সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে কৃষকদের মাঝে কৃষি সামগ্রী বিতরণআশাশুনিতে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময়দেবহাটায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের রাইট টু গ্রো প্রকল্পের নীতি সংলাপআশাশুনিতে ঝুঁকিহ্রাস কর্ম পরিকল্পনা অনুমোদনকরণ কর্মশালাজলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যুব উদ্যোক্তা তৈরিতে সাতক্ষীরায় অবহিতকরণ সভাসাতক্ষীরায় জেন্ডার বৈষম্যহীন ও অধিকারভিত্তিক য²া পরিসেবা প্রদানে সামাজিক অর্ন্তভূক্তির জন্য সেমিনারএ্যাডভোকেট সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভচিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনআমীরে জামায়াতের সাতক্ষীরায় আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভাচিন্ময়ের জামিন বাতিল : মুক্তির দাবিতে সংঘর্ষে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নিহত

faed51c59761d3ef1cb924b984394a4e-salmankhanবিনোদন ডেস্ক: সালমান খানের বিশ্বস্ত দেহরক্ষী শেরার বিরুদ্ধে তাঁর এক পরিচিতজন মামলা করেছেন। সেই পরিচিত ব্যক্তিকে নাকি শেরা মেরে কাঁধের হাড় ভেঙে ফেলেছেন। এমনকি শেরার কাছে থাকা অস্ত্র দেখিয়ে ওই ব্যক্তিকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দিয়েছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। শেরা প্রায় ১৮ বছর ধরে বলিউড তারকা সালমান খানের দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করছেন। সালমান খানের ভাই সোহেল খান শেরাকে দেহরক্ষী হিসেবে নিয়োগ দেন। এরপর থেকে সব সময় শেরা সালমানের সঙ্গেই থাকতেন। এমনকি এখন শেরাকে সাল্লু তাঁর পরিবারের একজন হিসেবেই মনে করেন। আর শেরা সালমানকে সব সময় সম্বোধন করেন ‘মালিক’ হিসেবে। সালমান খান তাঁর ব্যবসাসফল ছবি বডিগার্ড’ শেরাকে উৎসর্গ করেছিলেন।শেরার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার পর তাঁর নামে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি হয়। তবে শেরা এই মারপিটের বিষয় অস্বীকার করছেন। তিনি গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘আমার সঙ্গে কারও কোনো মারপিট হয়নি। শুধু ফোনে বাগ্‌বিতণ্ডা হয়েছিল। তখন রাগের বশে অনেক কিছুই বলা হয়েছিল। কিন্তু আমি কারও গায়ে হাত তুলিনি।’ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন নাদী ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নদী কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য ও অতিঃ সচিব মোঃ আলাউদ্দিন। বুধবার তিনি আশাশুনি আগমন করেন। কপোতাক্ষ নদীর জোয়ারের তোড়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোলা বেড়ি বাঁধ ভেঙে উপজেলার শ্রীউলা ও প্রতাপনগর ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বাঁধ রক্ষার্থে লোকালয়ের বহু জমি বাদ দিয়ে প্রায় ৩০ চেইন মত রিং বাঁধ দিয়ে পানি বন্ধ করা হয়েছে। ফলে এলাকার বহু মানুষের ঘরবাড়ি-ভিটাবাড়ি বাঁধের বাইরে চলে যাওয়ায় অনেকে বাস্তহারা হতে চলেছে। বহু মানুষ তাদের সহায় সম্বলহারা হবেন। বিষয়টি সম্পর্কে অতিঃ সচিব মহোদয়কে অবহিত করা হয় এবং পার্শ্ববর্তী হাজরাখালী, হিজলিয়াসহ অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ সম্পর্কে খোজখবর নেন। এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধের প্রটেকশান এবং নষ্ট ভূমি উদ্ধার করার ব্যাপারে নৌÑপরিবহন সচিবের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা গ্রহনের ব্যাপারে তিনি আশ্বাস প্রদান করেন। এসময় উপজেলা চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার ভৌমিক, এসও, উপজেলা প্রকৌশলী শামীম মুরাদ, পিআইও সেলিম খান, শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল, আনুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর আলম লিটন প্রমুখ তার সাথে ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

indexঅনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশে মদ পানের পারমিট। কিছুটা অবাক হওয়ার মতো। তবে ঘটনা সত্য। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর বিভিন্ন ব্যক্তির আবেদন বিবেচনায় নিয়ে মদ পানের পারমিট দিয়ে থাকে। কোনো ব্যক্তি এ ধরনের পারমিট চেয়ে আবেদন করলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব লোকবল দিয়ে ওই ব্যক্তির আর্থিক ও সামাজিক অবস্থানের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করে।

তথ্য সন্তোষজনক মনে হলে পারমিট দেয়া হয়। তবে পারমিট দেয়ার পরও পর্যবেক্ষণে রাখা হয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে। যদি কারও বিরুদ্ধে অবৈধ মাদকসহ মদের ব্যবসা বা আমদানির অভিযোগ আসে তাহলে তার পারমিট বাতিল করা হয়। দেশে বর্তমানে মদের পারমিট রয়েছে ১৪২২৩ জনের। তারমধ্যে রাজধানী ঢাকায় রয়েছে ৮১০০ জনের। পারমিট পাওয়া নারীর সংখ্যা ৭২৩ জন।

জেলা শহরের চাইতে বিভাগীয় শহরগুলোতে কোমল পানীয় মদ পানকারী বেশি। কোনো কোনো জেলায় দেখা গেছে, ৫০ জনেরও নিচে মদ পানকারীর পারমিট রয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ  অধিদপ্তরে সারা দেশের প্রায় ২০০০ হাজারের মতো ব্যক্তি মদ পান করার জন্য পারমিট চেয়েছেন। তাদের ওই আবেদন খতিয়ে দেখছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।

এ বিষয়টি জানতে চাইলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মেহেদী হাসান জানান, উচ্চ ও মধ্যবিত্ত ছাড়া মদের পারমিট দেয় হয় না। তবে বর্তমানে মধ্যবিত্ত লোকদের পারমিট দেয়ার ব্যাপারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। মদের পারমিট নিয়ে কেউ কেউ অবৈধভাবে ব্যবসা গড়ে তোলে। কেউ কেউ পাচারের সঙ্গে যুক্ত হয়। এজন্য আবেদনকারী ব্যক্তির বিরুদ্ধে গভীর তদন্ত করে পারমিট দেয়া হয়। দেশে মদের পারমিট রয়েছে প্রায় ১৪২২৩ জনের। আবেদন পড়ে রয়েছে প্রায় ২০০০ হাজার জনের।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে লাইসেন্স রয়েছে ১৩৯টি মদের বারের। তার মধ্যে ঢাকায় রয়েছে ৫২টি। মদপানকারীরা সেখানে গিয়ে নির্বিঘ্নে মদ পান করে থাকে। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বাধা দেয় না। তবে যাদের মদ পানের পারমিট রয়েছে তারা শুধু বার নয়, দেশের যে কোনো স্থান থেকে মদ ক্রয় করে পান করতে পারেন। তিন বছর পর ওই পারমিট নবায়ন করতে হয়।

সূত্র জানায়, মদের পারমিটের আবেদনকারীর আয়ের উৎস, আয়কর সংক্রান্ত কাগজ, পুলিশের ক্লিয়ারেন্স ও জন্ম নিবন্ধন কপি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে জমা দিতে হয়। পরে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ওই ব্যক্তি মদের পারমিট পাওয়ার যোগ্য কিনা তা যাচাই-বাছাই করার জন্য মাঠ পর্যায়ে তদন্ত শুরু করে।

মদের পারমিট নেয়ার আবেদন উচ্চবিত্ত লোকজনই বেশি করে থাকে। ৩০ বছরের উপরে যাদের বয়স সাধারণত তাদেরই পারমিট দেয়া হয়। তবে ৩০ এর নিচে কোনো তরুণ মদের পারমিটের আবেদন করলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর তার বাবা ও মায়ের ক্লিয়ারেন্স চান। বাবা ও মা যদি ওই ক্লিয়ারেন্স দেন তবে ওই আবেদন মঞ্জুর করা হয়।

৩০ এর নিচে যারা আবেদন করে থাকে তারা সকলেই উচ্চবিত্তের সন্তান। ঢাকায় এর সংখ্যা বেশি। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সূত্র থেকে জানা গেছে, অনেকেই মদের পারমিট আর নতুনভাবে নবায়ন করে না। একবার পারমিট নিয়েই তারা বছরের পর বছর কাটিয়ে দেয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_112387307_1477513309অনলাইন ডেস্ক: এবার যশোরের বেনাপোল সীমান্তে ভারতের কাঁটাতারের বেড়ায় এক যুবকের ঝুলন্ত শার্ট ও নিচে এক ব্যক্তির পড়ে থাকা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যায় সীমান্তের জিরো লাইনের ১৮ এর ৩ নম্বর পিলারের কাছে লাশটি পড়ে থাকতে দেখা যায়। নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি। রাত সাড়ে ৯টার দিকে লাশটি নিয়ে গেছে ভারতীয় পুলিশ।
বিজিবি ও স্থানীয়রা জানান, বুধবার বিকাল ৫ টার দিকে বাংলাদেশি কৃষকরা মাঠে ঘাস কাটতে গিয়ে মরদেহটি দেখতে পেয়ে বিজিবি ও পুলিশকে খবর দেয়। ভারতের পাশ থেকে লাশটি বাংলাদেশের দিকে ফেলে দেওয়ার সময় তার গায়ের শার্ট ভারতের সুসংহত চেকপোস্টের টার্মিনালের সীমানা প্রাচীরের কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলতে দেখা যায়। কিন্তু মরদেহটি ভারত সীমানায় থাকায় বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করেনি।
পরে বিষয়টি বেনাপোল বিজিবি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে তারা ভারতীয় বিএসএফের সঙ্গে আলাপ করার পর মরদেহটি ভারতীয় পুলিশ নিয়ে যায়।
সন্ধ্যায় বেনাপোল বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার নায়েক সুবেদার গিয়াস উদ্দিন লাশ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে বিএসএফ-এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।
বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ, চেকপোস্ট বিজিবি ও পেট্রাপোল বিএসএফ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মরদেহটির পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি।
স্থানীয়দের ধারণা, উদ্ধার হওয়া লাশটি ভারতীয় নাগরিকের। তিনি অবৈধভাবে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় বিএসএফের হাতে আটক হতে পারেন। বিএসএফ সদস্যরা তাকে নির্যাতনের পর হত্যা করে মৃতদেহটি ভারতের পেট্রাপোল সীমান্তের নতুন টার্মিনালের মধ্য থেকে কাঁটাতারের উপর দিয়ে বাংলাদেশের দিকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু মরদেহটি ভারত সীমানার মধ্যেই পড়ে যায়। এ সময় তার শরীরে থাকা শার্টটি কাঁটাতারের সঙ্গে ঝুঁলে থাকে। ওই এলাকায় চলাচল কম থাকায় মরদেহটি মানুষের চোখে পড়েনি। লাশ দেখে স্থানীয়দের ধারণা, একদিন আগে তাকে মেরে ফেলা হয়ে থাকতে পারে।
বেনাপোল চেকপোস্ট বিজিবি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার নজরুল ইসলাম জানান, বিজিবির পক্ষ থেকে মরদেহটি ভারতীয় সীমান্তের অভ্যন্তরে পড়ে থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর বিএসএফকে জানানো হয়। তারা বনগাঁ থানায় খবর দেয়। পরে রাতে ভারতীয় পুলিশ এসে সেখান থেকে মরদেহটি নিয়ে যায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

তালা প্রতিনিধি: বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি তালা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন আগামিকাল ২৮ অক্টোবর শুক্রবার। শেষ মুহুর্তে ব্যস্ততায় প্রার্থীরা। শেষ প্রচারণায় প্রার্থীরা আদা-জল খেয়ে ভোটারদের দারে দারে ভোট প্রার্থনা করেছেন। ফলে প্রার্থীদের দিন কেটেছে মহা ব্যস্ততায়। নানা ধরণের প্রতিশ্রুতির ফুলঝুড়ি ও মনভোলানো কথা দিয়ে তারা নিজেদের পক্ষে ভোট আদায় করতে ভোটারদের দারে দারে ঘুরছে। সাথে সাথে উৎসবের আমেজ বইছে প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে। নির্বাচনকে ঘিরে প্রার্থীদের অবিরাম গণসংযোগ মাঠে ময়দানে লক্ষ্য করা গেছে। নির্বাচনকে সুষ্ট ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার জন্য নির্বাচন কমিশন নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সর্বমোট ভোটার সংখ্যা ৬৯৫জন এবং পদের সংখ্যা ৩১টি, এর মধ্যে ৩টি পদে নির্বাচন অনুষ্টিত হবে এ নির্বাচনে সভাপতি পদে ৪ জন, সাধারণ সম্পাদক পদে ৩ জন এবং হিসাব রক্ষক পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দীতা করছেন। সভাপতি পদে এজেডিপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মজিদ ছাতা,কপোতাক্ষ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র হরিন,দলুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনন্দ মোহন হালদার দোয়াত কলম ও এইচএমএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোবারক আলী চেয়ার প্রতীক পেয়ে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক খলিলনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুকুন্দ কুমার মোমবাতি, ফলেয়া চাদকাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক সাইফুল্লাহ হাতপাখা ও নগরঘাটা কবি নজরুল বিদ্যাপিঠের সহকারী শিক্ষক নিশিকান্ত ব্যানার্জী আনারস প্রতীক।হিসাব রক্ষক পদে দিদার বখত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বর্তমান সমিতির হিসাব রক্ষক মতিয়ার রহমান দেয়াল ঘড়ি, মাদরা অগ্রণী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রায়হান হোসেন কাপপ্রিচ ও কেএমএসসি কলেজিয়েটর সহকারী শিক্ষক অজয় কুমার মন্ডল গোলাপ ফুল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রধান নির্বাচন কমিশন সাবেক সভাপতি শিক্ষক মোঃ মোস্তফা কামরুজ্জামান ও সাবেক সাধারন সম্পাদক শিক্ষক মোঃ আবুল কাশেম বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য যা করার প্রয়োজন সেটা করবো। কোন প্রকার অনিয়ম বা আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে বিধি মোতাবেক তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যেহেতু এটি একটি পেশাজীবি সংগঠন তাই দলমত নির্বিশেষে সকলকে নিয়ে নির্বাচনকে সঠিকভাবে সম্পন্ন করব।এ বিষয়ে তালা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার বলেন, ভোটারা যেন সৎ যোগ্য ও নিষ্ঠাবান ব্যক্তিকে ভোট দিয়ে শিক্ষক সমিতিকে একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলবে এটাই প্রত্যাশা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্থগিত তিনটি কের্ন্দের ভোট আগামী ৩১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্র তিনটির মধ্যে উপজেলার ৮নং কেরালকাতা ইউনিয়নের বলিয়ানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১০ নং কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের কলাটুপি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শাখদা মাদরাসা কেন্দ্রে স্থগিত হওয়া এ কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সরজমিনে কলারোয়া উপজেলার কেরালকাতা ও কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের স্থগিত কেন্দ্র এলাকা ঘুরে দেখাগেছে, ভোটের দিন পুনরায় সংঘর্ষের আশংখায় সাধারণ ভোটারদের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। স্থানীয় ভোটাররা তাদের ভোটটি কেন্দ্রে যেয়ে দিতে পারবেন কি-না সে বিষয়ে সন্ধিহান রয়েছে। তবে কলারোয়া পুলিশ প্রশাসনের নিয়মিত টহল জোরদার করায় সাধারণ ভোটারদের মাঝে কিছুটা হলেও শাস্তি ফিরে এসেছে। কেরালকাতা ইউনিয়নের কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ইউপি চেয়ারম্যান পদে ক্ষমতাসীন আ.লীগের দুই প্রার্থী হওয়ায় তারা আবারো সংঘর্ষের আশংখা করছেন। স্থানীয়রা আরো জানান, প্রতিদিন দিনের বেলায় গণসংযোগ চালালেও সন্ধ্যার পর থেকে এলাকায় চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে। জরুরি কাজ ছাড়া মানুষ বাড়ির বাহিরে যাচ্ছে না। এছাড়া সম্প্রতি কেরালকাতা ইউনিয়নে অচেনা কিছু লোকের আনাগোনা দেখে সাধারণ ভোটাররা আরো বেশি উৎকন্ঠায় রয়েছে। স্থানীয়দের দাবি পুলিশ প্রশাসন নিরেপেক্ষ ভাবে কাজ করলে ভোটাররা তাদের ভোটটি দেয়ার জন্য উৎসাহ পাবে। উপজেলার কুশোডাঙ্গা এলাকা ঘুরে একই রকম চিত্র লক্ষ্য করাগেছে। তারা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট সম্পন্ন করার জন্য রির্টানিং কর্মকর্তা ও কলারোয়া পুলিশ প্রশাসনের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন। কেরালকাতা ইউনিয়নের আ.লীগ সমর্থিত নৌকা প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থী স.ম মোরশেদ আলী জানান, এলাকার পরিবেশ ভালো আছে। শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটারা ভোট দিতে পারলে তিনি জয়লাভ করবেন। অপরদিকে আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনারস প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হামিদ ভোট কেন্দ্রে পুনরায় সংঘর্ষের আশংকা প্রকাশ করে জানান, আমি ইউনিয়নের আটটি কেন্দ্রের ফলাফলে ৮৩ ভোটে এগিয়ে আছি। আর স্থগিত কেন্দ্রটি আমার নিজের বাড়ির এলাকা সে কারনে এখানে আমার শতভাগ ভোট পাওয়ার সম্ভনা বেশী। তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে একমত পোষণ করে বলেন, সম্প্রতি এলাকায় একাধিক অচেনা লোক রাতে এলাকায় ঘোরাফেরা করায় সাধারণ ভোটারদের মাঝে চরম আতংক বিরাজ করছে। তিনি জানান, ভোটের দিন কেন্দ্রে স্থানীয় মানুষেরা কেন্দ্রে অবস্থান করবে যাতে কোন সন্ত্রাসীরা ভোট ডাকাতি না করতে পারে। এ বিষয়ে তিনি রির্টানিং কর্মকর্তা ও কলারোয়া পুলিশ প্রশাসনের কঠোর হস্থক্ষেপ কামনা করেন।
প্রসংগত; উপজেলার কেরালকাতা স্থগিত হওয়া একটি কেন্দ্রের ভোট সংখ্যা ২হাজার ১’শ ৫টি এবং কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের দুইটি কেন্দ্রে ভোট সংখ্যা ২হাজার ৯’শ ১৪টি ভোট রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নলতা প্রতিনিধি : কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা শরীফ একটি ঐতিহ্যবাহী জনপদ। হযরত খানবাহাদুর আহছানউল্লা (রহঃ) এর পবিত্র মাজার নলতা শরীফে। স্থানীয় নলতা বাজারে প্রায় ৮০০টিরও বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে। ক্লিনিক, হাসপাতাল, এনজিওসহ বহু প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে এখানে। এখানে প্যারা মেডিকেল ও নার্সিং ইন্সটিটিউট নির্মাণ হচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে ১২টি। নলতার চারপাশে প্রায় ১৬ কিঃমিটারের মধ্যে কালিগঞ্জ, নাজিমগঞ্জ, ভাড়াশিমলা, খানজিয়া, নাংলা, দেবহাটা, সখিপুর, পারুলিয়া, কুলিয়া, তারালী, উজিরপুরসহ প্রায় ১৫ টি বাজার আছে। কিন্তু এখানকার ব্যবসায়ীদের ব্যাংক না থাকায় এনজিও বা মহাজনদের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হয়। পন্য আমদানি-রপ্তানির নিকটতম উল্লেখযোগ্য স্থলবন্দর ভোমরা। ব্যবসায়ীদর এলসি করার জন্য ছুটতে হয় দুরবর্তি শহর সাতক্ষীরাতে। সাতক্ষীরার দক্ষিণ অঞ্চল অর্থাৎ দেবহাটা, কালিগঞ্জ, শ্যামনগর জুড়ে মৎস্য চাষ বেশ জনপ্রিয়। অত্র অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ মৎস্য কাজে নিয়জিত। কিন্তু এসব বড় বড় ব্যবসার জন্য আধুনিক কোন ব্যাংকিং ব্যবস্থা নেই। রূপালী ব্যাংকের একটি মাত্র শাখা বিধায় তারা ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনমত বিনিয়োগ দিতে পারছে না। তাই ঐতিহ্যবাহী এই জনপদের উন্নয়নে এবং ব্যবসা বানিজ্যের প্রসারে আধুনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার জন্য উর্দ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের নিকট আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছে এলাকার ব্যবসায়ীসহ সচেতন মহল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

14875221_1164513843615574_379201507_nআমির হোসেন খান চৌধুরী: জলবায়ু ন্যায্যতা সপ্তাহের সমাবেশে স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াত-শিবির চক্রের প্রতিষ্ঠিত বুশরা’র কর্মকর্তাকে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ দেওয়ায় অনুষ্ঠান বয়কট করলেন সাতক্ষীরায় প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক কল্যাণ ব্যানার্জি, অতিরিক্ত পিপি ও বিশিষ্ট নাগরিক নেতা এড. ফাহিমুল হক কিসলু এবং অধ্যক্ষ শিবপদ গাইন। বুধবার সকাল ১১টায় বদ্দিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে।
সূত্র জানায়, ‘জলবায়ু ন্যায্যতা নিশ্চিত করো, ক্ষতিগ্রস্তদের জীবন জীবিকা রক্ষা করো’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে জলবায়ু ন্যায্যতা সপ্তাহ উপলক্ষে জলবায়ু বাস্তচ্যুতদের সমাবেশের আয়োজন করে সচেতন নাগরিক কমিটি। এর সহযোগিতায় ছিলেন প্রগতি ও ক্লিন সংস্থা নামক দুটি এনজিও।
সেখানে বদ্দিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক মাছুমা খাতুনের সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক ছিলেন সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল হামিদ। এসময় অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সনাক সদস্য ও দৈনিক প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক কল্যাণ ব্যানার্জি, জেলা ওয়াকার্স পার্টির সম্পাদক ম-লীর সদস্য ও অতিরিক্ত পিপি এড. ফাহিমুল হক কিসলু, অধ্যক্ষ শিবপদ গাইনসহ গণ্যমান্যব্যক্তিবর্গ। অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের প্রতিষ্ঠান বুশরার চেয়ারম্যান রিপনকে বক্তব্য দেয়ার জন্য আহ্বান করা হয়। এসময় সাংবাদিক কল্যাণ ব্যানার্জী আপত্তি জানিয়ে বলেন, “এধরনের অনুষ্ঠানে জামাতিদের সাথে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে কৌশলে একত্রিত করা গুরুতর অন্যায়। আমরা এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকাটা সম্মানজনক মনে করছি না। আমরা এ অনুষ্ঠান বয়কট করলাম।” সাথে সাথে এড. ফাহিমুল কিসলু, অধ্যক্ষ শিবপদ গাইন অনুষ্ঠান বয়কট করে চলে আসেন।
এ বিষয়ে টিআইবি সাতক্ষীরার কর্মকর্তা আব্দুল আহাদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, “অনুষ্ঠানে অতিথিদের দাওয়াতের দায়িত্ব ছিলো প্রগতির পরিচালক আশেক-ই-এলাহীর উপর। তিনি কাদের দাওয়াত দিয়েছেন সেটা আমার জানা ছিলো না। এছাড়া সমাবেশটি আয়োজন করার পূর্বে একটি প্রস্তুতি সভাও করেছিলাম আমরা। সেখানে সমমনা এনজিওগুলোর দাওয়ার দেওয়ার কথা থাকলেও বুশরা’র কোন প্রতিনিধিকে দাওয়াতের কথা বলা হয়নি। তিনি কীভাবে এটা করলেন আমার জানা নেই।
এদিকে গতকাল বিকালের দিকে প্রগতির পরিচালক আশেক ই-এলাহী এ ঘটনার জন্য সাংবাদিক কল্যাণ ব্যনার্জীসহ অন্যদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন বলে জানা গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest