ডআইএম) ডিআইজি এবং বরিশালেরপুলিশ কমিশনার এস এম রুহুল আমিনকে এনএসআইয়ের পরিচালক করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1495989822বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছে নিম্নচাপ। তা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা আবহাওয়াবিদদের। দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

রোববার বিশেষ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানায় আবহাওয়া অধিদপ্তর। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাগর খুবই উত্তাল আছে।

বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করা গভীর নিম্নচাপটি সামান্য উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছিল।

রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরো ঘণীভূত হয়ে পরবর্তী ছয় ঘণ্টার মধ্যে সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে আরো উত্তর দিকে অগ্রসর হতে পারে।

গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার যা দমকা বা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরগুলোকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে অতি সত্ত্বর নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা আবদুল কুদ্দুস জানান, ওই নিম্নচাপ নিয়ে এরই মধ্যে আজ পাঁচটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। তথ্য হালনাগাদ করে রাতে আরো বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

33333আশাশুনি ব্যুরো: আশাশুনিতে শ্বশুরালয়ে থাকা যুবককে গুম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এব্যাপারে যুবকের পিতা আশাশুনি থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে আশাশুনি উপজেলার ফকরাবাদ গ্রামের আঃ গনির পুত্র মোঃ শামীম হোসেন প্রায় ৭বছর আগে একই গ্রামের মোঃ নজরুল ইসলামের কন্যার সাথে বিবাহ হয় এবং বর্তমানে তাদের ২টি সন্তান সন্তানও আছে। শামীমের বিয়ের কিছু বছর পর পারিবারিক গোলমালের কারণে সে তার শ্বশুরালয়ে বসবাস করতে থাকে এবং সেখানে একটি মৎস্য ঘের পরিচালনা করতে থাকে। কিন্তু তার শ্বশুরসহ একই এলাকার আঃ খালেকের পুত্র ফারুক হোসেন ও জেলপাতুয়া গ্রামের সুকুমার শামীমের মৎস্য ঘের ও তার জমানো নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার ষড়যন্ত্র করতে থাকে। এমতাবস্থায় ১৮মে’১৭ ইং তারিখের সন্ধ্যায় শামীম তার মৎস্য ঘের দেখাশুনা করার জন্য ঘেরে যায়। কিন্তু সকাল হয়ে গেলেও শামীম আর তার বাড়ীতে ফিরে যায়নি। খবর পেয়ে তার পিতা ও মাতা ২১মে’১৭ বিকালে ছেলের শ্বশুর নজরুলের বাড়ীতে গিয়ে ছেলে কোথায় আছে জানতে চাইলে নজরুল সহ ফারুক হোসেন ও সুকুমার কোন সুনির্দিষ্ট তথ্য না দিয়ে তাদেরকে গালিগালাজ সহ মারধর দিতে উত্তক্ত হয়। ছেলেকে হারিয়ে মাতা ও পিতা অসহায় হয়ে প্রসাশনের উর্দ্ধোতন কর্তৃপক্ষের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest