চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মোবারকপুর ইউনিয়নের শিবনগর ত্রিমোহনী এলাকায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে ঘিরে রাখা বাড়িটিতে অভিযান শুরু করেছেন পুলিশের বিশেষ বাহিনী সোয়াটের সদস্যরা।
বুধবার বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে অভিযান শুরু হয়। অভিযান শুরুর পর সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিট থেকে থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে।
এর আগে বিকেল ৫টায় জঙ্গি আস্তানায় অভিযান চালাতে পুলিশের বিশেষ বাহিনী সোয়াটের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে।
বাড়িটিতে রফিকুল ইসলাম আবু নামে এক জঙ্গি ও তার স্ত্রী সন্তানসহ চারজন থাকতে পারে বলে পুলিশের ধারণা।
গোমস্তাপুর সার্কেলের এএসপি মাইনুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার সকালে প্রথমে কানসাট ইউনিয়নের আব্বাস বাজার এলাকার তিনটি বাড়ি ঘেরাও করা হয়। তবে সেখানে জঙ্গির কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। পরে শিবনগর এলাকায় অন্য একটি বাড়ি ঘেরাও করে তল্লাশি চালাতে যান কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সদস্যরা। এসময় ওই বাড়ি থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। জবাবে পুলিশও কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে।
এ ঘটনার পর শিবনগর ও এর আশপাশের এলাকায় বুধবার ভোর ৬টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করেছেন শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম। ওই বাড়ির পাশের চারটি বাড়ির লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।

আফগানিস্তানের কান্দাহারে আল কায়েদার হয়ে লড়াই করার সময় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জিহাদি তারিক ওরফে সোহেল নিহত হয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছে। আল কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশ শাখা একিউআইএস-এর প্রধান অসীম উমরের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এমন দাবি করা হয়। ২৬ এপ্রিল সেই বিবৃতিকে উদ্ধৃত করে বাংলাদেশি ইংরেজী দৈনিক ঢাকা ট্রিবিউন খবরটি জানিয়েছে। বুধবার ম্যাসেজিং অ্যাপস টেলিগ্রামে অসীম উমর ওই বিবৃতি দেন বলেও উল্লেখ করেছে সংবাদপত্রটি। ওই বিবৃতিতে সোহেলকে আল কায়েদার বাংলাদেশ শাখা আনসার আল ইসলামের প্রধান বলে উল্লেখ করা হয়। তবে ঘটনাটি কবেকার তা ওই বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়নি। এর আগে গত মাসেও সোহেলের নিহত হওয়ার খবর জানা গিয়েছিল।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ দাবি করেছে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ৮০ ফুট দীর্ঘ একটি সুড়ঙ্গের খোঁজ মিলেছে। তাদের দাবি, ভারতের উত্তরবঙ্গের চোপরা-ফতেহপুর সীমান্ত চৌকিতে এক তল্লাশি অভিযানের সময় এ সুড়ঙ্গের দেখা মেলে। বিভিন্ন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে গরু আনা-নেওয়ার জন্য পাচারকারীরা এ সুড়ঙ্গ তৈরি করে থাকতে পারে বলে বিসএসএফ ধারণা করছে। তবে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি জানিয়েছে, এ ধরনের কোনও সুড়ঙ্গের কথা তাদের এখনও জানানো হয়নি।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বাংলাদেশ পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারি অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক সরকারি কোষাগার হতে বেতন ভাতা ও পেনশন চালুর ১ দফা দাবিতে ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসাবে সমগ্র বাংলাদেশের ৩২৭টি পৌরসভা একযোগে নিজ পৌর চত্ত্বরে সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যস্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
মোড়লগিরি নিয়ে আইসিসির সঙ্গে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের দ্বন্দ্বের বিষয়টি আর অজানা নয়। রাজস্ব ভাগাভাগি নিয়ে অসন্তুষ্ট ভারত চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করতে পারে- এমনটা অনেক আগে থেকেই শোনা যাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত তারই ইঙ্গিত দিয়ে রাখল বিসিসিআই। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য বেঁধে দেওয়া সময় পার হলেও কোনও দল ঘোষণা করেনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)।
মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহবায়ক কমিটির পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড এর কার্যালয়ে সন্তান কমান্ডের আহবায়ক আবু রায়হান তিতু’র সভাপতিত্বে পরিচিতি সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোশারফ হোসেন (মশু), জেলা ডেপুটি কমান্ডার আবুবক্কর সিদ্দিক, সদর উপজেলা কমান্ডার মো. হাসানুল ইসলাম, এসময় পরিচিতি ও মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সদস্য সচিব লায়লা পারভীন সেজুতি, যুগ্ম আহবায়ক এস.এম গোলাম ফারুক, মো. রফিকুল ইসলাম বাবলু, সদস্য মাহমুদ আলী সুমন, শেখ মেহেদী হাসান সুমন, সাইফুজ্জামান প্রিন্স, রাজু আহমেদ পিয়াল, মো. আব্দুর রহিম, শেখ আব্দুল আলিম, আশরাফুল হাসান খান চৌধুরী, আহছানউল্লাহ, মো. জাহিদুর রহমান লিটু, আবু হোসেন অপু ও মোস্তফা কামাল প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। মহান মুক্তিযুদ্ধে নিজেদের জীবন বাজী রেখে দেশকে শক্রুমুক্ত করেছিল। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। মুক্তিযোদ্ধারা না থাকলে বাংলাদেশ নামক দেশ হতোনা। স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি ও দেশের শক্রুদের কঠোর হস্তে দমন করতে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড রুখে দাড়াবে। এসময় সাংগঠনিক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয় এবং সকল উপজেলা পর্যায়ে কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
গেল কয়েক বছর অভিনয় এবং প্রযোজনা- দুটোই সমানতালে সামলে আসছেন নওশীন নাহরীন মৌ। খবর মিলছে অভিনয়ে জনপ্রিয়তার পর প্রযোজনায়ও তিনি বেশ সফল।
