সর্বশেষ সংবাদ-
কালিগঞ্জের সাবেক সমাজসেবা অফিসার শহিদুরের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর নামে বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগসাতক্ষীরায় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন: ভোলা জেলাকে ৪-১ গোলে হারাল সাতক্ষীরাদেবহাটার নোড়ারচকে নাটক সাজিয়ে অস্ত্র মামলায় বৃদ্ধাকে গ্রেফতার করানোর অভিযোগসাতক্ষীরায় সংলাপ বক্তারা: আগামী নির্বাচনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রæতি চায়হাসানের পরিবারের দাপট অব্যাহত: পাটকেলঘাটায় মানববন্ধনে প্রকাশ্য হামলাচতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুরসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণশ্যামনগরে কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পদেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশপ্রাণসায়ের খাল বাঁচাতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন ও সমাবেশ

retretrtআশাশুনি ব্যুরো: শুক্রবার বিকালে বাঁকড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বতাপূর্ণ এই খেলায়,আশাশুনি উপজেলার শোভনালী ইউনিয়নের বাঁকড়ায় বঙ্গবন্ধু ফুটবল টুর্নামেন্ট- ২০১৬ এর ২য় সেমি ফাইনালে গাজীরহাট প্রগতি সংঘ ট্রাইব্রেকারে জয়লাভ উপজেলার বাঁকড়া ইউনাইটেড ক্লাব টুর্নামেন্টের গতকালের খেলা উদ্বোধন করেন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও শিল্পপতি আলহাজ্ব এস এম বশির আহম্মেদ। সমাজ সেবক রাজ্যেশ্বর দাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, শোভনালী ইউনিয়ন আ,লীগের সভাপতি ্ও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রভাষক মোনায়েম হোসেন, ফিংড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শামছুর রহমান, ডিআইবি যশোর অফিসের কর্মকর্তা মোফাক্কুরুজ্জমান, ইউপি সদস্য নজরুল ইসলাম গাইন, আঃ সবুর সরদার, কামাল হোসেন খোকা প্রমুখ। এসময় ক্লাবের উপদেষ্টা জি এম গাওছুল আজম, মোস্তফা রহমান চিলুক, ২ জানুয়ারী-২০১৭ ফাইনালে গাজীরহাট মুখোমুখি হবে তালা ফুটবল একাদশের। খেলা পরিচালনা করেন অহেদুর রহমান বাবলু এবং সহযোগি ছিলেন ফারুক ও আছাদুজ্জামান। ধারাভাষ্যে ছিলেন আছাদুল ইসলাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
SAMSUNG CAMERA PICTURES

SAMSUNG CAMERA PICTURES

কালিগঞ্জ ব্যুরো: দক্ষিণ জনপদের নারী শিক্ষার মান উন্নয়নের গুরুত্ব বিবেচনা করে কালিগঞ্জ উপজেলায় ধলবাড়িয়া ইউনিয়নের গাঁন্ধুলিয়া গ্রামে বালিকা বিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় আনুষ্ঠানিক ভাবে বিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর ও ফলক উম্মোচন করেন কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার যুদ্ধকালিন কমান্ডার আলহাজ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান। গাঁন্ধুলিয়া গ্রামের বিশিষ্ঠ সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী আলহাজ্ব নজরুল ইসলামের সার্বিক সহযোগিতায় এবং টিএন বিদ্যাপীঠের সাবেক প্রধান শিক্ষক আলহাজ্ব নওশের আলীর সভাপতিত্বে ফলক উম্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন রতনপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এম আহম্মাদ আলী, ধলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব গাজী শওকাত হোসেন, ধলবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সজল মুখার্জি, সাংবাদিক সামছুর রহমান, উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, আওয়ামীলীগ নেতা আবু বক্কার গাইন, তাইজুল ইসলাম তাজুল, ইউপি সদস্য আব্দুল কাদের, রোকেয়া খাতুন বেবী, সাবেক ইউপি সদস্য রিয়াজুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন মাহবুবুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন হাফেজ আবুল কালাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, জনপ্রতিনিধি, সুধি ও সাংবাদিকবৃন্দ ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

hhhhhhকলারোয়া প্রতিনিধি: কলারোয়া উপজেলা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে। শুক্রবার বিকালে সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হুসাঈন সুজন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ এহসান হাববীব অয়ন স্বাক্ষরীত দলীয় প্যাডে শেখ ইমরান হোসেনকে সভাপতি ও ইলিয়াস হোসেন রাসেলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৭১ সদস্য বিশিষ্ঠ একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা হয়। কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা হল সহ-সভাপতি আবু সাঈদ, হাফিজুর রহমান মিন্টু, জাহিদুর রহমান তুষার, মাসুম রাজীব, আলী ইমতেয়াজ শুভ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শাকিল খান জর্জ, আহাদুজ্জামান সুমন, সবুজ হোসেন, শেখ সাদি (রাফি), সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আবু বক্কর সিদ্দিক জনি, শেখ শাহিন, জি এম তুষার, আব্দুর রাজ্জাক নাহিদ, দপ্তর সম্পাদক ইমতিয়াজ আহম্মেদ রিমু, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ এরশাদুল হক, শিক্ষা ও পাঠাগার সম্পাদক কৌশিক বসু, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক শামীমুজ্জামান টিপু, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক রিপন হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক কাজী রিপন,আন্তজার্তিক বিষয়ক সম্পাদক জাহিদ হোসেন নয়ন, তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক শেখ লাম,সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আলী নেওয়াজ, ত্রান ও পুর্নবাসন সম্পাদক শেখ সোহেল রানা, ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদিকা ডেইজী পারভীন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শামছুজ্জামান টিটু,পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক তুষার,সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ইমরান হোসেন বাপ্পী,ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নূর ইসলাম বাপ্পা, সহ-সম্পাদক শেখ আরিফ হোসেন, বাবু, রুবেল, ইয়াছিন আরাফাত, লাল্টু, বাপ্পী খান, ইকবাল হোসেন, টিপু সুলতান, মেহেদী হাসান মিলন, তৌহিদ হোসেন, জনি, প্রিন্স, আহাদ হোসেন, শেখ নূরুল আম্বিয়া, আসাদুজ্জামান এছাড়া সাধারণ সদস্যরা হল- মৃনময় জ্যোতি, রাশেদ আহম্মেদ, মেহেদী হাসান শাওন, মিঠুন, মিলন কুমার, শরিফ হোসেন, শেখ আল মামুন, কাজী আরোজ,মোজাহিদুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর, রিপন, শেখ আলি রেজা, সবুজ হোসেন, বিপু, আশিকুর রহমান, বাপ্পা ইসলাম, শুভ, আশিক হোসেন, খালিদ হোসেন, শেখ সোহান, শেখ বাপ্পী, কাজী রাব্বী, মহবুবুর রহমান,সামছুজ্জামান টিটু, আবু সাঈদ সুমন ও শেখ সাকিব প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ffffffffffপাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: চক্রবাক সঙ্গীত বিদ্যালয়ের ৩০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে পাটকেলেশ্বরী তীর্থক্ষেত্রে দিনব্যাপী সনদপত্র বিতরণ, গুনীজন সংবর্ধনা ও সাস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে সঙ্গীত বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের লিখিত, মৌখিক পরীক্ষা ও ফলাফল দেওয়া হয়। দুপুরের পরে নারায়ন চন্দ্র সাধু’র সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও গুনীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান অতিথি শেখ আব্দুস সালাম, বাংলাদেশ বেতার খুলনা, বিশেষ অতিথি ছিলেন, অশোক কুমার দে খুলনা বেতারের গীতিকার ও সংগীত পরিচালক, ইয়াছীন হোসেন বিশিষ্ট সংগীত শিক্ষক, পূণ্য চন্দ্র সরকার, খুলনা বেতার, স্বপন কুমার শীল, সংগীত শিক্ষক, থানা শিক্ষা অফিসার সঞ্জয় মন্ডল, প্রশান্ত রায় সহকারী অধ্যাপক কুমিরা মহিলা ডিগ্রী কলেজ, বাবলুর রহমান, প্রধান শিক্ষক আমিরুন্নেছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আশরাফ হোসেন সাংবাদিক প্রমূখ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, প্রভাষক নাজমুল হক, পাটকেলেশ্বরী তীর্থক্ষেত্রে বিদ্যাপীঠের অধ্যক্ষ কৃষ্ণপদ ঘোষ, দিলীপ ভট্টাচার্য্য, সুভাস কর্মকার, নীলা বিশ্বাস, উদায়ন বিট, উমাপদ মন্ডল, টুম্পা বিট, অনুপমা বিশ্বাস, বিথিকা ঘোষ, অমিত ঘোষ, নির্মল দাশ শান্তা পাল। সভায় সফল চিকিৎসা সেবা, মানব সেবক ও সমাজ সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য লোকনাথ নার্সিং হোমের পরিচালক পুলক কুমার পাল ও সঙ্গীতে বিশেষ অবদানের জন্য অশোক কুমার বিশ্বাস কে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। ৮৪জন শিক্ষার্থীকে সনদ পত্র বিতারণ ও ১০ জন শিক্ষার্থীতে পুরস্কৃত করা হয়। এছাড়া লোকনাথ নার্সিং হোমের উদ্যোগে সকাল ১০টা থেকে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করে বিশ্বজিৎ দাশ। সমগ্র অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনায় ছিলেন চক্রবাক সঙ্গীত বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ডাঃ সুমন কুমার দাশ (নির্মল) ও বেতার শিল্পী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও ডেইলি সাতক্ষীরা সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুম শরীরে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বেশ কয়েকদিন গুরুতর অসুস্থ আছেন। তার আশু সুস্থতা কামনা করে বিবৃতি জানিয়েছেন পাটকেলঘাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ আব্দুল হাই, সহ-সভাপতি এম,এম হায়দার আলী, মোঃ কামরুজ্জামান মোড়ল, প্রভাষক নাজমুল হক, সাধারণ সম্পাদক শেখ শওকত হোসেন, অর্থ সম্পাদক আশরাফ আলী, যুগ্ম সম্পাদক আবু হোসেন ও মোঃ জামালউদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন আলম, প্রচার সম্পাদক বাবলা সরদার, দপ্তর সম্পাদক আমিনুর রহমান সোহাগ, ক্রীড়া সম্পাদক মাসুদুর রহমান সুরুজ, তথ্য গবেষণা যোগাযোগ ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এস,এম মফিদুল ইসলাম, সদস্য শেখ মমিনউদ্দীন, হাসানুজ্জামান, কামরুজ্জামান রিকু, ইমাম হোসেন বাবু, আমিনুর রহমান, সুমন হোসেন, শেখ মখফুর রহমান জান্টু, শেখ মহিব বিল্লাহ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

21নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা শহরে বাড়ির তালা, গ্রিল ও আলমারি ভেঙে আবারও চুরির ঘটনা ঘটেছে। বেশ কিছু দিন বন্ধ থাকার পর আবারও এ ধরনের চুরির ঘটনায় শহরবাসী আতংকিত হয়ে পড়েছে। শুক্রবার গভীর রাতে শহরের কাছাড়ীপাড়া মোড়স্থ ওস্তাদ কাওছার আলী সড়কে এড. মোস্তাফিজুর রহমান মুকুলের বাড়ির নিচ তলার ঘরের তালা ভেঙে ও ঘরের ভিতরে আলমারি লকার ভেঙে চোরেরা ৮-১০ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ কিছু টাকা চুরি করে নির্বিঘেœ পালিয়ে যায়। এ সময় বাড়িতে কেউ ছিলেন না। এড. মোস্তাফিজুর রহমানের বড় ভাই মাতলুবর রহমান জানান, বিশেষ কাজে তারা স্ব পরিবারে ঢাকায় অবস্থান করছেন। আর এ সুযোগে চোরেরা ঘরের তালা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে আলমারির তালা কৌশলে খুলে ৮-১০ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে যায়।
এ ঘটনার সংবাদ পেয়ে সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি (তদন্ত) মো. আলমগীর কবির ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি বলেন আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলাম। পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

arafat-picture-nedএম. বেলাল হোসাইন/আমির হোসেন খান চৌধুরী: দৈনিক আজকের সাতক্ষীরায় গত বৃহস্পতিবার প্রধান শিরোনামে ‘মহান বিজয়ের মাসে শ্যামনগরে বাঙালি সংস্কৃতির অবমাননা, প্রকাশ্যে চলছে নগ্ন নৃত্য ও জুয়া’Ñ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও পর্যাপ্ত আর্থিক সুবিধা নেয়ার কারণে কোন ব্যবস্থাই নিচ্ছে না আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রশাসন। যদিও জেলা প্রশাসক নির্দেশ দিয়েছেন কোন প্রকার অশ্লীলতা ও জুয়া যেন না চলে।
আর এভাবে প্রকাশ্যে নগ্ন নৃত্য ও জুয়ার আসর অব্যাহতভাবে চলায় সচেতন মহল ও এলাকার অভিভাবকগণ ছিঃছিঃ করছেন। অন্যদিকে, শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, যাত্রাপালায় কোন অনিয়ম পাওয়া গেলে তা বন্ধ করে দেয়া হবে।
প্রশাসনের সহায়তায় আজও নির্বিঘেœ চলছে অশ্লীল নাচগান ও জুয়ার আসর। শ্যামনগর সদর উপজেলার বংশীপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ মাহমুদপুর মোস্তফার ভাটার পাশে ১৫ দিনব্যাপী রবিবার দিবাগত রাত ১০টা থেকে আয়োজন করা হয়েছে অর্ধনগ্ন নাচের এবং জমজমাটপূর্ণ জুয়ার আসর। ৫ দিন যাবৎ চলছে এই অশ্লীল নাচগান ও জুয়ার আসর। স্থানীয় প্রশাসনকে মোটা অংকের টাকা দিয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ নির্বিঘেœ এই অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। কাউকে তোয়াক্কা না করে অবাধে চালিয়ে যাচ্ছে অর্ধনগ্ন নাচগান ও জুয়ার আসর। এখানেই শেষ নয় এর সাথে সাথে এই স্থানে বিক্রয় হচ্ছে ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইন, গাঁজাসহ যুবসমাজ ধ্বংসকারী বিভিন্ন প্রকার নেশার দ্রব্য। অর্ধনগ্ন নাচ গান ও জুয়ার আসরে হাজার হাজার টাকা নষ্ট করছে স্থানীয় এবং বিভিন্ন স্থান থেকে আগত সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ ও উঠতি কয়সের যুবক এবং শিক্ষার্থীরা।
জুয়ার চরকি বসানোর জন্য জুয়ার বোর্ডের মালিকদের সাথে চুক্তি অনুযায়ী প্রতিদিন ৮০ হাজার টাকা করে নিচ্ছে এই অশ্লীল নাচগানের আয়োজকরা। এছাড়া সামাজিক যাত্রাপালার নামে মেয়েদের অর্ধনগ্ন নাচ গান দেখানোর জন্য হাজার হাজার দর্শকদের কাছ থেকে তিনশ, দুইশ টাকা চেয়ার ও একশত টাকা বাংলার জমিনের টিকিটের জন্য আদায় করা হচ্ছে। আর এই লক্ষ লক্ষ টাকা আয়ের একটি বড় অংশ যাচ্ছে ক্ষমতাসীন দলের নেতা, সাংবাদিক ও সরকারি কর্মকর্তাদের পকেটে। যার ফলে সবাই দেখেও না দেখার ভান করে চুপ করে বসে আছে।
সামনে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা যারা ভাববেন নিজেদের সামান্য লোভের জন্য তারাই চোখে পটি বেঁধে বসে আছে। মানুষের বিবেক কত নিচে নামলে এই বিজয়ের মাসে প্রকাশ্যে জুয়ার আসর ও অর্ধনগ্ন নাচগানের আয়োজন করে।
সারারাত ব্যাপী একের পর এক অর্ধনগ্ন মেয়েদের নাচেগানে ও শরীরের স্পর্শে মন ভরে ফূর্তি করে জুয়ার চরকিতে হাজার হাজার টাকা নষ্ট করে রিক্ত হাতেই বাড়ি ফিরে যায় সব দর্শকই। ঘরে ফিরে অনেকেই অশান্তি করছে পরিবারের সদস্যদের সাথে। এদিকে অভিভাবকদের চিন্তা তাদের উঠতি বয়সী ছেলেদের জন্যÑ যারা কোন বাঁধা না মেনে মেয়েদের অর্ধনগ্ন নাচ দেখার জন্য এবং জুয়ার চরকি ঘুরানোর জন্য দলবেঁধে ছুটছে এই আসরে। জুয়ার চরকির টাকা ও অর্ধনগ্ন নাচগানের টিকেটের টাকা যোগাড় করতে এলাকার চুরি-ছিনতাই বেড়েছে এবং বাড়বেও বটে।
সবমিলিয়ে এই অসামাজিক কার্যকলাপকে কেন্দ্র করে এলাকায় বিশৃংখল পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। এভাবে অর্ধনগ্ন নাচগান ও জুয়ার আসর শ্যামনগরের মাটিতে চলতে থাকলে এলাকার যুব সমাজ ধ্বংসের মুখে পতিত হবে এমনটাই আশক্সক্ষা করছে সচেতন মহল ও সাধারণ অভিভাবকবৃন্দ।
এ বিষয়ে সাতক্ষীলা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দীনের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, “আমি ইতিমধ্যে শ্যামনগরের ইউএনও-কে নিজে বিষয়টি দেখার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। এবং তাকে বলেছি কোন প্রকার অশ্লীল নৃত্য বা বেআইনি কিছু চললে তৎক্ষণাৎ মেলা বন্ধ করে দিতে।”

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

imageঅনলাইন ডেস্ক: বলিউডে ১৯৯১ সালের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ খুবই গুঞ্জনমুখর। কারণ নায়িকা অমৃতা সিংহ বিয়ে করেছেন। মিঠুন থেকে অমিতাভ, অনিল কপূর, সঞ্জয় দত্তের মতো তারকাদের সঙ্গে অভিনয় করা অমৃতা তখন খ্যাতির শীর্ষে। এই বিবাহের কিছুদিন আগেই রবি শাস্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘ প্রেমের সম্পর্কে ছেদ টেনেছেন অমৃতা।

এই সম্পর্কে বিচ্ছেদের দিন কয়েকের মধ্যে রবি শাস্ত্রী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। মনমরা অমৃতার জীবনে তখন শূন্যতা বিরাজ করছে। নব্য কিশোর সাইফ আলি খান তখন ঘুরঘুর করছেন বলিউডে। এ রকমই সময়ে একদিন ফিল্মের সেটে পরিচয় অমৃতার সঙ্গে। প্রথম দেখাতেই অমৃতার প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন সাইফ আলি। একদিন আচমকাই অমৃতার বাড়িতে গিয়ে প্রেমের প্রস্তাবও দেন। কিন্তু কিন্তু করেও অমৃতা তার থেকে ১২ বছরের ছোট সাইফের প্রেমের প্রস্তাব গ্রহণ করেন। কিন্তু অমৃতার শর্ত ছিল বিয়ে করতে হবে। সেই শর্ত মেনে বাড়ির হাজারো অমত সত্ত্বেও সাইফ বিয়ে করেছিলেন অমৃতাকে।

১৯৯১ সালেই মুম্বাইয়ে অমৃতা-সাইফের বিয়ের রিসেপশন হয় যেখানে অনুপস্থিত ছিলেন শর্মিলা। তার সঙ্গে রাজ কাপূরের পরিবারের অত্যন্ত সুসম্পর্ক ছিল। তাই অমৃতা সিংহের বিয়ের রিসেপশনে উপস্থিত থাকাটা কতটা যুক্তিযুক্ত হবে তা বুঝতে পারছিলেন না রাজ কাপূরের বড় ছেলে রণধীর কপূর। কিন্তু, রণধীরের স্ত্রী ববিতা তার অনেক দিন আগে থেকেই আলাদা থাকতেন।

তাই তিনি দুই মেয়ে কারিশ্মা এবং কারিনা কাপূরের হাত ধরে হাজির হয়ে যান অমৃতা-সাইফের বিয়ের রিসেপশনে। কারিশ্মা তখন ১৬ বছরে পা দিয়েছেন এবং কারিনা কাপূরের বয়স ছিল ১০। বিয়েকে ঘিরে এমন পার্টির মেজাজ কারিনার মতো মেয়ের কাছে নতুন কিছু নয়। খালি সে অবাক হয়ে দেখছিল সামনে দাঁড়ানো স্যুট-কোর্ট-টাই পরা সাইফকে, আর নববধূর সাজে সজ্জিতা অমৃতাকে।full_519385861_1482394045

সাইফ ও অমৃতাকে এত সুন্দর দেখাচ্ছিল যে ১০ বছরের কারিনা কাপূরও চোখ ফেরাতে পারছিলেন না। কাপূর খানদানের চল অনুযায়ী বয়সে খানিকটা বড়দের আঙ্কল-আন্টি বলার চল। কারিনা একটা গোলাপ ফুল হাতে নিয়ে সাইফ ও অমৃতার হাতে দেন এবং ‘হ্যাপি ম্যারেড লাইফ আঙ্কল অ্যান্ড আন্টি’ বলে অভিনন্দনও জানিয়ে আসেন।

১৯৯১ সালের এই ঘটনার পরে অনেকটা সময়ই পার হয়ে গিয়েছিল। সাইফ আলি খান তখন বলিউডের শীর্ষ নায়কের মধ্যে একজন। ছোকরা মার্কা চেহারায় সাইফ আলি বলিউডে দাগই কাটতে পারেননি। ২০০১ সালে ফারহান আখতার ‘দিল চাহতা হ্যায়’ থেকে সাইফ আলি খানের ফিল্মি ক্যারিয়ারকে এক নয়া দিশা দেখিয়েছিলেন। বদলে যাওয়া সাইফের সঙ্গে ‘তশন’ ছবিতে অভিনয় করেন কারিনা কাপূর। সে সময় শাহিদ কাপূরের সঙ্গে তার একটার পর একটা ছবি ফ্লপ করছিল। এর জেরে শাহিদ-কারিনার প্রেমের সম্পর্কও ভেঙে যায়। আর এই সময়ই ‘তশন’-এর সেটে সাইফের সঙ্গে মোলাকাত কারিনার।

১৯৯১ সালে যে ১০ বছরের মেয়ে ২০ বছরের সাইফ আলি খানকে দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন, ২০০৮ সালে তখন দু’জনেই যৌবনে। যদিও সাইফ দুই সন্তানের পিতা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চল্লিশোর্ধ্ব এক ব্যক্তি। সাইফেরও এই ছবির কিছুদিন আগে অমৃতার সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছিল। ফলে ‘তশন’-এর সেটে জিরো ফিগারের কারিনা এবং সাইফের প্রেমের ডানা মেলেছিল দুরন্ত গতিতে।

যার পরিণতিতে আজ সাইফ-কারিনার সন্তান তৈমুরের জন্ম। ছোট্টবেলার এক মুগ্ধতা আজ পূর্ণতা পেয়েছে এক অসামান্য প্রেমের সম্পর্কে। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি, এক কালে যে ১০ বছরের মেয়েটা সাইফ-অমৃতাকে ‘হ্যালো আঙ্কল-আন্টি’ বলে গোলাপ উপহার দিয়েছিলেন আজ তিনিই সাইফের সন্তানের মা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest