সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে কৃষকদের মাঝে কৃষি সামগ্রী বিতরণআশাশুনিতে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময়দেবহাটায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের রাইট টু গ্রো প্রকল্পের নীতি সংলাপআশাশুনিতে ঝুঁকিহ্রাস কর্ম পরিকল্পনা অনুমোদনকরণ কর্মশালাজলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যুব উদ্যোক্তা তৈরিতে সাতক্ষীরায় অবহিতকরণ সভাসাতক্ষীরায় জেন্ডার বৈষম্যহীন ও অধিকারভিত্তিক য²া পরিসেবা প্রদানে সামাজিক অর্ন্তভূক্তির জন্য সেমিনারএ্যাডভোকেট সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভচিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনআমীরে জামায়াতের সাতক্ষীরায় আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভাচিন্ময়ের জামিন বাতিল : মুক্তির দাবিতে সংঘর্ষে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নিহত

d04aa732983f2415c0b444b5ddd24aecডেস্ক রিপোর্ট: আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদকের পদ একশ’র মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন দলের নতুন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বুধবার ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সম্পাদকমণ্ডলীর প্রথম বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। মঙ্গলবার সম্পাদকমণ্ডলীর একাংশ ঘোষণার পর আজ  (বুধবার) প্রথম বৈঠক হলো।
বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা সর্ব সম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নিয়েছি দলের গঠনতন্ত্রে কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদকের পদ সর্বোচ্চ একশটি করার যে বিধান রয়েছে, আমরা তার বাইরে যাবো না। এই কমিটির সদস্য সংখ্যা একশর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।’ প্রসঙ্গত, সহ-সম্পাদকের পদ একশটি হলেও বিদায়ী কমিটিতে  তা অনুসরণ করা হয়নি। ওই কমিটি ঘোষণার সময় সহ-সম্পাদক পদে ৬০ জনের  নাম ঘোষণা করা হয়। কিন্তু দফায় দফায় আরও নাম সংযোজন করা হয়। অভিযোগ ছিল সহ-সম্পাদকের পদ পাঁচশ ছাড়িয়ে গিয়েছিল। এ নিয়ে গণমাধ্যম ও দলের মধ্যে অনেক সমালোচনা ছিল। এরই প্রেক্ষিতে নতুন কমিটিতে এবার সহ সম্পাদকের সংখ্যা সুনির্দিষ্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দলের নতুন এ সাধারণ সম্পাদক।
বৈঠকে ৩ নভেম্বর জেল হত্যা দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি জানান, ‘৩ নভেম্বর সকালে বনানী কবরস্থানে জাতীয় নেতাদের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং বিকেলে রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।’
এছাড়া, রাজশাহীতেও জেল হত্যা দিবসের পৃথক কর্মসূচি পালন করা হবে বলেও তিনি জানান।
বৈঠকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার নব নির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটি বনানী কবরস্থানে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন। এর আগে মঙ্গলবার ধানমণ্ডিতে কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান।
ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে বৈঠকে নব গঠিত সম্পাদকমণ্ডলীর সব সদস্য উপস্থিত ছিলেন

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

4_66580ভারতের জাতির জনক মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধির ভাস্কর্য বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ঘানা সরকার।

‘গান্ধি বর্ণবাদী ছিলেন’ এই অভিযোগে তার ভাস্কর্য সরানোর উদ্যোগ নিয়েছে সংশ্লিষ্টরা। ঘানার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ কথা নিশ্চিত করা হয়েছে।

ঘানা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক গান্ধির বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ দায়ের করেন। তার এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গান্ধির ভাস্কর্য সরানোর ঘোষণা এসেছে।

অভিযোগকারীর ভাষ্য, ১৮৯৩ সালে গান্ধি দক্ষিণ আফ্রিকা থাকার সময় ভারতের অধিকারের জন্য আন্দোলন করেন। সেই সময় তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ মানুষদের বর্বর বলেছিলেন। আর এজন্য কৃষ্ণাঙ্গদের আবাসভূমিতে তার কোনো ভাস্কর্য থাকতে পারে না। ঘানার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ ভাস্কর্য অবশ্যই সরাতে হবে।

বেশ আগে থেকেই গান্ধির ভাস্কর্য সরানোর দাবিতে আন্দোলনে নামেন ঘানা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং শিক্ষকরা। গত মাসে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর থেকে গান্ধির ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলার দাবিতে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অনলাইনে একটি ইভেন্ট চালু করেন।

আন্দোলনকারী ছাত্র-শিক্ষকরা বলছেন, নিজের প্রথম দিকে লেখায় কৃষ্ণ আফ্রিকানদের ‘কাফির’ হিসেবে অভিহিত করেছেন গান্ধি। ১৮৯৪ সালে লেখা নাতাল মারকুরির কাছে খোলাপত্রে কৃষ্ণাঙ্গ জনগোষ্ঠী সম্পর্কে এমন অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন গান্ধি।

২০১৬ সালের  জুন মাসে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে গান্ধির ভাস্কর্য উদ্বোধন হয় ঘানা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে। কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের অধিকারের আন্দোলনের দাবিতে শ্বেতাঙ্গদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় তাকে এই সম্মান দিয়েছিল ঘানাবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল সাতক্ষীরা জেলা শাখার জরুরি সাধারণ সভা জাসদের জেলা সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজের সভাপতিত্বে মুনজিতপুরস্থ জাসদের কার্যালয়ে মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত হয়। সভাপরিচালনা করেন, দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন লস্কর শেলী। উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় কার্যকারি কমিটির সহ-সম্পাদক শেখ ওবায়দুস সুলতান বাবলু, জেলা সদস্য ও দৈনিক দক্ষিণের মশালের সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই- এলাহী, জাতীয় শ্রমিকজোট সাতক্ষীরা জেলার সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু সেলিম, জাতীয় যুব জোটের সাধারণ সম্পাদক মিলন ঘোষাল, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জেলা সভাপতি অনুপম কুমার অনুপ, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ধীরাজ মোহন সরকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ বিশ্বাস প্রমুখ। সভায় আগামী ৩১ অক্টোবর জাসদের ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী জাকজমক ভাবে পালনের প্রস্তুতি গ্রহণ ও সভায় আগামী ১৫ নভেম্বর জঙ্গি সঙ্গী বর্জন ও বিচারের দাবিতে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে গোল টেবিল বৈঠকের আয়োজন। সভায় জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যকরি কমিটির নির্দেশে ও সাতক্ষীরা জেলা কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক দলীয় কর্মকান্ডের পরিপন্থি কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে প্রভাষক ইদ্রিস আলী, সরদার কাজেম আলী, আবু বকর সিদ্দিক, দিদারুল আলম হেলাল, দেবাশীষ দাশ, প্রভাষক শহীদুল ইসলামকে দল থেকে বহিস্কারের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। সাথে সাথে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা জাসদের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জঙ্গীবাদ সন্ত্রাস- সাম্রাজ্যবাদ প্রতিহত কর, অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শিক্ষা ব্যবস্থা কায়েম কর, শিক্ষার বাণিজ্যকীকরণ, দুর্নীতি বৈষম্য রোধ কর’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে মেধাবী ছাত্রনেতা শহিদ জুবায়ের চৌধুরী রিমুর রক্তেস্নাত সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রীর একাদশ জেলা কাউন্সিলর বুধবার সকাল ১১টায় জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমপ্লেক্স অডিটোরিয়মে অনুষ্ঠিত হবে। জেলা ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি বিশ্বনাথ কয়ালের সভাপতিত্বে একাদশ জেলা কাউন্সিল উদ্ভোধন করবেন বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতৃত্ব ছাত্রনেতা অর্ণব দেবনাথ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সাবেক ছাত্রনেতা জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সম্পাদক মন্ডলীর অন্যতম সদস্য এড. ফাহিমুল হক কিসলু। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সাবেক ছাত্রনেতা, জেলা যুবমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক মফিজুল হক জাহাঙ্গীর। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মুনতাহা বিনতে নূর রোমিও, কাউন্সিলর এবং ডেলিগেটবৃন্দসহ বর্তমান ও সাবেক ছাত্রনেতৃবৃন্দ। বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর একাদশ জেলা কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে সাবেক ছাত্রনেতৃবৃন্দ শুভাকাংখীসহ সকলকে উপস্থিত থাকার জন্য বিনীত আহ্বান জানিয়েছেন জেলা সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি ঃ আগামী ৩০ নভেম্বর’ ১৬ এর মধ্যে কলারোয়া উপজেলাকে ভিক্ষুক মুক্ত করার লক্ষ্যে কলারোয়া উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৪টায় কলারোয়া উপজেলা পরিষদ হল রুমে এ আলোচন্ াসভা অনুষ্ঠিত হয়। কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা উত্তম কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় উপস্থিত থিকে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা শেখ ফারুক হোসেন, উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা নওশের আলী, ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ইমরান হোসেন, মাষ্টার নুরুল ইসলাম, আফজাল হোসেন, হাবিল, মনিরুল ইসলাম, মাহবুুবর রহমান মফে, মোয়াজ্জম হোসেন ও কেরালকাতার ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আঃ রশিদসহ উপজেলার কর্মকরত বিভিন্ন এনজিও কর্মকর্তা বৃন্দ। আলোচনা সভায় সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ভিক্ষা নয়, কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করায় জীবন। এ সময় তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের অঙ্গিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ বছর নভেম্বর মাসের মধ্যে কলারোয়া উপজেলাকে ভিক্ষুক মুক্ত ঘোষনা করা হবে। সে জন্য তিনি সকলকে নিরলস ভাবে কাজ করার আহবান জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মোজাফফর হোসেন, কলারোয়া প্রতিনিধি :কলারোয়ায় জেলা ড্রাগ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুনকে চা-নাস্তার ব্যবস্থা করার নাম করে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। গত সোমবার সাতক্ষীরা জেলা ড্রাগ সুপার কলারোয়া উপজেলার বিভিন্ন ঔষধের দোকানে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি কলারোয়া পৌর সদরের আসেম ফার্মেসী, রহমান ড্রাগ হাউজ, আক্তার র্ফামেসী, হালিমা ফার্মেসী, জাহানারা র্ফামেসীসহ কয়েকটি দোকানে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় তার সাথে ছিলেন, জাতীয় পার্টির নেতা ও ড্রাগ সমিতির কথিত সভাপতি সামছুর রহমান ও কাজী সামছুর (রাসেল র্ফামেসীর মালিক)। অভিযান চলাকালে ড্রাগ সুপার ঔষধের গুনগত মান সঠিক আছে কি-না সেটা ল্যাবে টেস্ট করার জন্য বিভিন্ন কোম্পানীর প্রায় ৩০ হাজার টাকা মূল্যের ঔষধ কথিত সভাপতি সামছুর রহমানের সহায়তায় নিয়ে যায়। এ ঘটনার পর কলারোয়া পৌর সদরের ঔষধ ব্যাবসায়ীরা এ ধরনের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কলারোয়া পৌর সদরের নাম প্রকাশ না করার শর্তে অধিকাংশ ঔষধ ব্যবসায়ীরা জানান, কলারোয়া পৌর জাতীয় পার্টির নেতা ও বাজারে ঔষধ ব্যবসায়ী (বর্তমানে ব্যবসা করে না) তিনি নিজেকে ড্রাগ সমিতির সভাপতি দাবি করে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানির নিকট থেকে মোটা অংকের আর্থিক সুবিধা নিয়ে থাকে। কলারোয়া বাজারের ঔষধ ব্যবসায়ী নাদের হোসেন অলক (আসেম ফার্মেসীর মালিক) জানান, সামছুর রহমানের বর্তমানে বাজারে তার কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান না থাকলেও তিনি ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে ঔষধ ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণ করছে। তিনি আরো জানান, সোমবার সাতক্ষীরা ড্রাগ সুপারের কলারোয়ায় অভিযানের সময় উপজেলার প্রায় দুই শতাধিক দোকান থেকে কথিত সভাপতি সামছুর রহমান চা-নাস্তা খাওয়ানোর নামে ৫’ শ থেকে ১ হাজার টাকা চাঁদা নিয়ে প্রায় লক্ষাধিক টাকা আত্মসাত করেছে এবং অভিযান চলাকালে তারা ড্রাগ সুপারের সাথে থেকে চাঁদা প্রদানকারী দোকানে যেতে না দিয়ে পৌর সদরের মান সম্পন্ন ঔষধ দোকান গুলিতে অভিযান চালানোর জন্য উৎসাহ প্রদান করে। তিনি বলেন, দিনভর অভিযান চালানো হলেও ড্রাগ সুপার কলারোয়া পৌর সদরের অবৈধ ঔষধ ব্যবসায়ীদের দোকানে যাননি। বিশেষ করে একাধিকবার অভিযুক্ত কলারোয়া রাসেল র্ফামেসীতে কোন অভিযান পরিচালনা না করায় ব্যবসায়ীদের মত কলারোয়া পৌরবাসী হতবাগ হয়েছেন বলে তিনি দাবি করেন। অথচ অভিযানের সময় সেই দোকানের মালিক ড্রাগ সুপারের সাথে বিভিন্ন দোকানে উপস্থিত ছিলেন। কলারোয়া পৌর সদরের মান সম্মত এসব ঔষধ ব্যবসায়ীরা ড্রাগ সুপারের নাম ভাঙ্গিয়ে টাকা আতœসাত ও প্রকৃত অবৈধ ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঔষধ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এ বিষয়ে সামছুর রহমান (কথিত সভাপতি) উপজেলার বিভিন্ন ঔষধের দোকান থেকে চাঁদা নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, কিছু ব্যবসায়ী আমার সুনাম নষ্ট করার জন্য এ ধরনের তথ্য সাংবাদিকদের নিকট সরবরাহ করেছে। তবে তিনি অভিযানের সময় ড্রাগ সুপারের সাথে ছিলেন বলে নিশ্চিত করেন। অভিযান পরিচালনাকারী ঔষধ প্রশাসনের সাতক্ষীরা জেলা ড্রাগ সুপারভাইজার মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, সোমবার কলারোয়া উপজেলার বিভিন্ন ঔষধের দোকানে তিনি অভিযান পরিচালনা করেছেন। তবে চাঁদার টাকা তোলার বিষয়টি তিনি কিছুই জানেনা। তিনি আরো বলেন, কয়েকটি দোকান থেকে ল্যাব টেষ্ট করার জন্য কয়েকটি কোম্পানির ঔষধ জব্দ করে আনা হয়েছে তবে টেষ্ট করার পর সেগুলি আবার দোকান মালিকদের ফেরত দেয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনিতে জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান-২০১৬ উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার উপজেলা কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মিলনায়তনে এ অভিযানের উদ্বোধন করা হয়। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে অভিযানের শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুষমা সুলতানা। উপজেলা কৃষি অফিসার শামিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ শাহিনুর ইসলাম, শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মুনীর আহমেদ, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ফাতেমা জোহরা, পিআইও সেলিম খান, প্রেসক্লাব সভাপতি জি এম মুজিবুর রহমান। উপ সহাকারী কৃষি কর্মকর্তা জিয়াউল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠানে ১২৩৫টি ইঁদুর লেজ জমা দেওয়ায় উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আছাদুল ইসলাম ও ১১২০টি লেজ জমা দেওয়ায় বামনডাঙ্গা আইপিএম ক্লাবের সেক্রেটারী মাহনন্দ মন্ডলকে পুরস্কৃত করা হয়। সবশেষে একটি জীবিত ইঁদুর মেরে অভিযানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

assasuni-photo-125-10-16
আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনির কাদাকাটি শিশু বান্ধব স্কুলে তালা দেয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক, শিক্ষক, কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির সদস্য ও সচেতন মহলের পক্ষ থেকে গতকাল কাদাকাটি স্কুল বাজার সড়কে মনববন্ধন করা হয়। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, কাদাকাটি আরার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একটি নষ্ট ভবন ওয়ার্ল্ড ভিশন আশাশুনি এডিপি’র অর্থায়নে সংস্কার করা হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষের সাথে চুক্তি মোতাবেক কাজ শেষে ঐ স্কুল হলরুমে এলাকার শিশুদের নিয়ে শিশু বান্ধব স্কুল চালু করা হয়। স্কুলটি পরিচালনার জন্য পৃথক পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়। চুক্তি শেষ হওয়ার আগেই গত ২৩ অক্টোবর স্কুলের প্রধান শিক্ষক বদিউজ্জামান খান শিশু বান্ধব স্কুল কমিটির সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ না করে স্কুলের দরজায় তালা ঝুলিয়ে দেন। ফলে গত দু’দিন কোমলমতি শিশুরা স্কুলে গিয়ে ফিরে যেতে বাধ্য হয়। প্রধান শিক্ষকের এহেন শিক্ষাবিমুখ কর্মকান্ডের প্রতিবাদে গতকাল অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি তুহিন উল্লাহ তুহিন, সেক্রেটারী আবুল কালাম, প্রাক্তন মেম্বার ইয়াকুব আলী বেগ, সমাজ সেবক একেএম ফজলুল হক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এ সময় তারা স্কুলে তালা ঝুলানোর ঘটনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য দাবি জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest