সর্বশেষ সংবাদ-
ক্রেতা সুরক্ষা আন্দোলন সাতক্ষীরা জেলা শাখার সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠিতসাতক্ষীরায় ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনবিভিন্ন ব্যবসায়ীর নিকট থেকে টাকা নিয়ে লাপাত্তা সাতক্ষীরা এক্সপ্রেস এর মালিক মিজানঅসাধু ও প্রতিহিংসাপরায়ন শিক্ষক সিন্ডিকেটের কবলে দিশেহারা কলারোয়ার হাজীনাছির উদ্দীন কলেজের শিক্ষকচাঁদাবাজ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে- এড. আকবর আলীসাতক্ষীরায় প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জনসাতক্ষীরায় আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ভাইয়ের জমি দখল করে ভবন নির্মাণের অভিযোগবাংলাদেশে চাঁদাবাজদের কোনো জায়গা হবে না: নাহিদ ইসলামসাতক্ষীরায় স্মার্ট মেডিকেল সেন্টারে ‘জুলাই বিপ্লব ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প’কলারোয়ায় এক ইজিবাইক চালকের লাশ উদ্ধার

বিনোদন ডেস্ক: জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান এখন শুধু বাংলাদেশেরই অভিনেত্রী নন। কলকাতার ছবিতে একের পর এক অভিনয় করে রীতিমতো দুই ভুবনের বাসিন্দা বনে গেছেন। শুধু তাই নয়, দুই বাংলায় এখন সমান জনপ্রিয় তিনি।সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকাকে খোলামেলা সাক্ষাৎকার দিয়েছেন জয়া। সাক্ষাৎকারে জয়া বলেন বিয়ে করতে চলেছেন তিনি। তবে জয়া তার বিয়ে নিয়ে রহস্য রেখেছেন। আক্ষেপ করে বলেছেন, ‘কলকাতায় তো আর কাউকে পেলাম না। কী আর করা, এ দেশের গাছের সঙ্গে ভাবছি বিয়ে করে ফেলব।’অবশ্য জয়ার এই মজা করার পেছনে লুকিয়ে রয়েছে ভারতের জাতীয় পুরস্কার হাতছাড়া হওয়ার শর্ত। কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘বিসর্জন’ চলচ্চিত্র ডাবিংয়ে তার অভিনয় দেখে অনেকেই চমকে গিয়েছেন। কেউ কেউ তো বলছেন, পরের জাতীয় পুরস্কার তার বাঁধা। কিন্তু এই পুরস্কার তিনি পাবেন না দু’টো কারণে।এক, জয়া ভারতীয় নাগরিক নন। দুই, ছবিটা যদি দু’দেশের মধ্যে জয়েন্ট ভেঞ্চার হয়, তবেই সেই ছবির নায়ক-নায়িকা অন্য দেশের হলেও জাতীয় পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন। ‘বিসর্জন’ যেহেতু জয়েন্ট ভেঞ্চার নয়, তাই জয়া ভারতের জাতীয় পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন না।আর এই আক্ষেপ থেকেই জয়া আহসান মজা করে বলেন, ‘কী আর! অন্য কাউকে তো পেলাম না। এ দেশের গাছের সঙ্গে ভাবছি বিয়ে করে নেব। তা হলে অন্তত আমি এলিজেবল হব। কী বলেন, আইডিয়াটা কেমন?’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ‌্য ডেস্ক: মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যেই কালচে দাগ দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করে ফ্ল্যাক্স সিড। তবে এর সঙ্গে আরো দুটি উপাদান মুলতানি মাটি ও মধু মেশাতে হবে। কীভাবে এই প্যাক তৈরি করবেন এবং ব্যবহার করবেন সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। এক নজর চোখ বুলিয়ে নিন।প্রথম ধাপ : আধা কাপ পানি চুলায় অল্প আঁচে গরম করুন। ফুটতে শুরু করলে এর মধ্যে এক টেবিল চামচ ফ্ল্যাক্স সিড দিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট গরম করুন। চামচ দিয়ে নাড়তে থাকুন। এবার চুলা বন্ধ করে একটি সাদা কাপড় দিয়ে প্যানের মুখ বেঁধে রাখুন। এভাবে এক থেকে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। : দ্বিতীয় ধাপ: এবার পানি ঝরিয়ে ফ্ল্যাক্স সিড ভালো করে ব্লেন্ড করুন। বেশি ঘন হয়ে গেলে এর মধ্যে সামান্য দুধ মিশিয়ে নিন।
তৃতীয় ধাপ: এখন এর মধ্যে এক চা চামচ মুলতানি মাটি দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিন। মুলতানি মাটি ত্বকের দূষিত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।
চতুর্থ ধাপ: এরপর এই মিশ্রণের মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু দিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন, যা আপনার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
পঞ্চম ধাপ: এবার মুখ ক্লিনজার দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। যাতে কোনো ধরনের মেকআপ না থাকে। :ষষ্ঠ ধাপ:একটি ব্রাশে এই মিশ্রণ লাগিয়ে পুরো মুখে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভিজিয়ে দুই মিনিট হালকা ম্যাসাজ করুন। এবার কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন, এক নিমেষেই ত্বক উজ্জ্বল হয়ে যাবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনেদন ডেস্ক: জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী  পারভেজ  সাজ্জাদ  বাবা হয়েছেন।  রোববার বিকেল ৩টার  দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নবজাতকের জন্ম হয়।বাবা হওয়ার অনুভূতি নিয়ে এনটিভি অনলাইনকে পারভেজ সাজ্জাদ বলেন, ‘আজ আমি অনেক খুশি। এত খুশি যে কী বলব এখন সে ভাষাই জানা নেই। আমি আমার পুত্রের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ দেখতে চাই। মা-ছেলে দুজন এখন সুস্থ আছে। সবাই আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।’পারভেজ আরো বলেন, ‘আমার স্ত্রী সীমানা আর আমি দুজন মিলে ছেলের নাম রাখব। অনেক নামই চিন্তা করছি কিন্তু এখনো ফাইনাল করতে পারিনি।’সুফি ঘরানার গান গেয়েই মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন পারভেজ। এ ছাড়া তিনি আধুনিক গানও করেন। দীর্ঘ চার বছর পর চলতি বছরে ‘পাগল’ নামে পারভেজের তৃতীয় একক অ্যালবাম প্রকাশিত হয়।  অ্যালবামের ‘ফিরে আসলি না’ ‘বিধাতা জানে’, ‘ওরে প্রেম’ গানগুলো খুব জনপ্রিয়তা পায়।বর্তমানে নতুন  অ্যালবামের কাজ, টিভি অনুষ্ঠানে গান ও বাইরে  কনসার্ট করে ব্যস্ত সময় পার করছেন পারভেজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনেদন ডেস্ক: জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী জিনাত সানু স্বাগতা একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের ওপর ভীষণ চটেছেন। আজ রোববার দুপুরে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভ ভিডিওতে ওই কর্তৃপক্ষদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। ফেসবুকে বন্ধুদের উদ্দেশে স্বাগতা বলেন, ‘আমি একটা চ্যানেলে গিয়েছি। চ্যানেলের গেটের সামনে চারটা কুকুক বাঁধা ছিল। কী অদ্ভূত? শিল্পের প্রথম শব্দ হলো নন্দনতত্ত্ব। সেই নান্দিকতার মধ্যে চারটা কুকুর কি বাঁধা থাকতে পারে? তাহলে কি আপনি সেখানে যাবেন শিল্পচর্চা করতে?’ স্বাগতা জানান, ‘আপনাকে সেই কুকুর আদর করতে আসবে না, কামড়াতে আসবে। সবাই কুকুর পালুক কিন্তু সেটা কি গায়ের ওপর এসে পড়বে? রেড বেল্টে বাঁধা কুকুর ওদের সবাইকে স্বাগত জানায় আর আমাদের ভয় দেখিয়ে চ্যানেলে ঢোকায়।’ফেসবুক লাইভ ভিডিও প্রচার প্রসঙ্গেও স্বাগতা শুরুতে সোজাসাপ্টা বলেন, ‘সবাই খুব ফূর্তিতে, খুশিতে লাইভ থাকে। আজকে আমি অনেক দুঃখে লাইভ। প্লিজ আমার বন্ধুরা আমার সাথে আসেন। আমি আপনাদের সঙ্গে কিছু কথা শেয়ার করতে চাই। দিজ ইজ আরজেন্ট। রিয়েলি আরজেন্ট।’স্বাগতা আরো বলেন, ‘আমাদের দেশে রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে এসে কিংবা ইউটিউবে নিজেরা বুস্ট করে যাঁরা হিট হয়েছে তাঁদের দিয়ে অভিনয় করানো হয়। দর্শক কি বোকা? মানুষের মাথায় কি বুদ্ধি নাই? টাকা পয়সা দিয়ে সময় নষ্ট করে আজাইরা জিনিস দেখবে? ’‘যাঁরা বাংলায় ঠিকমতো কথা বলতে পারেন না তাঁরা নাকি এখন অ্যাক্টর। এখন গান ও অভিনয়ের ট্রেনিং নাই। ফিল্মের যুগ তো আরো খারাপ। বিদেশ থেকে চার লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে সিরিয়াল আনা হবে আর আমাদের একটা টেলিফিল্ম বানানোর জন্য ৮০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।’ কীভাবে ভালো কিছু নির্মাণ করা সম্ভব?’ প্রশ্ন তোলেন স্বাগতা। একটি নির্দিষ্ট চ্যানেলের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করার কারণে তাঁকে নিষিদ্ধ করা হতে পারে আশংকা করে স্বাগতা বলেন, ‘এরপর থেকে কেউ আমাকে নাটকে নিবে না,গান গাইতেও কোনো চ্যানেল ডাকবে না। কারণ আমি চিৎকার করছি। আমাকে একটু পরে খুনও করতে পারে। মরে গেলে সবাই দায়ী। ’স্বাগতা আরো বলেন, ‘জন্মের পর থেকে শুনছি বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ। উন্নত দেশ কি হতে পারল? এ রকম দুর্নীতি হলে কীভাবে উন্নতি হবে? আমাদের জেনারেশনে ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আমাদের সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

kaligonj-pictur-1
কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের নবগঠিত কার্যনির্বাহী পরিষদের শপথ অনুষ্ঠান রোববার বিকেল সাড়ে ৪টায় প্রেসক্লাব মিলনায়তানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে নবগঠিত কমিটির সকল সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রেসক্লাবের প্রধান উপদেষ্ঠা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, আলহাজ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান। এসময় তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পন, তাদের লেখোনির মাধ্যমে সমাজ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সম্ভাব, ন্যায় ও সত্যের পথে থেকে সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে দেশ ও জাতির কল্যানে কাজ করার জন্য কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান। তিনি প্রেসক্লাবের ভবন উন্নয়নসহ সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এসময় তিনি প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের বসার জন্য ১০টি চেয়ার দেওয়ার ঘোষণা করেন। নবগঠিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুকুমার দাশ বাচ্ছু সঞ্চালনায় শপত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিমুল কুমার সাহা, থানার অফিসার ইনচার্জ লস্কার জায়াদুল হক, ওসি (তদন্ত) আব্দুল হাসেম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাকিম, জাতীয় পার্টির কালিগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি ও প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুবুর রহমান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাজমুল আহ্সান প্রমুখ। কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের নবগঠিত কমিটির শপত গ্রহণ করেছেন যারা যথাক্রমে-সভাপতি শেখ সাইফুল বারী সফু, সহ-সভাপতি অধ্যাপক নিয়াজ কওছার তুহিন, সহ- সভাপতি শেখ আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সুকুমার দাশ বাচ্চু, যুগ্ন সম্পাদক শেখ ইকবাল আলম বাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক এম হাফিজুর রহমান শিমুল, কোষাধ্যক্ষ কাজী মোজাহিদুল ইসলাম তরুন, তথ্য সাংস্কৃতিক সম্পাদক এসএম আহম্মাদ উল্যাহ বাচ্ছু, নির্বাহী সদস্য শেখ আবু হাবিব ও নারায়নচন্দ্র চক্রবর্তী রাজিব।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dc-p1-large
নিজস্ব প্রতিবেদক: মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার সকাল ১০ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এ মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মঈনুল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিসট্রেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর লিয়াকত পারভেজ, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাতক্ষীরা বাস মিনিবাস, মাইক্রোবাস, কোচ মালিক সমিতির সভাপতি ও দৈনিক কালের চিত্র পত্রিকার সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সদর সার্কেল আতিকুল হক, পৌর কাউন্সিলর আব্দুস সেলিম, আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষমা সুলতানাসহ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ। সভায় বক্তারা বলেন, এটি বিজয়ের মাস। আমাদের দেশ দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পরে স্বাধীন হয়েছে। সাতক্ষীরার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের তুলনায় বর্তমানে অনেক ভাল অবস্থানে আছে। ২০১৩ সালের পর সাতক্ষীরাকে এক শ্রেনীর কুচক্রী মহল অশান্ত করেছিল। জেলা প্রশাসনের কল্যানে আমরা সাতক্ষীরা বাসী সেখান থেকে মুক্ত হতে পেরেছি। বর্তমানে সাতক্ষীরা জেলা একটি শান্ত জেলা হিসাবে পরিচিত। এ জেলা এখন অপার সম্ভবনার জেলা। খেলাধুলা, মৎস্য থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি উৎপাদনশীল জিনিসপত্র এখানে পাওয়া যায়। সাতক্ষীরা জেলা থেকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদকে চিরতরে নির্মল করতে হবে। বর্তমান সরকারের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ চলছে। এদেশে আর যাতে কোন অপশক্তি আসতে না পারে সে লক্ষে সরকার কে সহযোগীতা করতে হবে। এ বিজয়ের মাসে আমাদের লক্ষ হওয়া উচিত একটি জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ মুক্ত একটি সোনার বাংলা গড়া। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে আমরা পেয়েছি স্বাধীন রাষ্ট্র।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_dsc3407-largeনিজস্ব প্রতিবেদক: অন্য দিনের মত গণসংযোগ না করে প্রতিবাদ সভায় অংশ নিয়েছেন নজরুল ইসলাম। বঙ্গবন্ধুর নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামীলীগ মনোনিত কলারোয়ার সোনা বাড়িয়া ইউনিয়ন থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলামের গ্রেফতারের খবর শুনে গণসংযোগ বাতিল করে প্রতিবাদ সভায় অংশ নিয়েছেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম। রোববার সকালে তিনি ১ম জেলা আইনসৃঙ্খলা সভায় এ বিষয়ে প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন। এরপর কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ ও ১২টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের আয়োজনে চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলামের মুক্তি ও গ্রেফতারের  প্রতিবাদ সভায় অংশ নিয়ে বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ প্রাথী ন্জরুল ইসলাম। এসময় তিনি বলেন আমি বঙ্গবন্ধুর আর্দশ ধারন করা একজন আওয়ামীলীগের সৈনিক। আমার নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কনো মানুষের বিপদের কথা শুনে বিপদ উদ্ধার করা না পর্যন্ত স্থির থাকে না। তিনি আরো বলেন বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় আর জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশে আওয়ামীলীগ মনোনিত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান ষড়যন্ত্র মুলকভাবে জেল হাজেতে থাকবে আর আমি ঘরে বসে থাকব তা হয় না। বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যা শেখ হাসিনার কাছ থেকে আমি এ ধরনে শিক্ষা পাইনি। যতদিন পর্যন্ত চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনির মুক্তি না হয় ততদিন আপনাদের আন্দেলনের সাথে আছি থাকব। প্রতিবাদ সভায় তার সাথে সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক শেখ আব্দুর রশিদ, জেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল মান্নান,সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান, বাঁশদাহ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন, শহর যুবলীগের সভাপতি মনোয়ার হোসেন অনু, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হোসেন সুজন, সাধারণ সম্পাদক শেখ এহসান হাবিব অয়ন, যুবলীগনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক সহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

121212
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী সাবেক জেলা পরিষদ প্রশাসক এম মুনসুর আহমেদ রবিবার দিনব্যাপী জেলার কলারোয়া উপজেলার জয়নগর ইউপি, জুগিখালী ইউপি, দেয়াড়া ইউপি, কুশোডাঙ্গা ইউপি, তালার ধানদিয়া ও নগরঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের সকল চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের সাথে নির্বাচনী মতবিনিময় করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক শেখ সায়ীদ উদ্দীন, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন অর রশিদ, আব্দুল হামিদ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক আজিবর রহমান, সদর যুবলীগের সভাপতি শফিউদ্দীন, পৌর ৪নং ওয়ার্ড আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মোশফিকুর রহমান মিল্টন, সাবেক কেন্দ্রিয় ছাত্রলীগ নেতা জি এম অহিদ পারভেজ, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কাজী আক্তার হোসেন, প্রজন্মলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর শাহীন, সহ আওয়ামীলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। মতবিনিময়কালে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থী সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম মুনসুর আহমেদ বলেন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যহত রাখবো। সাতক্ষীরা জেলা পরিষদকে মডেল জেলা পরিষদের নির্বাচনে রুপান্তরিত করবো। জননেত্রী  প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা আমাকে সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে আমাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে। নেত্রীর হাতকে যাতে শক্তিশালী করতে ও দলীয় ভাবমূর্তি রক্ষার্থে আপনাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। রাজনীতি হল আদর্শের সংগ্রাম, যার নীতি আদর্শ নেই তার কিছুই নেই। শেখ হাসিনার আদর্শের কর্মীরা কখনো দলের বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে থাকতে পারে না। আমি আওয়ামীলীগের জেলার সভাপতি হিসাবে জেলার সকল নেতাকর্মীদের বলতে চাই দলের আদর্শের প্রশ্নে কখনো আপোষ করবেন না। ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, আর দলের চেয়ে দেশ বড়। মতবিনিময়কালে মেম্বর চেয়ারম্যানবৃন্দ বলেন আমরা দলের বাইরে কিছু বুঝিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে আমরা তাকেই একযোগে নির্বাচিত করবো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest