সর্বশেষ সংবাদ-
বিভিন্ন ব্যবসায়ীর নিকট থেকে টাকা নিয়ে লাপাত্তা সাতক্ষীরা এক্সপ্রেস এর মালিক মিজানঅসাধু ও প্রতিহিংসাপরায়ন শিক্ষক সিন্ডিকেটের কবলে দিশেহারা কলারোয়ার হাজীনাছির উদ্দীন কলেজের শিক্ষকচাঁদাবাজ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে- এড. আকবর আলীসাতক্ষীরায় প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জনসাতক্ষীরায় আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ভাইয়ের জমি দখল করে ভবন নির্মাণের অভিযোগবাংলাদেশে চাঁদাবাজদের কোনো জায়গা হবে না: নাহিদ ইসলামসাতক্ষীরায় স্মার্ট মেডিকেল সেন্টারে ‘জুলাই বিপ্লব ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প’কলারোয়ায় এক ইজিবাইক চালকের লাশ উদ্ধারসাতক্ষীরায় দায়িত্বরত অবস্থায় স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে পুলিশ কর্মকর্তার মৃত্যুজিপিএ-৫ প্রাপ্তদের সাতক্ষীরা শহর ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা

নিজস্ব প্রতিবেদক : মহান বিজয় দিবস ২০১৬ যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্যাপনের লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে নলকুড়া তরুন সংঘের কার্যালয়ে নলকূড়া তরুণ সংঘের সভাপতি শেখ আমিনুর হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মহান বিজয় দিবসের প্রস্তুতি সভায় বক্তব্য রাখেন নলকূড়া তরুণ সংঘের উপদেষ্টা মীর হায়দার আলী, এড. মুস্তাফিজুর রহমান শাহনওয়াজ, এড. তামিম আহমেদ সোহাগ, নলকূড়া নাট্য গোষ্ঠীর সভাপতি শেখ আলমগীর হোসেন, নলকূড়া তরুণ সংঘের সাধারণ সম্পাদক মীর কাইয়ুম আলী পিন্টু, ক্রীড়া সম্পাদক শেখ আমির হোসেন, মো. আমিনুর রহমান, খন্দকার আনিছুর রহমান তাজু, শেখ ইশতিয়াক আহমেদ, শেখ শফিকুল ইসলাম, মুকুল, ফাহিম হাসান, শেখ রিজভী আহমেদ, তৌকির, হাফেজ মনোয়ার হোসেন বাবু, শেখ আব্দুল মতিন প্রমুখ। মহান বিজয় দিবসের দিন সকাল থেকে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সন্ধ্যায় পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কর্মসুচি গ্রহণ করা হয়। এ সময় নলকূড়া তরুন সংঘ ও নলকূড়া নাট্য গোষ্ঠীর সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc01156
নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে একসাথে’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে সাতক্ষীরায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সাড়ে ৯টায় সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক থেকে সনাক সাতক্ষীরার আয়োজনে একটি বর্নাঢ্য র‌্যালি বের হয়। একই সাথে রোকেয়া দিবস উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সামনে একটি মানবন্ধন কর্মসূচি শেষে শহীদ রাজ্জাক পার্ক থেকে র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালি দুটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভায় মিলিত হয়। আলোচনা সভায় সনাক সভাপতি ড. দিলারা বেগম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দিন। এসময় তিনি বলেন, ‘দুর্নীতি প্রতিরোধ করতে হলে আগে আমাদের ব্যক্তি পর্যায়ে ঠিক হতে হবে। বর্তমান সময় আধুনিক সিস্টেম ব্যবহারের ফলে দুর্নীতি রোধ করা সম্ভব হচ্ছে। দুর্নীতি প্রতিরোধে আইনকে সংশোধন করে কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে। শিশুদেরকে পরিবার থেকে দুর্নীতি বিরোধী শিক্ষা দিতে হবে। সাধারণ জনগণের মধ্যে দুর্নীতিবিরোধী সচেতনতা সৃষ্টি এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে সকলকে অবহিতকরণ করতে হবে। তাহলে দুর্নীতি প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। তিনি আরো বলেন, নারীরা এখন অনেক এগিয়ে গেছে। নারীদেরকে সর্বক্ষেত্রে অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা যায়। নারী শিক্ষা প্রসারে বেগম রোকেয়া যে ঐতিহাসিক অবদান রেখে গেছেন, তা চিরস্মরণীয়। বেগম রোকেয়া তাঁর ক্ষুরধার লেখনীর মাধ্যমে নারীর প্রতি সমাজের বৈষম্যমূলক আচরণের মূলে আঘাত হানেন। বর্তমান সময়ে শিক্ষা, খেলাধুলা, কর্মজীবনসহ সর্বক্ষেত্রে নারীরা তাদের দক্ষতা দেখাতে সক্ষম হচ্ছে। সুতরাং নারীদেরকে বাদ রেখে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।’ আলোচনা সভা শেষে জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে ও জেলা প্রশাসন সাতক্ষীরার সার্বিক সযোগিতায় রোকেয়া দিবস এর আলোচনা ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় উপজেলা পর্যায়ের ৫ জন এবং জেলা পর্যায়ের ৫ জন সফল নারীকে জয়ীতা সম্মাননা ২০১৬ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সনাক সদস্য প্রফেসর আব্দুল হামিদ, ডাঃ সুশান্ত ঘোষ, এ্যাড. এ.কে.এম শহীদুল্যাহ, জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা তারাময়ী মুখার্জি প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত সমবায় কর্তকর্তা মোঃ আব্দুর রব ওয়ার্ছী, জ্যো¯œা দত্ত, জেলা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি মোঃ শহীদুর রহমান, স্বজন সদস্য মঈনুল ইসলাম মঈন, রেবেকা সুলতানা, ইয়েস সদস্য মোঃ আব্দুর রহমান, দেবাশিষ বিশ্বাস রাকেশ, বিশ^জিৎ মন্ডল, জুলফিকার আলী প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন টিআইবি সাতক্ষীরার এরিয়া ম্যানেজার আবুল ফজল মোঃ আহাদ এবং স্বদেশ নিবার্হী পরিচালক মধাব দত্ত।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক: জীবনযাপনে অনিয়ম, খাদ্যাভ্যাসে অনিয়ম ইত্যাদি কারণ পেপটিক আলসারের জন্য দায়ী। তবে কিছু জিনিস মেনে চললে এটি প্রতিরোধ করা যায়।  এনটিভির নিয়মিত আয়োজন ‘স্বাস্থ্য প্রতিদিন’ অনুষ্ঠানের ২৫৭৯তম পর্বে এ বিষয়ে কথা বলেছেন ডা. মো. রোবেদ আমীন। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।প্রশ্ন : আলসার প্রতিরোধের উপায় কী?উত্তর: মানুষের কিছু সহজাত অভ্যাস আছে। সুষম খাদ্যের জন্য যেগুলো নেওয়া হয়, আপনি দেখবেন যে সুষম খাদ্য সঠিকভাবে নেয়, তার কিন্তু এ ধরনের আলসারেশন হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।আমাদের খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে অনেক অনিয়ম থাকে। এখনকার সময় একটি প্রবণতা আছে, সকালবেলা কেউ নাস্তা করছে না। রাতের বেলা খাচ্ছে। দুপুর ১২টা থেকে ২টার মধ্যে বিভিন্ন সময়ে খাচ্ছে। অনেক লম্বা বিরতি থাকে। এতে পাকস্থলীর এসিড কিন্তু বসে থাকবে না। খাদ্যগ্রহণ করেন বা না করেন সে কিন্তু আসবেই। সুতরাং তাদের ক্ষেত্রে এই পেপটিক আলসার রোগ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি।আরেকটি বিষয় হলো, আমাদের জীবন খুব ব্যস্ত। প্রতিটি মানুষই কাজ করে। অতিমাত্রায় যদি কেউ মানসিক চাপ নেয়, তাহলে স্ট্রেস আলসারেশন বলে একটি অবস্থা আছে। তাদের কিন্তু পেটে ঘা হতে পারে। তাহলে মানসিক চাপ কমাতে হবে। খাদ্যাভ্যাস সঠিকভাবে আনতে হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনোদন ডেস্ক: সংগীত তারকা, সুরকার এবং বলিউড অভিনেতা হিমেশ রেশামিয়া এবং তাঁর স্ত্রী কোমলের সংসার আর থাকছে না। ২২ বছরের দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি টানতে চলেছেন তাঁরা। টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবর নিশ্চিত করেছে, গতকালই বান্দ্রার পারিবারিক আদালতে বিবাহবিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেছেন হিমেশ।এমন ঘটনা যে ঘটতে পারে তা আন্দাজ করা যাচ্ছিল আগে থেকেই। এর কারণ গত কয়েক মাস ধরেই আলাদাভাবে বসবাস করছিলেন কোমল ও হিমেশ রেশামিয়া। হিমেশ সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, কোমলের সঙ্গে আলোচনা করে এবং পরিবারের সবার সঙ্গে বোঝাপড়া সেরেই এই সিদ্ধান্তে এসেছেন তাঁরা। পরিবারের সবাই এ বিষয়ে তাঁদের সম্মতি দিয়েছেন বলে জানান হিমেশ।এই বিচ্ছেদের পরও অবশ্য তাঁদের মধ্যে যোগাযোগ বজায় থাকবে, তবে সেটি কেবলমাত্রই বিশেষ স্বার্থে। এই দম্পতির একটি ছেলেসন্তান রয়েছে। সায়াম নামের এই ছেলেটি মা-বাবা দুজনের কাছেই থাকবে বলে জানিয়েছেন হিমেশ।২০০৬ সালে টেলিভিশন অভিনেত্রী সোনিয়া কাপুরের সঙ্গে হিমেশের প্রেমের খবর গণমাধ্যমে চাউর হয়েছিল। সে সময় এ নিয়ে বেশ আলোড়ন হয়েছিল। তবে বর্তমানে, এই সংসার ভেঙে যাওয়ার পেছনের কারণ সেই পুরোনো প্রেম নাকি নতুন কিছু, তা এখনো স্পষ্ট নয়।৪৩ বছর বয়স্ক হিমেশ রেশামিয়া মূলত সুরকার হিসেবেই বলিউডে কাজ করতেন। ‘আপ কি সুরুর’ নামের একটি মিউজিক ভিডিওর অ্যালবাম দিয়ে বলিউডে তিনি রাতারাতি তারকা হয়ে ওঠেন। ২১ বছর বয়সে কোমলকে বিয়ে করেছিলেন হিমেশ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_303414887_1481113093মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ার বাসিন্দা ইমান আহমেদ নামের এ নারীর ওজন ৫০০ কেজিরও বেশি। ধারণা করা হচ্ছে, তিনিই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ওজনের নারী। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তবে এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে চান ইমান। এজন্য চিকিৎসা নিতে ভারতে আসতে আগ্রহী এ নারী।

কিন্তু আশার বাণী হচ্ছে, অবশেষে চিকিৎসার জন্য ভারতীয় ভিসাও পেয়ে গেছেন তিনি। যদিও প্রথমদিকে তাকে ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানানো হয়েছিল।

স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ভিসা না পেয়ে তাই মুম্বাইয়ের এক সার্জনের কাছে সাহায্য চান ওই নারী। এরপর ওই সার্জন টুইটারের মাধ্যমে বিষয়টি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নজরে আনেন। তাকে চিকিৎসার জন্য ভারতীয় ভিসা পেতে সহায়তার অনুরোধ জানান।

বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের হস্তক্ষেপেই আজ বুধবার ইমান আহমেদ নামের ওই মিসরীয় নারীকে চিকিৎসার ভিসা দেওয়া হয়।

এ প্রসঙ্গে টুইটারে সুষমা স্বরাজ লিখেছেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে আনার জন্য ধন্যবাদ। আমরা অবশ্যই ওই নারীকে সাহায্য করব’। সুষমা স্বরাজের নজরে আসার পর দ্রুতই মিসরীয় ওই নারীর ভিসার আবেদন গ্রহণ করে কায়রোর ভারতীয় দূতাবাস।

ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ৩৬ বছর বয়সী ইমান আহমেদ গত ২৫ বছর ধরে বাড়ির বাইরে বের হননি। শরীরের ওজন বেড়েই চলেছে ইমানের। তার খাওয়া-দাওয়া, গোসল, কাপড় বদলানো, বাথরুমে যাওয়াসহ দৈনন্দিন যাবতীয় কাজে সাহায্য করেন তার মা এবং বোন ছায়মা আব্দুলাটি।

পারিবারিক সূত্র জানায়,  জন্মের সময় ইমানের ওজন ছিল ৫ কেজি। মাত্র ১১ বছর বয়সে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন বলে পরিবারের দাবি। এরপরেই দেহের অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলে শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1_1

নিজস্ব প্রতিবেদক: ডিজিটাল সাতক্ষীরা গড়ার প্রত্যয় নিয়ে জেলা পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে দোয়া, আর্শীবাদ, সমার্থন ও ভোট পেতে জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে নজরুল ইসলাম গনসংযোগ করেছেন। অন্যদিনের ন্যায় গতকাল সকালে  কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নে উপস্থিত এ গণসংযোগ শুরু করেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ নজরুল ইসলাম। এসময় তার সাথে ছিলেন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এসএম শওকাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী,  সংগঠনিক সম্পাদক গনেশ চন্দ্র মন্ডল, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও কলারোয়া আওয়ামীলীগের সাবেক আহবায়ক সাজেদুর রহমান চৌধুরি, জেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল মান্নান, চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান লিপু, মোশারফ হোসেন, শহর যুবলীগের সভাপতি  মনোয়ার হোসেন অনু, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হোসেন সুজন, সাধারন সম্পাদক শেখ এহসান হাবিব অয়ন, কলারোয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান শেখ এমরান হোসেন, কলারোয়া যুবলীগের সভাপতি কাজি সাহাজাদা, যুবলীগনেতসিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকসহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মী সর্মর্থকগন। গনসংযোগ কালে তিনি বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আর্দশ নিয়ে যে রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তারই হাতে গড়া সংগঠন। বাংলাদেশ ও আওয়ামীলীগ মানে বঙ্গবন্ধু, আর দেশের উন্নয়ন মানে জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমি দেখেছি, জননেত্রী শেখ হাসিনা সব সময় বঙ্গবন্ধুর মত মানুষের কথা ভাবেন। বঙ্গবন্ধু যেমন সব সময় মানুষের কথা ভেবে দেশ ও বাঙ্গালীজাতির উন্নয়নের চিন্তা করতেন, তার কন্য তেমনি রাত দিন নিরলস পরিশ্রম করে ঠিক সে ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। নেত্রীর এ নিরলস পরিশ্রমের ফলে দেশ আজ নিম্ম মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হয়ে আগামি কয়েক বছরের মধ্যে উন্নত দেশে পরিনত হবে। এ জাতি শ্রমজীবী জাতি থেকে মেধাবি জাতিতে পরিনত হতে শুরু করছে। তার মেধা ও পরিশ্রমের কারনে দেশ আজ উন্নত মডেল ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিনত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সাতক্ষীরাকে আরো উন্নত মডেল ডিজিটাল করতে আমি জেলা পরিষদ নির্বাচন করছি। গত ২০০৮ সালের উপজেলা নির্বাচনে সদর উপজেলার মানুষ আমাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করলেও আমি মানুষের জন্য তেমন কিছু করতে পারিনি। এবার এ জেলার মানুষের কাছে বঙ্গবন্ধু হাতে গড়া সংঠন আওয়ামীলীগের উন্নয়নের জোয়ার পৌছে দিতে জেলা পরিষদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। আমার বিশ্বাস বঙ্গবন্ধুর আর্দশ ধারন করায় আপনারা আমাকে নেত্রীর উন্নয়নের হাতকে আরো বেশি শক্তিশালি করে এ জেলাকে আরো উন্নত মডেল ডিজিটাল করতে সহযোগিতা করবেন। এ কাজগুলি করার জন্য আমি আপনাদের দোয়া, আর্শীবাদ, সমার্থন ও ভোট কামনা করতে এসেছি, আমার বিশ্বাস আপনারা তা করবেন। তিনি কলারোয় উপজেলার লাঙ্গঝাড়া ইউনিয়ন হেলাতলা ইউনিয়ন, কুশডাঙ্গাইউনিয়ন, দেয়ারা ইউনিয়ন যুগিখালি ইউনিয়ন, জালালাবাদসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে চেয়ারম্যান, মেম্বারদের সাথে গনসংযোগ করেন এবং আওয়ামীলীগ ও অংগ সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মদের সাথে মত বিনিময় করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : জাতীয় পতাকা উত্তোলন, র‌্যালি ও আলোচনাসভার মধ্য দিয়ে   বুধবার পালিত হয়েছে ৭ ডিসেম্বর সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে  গতকাল বুধবার সকালে সাতক্ষীরা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ড কার্যালয়ের সামনে পতাকা উত্তোলনের পর সেখান থেকে একটি বিশাল শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ডার মোশাররফ হোসেন মশু’র সভাপতিত্বে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারন করে বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল, ডেপুটি কমান্ডার আবুবকর সিদ্দিকী, মুহিত খান দুলু, নাজমুস শাহাদাৎ, আবুল খায়ের সরদার, হাসান-উজ-জামান, প্রচার কমান্ডার ড.এম এ বারী, মফিজুল ইসলাম, তবিবর রহমান, লায়লী পাভিন সেজুতি, আজিজুল ইসলাম প্রমুখ। বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালের ২ মার্চ সাতক্ষীরা শহরে পাকিস্থান বিরোধী মিছিলে সর্বপ্রথম রাজাকাররা গুলি করে হত্যা করে শহীদ আব্দুর রাজ্জাককে। আর এখান থেকে শুরু হয় সাতক্ষীরার দামাল ছেলেদের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া। ৮ম ও ৯ম সেক্টরের অধীনে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় ট্রেনিং শেষে ২৭ মে সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্তে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হয়। এর পর একে এক ভোমরায়, টাউন শ্রীপুর , বৈকারী, খানজিয়া এলাকায় যুদ্ধ হয়। এ সব যুদ্ধে শহীদ হন কমপক্ষে ৩৩ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। আহত হন আরো বেশ কয়েকজন। এ সময় পাক সেনাদের ২ শতাধিক সৈন্য নিহত হন। এরপর থেমে থেমে চলতে থাকে সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের গুপ্ত হামলা। এরপর ৩০ নভেম্বর টাইম বোমা দিয়ে শহরের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থিত পাওয়ার হাউস উড়িয়ে দিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা ভীত সন্ত্রন্ত করে ফেলে পাকসেনাদের। রাতের আঁধারে বেড়ে যায় গুপ্ত হামলা। পিছু হটতে শুরু করে পাক সেনারা। ৬ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধাদের হামলায় টিকতে না পেরে বাঁকাল, কদমতলা ও বেনেরপোতা ব্রীজ উড়িয়ে দিয়ে পাক বাহিনী সাতক্ষীরা থেকে পালিয়ে যায়। ৭ ডিসেম্বর জয়ের উন্মাদনায় জ্বলে ওঠে সাতক্ষীরার দামাল ছেলেরা। বক্তারা এ সময়, সাতক্ষীরায়  মুক্তিযোদ্ধাদের শেষ স্মৃতি চিহ্ন গণকবর গুলো সংরক্ষনের জোর দাবি জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা ৭ ডিসেম্বর পাক হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে তালা উপজেলা আওয়ামীলীগ পাটকেলঘায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করে। গতকাল সন্ধ্যা ৫.৩০ টায় তালা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা সাতক্ষীরা জেলা কৃষকলীগের সভাপতি বিশ্ব জিৎ সাধুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, তালা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ নুরুল ইসলাম। উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন- তালা উপজেলা আ’লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. শেখ আব্দুস সামাদ, পাটকেলঘাটা হারুণ-অর-রশিদ ডিগ্রি কলেজের উপাধ্যক্ষ স.ম. আতিয়ার রহমান, উপজেলা কৃষক লীগের সদস্য সচিব আমিনুজ্জামান, সরুলিয়া ইউনিয়ন জাসদের সভাপতি শেখ জাকির হোসেন, কুমিরা ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সরুলিয়া ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, প্রাক্তন ছাত্রলীগ নেতা সাংবাদিক জহরুল হক, সরুলিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজ মুনমুন, পাটকেলঘাটা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ইকরামুল রায়হান প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest