সর্বশেষ সংবাদ-
শ্যামনগর উপজেলায় নাগরিক প্লাটফর্মের সাথে যুব ফোরামের তথ্য বিনিময়সাতক্ষীরায় মরিচ্চাপ ফিস এন্ড ফিড এর উদ্বোধনশ্যামনগর উপজেলায় যুব ফোরামের ত্রৈমাসিক সভাদেবহাটায় আমাদের টিমের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণপ্রচন্ড তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে সাতক্ষীরায় মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্টজনগণ যাকে চাইবেন, তিনিই নির্বাচিত হবেন-সাতক্ষীরায় নির্বাচন কমিশনার হাবিব খানসাতক্ষীরায় হিট স্ট্রোকে এক শিক্ষকের মৃত্যু : সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২.২ ডিগ্রিসাতক্ষীরায় রাসায়নিক দ্রব্যে পাকানো ৬ হাজার কেজি গোবিন্দভোগ আম বিনষ্টশ্যামনগরে শরীরে পেট্টোল ঢেলে হত্যা চেষ্টার অভিযোগতীব্র তাবদাহে সাতক্ষীরায় সুপেয় খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন

Go4wallpapers.com

বিনোদন ডেস্ক: বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন ছোটপর্দার এই অভিনেত্রী। এটি মাতৃত্বের সৌজন্যে। তিনি মা হতে চলেছেন এ নিয়ে খবর পৌঁছে যাচ্ছিল ভক্তদের কাছে। সেইসব পেরিয়ে এসে এবার চূড়ান্ত খবর। মা হয়েছেন শ্বেতা তিওয়ারি। নভেম্বরের শেষের দিকে মুম্বাইয়ের এক বেসরকারি হাসপাতালে একটি পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছেন তিনি। খবরে স্বাভাবিকভাবেই উল্লসিত ভক্তরা।

ছোটপর্দায় তাঁরা শ্বেতার মায়ের ভূমিকায় অভিনয় দেখেছেন সেই ভাবমূর্তিতে তাঁরা শ্বেতাকে এবার দেখা যাবে বাস্তবেও। প্রাক্তন স্বামী রাজ চৌধুরীর থেকে পাওয়া মেয়ে পালকের সৌজন্যে। কিন্তু সেই মাতৃত্বে কোথাও একটা লেগেছিল বিষাদের দাগও। রাজের সঙ্গে শ্বেতার বিবাহবিচ্ছেদের জন্য।

কিন্তু, এবার খবর সম্পূর্ণই আনন্দের। বিবাহবিচ্ছেদের পরে পাক্কা তিন বছর প্রেম করে ফের সংসার পেতেছেন শ্বেতা অভিনেতা অভিনব কোহলির সঙ্গে। তাদের প্রথম সন্তান জন্ম নিলো। ফলে, ট্রেন্ডিং নিউজের তালিকাতেও ফের ভেসে উঠলেন অভিনেত্রী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা জেলাব্যাপী পুলিশের বিশেষ অভিযানে জামায়াত-শিবিরের ২ নেতা-কর্মীসহ ৬০ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ১৮ জন, কলারোয়া থানা থেকে ৮ জন, তালা থানা ৮জন, কালিগঞ্জ থানা ৫ জন, শ্যামনগর থানা ১০ জন, আশাশুনি থানা ৭ জন, দেবহাটা থানা ২ জন ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ২ জনকে আটক করা হয়।
index
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরার সীমান্ত নদী ইছামতি পার হয়ে ভারতীয় গরু নিয়ে পদ্মশাখরা গ্রামে আসার পর এক রাখালের মৃত্যু হয়েছে। তিনি হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন বিজিবি। নিহত গরু রাখালের নাম মো. এনসান ( ৪০)। তিনি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলিপুর  চাপারডাঙ্গার নাথপাড়া  গ্রামের অজিহার রহমানের ছেলে।
গ্রামবাসী জানান, এনসান নামের ওই রাখাল একদিন আগে তার কয়েক সঙ্গীসহ ভারতে গরু আনতে যান। মঙ্গলবার ভোর রাতে গরু নিয়ে তারা সীমান্ত নদী ইছামতি পার হয়ে বাংলাদেশ ভূখন্ডে চলে আসেন। এ সময় সাতক্ষীরা সদর উপজেলার পদ্মশাখরা গ্রামের চেয়ারম্যানের মোড়ে এনসান হোঁচট খেয়ে মাটিতে পড়ে যান। তাকে দ্রুত বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে মারা যান তিনি। তার সঙ্গীদের দাবি তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে  মারা গেছেন। তার লাশ তার বাড়িতে রয়েছে।

তার মৃত্যু রহস্য জানতে চাইলে বিজিবির পদ্মশাখরা বিওপির হাবিলদার আবুল হোসেন জানান এনসানের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। তিনি হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে অসুস্থ অবস্থায় তাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। এর পর মারা যান তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_92830842_a31e3611-e4c8-431c-9b4f-e4a687791363হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো ৬৮ বছর।  ভারতীয় গণমাধ্যমে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমে আসে ভারতের রাজনীতির অঙ্গনে।  সোমবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে চেন্নাইয়ের অ্যাপলো হাসপাতালে মারা যান তিনি।  জয়ললিতার মৃত্যুতে তামিলনাড়ুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

রোববার বিকেলে জয়ললিতা হঠাৎই হৃদরোগে আক্রান্ত হন। তাঁকে চেন্নাইয়ের অ্যাপলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়, জয়ললিতার অবস্থা অত্যন্ত সংকটজনক। তাঁকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। জয়ললিতার চিকিৎসার জন্য গঠন করা হয় মেডিকেল টিম। ওই মেডিকেল টিমে ছিলেন কার্ডিওলজিস্ট, পালমোনোলজিস্টসহ বিশেষজ্ঞরা। চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে গতকাল সোমবার সকালে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, তাঁরা তাঁদের সাধ্যমতো চেষ্টা চালাচ্ছেন। যোগাযোগ করা হয়েছে লন্ডনের চিকিৎসক ডক্টর রিচার্ড বিলের সঙ্গে।  রিচার্ড বিলও একসময় জানিয়ে দেন জয়ললিতার অবস্থা অত্যন্ত সংকটজনক।

অন্যদিকে হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, জয়ললিতাকে এক্সট্রাকর্পোরিয়াল মেমব্রেন অক্সিজেনেশনে রাখা হয়েছে। মূলত এটা হার্ট অ্যাসিস্ট ডিভাইস। উল্লেখ্য, গত দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে শারীরিক অসুস্থতাজনিত কারণে অ্যাপলো হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল জয়ললিতার। জ্বর এবং ডিহাইড্রেশনে আক্রান্ত হয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর চেন্নাইয়ের অ্যাপলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয় জয়ললিতাকে। এরপর তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ে।  জয়ললিতার মৃত্যুতে তামিলনাড়ু জুড়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রেখে চলেছে প্রশাসন। জয়ললিতার মৃত্যুর খবরে ভারতের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরা শোক প্রকাশ করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

এম. বেলাল হোসাইন/আমির হোসেন খান চৌধুরী: ভোমরা সীমান্তে গরুর খাটালে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভোমরা সীমান্তের পদ্ম শাখরা এলাকায় সাতক্ষীরা ৩৮ বিজিবি’র অধিনায়ক কর্তৃক নির্ধারিত টাকার পরিবর্তে খাটাল মালিকরা আদায় করছেন অতিরিক্ত টাকা। এ অতিরিক্ত টাকা গুণতে গিয়ে নিঃস্ব হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। খাটাল মালিকদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছেন তারা। এ ধরনের অভিযোগ পদ্ম শাখরা এলাকার গরু ব্যবসায়ীদের। সূত্রে জানাগেছে, বর্তমান সাতক্ষীরা ৩৮ বিজিবি’র অধিনায়ক লে:কর্ণেল আরমান ভারত থেকে আসা গরুর খাটাল খরচ নির্ধারণ করেছেন ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। কিন্তু পদ্মশাখরার খাটাল কর্তৃপক্ষ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আদায় করছেন মোটা অংকের টাকা। টাকা দিতে অস্বীকার করলে তাদের মারপিটও করা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই খাটালের মালিক জেলা আওয়ামীলীগের একজন প্রভাবশালী নেতা (হাড়দ্দহা এলাকার মৃত বাদেল গাজীর ছেলে শহীদুল ইসলাম)। তিনি বিজিবি’র অধিনায়কের নির্দেশ অমান্য করে ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে এ টাকা আদায় করছেন। সূত্র জানায়, বিজিবি কর্তৃক নির্ধারিত গরুপ্রতি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকার পরিবর্তে ২৫০০ থেকে ২৬০০ টাকা আদায় করছেন তিনি। আর এসব টাকা আদায় করার জন্য তিনি কয়েক জন ব্যক্তিকে নিয়োগও দিয়েছেন। তাদের মধ্যে পদ্ম শাখরা গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে জাকির ও মুনসুর আলীর ছেলে মন্টুসহ কয়েজন। তারা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে জোরপূর্বক এসব টাকায় আদায় করে থাকেন। টাকা দিতে অস্বীকার করলে মারপিটও করেন তারা। প্রতিদিন এই খাটালে ৫০টি গরু করিডোরের মাধ্যমে ছাড় করা হয়। এতে প্রায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা আদায় হয় ওই খাটালে। যার ৪০% নেন খাটাল মালিক (শহীদুল), ৩০% ঢাকা প্রবাসীর পকেটে, আর বাকি ৩০% যায় খাটালে কর্মরতদের পকেটে। ওই খাটালে জাকির ও মন্টুর কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। অপরদিকে প্রতিটি খাটালে ৫০টি গরু ওঠার কথা রয়েছে। কিন্তু বিজিবি কর্তৃপক্ষের চোখ ফাঁকি দিয়ে করিডোর ছাড়াও প্রতিদিন প্রায় ১০ থেকে ১৫টি গরু ছাড় করানো হয় ওই খাটালে। সূত্র আরো জানায়, বিজিবি কর্তৃপক্ষের কঠোর নির্দেশনা রয়েছে বাংলাদেশি কোন গরু রাখাল ভারতে গরু আনতে যাবে না। কিন্তু ওই খাটাল কর্তৃপক্ষ স্থানীয় রাখালদের মোটা অংকের টাকার লোভ দেখিয়ে ভারতে গরু আনতে পাঠাচ্ছেন। এতে করে অকালে ঝরে যাচ্ছে অনেক তাজা প্রাণ। এছাড়া পদ্ম শাখরা এলাকার ঘাট দিয়ে গরু আনার অনুমতি থাকলেও গরুর পাশাপাশি আনা হচ্ছে ফেন্সিডিল, ইয়াবাসহ বিভিন্ন নেশা জাতীয় দ্রব্য। আর বাংলাদেশ থেকে পাঠানো হচ্ছে মাগুর মাছের বা””া, তেলাপিয়া ও প্যাংগাস মাছ। আর এসবের মদদ দিচ্ছেন জেলা আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী ওই নেতা। এবিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ঈসাইল গাজী বলেন, ওই খাটালে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ আমার কাছেও এসেছে। আমি ইতোমধ্যে এ বিষয়ে বিভিন্ন দপ্তরে কথাও বলেছি। আশা করছি দ্রুত এর সমাধান হয়ে যাবে। এ ব্যাপারে পদ্ম শাখরা বিওপি ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার ওমর ফারুক বলেন, আমি যত দুর শুনেছি এখানে গরু প্রতি ২৫০০ টাকা নেওয়া হয়। তবে এর থেকে ১৫০০ টাকা দেওয়া হয় ভারতীয় রাখাল কে। যিনি গরু ভারত থেকে বাংলাদেশ পার করে দেয়। আর বেড়িবাধের উপর থেকে বাংলাদেশি রাখালরা খাটাল পর্যন্ত এনে দেওয়ার জন্য নেয় ৫০ টাকা, গরু করিডোর করতে খরচ হয় ৫০০ টাকা। আর বাকি ৪৫০ টাকা খাটালের কর্মচারীদের মধ্যে বন্টন করা হয়। এব্যাপারে সাতক্ষীরা ৩৮ বিজিবি’র অধিনায়ক লে: কর্ণেল আরমান এর সাথে সোমবার সন্ধ্যায় যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় তা সম্ভব হয়নি। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা জানান, প্রতিটি গরুর পিছনে ২৫০০ থেকে ২৬০০ টাকা খরচ দিয়ে ব্যবসা অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। অবিলম্বে খাটাল খরচ না কমানো হলে এখানে ব্যবস্থা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এ বিষয়ে তারা ৩৮ বিজিবি’র অধিকায়নের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1480942980-rohingya-1 1480942996-rohingya-3 photo-1480943097অপ্রতিম রহমান: মিয়ানমার অংশে নাফ নদীর কাদার তীরে উল্টে আছে শিশুর লাশ। তীরে এ রকম পাওয়া গেছে একাধিক শিশুর লাশ। সোমবার সকালে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংডুর উত্তরাঞ্চলে এসব লাশ উদ্ধার করা হয়।
ছবিগুলো প্রকাশ করেছে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর অধিকার নিয়ে কাজ করা সংবাদভিত্তিক ওয়েবসাইট ‘রোহিঙ্গা ভিশন’। ‘আর ভিশন টিভি ডট কম’ নামে ওই সংস্থা ২১ এপ্রিল ২০১২ থেকে কাজ শুরু করে। আর ভিশনে বলা হয়, মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতন থেকে বাঁচতে নৌকায় নদী-সাগর পেরিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছে রোহিঙ্গারা। এসব নৌকায় গুলি করছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বার্মিজ বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)।
রোববার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে মিয়ানমারের ওশেকেয়া নদীতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীদের একাধিক নৌকায় গুলিবর্ষণ করে বিজিপি। এসব নৌকা করে বাংলাদেশের দিকে যাচ্ছিল রোহিঙ্গারা। ওই ঘটনায় ১৫ জন নিহত হয়। ডুবে যায় একাধিক নৌকা। বহু মানুষ নিখোঁজ রয়েছে।
ওই সংবাদ প্রতিবেদনে বলা হয়, তীরে উদ্ধার হওয়া লাশগুলো ডুবে যাওয়া নৌকার। এসব নৌকায় করে প্রাণ বাঁচাতে রোহিঙ্গারা রাতে বাংলাদেশের দিকে যাচ্ছিল।
মংডু এলাকার এক বৃদ্ধ বলেন, ‘এসব শিশুর কী দোষ? কোন দোষে এসব নিরীহ মানুষকে এভাবে মেরে ফেলা হচ্ছে? এসব শিশু তো এখনো জীবনই দেখল না!’
মংডুর উত্তরাঞ্চলের রেইমমাবিল গ্রামের মানুষ বেশি নির্যাতিত হচ্ছে বলে ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়। বলা হয়, দেশটির সেনাবাহিনী রোহিঙ্গা গ্রামে হত্যা, নির্যাতন, আটক, ধর্ষণের মতো কাজ করছে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক সংস্থার পাঠানো সাহায্যও ওই এলাকায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। আর এতে তিলে তিলে মারা যাচ্ছে রোহিঙ্গা শিশুসহ দুর্বল মানুষরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

m-r-khan
নিজস্ব প্রতিবেদক : আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন শিশু বিশেষজ্ঞ প্রয়াত ডাঃ এম আর খান স্মরণে নাগরিক শোক সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তার স্মরণে আগামী ২৯ ডিসেম্বর এই শোক সভার আয়োজন করা হয়েছে। শহীদ রাজ্জাক পার্কে অনুষ্ঠেয় নাগরিক শোক সভায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে প্রয়াত শিশু বান্ধবকে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন বলে সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। যশস্বী এই শিশু চিকিৎসকের উদ্দেশ্যে নাগরিক শোক জ্ঞাপনের লক্ষ্যে সোমবার সন্ধ্যায় সাতক্ষীরা শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশনে এক প্রস্তুতি বৈঠকের আয়োজন করা হয়। প্রয়াত ডাঃ এম আর খানের প্রিয় ছাত্র সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডাঃ আফতাবুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নাগরিক শোকসভা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কয়েকটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এতে ডাঃ আফতাবুজ্জামানকে আহবায়ক করে একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। একই সাথে একটি অভ্যর্থনা কমিটি, একটি ব্যবস্থাপনা কমিটি ও প্রচার কমিটি গঠন করা হয়েছে। সাতক্ষীরার তালা-কলারোয়া আসনের সংসদ সদস্য এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ ও সাতক্ষীরা সদর আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহম্মেদ রবির পৃষ্টপোষকতায় নাগরিক শোক সভা বাস্তবায়ন কমিটি যাবতীয় কার্যক্রম চালিয়ে যাবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই সংসদ সদস্য সাতক্ষীরায় এসে কমিটির সাথে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানানো হয়েছে। সোমবারের বৈঠকে আরও যারা উপস্থিত ছিলেন তাদের মধ্যে রয়েছেন সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহম্মেদ চিশতি, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার মোশাররফ হোসেন মশু, জেলা জাসদ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজ, জেলা জাপা সভাপতি শেখ আজহার হোসেন, সাবেক সিভিল সার্জন ডাঃ এস,জেড আতিক, বিএমএ সভাপতি ডাঃ আজিজুর রহমান, শিশু হাসপাতালের সাধারন সম্পাদক বি.জামান, পৌর কাউন্সিলর শফিক উদ দৌলা সাগর, কলেজ শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক মোবাশ্বেরুল হক জ্যোতি, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ রেজাউল ইসলাম, ঠিকাদার সমিতির নেতা আব্দুল মোমেন খাঁন চৌধূরী সান্টু, শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মিল্টন, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি এনটিভি ও যুগান্তরের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি সুভাষ চৌধুরী, সাবেক সাধারন সম্পাদক আব্দুল বারী, দৈনিক যুগের বার্তার নির্বাহী সম্পাদক হাবিবুর রহমান, শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা একরামুল কবির খান বাবু, ডাঃ কামরুজ্জামান রাসেল, শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশনের সমন্বয়কারী সৈয়দ লিয়াকত আলী, ফাউন্ডেশনের সহকারী সমন্বয়কারী জি,এম মাহাবুব আলম প্রমূখ। প্রসঙ্গতঃ গত ৫ নভেম্বর ডাঃ এম আর খান মৃত্যুবরন করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

picture-kaliganj-satkhira-5-dec
কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জে মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ১১ টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে নির্বাহী কর্মকর্তার সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার আলহাজ্জ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান। অন্যান্যেদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন কালিগঞ্জ কলেজের অধ্যক্ষ জিএম রফিকুল ইসলাম, রোকেয়া মনসুর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ একেএম জাফরুল আলম বাবু, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাকিম, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক প্রবীন চিকিৎসক হজরত আলী, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শৈলেন্দ্র নাথ মন্ডল, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম, বিশিষ্ট সাহিত্যিক অধ্যাপক গাজী আজিজুর রহমান, সাতক্ষীরা জজ কোর্টের অতিরিক্ত পিপি এড. শেখ মোজাহার হোসেন কান্টু, কালিগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুল হাশেম, উপজেলা শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) শেখ ফারুখ হোসেন, সোহরাওয়ার্দী পার্ক কমিটির সদস্য সচিব এ্যাডঃ জাফরুল্লাহ ইব্রাহীম, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি অধিবাস অধিকারী, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক সনৎ কুমার গাইন, কুশলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শেখ মেহেদী হাসান সুমন, উপজেলা ল্যাবরেটরী স্কুলের অধ্যক্ষ এসএম মমতাজ হোসেন মন্টু, সুশীলনের উপ-পরিচালক মোস্তফা আক্তারুজ্জামান পল্টুুসহ প্রেসক্লাব ও রিপোর্টার্স ক্লাবের সাংবাদিকবৃন্দ। কালিগঞ্জে ১৬ ডিসেম্বরের মহান বিজয় দিবস উদযাপনে জাতীয় কর্মসূচির আলোকে স্থানীয়ভাবে কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত হয়। কর্মসুচির মধ্যে রয়েছে সূর্যদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৭ টায় বিজয় স্তম্ভে পুস্পমাল্য অর্পন, সাড়ে ৭ টায় শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের কবর জিয়ারাত, ৯ টায় উপজেলা পরিষদ মাঠে জাতীয় সংঙ্গীতের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, মার্চপাচ, কুচকাওয়াজ ও সমাবেশ, সাড়ে ১০ টায় উপজেলা অডিটোরিয়ামে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংর্বধনা, ১১ টায় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, জোহরবাদ বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা, হাসপাতাল ও এতিমখানায় উন্নত মানের খাবার পরিবেশন, বিকেল ৩ টায় মহিলাদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, বিকেল ৪ টায় প্রীতি ফুটবল প্রতিযোগিতা, সন্ধ্যা ৬ টায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest